নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm
টকশোতে সবাই মহা বিশেষজ্ঞ! ভর্তি পরীক্ষা আর পাবলিক পরীক্ষা যে এক জিনিষ নয় সেটাও জানেনা।
যেখানে পরীক্ষার্থী ৩৩ হাজার ২৫৫ জন আর আসনসংখ্যা ২ হাজার ৩৩৩, সেখানে পাশের হার বেশি হবে কি করে?
পাস করেছে ৩ হাজার ৮০০ শিক্ষার্থী। এরপরও ১,৪৬৭ জন বাদ দিতে হবে।
অবস্য আবেদন করেছিল মোট ৩৪ হাজার ৬১৬ জন অনুপস্থিত ছিল ১ হাজার ৩৬০ জন শিক্ষার্থী।
ভর্তি পরিক্ষার মূল উদ্দেশ্য পাশ-ফেল করানো নয়, সর্বোচ্চ মেধাবী + যোগ্যদের ছেকে বের করা।
প্রতিবার এধরনের শিরনাম দিয়ে জল ঘোলা করার চেষ্টা করা হয়।
ভর্তি পরিক্ষার প্রশ্ন জটিল ও বিশেষভাবে তৈরিকরা, যাতে বাছাই করতে সুবিধা হয়। বিপুলসংখক পরীক্ষার্থী ভেতর অল্পসংখক মেধাবীরা কঠিন প্রশ্নের চাপের মুখেও টিকে যাবে। কঠিন প্রশ্ন মেধা এবং সক্ষমতা উভয়ই মূল্যায়ন করে। যাতে ওয়েটিংলিষ্ট সহ সিটসংখার কাছাকাছি একটি ফিগার থাকে। এর মানে এই না যে বাকি সবাই গোল্লা পেয়ে ফেল।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবার জন্য সিট? আপনে পাগল!
জানেন ... ঢাবিতে এবার ভর্তিচ্ছু প্রায় ৬ লাখ।
আপনার আমরিকার কোন স্টেটের সবগুলো ভার্সিটি মিলেও এদের সংকুলান করতে পারতনা, পারবেও না।
২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮
বুস্তান চৌধুরী বলেছেন: এটাই অনুন্নত তথাকথিত উন্নয়নশীল রাষ্ট্রএর শেষ পরিণতি
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বুঝে বলছেন?
উন্নত দেশে কোন ভর্তি পরীক্ষাই হয় না, স্কুল বা কলেজ পরীক্ষার স্কোর দেখিয়ে প্রায় সবাই ভর্তি হতে পারে।
এদেশের মত ভর্তির সময় সুধু একটি অনুষদে ৩৫ হাজার ভর্তিচ্ছু দেখলে পাগল হয়ে পালাইত।
৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২২
ঢাকাবাসী বলেছেন: সরকারের প্রথম ইচ্ছাই হল যাতে পোলাপান পাশ না করে, ভর্তী হতে না পারে! আবার পাবলিক পরীক্ষায় হাজার হাজার যেন জিপিএ ৫-১০ পায় আর কি, যাতে বলতে পারে দেখেছে আমাগো লেখাপড়ার মান কত উঁচু!! দেশের 'শিক্ষিতের' হার এখন ৪০% এর বেশী হবেনা মনে হয়।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সরকারের ইচ্ছা-অনিচ্ছায় কি আসে যায়? এটা তো বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজস্য ব্যাপার।
ওরা সহজে ভর্তিপ্রকৃয়া ম্যানেজ করতে ৩৪ হাজার ৬১৬ জন ভর্তিচ্ছু থেকে ৩ হাজার ৮০০জন বাছাই করেছে।
এর পরও এরপরও ১,৪৬৭ জন বাদ দিতে হবে।
আর বেশী জিপিএ দেখে অবাক হওয়ার কিছু নেই।
দেশের শিক্ষাব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন আনার চিন্তা করা হয় ৯০ দশকের মাঝামাঝি থেকে। কার্যকরি হয় ২০০১ এ।
মার্চ ২০০১ এ SSC পরীক্ষায় গ্রেডিং পদ্ধতি আরোপের মাধমে। উন্নত দেশসমুহের আলোকে জিপিএ নির্ধারন করা হয়। মুলত তখন থেকেই পরীক্ষায় নকলবাজি বন্ধ হয়, এর ধারাবাহিকতা পরবর্তি সরকারগুলোও চালু রাখে।
উন্নত দেশের আলোকে প্রশ্নপত্র, সৃজনশীল পদ্ধতি আরোপ, সংক্ষিপ্ত উত্তর, এমসিকিউ, মেশিন রিডেবল রেজাল্ট পদ্ধতি ইত্যাদি কারনে জিপিএ৫ এর হার ২০০১ থেকেই ধারাবাহিক ভাবেই বাড়ছে, বাড়াটাই সাভাবিক। যদিও অতিরিক্ত জিপিএ৫ এখন একটি মাথাব্যাথার কারন। চাইলেও প্রচলিত সিস্টেম একদিনে পরিবর্তন সম্ভব না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা পড়ালেখার জন্য প্রয়োজনীয় ইউভার্সিটি-সীট সৃস্টি করতে পারলো না; এর থেকে বেকুবী আর কি আছে, এর থেকে অদক্ষতা কি আছে?