![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কখনো কান্না আর কখনো হাসি, এভাবেই কেটে যায় মানুষের দিন, রঙহীন জীবনে যতই লাগাও রঙ, হবেনা হবেনা তা কখনো রঙিন। পেছনে আঁধার আর সামনে আলো, জীবনটা আসলে সাদাকালো......
একবার আমার এক চাচার বাসায় ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার এসেছিলেন বাড়ির ডিজাইন করতে, কি যে আপ্পায়ন, বাড়িতে ইঞ্জিনিয়ার আসছে। মজার ব্যাপার হল আমি কিন্তু ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে মাস্টার্স শেষ করে একটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করি, কিন্তু আমাকে দেখে তাদের কখনোই মনে হয়না যে আমিও গুরুত্বপূর্ণ কেউ একজন। আসলে কথায় আছেনা গেয়ো যোগীরা ভিক্ষা পায়না, আমার দশাও তাই।
এই যে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮০০ কোটি টাকা চলে গেল, এতদিন কারো কোন মাথা ব্যাথা ছিলনা। এখন মাথায় যদিও ব্যাথা আসছে, কিন্তু সেই মাথা ব্যাথা কমানোর জন্য যে ওষুধ খাচ্ছে, সেটা মাথা ব্যাথা সাময়িকভাবে কমাবে ঠিকি, কিন্তু স্থায়ীভাবে রাতের ঘুম হারাম করে দিবে। কোথা থেকে রাকেশ আস্তানা নামের এক লোককে ধরে নিয়ে এসে বাংলাদেশ ব্যাংকের আইটি কনসালটেন্ট বানিয়ে ফেলছে, আবার তার নিজের সরবরাহকৃত সফটওয়্যার কোনরকম যাচাই বাছাই ছাড়া ব্যাংকের সব কম্পিউটারে ইন্সটল করে ফেলছে, দায়িত্ব কে নিবে যদি এই রাকেশ আস্তানার সফটওয়্যার বাংলাদেশ ব্যাংকের সকল তথ্য গোপনে ভারত বা আমেরিকার কাছে সরবরাহ করে দেয়, ভারত আমেরিকার নাম বলার কারন হল ভদ্রলোকের নাম শুনে মনে হল তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত কোন আমেরিকান হবেন।
রাকেশ আস্তানা নামটা জীবনে কোনদিন কোথাও শুনেছি বলে মনে হয় না, সে নাকি একটা কোম্পানির সিইও, সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করে একটা কোম্পানি যার নাম সারা সাইবার দুনিয়া ঘাটাঘাটি করে যে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তারচেয়ে বেশী তথ্য সাইবার দুনিয়ায় এলিফ্যান্ট রোডের অনেক কম্পিউটার দোকানের আছে। এখন সে নিজে পারছেনা তাই ফায়ার আই নামে আমেরিকান আরেকটা কোম্পনিকে নিয়ে আসছে যারা কিনা সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্ট, খুবই ভালো উদ্যোগ, কিন্তু আমার দেশের স্বার্থ রক্ষা করার জন্য, বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যের গোপনীয়তা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের দেশের কোন আইটি বিশেষজ্ঞ কেন তদন্ত দলে নাই। আমাদের দেশের আইটি বিশেষজ্ঞ বলতে বাংলায় পাশ করা কেউ কম্পিউটার চালাতে চালাতে আইটি বিশেষজ্ঞ হয়ে গেছে এমন কারো কথা বলছিনা। যারা সত্যিকার অর্থে আইটি বুঝেন তাদের কথা বলছি।
চতুর্দিকে জোয়ার উঠেছে দেশ নাকি ডিজিটাল হয়ে গেছে, যদিও ব্যাপারটা নিয়ে নানা জনের নানা মত রয়েছে, কিন্তু এই ডিজিটাল দেশ কে সুরক্ষা করার জন্য ডিজিটাল সৈনিক কোথায়, কোথায় যারা দেশকে ডিজিটাল আক্রমণ থেকে রক্ষা করবে। কোথায় আমার দেশের সেই সাইবার যোদ্ধার দল যারা সাইবার আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষা করবে।
এমন মেধাবি আমাদের দেশে নাই বললে কিন্তু ভুল হবে। এমন অনেক মেধাবি আমাদের দেশে অনেক তৈরি হয়েছে, কিন্তু আমার এই স্ট্যাটাসের শুরুদিকের লেখাগুলোর মত, তারা ঠিকি আছে কিন্তু আমরা তাদের মর্ম বুঝি নাই, তাই কখনো তাদের ধরে রাখার চেষ্টা করি নাই। আমাদের ধারনা নিজের বাড়ির মাস্টার্স পাস ইঞ্জিনিয়ারের থেকেও পাশের গ্রামের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারের মুল্য অনেক বেশী।
ইন্ডিয়া আমেরিকা থেকে কেউ আসলেই আমরা মনে করি বিরাট কিছু কিন্তু কেউ ভাবিনা যে আমাদের নিজের ঘরের-ই Ragib Hasan, Dewan Tanvir Ahmed এর মত অনেক মেধাবি ছেলে রয়েছে যারা আমেরিকা মাতাচ্ছে। আমরা কেন তাদের দেশের কাজে লাগানোর চেষ্টা করছি না, বা দেশের ভেতর যে ট্যালেন্টগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে তাদের ব্যবহার করি না। বলবেন তারাতো দেশ থেকে চলে গেছেন, তাদের কেন দেশে ডাকব। তারা দেশ থেকে বাহিরে গেছেন উচ্চতর জ্ঞ্যান অর্জনের জন্য। একবার দেশের জন্য সেই জ্ঞ্যান কাজে লাগাতে ডাকুন তাদের, সুজোগ দিন তাদের, যোগ্য মর্যাদা দিন, দেখেন তারা দেশের জন্য তাদের নিজেকে নিয়োজিত করেন কিনা, আমার বিশ্বাস তারা করবেন।
আমরা চাইনা আর রাকেশ আস্তানাদের মত লোকদের দারস্ত হয়ে দেশকে ডিজিটাল ঝুকির মধ্যে রাখতে। আমরা চাই আমাদের দেশের স্বার্থ আমরা সংরক্ষন করব, আমরা প্রয়োজনে রাকেশ আস্তানাদের ডাকব, কিন্তু আমরা তাদের কাছে সবকিছু ছেড়ে দেব না। এর পরিনতি কিন্তু দেশের জন্য খুব ভয়াবহ হবে।
২| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:৫৩
বন্দি কন্ঠস্বর বলেছেন: আস্তানা কনসাল্টেন্সি ফি বাবদ কত নিলো,সেটা জানানো হয় না।আর ফায়ার আই তার নিজের কোম্পানি।
৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:৫৭
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: প্রবাসে একটি তথ্য প্রযুক্তির চাকরির সুবাদে নিজেকে তথ্য বিজ্ঞানী বলার স্পর্ধা তো দূরে থাক নিজেকে আইটি বিশেষজ্ঞের কাতারেও ফেলতে লজ্জা পাই - বড়জোর নিজেকে সফটওয়ার প্রকৌশলী বলতে পারি ! যাহোক, আমার দীর্ঘ প্রবাসজীবনের কর্ম অভিজ্ঞতার আলোকে বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের এই কোটি কোটি ডলার লোপাট হয়ে যাওয়ায় আমার মনে কয়েকটি প্রশ্ন জেগেছে যা খুব সংক্ষেপে তুলে ধরতে চাই:
একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য একাধিক মনিটরিং ব্যবস্থা থাকে ! কোনো বড় বা অস্বাভাবিক ধরনের লেনদেন হলে একটি সিস্টেমে তা নজর এড়িয়ে গেলেও আরেকটি সম্পূরক সিস্টেমে তা অবশ্যি ধরা পড়বে ! এই কোটি কোটি ডলার হ্যাক করে সরিয়ে নেয়ার সময় ব্যাঙ্কের অনলাইন সিস্টেমে যদি এটা এড়িয়ে যায় (!) তা সত্বেও একটি বিশাল অঙ্কের লেনদেনের হিসাব বা একাউন্টিং কি ওই সম্পূরক সিস্টেমে কারো চোখে ধরা পড়বে না ? এই বিশাল চৌর্য্যবৃত্তি ব্যাঙ্কের বিভিন্ন সিস্টেমের ফ্ল্যাগ সম্পূর্ণ এড়িয়ে যেতে পারে একমাত্র তখনই যখন সবগুলো চেকএন্ড ব্যালান্স ব্যবস্থার দায়িত্বে নিয়োজিত মহান কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কেউ না কেউ এর সাথে অবশ্যি জড়িত থাকেন ! এই চক্রের সাথে জড়িত বাংলাদেশী পার্টনারদের সনাক্ত করা ধরা খুব একটা চ্যালান্জিং হওয়ার কথা নয় ! ওই লেনদেনটি যেদিন হয়েছে সেদিন থেকে তত্পরবর্তী হিসাব চূরান্তকরণের সময় পর্যন্ত এই এই ধরনের সকল সম্পূরক সিস্টেমগুলোতে কে বা কাহারা কখন দায়িত্বরত ছিলেন তাদের গতিবিধি, ব্যক্তিগত হিসাব ইত্যাদির তদন্ত করলে অবশ্যই জড়িতদের পরিচয় বেরিয়ে আসা উচিত !
তবে কথা হচ্ছে বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধবে কে ? এর আগে শেয়ার বাজার, হল মার্ক সহ অনেক বড় বড় দূর্নীতি করে এইসব রাঘববোয়াল পিছলে বেরিয়ে যেতে পারলে, এই ডলার কেলেঙ্কারির হোতারাই বা কিভাবে ধরা পড়বে ?
৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১১
কামের কথা কন!! বলেছেন: Qamrul Islam
সকাল হয়েছে? ঘুম কি ভেঙেছে বাংলার মানুষের? তাহলে হাসিনাকে কয়েকটা প্রশ্ন করুন।
এক) আজকের ১২ মার্চ। বাংলাদেশ রিজার্ভ লুট হলো ৫ ফেব্রুয়ারী বিকালে। নিউজ ও সোশ্যাল মিডিয়ার চাপের চোটে ৫ সপ্তাহ পরে কেনো বাংলাদেশ ব্যাংক স্বীকার করলো ৭ হাজার ৬০৮ কোটি টাকা চুরি হয়েছে? এতদিন সবাই কোথায় ছিলেন সবায়?
দুই) ডেপুটি গভর্নর রাজী বলেছে ‘তদন্তের স্বার্থে’ অর্থমন্ত্রীকে জানানো হয়নি! কেনো? তাহলে কি অর্থমন্ত্রী নিজেই আসামী? “যাকে যাকে জানানো দরকার” তাকে তাকে জানানো হয়েছে! এই “যাকে যাকে” কারা? এত বড় কেলেঙ্কারীর কথা অর্থমন্ত্রীর যদি জানার ক্ষমতা না থাকে, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের যদি জানার অধিকার না থাকে, তবে এর ওপরে আর কে আছে জানার? নিশ্চয়ই আপনি?
তিন) তাহলে ধরেই নিতে হবে আপনি জানেন। আপনি জেনে কি করলেন এই এক মাস? এখন দেখা যাচ্ছে, সিসিটিভির ফুটেজ নাই, কম্পিউটার ও সার্ভারের লগ মুছে দেয়া হয়েছে! কে করলো এ কাজ? নিশ্চয় চোরেরা? চোরেরা করলে একমাস ধামাচাপা দিয়ে আছেন কেনো? এই লুটের সাথে যদি আপনি বা আপনার ছেলে জড়িত না থাকে, তবে আপনার ভয় কি? ওপেন করে দিচ্ছেন না কেনো? ধরুন চোরদের। আসল কথা না বলে বার বার কেবল হ্যাকারদের দেখাচ্ছেন কেনো? হ্যাকার নামক কয়েকটা লোক তো আপনার ছেলে হায়ারও করতে পারে। সে যে অতীব দুষ্ট কম্পিটার বিদ এবং চোর, এটা কে না জানে। তাকে ভাগ না দিয়ে দেশের কোনো বড় কাজ বা প্রজেক্ট হয় না। এক যুবলীগ আজ বললো, রিজার্ভ লুট কান্ডে নিশ্চিত ভাবে জয় জড়িত। নইলে বহুত আগেই আপনার মাউথ অর্গান শব্দ করতো!
চার) অনেক টাকা উদ্ধার হয়েছে, শ্রীলংকায় আটক হয়েছে এসব বানোয়াট গল্প ও নাটক জাতিকে শুনিয়ে বিভ্রান্ত করছেন কেনো? এটা কি মানুষকে শান্ত করে টাকাটা মেরে দেয়ার বুদ্ধি?
পাঁচ) বাংলাদেশ ব্যাংকের ৩ অফিসারের একাউন্ট থেকে এডভাইজগুলি গেছে। এটা বাইরের কম্পিউটার থেকে পাঠানো সম্ভব নয়। কেননা বাংলাদেশ ব্যাংকের ঐ নির্দিষ্ট কম্পিউটারে কার্ড পাঞ্চ করে লগইন করে তারপরেই কাজটা করতে হয়েছে। বাইরে কম্পিউটার থেকে এটা সম্ভব নয়। প্রশ্ন হলো, ঘটনার আগেই সিসিটিভি নষ্ট করলো কে? ফুটেজ ডিলিট করলো কে? ঐ সময় রোষ্টার ডিউটি কোন কোন অফিসারের ছিল? এগুলো বের করা কি খুব কঠিন কাজ? তাহলে করছেন না কেনো? ধরছেন না কেনো? ৭ সপ্তাহও কি যথেষ্ট নয়? অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে গতকাল বুঝি ঘটনা ঘটলো!
ছয়) রাকেশ আস্তানা কে? তার সাথে আপনার পুত্র জয়ের কি ব্যবসায়িক রিলেশন নাই? থাকলে কেমন সম্পর্ক। ম্যাপ বলছে, দু’জনে থাকে ৮ মিনিটের ডিস্টেন্সে। আমেরিকার আলেক্সািন্ড্রিয়া শহরে রাকেশ থাকে ( 4403 Twin Knolls Ct, ALEXANDRIA, VA 22312) আর আপনার ছেলে জয় থাকে (3817 Bell Manor Ct, FALLS CHURCH, VA 22041) দু’জনেরই হার্ভার্ড বাকগ্রাউন্ড। দুয়ে দুয়ে চার হতে বলে দিতে হয় না। বোঝা যাচ্ছে, জয়ের লোক রাকেশ। রাকেশের কাছে বাংলাদেশের জনগনের ২৮ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ, সকল ব্যাংকের কোটি কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় সম্পদের সিকিউরিটি কেনো? তার পুরো পরিচয়, ব্যাকগ্রাউন্ড জাতির জানার অধিকার ছিল। গোপনে করছেন কেনো সব?
সাত) বড় খবর হলো, এতদিন ধরে রাকেশ আস্তানা বাংলাদেশ ব্যাংকের অলিখিত এডভাইজার ছিল- কেনো? কি এডভাইজ করেছিল সে? তার এডভাইজে থাকা অবস্থায় ৭৬০৮ কোটি টাকা লুট হলো, এরপরেও তাকে আবার কনালটেন্ট নিয়োগ দিলেন কেনো? ঘটনার পরে তার দেওয়া সফটয়্যার ও প্যাচ বাংলাদেশ ব্যাংকের সব কমম্পিউটারে স্থাপন করা বাধ্যতামূলক করলো কেনো আপনার রাখাল আতিউর? নাকি বাংলাদেশ ব্যাংকের সব ডাটা ও সিষ্টেম তার কাছে চলে গেলো? ভবিষ্যতে যে ২৮ বিলিয়ন ডলার পুরো রিজার্ভই রাকেশ সরাবে না, সে নিশ্চয়তা কি? বাংলাদেশ ব্যাংকে হলো রাষ্ট্রীয় চরম মূল্যবান, গুরুত্বপূর্ন, টপ সিক্রেট অর্গান। এখানে রাকেশকে কাজ দিয়েছেন কেনো? তার গ্যারান্টি কি?
আট) রাকেশ আস্তানা বাংলাদেশ ব্যাংকে এখন যেসব পরিবর্তন করছে, সেটা ক্রস চেক করার জন্য দেশীয় প্রযুক্তিবিদ বা বুয়েটকে রাখেননি কেনো? এক বিদেশী মালুর হাতে দেশের এত সম্পদের নিরাপত্তা দিচ্ছেন, মতলবটা কি?
নয়) রাকেশ এখন কি করছে? লুটের বাকী যেটুকু তথ্য প্রমান আছে, তা মুছে দিয়ে আপনি ও আপনার ছেলেকে সার্ফ এক্সেল ক্লিন করে দিচ্ছে কি? শেষে হয়ত বলবে, হ্যাকার আর ম্যালাওয়ার খেয়েছে টাকা, উদ্ধারের আর কোনো উপায় নাই।
কিন্তু শেখের বেটি। এখন যাই করেন না কেনো, রিজার্ভ লুটের দায়ে আপনি ও আপনার ছেলে অবশ্যই ধরা পড়বেন আমেরিকার হাতে। আর সেটা পড়বেন ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পরে। যে রেকর্ড তাদের কাছে আছে, ও টুকুই যথেষ্ট। এমন শক্ত দড়ি দিয়ে বাধবে, মা বেটা নড়াচাড়া করতেও পারবেন না
Collected from a fb post
৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কিছু লোকের সমস্যা হলো এদের নাকে গুঁ লাগানো। যেকোন কিছু হলেই সরকারের গন্ধ পায়।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:০০
জাহিদ হাসান মিঠু বলেছেন: সবই ক্ষমতার Side Affect !!!
যত কিছুর বিনিময়েই হোক ক্ষমতা চাই - চাই,
ধন্যবাদ।