নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিজের দায়িত্বের ব্যাপারে তাদের ধারণা কত অস্পষ্ট!

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৬

ঢাকার রাস্তায় গভীর রাতে রামপুরার কাছে পুলিশের চৌকিতে তল্লাশির নামে এক নারী হেনস্তার শিকার হয়েছেন।
এই নারীর সঙ্গে দুর্ব্যবহারের সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভিডিওটি যিনি ছড়িয়ে দিয়েছেন, ফেসবুকে তাঁর পরিচয় রাকিব রাজ। পরনে ঢাকা মহানগর পুলিশের পোশাক, ব্যাজে নাম দেখা যায় মিজানুর। প্রফাইলে তিনি নিজেকে বাংলাদেশ পুলিশের একজন বড় কর্মকর্তা বলে পরিচয় দিয়েছেন।

রাকিব রাজ ফেসবুকে তাঁর পোস্টে ওই নারী সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য লিখে বলেন, ‘আজ রাত ২টায় এই মেয়েটাকে চেকপোস্টে পুলিশ চেক করতে চাইলে সে পুলিশের সঙ্গে এইরকম ব্যবহার করেন। সবাই প্লিজ শেয়ার করবেন।’

আমিন আমিন আর ওয়াজ প্রভাবিত পুলিশ সদস্যটি ভেবেছে সে বিশাল কাজ করে ফেলেছে। প্রশংসা পাবার আশায় নিজেই ভিডিও পোস্ট করেছে অনলাইনে। পাবে হাজার হাজার লাইক!
তারমানে নারীর প্রতি সম্মান বিষয়ে নিজের দায়িত্বের ব্যাপারে এই পুলিশদের ধারণা কত অস্পষ্ট!
একা মেয়েটিকে সাহায্যের বদলে হ্যারাস করলো!
গ্রাম গঞ্জে ওয়াজের প্রভাব ... বোঝাই যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমিন আমিন সুভানআল্লা বলা পার্টির অভাব নেই, কিছু কাল্পনিক ধর্মিয় বিষয় বা হেজাবী শিশুর ছবি পোষ্ট করলেই হল আমিন আমিন শুরু হয়ে গেল। নামাজ নাই কালাম নাই নেকি কামানোর সর্টকাট পদ্ধতি। 17K পর্যন্ত লাইক দেখা যায়

যাক, তিনজন সাময়িক বরখাস্ত হয়েছে। শাস্তি হবেই.. কঠিন শাস্তি দরকার।
আর সর্বত্র যে রিএকশান হয়েছে -
এখন মানুষ বা পুলিশ হ্যারাস করার সময় ৭০ বার ভাববে।

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ঘুষ দিয়ে যারা কাজে ঢোকে তাদের কাছে এর বেশী কী আশা করা যায়!!

আমাদের আরো সচেতন হওয়া দরকার।

বৈশাখি ভায়া!
হাচু আপা তো কয়েকটি ইসলামী ও বামদলের সাথে জোট করতে চাচ্ছে। কী মন্তব্য??(আজকের প্রথম আলো দেখুন)

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হাসিনা এরসাদকেও নিছিল।
হেফাজত সহ কয়েকটি কয়েকটি ইসলামী দলও নিয়েছে।

এদেরকে নিলেও হাসিনা মোটেই এরশাদিও বা হেফাজতি আদর্শ ধারন করে না।
হেফাজতিরাও হাসিনাকে দুইচোখে দেখতে পারেনা, বিশ্বাস তো করেই না।
হাসিনা অর্থ ও জমির বিনিময়ে এবং কিছু ক্ষেত্রে ভয় দেখিয়ে এদেরকে পকেটে রেখেছে, যাতে অন্যত্র যেয়ে বিপদ ঘটাতে না পারে।

২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভিডিও লিংকটি প্রয়োজন ছিলো, সম্ভব হলে দিন ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ফেবুতে ভিডিওটি অনেক যাগায় দেখলাম। আপনি পেয়ে যাবেন। নাপেলে আমি একটু পরে খুজে দিচ্ছি।

ভিডিওটি সাড়ে ছয় মিনিটের। এতে দেখা যায়, এক তল্লাশিচৌকিতে একদল পুলিশ সিএনজিচালিত অটোরিকশা থামানোর পর
একা ওই নারী হেনস্তার শিকার হন। তরুনীটি বারবারই পুলিশ সদস্যদের চোখে আলো না মারতে বলেন, প্রয়োজনে তাঁর ব্যাগ তল্লাশির অনুরোধ করেন। কিন্তু পুলিশ সদস্যরা তাঁর মুখের ওপর আলো ফেলে নানা রকম অপ্রাসঙ্গিক অশালিন প্রশ্ন ও আপত্তিকর মন্তব্য করতে থাকেন।
ভিডিওটির শুরুতে ওই নারী বলেন, "আপনি আমার সঙ্গে এভাবে কথা বলছেন কেন"? চেকপোষ্ট, আপনি দরকার হলে ব্যাগ চেক করেন।’
জবাবে ওই পুলিশ সদস্য আবারও অস্লিল মন্তব্য করে তাঁর মুখে আলো ফেলতে শুরু করেন। এতে মেয়েটি বিরক্ত হয়ে আলো সরিয়ে তল্লাশি করতে বলেন। কিন্তু পুলিশ সদস্য উল্টো তাঁকে বেয়াদব মেয়ে বলে গালি দেন। ওই নারী বলেন, তিনি কোনো অযৌক্তিক কাজ করছেন না। তখন একজন পুলিশ সদস্যকে ওই নারীর বক্তব্য ভালোভাবে রেকর্ড করার কথা বলতে শোনা যায়। একপর্যায়ে ঘটনাস্থলে জ্যেষ্ঠ কোনো কর্মকর্তার আসার ইঙ্গিত পাওয়া যায়। তাঁর সামনেও পুলিশ সদস্যরা ওই নারীর মুখে দেহে আলো ফেলতে থাকেন। একজন বলেন, তিনি তাঁকে দেখবেন। আলো সরাবেন না। ঘটনার একপর্যায়ে হয়রানির শিকার নারী অপেক্ষাকৃত জ্যেষ্ঠ পুলিশ সদস্যকে নালিশ করেন। দু:সাহসি নারীটি যতেষ্ঠ ধর্যধারন করে জানতে চান, চেকপোস্টটি কোন থানার। জবাবে টহল দলের অপেক্ষাকৃত জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাটিকে বলতে শোনা যায়, ঢাকা শহরে থেকে চেকপোস্ট চেনেন না কেন?

৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫

রাকু হাসান বলেছেন:

।সবটা ভালোই বললেন কিন্তু শেষটাই ধর্ম না টেনে, অন্যভাবেও বলতে পারতেন।
সহজলভ্য নেটের সুবাধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেতিবাচক মানসিকতার মানুষ বাড়ছে ।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধর্ম আনতে চাই নি।
আমিও আধার্মিক নই। আল্লা মেনে নামাজ কালাম পড়ার চেষ্টা করি।
আমি বলতে চেয়েছি ধর্মান্ধতা ও কুশিক্ষা মানুষের মানষিকতা মুল্যবোধ ধ্বংশ করে।

৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি কি পুরো কথপোকথন শুনেছেন? মেয়েটার ভাষা কি ধরনের ছিল শুনেছেন? কি জঘন্য গালি গুলি এই মেয়েটা দিয়েছে সেগুলি শুনেছেন? কোন ভদ্র মেয়ে কি এই গালি গুলি দিতে পারে আপনি মনে করেন? পুলিশ খারাপ কাজ করেছে...কিন্তু মেয়েটা রাত ২:৩০ সময় উত্তরা থেকে ডেমরা যাচ্ছিল। এত রাতে এই পোষাকে কোথা থেকে যাচ্ছিল আপনি মনে করেন?

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মেয়েটি কোন গালি দেয়নি বরং সাহসের সাথে প্রতিবাদ করেছে।

রাত ২:৩০ সময় এত রাতে এই পোষাকে কোথা থেকে যাচ্ছিল?
তার পোশাক কোন খারাপ দেখলাম না। সাদা এপ্রন। বা সাদা সার্ট।
ডাক্তার, নার্স, বিমান পাইলট বা এয়ারলাইনস কর্মি, বিমানবন্দরের কোন কর্মি, এড মডেল বা ফ্যাক্টরি কর্মি ওভারটাইম করে আসছে।
সে বেশ্যা বা মাতাল হলেও পাবলিক নুইসেন্স ক্রিয়েট না করা পর্যন্ত তাকে থামানো বা আটক করার কোন কারন নেই।
একাকি পেয়ে হ্যারাস করার অধিকার নেই

৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমিও তো ভিডিও না শুনেই মন্তব্য করে বসলাম। (যদিও এসবে আগ্রহ নেই! শোনার রুচিও হয় না)

নীলআকা৩৯
এর উত্তরটা দিয়েন।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: - উত্তর একটা দিলাম, দেখেন ।

৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: নীলআকা৩৯ যেই প্রশ্ন করেছে তার উত্তর হাসান কালবৈশাখী, দেবে।


;)

৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

নীল আকাশ বলেছেন: কালো পান্ট আর সাদা গেন্জি। আমিও প্রথমে সাদা এপ্রন মনে করেছিলাম। ঘটনা তা নয়। মেয়ে চ সম্পর্কিয় অশ্রাব্য গালাগালি করছিল। ব্লগে লিখলাম না। পুলিশ কে আমার অনেক ভদ্র মনে হয়েছে..... আমি শত চেস্টা করলেও এইসব গালি দিতে পারব না বা সহ্য করতে পারবো না......
ডাক্তার, নার্স, বিমান পাইলট বা এয়ারলাইনস কর্মি, বিমানবন্দরের কোন কর্মি, এড মডেল বা ফ্যাক্টরি কর্মি ওভারটাইম করে আসছে। - এটা মেয়ের কথা বা আচরন শুনে মনে হয় নি। আমার ব্যক্তিগত মতামত।
মেয়ের আচার আচরন প্লীজ ভিডিও দেখে মন্তব্য করুন। আমার স্ত্রী পুরো ভিডিও আমাকে দেখিয়েছে.....। আপনার বা আমার বাসার কোন মেয়ে কি রাত ২:৩০ সময় উত্তরা থেকে ডেমরা যাবে একা একা?
সবাই কে ওপেন মন নিয়ে পুরো ভিডিও টা দেখতে বলছি......... কাট পিছ দেখবেন না........
আমি হয়ত ভূল ও করতে পারি..........

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মেয়েটিকে শিক্ষিতই মনে হয়েছে ।
তানাহলে বলতে পারতোনা "চেকপোস্টটি কোন থানার"?

বাংলাদেশে বেসরকারি চাকুরি বড়ই কঠিন।
আমি ২০১৬ তে দেখেছি। এখন তো আরো বেশী হওয়ার কথা।
গভীর রাতে অনেক মেয়েকে দেখতাম কর্মস্থল থেকে ফিরতে, অবস্য কম্পানীর অফিসের মাইক্রবাসে।
মেয়েটি হয়তো কোন কারনে অফিসের মাইক্রবাস ফেল করেছে। বা অন্যকিছু।

৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

নীল আকাশ বলেছেন: হাছান ভাই, পুরো ভিডিও টা দেখেছেন? মেয়ের ভাষা শুনে কি মনে হলো? ;)
মেয়েটি হয়তো কোন কারনে অফিসের মাইক্রবাস ফেল করেছে। বা অন্যকিছু। রাত ২:৩০ মিনিটে অফিস বাস? আমি কই যামু রে..........।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার কথায় ভিডিওটি আবার দেখলাম।
সাদা গেঞ্জি না, সাদা এপ্রন সম্ভবত। ভেতরে ওড়নাও দেখলাম।

আমি ব্যক্তিগত ভাবে ওড়না বিহীন শুধু গেঞ্জি (টি শার্ট) কোন খারাপ দেখিনা। যার যা অভিরুচি।
ওড়না মুলত রাজস্থান ও মধ্যভারতীয় পোশাক, অনেক পরে পাকিস্তানে, পরে এদেশে এসেছে।
মধ্যপ্রাচ্যে বা ইন্দোনেশীয়া-মালয়েশীয়া মেয়েরা তো ওড়না পরে না, তারা কি মানুষ না?
দুবাইতেতো দেখি ভারতীয় ও পাকি মেয়েরা সর্টসও পড়ছে। আমেরিকায় তো অহরহ।
বিদেশে কোন বড় সপিংসেন্টারে দেখা যায় মা শাড়ী পরা, বড় মেয়ে ট্রাউজার ফুলহাতা শার্ট, কিশোরী মেয়েটি শর্টস।
কোন ব্যাপার না।

৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০০

রাজীব নুর বলেছেন: সভ্য সমাজে অন্যের প্রেমের দিকে তাকিয়ে থাকাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় অসভ্যতা।

১০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

নিশাচর১/১০০ বলেছেন: পাবলিক সেন্টিমেন্ট আর রাতারাতি কিছু ফেম পাওয়াই যে মূল উদ্দেশ্য ছিল ভিডিওটি শেয়ার করার পিছনে তাতো বোঝাই যায়। গালাগালি খাওয়াতো পুলিশের নিত্য অভিজ্ঞতা। আর বর্তমানে আমাদের মূল্যবোধের যে অবক্ষয়, তাতে মেয়েটি বোরকা পরা থাকলেও তার চরিত্রহানির কমতি হত না।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি সঠিক বলেছেন।

পুলিশের বিশাল যে দল পোষা হয়, কম দামে পেটোয়া দল পোষার মত করে। রাতে খাওয়ার ভাতা দেয়া হয়না, অলখিত অনুমতি থাকে যা পারো আদায় করে খাওয়ার পয়শা যোগাও।
রাতের অন্ধকারে যেগুলো দায়িত্ব দেয়া হয়, খুব অবহেলায় তারা বিড়ি ফুঁকে, আড্ডা দিয়ে রাত কাবার করে। পেশাগত বুদ্ধি, যোগ্যতা এবং মানসিকতা কোনটাই তাদের নেই। পুলিশকে ভোঁতা করে রাখার পিছনে দীর্ঘদিনের অব্যাবস্থা দায়ী।
অশিক্ষিত কুশিক্ষিত যে যুবক পুলিশে ঢোকে তার কাছে জিজ্ঞেস করুন, কি ভাবে সে এসেছে। কত টাকা ঘুষ দিলে পুলিশ হওয়া যায়।

এখন অবস্য ব্যাপক পরিবরতন এসেছে, আসছে ..
আপনি রিসেন্ট থানায় গেছেন কি না জানিনা।
পুলিশ এখন প্রকাশ্য ঘুশ খেতে চায় না, জিডি করতে বা জেনুইন অভিযোগ করতে কোন ঘুশ লাগছে না।
জেনুইন কাগজপত্র শো করে মটরসাইকেল ছাড়িয়ে আনলাম, কোন ঘুশ লাগে নি।
৯৯৯ ইমারজেন্সি নম্বর খুবই কার্যকরি ব্যাবস্থা।

১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

কাদা মাটি জল বলেছেন: নীল আকা ৩৯ একটা চামার বিশেষ, সম্ভবতঃ পুলিশেরই কেউ। যারা রাত্রে বাইরে থাকলেই মেয়েদের চরিত্র হননে আগ্রহী, সেইসব চামারদের পাত্তা দেয়ার কিছু নেই। পুলিশ দুর্ব্যবহার করেছে, যথাযোগ্য ব্যবহার পেয়েছে। এই চামার সেইখানে মেয়েটাকে চরিত্রহীন প্রমাণ করে পুলিশের ব্যবহার ন্যায্য বলারে চেষ্টা করছে।

এইসব চামারদের জন্যই দেশ পেছনে যাচ্ছে।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ব্লগে ব্যাক্তিগত আক্রমন কাম্য নয়।

১২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৪

নীল আকাশ বলেছেন: কাদা মাটি জল কে বলছি, আগ বাড়িয়ে কথা বলছেন কেন? আমি আপনাকে কি বলেছি? আপনার ভাষাই বলে দিচ্ছে আপনি কি ধরনের! আমি একবারও বলিনি পুলিশ ঠিক কাজ করেছে, পুলিশ খারাপ কাজ করেছে..আমি বলেছি। উপরে পড়ে আসুন। না পড়ে আন্দাযে কথা বলবেন না। বাংলাদেশে পুলিশ কি ভাষা ব্যবহার করে মনে হয় আপনি জানেন না? মেয়েটাকে আমি কখন চরিত্রহীন বলিনি।আপনাকেও বল্লাম মেয়ে যে গালি গুলি দিয়েছে সেগুলি কি শুনেছেন? এই ভাষা কি ভদ্র কোন মেয়ে ব্যবহার করে? আশা করি উত্তর দিয়ে যাবেন, আমি একটু আগেই আবার পুরো কথপোকথন শুনেছি। মেয়ের গালি গুলি সম্পর্কে আপনার কি ধারনা?

১৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪২

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: Neel akash is perverted

১৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রাত আড়াইটা বাজে সিএনজি করে যাওয়া মেয়েটিকে প্রাথমিক জিগ্যাসাবাদের জন্য মহিলা পুলিশ ডেকে তাৎক্ষনিক থানায় নেওয়া জরুরী ছিলো ।

১। তার অভিভাবকের সাথে যোগাযোগ করা মেয়েটি কি কাজে বাইরে ছিলো এবং অভিভাবকের বক্তব্য আর মেয়েটির বক্তব্য ক্রস চেক করা ।
২। মেয়েটি মধ্যরাতে কোন জায়গা হতে এসেছে সেখানে যথাযথ খোঁজ নেওয়া ।
৩। মেয়েটির ফোন কল যাচাই করা সেদিন কার কার সাথে তার কথা হয়েছে এবং তাদের খোঁজ নেওয়া ।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঠাকুরমাহমুদ ভাই

এটা সৌদিআরব না।
অপরাধের পর্যাপ্ত প্রমান না পাওয়া পর্যন্ত বা কেউ মামলা না করা পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারে না।
মেয়েটির অপ্রাপ্ত বয়ষ্ক না হয়ে থাকলে অভিভাবকের প্রশ্নই অবান্তর।

ঢাকা শহরে কত হাজার পরিমান সিংগেল মাদার, বা শুধু সিংগেল শিক্ষিতা কর্মজীবি আছে আপনার কোন ধারনাই নেই।
আপনি ভিডিওটি দেখেছেন? সিএঞ্জির পাশ দিয়ে কত শত শত গাড়ী হেডলাইট জালিয়ে সা সা করে যাচ্ছে,
আপনার কি ধারনা এত রাতে এসব হাজার হাজার মানুষ সবাই পোংগা মারা দিতে বা খাইতে যাচ্ছে?

বিশ্বব্যাঙ্কের হিসেবে বাংলাদেশে নারী শ্রমশক্তি প্রায় ৩ কোটির কাছকাছি, ৩ শিফটে কাজ হয় এমন কর্মস্থলও কম নয়, এছাড়া কয়েক হাজার হাসপাতাল, ৩৬টি টিভি কার্যালয় ২৪ ঘন্টা খোলা। কলসেন্টারগুলো ২৪ ঘন্টাই চলছে। বিয়ের দাওয়াত খেয়ে আসতে আসতেও রাত ১টা বাজা একটা মামুলি ব্যাপার ঢাকার জন্য।

ছিনতাই কারি ধরার টাইম পায় না, মেয়েটির কললিষ্ট চেক করতে বলছেন?

১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:৪৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: প্রতিরাতেই মেয়েদের হয়রাণির ঘটনা ঘটে।
কিন্ত এসব প্রকাশ্যে আসেনা।
পতিতা অাইনভঙ্গ করলে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করতে পারে কিন্ত কোনভাবেই বাজে কথা বলতে পারেনা।
ভাগ্য ভালো তাই এই মেয়ের ইয়াসমিন বা সীমার পরিণতি হয়নি।

১৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী ভাই, অবস্যই এটি বাংলাদেশ, আরব দেশ না, বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত যে কয়জন জঙ্গী আক্রমন, হত্যা, নিহত, গ্রেফতার হয়েছে সেখোনে এই ধরনের মেয়ে ছিলো, আর ই্য়াবা পাচারকারী এরাই - আপনি কি সাউদি আরবে থাকেন ???

হ্যাঁ মেয়েটির কল লিষ্ট চেক করতে বলছি, রাস্তায় আপনাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে কি করা হবে, আপনার বাসায় কি ফোন করা যৌক্তিক না অযৌক্তিক ? নাকি আপনি গ্রেফতার হওয়ার পর কোনো মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীকে ফোন দেবেন ??? কোন টি ???

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাসায় ফোন করা যৌক্তিক না অযৌক্তিক ?

ভাই, কত জনের বাসায় অবিভাবক আছে? থাকে?
রুনি যখন গভীর রাতে ফেরেছিল তখন বাসায় কেউ ছিল? ছোট শিশুটি ছাড়া।

১৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী ভাই, আপনি ভিডিও দেখেছেন কি না জানিনা শুধু এই মেয়ে ছাড়া পাওয়ার কারণে চারজন চাকুরীচ্যুত হওয়া, সাময়ীক বরখাস্ত হওয়া মোটেও অস্বাবাবিক না । তার ব্যাবহার চিৎকার করে বলছে “সে একজন প্রাইম সাসপেক্ট অপরাধী” । বাংলাদেশের অপরাধ সম্পর্কে আমরা কবে জানবো ? মরার পর !!!

বাসায় ছোট ভাইটা যখন এই মেয়ের ও তার গংয়ের হাতে সর্বস্ব হারাবে তখন ???
ছোট ভাইটা যখন এই ধরনের মেয়ের খপ্পরে পরে নিহত হবে - তখন ???????

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৪:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৪ জন চাকুরীচ্যুত হয়নি, ক্লোজ করে রাজারবাগে রাখা হয়েছে।
শক্ত তদন্তই হবে, এরপর শাস্তি পাবে।
দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি হলে আর কেউ রাস্তায় অকারনে হয়রানি করবে না।

মেয়েটিকে মোটেই অপরাধী মনে হয় নি।
অপরাধীরা সবসময় ভীত সন্ত্রস্ত থাকে, পুলিশ কে টাকা দিয়ে নিরাপদ থাকে।

আমার দৃষ্টিতে মেয়েটিকে সাহসি পদস্থ কর্মজীবিই মনে হয়েছে। ডাক্তারও হতে পারে,
বিন্দুমাত্র সন্দেহ থাকলে পুলিশ তাকে বিনা টাকায় ছেড়ে দেয়ার কথা না।

১৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৪:১৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: Click This Link

১৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৪:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অনল চৌধুরী ভাই, আমেরিকান পুলিশ হ্যান্ডকাফ ও ব্যাবহার করেন না, ক্যাবল বাইন্ডার/ ক্যাবল টাই দিয়ে পিছমোড়া করে বেধে বুটের লাথি মেরে ঘাড়ে ধরে গাড়ীতে তোলে - চাঁদগাজী ভাইকে জিজ্ঞ্যাসা করতে পারেন সোনার হরিণ গ্রিন কার্ডের দেশ আমেরিকায় পুলিশ কি করে - বাংলাদেশের পুলিশ তো দুধভাত ।

২০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঠাকুরমাহমুদ ভাই
আপনি সঠিক বলেছেন।
ওরা সামান্য অপরাধে হাত পিঠমোড়া কে বেধে রাস্তায় বসিয়ে রেখে এটাসেটা জিগায়, ঘণ্টাব্যাপী টাইম পাস করে। মনে হয় রাস্তার লোকজনকে দেখায়, থানায় সারাদিন পার করে,পরে ছেড়ে দেয়। তবে খুব মারাত্মক না হলে গ্রেফতার করে না। গ্রেফতার করলেই তো খরচ।

তবে অপরাধ না করলে পুলিশ অনেক হেল্পফুল।

২১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভিডিওটি দেখেছি । মেয়েটি যেহেতু শার্ট, প্যন্ট পরিহিত এবং রাত আড়াইটার সময় একা বাসা থেকে বেড়িয়েছে তাই সে ''চরিত্রহীন''!!! এই হচ্ছে আমাদের মুল্যবোধের অবস্থা। উন্নত সভ্য দেশে মেয়েরা মধ্যরাতে নিজেদের প্রয়োজনমাফিক বের হয়। সেখানে মেয়েদের সম্পর্কে এ ধরনের মনোভাব পোষন করলে সেই সমাজে বসবাস করাই কঠিন হয়ে যাবে এই তথাকথিত'' চরিত্রবান'' দের।

পুলিশের যদি সন্দেহ জাগে তবে তারা তার ব্যাগ তল্লাশি করতেই পারে।মেয়েটি একবারো ব্যাগ তল্লাশিতে মানা করেনি। মেয়েটি উচু গলায় প্রতিবাদ করেছে পুলিশের অভদ্র ব্যবহারের। মেয়েটি যদি সাহসের সাথে উচু গলায় প্রতিবাদ না করত তবে তার সঙ্গে আরো অনেক খারাপ কিছু ঘটে যাবার সমূহ সম্ভাবনা ছিল। কারন দেশটা বাংলাদেশ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ ঢাবিয়ান ভাই।

খুব সুন্দর উচ্চমানের মন্তব্য করেছেন।
একজন রক্ষনশীল ভিন্নমতাবলম্বি হয়েও ন্যায় সত্য ও সভ্যতার পক্ষে সোচ্চার হয়েছেন। খুব ভাল লাগলো।

২২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১৩

সাাজ্জাাদ বলেছেন: আমাদের দেশে রাত বিরাতে চলাফেরা করাই একটা মেয়ের জন্য ট্রমার ব্যাপার। তার উপর পুলিশের ঝামেলা।
স্বাধীন দেশে একটা মেয়ে রাতে চলাফেরা করতেই পারে, নির্দিষ্ট কোনও অব্জেকশন না থাকলে পুলিশের কোনও অধিকার নাই তাকে হেরেস করা।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা সেটাই।
যাক, ডিএমপি দ্রুততার সাথে অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের চিহ্নিত করে শক্ত ব্যবস্থা নিয়েছে।

সবচেয়ে বড় কথা এই ঘটনার পর থেকে দায়িত্বরত সকল পুলিশ কর্মকর্তা আরো বেশি সচেতন হবেন। দায়িত্ববান হবেন,
জনগনের সাথে, বিশেষ ভাবে একা চলা নারীদের প্রতি সম্মানজনক আচরন করবেন।

২৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮

ফেনা বলেছেন: পুলিশ যদি শুধরে যায় শুধরে যাবে গোটা বাংলাদেশ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: হ্যা সেটাই।

২৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ঢাবিয়ান ও সাজ্জাাদের সাথে সহমত। পুলিশ চেক করে ছেড়ে দিলেই হত। তারা 'বিশ্ব সুন্দরী' 'বাসা থেকে এসব শেখাইছে' এসব প্রশ্ন না করলেই পারত। মেয়েটা যখন তর্ক করেই যাচ্ছিল তখন তারাও তর্ক করে যাচ্ছিল। মেয়েটা খারাপ হলেও তাকে আইনের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। রাত ২ টায় একা যাওয়া ভাল/খারাপ বিষয়ে না গিয়ে সে অবৈধ কিছু করছে বা করতে যাচ্ছে কিনা তা বোঝার চেষ্টা করা উচিত ছিল। মেয়েটার ভাগ্য ভাল পুলিশগুলো একা পেয়ে আরও খারাপ কিছু করেনি। তবে 'পুলিশ' জাতটার মধ্যে অমানুষের সংখ্যা বেশী বলেই পুলিশের ভাল কাজও খারাপ ভাবে দেখা হয়...

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রাতে চেকিঙ্গের মুল কারন অস্ত্রধারি ডাকাত ছিনতাইকারি ধরা। একারনেই তল্লাসি।
একটা মেয়ে বেশী রাতে ফিরতে দেরি হলে বা বিভিন্ন কারনে চলতে পুলিশ চেক পয়েন্টে আসলে পুলিশের উচিত তাকে সহযোগিতা করা, নির্ভয় দেয়া।
সিএঞ্জি ড্রাইভারকে সতর্ক করে বলে দেয়া উচিত যাতে সামনে কোন সমস্যা হলে যেন দ্রুত এই পুলিশ চেক পয়েন্টে ফোন করে।

২৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:২৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঠাকুর আর নীলা বাতাস.... এই দুইজনের কথা শুনলে মনে হয় রাতে বেলা যেকোনো মেয়ে বের হলেই সে খারাপ চরিত্রহীন। আর বাংলাদেশের ঠোলা হইলো এদের কাছে দেবতুল্য। নবী মোহাম্মদের পরের আসনটাই এরা ঠোলাদের দিছে। এই সব লোকদের হাজার যুক্তি দিলেও সেই ফাও প্যাঁচাল। দেশে যে এখনো কিছু জন্তু জানোয়ার আছে.... থাক আর মুখ খারাপ করতে ইচ্ছা করছেনা

খালি কইতে হয় মুখোশের আড়ালে হায়েনারা দেশে ঘোড়াফেরা করে

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঠাকুরদা তো ভিআইপি! মানুষ, এক্স সেনা কর্মকর্তা। মনমানসিকতাও লেফটরাইরট স্টাইল।

উনি আগেই মেয়েটিকে নিশ্চিত অপরাধী ধরে বসে আছেন। রাতে মাহারাম ছাড়া যে কোনো মেয়ে বের হলেই সে খারাপ চরিত্রহীন।
মহিলা পুলিশ ডেকে আটক করে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে বলছেন! আশ্চর্য!
কিসের ভিত্তিতে?

২৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কয়েকজন খ্যাতিমান ব্লগারের ভাবনার অবস্থান দেখে বিস্মিত হলাম।
ঢাবিয়ান, সাজ্জাদ উদা ভাই সহ যারা সত্যের পক্ষে আছে সকলের মন্তভ্যে লাইক!
হাকা ভাইকে ধণ্যবাদ পয়েন্ট আউট করায়!

আচ্ছা তাদের তথাকথিত দাবী যদি মেনেও নেই- তবুও কি একজন পুলিশের রাইট আছে- এভাবে হেনস্থা করার? নাই!
একজন কলগার্লকেও এভাবে হেনস্থা করতে পারবে না। কেউ যদি যদি আইন ভঙ্গ করে তবে সুনিদির্ষ্ট ধারায় তাকে হেফাজতে নিতে পারে প্রমাণ সহ। শুধু সাসপেক্সশনে ধরে নেয়া তথাকথিত ৫৭ ধারার বিষময় অপ-প্রয়োগই বটে!
যে কাউকে যখন খুশি তখন ধরে নেয়া যায়, যাবে। আমার সন্দেহ হচ্ছে! ব্যাস! ধর, থানায় পোর!
এখন সেই ভুক্তভূগিকেই প্রমাণ করতে হবে -তিনার তথাকথিত সন্দেহ অমূলক!!!! মগের মুল্লুক হয়ে গেল না!

সুস্থ স্বাভাবিক ভাবনায় আসুন। একজন নারী বহুবিধ কারণেই বাইরে যেতে পারেন। বাইরে যাওয়াইটাই মূখ্য হয় কিভাবে? যেখানে আলোচনার বিষয় পুলিশের অভদ্র ব্যবহার।
বিস্ময়কর!!!!!!!!!!!

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ধন্যবাদ ভৃগু ভাই।

কি আর বলবো, অনেক কমেন্টর আগেই মেয়েটিকে নিশ্চিত অপরাধী ধরে বসে আছে।
মহিলা পুলিশ ডেকে আটক করে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে বলছে! আশ্চর্য!
কিসের ভিত্তিতে?
মেয়েটি যদি বলতো তিনি একটা ৫তারা হোটেল বা ২ তারা বিসমিল্লা হোটেল থেকে একজনের সাথে দেখা করে এখন বাড়ী যাচ্ছেন তবে মহিলা পুলিশ ডেকে প্রচলিত আইনে কি চার্জ আনবে? আমেরিকা হোক আর বাংলাদেশ হোক। কোন আদালতে টিকবে এসব?
ফালতু!
প্রচলিত আইনে যারা অভিযোগ করবে বা আটক করবে তাদেরকেই অর্থাৎ পুলিশকেই অপরাধ প্রমান করতে হবে।
কিন্তু আমাদের দেশের কিছু মানুষের মনে বদ্ধমুল ধারনা - আক্রান্তকেই প্রমান করতে হবে সে অপরাধী না নিরপরাধী! হাসবো!

রাতে পুলিশ চেকপোষ্ট, মুল কারন অস্ত্রধারি ডাকাত ছিনতাইকারি দমন করতে মুলত অস্ত্র তল্লাসি।
একটা মেয়ে রাতে চলতে পুলিশ চেক পয়েন্টে আসলে, ব্যাগে অস্ত্র বা মাদক না থাকলে পুলিশের উচিত তাকে সহযোগিতা করা, নির্ভয় দেয়া।
নাম্বার রেখে সিএঞ্জি ড্রাইভারকে সতর্ক করে বলে দেয়া উচিত যাতে সামনে কোন সমস্যা হলে যেন দ্রুত এই পুলিশ চেক পয়েন্টে ফোন করে।
এটাই সাধারন নিয়ম হওয়া উচিত।

২৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:৪৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: ক্যাবল বাইন্ডার/ ক্যাবল টাই দিয়ে পিছমোড়া করে বেধে বুটের লাথি মেরে ঘাড়ে ধরে গাড়ীতে তোলে - হ্যান্ডকাফ অবশ্যই অাছে।তবে যারা মারামারি করে,তাদের এভাবে বাধা হয়।
ওখানকার অপরাধীরা অনেক ভয়ংকর,হলিউড ছবির শয়তানদের মতো ,হ্যান্ডকাফ পরা অবস্থাতেও পুলিশ হত্যা করে অনেকে।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অপরাধ না করলে পুলিশ অনেক হেল্পফুল।
ওখানকার অপরাধীরা অনেক ভয়ংকর,হলিউড ছবির ভিলেনদের চেয়েও।
এরপরও আমেরিকায় চলতে ফিরতে অনেক নিরাপদ মনে হয়। কাজ সেরে বাংগালী পরিবারের মেয়েরা অনেকেই রাত ১২টা ১টা বেজে গেলেও কাজ সেরে একা গাড়ী চালিয়ে আধা মাইল দূরে গাড়ী পার্ক করে সম্পুর্ন নির্জন রাস্তায় একা হেটে বাসায় আসে। কর্মস্থলে বা রাস্তায় ওদেরকে কখনো অনিরাপদ ভাবতে দেখিনি।

২৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:৫১

অনল চৌধুরী বলেছেন: Click This Link

২৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী ভাই, এই দেশে ১৭ কোটি জনতার ১৭ কোটিই ক্রিমিনিাল ! আপনি আশ্চর্য্যে হবেন প্রতিটি মানুষ তার নিজ নিজ জায়গায় থেকে ক্রাইম করার চিন্তা করে, আপনি-আমি-আমরা সবাই ক্রিমিনাল ! - আপনি কখনো সেলফোন হারিয়েছেন - খুবই দুর্লভ ঘটনা তা ফিরে পাওয়া - সত্যি কি ? ১৭ কোটি মানুষের পেছনে অস্ত্র হাতে ১৭ কোটি পুলিশ - নিরাপত্তার জন্য কি সম্ভব ?

***মধ্যরাতে মেয়েটি পথের পথিক ছিলো এটা তার অপরাধ নয়, অপরাধ পুলিশ তাকে জেরা করেছে তাও নয়, অপরাধ হয়েছে তারা তর্ক করেছে খুবই বাজে ভাবে যা পুলিশের পোশাকে দায়িত্বরত পুলিশের কর্ম না, এই ধরনের তর্ক বস্তিবাসীদের কর্ম, ট্রেইনিং পাওয়া পুলিশের কর্ম না । তারচেয়েও বড় অপরাধ তারা সন্দেহভাজন ব্যাক্তিকে তল্লাসী করার মতো প্রয়োজন মনে করেনি, প্রয়োজন মনে করেনি কন্ট্রোল রুমে ইনফর্ম করা, প্রয়োজন মনে করেনি দুই জন লেডি কন্সটেবল কল করা !!! খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার হতো পরদিন খবরের পাতায় আর টিভিতে যদি দেখা যেতো আততায়ী দ্বারা চারজন পুলিশ মর্মান্তিকভাবে - - - - - - - !!!

আপনি শিক্ষিত মানুষ এবং অবস্যই সুশিক্ষিত, আপনি ধর্মান্ধ বা ধর্মবিদ্বেসী নন - এই দুটি শ্রেণী মানষিক রোগী । আশা করি আমার ব্যাখ্যা আপনি কিছুটা হলেও অনুধাবন করবেন। ধন্যবাদ ।


৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি আগেই বলেছিলাম মেয়েটিকে মোটেই অপরাধী মনে হয় নি।
অপরাধীদের দেখলেই চেনা যায়। অপরাধীরা সবসময় ভীত সন্ত্রস্ত থাকে, পুলিশ কে টাকা দিয়ে নিরাপদ থাকতে চায়।
কয়েকটি অনলাইন পত্রিকা সুত্রে যানা যায় উনি একজন শিল্পী।

তল্লাশির নামে পুলিশের টিজিং ও হয়রানির শিকার হওয়া তরুণী নাম সাবরিনা লাবনী। তিনি একজন প্রফেশনাল সিঙ্গার। সেই রাতে ফিরছিলেন গায়ে হলুদের একটা প্রোগাম শেষ করে। পরে আনফরচুনেটলি পার্টির সাথে রাগ করে, ওদের গাড়ী রিফিউজ করে নিজেই একটা সিএনজি অটোরিক্সা ভাড়া করে চলে আসেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.