নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভেস্তে গেল স্বপ্ন

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪০



প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওয়না ..
রাত ১০টার দিকে গাড়ী তাঁর সরকারি বাসভবন ত্যাগ করছিল।
গাড়ীর পেছনে একপ্লাটুন নিরাপত্তারক্ষী বোঝাই পিকআপ গাড়ী
রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে তার অস্ট্রেলিয়াগামী সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট।

গাড়ীটি সরকারি বাসভবনের কাকরাইল মসজিদ সংলগ্ন গেটের সামনে আসলে, ভারি ক্যামেরা যন্ত্রপাতি সহ একদল সাংবাদিক অপেক্ষা করছিল। তাঁকে বহনকারী গাড়িটি চলে যাচ্ছিল। কি মনে করে তিনি ড্রাইভারকে গাড়ী থামাতে বলেন। তিনি নিজেই গাড়ি থেকে নামেন। গাড়ির ভেতরে প্রধান বিচারপতির স্ত্রী ও অন্যান্নদের দেখা গেছে। গাড়ি থেকে নামার পর প্রধান বিচারপতি সাংবাদিকদের সঙ্গে এক থেকে দু-তিন মিনিট কথা বলেন। পরে সবার উদ্দেস্যে হাত নেড়ে আবার গাড়িতে ওঠেন। এর পরপরই তাঁর গাড়িটি এয়ারপোর্টের দিকে চলে যায়।

প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছেন, যা বলেছেন -

দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়নি। আমি নিজে থেকেই ছুটি নিয়েছি।
না, আমি অতটা অসুস্থ নই,
ছুটি নিয়েছি। নিজেই ছুটি নিয়েছি।
দেশ ছেড়ে যাব কেন? ছুটি শেষ হলেই ফিরে আসছি।
কারও সঙ্গে আমার বিরোধ নেই।
রায় নিয়ে সরকারকে প্রধানমন্ত্রীকে ভুল বুঝানো হয়েছে।
বিচার বিভাগ স্বাধীন থাকুক, এটাই আমি চাই।


ওনাকে বন্দি করে রাখা হয়েছে, ছুটির দরখাস্ত জাল, স্বাক্ষরও জাল!
বিম্পি-ছাগুদের স্বপ্ন ভেস্তে গেল।


উনি বন্দি নন, ছিলেন না। স্বাক্ষরও জাল নয়।
বন্দি হয়ে থাকলে ওনার নিরাপত্তায় রক্ষীরা ওনাকে গাড়ী থামাতে দিতেন না, কথা বলতে দেয়া তো আরো দুরের বিষয়।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনি একটু এদিক সেদিক করেছেন। খবরটা প্রথম আলোতে এভাবে আছে-

প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছেন, ‘আমি সম্পূর্ণ সুস্থ আছি। কিন্তু ইদানিং একটি রায় নিয়ে রাজনৈতিক মহল, আইনজীবী ও বিশেষভাবে সরকারের মাননীয় কয়েকজন মন্ত্রী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে ব্যক্তিগতভাবে যেভাবে সমালোচনা করেছেন, এতে আমি সত্যিই বিব্রত।’

আজ শুক্রবার রাত দশটার দিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে সরকারি বাসভবন ছাড়ার সময় এক চিঠিতে প্রধান বিচারপতি এ কথা বলেন। আজ রাতেই অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়ার কথা প্রধান বিচারপতির।
প্রধান বিচারপতির প্যাডে লেখা সেই চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আমার দৃঢ় বিশ্বাস, সরকারের একটি মহল আমার রায়কে ভুল ব্যাখ্যা প্রদান করে পরিবেশন করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার প্রতি অভিমান করেছেন, যা অচিরেই দূরীভূত হবে বলে আমার বিশ্বাস। সেই সাথে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ে আমি একটু শঙ্কিত বটে। কারণ, গতকাল প্রধান বিচারপতির কার্যভার পালনরত দায়িত্বরত প্রবীণতম বিচারপতির উদ্ধৃতি দিয়ে মাননীয় আইনমন্ত্রী প্রকাশ করেছেন যে, দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি অচিরেই সুপ্রিম কোর্টের প্রশাসনে পরিবর্তন আনবেন। প্রধান বিচারপতির প্রশাসনে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি কিংবা সরকারের হস্তক্ষেপ করার কোনো রেওয়াজ নেই। তিনি শুধুমাত্র রুটিনমাফিক দৈনন্দিন কাজ করবেন। এটিই হয়ে আসছে। প্রধান বিচারপতির প্রশাসনে হস্তক্ষেপ করলে এটি সহজেই অনুমেয় যে, সরকার উচ্চ আদালতে হস্তক্ষেপ করছে। এবং এর দ্বারা বিচার বিভাগ ও সরকারের সম্পর্কে আরও অবনতি হবে। এটি রাষ্ট্রের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে না।’




১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হলুদ আলোর কথা কোন রেফারেন্স হতে পারে না।
উনি তাৎক্ষনিক যা বলেছেন আমি তাই লিখেছি।

মুল কথা উনি বন্দি নন, ছিলেন না। স্বাক্ষরও জাল নয়।

২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনি প্রথম আলোর ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখে আসুন।

আমি সাধারণত রাজনিতি নিয়ে কথা বলতে চাই না। কারণ এতে দ্বিমত পোষণ মানেই শত্রু বলে বিবেচনা করা হয়।

একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে এটুকু বলতে চাই-

বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ করা হয়েছে। সরকারে ভেতরে ভালই গোজামিল আছে। আর আমরা ঠিক পথে এগুচ্ছি না। আওয়ামিলিগের উচিত বাংলাদেশের স্বার্থকে সবচেয়ে বড় প্রায়োরিটি দেওয়া।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিচার বিভাগের ওপর মোটেই হস্তক্ষেপ করা হয়নি। ওনার উপরেও জবরদস্তি করা হয় নি।
অপশক্তিরা যা দাবি করে আসছিল (ছুটির দরখাস্ত জাল, স্বাক্ষর জাল, ওনাকে বন্দি করে রেখে বিচার বিভাগ শেষ করে দেয়া হয়েছে)

সব মিথ্যা প্রমানিত হওয়ায় জয়নাল-রিজভিরাও থেমে গেছে।
উনি স্পষ্ট করেছেন - আমি নিজে থেকেই ছুটি নিয়েছি। সুধু তাই না ছুটি আরো ৯ দিন বৃদ্ধি।
তার শেষ কথাটা খুব খেয়াল কইরা-
"আমার রায়কে ভুল ব্যাখ্যা প্রদান করে পরিবেশন করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার প্রতি অভিমান করেছেন, যা অচিরেই দূরীভূত হবে বলে আমার বিশ্বাস"।

আর হলুদ আলোর কথা আর কি বলবো।
বিচারপতির মুখের কথা একটাও ছাপায়নি, সুধু লিখিত কপির অংশবিশেষ ছাপালো। অন্য সময়ে ভিডিও প্রকাশ করে। এবার করলো না। জয়নাল-রিজভিরা আছে না? আবার নতুন স্টোরি তৈরি করতে হবে না?

৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিএনপি এগুলো করে ক্ষমতায় আসতে পারবে না; তবে, এসব গুজব পরিস্কার না করার কারণে শেখ হাসিনার প্রতি মানুষের আস্হা কমছে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গুজব গালগল্প সবই ভুয়া ছিল।
উনি নিজেই বলেছেন উনার উপর কোন জোরজবরদস্তি করা হয় নি।
সত্য সবার কাছেই পরিস্কার হয়ে আসছে।

৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো পোষ্ট পড়ে।

গেমু ভাইয়ের রেখে যাওয়া প্রথম আলুর সংবাদটাও পড়ে গেলাম।
ভালোই লাগলো দুটোই।

আমি মাননীয় এস কে সিনহা'কে সৎ ও আদর্শবান হিসেবে মনে করি।
অতি আওয়ামী লীগাররাই ব্যাপারটাকে হাইলাইট করে তুলেছিল অতিরঞ্জিত করে।

ভালো লাগলো হাসান ভাই

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হলুদ আলোর কথা কোন রেফারেন্স হতে পারে না।

তারা হেডলাইনে লিখেছিল - রিজার্ভ চুরিতে রাষ্ট্র জরিত,
আসলে এফবিয়াই বলেছিল রিজার্ভ চুরিতে ৩য় একটি রাষ্ট্র জরিত!
এরা রাতকে দিন বানাতে পারে।

৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৩৮

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: স্বাক্ষরের ব্যপারে কি উনি নিজে কিছু বলেছেন?

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
স্বাক্ষরের ব্যপারে কি উনি কি বলতেন মনে হয়?
তাহলে উনি ছুটিতে যাছেন কিভাবে? বুঝান।

৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:৩৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:






"এদিকে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার সঙ্গে দেখা করতে শুক্রবার তার বাসায় যান স্বজনরা। শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে হেয়ার রোডে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে যান তারা।

স্বজনদের মধ্যে ছিলেন প্রধান বিচারপতির ভাই এন কে সিনহা, ভাতিজি জামাই রাজমন সিনহা, সুজিত সিনহা ও রাম কান্ত সিনহা ও শ্যালিকা শিলা সিনহা।

সকাল ১০টা ২২ মিনিটে প্রবেশ করেন ভাতিজি জামাই সুজিত সিনহা ও রাম কান্ত সিনহা, ১০টা ২৩ মিনিটে বাসভবনে প্রবেশ করেন শিলা সিনহা, ১২টা ৪৫ মিনিটে প্রবেশ করেন ভাতিজি জামাই রাজমন সিনহা।

প্রধান বিচারপতি ছুটিতে যাওয়ার পর থেকে প্রায় প্রতিদিনই উচ্চ পর্যায়ের লোকজন ও স্বজনরা তার বাসায় যাচ্ছেন। গত সপ্তাহেও তার বেয়াই-বেয়াইন, ভাইসহ স্বজনরা দেখা করতে প্রধান বিচারপতির বাসায় গেছেন।

প্রসঙ্গত, গত ২ অক্টোবর একমাসের ছুটি চেয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে চিঠি পাঠান প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা। তিনি ১৩ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ায় থাকতে চান বলেও রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেছেন। শুক্রবার রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে সিঙ্গাপুর এয়ার লাইন্সের ফ্লাইটে প্রধান বিচারপতি ও তার স্ত্রীর জন্য টিকিট কাটা হয়।

সন্ধ্যা ৬টার দিকে সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার ইসমাইল হোসেন দেখা করতে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে প্রবেশ করেন। এর পরে সন্ধ্যা ৬টা ১৭ মিনিটে ওই বাসায় প্রবেশ করেন প্রধান বিচারপতির ব্যক্তিগত সহকারী আনিসুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) আইন মন্ত্রণালয় প্রধান বিচারপতির ছুটি সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করে। আইন সচিব আবু সালেহ শেখ মো. জহিরুল হক স্বাক্ষরিত এই আদেশে বলা হয়, প্রধান বিচারপতির আবেদনে এর আগে ৩ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত ৩০ দিনের ছুটি মঞ্জুর করেছিলেন রাষ্ট্রপতি।

কিন্তু বিচারপতি সিনহা যেহেতু আরও বেশি দিন বিদেশে থাকবেন, সেহেতু রাষ্ট্রপতি নতুন আদেশ দিয়েছেন।' " bdnews24 থেকে সংগৃহীত।

গেমু ভাই, অনেকেই দেখলাম বিচারপতির ছুটির আবেদন মিথ্যা বানোয়াট বলে আইনমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবী করছে, কিন্তু bdnews24 বলছে ছুটি আরও দরকার। তাহলে যারা মিথ্যে বলছে তারা কিসের ভিত্তিতে বলছে ছুটির আবেদন মিথ্যে, সেটা আমার মাথায় আসছে না

৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭

গন বলেছেন: আমি সম্পূর্ণ সুস্থ আছি। ভারপাপ্ত প্রধান বিচারপতির প্রশাসনে হস্তক্ষেপ করলে এটি সহজেই অনুমেয় যে, সরকার উচ্চ আদালতে হস্তক্ষেপ করছে এবং এর দ্বারা বিচার বিভাগ ও সরকারের মধ্যে সম্পর্কের আরও অবনতি হবে। এটি রাষ্ট্রের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে না।
উপরোক্ত কথা গুলো এস কে সিনহা কতটা দু:খ পেলে বলতে পারেন,তা সহজে অনুমেয়। এর থেকে প্রমানিত হয় সু্স্থ মানুষকে অসুস্থ বানানোর কথাটি সত্যি। সুস্থ থাকার পরও তথাকথিত অসুস্থার চিঠিতে কারা জোর করে স্বাক্ষর নিল? একটু ভাবলেই সব পরিষ্কার হয়ে যাবে।
সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে ব্যক্তিগতভাবে যেভাবে সমালোচনা করেছেন, এতে আমি সত্যিই বিব্রত।
এই কথা তিনি দু:খ পেয়েই বলেছেন। উনি একবারও বলেন নি যে, এসব কারনে আমি বিদেশ যাচ্ছি না।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আইনমন্ত্রী ভীষণ অসুস্থ বলেন নি। বলেছিলেন ক্যান্সার।
আইনমন্ত্রী কাগজ দেখে অফিসিয়াল কথা বলেছেন। কারন ওনার ছুটির দরখাস্তেই লেখাছিল উনাকে দির্ঘদিন ক্যান্সারের চিকিৎসা নিতে হয়েছিল।
উনি বলেছেন সুস্থ আছি। ঠিকই বলেছেন। কারন অনেক ক্যান্সার রোগী চিকিৎসা নিয়ে দীর্ঘদিন স্বাভাবিক কাজকর্ম করে যাচ্ছে।

৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: একটা ইস্যু পেলেই কিছু মানুষ প্যাঁচানো শুরু করে। এটা আমার ভালো লাগে না।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এখন প্যাচ অনেকটাই খোলাসা হয়ে গেছে।

৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:৪৮

আবদুল মমিন বলেছেন: বিম্পি আর চাগুরা যতটুকু তার চাইতে বড় বলদ আপনাকে দেখছি , ঠেকায় পড়ে কুত্তায় জালা খায় এই প্রবাদ টা একবার আপডেট করে নিবেন । সরকারে দেয়া তথ্য মোতাবেক সিনহার তো এতদিনে চিতায় উঠার কথা , হালায় চিতায় যখন উঠছ নাই তো মুতার জন্য হলেও দেশ থেকে বাহির করমু ।

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: দেখা যাক কি হয়

১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: রাজনীতির চাল বুঝি না ভাই :(

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রাজনীতি আমিও তেমন বুঝি না।
রাজনীতিক দলের সদস্য হইনি কখনোই .. ছাত্রজীবনেও না।

এখানে পোষ্টের উদ্দেস্য - ব্লগ-ফেবুর কিছু অশুভশক্তির সমর্থকরা দাবি জানাচ্ছিল / মনে আশা পোষন করছিল - এই বিচারপতি ক্ষিপ্ত হয়ে পাকিস্তানের মত এই সরকার প্রধানকে অবৈধ ঘোষনা করে দিক।

মামা বাড়ীর আবদার নাকি?
নওয়াজ শরিফের বিরুদ্ধে মামলা ছিল, পানামা কেলেঙ্কারির মত কঠিন মামলা,
এখানে কোন মামলা নেই , সরকারের বিরুদ্ধে কোন মামলার রায়ও পেন্ডিং নেই। এরপরও তাদের মনে আশা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.