নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইচ্ছাকৃত সাম্প্রদায়ীকতা ছড়াচ্ছে প্রথমআলো

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:১৬



স্কুলের ছোট শিশুরা নিজেরা খেলাধুলা মারামারি করতে পারে, দুর্ঘটনা ক্রমে হাত ভাংতেই পারে।
বিভিন্ন কারনে মারামারিও করতে পারে।
কিন্তু প্রথমআলো ইচ্ছাকৃত সাম্প্রদায়ীকতা ছড়াচ্ছে।
ফেবুতে এক ফালতু পাকিস্তানির ফালতু এক স্ট্যাটাস। কোন সত্যতা জাচাই না করে এই ফেবুর ব্যাক্তি স্ট্যাটাসটিকেই খবরের শিরোনাম দিয়ে দিল হলুদ আলো।
প্রেস মিডিয়ার নিয়ম অনুসারে কোন শোনা খবর আরো দুটি সংবাদ মাধ্যমে সমর্থিত না হলে সেটাকে অসমর্থিত সুত্র উল্লেখ করে খবরটি দিতে হয়। কিন্তু প্রথমআলো এসবের বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে স্ট্যাটাসটিকেই খবর বলে ছেপে দিল।
"ক্যালিফোর্নিয়ার ওয়েক কাউন্টি পাবলিক স্কুলের বাসে ৬-৭ বছরের একদল শিশু নাকি জিসান নামে একজন একই বয়েসের একটি শিশুকে মুসলমান ধর্মের কারনে মেরেছে!"
খবরটি সকাল ১১টার মধ্যেই সর্বচ্চ পঠিত।

লিঙ্ক -
view this link
ফলাও করে প্রকাশীত খবরটি সকাল ১১টার মধ্যেই সর্বচ্চ পঠিত।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৩৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
দেশটা যখন আমেরিকা তখন খবরটাকে উড়োও বলা যাচ্ছে না। তাদের অনেক মুভি, টিভি সিরিয়ালে প্রায়ই দেখা যায় - তারা মুসলিম এবং উপমহাদেশের মানুষদেরকে কোন নজরে দেখে - বাচ্চাদের মনে তো বিদ্বেষটা তারাই ঢুকিয়ে দেয়।

আর, প্রথম আলোরও পাকিস্তান প্রীতি ভালই বলা চলে। ঐ বাচ্চাটা পাকিস্তানী মুসলমান না হয়ে - বাংলাদেশি হলে জীবনেও ওটা পত্রিকায় ছাপতো না। জানা কথাই।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি বহুবার আমেরিকা গেছি।
আমেরিকার কোন স্কুলে, জব এপ্লিকেশন ফর্মে কোথাও ধর্মিয় পরিচয় জানতে চাওয়া হয়না, এমনকি পাসপোর্টেও ৬০-৭০ টি তথ্য দিতে হলেও কারো ধর্মিয় পরিচয় জানতে চাওয়া হয়না। স্কুলে টিচার কখনো জিজ্ঞেস করেনা তোমার কি ধর্ম?
জিসান নামটি কোন ধর্মিয় পরিচয় প্রকাশ করে না।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৩

সজীব মোহন্ত বলেছেন: এসব প্রথম আলুর পেরোনো অভ্যাস

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা সেটাই।
লিখতে পারতো "ফেসবু্কে এক পাকিস্তানির অদ্ভুত দাবী। ৬-৭ বছরের কিছু শিশু মোসলমানকে আক্রমন"
(এই শিশুরা হিন্দু-মুসলিম বুঝে!)

কিন্তু লিখলো -
"মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাত বছর বয়সী পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত এক শিশুকে স্কুল বাসে তার পাঁচ সহপাঠী পিটিয়েছে। মুসলিম হওয়ায় পিটুনি খেতে হয়েছে"

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৩৯

রানার ব্লগ বলেছেন: এমেরিকার কোন স্কুলে, জব এপ্লিকেশন ফর্মে কোথাও ধর্মিয় পরিচয় জানতে চাওয়া হয়না, এমনকি পাসপোর্টেও ৬০-৭০ টি তথ্য দিতে হলেও কারো ধর্মিয় পরিচয় জানতে চাওয়া হয়না। স্কুলে টিচার কখনো জিজ্ঞেস করেনা তোমার কি ধর্ম?
জিসান নামটি কোন ধর্মিয় পরিচয় প্রকাশ করে না।েমেরিকার কোন স্কুলে, জব এপ্লিকেশন ফর্মে কোথাও ধর্মিয় পরিচয় জানতে চাওয়া হয়না, এমনকি পাসপোর্টেও ৬০-৭০ টি তথ্য দিতে হলেও কারো ধর্মিয় পরিচয় জানতে চাওয়া হয়না। স্কুলে টিচার কখনো জিজ্ঞেস করেনা তোমার কি ধর্ম?
জিসান নামটি কোন ধর্মিয় পরিচয় প্রকাশ করে না।


বাংলাদেশেও এই আইন করা উচিৎ প্রতিটি স্কুলে । ধর্ম সবার যে যার খুশি ইচ্ছা মতো ধর্ম পরিক্ষায় আওংশ নেবে।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমেরিকার কোন স্কুলে, জব এপ্লিকেশন ফর্মে কোথাও ধর্মিয় পরিচয় জানতে চাওয়া হয়না, এমনকি পাসপোর্টেও ৬০-৭০ টি তথ্য দিতে হলেও কারো ধর্মিয় পরিচয় জানতে চাওয়া হয়না। স্কুলে টিচার কখনো জিজ্ঞেস করেনা তোমার কি ধর্ম? স্কুলে কলেজে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলে মেয়ে আলাদা বসে না, যখন যে সিট খালি থাকে সেখানেই বসে।
ধর্ম যার যার ব্যক্তিগত, ধর্মিয় বই বাসায় পরবে। তবে ধর্মিয় ছুটিগুলো দেয়া হয়। নিউইয়র্কে এশিয় ইমিগ্রেন্ট বেশী হওয়ায় স্কুলে ঈদের ছুটিও দেয়া হচ্ছে।
ধন্যবাদ।

৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০০

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার কথা হোল ধর্ম সাবজেক্ট টা ঐচ্ছিক রাখা উচিৎ, যার যে ধর্ম পছন্দ সেই ধর্ম নিয়ে পড়াশুনা করবে, কারো ইচ্ছা নাই সে পড়বে না। বাধ্যতামূলক যেন না হয়, ছোট বেলায় আরবির ভয়ে আমি স্কুলে যেতেই ভয় পেতাম আর যেদিন আরবি পরিক্ষা থাকতো ওঁই দিন আমার অবস্থা হতো দেখার মতো। যেহেতু সামরিক স্কুলে পড়াশুনা করেছি স্কুলে যাওয়া বাধ্যতামূলক ছিল, অপশন থাকলে আমি পালিয়ে যেতাম।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধর্ম সাবজেক্ট টা ঐচ্ছিক রাখা যায়, ধর্ম সাবজেক্ট না রাখতে পারলে সবচেয়ে ভাল।
আমেরিকান স্কুলে ধর্মশিক্ষা নেই। এরপরও ধর্ম বিলুপ্ত হয় নি, নষ্টও হয় নি। ধর্ম অবমাননাও হয় নি।
ধর্ম চর্চা হবে বাসায়, মসজিদে, গির্জায়, সিনেগগে। স্কুলে নয়।

খুব ভাল লাগছে। আপনি আমার একটি পুরোনো পোষ্টে এখনো মনোযোগ ধরে রেখেছেন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। রানা ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.