![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"কষ্ট সহজ, বুকের ভেতর কষ্ট পোষা, সহজ না ... স্পর্শ সহজ, হৃদয় দিয়ে হৃদয় ছোঁয়া, সহজ না ... দুঃখ সহজ, হত্যা সহজ, জীবন সহজ ... শুদ্ধতম জীবনযাপন, সহজ না ..."
ব্লগ এ যখনি কোন ভ্রমণ কাহিনী পড়তাম সবসময় ভাবতাম,” আমিও যদি এমন করে ভ্রমণ কাহিনী লিখতে পারতাম!!” মানুষ কত সুন্দর করে ভ্রমণ কাহিনী লিখে। পড়ে মনে হয় যেন আমিও গিয়েছি সেখানে। আমার মত ক্ষুদ্র ব্লগারের পক্ষে দুর্দান্ত ভ্রমণ কাহিনী লিখতে অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। ভ্রমণ কাহিনী লেখা অনেক কঠিন। আমি বরং আমার এলোমেলো গল্প নিয়েই ভালো আছি। এলোমেলো ভ্রমণ কাহিনী লেখার একটা ক্ষুদ্র প্রয়াস করে দেখা যাক কি হয় শেষ পর্যন্ত!!
অনেক বছর পরে ঘুরতে গিয়েছিলাম সুন্দরবন।যাত্রার শুরুটা খুব একটা উপভোগ্য ছিল না। বাস ছাড়ার কথা রাত ১১ টায়। বাসা থেকে বের হতে দেরী হয়ে যাওয়ায় আর রাস্তায় বিশাল জ্যাম থাকায় আমি আর আমার স্বামী দুজনেই যখন বাস টার্মিনাল এ পৌছাই তখন রাত প্রায় পৌনে বারোটা বাজে। মেজাজ তখন সপ্তম আসমানে পৌঁছে গেছে। আমি মনে মনে ভেবেই নিয়েছিলাম আজ আর বুঝি বাস পেলাম না। আমার জীবনের প্রথম সুন্দরবন ভ্রমণ বুঝি এখানেই শেষ। কিন্তু অবাক ব্যাপার হল, আমরা পৌঁছে দেখলাম বাস ই আসেনি তখনো।অবশেষে বাস এলো রাত ১২ টায়।
বাস এ উঠবার কাহিনীর আগে একটা আজাইরা কাহিনী শেয়ার করি। বাস উঠবার আগে ভাবলাম একটু ফ্রেশ হয়ে যাই। আমাদের বাস এর কাউন্টারের ফ্রেশ রুমটা কোন জাতের ছিল না বিধায় আমি পাশের কাউন্টারের ফ্রেশ রুম খুঁজতে গেলাম। সেখানে গিয়ে দেখি দুইজন রোগা পাতলা ভদ্রলোক চোখ-মুখ শক্ত করে ফ্রেশ রুম এর সামনে দাড়িয়ে আছে। আমি গিয়ে ফ্রেশ রুমের দরজায় হাত দিতে যাবো আর ওমনি দুইজন একসাথে বলে উঠলো,”আপু, ভেতরে লোক আছে।“ আমি একবার তাদের দিকে তাকালাম এবং আরেকবার দরজার দিকে তাকালাম। দেখলাম ফ্রেশ রুমের দরজা বাইরে থেকে ছিটকিনি লাগানো। আমি কিছু না ভেবে ছিটকিনি খুলে ভেতরে চলে গেলাম। বের হবার পরে দেখি দুইজন পড়িমরি করে কে কার আগে যেতে পারে ভঙ্গীতে ফ্রেশ রুমের দরজায় ঝাঁপিয়ে পড়লো। বুঝলাম, দুইজন অনেক্ষন ধরে অপেক্ষায় ছিল। কিন্তু কথা সেইটা না, কথা হইলো গাধা গুলা কি বাইরে থেকে ছিটকিনি লাগানো চোখে দেখে নাই???
যাই হোক, বাস ঠিক বারোটায় যাত্রা শুরু করলো। প্রথমবার বাসার সবাইকে ছেড়ে বাইরে কোথাও যাচ্ছি এটা ভেবে কেমন যেন লাগছিলো। তবে প্রথমবার নিজের স্বামীর সাথে যাচ্ছি এটার আনন্দও কিন্তু কম ছিল না। বাসে উঠে কিছুক্ষণ পরে দেখলাম আমার স্বামী ঘুমাচ্ছেন। আমি ভাবলাম আমিও ঘুমাই। পেছনের সিটে বসা দুইজন ভদ্রলোক এমন কথা শুরু করলো কি আর বলবো। তাদের কথা শুনে একবার বলতে মন চাইলো, ভাই অনেক হইসে। এইবার একটু থামেন। একজন তার পাশের জন কে বলছে, “ভাই, আমি একটু ঘুমাই। আমার আবার নাক ডাকার সমস্যা আছে। যদি আওয়াজ হয়,মাথায় একটা ধাক্কা দিবেন। শব্দ থেমে যাবে।“ পাশের জন বলল,” আরে ভাই, আমারও হালকা সমস্যা আছে। ব্যাপার না।“ অনেক কথার পরে দুইজন রাত ২টার দিকে ঘুমাতে গেলো। আমি মনে মনে ভাবলাম যাক, বাঁচা গেলো। এইবার একটু ঘুমাই। ওমা!! সে কি কাণ্ড!! কিছুক্ষণ পরে দেখি দুইজনে তুমুল প্রতিযোগিতা করে নাক ডাকা শুরু করলো। উফফ!! কি যে আওয়াজ ছিল। মনে মনে তখন কইলাম, “কি বিপদ!! আগেই তো ভালো ছিলাম। ভাই উঠেন, আসেন গল্প করি।“
সকাল ৯টার দিকে খুলনা পৌঁছে গেলাম। এর মাঝে একবার চাকা পাংচার হল। সব মিলিয়ে ১০ টা নাগাদ আমাদের কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছে গেলাম। বাস থেকে নেমে নৌকায় করে লঞ্চ এ পৌঁছে গেলাম। এরপর শুরু হল সুন্দরবন যাত্রা। চারদিকে পানি। পানি কেটে কেটে এগিয়ে যাচ্ছে লঞ্চ। দুইপাশে লোকালয় দেখা যাচ্ছিলো। প্রচুর বাতাস আর চারদিকে পানি দেখে ভালোই লাগছিলো। কথায় কথায় সকালের নাস্তা পর্ব শেষ হয়ে গেলো। আমাদের লঞ্চ এ দেশী লোকজনের সাথে বেশ কিছু বিদেশী অতিথিদেরও পাওয়া গেলো।কিছু দূরে দুইটা হাসি-খুশি চেহারার মেয়ে দেখলাম। তারা ভিয়েতনাম থেকে এসেছে। তাদের দেখে ছোটবেলায় পড়া কোরিয়ান অথবা ভিয়েতনাম এর রুপকথার নায়িকাদের মনে পরে গেলো। ভাবতে লাগলাম, ওই গল্পগুলোর মেয়েগুলো মনে হয় ঠিক এমনি ছিল।
বিকেলে আমরা লঞ্চ থেকে নেমে ছোট নৌকা করে জঙ্গলের ভিতর দিয়ে বয়ে যাওয়া খালে ঘুরতে গেলাম। কি নীরব চারপাশ। কোন মানুষ নেই, নেই কোন লোকালয়। চারদিকে শুধু জঙ্গল। ছোট বেলায় পড়েছিলাম সুন্দরী, গেওয়া, গরান, কেউরা আর গোলপাতার কথা। আজ চোখে দেখলাম। সুন্দরী গাছ দেখতে মোটেও সুন্দর না। গোলপাতাও দেখতে গোল না। শ্বাস মূল দেখে অবাক চোখে চেয়ে রইলাম।
ঘোরাঘুরি শেষ করে সন্ধ্যায় সবাই আবার লঞ্চ এ ফিরলাম। আকাশে তখন বিশাল চাঁদ। চারিদিকে জোছনার বন্যা। আমার স্বামী বলল, আগামীকাল নাকি পূর্ণিমা। শুনেই মন উথাল পাথাল করে উঠলো জোছনার বন্যা দেখার জন্য। রাতের খাবার শেষ করে আমরা লঞ্চের ছাদে গিয়ে বসলাম জোছনা বিলাস করতে। আকাশে চাঁদ, চারদিকে পানি, দূরে গহীন অরণ্য আর মাঝখানে আমরা। এ যেন রূপকথার গল্প। গল্পের চেয়েও সুন্দর কিছু। এতো সুন্দর দেখলে মাঝে মাঝে বিশ্বাস হয় না নিজের চোখ কে। কি ঠিক বলেছি না??
পরদিন আমাদের খুব ভোরে উঠতে হল। যখন উঠলাম তখনো সূর্য্যি মামা জাগেন নি। আকাশে চাঁদ টা তখনো তাকিয়ে আছে। এর মাঝেই লঞ্চের বারান্দায় দাড়িয়ে যখন হাতমুখ ধোবার জন্য পানিতে হাত দিলাম, রীতিমত শক খেলাম। সে কি ভয়ানক ঠাণ্ডা পানি। হাত জমে বরফ হতে বাকি ছিল শুধু। এর মাঝেই আমার পাশে এক ছেলে দেখি ঠাণ্ডায় কেঁপে অস্থির। পরে ওই বেচারার সাথে পুরো ভ্রমণ এ অনেক কথা হয়েছে। মনে হল, ঘোরানোর নাম করে শাস্তি দেয়া হচ্ছে। ফ্রেশ হয়ে ৬ টায় নিচে নামলাম। আমার স্বামী নিজের হাতে গরম গরম চা বানিয়ে নিয়ে এলো। চা এর মগ এ চুমুক দিয়েই অবাক। আরে সে তো বেশ চমৎকার চা বানায়। আমি নিজে ভালো চা বানাই, কিন্তু তার বানানো চা খেয়ে আমি মুগ্ধ। মাশাল্লাহহ!!মাশাল্লাহ!! (কারো নজর না লাগে)
চা পর্ব শেষ করে আমরা বের হলাম নৌকায় জঙ্গল দর্শন করতে। বেশ কিছুদূর যাবার পরে এক জায়গায় নামিয়ে আমাদের হাঁটতে বলা হল। বলল, এখান থেকে ১.৫ কিমি হেটে গিয়ে লঞ্চ এ উঠতে হবে। কিছুদূর যাবার পরে এতো সুন্দর বিশাল খোলা মাঠ চোখে পড়লো। চারদিকে সবুজ আর সোনালি শনের ঝার। বাতাসের দোলা লেগে সব ঢেউ খেলে যাচ্ছে। দূরে হরিণের দল দৌরে যাচ্ছে। কি অসম্ভব সুন্দর দৃশ্য। বনের ঠিক মাঝে ছিল একটা মিঠা পানির পুকুর। যে জায়গাটায় তখন ছিলাম তার নাম ছিল কচিখালি। অনেক দূর হেটে অবশেষে আমরা লঞ্চের কাছে পৌঁছে গেলাম। সেখানে গিয়ে জানলাম সকালের নাস্তা শেষ করেই আমরা আবার বের হব এবং প্রায় ৫ কিমি হেটে সমুদ্র সৈকত এর কাছে যাবো। ব্যাপারটা শুনে বেশ রোমাঞ্চকর মনে হল।
ভর পেট নাস্তা করে আমরা আবার বেড়িয়ে পড়লাম। কিছুক্ষণ পরে আমরা সেই আগের জায়গা থেকেই শুরু করলাম তবে অন্য দিকের উদ্দেশ্যে। অনেক ঝোপঝাড়, আঁকাবাঁকা পথ আর বালুময় রাস্তা পার হয়ে আমরা সৈকত এর ধারে গেলাম। সত্যি বলতে কি ৫ কিমি হাঁটার পরেও কেন যেন ক্লান্ত লাগে নি। রোদের তাপে চামড়া পুড়ে কালো হয়ে শেষ ততোক্ষণে। সমুদ্রের কাছে গিয়ে যখন তাকালাম তখন মুগ্ধ হয়ে গেলাম। একদিকে সাগর আর একদিকে বিশাল বনভূমি। উপরে বিশাল নীল আকাশ। ভাবলাম ভালো করে দেখে নেই দুচোখ ভরে। জীবনে আফসোস থাকবে না।
অনেক হাঁটাহাঁটি শেষ করে দুপুর নামতেই আমরা আবার ফিরে গেলাম লঞ্চ এ। সেখানে ঢুকতেই দেখি আমাদের জন্য গ্লাস ভর্তি জুস দেয়া হচ্ছে। পেঁপের জুস ভেবে মুখে দিতেই দেখি ওটা পেঁপের জুস না, ওটা ছিল বেলের শরবত। শরবতে আবার হালকা লবন দেয়া। খেতে খেতে ভাবছিলাম এটা কি শরবত খাচ্ছি নাকি ওরস্যালাইন বুঝলাম না।
বিকেলে আমাদের নিয়ে যাওয়া হল কটকাতে। ওখানে যাবার পরেই দেখলাম সাগরের তীর ঘেঁসে দুইটা বন্য শুয়োর পানি খাচ্ছে। আমাদের গাইড আমাদের সতর্ক করে দিয়ে জানালো যে বনের মাঝে কথা বলা যাবে না। বাঘ মামা নাকি ঘোরা ফেরা করে বনের ভেতর। আর যাই হোক তাকে বিরক্ত করা যাবে না। কিছুদূর যেতে না যেতেই এক পাল হরিণ চোখে পড়লো। মাশাল্লাহ!! হরিণ দেখেই পরাণ ভরলাম। বাঘের সাথে দেখা করার তুমুল ইচ্ছা থাকার পরেও বাঘ দেখা দিলো না। কি যে আফসোস!!
আমি অপেক্ষা করছিলাম সন্ধ্যা হবার জন্য। সূর্যাস্ত দেখার জন্য এবং তার পরে পূর্ণিমার চাঁদ দেখার জন্য। সূর্যাস্ত দেখার সাধ পূরণ হল। অসাধারন সেই দৃশ্য। এক কথায় অপূর্ব। রাত নামতেই আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ জেগে উঠলো। রাতে লঞ্চের ছাদে বারবিকিউ পার্টি ছিল। বারবিকিউ দেখতে ভালো লাগে কিন্তু তাই বলে পূর্ণিমা রাতে নয়। আগুনের আলোতে জোছনার আলো ফিকে লাগে। সে যাই হোক, দারুন মজার বারবিকিউ শেষ করে আর দেরী সহ্য হচ্ছিলো না। রাতের বেলা ছাদে বসে জোছনা উপভোগ করলাম প্রান ভরে। তুমুল শীতেও খারাপ লাগছিলো না। যতদূরে চোখ যায় শুধু জোছনা দেখা যায়। অদ্ভুত ভালো লাগা!! ঘোর লেগে যায় কেমন যেন।
পরদিন আবার সেই সূর্য উঠবার আগেই ঘুম থেকে উঠে বেড়িয়ে পড়লাম আমরা। আবার নৌকায় জঙ্গল ভ্রমণ। পূর্ব দিকে নৌকা চলছে। আকাশে লাল সূর্যের আভা দেখতে পাওয়া যাচ্ছিলো। আস্তে আস্তে সূর্য্যি মামার দেখা মিলতে লাগলো। কি নীরব চারদিক। পাখির কলতান শোনা যায় কান পাতলে। কিছুদূরে এই তুমুল শীতে দেখলাম কিছু লোক জাল পেতে মাছ ধরছে। আঁকাবাঁকা কত যে খাল।।
ঘুরতে গিয়ে দেখলাম অনেক পাখি আর বানর। মাশাল্লাহ!! বানর দেখে নিজের বাঁদরামি মনে পরে গেলো। সে কি অবস্থা আমার!! অনেক ঘোরাঘুরি শেষে লঞ্চ এ ফিরে দুপুরে আবার বের হলাম হারবারিয়া ইকো পার্ক দেখার জন্য। সেখানে গিয়ে জায়গায় জায়গায় লেখা দেখলাম “বাঘ হইতে সাবধান” । আর বাঘ থাকুক আর না থাকুক লেখা দেইখাই ডরাইতে হবে। না ডরাইলে খবর আছে। বিশাল এক কাঠের পুলের উপর দিয়ে যাবার সময় দেখলাম নিচে কাঁদা মাটিতে বাঘের পায়ের ছাপ।
বাঘ নাকি সকালেই হেঁটে গিয়েছে। আর সকালে যখন আসবাই, তাহলে আমারে একটা মিস কল দিলেই তো হত। এতো কষ্ট করে আসলাম মামা বাড়ি আর না দেখেই যেতে হছে। কিছুদূর যেতেই দেখলাম উৎসুক জনতা একটা পুকুরের সামনে ভীর করে আছে। ভাবলাম এইবার মনে হয় বাঘ এলো। হতাশ!!! ওই পুকুরে নাকি বাঘ পানি খায়।তাই সবার এতো আগ্রহ। বাঙ্গালী জাতি আসলেই কঠিন। সবকিছুতেই ব্যাপক আগ্রহ। মারহাবা!!
এভাবেই কি করে যেন কেটে গেলো তিনটা দিন বুঝতেই পারলাম না। ফেরার সময় ঘনিয়ে এলো। সবাইকে বিদায় জানাতে হবে ভেবে মন কিঞ্চিত বিষণ্ণ লাগলেও নিজের ঘরে ফিরবো ভেবে আনন্দ লাগছিলো।
ইহা আমার ১০০তম পোস্ট। এখনো কাউকে কোন পোস্ট উৎসর্গ করা হয় নি, আজ করবো। আমার ১০০ তম উৎসর্গ করতে চাই আমার প্রিয় আমিনুর ভাই, একজন আরমান, অপূর্ণ, নীল পথিক ভাই, কাল্পনিক ভালোবাসা,ফারাহ দিবা জামান আপু, গিয়াস লিটন ভাই, যুবায়ের ভাই, রঙ তুলি ক্যানভাস, চেয়ারম্যান ভাই, অনিন্দিতা, সায়েম ভাই, ঘুড্ডির পাইলট ভাই, রুদ্রনীল, আমিভূত, কাণ্ডারি অথর্ব ভাই, নিয়েল হিমু,আমি ইহতিব,শার্লক......সহ যারা আমার সাথে ছিলেন সবসময় সবাইকে। সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
মেহেরুন বলেছেন: ১৫০ তম পোস্ট আগাম আপনাকে উৎসর্গ করে দিলাম।
ধন্যবাদ ভাইয়া। সময় করে ঘুরে আসবেন। ভালো লাগবে।
২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার ১০০ তম উৎসর্গ করতে চাই আমার প্রিয় আমিনুর ভাই, একজন আরমান, অপূর্ণ, নীল পথিক ভাই, কাল্পনিক ভালোবাসা,ফারাহ দিবা জামান আপু, গিয়াস লিটন ভাই, যুবায়ের ভাই, রঙ তুলি ক্যানভাস, চেয়ারম্যান ভাই, অনিন্দিতা, সায়েম ভাই, ঘুড্ডির পাইলট ভাই, রুদ্রনীল, আমিভুত......সহ যারা আমার সাথে ছিলেন সবসময় সবাইকে।
অও আমি ছিলাম না তাহলে .........
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
মেহেরুন বলেছেন: দুঃখিত ভাইয়া.।আপনার নাম দিবো ঠিক করেছিলাম আগেই কিন্তু লিখার সময় বাদ পরে গিয়েছিলো ভুলে। এইবার ঠিক করেছি
এইবার মন ভালো করেন। আপনি ছিলেন সবসময় ই। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
শ।মসীর বলেছেন: চমতকার, লেখা ছবি দুটাই ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
মেহেরুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
নীলপথিক বলেছেন: আমি কখনও সুন্দরবন যাইনি। পেট ভরা হিংসে রইলো আপনাদের জন্য। সবার সাথে আমার নামটা দেখেও আহ্লাদিত হলাম। তবে সত্যি বলতে কি আমার ধারণা ছিলো পোস্টটা নিরূপম দা' কে উৎসর্গ করবেন।
লঞ্চের ছবি দেখে মনে পড়ে গেলো, আমি একবার মিয়ানমারের কাছে ফানুস মেলায় গিয়েছিলাম। বৌদ্ধদের কোন একটা তীথি-টিথি আছে হয়ত বা। লঞ্চে চড়ে ফানুস ওড়ানো দেখলাম। একসাথে কয়েকশ' ফানুস যখন ওড়ে হা করে তাকিয়ে দেখতে হয়। এটা আসলে চোখে দেখবার সৌন্দর্য্য, ছবি তুলেছি, ছবিতে কিছু ভালো করে ঠাহর করা যায় না। স্মৃতিতে গেঁথে আছে সারি সারি লঞ্চ আর নৌকো। তা থেকে দলে দলে ফানুস ওড়াচ্ছে উপজাতীয়রা। অসাধারণ !
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
মেহেরুন বলেছেন: হিংসার জন্য ধন্যবাদ। ভাবী আর চুকচুক কে নিয়ে ঘুরে আসেন। ১০০ তম পোস্ট আপনাদের উৎসর্গ করবো এটা আপনার নিরুপমদা জানেন। তাকে উৎসর্গ করবো কি, আমি নিজেই তো উৎসর্গ হয়ে আছি তার জন্য তার জন্য ভালোবাসা আছে অনেক।
৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার মেয়ে টা ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ে , আমার কাছে গল্প শোনে সুন্দরবন , ডোরা কাটা বাঘ এর , স্কুল এ বই এ আছে সুন্দরবন ওদের ভারত এ ।
আমাকে এসে জিজ্ঞেস করে, মা এই বই এর মত , কি বাংলাদেশ সুন্দরবন নাকি একটাই ? আমি বুঝয়ে বলি ।
ভাবছি ইনশাল্লাহ এবার গরম এর ছুটি তে ওকে নিয়ে যাব , তাহলে হয়ত ভালভাবে উপলব্ধি করবে ।
অনেক ভাল লাগলো আপনার ভ্রমন কাহিনী ... ছবি গুল ও অনেক সুন্দর
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
মেহেরুন বলেছেন: আপনার কন্যার জন্য শুভকামনা রইলো। ওকে নিয়ে সময় করে ঘুরে আসুন। ভালো লাগবে।
অনেক ধন্যবাদ আপু। ভালো থাকবেন।
৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: সুন্দর পোস্ট!
অভিনন্দন মেহেরুন....
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
মেহেরুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
শুভকামনা রইলো। ভালো থাকবেন।
৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১০
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: দারূণ বর্ণনা + সুন্দর ছবি = অসাধারণ পোস্ট.....
আমি আরেকবার ঘুরে আসলাম আপনার এই পোস্টের সাথে (২০০৯ এ শেষবার গিয়েছিলাম)।
জঙ্গলের ভেতর হাঁটতে গিয়ে পটেটো ক্র্যাকার্সের প্যাকেট পান নাই?
কবে যে আমরা নিজের দেশটাকে একটু ভালবাসতে শিখব.....
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
মেহেরুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
আমি ভাইয়া জঙ্গল পরিষ্কার ই দেখলাম।
দেশ কে আমরা সবাই ভালোবাসি শুধু পরিস্থিতির কারনে প্রকাশ ভঙ্গী ভিন্ন হয়।
ভালো থাকবেন।
৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১১
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
চমৎকার।
অভিনন্দন আপু।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
মেহেরুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন।
৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
নেক্সাস বলেছেন: comotkar likha..comotkar chabi
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
মেহেরুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
১০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২২
রুদ্রনীল আর নীলকষ্ট বলেছেন: ছোট-দি কি মন্তব্য করব বুঝতে পারছি না। এত সুন্দর করে লিখেছ যে কখন যে শেষ হয়ে গেল বুঝতেই পারলাম না।
আমি কখনও সুন্দরবন যাইনি। পেট ভরা হিংসে রইলো তোমাদের জন্য।
আর সবার সাথে আমার নামটা দেখে খুব ভালো লাগছে।
তোমাদের জন্য রইলো অনেক অনেক শুভকামনা।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
মেহেরুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বড়দা আশা করি ঘুরে আসবে সুন্দরবন থেকে।
ভালো থেকো।
১১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
শার্লক বলেছেন: বুঝলাম, দুইজন অনেক্ষন ধরে অপেক্ষায় ছিল। কিন্তু কথা সেইটা না, কথা হইলো গাধা গুলা কি বাইরে ত্থেকে ছিটকিনি লাগানো চোখে দেখে নাই??? গাধা বলেই তো দেখে নাই।
বাঘের কাহিনীটা পড়ে ব্যাপুক মজা পাইছি।
আর আমিও কিন্তু আমার স্ত্রীর থেকে ভাল চা বানাই।
ভাল থাকবেন।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
মেহেরুন বলেছেন: হাহাহাহা!!! ভাবীর তো ভাগ্য ভালো দেখতেসি
ভাইয়া সবার সাথে আপনার নামটাও লিখা উচিত ছিল। মাথায় ছিল না। এই পোস্ট আপনার জন্যও উৎসর্গ করা হল। সেই শুরু থেকে সবসময় সাথে ছিলেন আপনি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫২
হীরা ৪৪ বলেছেন: এখনো যাওয়া হই নি সুন্দরবন। ২০১৪ তে যাবো
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০১
মেহেরুন বলেছেন: শুভকামনা রইলো। ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে ২০১৪ তে।
১৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
যুবায়ের বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন কাহিনী..
যেতে ইচ্ছে করছে....
প্লাস++
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
মেহেরুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
১৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: +++++++++ ও প্রিয়তে
দারুন মজা করতেছ দেখি আপু
কেমন আছো ?
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
মেহেরুন বলেছেন: ভালো আছি রে। তুই কেমন আছিস??? তোর রহস্য গল্প পাই না অনেক দিন হল
ধন্যবাদ অকে। ভালো থাকিস।
১৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১১
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ছবিগুলোও অনেক সুন্দর তুলেছেন ভাইয়া
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
মেহেরুন বলেছেন: তোর ভাইয়ার পক্ষ থেকে তোকে অনেক ধন্যবাদ
১৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
একজন আরমান বলেছেন:
ভালোই গুছিয়ে লিখেছো তো।
অগোছালো কই দেখলে?
১০০ ত ম পোস্টের জন্য অভিনন্দন আপু।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
মেহেরুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আরমান। কেমন আছিস???
১৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
কুন্তল_এ বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা এবং ছবি। কোন ট্যুর অপারেটরের অধীনে গিয়েছিলেন?
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
মেহেরুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমরা গিয়েছিলাম বেঙ্গল ট্যুরস এর প্যাকেজ থেকে।
১৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
একজন আরমান বলেছেন:
বাবা আমাকে বলে, "রাত যতো গভীর হয়, সকাল ততো নিকটে চলে আসে।
তাই আমার কেবল মনে হচ্ছে আমার রাত গভীর হচ্ছে !
তুমি কেমন আছো আপু?
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
মেহেরুন বলেছেন: আমি ভালো আছি রে। অনেক ভালো। নতুন জীবন প্রান ভরে উপভোগ করছি।
তুই ভালো থাকিস। শুভকামনা রইলো।
১৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ লিখেছেন, অনেক ভাল !! কিন্তু বাঘের ছবি না দেয়াতে মাইন্ড খাইলাম...
সুন্দরবনটায় এখনো যাওয়া হল না...
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
মেহেরুন বলেছেন: বাঘের তো ছবি তোলার মুড হইলো না, তাই ছবি তুলতে পারলাম না। পায়ের ছাপ দেইখাই শান্তি
সময় করে ঘুরে আসেন ভাইয়া।
ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
২০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হুম খুশি হলাম সাথে ছিলাম, আছি এবং থাকব
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
মেহেরুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
২১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
একজন আরমান বলেছেন:
শুনে ভালো লাগলো।
ভালো থেকো এরকম সব সময়।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
মেহেরুন বলেছেন: দোয়া করিস আমাদের জন্য
২২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: অনেকদিন পরে এলাম আপনার ব্লগে। কেমন আছেন ?
পোস্ট টা পড়ে মনে মনে সুন্দরবন ভ্রমন করে ফেললাম।পোস্টের ভেতরের হাসির ঘটনাগুলো পড়ে হাসতেই আছি ছবিগুলোও ভালো হয়েছে।দেশে এলে ভাইজানের হাতের চা খাওয়ার ইচ্ছা জাগলো ( যদিও আমি চা কফি কিছুই খাই না)
সুন্দর পোস্ট হয়েছে আপু, ভালো থাকবেন ,খুব ভালো
শুভকামনা।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
মেহেরুন বলেছেন: হুম!!অনেক দিন পরে আছি আলহামদুলিল্লাহ ভালো।
ভাইজানের হাতের চা সবাইরে দেয়া যাবে না
আপনার লবন দেয়া বেলের শরবত খাওয়াবো
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন সবসময়
২৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
আদম_ বলেছেন: প্রিয় মেহেরুন,
ভাবুক আর ভ্রমণকারী দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ দরবেশ। কোথায় যেন পড়েছিলাম কথাটা। সুন্দরবনের সুন্দর লেখা ভালো লাগলো। ইতিহাস বিষয়ক লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
ভালো থাকা হয় যেন।
ইতি
আদম_
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
মেহেরুন বলেছেন:
তবে ভাইয়া আমি তো ভাবুক না, আর ভ্রমণ ও করতে যাই না। তবে হ্যা, ইচ্ছার অভাব কিন্তু নাই। সাধ্য থাকলে পুরো দুনিয়া ঘুরতাম আর কাহিনী লিখতাম
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইলো। ভালো থাকবেন।
২৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
মাক্স বলেছেন: নাইস পোস্ট আপু!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
মেহেরুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাক্স ভালো থেকো।
২৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
বসে বসে ভাবি বলেছেন: khub e valo hoyeche lekha with chobir combinationta.
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
মেহেরুন বলেছেন: ধন্যবাদ
২৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬
আমি ইহতিব বলেছেন: ওহো উৎসর্গে আমার নাম আছে দেখি, খুশিতে লম্ফ দেয়ার ইমো জানি কোনটা
পোস্ট পড়ে নেই এবার।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
মেহেরুন বলেছেন:
তোমার খুশি দেখে অনেক ভালো লাগলো আপু
ভালো থেকো সবসময়
২৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
আদম_ বলেছেন: সাধ্য আমারও নাই। তাই মাঝে মাঝে নিউমার্কেটের ওভারব্রিজের উপর বসে বসে মানুষ দেখি। কাজটি করতে আমার খুব ভালো লাগে। মানুষ একটা আজব চিড়িয়া
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২১
মেহেরুন বলেছেন: সাধ্য না থাকলেও স্বপ্ন থাকা উচিত। স্বপ্ন দেখতে থাকেন, একসময় ঘুরতেও যাবেন ইনশাল্লাহ
২৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
আদিম পুরুষ বলেছেন: বর্ণনা এবং ছবি ভালো লাগলো। আপনার ফটোগ্রাফী সেন্স দারুণ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
মেহেরুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। ছবি গুলো কিন্তু আমি তুলি নি, ওগুলো আমার স্বামীর তোলা। তার ফটোগ্রাফির সেন্স ভালো বলতে পারেন
ভালো থাকবেন।
২৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: মামা বাড়ি গেছিলেন মামার সাথে দেখা হলেতো কেদেই দিতেন
যাইহোক এই পোষ্টের ছবিগুলো দেখা গেল না(pc থেকে দেখে নিব) তবে আপনার সাথে সুন্দরবন ভ্রমন হয়ে গেল ২বার একটা ছবি পোষ্টে আরেকটা এইটায় ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
মেহেরুন বলেছেন: ছবি দেখার নিমন্ত্রন রইলো ভাইয়া আপনাকে সুন্দরবন ঘুরাতে পেরে ভালো লাগলো। আর বাঘ মামার সাথে দেখা হইলে মামা কাঁদতো না আমি কাদতাম সেইটা একটা চিন্তার বিষয়
৩০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: জীবন্ত ছবি, দামী ক্যামেরা এবং পাকা ক্যামেরা ম্যান এর কাজ!!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
মেহেরুন বলেছেন: হুম!!! ফটোগ্রাফার এর পক্ষ থেকে অনেক ধন্যবাদ আর আমার পক্ষ থেকে শুভকামনা
৩১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
আমি ইহতিব বলেছেন: দারুন হয়েছে ভ্রমণ কাহিনি, আপনার লেখা পড়ে সুন্দরবন দেখার তীব্র আগ্রহ বোধ করছি, কিন্তু মেয়েটার জন্য ইদানীং কোথাও যাওয়া হচ্ছেনা।
কামরাঙ্গা দেখে জিভে পানি চলে এলো।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৯
মেহেরুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু তোমার মেয়ের জন্য অনেক শুভকামনা
৩২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: khub valo laglo
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২১
মেহেরুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া
৩৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
আদম সন্তান বলেছেন: ভাল লাগল, প্লাস +++++
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২২
মেহেরুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৩৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২২
মুনসী১৬১২ বলেছেন: চমৎকার লিখা
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৩
মেহেরুন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
আমিভূত বলেছেন: অভিনন্দন মেহেরুন্নেসা
লেখা সাবলীল চমৎকার পরিবেশনায় আরও বেশী আকর্ষণীয় হয়েছে । উৎসর্গে নাম দেখে যতটা না খুশি হয়েছি তার চাইতে বেশী খুশি হয়েছি আপনার শততম পোস্ট দেখে
চালিয়ে যান । শুভ কামনা ।
এরপর কোথায় যাচ্ছেন ?
:#>
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৪
মেহেরুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু পরের বার সেইন্ট মারটিন যাবার ইচ্ছা আছে। দোয়া করো।
৩৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩০
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওয়াও! দারুন লেগেছে ছবি + লেখা
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
মেহেরুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
৩৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ১২-১২-১২ এর পর আপনার পোষ্ট আসলেই মন ভরে যাচ্ছে। একজন মানুষ ভালোবাসার স্পর্শে তার চিরচেনা পৃথিবী নতুন করে দেখছে, উপভোগ করছে! মনের অপূর্ন ইচ্ছা গুলো পূর্নতা পাচ্ছে। এত অল্প জীবনে এই পূর্নতা সবাই পায় না। যথেষ্ট ভাগ্যবতী হতে হয়। এমন একজন সুখী ভাগ্যবতীর পাশে থাকতে পেরে খুবই আনন্দিতবোধ করছি। চির শুভ কামনা আপনাদের জন্য।
ভ্রমন কাহিনীর বর্ননা ভালো লেগেছে। ছবি দেখলাম, বুঝতে পারছি, ছবি তোলার হাতের পাশাপাশি একটি ভালো ক্যামেরাও আছে।
তা সেই ক্যামেরার সহ-মালিককে আমার শুভেচ্ছা জানাবেন।
১০০ তম পোষ্ট দিয়েছেন, উৎসর্গকৃতদের নামের তালিকায় নিজের নাম দেখে ভালো লাগছে, সম্মানিত বোধ করছি।
চলতে থাকুক লেখার এই ইচ্ছে ডায়রী ১০০ থেকে হয়ে যাক ১০০০০ তম পোষ্ট। ভালো থাকবেন, অনেক শুভ কামনা রইল।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
মেহেরুন বলেছেন: কজন মানুষ ভালোবাসার স্পর্শে তার চিরচেনা পৃথিবী নতুন করে দেখছে, উপভোগ করছে! মনের অপূর্ন ইচ্ছা গুলো পূর্নতা পাচ্ছে। এত অল্প জীবনে এই পূর্নতা সবাই পায় না। যথেষ্ট ভাগ্যবতী হতে হয়।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া। ভাগ্যবতী না হলে এক জীবনে সব শখ পূরণ হওয়া কঠিন ব্যাপার।
ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন। অনেক শুভকামনা রইলো।
৩৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪২
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন:
আমার বাড়ি থেকে ১.৩০ মিনিট এর পথ । আমাদের একটা গেস্ট হাউজও আছে ।
উপ্রে দিয়া নিচের দিকের ৩নং ছায়া ফডুডা দেইখা চিনা চিনা লাগে
১৭ তম ভালো লাগা । ছবি বর্ননা সুন্দর হইছে ।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯
মেহেরুন বলেছেন: আহারে!!আগে জানলে বড় ভাইয়ের বাড়ি ঘুরে আসতে পারতাম। মিস হয়ে গেলো
আগাম দাওয়াত নিয়া রাখলাম
ধন্যবাদ রাফাত ভাই। ভালো থেকো সবসময়
৩৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৪
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন:
উৎসর্গিত পোষ্টের খাবার গুলান কি আমার একলার ?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
মেহেরুন বলেছেন: হুম!!! সব খাইও না। সবাইরে দিয়া খাইও।
৪০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: আবেগ-ভালোবাসা মেশানো ছবি ব্লগে ১৮তম ভালো লাগা
দুজনের ছায়া দেখলাম, এক সংগে পথ চলার আবছা ছবি দেখলাম । আহা মনিকান্চনজোড় টিকে স্পষ্ট দেখতে পেলাম না
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৩
মেহেরুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাইয়া
ভালো থাকবেন আর দোয়া করবেন।
৪১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১০
খেয়া ঘাট বলেছেন: একটানে পড়ে গেলাম।
এলোমেলো কাহিনীকে অনেক গুছানো , উপভোগ্য এবং বর্ণিল মনে হলো।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
মেহেরুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
৪২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
শোভন শামস বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন ।
একটুও এলোমেলো মনে হল না ।
ছবি গুলোও ভাল লেগেছে
৪৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৩
মেহেরুন বলেছেন: onek onek dhonnobad o shuvokamona roilo..
৪৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: দারুন !!!
আমাদের সুন্দরবন ট্যুরের কথা মনে করায়া দিলেন। অনেক পরিচিত ছবি আর অভিজ্ঞতা। আমরা অবশ্য ট্রেকিং করসিলাম অনেকটা পথ। কঠিন এডভেঞ্চার !!
তবে জোড়া ছায়া - ছবি গুলো দেখে হিংসা আর আফসোস, দুইটাই হইতেসে !! আহারে, কবে যে......
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
মেহেরুন বলেছেন: হাহাহাহাহা!!!! আরে এতো চিন্তা করর দরকার নাই। ইনশাল্লাহ খুব জলদি আপনিও জোড়া ছায়ার ছবিও তুলবেন
আছেন কেমন???
৪৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
অনীনদিতা বলেছেন: ফালগুনের শুভেচ্ছা
আপু মনে হচ্ছে তোমার আজ এবং কাল দুইটা দিনই খুব ভালো যাবে
আমি দোয়া করি তোমাদের প্রত্যেকটা দিনই যেন স্বপ্নের মত সুন্দর কাটে
কিভাবে যেন তোমার এই পোস্টে কমেন্ট করা হয়নি।(
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
মেহেরুন বলেছেন: ফাল্গুনের অনেক শুভেচ্ছা আপু
দোয়া করি তোমার জীবন ফুলের মত সুন্দর হোক। অনেক শুভকামনা রইলো আপু।
ভালো থেকো।
৪৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
অনীনদিতা বলেছেন: আপুজী,শুভ ভালোবাসা দিবস
কি কি করছো আজকে আপু??
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
মেহেরুন বলেছেন: শুভ ভালোবাসা দিবস আপু। তোমার জন্য রইলো অনেক অনেক ভালোবাসা আর শুভকামনা। আজকে সারাদিন বসে অফিস করছি
৪৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উৎসর্গে সেলেব্রিটিদের নামের পাশে নিজেকে দেখে সন্মানিত বোধ করছি , লজ্জিতও বটে ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
মেহেরুন বলেছেন: অনেক দিন পর আমার ব্লগ আসলেন কেমন আছেন ভাইয়া???
৪৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: এতো সুন্দর করে কেমনে লিখো আপু! অনেক সুন্দর হয়েছে.. তবে তোমাদের একটা ছবিও দিলেনা!!ব্যাড
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩
মেহেরুন বলেছেন: আপু যত যাই বলনা কেন তোমার মত সুন্দর করে লেখা আমার পক্ষে সম্ভব না
অনেক ধন্যবাদ আপু। আমার ছবি আছে তো, খুঁজে নাও
৪৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১২
ইয়ার শরীফ বলেছেন: বলেছেন:
চমৎকার।
অভিনন্দন আপু।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
মেহেরুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
৫০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অনেক দিন হলো আপনি নেই।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৫০
মেহেরুন বলেছেন: আসলেই অনেক দিন হল ব্লগে আসাই হয়না। :-(
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
সঞ্জয় নিপু বলেছেন: অ সম্ভব সুন্দর ভাবে লিখেছেন ভ্রমণ কাহিনী টা ।
ভালো লেগেছে । আবার যাইতে সাধ জেগেছে ।
উৎসর্গে আমার নাম নাই
১০০ ত ম পোস্টের জন্য অভিনন্দন ।