নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

হত্যার মুল হোতাকে লঘুদন্ড। পলাতককে মৃত্যুদন্ড।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩

প্রায় ৩ বছর পর ব্লগার রাজীব হত্যা মামলার রায় হল।
হত্যার পরপরই পুলিশ ব্যাপক তদন্ত করে ৮ জনকে গ্রেফতার করে, একজন খতিব ছাড়া অন্য আসামিরা সবাই নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। আসামিদের মধ্যে সাদমান ছাড়া বাকিরা ঢাকার মহানগর হাকিম আদালতে হত্যায় জড়িত থাকার কথা নির্বিকার ভাবে স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিলেন, আসামিদের কাউকে অনুতপ্ত মনে হয়নি।। মামলার আসামিদের প্রতিটি শুনানির সময় জেল হাজত থেকে আদালতে উপস্থিত করা হয়। সুধু একজন আসামি রানা মামলার শুরু থেকেই পলাতক রয়েছে।মামলার অভিযোগপত্রে মুফতি মো. জসীমউদ্দিন রাহমানী ঢাকার মোহাম্মদপুরে দুটি মসজিদে জুমার খুতবায় ধর্মের বিরুদ্ধে লেখে এমন ব্লগারদের হত্যার ফতোয়া দিতেন, তার লেখা বইতেও এই ধরনের হত্যার উষ্কানিমুলক লেখা থাকতো । অভিযুক্ত খুনিরা নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং তারা মোহাম্মদপুর মসজিদে ওই খুতবা শুনতেন। এভাবে তাদের মধ্যে যোগাযোগ তৈরি হয়।
এই মুফতি জসীমউদ্দিন রাহমানীর লেখা বই পড়ে এবং সরাসরি তার বয়ান ও খুতবা শুনে বাকি আসামিরা কথিত নাস্তিক ব্লগারদের খুন করতে উদ্বুদ্ধ ও উৎসাহিত হন বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ব্লগার রাজীব খুন হন বলে সাখ্যপ্রমান ও আসামিদের স্বীকারোক্তিতে উঠে আসে।
আশ্চর্যজনক ভাবে তরুন শিক্ষার্থিদের মিথ্যা হাদিসে খুনে উদ্ভুদ্ধ করা এই খুনের মুল হোতা সুপিরিয়র রেসপন্সেবুল মুফতি মো. জসীমউদ্দিন রাহমানিকে এই হত্যাকাণ্ডের সুধু উৎসাহদাতা হিসেবে উল্লেখ করে মাত্র ৫ বছরের লঘু দন্ড দেয়া হল।
রায়ের দিন ১২টা ২৮ মিনিটে আসামিদের এজলাস কক্ষে নেয়া হয়। এজলাস কক্ষে ঢোকার সময় আসামিদের চিন্তিত ও দোয়া দরুদ পড়তে দেখা যায়। এ সময় আসামিরা নির্বিকার, কারও সঙ্গে কোনো কথা বলেনি, রায় শুনেও কাঁদেনি। বিচারক এজলাসে ওঠার পরই রায় পড়া শুরু করেন। ২৫ মিনিটে রায় পড়া সমাপ্ত হয়।

ব্লগার রাজীবের বাবা ও মামলার বাদী নাজিমউদ্দিন আজ রাজীব হত্যা মামলার রায়কে প্রত্যাখ্যান করে আক্ষেপ করে বলেছেন, ‘আমি আজ কী বিচার পেলাম?’ তিনি বলেন, ‘এ রায় আমি মেনে নিতে পারছি না। এই মামলার স্পষ্ট মোটিভ, পাঁচজন আসামি আছেন খুনে অংশগ্রহন করা প্রমানিত ও আত্মস্বীকৃত খুনি। তাঁদের সবাইকে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করা হয়নি। আদালতপলাতক বাদে মাত্র ১ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বাকিদের স্বল্প মেয়াদে সাজা, ৫ হাজার টাকা জরিমানা ইত্যাদি দিলো।

পুর্বের কিছু কথা
হতভাগ্য রাজিব হায়দার ছিল জামাত শিবির চক্রের সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র ও বলির পাঠা।
জামাত-শিবির ও আমারদেশ চক্র অনেক আগে থেকেই শক্ত ভাবে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল। যুদ্ধাপরাধ বিচার বানচাল করতে।
ফেব্রুয়ারীতে কাদেরমোল্লার ত্রুটিপুর্ন রায়ে শাহাবাগে ব্যাপক গণজাগরন শুরু হলে গুরুতর কোনঠাসা হয়ে পরে জাশি+বিম্পি। অস্তিত্ত সংকটে মরিয়া হয়ে এই স্বাধীনতা বিরোধি চক্র আন্দলোন বানচাল করতে তার সর্বময় ক্ষমতা কাজে লাগায়। একপর্যায়ে গনজাগরন মঞ্চের কাছে আধাপোড়া কোরান দিয়ে সাজানো ঘটনা দেখানোর জন্য তাদের সবকিছুই রেডি ছিল। কিন্তু এই ষড়যন্ত্র ফেবুতে ফাঁস হয়ে গেলে তা বাতিল হয়। এরপর ঘুশ দিয়ে ছাত্রলীগের একাংশ ও ছাত্রইউনিয়নের ভেতর সংঘাত লাগিয়ে গণজাগরন ভেস্তে দেয়ার পরিকল্পনা প্রায় সফল হয়ে যাচ্ছিল, কিন্তু কমুনিষ্ট পার্টির উচ্চপর্যায়ের নেতৃবৃন্দ দ্রুত হস্তক্ষেপ করে প্রয়জনিয় ব্যাবস্থা নিলে মার খেয়েও চুপ থাকে ছাত্রইউনিয়ন। নস্যাৎ হয়ে যায় কুচক্রিদের ষড়যন্ত্র।
এরপর অস্তিত্ত বিলুপ্ত ঠ্যাকাতে মরিয়া কুচক্রিরা তাদের সর্বশেষ মোক্ষম অস্ত্র প্রয়োগ করে। রেডি ছিল পুর্বথেকে প্রস্তুত করা নবীকে নিয়ে কুৎসিত ভাষায় থাবা বাবার নামে বানোয়াট ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ। হাতে আরো উপাত্ত নিয়ে রেডি ছিল, একটা ব্যার্থ হলে আরেকটা লাগাবে! হেফাজত ২০০৮ থেকেই টাকার বিনিময়ে তাদের হাতের অস্ত্র হিসেবে রেডি ছিল।
সম্ভবত ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগটি বানাতে ও রোপন করতে সাহায্য করেছিল জামাতের লন্ডন শাখা, পাকিস্তানের ISI ও জরিত থাকার নিশ্চিত আলামত পাওয়া যায়। কারন পাকিস্তানি ডিফেন্স ফোরাম সাইটের মাধ্যমে সর্ব প্রথম থাবা বাবার বানোয়াট ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগটির সংবাদ সবাই জানতে পারে। থাবাকে টার্গেট করা হয়েছিল কারন থাবা ফেসবুকে নিজস্ব ফোরামে প্রায়ই ইসলামের অন্ধকার দিক নিয়ে ও নবী নিয়ে হালকা নির্দোষ সমালোচনা করতো, (২০০৭ থেকে ২০১২ পর্যন্ত এরুপ অনেকেই করত) তাই মোক্ষম বলির পাঁঠা নির্বাচন করে তাকেই। তবে আলচিত নোংড়া ভাষায় ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগটি সে নিশ্চিতভাবেই লিখেনি।
২ বছর আগের তারিখ দেয়া থাকলেও থাবার ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগটির হিটসংখা ছিল মাত্র ৫টি। রাজিব হত্যার দুদিন পরও আলেক্সা র‍্যাঙ্কিংএ এই ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগটির কোন হিষ্ট্রি পাওয়া যায় নি। এটাই প্রমান ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগটি স্থাপন করা হয়েছিল রাজিব হত্যার পরপরই।
রাজিব হত্যার পর দ্রুতই বানোয়াট ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগটির কন্টেন্ট একটি লক্ষাধিক সার্কুলেশনের জনপ্রীয় দৈনিক পত্রিকার প্রথম পাতায় ছাপানোর ব্যাবস্থা করা হয়, অতচ মুল সাইটের ভিজিটর সংখা ছিল তখনো মাত্র ৫ জন, অর্থাৎ এই ৫টি হিট সাইট স্থাপনকারিদেরই। শিরনামে ২ বছর আগের ডেট সত্য হলে হিটসংখা অনেকবেশী থাকার কথা, আলেক্সা লিষ্টে আলামত থাকতো।
এরপরের ঘটনা সবারই জানা, শাহাবাগ গণজাগরনের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্মাবমনার বিরুদ্ধে সংগবদ্ধ প্রচারনা চালানো হয়। অতচ সবাই জানে শাহাবাগ আন্দলনে কোথাও ধর্মনিয়ে একবিন্দু টুশব্দও করা হয়নি। এরপরও পরিকল্পিত ভাবে মসজিদে, রাস্তায় বিক্ষোব ছড়িয়ে দেয়া হয়। শুক্রবার বাইতুলমোকারমে ব্যাপক সংঘাত ছড়িয়ে দেয়া হয়, মসজিদের মাদুর, হোগলা, আসবাবপত্রে আগুন দেয়া হয়। পুর্বপ্রস্তুত হেফাজতকে নামানো হয় শাহাবাগের বিরুদ্ধে। নিশ্চিতই টাকার বিনিময়ে। কারন সরকারও তাদেরকে নিরস্ত্র ও নিউট্রাল করেছিল জমি ও টাকার বিনিময়ে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৩

লিথ্যাল ব্রাহমোস বলেছেন: আইন অনুসারে সর্বোচ্চ শাস্তি দেয়া হয়েছে । আদালত কে এর বাইরে যেতে হলে আইনের পরিবর্তন লাগবে । সেটার দরকার আছে । সরাসরি ম্ররত্যু দন্ড লঘু সাজা । মৃত্যুদন্ডের আগে যাবজ্জীবন দিয়ে এর পর মৃত্যুদন্ড দিলে ভালু হয় । ওই সময়ে অনেক খুতবা পড়তে পারবে । :#)

২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আইনের পরিবর্তনের কোন প্রয়জনই নেই।
সদিচ্ছা থাকলে বিদ্যমান আইনেই সঠিক শাস্তি দেয়া যেত।
ঐশিকে এর চেয়ে অনেক অনেক কম আলামত সাখ্যপ্রমানে অবলিলায় মৃত্যুদন্ড দিয়ে দেয়া হয়েছিল

৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৯

লিথ্যাল ব্রাহমোস বলেছেন: ঐশীর অপরাধ কি প্রমানিত হয় নি ? ঐশীর বড় দোষ ছিল সকল অপরাধ সে পরে অস্বিকার করে বসে । দোষ স্বীকার করে অপরাধ মেনে নিয়ে অনুতাপ করলে শাস্তি কম হওয়া উচিত ছিল । কিন্তু সে তা করেনি । এমন করলে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেয় । আর এ ব্যাপারে আদালত একটিভ প্যাসিভে পড়ে গেছে । সরাসরি হত্যায় অংশ নেয়া , যে হত্যা করল আর যে উৎসাহিত করল তার সাজার মাত্রা আইনানুসারে ভিন্ন । উতসাহিত করার জন্য মৃত্যুদন্ডের শাস্তি নেই । কারন সে বলেনি যাও তুমি অকেই গিয়ে মেরে আস । তাই আইনের সংস্কার দরকার আরো কিছু ধারা যোগ করে । মনে হয় না সদিচ্ছার অভাব । আইনের ফাকফোকর এসব । আইনের দুর্বলতা

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঐশীর অপরাধ মোটেই প্রমানীত হয় নি।
পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের পরিদর্শক মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমান হত্যাকাণ্ডের পরপরই তাদের একমাত্র কিশোরী কন্যা স্কুলছাত্রী ঐশী রহমানকে গ্রেফতার করা হয়। এতবড় নৃশংস জোড়া খুনের তদন্তে কথিত শ্বীকারক্তি ছাড়া অন্য কোন বিষয় বিবেচিত হতে দেখা যায়নি।
এত ছোট স্কুলছাত্রী মেয়ে অষ্পষ্ট মোটিভে কিভাবে একসাথে দুজনকে হত্যা করতে পারে, সুধু স্বীকারক্তি ছাড়া অন্যকোন আলামত পাওয়া যায়নি। পরে কিছু আলামত সাজানোর পর বাদ দেয়া হয়েছিল।
হতভাগ্য উচ্চপদস্থ পুলিশ অফিসার দম্পতি সম্ভবত নিহত হয়েছিলেন সম্ভবত তার সহকর্মীদের বা তার কাছের লোকজনদের হাতেই। ঘুষ, পোষ্টিং, কালোটাকার ভাগাভাগিতে সেটাই সম্ভব। বা অন্য কোন ব্যাপার ছিল কিনা তদন্তে তার ধারকাছেও যাওয়া হয়নি।
পুলিশ প্রথমে মামলা সাজিয়েছিল ঘুমের ওষুধ খাইয়ে বন্ধুদের সাহায্য নিয়ে দুজনকে খুন করে, কিন্তু বন্ধুরা বিত্তবান প্রভাবশালি হওয়াতে পরে বন্ধুদের বাদ দিয়ে ঐশিকে একক হত্যাকারি বলে চার্জশিট দেয়া হয়।
কথিত মাদকাসক্ত ঐশি একা কোন ভাবেই তার পিতামাতাকে হত্যা করার সামর্থ্য রাখে না।
সে এজলাসে বলেছে তার কাছ থেকে জোড়পুর্বক স্বীকারক্তি আদায় করা হয়েছিল যা পরে প্রত্যাহার করে ঐশী।
দু’জন বলিষ্ঠ প্রাপ্ত বয়ষ্ক মানুষকে সুধু একটি কিচেন নাইফের আঘাতে হত্যা নিশ্চিত করা বেশ কঠিন। কোরবানির গরুও সঠিক ভাবে জবাই না করলে উঠে দাঁড়ায়। সঠিক যাগায় না মারা হলে ছুরিকাঘাত এমনকি গুলি করা হলেও অধিকাংশ মানুষ বেচে যায়। ঐশির রাগের মাথায় আঘাত করার ক্ষমতা ছিল সত্য, কিন্তু আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি মেয়েটির একা দু-দুই জন কে দির্ঘ সময়ে পরিকল্পনা করে হত্যা নিশ্চিত করার সামর্থ ছিলনা। অভিজ্ঞ যেকোন আইনজ্ঞ আমার সাথে একমত হবেন।
হত্যার মোটিভ পুলিশ বলছে আরো বেশী মাদকসেবন স্বাধীনতা পেতে এই হত্যা। অতচ সে মাদক সেবি কিনা সেই ডাক্তারি পরিক্ষাও হয়নি। তার পিতামাতা তাকে হাতখরচ কম দিত এমন কথা শোনা যায় নি, ছেলেবন্ধুর সাথে মেলেমেসায় প্রবল বাধা দিত এমন কথা শোনা যায় নি বরং বেশী হাত খরচ দিয়ে তাকে নষ্ট করা হয়েছে বলা হয়।
ঐশী তার পিতামাতাকে হত্যা করবে কেন? পর্যাপ্ত হাত খরচ দিচ্ছে, উশৃখলতা মেনে নিচ্ছে, টাকার গাছ কে এভাবে কেটে ফেলে?
তদন্ত ব্যাপক ত্রুটিপুর্ন থাকার পরও বিচারক মৃত্যুদন্ড দিয়ে দেয়।
ঐশি ন্যায়বিচার পেতে পাবেনা, সেটাই নিশ্চিত।
এদেশে প্রচলিত আইনে ডিফেন্স পর্যাপ্ত আইনসুবিধা না পেলে রায় একতরফাই হয়ে থাকে।

৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫

গোধুলী রঙ বলেছেন: আমাদের আইন অপরাধীকে কম বেশি শাস্তি দিতে সক্ষম, কিন্তু অপরাধ নির্মুল করতে সক্ষম না, এই জন্য এই আইন দূর্বল। সংসদে একদল আরেকদলকে যাতে আছেলা বাঁশ দিতে পারে সে ধরনের আইন পাস করবে, কিন্তু সমাজ যে পরিবর্তন হচ্ছে, মানুষও পরিবর্তিত হচ্ছে, সেই পরিবর্তনকে এডাপ্ট করার জন্য আগের তৈরী আইনগুলো সংশোধনে রাজী নয়।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সমাজ পরিবর্তন হচ্ছে, মানুষও পরিবর্তিত হচ্ছে, সেই পরিবর্তনকে এডাপ্ট করার জন্য আইনগুলো সংশোধনে উদ্দোগি হচ্ছেনা কেউই।
সহমত।

৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার এসব নিয়ে মাথা ঘামাতে যাচ্ছে না।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সরকার মাথা ঘামানোর দরকার নেই।
রাজিব হত্যার বাদি রাষ্ট্র ছিল না। বাদি ছিল রাজিবের বাবা। বিচার করে আদালত। সরকারের দরকার সুধু সদিচ্ছা।
হত্যার মোটিভ স্পষ্ট। অপরাধ প্রমানিত ও আসামিরাও নির্বিকার ভাবে স্বীকার করেছিল। আইনমাফিক এরা সর্বচ্চ শাস্তি প্রাপ্য ছিল।
অজ্ঞাত রহস্যময় কারনে এরা লঘু শাস্তি পেল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.