নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রথমআলো হ্যাং

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৩২

প্রহসনের ভোট, সাজানো নির্বাচন, হাসিনা মার্কা বিনা ভোটের নির্বাচন .. ইত্যাদি বলা হলেও ..
বাংলার মানুষ বোঝা যাচ্ছে মেয়র নির্বাচন, নির্বাচনের ফলাফল জানতে ভীষণ সিরিয়াস।
তার প্রমান জনপ্রিয় সাইট ভিজিটরের ভিড়ে 'প্রথমআলো' হ্যাং।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৩৭

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আবার চালু হয়েছে। মানুষ বার বার আশা করে এবার কিছু হবে। আর্জেন্টিনার মত।

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এবার কিছু হবে?

কিছু হবে? না। হইয়া গেছে!

২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:১২

অনল চৌধুরী বলেছেন: প্রমান জনপ্রীয়-অানন্দে বানান ভুল!!!

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি বাংলা বানানে খুববই কাচা।
কি আর বলবো ইংরেজী বানানেও একই অবস্থা, ভাজ্ঞিস এমেস ওয়ার্ড আছে, স্পেল চেকার আছে, নইলে কবেই চাকরি হারাতাম।

শুধু আমি না, নামি-দামি পেশাদার লেখকরাও দেদার বানান ভুল করে .. নইলে প্রকাশনা জগতে “Proof reader” পদ বলে কিছু থাকতো না।

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:২৯

চাঙ্কু বলেছেন: ইন্নাহ-নিন্নাহে......

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ... ও-ইন্না ইলাইহে ...।

৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:০৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: তা তো ঠিক।
অামারো অনেক বানান ভুল হয় দ্রুত লিখতে গেলে।
মজা করার জন্যই বলেছি।

৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:১৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আওয়ামীলিগ সমর্থকদের সব কিছুই ভুল।আপনেরা নৌকার মাঝি অথচ ঠিকমত বৈঠা চালাতে পারেননা। ;)

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি আবার নৌকার মাঝি হই কিভাবে?
আমি কি ওবাইদুলকাদের?

৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: ও আচ্ছা।

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঘুম থেকে উঠলেন।
বাথরুমে যান। দাঁত মেজে ফ্রেস হয়ে আসেন।

৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

ক্স বলেছেন: সিলেটে সরকার ভালই খেল দেখালো। আবার প্রমাণ হল 'হিজরা' বিএনপি নয়, বরং আধমরা জামায়াতই আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিপক্ষ।

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কি বলেন আধমরা!
সত্যি কথা বলতে কি আমি মারাত্মক ভয়ে ছিলাম।
জামাতিরা ছিল সিলেটে সবচেয়ে সুসংঘটিত। সারা দেশের ৬০০ জামাত নেতা এসেছিলেন। এজাবত্তকালের সবচেয়ে ব্যায়বহুল নির্বাচনি প্রচার চালিয়েছিল। তাদের আউট সোর্সিং করা হাউস টু হাউস, পার্সন টু পার্সন কর্মি সংখা আম্লিগ-বিম্পির চেয়েও অনেক বেশী, কোরান ছুয়ে শপথ নিলে ২-৩ হাজার পর্যন্ত দেয়া হচ্ছিল।

আমি ভয়ে ছিলাম বিম্পি সমর্থকরা না শেষ পর্যন্ত দল বেধে নৌকা ঠেকাওয়ের নামে জামাত কে জিতিয়ে দেয়!
প্রথমআলোও এরকমই একটা আভাস দিয়েছিল দেখেছিলাম।

জামাত জিতলে সামু ছেড়ে কচুকাছে ফাসি দেয়া ছাড়া আর কোন উপায় ছিলনা।
আল্লায় বাচাইছে!

৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

কলাবাগান১ বলেছেন: জামাতি রা কত ভোট পেয়েছে?

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: মাত্র ৩%

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভোটের আগে জামাতের দাবি ছিল, সিলেটে তাদের ভোটের সংখ্যা ৫০ হাজারের বেশি।
কিন্তু ভোটের ফল তাদের দাবি অনেকটাই শুভংকরের ফাঁকি হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।
এত ‘কম’ ভোট পাওয়ায় বিস্মিত জামাত নেতারা।

ভোটের আগে ২০–দলীয় জোটের কাছে জামায়াত সিলেটে তাদের প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ার জোরালো দাবি তুলেছিল। জোটের কেন্দ্রীয় নেতারা জামাতকে কয়েক দফা বোঝানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। উল্টো জামাত বিএনপির উচ্চপর্যায়ের নেতৃবৃন্দের মাধ্যমে আরিফুল হক চৌধুরীকে তাদের সমর্থনে সরে যাওয়ারও আহ্বান জানিয়ে জামাতে ইসলামীর মহানগর আমির এহসানুল মাহবুব জুবায়ের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মেয়র পদে মননয়ন পত্র দাখিল করেন।
নির্বাচনী প্রচারের সময় বিএনপি প্রার্থীর নেতা–কর্মীরা নানা হয়রানি, পুলিশি হানা, হামলা মামলার শিকার হলেও জামায়াত নির্বিঘ্নে তাদের প্রচার চালাতে পেরেছে। ভোটের দিনও জামায়াতের প্রার্থীকে মাঠে ব্যাপক সক্রিয় দেখা গেছে।

কিন্তু ভোটের প্রাথমিক ফল প্রকাশের পর দেখা যাচ্ছে, নির্বাচনে জামানত হারাতে যাচ্ছেন জামায়াতের প্রার্থী।
তিনি পেয়েছেন মাত্র ১০ হাজার ৯৫৪ ভোট। এখানকার ৩ লাখ ২১ হাজার ৭৩২ জন ভোটারের মধ্যে প্রদত্ত ভোট ১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৫৭ জন।

নির্বাচনী আইন অনুযায়ী মোট প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগের কম ভোট পেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। জামানত হলো ভোটে প্রার্থী হওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া অর্থ। জামানত বাতিল হওয়াকে প্রার্থী বা সেই দলের জন্য ‘অমর্যাদাকর’ হিসেবে দেখা হয়।

স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) নির্বাচন বিধিমালা-২০১০–এর ৪৪ বিধির ৩ উপবিধি অনুযায়ী ভোট গ্রহণ বা ভোট গণনা শেষ হওয়ার পর যদি দেখা যায় কোনো প্রার্থী প্রদত্ত ভোটের এক–অষ্টমাংশ অর্থাৎ ৮ ভাগের ১ ভাগ ভোট পেতে ব্যর্থ হয়েছেন, তাহলে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।

জামানত রক্ষার জন্য জামায়াতে ইসলামীর ২৪ হাজার ৮৩৩ ভোট পাওয়ার দরকার ছিল।

স্থগিত দুটি কেন্দ্রের ৪ হাজার ৭৮৭ ভোটের পুরোটা পেলেও জামায়াত প্রার্থী জামানত টিকিয়ে রাখতে পারবে না।
সুত্র - প্রথমআলো

৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৮

ক্স বলেছেন: বরং এটা মনে করা কি ভাল নয় যে, জামায়াতের উত্থানের ভয়েই সরকার সিলেট সিটি কোরবানি করে দিয়েছে?

সিলেট বিএনপিকে ছেড়ে দেয়াতে আওয়ামী লীগের দুটি লাভ হয়েছেঃ
- বাকী দুটি সিটিতে নির্বাচন হালাল করে নেয়া গেছে
- জামায়াত ছাড়াও বিএনপি জিততে পারবে - এরকম ধারণা বিএনপির মাথায় ঢুকিয়ে দেয়া গেছে। এই জয়কে কেন্দ্র করে বিএনপি জামায়াত বিভেদ উস্কে দেয়া যাবে।

আমি বরং মনে করি, জামায়াত স্বতন্ত্রভাবে দাঁড়ানোর কারণেই আওয়ামী লীগ ওই সিটটা বিএনপিকে ছেড়েছে। নইলে আওয়ামী লীগের যেরকম অনমনীয় মনোভাব, তাতে বিএনপির কোন চান্সই ছিলনা।

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রথমআলোর মিজান সাহেব দির্ঘ নিবন্ধে আওয়ামী লীগকে সাবধান করেছিল 'কালসাপ' নিয়ে না খেলতে (আভাস দিয়েছিলেন নৌকা ঠেকাওয়ের নামে জামাত কে জিতিয়ে দিতে পারে বিএনপিরা)

বিএনপি জামাত বিভেদ উস্কে দিতে আওয়ামী প্রচেষ্টা আগেও ছিল।
রিসেন্ট জামাত স্বতন্ত্রভাবে দাঁড়ানে আওয়ামী লীগ সন্তুষ্ট ছিল, সায়ও ছিল। সেটি একটি প্রচলিত রাজনৈতিক কৌশল।
প্রতিদন্দ্বীমুলক রাজনীতির মাঠে প্রতিপক্ষকে বিভক্তি ভোটের চক্রে ফেলতে যে কোন বড় রাজনৈতিক দলই চাইবে।
সেটাই হয়েছে।

আওয়ামী লীগ ওই সিটটা বিএনপিকে ছেড়েছে। এটা একটা ফালতু কথা।

বরিশাল, রাজসাহীতে বিম্পির পর্যাপ্ত এজেন্ট দিতে না পারলেও সিলেটের ব্যায়বহুল নির্বাচনে বিম্পির প্রচুর এজেন্ট ও কর্মি দিনভর ভোটকেন্দ্রে সারাক্ষন ছিল, যেখানেই যখন সুযোগ পেয়েছে দরজা জানালা বন্ধ করে সিল মেরেছে।
এত বিপুল এজেন্ট,কর্মি , সাংবাদিকের নজরদারির ভেতর কাউকে সেট করে দেয়া অসম্ভব।


১০| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: ক্স-এর সাথে সহমত। জামায়াতের ভোট ঠিক মত পড়লে বিএনপি'র ভোট কাটার কথা। সেখানে উল্টা বিএনপি জিতে গেল। বেচারা কামরান। এই আওয়ামীলীগের সময়েও কোরবানী হতে হল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.