নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

"আমরা সবাই দেদারসে কয়লা পোড়াব, আর বাংলাদেশকে বলবো ব্যাটারি দিয়া কলকারখানা চালাইতে"

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪২



ইউনুসের দালাল আলগোর একটা হারামির বাচ্চা।
সে বলছে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণ বন্ধ করুন। এর পরিবর্তে ইউনুসের পরামর্শ নিন।
ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে মুহাম্মদ ইউনূসের সংগঠনসহ বাংলাদেশের অন্যান্য বেসরকারি সংস্থা সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছে।’

অতচ তার নিজের দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে 44.9% কয়লা ভিত্তিক।
জাপান জার্মানি - ৫০%
ভারতের 60% বিদ্যুত কয়লা চালিত,
চীনের 70% ভাগ।
বাংলাদেশ মাত্র 0.02 % যা বড়পুকুরিয়ায়, রামপাল চালু হলে 1.00% হবে মাত্র।
উন্নত দেশে প্রতিমাসে যোগ হচ্ছে ডজন ডজন কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র।
প্রতি মাসে বাড়ছে কয়লাব্যবহার, কয়লা পুড়িয়ে বানাচ্ছে ৬০, ০০০ মেগাওয়াট। প্রতি মাসেই যোগ হচ্ছে।

"আমরা সবাই দেদারসে কয়লা পোড়াব, আর বাংলাদেশকে বলবো ব্যাটারি দিয়া কলকারখানা চালাইতে"।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেসব দেশে কয়লা পোড়াচ্ছে, ওখানে প্রতি বর্গমাইলে কতজন মানুষ বাস করে? আর বাংলাদেশে কত জন? কিনতেই যখন হবে, কোনটা কিনলে পলুশান কম হবে?

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কয়লা ধুয়ায় ওরা বলছে গাছপালা মরে, মানুষ মরে এমন কথাতো আনুমহম্মদও বলেনি।
আপনার কথা ঠিক হলে বাংলাদেশের কামার সব মরে ভুত যাওয়ার কথা।
যেখানে বাংলাদেশের কাছাকাছি ঘনত্ত্ব সেই সাংহাই, হংকং ও তাইপে শহরের ভেতরই একাধিক বড় কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র আছে। ঢাকার হাতিরপুলেও ছিল ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত।

২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬

একজন সত্যিকার হিমু বলেছেন: কয়লার দরকার আছে তবে তা সুন্দরবনের কাছে কেন !
দেশে আরো বিস্তির্ণ জায়গা পড়ে আছে ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রামপাল নিয়ে অকারন বিরোধিতার কোন মানে হয় না।
ভারত একটি বৃহৎ দেশ হিসেবে বনভুমির নিরাপদ দুরত্ত্ব ২৫ কিলোমিটার।
অষ্ট্রেলীয়া- কানাডার মত অল্প বসতির বড় দেশে নিরাপদ দুরত্ত্ব ৫০ কিলোমিটার
তাইওয়ান হংকং মত ছোট দ্বীপরাষ্ট্রে কোন বার নেই, শহরের মাঝেই কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র।
বাংলাদেশের মত ছোট ঘনবসতির দেশের নিরাপদ দুরত্ত্ব ১৪ কিলোমিটার ঠিক আছে।

যদি গোঁ ধরেন "না। ভারতের স্ট্যান্ডার্ড ২৫ কিলো মানতে হবে" তাহলে আপনাদের দাবি মত মাত্র ১১ কিলোমিটার বনভুমি্র গাছ মরবে। বাকি ৯০% সুন্দরবন থাকবে। অতচ ওরা স্লোগান উঠাচ্ছে - "রামপাল না সুন্দরবন"!!

পৃথিবী শতশত বড় বিদ্যুতকেন্দ্র চলছে, একটা ঘাস বা গাছও মরে নাই। অতচ সবাই দাবি করছে রামপালের কারনে ১০০ কিলো দুরের কোষ্টাল ম্যানগ্রোভ পর্যন্ত বিলুপ্ত হবে।
তাহলেতো এটা তেতুলিয়া সিমান্তে সরিয়ে নিলেও সুন্দরবনের রেহাই নাই!

৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:

"কয়লা ধুয়ায় ওরা বলছে গাছপালা মরে, মানুষ মরে এমন কথাতো আনুমহম্মদও বলেনি।
আপনার কথা ঠিক হলে বাংলাদেশের কামার সব মরে ভুত যাওয়ার কথা। "

-আপনারা এত বেশী দেশ প্রেমিক হয়ে গেছেন যে, লজিকও আপনাদের কাছে হার মানছে। কি পরিমাণ মানুষ বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছে, সেটার হিসেব রাখার প্রয়োজন তো বোধ করেননি। ইউনিভারসটির শিক্ষক অবধি চিকিৎসার জন্য ভিক্ষা চাচ্ছে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অস্ট্রেলিয়া কানাডার মত পরিবেশ সচেতন দেশগুলো কয়লাকে দুষিত জালানি বলেনি।
মার্কিন EPA কখনোই কয়লাকে দুষিত জালানি বলেনি।
আপনি কি জানেন আমেরিকাতে কয়লা ও বালি-পাথরের ফিল্টারে পানি শোধন করা হয়?

৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: কয়লা এখনো হিউজ ব্যবহার করা হচ্ছে এটা যেমন সত্য তার চেয়ে বাস্তবতা হলো এটা পরিত্যাগ করা হচ্ছে বিপুল হারে। বিশেষ করে একটি বাসযোগ্য পৃথিবী তৈরি করে রাখার জন্য পরের প্রজন্মের কাছে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কয়লা এখনো হিউজ ব্যবহার করা হচ্ছে এটাই সত্য।
আর বাস্তবতা হলো এটা পরিত্যাগ করা হচ্ছে টেকনিক্যাল কারনে।
২০০৮ এর পর বিশ্বমন্দায় আমেরিকার অনেক কলকারখানার লাল বাতি জলে।
এরপর ২০১০ এর পর বেশীরভাগ ম্যানুফ্যাকচ্যারিং ও মটরগাড়ী কারখানা মেক্সিকো চীন সহ অন্যান্ন দেশে চলে যায়, তাই কিছু পুরোনো বিদ্যুৎ কেন্দ্র ডি-কমিশন করতে হয়। মন্দা না হলেও পুরোনো ইনএফিশিয়েন্ট বিদ্যুৎকেন্দ্র এমনিতেই বন্ধ হত। ২০১৫ পর পাওয়ার জেনারেশন এখন আবার বাড়ছে।
আমরা এখনো তো সুরুই করতে পারলাম না। মোট বিদ্যুতের মাত্র 0.02 % কয়লা যা বড়পুকুরিয়ায়। রামপাল হলে ১% হবে মাত্র।
ত্যাগ করার সময় হয়েছে কি?
এত দ্রত বর্ধনশীল অর্থনীতির আমাদের দেশটিতে ২০০১ থেকে ২০০৯ বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্যাপাসিটি মাত্র ৪ হাজার মেগাওয়াট! যেখানে চাহিদা ১০-১২ হাজার মেগা। এরপরও এই আটটি বছরে কোন নতুন বিদ্যুতকেন্দ্র হয়নি, কেন?
কেন ১ মেগা বিদ্যুতও যোগ হলনা ৮ বছরে। কোন জবাব আছে?
সাইফুররহমানের বাজেট বক্তৃতাগুলোর রেকর্ড এখনো আছে। খুটিয়ে দেখুন কোন নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্রের পরিকল্পনা বা বরাদ্দ নেই, বরাদ্দ সুধু খাম্বায়। ২০০৭-৮ এ তত্তাবধায়কদেরও কোন নতুন বিদ্যুৎ পরিকল্পনা নেই, করে নি।
কেন দেশটিকে বিদ্যুতে ১০ বছর পিছিয়ে দেয়া হল? জবাব আছে?
এরা ফালতু অযুহাতে ১৯৯২ এ ইন্টারনেট সংযোগ প্রত্যাখ্যান করে দেশটিকে আইটিতে ১৫ বছর পিছিয়ে দিয়েছিল।

বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর বর্তমান ক্যাপাসিটি ১০ হাজার মেগাওয়াট থেকে ৩০-৪০ হাজার মেগাওয়াটে উন্নিত করতে একুশ শতকের মধ্যে শক্ত অবকাঠামোর মাধ্যমে বেকারত্ত্ব কমিয়ে দেশকে উঠিয়ে আনতে।

৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭

টারজান০০০০৭ বলেছেন: সহমত। বামাতিরা আর কিছু না পারুক সবকিছুর বাম (নেগেটিভ) দেখতে পায়।ডাইনে (পজিটিভ) এরা দেখতেও পারে না যাইতেও পারে না। ঘোড়ার মতো এদের বাম চোখেও একটা ঠুলি পড়ানো যাইতে পারে। যেন শুধু ডান দিকে দেখতে পারে !

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এরা পরিবেশের ডেফিনেশন জানে?
রামপাল বাদে বাকি অন্যান্ন পরিবেশ সেক্টরে ওরা কবে পরিবেশ সচেতনতা দেখাইছে?
রামপাল ছাড়া অন্য একটি দুষনের বিরুদ্ধে আমরা কখনো তাদের কোন রিএকশান দেখেছি?

১। গাড়ীর কালধোঁয়া, (অন্যান্ন দেশে গাড়ীর পাইপে বাধ্যতামুলক ক্যাটালাইটিক কনভার্টার লাগাতে হয়) বছরে একবার এমিশন টেষ্টে পাশ করতে হয়)।
আমাদের দেশে কবে যানবাহনের কালোধোয়ার বিরুদ্ধে আন্দোলন হয়েছে?
ক্যাটালাইটিক কনভার্টার এর নাম শুনেছে বামাতি-জামাতিরা?


২। ফ্রিজ এসি ব্যাবহার করি, কিন্তু রেফ্রিজারেন্ট CFC নিষিদ্ধ করা উচিত, ভাবি না। (অন্যান্ন সভ্য দেশে cfc নিষিদ্ধ)
শুশিল লোকদের মোটা চামড়া ঠান্ডা করতে এখনো ৯০% এসিতে ফ্রিয়ন২২ গ্যাস ব্যাবহৃত হচ্ছে। (মন্ট্রিয়েল প্রটকলে ২০০ দেশ স্বাক্ষর করলেও ভারত, চীন বাংলাদেশ সহ অনেক দেশ এখনো নিষিদ্ধ CFC ব্যাবহার করে যাচ্ছে।)
CFC নিষিদ্ধ করার আন্দোলন কবে হয়েছে এদেশে?

৩। নদী দুষিত হয়ে সুয়ারেজ ট্যাঙ্কে পরিনত হওয়া, চোখের সামনে বুড়ীগঙ্গা নদী পৃথিবীর বৃহত্তম গুয়ের ট্যাঙ্কে পরিনত হল!
এজাবৎ বামাতি-জামাতিরা কখনো বুড়ীগঙ্গা তীরে ড্রেনের মুখে ইটিপি লাগানোর দাবী করেছে শুনেছেন?

কানফাটানো হাইড্রলিক হর্ন,
নগর কেন্দ্রে হাজারিবাগ ট্যানারি
পলিথিন ব্যাগে সারাদেশ সয়লাব হয়েযাওয়া ... ইত্যাদি .. ইত্যাদি ...

এসবের জন্য কবে হরতাল হয়েছে ভাই?

৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২

মোহামেদ বলেছেন:

আমাদের দুই বৃহৎ প্রতিবেশী ভারত ও চীন জালানী পুড়িয়ে যে পরিমান কার্ব ডাই-অক্সাইড এমিশন করে তা সারা পৃথিবীর মোট ভলিউময়ের কাছাকাছি। আমরা কার্যত তাদের নির্গত গ্যাসে ডুবে আছি।
এই রামপাল বিদ্যুত চালু হলে এই অঞ্চলের আবহাওয়ায় কার্ব ডাই-অক্সাইড সেই তুলনায় ১% ইম্প্যাক্টও হবে না,
সুন্দরবনের কিছুই হবে না।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রামপাল হলে ক্ষতি হবে। কিন্তু কতটা?
ওদের দাবি মত বিপদসীমা (নিরাপদ দুরত্ত্ব) ২৫ এর যাগায় সুন্দরবনের ১৪ কিলো দূরে এটি হচ্ছে।
এতে ১১ কিলোমিটার বনভুমির গাছের পাতা কম ধরবে, মরবে, বা সামান্য ক্ষতি হবে (সেটাও অপ্রমানীত)। ১১ কিলো সাফা হয়ে গেলেও বাকি ৯০% সুন্দরবন থাকবে।
এরপরও যদি গোঁ ধরেন 'পুরো সুন্দরবন বিলুপ্ত হবে', সেই তর্ক মানে ফাজলামো, সময়ের অপচয়।

৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৪৪

মুন্সি পালোয়ান বলেছেন: রামপালের দায়িত্ব চীনা কোম্পানীকে দেওয়া হোক, আনু মিয়ার চিল্লানি বন্ধ হবে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: - হ্যা সেটাই।
পর্যাপ্ত তথ্যপ্রমান ছাড়া পরিবেশবাদীদের মতলবি আশংকা অগ্রহনযোগ্য।
অষ্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাষ্টের মত পরিবেশ সচেতন দেশগুলো গত ২০০ বছর জাবৎ উচ্চ হারে কয়লা পোড়াচ্ছে। ৪০-৫০%
আমরা প্রায় ০.০১% রামপাল চালু হলে ২% হবে মাত্র। চীন থাইল্যান্ড মালয়েশীয়া প্রভৃতি দেশে বনভুমির ভেতরেও বড় বড় কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র আছে। এতে একটা গাছতো দূরের কথা ঘাসও মরেনি।
আমি তাদেরকে বলেছি, আপনারা একটা প্রমান দেন -
কয়লার ২০০ বছরের ইতিহাসে কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র কারনে একটা বন বিলুপ্ত হয়েছে বা ক্ষতি হয়েছে, আমাই আমার লেখা পোষ্ট সব প্রত্যাহার করে আনুস্যারদের আন্দোলনে যোগ দিব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.