নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিকৃতির একটা সীমা থাকা উচিত

০৪ ঠা জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

সেই বেসরকারি টিভি চ্যানেলে টকশোর উপস্থাপক ছিলেন রুবাইয়াৎ ফেরদৌস!
অনুষ্ঠানে সুলতানা কামাল ছাড়াও আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগের সংসদ সদস্য অপু উকিল, গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার ও হেফাজত প্রতিনিধি মুফতি সাখাওয়াত হোসেন!

টকশোর আলোচনা প্রসঙ্গে সুলতানা কামাল বলেন, " সেখানে প্রশ্ন উঠেছিলো, 'সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় একটি ভাস্কর্য থাকলে আপত্তি কিসের?

হেফাজতের সাখাওয়াত বলেছিলেন, ' এটা ভাস্কর্য না, মূর্তি। এটা ধর্মীয় স্থাপনা!
কোর্ট এলাকায় কি ধর্মীয় স্থাপনা থাকবে?' এটি ছিলো তার কথা!

তখন তার জবাবে সুলতানা কামাল বলেন " আচ্ছা মানলাম ধরে নিলাম এটা ধর্মীয় স্থাপনা। আমিও মনে করি কোর্ট এলাকায় কোন ধর্মীয় স্থাপনা থাকা উচিৎ না! কিন্তু মসজিদও কিন্তু একটি ধর্মীয় স্থাপনা, তাহলে আপনার কথা অনুযায়ী কি মসজিদ ও থাকা উচিৎ না?
প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন সুলতানা কামাল!
সামান্য কথার পিঠে কথা ..

ছাগুরা বিরামহীন প্রচার করছে - সুলতানা কামাল বলেছেন "দেশে মুর্তি না না থাকলে মসজিদও থাকতে পারবে না"
ছাগু সমর্থকরা শিয়ালের মত সমস্বরে হুক্কা .. হুয়া! ইসলাম গেল .. মসজিদ গেল ...

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ছাগুদের কাজকারবার তো ভাই ছাগুর মতোই হবে। ওরা সামান্য কিছু ইস্যু খুঁজে ব্যাপকতা করতে গিয়ে নিজেদের ছাগলামি প্রকাশ করে, তা তারা অনেক পরে বুঝে!!

ছাগুদের প্রতি ঘৃণা ছাড়া কিছুই অশিষ্ট নেই আমার কাছে।

ভালো করেছেন পোষ্টটি দিয়ে। সবাই দেখুক ছাগুদের ভণ্ডামি।

০৪ ঠা জুন, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছাগুরাতো আছেই, একশ্রেনির মিডিয়া সবকিছু জেনেও ইচ্ছাকৃত ভাবে ব্যাপারটি ক্লিয়ার করছে না।
বরং এরা এটাকে আরো হলুদ রঙ লাগিয়ে পাকিয়ে তুলছে।

২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮

গরল বলেছেন: বিকৃত রুচির মানুষে দেশ ভরে গেছে, বাংলাদেশে ধার্মিক ও অমানুষের হার সমানুপাতিক হারে বেড়ে চলছে।

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

ফকির আবদুল মালেক বলেছেন: হেফাজতের সাখাওয়াত বলেছিলেন, ' এটা ভাস্কর্য না, মূর্তি। এটা ধর্মীয় স্থাপনা!
কোর্ট এলাকায় কি ধর্মীয় স্থাপনা থাকবে?'



এটা ধর্মীয় স্থাপনা কিভাবে তা ই তো বুঝে আসলো না।

০৪ ঠা জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তখনই তাকে চেপে ধরা হয়েছিল। কিন্তু কথা ঘুরায়

৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৭ রাত ৮:২৮

অর্ক বলেছেন: পরিষ্কার হয়ে গেল। এই নিয়ে একেবারে 'জাত গেল জাত গেল' করে বিঁষ ছড়াছড়ি। অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। উক্ত অনুষ্ঠান আমি দেখিনি, তবে শতভাগ নিশ্চিত ছিলাম ওনার মতো একজন মহীয়সী মহিলা কখনওই মসজিদ বিরোধী কিছি বলবে না।

০৪ ঠা জুন, ২০১৭ রাত ৯:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তিলকে কিভাবে উলংগ ভাবে তাল করছে!
ছাগুদের আপলোড করা ভিডিওতে দেখা গেল - অডিওতে কিছু হট্টোগোল শব্দ এড করে ওনার কথার প্রথম কিছু অংশ অষ্পষ্ট করে ফেলা হয়েছে। আর "মসজিদ থাকা উচিত না" কথাটা স্পষ্ট শোনা গেছে।
নিউজ24 কতৃপক্ষ ইচ্ছাকৃত ভাবে ব্যাপারটা ক্লিয়ার করছে না।

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৭ রাত ৯:১২

কলাবাগান১ বলেছেন: ব্লগে দেখেছেন কাউকে লন্ডন হামলা নিয়ে টু শব্দ করতে???

০৪ ঠা জুন, ২০১৭ রাত ৯:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মনে মনে সবাই সুভানাল্ললা ... সুভানাল্ললা .. আমিন .. আমিন করতেছে। আর চিপাহাসি ..

৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫১

ছণ্ণ্ ছাড়া বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=Y2wgiss8Wow

৭| ০৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:২৩

খরতাপ বলেছেন: ইরাক এবং আফগানিস্তানে যখন বিনা উস্কানিতে ইঙ্গ মার্কিন হামলা হয়, তখন আহমদিনেজাদ বলেছিল, সন্ত্রাসবাদকে এখন বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া হল। লন্ডন, ম্যানচেস্টার, প্যারিস, মস্কো - এগুলো মনে হচ্ছে ইরানী এই লিজেন্ডের ভবিষ্যৎ বাণীর ফলিত রূপ।

০৬ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাস্কর্য বা মূর্তি ইশুটার ভেতর ইরাক এবং আফগানিস্তান টেনে আনছেন কেন?

৮| ০৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: দেখি নাই, শুনিও নাই, তাই কিছু বলার পাচ্ছি না!!

তবে এদেশে এগুলা সম্ভব।

৯| ০৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:০২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কারো বক্তব্য ভুল ভাবে উপস্থাপন করে তার সম্মানহানি জঘণ্য কাজ।

০৬ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
সেটাই। রমজান মাসে মুমিনদের মিথ্যাচার একদম সহ্যের বাইরে।

১০| ০৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:০৫

কাউয়ার জাত বলেছেন: সবার আগে বলব জারজ চ্যানেলগুলোর ভণ্ডামির একটা সীমা থাকা উচিত। তিনজন ভাষ্কর্যের পক্ষের লোক ডাকে, এর ওপর উপস্থাপক নিজে সেই পক্ষে থাকে, একজন হুজুর খুঁজে আনে যেন দেশে আজ বিনোদনের বড়ই অভাব।

দেবী থেমেসিসের মূর্তি সরানো নিয়ে হেফাজাত যদি বাড়াবাড়ি করে থাকে, তবে অন্যপক্ষ যেটা করছে সেটা কতটুকু যুক্তিযুক্ত? শাহবাগী চেতনাবাজদের স্বাধীনতার যাবতীয় চেতনা এসে জড়ো হয়েছে এক থেমেসীসে। ওটা না থাকলে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ আর থাকছেনা!
তাহলে শেখ হাসিনার বক্তব্যের সমালোচনা কর। কিন্তু সে সাহস নেই এই দালালদের।

একজন আবার সুলতানা কামাল চক্রবর্তীকে মহীয়সী বলে ফেলেছে!

০৬ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুলতানা কামাল আপনাদের কি ক্ষতি করেছে? একটু খোলাসা করবেন?

১১| ০৫ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩

অর্ক বলেছেন: আরে শ্লা কাউয়ার জাত তুই তোর কথা বল। আরেকজনের মন্তব্য নিয়ে টানাটানি করিস কেন! সুলতানা কামাল আমার কাছে একজন মহীয়সী মহিলা। এটাতে তোর চুলকানির কি আছে!

১২| ০৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:০৪

কামালপা বলেছেন: হু ইজ দিস সু: কা: ? ওর মা অনেক সুন্দর সুন্দর কবিতা লিখতে পারত। ও সেটা পারে? খালি পারে হাঁসের মত প্যাক প্যাক করতে।

০৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মানলাম ওনার হাঁসের মত প্যাক প্যাক কবিতা আপনাদের ভাল লাগে না।
ভাল না লাগলে ওনার কবিতার বই না কিনলেন, বা না পড়লেন, সমস্যাটা কি?
এত উলংগ আক্রোশ কিসের?

হেফাজত নেতার বক্তব্য - "কোর্ট এলাকায় কোন ধর্মীয় স্থাপনা থাকতে পারবে না"
সুলতানা কামাল তার বক্তব্যই তুলে ধরে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন - "তাহলে কি ধর্মীয় স্থাপনা মসজিদও থাকতে পারবে না"?
অবমাননা কর বক্তব্য যদি হয়ে থাকে সেটা হেফাজতের সাখাওয়াত বাঞ্চোতের।

এইসব বাঞ্চোতরা ওয়াজেও যা ইচ্ছা তাই বলতে পারে। কেউ কোন ভুল ধরে না।
৫ই মে হাজার হাজার কোরান পুড়াইছিল কেউ কিছু বলে নাই।
সাংবাদিকরা চেপে ধরলে বলে - এসব আওমীলীগের কাজ।
তা এসব আওমীলীগ করে থাকলে আপনারা ক্ষেপতেছেন না কেন? নিন্দা জানান নি কেন? - জবাব নেই।

১৩| ০৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:১৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমরা একটু সহনশীল হতে পারি না?

০৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সহনশীল হবে কিভাবে? যে হারে মিথ্যাচার চলছে ..
অফিসের প্রাক্তন বস ফোনে না না কথার ভেতরে বললেন " সুলতানা কামালকে ভাল জানতাম, এরকম বলা কি ঠিক হল"?
দেখেন উনিও বিশ্বাস করে বসে আছেন।

আসলে -
হেফাজত নেতার বক্তব্য - "কোর্ট এলাকায় কোন ধর্মীয় স্থাপনা থাকতে পারবে না"
সুলতানা কামাল তার বক্তব্যই তুলে ধরে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন - "তাহলে কি ধর্মীয় স্থাপনা মসজিদও থাকতে পারবে না"?
অবমাননা কর বক্তব্য যদি হয়ে থাকে সেটা হেফাজতের সাখাওয়াত বাঞ্চোতের।

১৪| ০৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

কাউয়ার জাত বলেছেন: সুলতানা কামাল কি বলেছে তা ইউটিউবে পাওয়া যায়।
ব্লগে তার পক্ষ হয়ে ইনিয়ে বিনিয়ে ব্যাখ্যা দেয়ার প্রয়োজন নেই।

আর সুলতানা কামালের বক্তব্যের দায় সাখাওয়াত সাহেবের হবে কেন? আপনার প্রগতিশীল যুক্তি দেখে একটা গল্প মনে পড়ে গেল।

মোল্লা নাসিরুদ্দিন বিচারক নিযুক্ত হয়েছেন। একব্যক্তি জিজ্ঞাসা করল, যদি কোন বড়লোকের গরু কোন গরীবের গরুর গুতায় নিহত হয় বিচার কি?
নাসিরুদ্দিন : গরীব লোকটি ক্ষতিপূরণবাবদ বড়লোককে তার গরুটি দিয়ে দিতে বাধ্য থাকবে।

ওই ব্যক্তি: আর যদি বড়লোকের গরুর গুতায় গরীবের গরুটি মারা যায়?
নাসিরুদ্দিন: সেক্ষেত্রেও গরীব লোকটি বড়লোককে ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য থাকবে। কারণ বড়লোকের গরুটির শক্তি ক্ষয় হয়েছে!!!

তো দোষ সবসময় মোল্লাদেরই। নিজেদের দোষ তো আছেই, এখন মহীয়সী সুলতানাদের দোষও নিজেদের ঘাড়ে নিতে হবে বৈকি!

০৮ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুলতানা কামাল কি বলেছেন,
এটা জিজ্ঞেস করার আগে মনযোগ দিয়ে শুনুন কে কে কি কি বলেছেন।

সুলতানা কামালের বক্তব্যের আগে সাখাওয়াতের কথা শুনুন -
"কোর্ট এলাকায় কোন ধর্মীয় স্থাপনা থাকতে পারবে না"
এটাই তো মারাত্মক ধর্ম অবমাননাকর বক্তব্য।
সুলতানা কামাল তার বক্তব্যই তুলে ধরে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন - "তাহলে কি ধর্মীয় স্থাপনা মসজিদও থাকতে পারবে না"?
অবমাননা কে করল?

১৫| ০৮ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮

কাউয়ার জাত বলেছেন: "৫ই মে হেফাজত হাজার হাজার কোরআন পুড়েছিল"
কত হাজার হবে আনুমানিক?

আচ্ছা হেফাজত কি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে কোরআন পুড়িয়েছিল?
তাদের কি কোরআনের প্রতি কোন ক্ষোভ বা বিদ্বেষ ছিল যার বশবর্তী হয়ে তারা (আপনার দাবী অনুযায়ী) হাজার হাজার কোরআন পুড়ে ফেলেছিল?
আমরাতো জানি হেফাজত কোরআনের আইন বাস্তবায়নের দাবী নিয়েই ঢাকা এসেছিল।

আপনি যে যুক্তিতে সুলতানা কামালের মসজিদ উঠিয়ে দেয়ার বক্তব্যের জন্য মাওলানা সাখাওয়াতকে দায়ী করলেন। আমি একই যুক্তিকে কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় তাদেরকেই দোষী দেখতে পাচ্ছি যারা ওইদিন হেফাজাতের ওপর টিয়ারশেল নিক্ষেপ করেছিল অথচ তারা কোরআনের দাবীতে জড়ো হয়েছিল। বাচার জন্য তারা আগুন জ্বালিয়েছিলো যাতে তাদের অজান্তেই কোরআন পুড়ে গিয়েছিল।
অতএব ৫ই মের কোরআন পোড়ানোর জন্য সরকার, পুলিশ এবং যুবলীগ দায়ী। আপনার যুক্তি অনুসারে এদের বিচার হওয়া উচিত।

০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হেফাজত কোরান বাস্তবায়নের দাবী নিয়ে ঢাকা এসেছিল?

সবাই জানে হেফাজত লোভনীয় অর্থের বিনিময়ে কাদের মোল্লা সহ জামাত নেতাদের বাঁচাতে, অর্থাৎ শাহাবাগ আন্দলোন বানচাল করতে সুনির্দিষ্ট এসাইনমেন্ট নিয়ে এসেছিল।
সরকার তাদেরকে কান ধরিয়ে ফেরত পাঠায়। তারপর বিম্পি-জামাতের চেয়েও বেশীঅংকের ঘুষ দিয়ে তাদের নিবৃত্ত করা হয়েছিল।

তবে আপনার সাথে একটি ব্যাপারে একমত।
হেফাজত ইনটেনশনাললি কোরআন শরীফ পোড়ায়নি।

হেফাজত ও জামাত শিবিরের গুন্ডারা তান্ডোব চালিয়ে অন্যান্ন যাগার মত ফুটপাতে ঢেকে রাখা মালপত্রেও আগুন লাগিয়েছিল, সেই আগুন ফুটপাতে বইয়ের দোকানে লাগে, হাজার হাজার কোরআন শরীফ পোড়া যায়। এর দায় হেফাজত জামাত শিবির কে নিতেই হবে।
যারা বলে আগুন পুলিশ বা আওমীলীগ লাগিয়েছে - ওদের থাবরানো দরকার।

১৬| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৩৬

কানিজ রিনা বলেছেন: আসলে কিছু শিক্ষীত উগ্র নাস্তিক আর
উগ্র তেতুল মোল্লার কথায় ম্যার পাঁচে
সুযোগে মসজিদের সাথে মুর্তীর তুলনা
করেছেন।
আসলে কিছু জ্ঞানপাপী নাস্তিকদের কারনে
এদেশে অশিক্ষীত মোল্লারা আন্তরজাতীক
জঙ্গীর সাথে হাত মিলাচ্ছে।
বোলতার চাকে ঢিল মারার মত কান্ডকারখানা
ধন্যবাদ।

০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ২:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এগুলোকে নাস্তিক বলা যায় না।
এগুলো শ্রেফ বেয়াদবের বাচ্চা, কিছু জানে না, কিছু বুঝে না। অযথা কটুক্তি করে।

যদিও আমি মোসলমান, ধর্মের অনুশাসন সবটা পালন করতে পারি না। অনেকেই পারে না।
তবে আমি মনে করি মানব সভ্যতা ও সমাজ গঠনের জন্য ধর্মের প্রয়োজনিয়তা ছিল, এখনো আছে।
কোন বিতর্কে না যেয়ে যার যার পিতৃধর্ম যে যতটুকু পারে পালন করে যাওয়া উচিত,
কেউ আংশিক পালন করলে বা না করলেও বড় কোন সমস্য নেই। বিচারের মালিক আল্লাহ।
ধর্মান্ধতা (মানে আমার ধর্মই সত্য, বাকি সব মিছা) এটা নিন্দনিয়।


মানুষের আবির্ভাব আড়াই কোটি বছর আগে।
৫০ হাজার বছর আগে মানুষ পাথরাস্ত্র, কাপড় বুনন, সমাজ সংগবদ্ধ হতে থাকে।
মানব সভ্যতার টাইমলাইনের ৯৯% সময় মানুষ ধর্মবিহীন অবস্থায় কাটিয়েছে।
অল্প কিছু মানুষ অষ্পস্ট ভাবে পর্বত, চন্দ্র- সুর্য শাক্ষি রেখে এটা সেটা করত, গাছের নীচে ফুল দিত। ঈশ্বরকে চিনতো না। সেসবকে ধর্ম বলা যায় না।

বড় ধর্মগুলো এসেছে অতিসম্প্রতি মাত্র ৬ হাজার বছর আগে
১। কনফুশিয়াস - ৬ হাজার বছর আগে
২। হিন্দুইজম - প্রায় ৬ হাজার বছর আগে
৩। ইব্রাহীম- মুসা - ইহুদি ধর্ম - ৫ হাজার বছর আগে
৪। ঈসা (জেসাস খ্রাইস্ট) খ্রীষ্টান ধর্ম ২ হাজার বছর আগে।
৫। মোহম্মদ (স) মহান ইসলাম মাত্র দেড় হাজার বছর আগে।

মানব সভ্যতার টাইমলাইনের ৯৯% সময়কাল মানুষ ধর্মবিহীন ..

কোন বিতর্কে না যেয়ে, বলপ্রয়োগ না করে যার যার পিতৃধর্ম যে যতটুকু পারে পালন করে যাওয়া উচিত।

১৭| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৫১

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: জিনিষটা হচ্ছে এই,যুক্তির খাতিরে বলা কথাটাই কাল হয়ে দাড়িয়েছে।আমরা মুসলিম,কিছু হুজুগে বাঙালি এইটাকে ইস্যু বানিয়ে উলটো করে বলছে।
সুলতানা কামাল যা বলছে তা আদৌ ভূল কিছু বলেন নাই।কথার কথার পৃষ্ঠে কথা বলেছেন,এইই যা।
আমি নিজেও একজন মুসলিম,কেউ নাস্তিক ট্যাগ দিবেন নাহ। ;)

০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ২:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সেটাই। আমি সেটাই বলতে চেয়েছি আমার পোষ্টে।

আমি মুসলিম,
কোন বিতর্কে না যেয়ে যার যার পিতৃধর্ম যে যতটুকু পারে পালন করে যাওয়া উচিত,
কেউ আংশিক পালন করলে বা না করলেও বড় কোন সমস্য নেই। বিচারের মালিক আল্লাহ।

১৮| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৩৩

মা.হাসান বলেছেন: সুলতানা কামাল যা বলেননি, তিনি তা বলেছেন বলে প্রচার করা হোলে মিথ্যাবাদিতা আর কোনো ব্যকতি বা গোষঠিকে ছাগু বলা বিকৃতি।
যথার্থ শিরোনামের ও লেখার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।
অসাধারন মান সমপনন পোসট টি নির্বাচিত তে কয়েকদিন ধরে রাখার জন্য blog কতৃপকষকে ধন্যবাদ।

১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুলতানা কামালের বক্তব্যের আগে সাখাওয়াতের কথা শুনুন -
"কোর্ট এলাকায় কোন ধর্মীয় স্থাপনা থাকতে পারবে না"
এটাই তো মারাত্মক ধর্ম অবমাননাকর বক্তব্য।

সুলতানা কামাল সুধু তার বক্তব্যই তুলে ধরে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন - "তাহলে কি ধর্মীয় স্থাপনা মসজিদও থাকতে পারবে না"?

ভিডিওতে সুধু শেষংশটা স্পষ্ট।

১৯| ১০ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

থিওরি বলেছেন: তিনজন ভাষ্কর্যের পক্ষের লোক ডাকে, এর ওপর উপস্থাপক নিজে সেই পক্ষে থাকে, একজন হুজুর খুঁজে আনে। তারপর খোড়া যুক্তি দিয়ে সবাই মিলে চেপে ধরে হুজুরকে। ইহার নাম টকশো। নৈতিকতার বিরাট প্রকাশ।

২০| ১০ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭

বিষাদ সময় বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। সুলতানা কামাল কোন এক টক শোতে বলেছিলেন, " আমার বিবেককে কারও কাছে বন্ধক দেইনি যে সত্য কথা বলতে আমার অসুবিধা হবে" এবং কথাটি মোটামুটি সত্যি। তার ব্ক্তব্য আমার ভাল লাগে তবে তিনি একটু রূঢ় ভাষায় কথা বলেন এটাই সমস্যা।

২১| ১১ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮

ফিদাতো আলী সরকার বলেছেন: ফালতু লেখা।

২২| ১১ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

আওরঙ্গজেব চৌধুরী রিফাত বলেছেন: "আচ্ছা মানলাম ধরে নিলাম এটা ধর্মীয় স্থাপনা। আমিও মনে করি কোর্ট এলাকায় কোন ধর্মীয় স্থাপনা থাকা উচিৎ না! কিন্তু মসজিদও কিন্তু একটি ধর্মীয় স্থাপনা, তাহলে আপনার কথা অনুযায়ী কি মসজিদ ও থাকা উচিৎ না"
--সুলতানা কামালের কথার মধ্যেও কিন্ত প্যাচ ছিল। মুফতি শাখাওয়াতের বক্তব্য ছিল কেবলমাত্র কোর্ট প্রাঙ্গণে ধর্মীয় স্থাপনা থাকা উচিত না। সে এটা বলে নাই যে দেশের কোথাও ধর্মীয় স্থাপনা থাকতে পারবে না। অর্থাৎ কথাটা কেবলমাত্র কোর্ট প্রাঙ্গণ কেন্দ্রিক ছিল। আর সুলতানা কামাল সেই কথাটা কোর্ট ছাড়িয়ে দেশের ৫৬হাজার বর্গ মাইল ভুখন্ডে নিয়ে গেলেন। তিনি বোঝাতে চাইলেন যে মুফতি শাখাওয়াত দেশের কোথাও ধর্মীয় স্থাপনা চান না। সুতরাং দেশে মসজিদও থাকতে পারবে না।
হেফাজতের অনেক গোড়ামী আছে সেটা স্বীকার করি, কিন্ত সুশীল সমাজের তথাকথিত ধারক বাহকদেরও অনেক গোড়ামী পূর্ণ মনোভাব আছে। নিরপেক্ষভাবে বিচার করুন।

১১ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুলতানা কামালের কথার মধ্যে কোন প্যাচ নেই।
আলোচনা কোর্ট প্রাঙ্গণ কেন্দ্রিকই ছিল।

আগে সাখাওয়াতের বক্তব্যটি শুনুন - "কোর্ট এলাকায় কোন ধর্মীয় স্থাপনা থাকতে পারে না"
চরম অবমাননাকর, আপত্তিকর মন্তব্য।

২৩| ১১ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০০

আওরঙ্গজেব চৌধুরী রিফাত বলেছেন: ১। সাখাওয়াতের বক্তব্য, "কোর্ট এলাকায় কোন ধর্মীয় স্থাপনা থাকতে পারে না" -আপনার কাছে অবমাননাকর ও আপত্তিকর কেন মনে হল জানি না। কোর্ট কোন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নয়। এটা হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রীস্টান সকলের জন্য। এখানে নির্দিষ্ট কোন ধর্মের সিম্বল থাকা আসলেই উচিত না।
২। আলোচনা মুফতি সাখাওয়াতের বক্তব্য পর্যন্ত কোর্ট প্রাঙ্গণ কেন্দ্রিক ছিল। কিন্ত সুলতানা কামাল তার বক্তব্য দিয়ে চতুরভাবে আলোচনা কোর্ট প্রাঙ্গণ ছাড়িয়ে দেশের সাধারণ ভুখন্ডে নিয়ে এসেছেন। সুপ্রিম কোর্টের সামনে তো কোন মসজিদ বানানো সম্ভব নয়, তাই না?

১৩ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনে কি বাংলাও বুঝেন না।

সুপ্রীমকোর্ট সহ বাংলাদেশের সকল বড় প্রতিষ্ঠানের প্রাঙ্গনে একটি হলেও মসজিদ থাকে, সেক্রেটারিয়েট, বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক, জেলাজজকোর্ট প্রাঙ্গনেও আছে।
অপত্তিকর কথাটা উঠাইছে সাখাওয়াত। "কোর্ট এলাকায় কোন ধর্মীয় স্থাপনা থাকতে পারবে না"।
চরম আপত্তিকর, ধর্ম অবমাননাকর একটি মন্তব্য।
কারন কোর্ট এলাকায় ১টি মাত্র ধর্মিয় প্রতিষ্ঠানই (মসজিদ) আছে। মন্দির প্যাগোডা নেই।

থেমিসের মুর্তি কোন ধর্মীয় স্থাপনা নয়, এই মুর্তিতে কেউ পুজা দেয় না, কেউ দিবেও না।
যদিও থেমিস অনেক প্রাচীন গ্রীসের কল্পিত একটি ধর্মের দেবী, সেই ছোট ধর্মটি অনেক আগেই বিলুপ্ত হয়েছে। খোদ গ্রীসেও এইধর্মের কোন অনুসারি নেই। এখন থেমিসের মুর্তি পৃথিবীর সব সভ্য দেশের ন্যায়বিচারের প্রতিক।

যারা বলে থেমিস মুর্তি একটি ধর্মিয় প্রতিষ্ঠান, তারা আস্তো ছাগল, নতুবা সেয়ানা শয়তান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.