নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জঙ্গি মেজর জিয়ার পক্ষে খালেদা জিয়া সেদিন বলছিল "দেশপ্রেমিক সামরিক অফিসারদের গুম করা হচ্ছে"

২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:০০



পলাতক জঙ্গি মেজর জিয়াউলের পক্ষে খালেদা জিয়া সেদিন বলছিল "দেশপ্রেমিক সামরিক অফিসারদের গুম করা হচ্ছে" বিডিআর স্ট্যাইলে ...
এখন ওরা বোবা। জবান বন্ধ।
নতুন কোন ব্যাপার না। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির সময়ও তাদেরকে বোবায় ধরে।
গুলশান শোলাকিয়া ও কল্যানপুরের ঘটনায় অবস্য মিন মিন করে বলেছিল "ওরা নিরিহ হতে পারে, ওদের পিঠে গুলি করা হল কেন"? (কেন ঘুরে এসে সামনে থেকে মারা হল না।)
তবে এখন জঙ্গি তামিম চৌধুরী ও মেজর জিয়াউলের ব্যাপারে এখন বোবা।
ভাড়াটে ইকোনমিষ্ট পত্রিকা, আইএস মুখপত্র রিটাকাৎজও বোবা।
আসলে এইদেশে এরা আইএস-ফাইএস কিছুই না। আইএস, নিউ জেএমবি, আনসারুল সব একই রসুনের। এর হোতারা সবাই পরিচিত রাজনিতিক। জামাত-বিম্পি-হিজবুত। এর আগে এই মেজর জিয়া নিজেকে আনসারুল্লার চিফ দাবি করতো।

২০১১র কথা কি মনে আছে কারো?

২০১১ ডিসেম্বরের শেষদিকে এই জঙ্গি মেজর জিয়া আর পলাতক হিজবুতি সেনা কর্মকর্তা ও জঙ্গি নেতা নেতা ইশরতকের সমর্থনে সোচ্চার ছিল হান্নান শাহ, ফকরুল, খন্দকার দেলোয়াররা। 'আমারদেশ' পত্রিকায় ছাপানো হয়েছিল সেনাবাহিনীতে কর্মরত জঙ্গি মেজর জিয়ার সেই উষ্কানিমুলক ইমেইল। প্রতিদিন ধারাবাহিক ভাবে আপডেট, উলঙ্গভাবে দেয়া উষ্কানিতে সেনা অভুথানের আহবান জানানো হচ্ছিল। ফেবু ও সামু ব্লগে চলছিল বিম্পি-জামাত সমর্থক ছাগুরা বিরামহীন ভাবে পোষ্ট-রিপোষ্ট আর শেয়ার। তবে এখন জবান বন্ধ।

পলাতক মেজর জিয়াউল পক্ষে খালেদা জিয়া বলেছিল "দেশপ্রেমিক সামরিক অফিসারদের ধড়পাকর গুম করা হচ্ছে" বিডিআর-পিলখানার মত মেধাবি অফিসারদের গুম করা হচ্ছে। (জঙ্গি মেজর জিয়া মেধাবী!)
আসলে বিএনপিকে রাজনৈতিক দল বলা যায় না। বিএনপি একটি ক্লাব।
যুদ্ধাপরাধী রাজাকার আলবদর, জঙ্গি হোতাদের আশ্রয়স্থল এই ক্লাবে। আর আছে দলছুট কিছু চোরচোট্টা, মুজিব আমলে এরাই রিলিফ চুরি করেছে, ঢেউটিনের পারমিট হাতিয়েছে।

সেদিন যা ঘটেছিল

২০১১ ডিসেম্বরের শেষদিকে সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে সেনাবাহিনীর একদল সেনা কর্মকর্তা ষড়যন্ত্র করেছিল।
আইএসপিআর অবস্য বলেছে এদের সংখ্যা ১৪ থেকে ১৬ জনের বেশি নয়। তাদের মধ্যে সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তারা ছিল। তারা একটি স্বসস্ত্র হামলার মাধ্যমে অভ্যুত্থানের চেষ্টা করলে সেনা গোয়েন্দারা তা নস্যাৎ করে দেয়। এ ঘটনায় দুই উচ্চপদস্থ সহ কিছু সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
কিছু প্রবাসী বাংলাদেশী প্রাক্তন সেনা কর্মকর্তা ও নাগরিকদের ইন্ধনে অবসরপ্রাপ্ত এবং সেনাবাহিনীতে কর্মরত কিছু ধর্মান্ধ হিজবুতি কর্মকর্তা কর্তৃক অন্যদের ধর্মান্ধতাকে পুঁজি করে দুরভিসন্ধিমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ধারাকে ব্যাহত করার একটি ভয়বহ বিদ্রোহ প্রচেষ্টা চালানো হয়।

‘পলাতক’ অবস্থায় ২৬ ডিসেম্বর তাকে গ্রেপ্তার ও নির্যাতন সংক্রান্ত ‘কল্পনাপ্রসূত ও অবিশ্বাস্য গল্প’ বর্ণনা করে একটি ইমেইল তার পরিচিতদের কাছে পাঠানো হয়, যা ফেসবুক ও সোলজারস ফোরাম নামে একটি ব্লগসাইটেও প্রকাশ হয়। এরপর ফেইসবুকে নিজের একাউন্টে জিয়া বলেন, “লেফটেন্যান্ট কর্নেল এহসান ইউসুফসহ তিন সেনা কর্মকর্তাকে দীর্ঘদিন ধরে বন্দি রাখা হয়েছে।” অভ্যুত্থানচেষ্টায় জড়িত থাকার অভিযোগে অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল এহসান ইউসুফসহ দুজনকে আটকের কথা নিশ্চিত করা হয়। ফেইসবুকের প্রোফাইল পিকচারে শুশ্রধারী জিয়ার বিভিন্ন বক্তব্যের পরপরই ঢাকার বিভিন্ন দেয়ালে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীরের নামে পোস্টার দেখা যেতে থাকে, বিলি হয় প্রচারপত্র বা লিফলেটও। উগ্র ধর্মীয় এই সংগঠনটি তিন বছর আগে নিষিদ্ধ হওয়ার পরও প্রকাস্যে প্রচার চালাতে থাকে। হিযবুতের প্রচারপত্রে বলা হয়- ‘দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর অফিসারগণ। বর্তমান সরকার আপনাদের অফিসারদের হত্যা করেছে।” শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাত করার আহ্বানও জানানো হয় এই লিফলেট ও পোস্টারে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সেনাবাহিনীর একাধিক কর্মকর্তা বলেন এমআইএসটি, লজিস্টিক এরিয়াতে দায়িত্ব পালনকালে ছুটি ছাড়াই ইউনিট ত্যাগ করেন মেজর জিয়া। “অবসরপ্রাপ্ত কিছু কর্মকর্তা ও বর্তমান কর্মকর্তাদের নিয়ে সেনাবাহিনীর মধ্যে কট্টরপন্থী হিজবুতি ইসলামী ধারা সৃষ্টির অপচেষ্টা করেন জিয়া। সেনা কর্মকর্তাদের কট্টরপন্থী ইসলামী দলে যোগ দেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি,” বলেন এক সেনা কর্মকর্তা। এছাড়া ছুটি না নিয়ে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগে ২০০০ সালেও এই জিয়াকে একবার শাস্তি দেওয়া হয়েছিলো।
তার ফেইসবুকে ও ব্লগে বিভিন্ন কট্টরপন্থি লেখা প্রকাশ হলেও পরে তা মুছে ফেলা হয়। জিয়া ইমেইল বার্তায় বলেছিলেন, “তাকে সাভার থেকে একটি গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা অপহরণ করেছে। তাকে চোখ বেঁধে অজানা স্থানে নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। বিদেশি র গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরাও সেখানে ছিল। (গ্রেফতার অবস্থায় মেইল করে?) দুই দিন আটকে থাকার পর কৌশলে তিনি পালিয়ে আসেন।” জিয়ার দাবি, তাকে অপহরণের বিষয়টি সেনাবাহিনীর অনেক কর্মকর্তা জেনেও চুপ রয়েছেন। আবার অপহরণের চেষ্টা হচ্ছে বলে শঙ্কা প্রকাশ করে তিনি ইমেইল বার্তায় বলেন, এজন্য তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন। খালেদা অবস্য দাবি করেছিলেন তাকে গুম করা হয়েছে।

সেনা কতৃপক্ষের সেদিনের বক্তব্য

সেনাবাহিনীর ভেতরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে একজন লে. কর্নেল পদবির অবসরপ্রাপ্ত অফিসার গত ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে একজন কর্মরত মেজর পদবির অফিসারকে ১৮ই ডিসেম্বর সকালে বিদ্রোহ ও হামলা কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে যোগদানের প্ররোচনা দিলে ওই অফিসার তাত্ক্ষণিক বিষয়টি তার চেইন অব কমান্ডের মাধ্যমে ডিজিএফআইকে অবগত করেন। এরপর সবার টনক নড়ে। কিছু অবসরপ্রাপ্ত অফিসারকে সেনাবাহিনী আইনের ২(১)(ডি) (র) এবং ৭৩ ধারায় গ্রেফতার করা হয়। সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপপ্রয়াসের অপর পরিকল্পনাকারী মেজর সৈয়দ মো. জিয়াউল হক অপর এক কর্মরত অফিসারের সঙ্গে সাক্ষাত করে তাকেও রাষ্ট্র ও গণতন্ত্রবিরোধী সন্ত্রাসি কর্মকাণ্ড তথা সেনাবাহিনীকে ভারি অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে বিদ্রোহ করার কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত হতে প্ররোচনা দেয়।
ওই কর্মরত অফিসার বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবগত করলে সদ্য দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ সম্পন্নকারী মেজর জিয়ার ছুটি ও বদলি আদেশ বাতিল করে সত্বর ঢাকার লগ এরিয়া সদর দফতরে যোগদানের নির্দেশ দেয়া হয়। নির্দেশ অগ্রাহ্য করা ছুটিতে থাকা মেজর জিয়া পলাতক অবস্থায় থেকে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ‘সাবভারসিভ’ কার্যক্রম অব্যাহত রাখে। এছাড়াও তাত্ক্ষণিকভাবে প্রাপ্ত সুনিশ্চিত তথ্যের ভিত্তিতে অপর একজন মেজর পদবির অফিসারকে চাকরিরত অফিসারকে সরকারের প্রতি আনুগত্য থাকা থেকে বিরত থাকার জন্য প্ররোচনা প্রদানের অভিযোগে গত ৩১ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে উপরোল্লিখিত সেনা আইনের ধারায় গ্রেফতার করা হয়েছে। এই জন্য গত ২৮ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে একটি সামরিক তদন্ত আদালতে প্রয়োজনিয় ব্যাবস্থা নেয়া হয়।
সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির ষড়যন্ত্রের আংশিক তথ্যাদি ফাঁস হয়ে যাওয়া ও কিছু ব্যক্তি গ্রেফতার হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৬ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখ ১০৫২ ঘটিকায় পলাতক মেজর জিয়া তাকে তথাকথিত গ্রেফতার-গুম ও নির্যাতনসংক্রান্ত কল্পনাপ্রসূত ও অবিশ্বাস্য গল্প বর্ণনা করে একটি উসকানিমূলক ই-মেইল তার পরিচিতদের প্রেরণ করে, যা পরবর্তী সময়ে সামাজিক নেটওয়ার্ক ফেসবুকে “Soldiers Forum” নামক পেইজ-এ ও একটি ব্লগে জনৈক আবু সাঈদ আপলোড করে। পরবর্তী সময়ে ওই অফিসার কর্তৃক “Mid-level Officers of Bangladesh Army are Bringing Down Changes Soon” এবং ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে নতুন বছরের উপহার-মধ্যম সারির অফিসাররা অচিরেই বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে যাচ্ছেন’ শিরোনামে কাল্পনিক ও অত্যন্ত বিতর্কিত বিষয়গুলো উল্লেখ করে দুটি ই-মেইল ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়। এ বিষয়টি নিয়ে গত ৩ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে ‘আমার দেশ’ পত্রিকাটি ‘হলুদ সাংবাদিকতার অংশ হিসেবে’ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পর্কে দেশে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপপ্রয়াসে পলাতক মেজর জিয়ার ইন্টারনেটের বার্তাটি সরাসরি প্রকাশ করে।
এই মাহামুদুরের পত্রিকাটি বিদ্রোহ সফল হওয়ার পর্যায়ে বলছিল -
"নতুন বছরের উপহার-মধ্যম সারির অফিসাররা অচিরেই বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে যাচ্ছেন"
আর বিদ্রোহ ব্যার্থ হওয়ার পর বলে - "দেশপ্রেমিক সামরিক অফিসারদের ধড়পাকর গুম করা হচ্ছে"

আর জঙ্গি নেতা খালেদাও একই সুরে মাহামুদুরের পত্রিকাটির উদাহরন দিয়ে জঙ্গিদের সমর্থন দিচ্ছিলেন।
যদিও এখন সবাই ভুলে গেছে। সুধু ভুলেনি, একদম বোবা হয়ে গেছে।



তবে জিয়া-ইশরাকদের সেদিনের অভ্যুত্থান প্রচেষ্টার দায় বিএনপি এড়াতে পারেনা।

অভ্যুত্থান ভণ্ডুল হবার পর বিএনপি বলেছে, তারা এর পেছনে জড়িত না। কিন্তু অভ্যুত্থানের স্বপ্নচারীদের সঙ্গে বিএনপি-জামাতের গন্তব্য ছিল একই। সেনা সদর দফতর ধারাবাহিক যে ঘটনাক্রম দিয়েছে ঢাকার সেদিনের ঘটনা মেলালে মনে হবে ‘ডাল মে কুছ কালা হায়!’
সেনাবাহিনী বলেছে, অভ্যুত্থান প্রচেষ্টাটি সুরুতেই টের পায়ে যায়, ১৩ ডিসেম্বর। সাম্ভাব্য জিরো আওয়ার ১৮ই ডিসেম্বর।
১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে লাপাত্তা, ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের দলীয় আলোচনা সভায় খালেদা জিয়া নেই! বিডিআর বিদ্রোহ দিনের মত নিখোজ! কেন অনুপস্থিত ছিলেন? কিসের অপেক্ষায় ছিলেন?
এর মাঝে ১৬ ডিসেম্বরের প্রোগ্রামে তিনি প্রধান অতিথি থাকবেন, এটাতো আগে ভাগেই মিডিয়াকে জানানো হয়েছিল। সেদিন তিনি অসুস্থ ছিলেন এটাও বলা যাবে না বা বলা হয়নি। ১৮ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের সকাল বেলায় সারা ঢাকাজুড়ে কী অবস্থার সৃষ্টি করা হয়েছিল? তাহলে কী বিএনপির প্রোগ্রামকে সামনে রেখে সে পরিস্থিতি সৃষ্টির নেপথ্যে অভ্যুত্থানের কুশীলবরা জড়িত ছিল? মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিলারিও সেই সপ্তাহের ঢাকা সফর বাতিল! কাকতালিয়?
পরে জানা গিয়েছিল, ইঞ্জিনীয়ার্স ইনষ্টিটিউটের সংবর্ধনা শেষে মুক্তিযোদ্ধাদের মিছিল নিয়ে প্রেস ক্লাবের সামনে বসে পড়ে ওভাবে তিনদিন অবস্থান করে তাহরির স্কোয়ার স্টাইলের বিপ্লবের স্বপ্ন দেখা হয়েছিল! এর জন্যে ঢাকার বাইরে থেকে বিপুলসংখক বিএনপি ও জামাত-শিবির হিজবুত নেতা-কর্মীদের আনা হচ্ছিল! প্রায় ২ লাখ! ব্যাবস্থা হয়েছিল এই বিপুল সংখকদের খাবার ও পানির। গোপনেই। কারন কিছু জামাত সমর্থক নেতা বাদে ঢাকার অনেক বড় বড় নেতাকর্মিরাও জানতেন না।
একদিকে সেনাবাহিনীর ভেতর এক গ্রুপ অভ্যুত্থানের চেষ্টা করছে, আরেকদিকে ভোর থেকে শহরজুড়ে তান্ডোব! রাস্তা দখল। প্রেস ক্লাবের সামনে তাহরির স্কোয়ার, গুলিস্তান মতিঝিল বিস্তৃত। আর উত্তরের ওদিকে ভয়াবহ সেনা বিদ্রোহ। সবই যেন বিপ্লব বিপ্লব খেলা! দুজনে দুজনার!

এখন তামিম- মেজর জিয়া সব পত্রিকার শিরনাম, কিন্তু পেছনের বড় ঘটনা কেউ স্মরণ করছে না।

সুত্র বিবিসি বাংলাদেশে অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টা নস্যাৎ
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
সেনা কর্মকর্তাদের গুম করছে সরকার: খালেদা

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.