নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এইটা সাংবাদিক না পিকেটার?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৪৪

একে সাংবাদিক বলা হচ্ছে কেন?
সাংবাদিকে ছদ্মবেশে একজন পিকেটার বলাই সংগত।
সাংবাদিকের একটা কার্ড গলায় ঝুলাইলেই যেকোন নাজুক যাগায় পৌছানো যায়। সাংবাদিক নারী হলে বা দাড়ী থাকলে তো সাতখুন মাফ।


দেখেন বুইড়া হারামীটার কারবার। গ্যালারী শোও হার মানবে।
কর্তব্যরত পুলিশের ট্রাকের বাম্পারে উঠে ড্রাইভার কে হাত উচিয়ে বলছে "নাম শালা" বা এরকম কিছু!
এই বেয়াদবটাকে সাংবাদিক বলা যায়?




এদেশী পুলিশ নিশ্চই সাধু বালক না। মানুষ পিটানোতে চ্যাম্পিয়ন! এরপরও বুইড়ার পাছায় বাড়ি দেয় নাই। পরে পুলিশ টেনে হিচড়ে নামালে সে রাস্তায় শুয়ে পরে ট্রাক চলায় বাধা শৃষ্টি করে। পুলিশ বাধ্য হয়ে চ্যাংদোলা করে তাকে সরিয়ে কর্তব্যরত পুলিশের চলাচল রাস্তা ক্লিয়ার করে।
পিটুনি দিল না, গুলিও করলোনা। এত ভদ্র! বাংলাদেশী পুলিশের মারমুখি আচরনের তুলনায় ভদ্রই বলবো। এত ভদ্র ব্যাবহার করার পরও চাকরি হারাতে হল একদল পুলিশের।



হরতালে এক মহিলার ধুমপানে অনেকে বিদ্রুপ করছে।
পিকেটারদের বা যে কেউ ধুমপানে আমি কোন আপত্তি দেখিনা। যার যা অভ্যাস।
ধুমপায়ী মহিলা হলেও সমস্যা নেই। এটা তার ব্যাপার।
আমাদের নানি-দাদীদের দেখেছি, তামুক, হুক্কা টানতো। তখন কেউ খারাপ চোখে দেখতো না।

তবে এখন আমাদের দেশে আইন আছে। কমবয়সীদের ধুমপান নিষিদ্ধ।
আর প্রকাশ্যে ধুমপান শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এসবও মেনেচলা উচিত।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:০৫

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: লেখার অার কোন টপিক পেলেন না।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ব্যাপারটা চোখে পরেছে। অনেকে অনেক কিছু লিখছে।
সবাই পুলিশকে দোষ দিচ্ছে। অন্য ব্যাপারে কেউ কিছু বলছে না, তাই মনে যা আসলো সেটাই লিখলাম।

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



এগুলো কোন সময়ের ছবি?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গত ২৬ তারিখ আনুশাহেবদের হরতালের দিন চারুকলার সামনে।

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই বুড়াকে তো কেউ সংবাদিক বলেনাই, উনি রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিরোধী হরতাল কারীদের একজন। সাংবাদিক তো ছিল যুবক।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সেদিন হরতালকারিরাই ফেবুতে একের পর এক ছবি দিয়ে ওনাকে সাংবাদিক দাবি করছিল।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি সঠিক। পোষ্ট এডিট করছি।
হরতালের দিন শেষে ফেবুতে শত শত ছবি ও স্ট্যাটাসে হরতাল সমর্থকরা তাকে সাংবাদিক দাবী করে যাচ্ছিল। আমিও ওনাকে সাংবাদিক ধরে নিয়েছিলাম। আসলে উনি মিজান ভাই। শাহাবাগ গণজাগরনের ফ্রন্টলাইনের যোদ্ধা। এখন(জাতীয় জামাই বাদে) লাকিদের সাথে আনুসাহেবদের আন্দোলনে আছেন।

৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

হাসান ইমরান বলেছেন: লেখার ভাষায় আর খোঁড়া যুক্তি দেখেই বুঝা যায়...কোন গোয়ালের।
এমন একচোখাদের মত কথা বলতে লজ্জা করলো না আপনার?
ও আচ্ছা... লজ্জা? সে আবার কি জিনিস?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
লজ্জা আবার কি জিনিস?
মৃত আন্দোলন চাঙ্গা করতে বিম্পি-ছাগুরাও এখন শাহাবাগ আন্দোলনকারি লাকি-লিটনদের (জাতীয় জামাই বাদে) সাথে কাঁধ মিলিয়ে 'পরিবেশ আন্দলন' করে। এইসব সমর্থন করা অবস্য দলদাসত্ব না, "পরিবেশ সচেতনতা"
নির্লজ্জ বেহায়া সমর্থকদের লেঞ্জা লুকানোর চেষ্টা করলে লাভ হয় না।

৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: :D যারা হরতাল ডাকছে তাদের জাতি ভাল চোখে দেখে না। আওয়ামী যখন হরতাল ডাকত তখন বিম্পি পুলিশে আওয়ামী পিকেটারদের গুলি করলে ও পিটালে তারা দাঁত কেলিয়ে হাসত। আবার বিম্পি যখন হরতাল ডাকে আওয়ামী পুলিশে তখন বিম্পি পিকেটারদের গুলি ছুড়লে এরা মনের সুখে নিজে নিজেই অট্ট হাসিতে ফেঁটে পরে। পুলিশ যে তাদের গুলি করে নাই এ জন্য পাক পবিত্র হয়ে দু'রাকাত নফল নামাজ আদায় করা উচিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.