নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বজনপ্রীতি, রেকর্ড প্রীতি, একটা টাফ ম্যাচ দেখা থেকে বঞ্চিত করলো রেকর্ডপ্রীয় ডিসাইডাররা

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৫৫



অনেকদিন পর সবটা খেলা দেখলাম।
১৫ ওভার তো অল্পসময়।
স্বজনপ্রীতি, রেকর্ড প্রীতি এইসব মামা-ভাগ্নে ব্যাপার কান্ডের কারনেই খেলাটা প্রতিযোগিতামুলক হলনা।
একে তো T20 তার উপরে ৫ ওভার কমেছে, উইকেট জাহান্নামে যাক, দরকার দ্রুত রান, দরকার হার্ড হিটার ব্যাটসম্যান।
কিন্তু নামালো টেষ্টমেজাজের খেলোয়ার ভাগ্নেকে, ওপেনিঙ্গে, আর রেকর্ডপুর্তির জন্য সাকিব্ব্যারে নামাইলো, এইসিরিজে বেস্ট ফর্মে থাকা রিয়াদকে না নামিয়ে।
মাহমুদউল্লাহ মাত্র ১৩টি বল খেলতে পেরেছেন, ৭ নং ব্যাটসম্যান হিসেবে ৩৩ রান করেছেন। ছক্কা ২টি, চার ২টি।


Tamim Iqbal 13 22 17 2 0 76.47
Soumya Sarkar 14 18 9 3 0 155.55
Sabbir Rahman 32 55 29 2 0 110.34
Shakib Al Hasan 21 18 16 3 0 131.25
Mushfiqur Rahim 4 10 5 0 0 80.00
Mashrafe Mortaza 0 1 1 0 0 0.00
Mahmudullah 33 18 13 2 2 253.84

যেভাবে দরকার ছিল এই টিফিফটিন স্পেসেলাইড ওপেনিং স্কোয়ার্ড

১ সাব্বির (এইসিরিজে হার্ড হিটার)
২ সৌম্য (হার্ড হিটার)
৩ মাহমুদউল্লাহ (এইসিরিজে বেস্ট ফর্মে)
৪ সাকিব
৫ নাসির
৭ মুসফিক

রান হত নি:সন্দেহে ১৫০ এর উপরে। একটা টাফ ম্যাচ দেখা থেকে বঞ্চিত করলো রেকর্ডপ্রীয় ডিসাইডাররা।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:১৩

জ্বি হুজুর বলেছেন: ১। আজকে কোন পরিকল্পনা ছিল বলে মনে হয়? নাহলে পেস বান্ধব মিরপুর থেকে ন্যাড়া স্পিনিং ট্র্যাক যা হওয়াতে আশ্বিন মুচির বাচ্চাকে দিয়ে ওপেন করানো। কেমন যেন মনে হয় সব কিছু।
২।একজন প্লেয়ার আনফিট তাকে খেলানোর মাশুল দিল এক অভারেই ১৫ রান। এরপরি ম্যাচ থেকে ছিটকে গেছে বিডি। মুস্তাফিজ কি অসুস্থ ছিল না , তাকে কেন খেলানো হল না । এর থেকে আরাফাত সানিও ভাল ছিল।
৩। চার পেসার+সৌম্য= পাচ পেসার কি দরকার ন্যাড়া স্পিনিং ট্র্যাকে

সবই ভানুমতীর খেল

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
BBC বাংলা, প্রথম আলো ও আরো কয়েকটি পত্রিকা আমার বক্তব্য অনেকটাই সমর্থন করেছে দেখলাম

“তারা মাহমুদুল্লাহকে দেরী করে নামিয়েছে। খেলা ছিল মাত্র ১৫ ওভারের। মাহমুদুল্লাহ যদি সাকিবের আগে নামতো, তাহলে আরও ভালো হতো বাংলাদেশের জন্য”।
বিবিসিকে জনপ্রিয় ক্রিকেট সাইট, ক্রিকইনফো’র বাংলাদেশ প্রতিনিধি

২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:২৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আপনি অনেকদিন পর খেলা দেখেছেন - এবং আপনার আর খেলা দেখার কোন প্রয়োজনও নেই।

প্রথমেই, ভাগ্নে না ভাতিজা!
আর টেস্ট মেজাজের বলছেন?

আপনি বাঁ হাতি ব্যাটসম্যান হয়ে ডান হাতি অফ স্পিনারকে খেলতে পারবেন? হার্ডহিটার ক্রিস গেইলও তা পারে না। আর প্রথম দিকের বোলিং দেখেছিলেন? ঐ সময়ে সেরাদের সেরা ব্যাটসম্যানও রান তুলতে হিমশিম খেত!

সাকিইব্ব্যা???
ওয়াও!

রেকর্ড! কিসের রেকর্ড! এক হাজার রান করার?
তো সে তো এই একদিনেই একহাজার রান করেনি। খেলতে খেলতেই হয়েছে। নো অফেন্স, সেই সময় থেকে তামিম-মুশফিকরাও খেলছে। তারা এই মাইলফলকের কাছে যেতে পারেনি, সাকিব পেরেছে। এটা সাকিবের দোষ!

আর, সাকিবের টি-টুয়েন্টি ব্যাটিং পজিশন ৩ -এই। সাব্বির আসার আগে সাকিব এই জায়গাটাতেই খেলত। দলের ভালোর জন্যই নিজের জায়গাটা ছেড়ে দিয়েছে। সময়টাও বাজে যাচ্ছে তার। আর, সে বিশ্বসেরা স্বজনপ্রীতিতে হয়নি - খেলেই হয়েছে।

আর, রিয়াদ ভাইয়ের ক্যামিও ইনিংসের কথা বলছেন? আগে নামলে রান বেশি হত ভাবছেন!
এটা ভাবলে আপনি পাগল বৈকি আর কিছুই নন।

রিয়াদ ভাইয়ের গায়ের জোরের জন্যই তাকে স্লগার বানানোর চেষ্টা করা হয়েছে। আর স্লগার শুরুতে নামে না - শেষের দিকে ঝড় গতিতে রান তোলে। শুরুতে নামলে আস্তেই খেলত। যেমনটা - ওয়ানডেতে চারে নেমে রিয়াদ ভাই নিজেই করে।

আপনি স্লগারকে উপরে নামাতে চান? বাহ! বেশ জ্ঞান আপনার।

সাব্বির ওপেনিং-এ?

আপনার এই কথা শুনে হাসতে হাসতে পেট ফাটার দশা। যে ব্যাটসম্যান ঘরোয়া ক্রিকেটেও ওপেন করে না - তাকে প্রথমেই নামানো!
শোনেন, ওপেন করাটা এত সহজ না। এটার চাপ সবাইকে দেওয়াও যায় না। জোর করে ওপেনার বানাতে গিয়ে হারানো খেলোয়ারের সংখ্যা প্রচুর। আর টি-টুয়েন্টির ৩ নং পজিশনে দলের সবচেয়ে সেরা ব্যাটসম্যানকেই নামানো হয়। উদাহরণ - ভারতে কোহলি, অস্ট্রেলিয়ায় স্টিভেন স্মিথ।

আর, আজকে ব্যাটিং-এ টাইমিং মিলছিল না কারোরই। সাব্বিরেরও না। পিচ যথেষ্ট আচরণ বদলেছে। এই উইকেটে ১৩০ সহজ তোলা। কিন্তু ১৫০? সেটা খুবই কঠিন।

ভারত সহজে জিতেছে? না, তারা উইকেট ধরে রেখেছে - তাই চাপমুক্ত হয়ে খেলেছে। শিখর ধাওয়ান প্রথমে হিটই করে নাই। স্লো খেলেই রান তুলেছে। পরে সেট হয়ে মেরেছে।

তামিমও সেমটাই করছিল। টেস্ট নক খেলে সেট হলে কী করা যায় - তা কয়েকদিন আগে সাব্বিরই দেখিয়েছে।

আর, ব্রাদার - সময়ের চিন্তা নিয়ে ক্রিকেট দেখবেন না। দেখলেও এই ধরণের গাঁজাখুরী কথা বলবেন না। আর, আজকের উইকেটে রান অ্যাভারেজের চেয়ে বেশি হয়েছে। মিরপুরের ইতিহাসে ৮ রান রেটে রান করা খুবই কম। সেইখানে ১৫০ সেটাও ১৫ ওভারে?

আপনি পিসিতে বা মোবাইলে গেম খেলুন ক্রিকেটের। ঐখানে ১৫ ওভারে ১০০০ রানও করা যাবে।

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এত সিরিয়াস হওয়ার কিছু নেই। এত আক্রোশ কেন? আমি কখনো আপনার পোষ্টে কখনো গালমন্দ করেছি বলেতো মনে পরে না।
উইকেটে বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানরা তাদের সবচ্চ পার্ফম্যান্সই দেখিয়েছে। কিন্তু কর্তারা আরেকটু বিচক্ষন হলে নি:সন্দেহে আরো ২০-২৫টা রান বেশী হত।

আমার মুল বক্তব্য ছিল বৃষ্টি, পিচ ও মাঠের অবস্থা, ওভার কমে যাওয়া, ইত্যাদি ঘটনার পরও আমাদের রেকর্ড প্রীয় মামাদের কোন ভাবান্তর ছিলনা, স্কোয়ার্ডে বিন্দুমাত্র পরিবর্তন করেনি, বা সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি।
এত সিমিত ওভারে এই সিরিজের সবচেয়ে টপ ফর্মে থাকা হার্ডহিটার রিয়াদ কোন যুক্তিতে ৭ নং এ নামে? কোন জবাব আছে?
মুসফিক দুর্ভাগ্যজনক ভাবে রানআউট না হলে রিয়াদ মুড়ি খাইতে খাইতে খেলা দেখা ছাড়া উপায় ছিলনা। রান ১০০ হত না।

টসে হেরে যাওয়া, বৃষ্টি, পিচ ও ভেজা মাঠ, ওভার কমে যাওয়া, ইত্যাদি দরকার ছিল স্পেসেলাইজড, এগ্রেসিভ ওপেনিং স্কোয়ার্ড। কিন্তু কোন বুদ্ধিদিপ্ত সিদ্ধান্তে উঠতে পারে নি মামারা।



৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৪৯

অণুষ বলেছেন: যত্তসব আবাল মার্কা লেখক। ছাগলের মত ভ্যা ভ্যা করলেই ব্লগার হওয়া যায়না। আপনার মত ক্রিকেটীয় জ্ঞান নিয়ে তারা যদি ম্যাচ প্ল্যান করতো তাহলে আমাদের আর ফাইনাল খেলা লাগতোনা। তার আগেই বাদ হয়ে যেতাম। আগে ক্রিকেট বুঝেন , তারপর সমালোচনা করেন। হুদাই সামুতে পণ্ডিতি জাহির করতে এসে পচানি খাইয়েন না।

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি কোন এলাকার পন্ডিত রে ভাই? চিনলাম না।

৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৪৬

রাফা বলেছেন: সব মিলিয়ে খারাপ খেলেনি বাংলাদেশ।তবে যারা এই ফরমেট সেই ফরমেট বলে আমি তাদের দলে নই।ভালো দল ও ভালো প্লেয়ার সব ফরমেটেই ভালো খেলতে পারে।তার সর্বোৎকৃষ্ট উদাহারন আমাদের " সাকিব" সে সব ফরমেটেই সেরা তা প্রমান করছে।
১৫ ওভারে যখ নেমে এসেছে খেলাটা তখন একটু রিস্ক নিয়ে এক্সিপেরিমেন্ট করা উচিত ছিলো।করেনি ভয়ে-মনে করেছে যদি আরো বেশি খারাপ হয়ে যায় খেলাটা।হিসেব করলে প্রত্যেক উইকেটের জন্য বরাদ্দ ছিলো ৯ বল/পুরো ৯০ বলের মধ্যে ,কাজেই রিস্ক নেওয়া ছাড়া কোন গত্যন্তর আসলে ছিলোনা ।কিন্তু কেনো যে আরো এ্যাগ্রসিভ খেললোনা প্রত্যেকে সেটাই বোধগম্য নয়।হয়তো আরো দশ রান বেশি করলেও ভারতই জিতে যেতো ।তবে মনে হয় শেষ ওভার পর্যন্ত খেলতেই হতো তাদের।

আমাদের ব্যাড লাক কোন ষ্টার প্লেয়ারই পুরো টুর্ণামেন্ট ভালো কিছু করে দেখাতে পারেনি।বলিং এ আরো সাফল করা দরকার ছিলো আমি হলে নাসিরকে দিয়ে ৩য় অথবা চতুর্থ ওভারেই একটা চান্স নিতাম।রিয়াদকে দিয়েও ১ওভার করানো যেতো সাকিবের পরিবর্তে যেহেতু সাকিব ভালো করছিলোনা।১৫ ওভারের খেলাটা পুরোটাই লটারি কাজেই ওলট পালট করাই যেতো।সব কিছুর পরেও আমি খুশি।তবে ওয়ার্ল্ডকাপে আরো ভালো প্রত্যাশা রইলো।

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একমত।
সব মিলিয়ে খারাপ খেলেনি বাংলাদেশ, আমিও তাই লিখেছি। উইকেটে বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানরা তাদের সবচ্চ পার্ফম্যান্সই দেখিয়েছে।
আমি ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ নই, এরপরও আমার কাছে মনে হয়েছে, এই সিমিত ওভারের খেলাটিতে এই সিরিজের সবচেয়ে টপ ফর্মে থাকা হার্ডহিটার রিয়াদ কোন যুক্তিতে ৭ নং এ নামে?
এই সামান্য প্রশ্ন তোলাতে আমাকে যা তা ভাষায় গালমন্দ করেগেল কিছু "নামকরা লেখক"

আমার প্রশ্ন অমুলক ছিলনা, এটা প্রমানিত হচ্ছে।
একটু আগে ৭১টিভিতে হিরা ভাই আধাঘন্টা ধরে সাকিব, ওপেনিং তালিকা, 'মামা' দের তীব্র সমালোচনা করে আমার মুল বক্তব্য সমর্থন করলো। পশ্চিমবাংলার এক ক্রীড়া সাংবাদিকও একই প্রশ্ন তুলেছেন।

এখন সফিকুল হক হিরা ভাল ক্রিকেট বোদ্ধা না স্বঘষিত কিছু লেখকরা ?

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মানবজমিনের মত পত্রিকাও আমার বক্তব্যের সমর্থন দেখা যাচ্ছে।
লিখেছে -
কাল বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং ওর্ডার নিয়েও প্রশ্ন রয়ে গেছে।
শেষ দিকে মাহমুদুল্লাহর অসাধারণ একটি ইনিংসই বাংলাদেশকে খেলায় ফেরায়। অথচ ১৫ ওভার ম্যাচ বিবেচনায় তাকে যদি আরও কিছুটা আগে পাঠানো হতো তবে পুরো দৃশ্যপটই ভিন্ন হতে পারতো।
এ ম্যাচে খুবই এলোমেলো বোলিং করেছেন বাংলাদেশের সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। ম্যাচ খেলার মতো সাকিব যথেষ্ট ফিট ছিলেন কি না সে নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। সাকিব খুবই বিরক্তিকর ব্যাটিং করেছেন। এমনভাবে খেলেছেন যেন এটি ৫০ ওভারের ম্যাচ। তার স্লো ব্যাটিং ছিল গতকালের ম্যাচের অন্যতম টার্নিং পয়েন্ট।
ভারত ব্যাটিংয়ে নামার পর শুরুর দিকে ম্যাচ বাংলাদেশের গ্রিপের ভেতরে ছিল। রোহিত শর্মাকে আউট করার পাশাপাশি রান রেটও ছিল নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু পাওয়ারপ্লের নাজুক ওভারে রনি এবং সাকিব আক্রমণে আসার পরই সবকিছু তছনছ হয়ে যায়। অতিরিক্ত আক্রমনাত্মক ফিল্ডিং সাজানোরও মূল্য দিতে হয় বাংলাদেশকে।
দেখুন - মানবব্জমিন ৭-৩-১৬

৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:২৫

চাঁদের অরণ্য বলেছেন: রক্তিম দিগন্ত কে ধন্যবাদ। প্রতিটি কথার উত্তর যুক্তি দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন। ক্রিকেট আমাদের ভাল লাগার বিষয়, ভালবাসার বিষয়, গর্বের বিষয়। এটা নিয়ে ফট করে এই রকম উল্টাপাল্টা কিছু লিখে ফেলা সত্যিই কাম্য নয়। যাদের কারণে আমাদের ক্রিকেট আজকে এই অবস্থানে, তাঁদের কে সম্মান করতে শিখুন। না পারলে অন্তত অসম্মান করাটা বাদ দিন। আমাদের এই ছোট্ট দেশটাকে যারা পুরো বিশ্বের কাছে মার্যাদার সাথে তুলে ধরেছেন, তাদের মধ্যে এই ক্রিকেটার অবদান মনে হয় সবচেয়ে বেশি। কাছে পেলে কোন প্রবাসী কে জিজ্ঞেস করেন, বিদেশের মাটিতে তাদের কেমন লাগে যখন অন্যকে নিজ দেশের কথা বলতে শোনে। ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
না বুঝেই চোখবন্ধ করে রক্তিম কে ধন্যবাদ!
কিচ্ছুক্ষন আগে ৭১টিভিতে হিরা ভাই আধাঘন্টা ধরে সাকিব, ওপেনিং তালিকা, 'মামা' দের তীব্র সমালোচনা করে আমার মুল বক্তব্য সমর্থন করলো। পশ্চিমবাংলার এক ক্রীড়া সাংবাদিকও একই প্রশ্ন তুলেছেন। আজ BBC বাংলা, প্রথম আলো ও আরো কয়েকটি পত্রিকা আমার বক্তব্য অনেকটাই সমর্থন করেছে দেখলাম। জনপ্রিয় ক্রিকেট সাইট, ক্রিকইনফো’র বাংলাদেশ প্রতিনিধিও ফোনে BBC কে আমার মুল বক্তব্য সমর্থন করলো।

“তারা মাহমুদুল্লাহকে দেরী করে নামিয়েছে। খেলা ছিল মাত্র ১৫ ওভারের। মাহমুদুল্লাহ যদি সাকিবের আগে নামতো, তাহলে আরও ভালো হতো বাংলাদেশের জন্য”। BBC bangla
বিবিসিকে জনপ্রিয় ক্রিকেট সাইট, ক্রিকইনফো’র বাংলাদেশ প্রতিনিধি

৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০১

বিজন রয় বলেছেন: খারাপ খেলেনি।

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমিও তাই লিখেছি। এই ভেজা মাঠে, উইকেটে বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানরা তাদের সবচ্চটাই দেখিয়েছে।
বেয়াদবের বাচ্চা সাকিব্ব্যা ছাড়া বোলিঙ্গও খারাপ হয়নি।

৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০৭

ফাহিম আবু বলেছেন: চোর পালালে বুদ্ধি বাডে ! লেখকের এই অবস্থা !

৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২

ডা: শরীফুল ইসলাম বলেছেন: লেখকের সাথে সহমত। ১৫ ওভারের খেলা তাই ওইভাবেই ব্যাটিং লাইন আপ সাজানো দরকার ছিল। আমার প্রশ্ন আসলেই বাংলাদেশ ম্যাচটা জিততে চেয়েছিল কিনা!

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রশ্ন আসলেই বাংলাদেশ ম্যাচটা জিততে চেয়েছিল কিনা?
এই ডা: পিনাকিয় প্রশ্নটা কোথায় পেলেন ডা: শরীফুল ইসলাম?

৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২১

নতুন বলেছেন: ভাই বাংলাদেশ দলের খেলোয়ার কোচ সবাই তাদের সবোচ্চ চেস্টা করেছে তারা যেটা ভাল মনে করেছে সেটাই করেছে।

তারা এই ব্যপারে অনেক বেশি অভিঙ্গ আমাদের থেকে।

আমি ৮ বছর ধরে যেই ইন্ডাস্ট্রিতে কামলা দিতে দিতে চুলে পাক ধরেছে সেখানে সাকিব এসে আমাকে জ্ঞান দিলে আমার ভাল লাগবেনা। এবং সে আমার কম`ক্ষেত্রে এসে আমাকে খুব বেশি জ্ঞান দিতেও পারবেনা। তেমনি বাংলাদেশ দলে যারা খেলছে তাদের পেশাই ঐ খেলাধুলা... তারা আমাদের চেয়ে একটু বেশিই বোঝে....

হাসান ভাই আপনি যেই পেশা/ব্যবসাতে অভিঙ্গ সেখানে যদি সাকিব এসে আপনাকে এতো গুলি উপদেশ দেয় তখন আপনার কেমন মনে হবে? এবং আপনার কি মনে হয় সাকিব আপনার কাজের ক্ষেত্রে এসে আপানার চেয়ে ভাল সিদ্ধান্ত দিয়ে যেতে পারবে?

০৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমিও সেটাই বার বার বলার চেষ্টা করেছি। সেটাই লিখেছি। এই ভেজা মাঠে, উইকেটে বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানরা তাদের সবচ্চটাই দেখিয়েছে।
বোলিঙ্গও খারাপ হয়নি। বেয়াদবের বাচ্চা সাকিব্ব্যার এলমেলো বোলিং ছাড়া। আর ব্যাটিং তো আরো বিরক্তিকর ভাবে স্লো ..।

আর আপনি এটা কি বললেন?
এই বাঁদরটার সমালচনা করতে হলে তার সমপর্যায়ে উঠতে হবে? তার আগে টু শব্দ করা যাবে না?

১০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৩১

নতুন বলেছেন: আর আপনি এটা কি বললেন?
এই বাঁদরটার সমালচনা করতে হলে তার সমপর্যায়ে উঠতে হবে? তার আগে টু শব্দ করা যাবে না?


বিষয়টা নিজের উপরে চিন্তা করলে বুঝতে পারবেন।

আপনি যেই বিষয়ে অভিঙ্গ সেখানে যদি সাকিব এসে আপনাকে জ্ঞান দেয় সেটা তারজন্য কতটুকু সঠিক হবে?

সে আপনার বিষয়ে কতটুকু জানে? আপনি যেই প্রজেক্ট ফেইল করলেন সেটা আপনার পুরো চেস্টার পরেই ফেইল হয়েছে। কিন্তু সাকিব যখন এসে সেই প্রযোক্টের ব্যপারে জ্ঞান দেবে সেটা কতটুকু ঠিক হবে?

১১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:২২

হ্যারিয়ার-৩ বলেছেন:
জন্ম লংগ্ন থেকেই ক্রিকেটকে সাহেবদের খেলা হিসেবেই পরিচয় করে দেয়া হয়েছে ।
উপমহাদেশের ছেলেদের বড় কুড়ানোর , ক্রিকেট সরন্জামাদি বহন করতে ব্যবহার করা হয়েছে । ছোটলোকেরা ক্রিকেট খেলে বা খেলবে এটা সাহেবরা কখনই চান নি । তাই অকালে ঝরে পরে কেনিয়ার মত একসময়ের প্রতিভাময় দল , ওয়েস্ট ইন্ডিজের খুডানো বন্ধে কোন পদক্ষেপ নেই ।

আইসিসির উদ্ধৃত্ত টাকায় অফিস কেনা হয় ,কর্মচারীর মোটা অংকের বেতন হয় কিন্তু ক্রিকেট উন্নয়নে টাকার কমতি হয় ।
নামিবিয়ার ক্রিকেট শুরু হয় ব্রিটিশ মহিলা ক্রিকেটারকে নামিবিয়ার সরকারের পাউন্ডের বেতনে । কোন নামকরা কোচ নেই ! ক্রিকেট মাঠ তৈরিতে আইসিসির উদ্যোগ নেই । এমনকি কোচ তৈরি হয় দেশে কিংবা দলের প্রয়োজনে । এখন সময় এসেছে ক্রিকেটকে নিয়ে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর নতুন করে ভাববার ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.