নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বহুল আলোচিত "আইএম জিপিএ ফাইব" ভুয়া। ছিল মাত্র GPA- 2.94

০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৫


রাকিব
বহুল আলোচিত "আইএম জিপিএ ফাইব" খ্যাত রিয়াজ মাহমুদ রাকিব GPA-5 প্রাপ্ত ছিলনা। স্কুল থেকে তার গ্রেডিং পয়েন্ট জানা গেছে। তার প্রাপ্ত GPA ছিল মাত্র - 2.94 মাত্র।
তেজগাঁও সরকারী হাই স্কুলের এই শিক্ষার্থী নিয়মিত ছাত্র ছিল না। তার টেস্ট পরীক্ষার ফলও সন্তোষজনক ছিল না, দুবছর দশম শ্রেণিতে থাকার পর তাকে বিশেষ বিবেচনায় এসএসসি পরীক্ষায় অংশ গ্রহনের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। স্কুলটির প্রধান শিক্ষক শাহরিন খান রূপা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।


রাকিবের প্রাপ্ত জিপিএ

জানা গেছে, রিয়াজ মাহমুদ রাকিব তেজগাঁও এলাকাতে বসবাস করেন। তার বড় ভাইয়ের নাম রাসেল মাহমুদ।

তেজগাঁও সরকারী হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রতিবেদকের তীব্র সমালচনা করে বলেন, কিভাবে মাছরাঙ্গা টিভি এ ধরনের অনুষ্ঠান করতে পারলো? কেন এই ছেলের সাক্ষাৎকার প্রকাশ করে প্রতারনা করলো? আমাদের সহায়তা নিলে যারা জিপিএ-৫ পেয়েছিল তাদের সাক্ষাৎকার নেওয়া ব্যবস্থা করে দেওয়া যেত। যে সব ছেলে-মেয়ে জিপিএ-৫ পায় তারা তো এত সহজ প্রশ্ন ভুল করার কথা না।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই তথ্য সত্য হলে ঐ প্র্রতিবেদক সহ প্রযোজন এবং টিভির বিরুদ্ধে কোর্টে মামলা করা উচিত!


ভয়াবহ অবস্থা দেশের! কারো কোন দায়বদ্ধতা নেই!!!!!!!!!!!!!!

০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কারো কোন দায়বদ্ধতা নেই?
আসলেই অদ্ভুত উঁটের পিঠে চলছে স্বদেশ।
তেজগাঁও সরকারী হাই স্কুল কতৃপক্ষের উচিত মাছরাঙ্গা টিভির বিরুদ্ধে প্রতারনার মামলা করা।

২| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সত্যিই? অন্যরাও কি ওরকমই ছিল?
কি ভয়াবহ ধোকাদারি!!

০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অন্যগুলোর কথা এখনো জানা যায় নি। যারা চিনে তার মুখ খুললে হয়তো জানা যাবে।

৩| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১৮

শায়মা বলেছেন: তাই তো বলি!!!!!!!
X((

০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা, সেটাই।
তবে এতেও প্রমানিত হয় না যে আমাদের শিক্ষাব্যাবস্থা সঠিক ভাবে চলছে।
আসলেই অদ্ভুত উঁটের পিঠে চলছে স্বদেশ। দেশে শিক্ষার রকম দেখেন -

১। বাংলা মাধ্যম
২। বাংলা মাধ্যম ইংরেজি ভার্শন।
৩। সম্পুর্ন ইংরেজি মাধ্যম।
৪। আলিয়া মাদ্রাসা মাধ্যম
৫। কাওমি মাদ্রাসা মাধ্যম
৬। সুপার কাওমি (বালিকাদের পড়াশোনা নিষিদ্ধ)

বোকো হারাম এখনো বাংলাদেশে আসেনি। তাদের কাছে বালক বালিকা কেন? সকল শিক্ষাগ্রহন নিষিদ্ধ।

৪| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

আমি দেলোয়ার বলেছেন: প্রতিবেদনে বলা হয়েছিলো ১৩ জনের মধ্যে ৬ জনের A+ ছিলো। বাকিরা ছিলো পাশ করা। অর্থ্যাৎ তাদের গ্রেড পয়েন্ট GPA 5 ছিলো না। তাই সবার GPA না জানা পর্যন্ত কোন মন্তব্য করতে পারছি না। তবে আপনার কথা সঠিক অর্থ্যাৎ পুরো সংবাদটি ভূয়া হলে এমন তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার জন্য প্রশাসনকে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করে ঐ সাংবাদিকের বিচারের দাবি জানাই।

০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঠিক বলেছেন। আস্তে আস্তে অনেক তথ্যই বেরিয়ে আসছে।

৫| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫

শায়মা বলেছেন: অবশ্যই শিক্ষাব্যাবস্থার মান উন্নয়ন প্রয়োজন। নয়তো ২.৯৫ পাওয়া ছেলেটারও কিছু সহজ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া তেমন কঠিন হত না।
পুঁথিগত বিদ্যা ছাড়াও যে এক্স্ট্রা কারিকুলাম একটিভিটিস মানুষকে কতখানি জেনেরাল নলেজ উন্নতিকরণে সাহায্য করে তার প্রমান আমার স্কুল।

আমার স্কুলের ৪/৫ বছরের বাচ্চারাও মজাদার একটিভিটিসের মাঝে শিখে যায়,কোন সিজনে ঠিক কেমন আবহাওয়া হয়, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবসের পার্থক্য। একুশে ফেব্রুয়ারীতে আসলেই কি হয়েছিলো।

মুখস্থ করিয়ে বা নকল করে বা স্কুলের মান বাড়াতে যে কোনো উপায়ে শিক্ষার্থীকে পাস করিয়ে দিয়ে জি পি এ ৫ পাইয়ে দিয়ে দেশের মান বাড়ে কিনা জানিনা কিন্তু ঐ বাচ্চাদের জীবনের মান বহুখানি কমে যায়। প্রতি পদে পদে বাঁধাগ্রস্থ হতে হয়।

এর চাইতে বোকো হারামের শিক্ষা ব্যাবস্থা এনে সবাইকে গাধা গরু বানিয়ে রাখাই মনে হয় সবচেয়ে ভালো ছিলো।

০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পুঁথিগত বিদ্যা ছাড়াও যে এক্স্ট্রা কারিকুলাম একটিভিটিস দরকার সেটা সরকার কেন অভিভাবকরাও মানবেন না।
তারা বরং স্কোর বাড়াতে কোচিং এর পিছে ছুটবেন, আর পরিক্ষার আগের রাতে প্রশ্ন খুজবেন।

৬| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১০

আহলান বলেছেন: প্রশ্ন গুলোর উত্তর জানতে জিপিএ ৫ লাগে নাকি!

০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আসলে এসব জানতে জিপিএ ৫ লাগার কথা না, সেভেন এইটের বাচ্চারাও জানে।
অনেকসময় ক্যামেরার সামনে হঠাৎ মাইক্রফোন এগিয়ে ধরলে যেকোন লোকই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যায়।

তবে আমার নিজ ধারনা পুরো ব্যাপারটাই সাজানো সেটআপ আগেই করা ছিল, কে কি বলবে।
চিত্রনাট্যে সদ্য এসএসসি পেরোনো সাইন্স গ্রুপের একটি ছাত্র যখন পীথাগোরাসের পরিচয় দিল ঔপন্যাসিক বলে!
সাইন্সের একটা ফেল্ডুস ছাত্রও যদি হুবুহু নকল করেও পরীক্ষা দেয়, তবু তাকে জীবনে কম করেও হলেও পঞ্চাশবার পিথাগোরাসের নামটা দেখতে হয়েছে। উপপাদ্যটা জানুক বা না জানুক, এই নামটা নিয়ে তার ভুল কোনদিনই হওয়ার কথা না না। আচ্ছা, ধরে নিলাম সে আরো খারাপ ছাত্র, এমনকি পীথাগোরাসের নামটা না জানার মত অগা ছাত্র বা টোকাই। তাহলে, ওই লেভেলের একটা টোকাই ‘ঔপন্যাসিক’-এর মত একটা জটিল শব্দ মুখ দিয়ে কীভাবে বের করল?
বড়জোর সে লেখক শব্দটা বলতে পারত।

৭| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩২

রোষানল বলেছেন: লেখক কইয়াছেন: জানা গেছে। তার প্রাপ্ত GPA ছিল মাত্র - 2.94 মাত্র।

তাই বইল্লা কেলাস ট্রেন পাস করা পোলাপানরা ইজি ইজি প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে পারবোনা এ কেমন কথা ভাউ..

০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবটাই সাজানো চিত্রনাট্য
পারা নাপারার কোন ব্যাপার না, তাদেরকে যেভাবে বলতে বলা হয়েছে সেভাবেই বলেছে।
তা না হলে অন্তত ১৬ ই ডিসেম্বর ভুল হওয়ার কথা না।
এদেশে বিজয় দিবস ও স্বাধীনতা দিবস খুব জাকজমকভাবেই পালন করা হয়। স্কুল ছুটি থাকে। এমনকি গ্রামগঞ্জের স্কুলেও প্রোগ্রাম থাকে। আর যাই হোক কোনটা কোন দিবস না জানলেও ১৬ ডিসেম্বর আর ২৬ শে মার্চ এই দুইটা দিন মাথার মধ্যে থাকবেই। সে এসএসসিতে গোল্ডেন পাক আর ক্লাস ফাইবে তে ফেল মারুক।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসকে ভুলক্রমে স্বাধীনতা দিবস বললেও মেনে নেয়া যেতো।
কিন্তু ২৬ শে ডিসেম্বর! অসম্ভব। বিজয় দিবস কে ২৬ ডিসেম্বর - ইচ্ছে করে ভুল বলা বা কারও শিখিয়ে দেয়া মিথ্যা বলা ছাড়া অসম্ভব।

৮| ০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

নতুন বলেছেন: ভারতেও এই রকমের সবোচ্চ` নম্বর পাপ্তের একটা ভিডিও প্রচারিত হয়েছে টিভি তে...

৯| ০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: আমি মন্তব্য করবো না। সবই কেমন যেন লাগছে।

১০| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

প্রামানিক বলেছেন: একটা না হয় জিপিএ ৫ নয় বাকীগুলো তো বর্তমান প্রেসিডেন্টের নামও জানে না

১১| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

আহলান বলেছেন: গতবারের ঢাবির খ ইউনিট এর ভর্তি বিপর্যয়ও কি সাজানো নাকট ছিলো ভাই! এতো শত প্রশ্ন পত্র ফাশের ঘটনা সবই সাজানো নাকট .... এটাই আমাদের নসীব আরকি!

০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
২০১৪ ঢাবির খ ইউনিটে ফল বিপর্যয়ে ব্যাপক সমালচনার ঝড় উঠেছিল।
আমি পরে কিছু অনুসন্ধান করে কয়েকটি পদ্ধতিগত ত্রুটি চিহ্নিত করে পোষ্ট দিয়েছিলাম। সেখান থেকে লেখা তুলে দিলাম।

বিদেশে তো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষাই হয় না, গ্রেডিং দেখেই ভর্তি করে।
বিদেশে নামকরা ইউনিতেও ভর্তিচ্ছু থাকে ম্যাক্সিমাম এক-দেড় হাজার, আমাদের দেশে ঢাবিতে ভর্তি পরীক্ষা দিচ্ছে ৬ লক্ষ! -

এই বিপুল সংখক ভর্তিচ্ছু থেকে হাজার খানেক সিলেক্ট করে লক্ষাধিক স্টুডেন্ট বাদ দেয়ার জন্য কঠিন শর্ত কঠিন পরীক্ষাপদ্ধতি আরোপ করে। আমার দৃষ্টিতে ২০১৪ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সেই ত্রুটিপুর্ন সিদ্ধান্ত সুধু খামখেয়ালি না, ছিল চরম বর্নবাদি!

এলিট একটি শ্রেনীকে (ইংলিশ মিডিয়াম) সুবিধা দেয়ার জন্য প্রচলিত বাংলা মাধ্যমে লেখাপড়া করা ৯৫% ভাগ ভর্তিচ্ছুদের টেকনিকেলি মায়নাস করার জন্য্ সিলেবাসের বাইরের ইলেক্টটিভ ইংলিশ বাধ্যতামুলক করেছিল। কিন্তু বিধি বাম হয়েছিল! MCQ প্রশ্নগুলো অনেক বেশী কঠিন হওয়াতে এটি স্কিপ করেছিল ইংলিশ মিডিয়াম স্টুডেন্টরাও।
৪০,৫৬৫ পরীক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র ১৭ জন আনসার করেছিল! অর্থাৎ ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হতে চেয়েছিল, এই ১৭ জনের ২ জন পাসকরে নির্বাচিত হয়েছিল মেশিন রিডেবল রেজাল্টে।
বাকি উত্তীর্ন ৩ হাজার ৮৭৪ জন ‘খ’ ইউনিটের ইংরেজি ছাড়া ২৯ টি বিভাগের জন্য ইছে পোষন করেছে, এরা কঠিন শর্তের কারনে ইংরেজি বিভাগে ভর্তিচ্ছা প্রশ্নগুলো স্কিপ করে গেছে, ফেল করেছে বললে অনৈতিক হবে।
মতববাজ মিডিয়া, টকশো তারকারা অবলিলায় মানুষকে বুঝিয়ে গেছে "চল্লিশ হাজারে মাত্র ২ জন পাস করেছে"! শিক্ষা ব্যাবস্থা গোল্লায় গেছে!

আমার সেই পোষ্টটি পড়ুন ৩১ হাজার হিট হয়েছিল। view this link

১২| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ঢা.বি.র ভর্তি পরিক্ষা + বুয়েটের ভর্তি পরিক্ষার ফলাফল কি মনে আছে?

ঐ ভিডিও যে সাজানো সেটা কমনসেন্সধারি সবাই-ই বুঝেছে। কিন্তু আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার একটি বাস্তব চিত্রই তারা তুলে ধরেছে এটা এপ্রেসিয়েট করা উচিত। যদিও অতো বাজে অবস্থা নয় কিন্তু আমাদের জুনিয়ররা ঠিকমত শিখছে না সেটা তো নিশ্চিত!!
জাতির ভবিষ্যত যদি চিন্তা করার মতো বিষয় হয় তাহলে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সাথে এই ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়া উচিত!!!!

০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঐ ভিডিও যে সাজানো সেটাতে একমত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

আমি আগেও বার বার বলেছি দেশের শিক্ষাব্যাবস্থা সঠিকভাবে চলছে না।
জুনিয়ররা ঠিকমত শিখছে না সেটা নিশ্চিত,কোচিং নির্ভর স্কুলে ঠিকভাবে কখনোই শিখানো হয় না।
ঢা.বি.র ভর্তি পরিক্ষায় বিতর্ক ছিল, মানলাম। কিন্তু বুয়েটের ভর্তি পরিক্ষায় এজাবৎ কোন বিতর্ক শুনিনি।

১৩| ০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ৮:০৯

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ভাবতেই খারাপ লাগে টাকার কাছে নীতি বিক্রি হয়ে যায় । এতোটা ধাপ্পাবাজি কি করে করলো ? এদের শাস্তি হওয়া উচিৎ ।

০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুধু ধাপ্পাবাজি না নাটকিয় ধাপ্পাবাজি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১৪| ০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: সেদিন ফেসবুকে দেখি একজন লিখেছে, I got gpa-5 ....

১৫| ০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ভিডিওটা প্রথম থেকেই সন্দেহজনক ছিল। এতটা বাজে অবস্থা মনে হয় না দেশের ছেলে মেয়ের। দেখা যাক সামনে কী হয়...

১৬| ০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: সাইজ করা দরকার হালাগো।

১৭| ০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫২

বাকরখানি বলেছেন: আপনের সপ কতা সটিক, ঐ ভিডিও যে খানিকটা হৈলেও সাজানো সেইটা বুঝা উচিত। তা ১৩ জনের ভিত্তে ৬জন তো জিপিএ পাইপ আছিল তারা সব কয়জনই ক্যামেরা দেইক্কা নার্বাস হয়া গেল? এইটা কেমুন কতা? ইউনিগুলার বর্তি পরিক্কায় মেধাবিরা এমন ডাব্বা মারে কেন যদি সেই প্রসংগেও একটু আলোকফাত কর্তেন।

১৮| ০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৯

মাহাবুবা মিম বলেছেন: এই হচ্ছে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা।

১৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ রাত ১২:১৬

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: যেসব প্রশ্ন করা হয়েছে তা একেবারে বেসিক বিষয়। ক্যামেরার সামনে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়েও কেউ এসব ভুল করতে পারে না। জিপিএ 2.94 এর ছাত্রেরও এসব বিষয়ে ভুল হবার কথা নয়।

আমার মনে হয় না ব্যাপারটা শিক্ষার মানের সাথে সম্পর্কিত। সম্পর্ক থাকলে এর সাথে প্রশ্নপত্র ফাসের যোগাযোগ থাকতে পারে। কোন অবস্থাতেই শিক্ষার মান এতটা নীচে নামতে পারেনা। আমার পরিচিতদের ছেলে মেয়েরা যারা বেশী ভাল জিপিএ পায় নি, তাদের মানও এরকম জঘন্য নয়।

আমার বিশ্বাস, সামগ্রিক ভাবে শিক্ষার মান খুব বেশী নীচে হয়তবা নামেনি। বরং বলা উচিত পাশের হার বাড়ানো হয়েছে। এটা উচিত কি অনুচিত সেটা ভিন্ন প্রসংগ। হ্যা, একজন ছাত্রের ১০ বছর আগে এসএসসি পাশ করতে যতটা অধ্যবসায়ের প্রয়োজন ছিল, তা হয়ত এখন আর নেই। নানাভাবে "পাশমার্ক" পাওয়ার বিষয়টিকে আগের চেয়ে সহজ করা হয়েছে। আমার অবস্থান এর পক্ষে। কারন পাশের মানদন্ড কঠিন করা হলে ছাত্র ছাত্রীদের এক বিশাল অংশকে অকৃতকার্য হতে হবে। এতে তারা পড়াশোনা থেকে ঝরে পড়বে, যা কোনভাবেই কাম্য নয়। বিশেষত যেখানে বাংলাদেশের মত খনিজ সম্পদ বিহীন উন্নয়নশীল দেশের জন্য সাধারন মানুষের লেখাপড়া ব্যতীত দ্বিতীয় কোন অপশন নেই।

কিন্তু এও সত্য যে জিপিএ-৫ এর মত বিষয়গুলোকে ছেলের হাতের মোয়া বানানো যায় না। ভাল রেজাল্টের জন্য ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা করতেই হবে। যাতে এসব পরীক্ষার ফলাফল সত্যিকারের অধ্যবসায় এবং মেধাকে মূল্যায়ন করতে পারে। সেটা এই শিক্ষা ব্যবস্থায় হচ্ছে না বলেই আমার ধারনা। যারা মেধাবী এবং অধ্যবসায়ী, তারা ততটা শিখছে না যতটা তাদের শেখার কথা। গাদা গাদা জিপিএ-৫ দেখছি, কিন্তু এরা কেউই নজরকাড়া মেধাবী নয়।

মাছরাংগা টিভির এই প্রতিবেদন যে উদ্দেশ্যেই করা হোক না কেন, তা চিন্তাশীলদের জন্য ভাবনার খোরাক দেবে। সেই সাথে সমালোচকদের অবস্থানকে মজবুত করবে। অনেক দিন ধরেই এসব নিয়ে কথা হচ্ছে। একবার ইংরেজীর এডমিশন টেস্টে নাকি মাত্র দুইজন পাশ করেছিল ইত্যাদি খবরে দেখেছিলাম। সেজন্যে বলছি, শিক্ষা ব্যবস্থার মান নিয়ে অনেক দিন ধরেই কথা হচ্ছে। অনেকের মত আমারও মনে হয় বিদ্যমান শিক্ষা ব্যবস্থায় মেধাবী এবং অধ্যবসায়ীদের মেধার প্রকৃত মূল্যায়ন হচ্ছে না। না হলে, বিশ্ববিদ্যালয়ের এডমিশন টেস্টে ছেলেমেয়েরা আটকাচ্ছে কি করে।

২০| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ রাত ১২:৩৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: তারা যে নকল ভিডিও করছে - তা বুঝতে কারো বাকি নাই। সাধারণ ধারণা থাকলে - যে কেউই বুঝবে।

তবে, যেই প্রশ্নগুলো করছে তার উত্তর দিতে এস এস সি পাস করারও দরকার পড়ে না। সাধারণ জ্ঞান থাকলে এমনিতেই দেওয়া যায়।
ভিডিও-এ এইটাই তুলে ধরতে চাইছিলো মাছরাঙ্গা। কিন্তু যা করছে তা হাস্যকর।

আর, ভাই জিপিএ ৫ পাওয়ারাও যে খুব জানে তা না। শিক্ষা ব্যবস্থা খুব একটা ভাল না। এটা সত্য। ভিডিও ফেক-টেক এইসব না ভেবে - সমস্যাটা নিয়ে ভাবা দরকার। ঐ লোকের বিরুদ্ধে মামলা করলেই সব সহীহ হয়া যাবে না।

০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি আগেও বার বার বলেছি দেশের শিক্ষাব্যাবস্থা সঠিকভাবে চলছে না।
শিক্ষা ব্যবস্থা মোটেই সন্তোষজনক একটা ভাল মানের না। বিদেশী ইউনিতে আমাদের ডিগ্রী এখনো অনুমোদন নেই।
শিক্ষাব্যবস্থা সঠিকপথে চলার সম্ভবনাও দেখা যাচ্ছে না।

তবে বর্তমানে ছাত্ররা সব দিন দিন গাধা হয়ে যাচ্ছে! দেশের শিক্ষাব্যাবস্থা ধ্বংশ হয়ে গেছে! ঢালাও ভাবে এসব যারা বলে তাদের সাথেও একমত হতে পারছিনা।
সম্প্রতি প্রাইমারি ও আর্লি সেকেন্ডারি পর্যায়ে উচ্চমানের টেক্টবুক, এবং একে পাবলিক পরীক্ষার আওতায় এনে PSC ও JSC চালু করে, (PSC অবস্য আগামীতে বাদ দেয়া হয়েছে) গত ৭ বছর জাবৎ বিনামুল্যে জানুয়ারীর ১ তারিখে সবগুলো টেক্টসবুক হাতে পেয়ে, এদেশের ছাত্র-ছাত্রীরা যেকোন আমলের চেয়ে পড়াসোনা বেশী করছে, লেখাপড়ার মান খারাপ সত্য, কিন্তু এটাও সত্য ওরা লেখাপড়ায় বেশী সময় দিচ্ছে। আমাদের আমলে আমরা এত সময় দিতাম না।
আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে পারি (আমাদের আমলের সাথে তুলনা করে) বর্তমান যুগের পোলাপানদের সাধারন জ্ঞান সুধু বেশী না, অনেক বেশী। কারনটা গূগল, উইকিপিডিয়া হাতের নাগালে। অল্পটাকায়ই স্মার্ট ফোন। গ্রামগঞ্জের টং দোকানে দেখেছি জিওগ্রাফিক চ্যানেল চলছে। কারন জিজ্ঞেস করে যানা গেল লোকজন এটাই বেশী দেখতে চায়।

আমাদের দেশ বিপুল ঘণবসতির দেশ, বিদেশের সাথে সব ক্ষেত্র তুলনা করলে ভুল হবে।

দেশের শিক্ষাব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন আনার চিন্তা করা হয় ৯০ দশকের মাঝামাঝি থেকে। ২০০১ এর SSC পরীক্ষায় গ্রেডিং পদ্ধতি আরোপ হয়। উন্নত দেশসমুহের আলোকে জিপিএ নির্ধারন করা হয়। মুলত তখন থেকেই পরীক্ষায় সম্পুর্ন নকলবাজি বন্ধ হয়, এর ধারাবাহিকতা পরবর্তি সরকারগুলোও অব্যাহত রাখে।
উন্নত দেশের আলোকে প্রশ্নপত্র, সৃজনশীল পদ্ধতি আরোপ, সংক্ষিপ্ত উত্তর, এমসিকিউ, মেশিন রিডেবল রেজাল্ট পদ্ধতি ইত্যাদি কারনে জিপিএ৫ এর হার ২০০১ থেকেই ধারাবাহিক ভাবেই বাড়ছিল, অতিরিক্ত জিপিএ৫ এখন একটি মাথাব্যাথার বড় কারন। বার বার পদ্ধতি পরিবর্তন করা হচ্ছে, কিন্তু ১৪-১৫ লক্ষ স্টুডেন্টের মেশিন রিডেবল রেজাল্ট এ ম্যানুয়াল হস্তক্ষেপ করে হিমসিম খাচ্ছে কতৃপক্ষ।

২১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ রাত ২:০২

আমিই মিসির আলী বলেছেন: একটা গোলমাল ছিলো সেটা শুরুতেই বুচ্ছিলাম।
সবই পরিকল্পিত।
একটা দিয়া আরেকটা ঢাকা দেয়ার প্রচেষ্টা।

২২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৩৩

ডক্টর লেকটার বলেছেন: পোস্টের মার্কশিটে রেজিস্ট্রেশন নম্বর আর জন্মতারিখের ঘরে 'not shown' লেখা কেন রে ভাই :O

২৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০১

রাফা বলেছেন: শিক্ষার মান যে নিচে নেমে গেছে এটা যেমন সত্যি।আবার এত নিচে নেমেছে এটাও সত্যি নয়।বাস্তবতা হোচ্ছে বাংলাদেশের শিক্ষা-ব্যাবস্থা আন্তর্জাতিক পর্যায়ের নয়।তা না হোলে পুর্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষায় মাত্র ২জন ইংরেজিতে পাশ করেছিলো ,সেটা কিন্তু বানানো নিউজ ছিলোনা।যে প্রশ্নগুলো করা হয়েছিলো তা একজন ক্লাস ফাইভের ছাত্রেরও জানা উচিত।(যদি না টোকাই শ্রেনির একদম কিছুই পড়া লেখা নেই এমন কাউকে করা হয়ে থাকে প্রশ্নগুলো।আশা করি সঠিক পদক্ষেপ দেখতে পাবো পরবর্তি পরিক্ষার পুর্বেই।

২৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬

নীলাকাশ ২০১৬ বলেছেন: টাকলু নাহিদের কপালে জুতার বাড়ি পড়লে চেতনাধারিদের পক্ষে তা মেনে নেয়া কষ্টকর হয়ে যায়। এখন যদি বিএনপি আমল হত, তাহলে এই ছাত্রের জিপিএ ৬/৭ হয়ে যেত (কথার কথা)

তা বাবাজি, আপনাদের চ্যানেল আই বা একাত্তর এটা নিয়ে অনুসন্ধান চালায় না কেন বলুন তো? খুব সোজা উত্তর। এরকম চাপাবাজি ব্লগেই চলে, টিভিতে নয়।

২৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২১

কল্লোল পথিক বলেছেন:


তথ্যটি সত্য হলে প্র্রতিবেদক সহ এবং টিভির বিরুদ্ধে কোর্টে মামলা করা উচিত!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.