নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার স্বপ্ন

প্রভাষ প্রদৌত

প্রভাষ প্রদৌত › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেফাজতী ইসলামের লংমার্চঃ নেপথ্যের এক ভয়াবহ কাহিনী

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২২

বিশেষ দ্রষ্টব্য : এটা একটি সংগৃহীত পোস্ট । তবে নির্ভরযোগ্য সূত্রে ( টাকা ভাগাভাগিতে অসন্তুষ্ট এক পক্ষের নেতার কাছ থেকে , ছোট্ট একটা ঘটনা : সুনামগঞ্জ হেফাজতে ইসলামী নেতাকর্মীরা তাদের লংমার্চ কর্মসূচী বাতিল করেছে ;) ;) ;) বাকীটুকু প্রগতিশীল ব্লগাররা বুঝে নিন । ) প্রাপ্ত । সত্য কি মিথ্যা তা সময়েই বলে দিবে । বিশিষ্ট ছাগুদের কে গালাগালি করে নিজেদের পরিচয় জাহির করার আমন্ত্রন জানাচ্ছি ।



আর গঠনমূলক আলোচনা করার জন্য প্রগতিশীল ব্লগারদের আমন্ত্রন রইল ।



অনেকেই প্রশ্ন করছেন এসব ঘটনা গোয়েন্দা সংস্থা জানে না কেন ? এর উত্তর হল তারা এটা জানে এবং এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নেয়া হয়েছে । কারো যদি সন্দেহ থাকে এ ব্যাপারে তাহলে আজকে বিকেল ছয়টা বার মিনিট পর্যন্ত আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মানুষের জান মাল রক্ষা করার প্রস্তুতির দিকে চোখ রাখতে পারেন । আপনার আশে পাশে কোনো হেফাজতে ইসলামীর কর্মী থাকলে তাকেও জিজ্ঞেস করতে পারেন লংমার্চে অংশ নেয়ার জন্য সে কত পাচ্ছে । এখন পর্যনত প্রাপ্ত তথ্যে এটুকু নিশ্চিত হওয়া গেছে যে টাকা ভাগাভাগি তে মনোমলিন্য দখা দেয়ার কারণে আস্তে আস্তে অনেক পক্ষ নিজেদের সরিয়ে নিচ্ছে এবং এখনও দর কষাকষি হচ্ছে । আবারো ছোট্ট একটা ঘটনা : সুনামগঞ্জ হেফাজতে ইসলামী নেতাকর্মীরা তাদের লংমার্চ কর্মসূচী বাতিল করেছে ;) :D । এখানে বলতে পারেন যে তারা গাড়ি পায়নি , কিন্তু সত্যিটা হল লংমার্চ বাতিল করার সিদ্ধান্ত গত কালকের ।



আর ছাগুদের মন্তব্যে অযথা সময় নষ্ট করা হবে না :D :D :D তরা টোদের গালাগালি চালিয়ে যেতে পারিস , তোদের পরিচয় তোদের লেখায়ই পাওয়া যাবে । কারণ তোদের মত অবুঝ অবলা প্রাণীদের সত্যি কথা বোঝার সামর্থ্য নেই ।












ভূমিকাঃ



আপনারা সকলেই অবগত আছেন যে কথিত আল্লামা শফি’র নেতৃত্বে একটি লং মার্চ ঢাকা অভিমুখে আসছে এই শনিবার ৬-ই এপ্রিল ২০১৩, প্রিয় পাঠকেরা আজকে আপনাদের বলব এক ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের কাহিনী। যা শুনলে আপনারা শিউরে উঠবেন। আপনারা বিষ্ময়ে হতবাক হয়ে যাবেন।





[লন্ডন শাখার হেজাফিত ইসলামী কর্মী হামিদীকে পুলিশ অনৈতিক কাজের জন্য গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছে (২২ শে ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ) ]

বিডি নিউজ২৪ এর লিঙ্ক









এই আন্দোলন আসলে হেফাজতী ইসলাম যে করবে তার কথা ছিলো না শুরুতে। জামাতের ইমেজ সারা বাংলাদেশে খারাপ থাকায় জামাত হন্য হয়ে একটা চ্যানেল খুজঁছিলো যে অন্য কোনোভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানো যায় কিনা দেশের পরিস্থিতিকে ঘোলাটে করে। এইসময় জামাতের ভাগ্য ভালোই বলতে হয়। কেননা শাহবাগ আন্দলোনের সময়। শাহবাগে ২২ শে ফেব্রুয়ারী শেখ নূরে আলম হামিদী নামক একজন যিনি বৃটিশ নাগরিক তিনি শাহবাগে এসেছিলেন তার হ্যান্ডি ক্যামেরা নিয়ে শাহবাগের আন্দোলন ভিডিও করতে। সে সময় হামিদী খুঁযে খুঁজে সেখানকার তরুনদের সিগেরেট খাওয়া, পথে বসে জাগ্রত নারীদের গান গাওয়া ইত্যাদি রেকর্ড করছিলেন। ঠিক সে সময় সেখানে অবস্থানরত তরুনদের সন্দেহ হয় এবং তাকে যখন জিজ্ঞেস করা হয় সে এখানে কি করছে তখন হামিদী ঠিক ঠাক কিছু বলতে পারেনি। পরে তার সাথে থাকা ক্যামেরা, ভিডিও ডিভাইস ইত্যাদি ঘেটে দেখা যায় যে হামিদী সেখানে মেয়েদের শরীরের নানা স্থান দূর থেকে ভিডিও করেছেন এবং ক্যামেরাতেও নানান ছবি তুলেছেন যেমন একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে একটি ছেলে সিগেরেট খাচ্ছে, একটি মেয়ে স্লোগান দিতে গিয়ে তার ওড়না পড়ে গেছে কিংবা একটি মেয়ে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে তার বান্ধবীর কাঁধে। ঠিক সে সময়ে ক্লান্ত ঐ বোনের অসতর্ক মুহুর্তের নানান স্থানের ছবি তুলে হামিদী এগুলো দিয়ে প্রচার চালাতে চেয়েছিলো।



কে এই শেখ নূরে আলম হামিদীঃ



এই হামিদী একজন ব্রিটিশ নাগরিক। ১৯৯৮ সালের দিকে আওয়ামীলীগ আমলে এই হামিদীর নামে জঙ্গি তৎপরতা বিষয়ে এলার্ট জারি হয় এবং পুলিশ হন্য হয়ে তাকে খুঁজতে থাকে। ১৯৯৯ সালে এই ব্যাক্তি পালিয়ে প্রথমে ভারত তারপর সেখান থেকে তার আরেক ভাইয়ের সাহায্যে যুক্তরাজ্যে যায়। হামদীর গ্রামের বাড়ি মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল। তার বাবা শেখ খলিলুর রহমান হামিদী বরুনার পীর। হামিদী বরুনা মাদ্রাসায় একসময় শিক্ষকতা করত। হামিদী লন্ডনে মূলত হেফাজতে ইসলামের প্রতিনিধি হিসেবেই কাজ করে যাচ্ছিলো। তাদের এই মাদ্রাসা পূর্ব লন্ডনের প্লাস্টোতে অবস্থিত। লন্ডনে এই হেফাজতী ইসলাম তাদের নাম ধারন করে আঞ্জুমানে হেফাজতী ইসলাম। প্রতি বছর লন্ডনে পহেলা এপ্রিলের মেলাতে এই হেফাজতী ইস্লামের কর্মীরা লন্ডনের বিভিন্ন রাস্তায় দাঁড়িয়ে লিফ্লেট দিত যাতে মানুষ মেলায় না যায়। এটা নাকি ইসলাম বিরোধী কাজ। হেফাজতে ইসলামের অধীনে যত মাদ্রাসা আছে সেগুলোর জন্য এই হামিদী প্রতি বছর রমজানে এবং বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের বা উৎসবের আগে টিভিতে, রেডিওতে এবং লন্ডনের বিভিন্ন সোর্স থেকে পাউন্ড সংগ্রহ করত।



শাহবাগের তরুনেরা হামিদীকে তার এইসব ঘৃণ্য কর্মকান্ড সহ হাতে নাতে ধরে গণপিটুনী দেবার চেষ্টা করলে সেখানকার কিছু তরুন তাকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে এবং হামিদীর কাছ থেকে উদ্ধার করে মহামূল্যবান কিছু ডকুমেন্টস। এইদিকে হামিদীও স্বীকার করে অনেক কিছু। আর এইসব কারনেই হেফাজতী ইসলাম নামে জঙ্গী দলটি ধীরে ধীরে মাথা চাড়া দিয়ে উঠে প্রতি





[উপরের ছবিতে জঙ্গী নূরে আলম হামিদীকে দেখা যাচ্ছে]







ডেটলাইন ২৮ শে ফেব্রুয়ারীঃ





সাঈদীর রায় শুনবার পর থেকেই সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পরিবার বার বার চেষ্টা চালাতে থাকে বি এন পি’র হাই কমান্ডের এম এক আনোয়ার, আলতাফ হোসেন চৌধুরীর সাথে। বি এন পি’র হাই কমান্ড অনেক আগের থেকেই সাকার উপর নাখোশ, এইদিকে সাদেক হোসেন খোকার একটা গ্রুপ সাকার ব্যাপার বি এন পি’তে পুরোপুরি অফ করে দিতে সক্ষম হয়েছে। তারেক রহমান সাফ জানিয়ে দিয়েছে সাকার ব্যাপারে কোনো কথা না বলতে। সব কিছু মিলিয়ে সাকার ছেলে ফাইয়াজ এবং হুম্মাম প্রাণপণে বি এন পি’র হাই কমান্ডে চেষ্টা করে যাচ্ছিলো খালেদা যাদে একটাবারের জন্য হলেও সাকার নাম উল্লেখ করে স্টেটমেন্ট দেয়। হুম্মাম শুধু তদবির করার জন্য এম কে আনোয়ারকে ৪৫ লাখ টাকা দেয় তবে আলতাফ হোসেন এইজন্য কোনো টাকা নেয় নি। এরা দুইজন মিলে যখন খালেদার সাথে দেখা করতে যান তখন এই বিষয়ে খালেদা শুধু শুনে গিয়েছিলেন, নেতা দুইজন উঠে আসবার সময় খালেদা আলতাফের দিকে তাকিয়ে বলেছিলো, সালাউদ্দিনকে একটু ঠাট কমাতে বলেন। এইভাবে বি এন পিতে তার জায়গা হবে না। সাকার পরিবার এই খবর শুনে বুঝতে পারে যে বিপদের সময় বি এন পি মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছে। হাসিনার সাথে সাকার স্ত্রী ফারহাত কাদের দেখা করতে চাইলেও হাসিনা সরাসরি বলে দেন সাকার পরিবারের কেউ যেন তার আশে পাশে না আসে কোনোভাবেই।







মার্চের প্রথম সপ্তাহঃ



এমন একটা অবস্থায় সাকার অত্যন্ত কাছের লোক মাওলানা আবদুর রহমান চৌধুরী সাকার বড় ছেলে ফাইয়াজ কাদেরের কাছে একটা প্রস্তাব আনে যে হেফাজতী ইসলামের এক নেতাকে সরকার আর শাহবাগের জনতারা খুব অপদস্থ করেছে, এখন সে জেলে এই ব্যাপারে সাকা যদি হেল্প করতে পারে তাহলে তারা বসতে পারে। সেই সাথে আব্দুর রহমান আরো জানায় যে হেফাজতী ইসলামী একটা বড় সড় আন্দোলনে যেতে চায়। এই পুরা আন্দোলোনের জন্য অনেক টাকার দরকার। সাকার ছেলে ফাইয়াজ আবদুর রহমান চৌধুরীকে সরাসরি কথা দেয় না। সে বলে তারা বাবার সাথে কথা বলে তাকে জানাবে। হেফাজতী ইসলামের প্রধান আল্লামা শফি অনেক আগের থেকেই সাকার কৃপায় চট্রগ্রামে টিকে থাকা লোক। এখন সাকাকে এইভাবে প্রস্তাব করায় তেলে বেগুনে তেঁতে উঠে সাকার স্ত্রী ফারহাত। তারপরেও পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রনে নেই দেখে পিপড়াও লাথি দেয়, এই হিসেব কষে চুপ থাকেন তিনি। সাকাকে এই প্রস্তাব দিলে সাকা তার ছোট ছেলে হুম্মামকে এই ব্যাপারে ইনভলভড হতে বলে এবং জামায়াতে ইসলামীর একটা স্ট্রং লিঙ্ক এখানে কাযে লাগাতে বলে। কারাগারে এই প্রস্তাব শুনে সাকার প্রথম কথা ছিলো “সোদানির পুতেরা তাইলে এখন প্রস্তাব নিয়া আসছে?”











ফাইয়াজ আর হুম্মাম জামাতের সেলিম, রফিকুল,শিবিরের নেতা দেলোয়ার, হেফাজতের মাওলানা রুহী, জুনায়েদ আল হাবিবি এবং আব্দুর রহমান চৌধুরীর সাথে একটা গোপন বৈঠকে বসে রাঙ্গুনিয়ার পেনিনসুলা হোটেলে। এই সময় হুম্মাম জামাত শিবিরের তিন নেতা এবং হেফাজতের মাওলানা রুহীকে ও জুনায়েদকে আই ফোন ৫ গিফট করে। এই বৈঠকে আসার আগে ফাইয়াজ তারা চাচা গিয়াসুদ্দিন কাদের চৌধুরী, মীর নাছির ও তার ছেলে শেখ হেলালের সাথে বৈঠক করে নেয়। যদিও গিকার সাথে সাকার পরিবারের অত্যন্ত খারাপ সম্পর্ক, তথাপিও গিকা এই ব্যাপারে আগের সব কথা ভুলে থাকে। কেননা গিকার নামেও এখন তদন্ত চলছে। এইদিকে মীর কাশিমের ছেলে আরমানের সাথেও হুম্মামের একটা ফোন কনফারেন্স হয় এবং আরমান পুরো নিশ্চিত করে যে, সে সাকার পরিবারের যে কোনো সিদ্ধান্তের সাথে আছে। সাকার স্ত্রী যোগাযোগ করে চট্রগ্রামের মেয়র মহিউদ্দিনের সাথে এবং মহিউদ্দিন সরাসরি কিছু না বল্লেও তাদের পুরা পরিবারের সাথে আছে বলে জানায় এবং চিন্তা করতে মানা করে। সব কিছু নিশ্চিত করার পর হুম্মাম এবং ফাইয়াজের সাথে জামাত-শিবিরের ওই তিন নেতা, হেফাজত ইসলামীর মাওলানা রুহী এবং সাকার নিকট আত্নীয় মাওলানা আব্দুর রহমান চৌধুরীর সাথে মিটং হয়। মিটিং চলে প্রায় সাড়ে ৫ ঘন্টার মত এবং সেখানেই মূলত প্ল্যান করা হয় যে এখন সামনে সবকিছু করবে হেফাজতী ইসলামী। পেছনে সাপোর্ট দিবে সাকা-গিকার পরিবার, মীর কাশিমের পরিবার এবং জামাত। বি এন পি’কে বুঝানোর দায়িত্ব থাকে আলতাফ হোসেন চৌধুরী আর মীর নাছিরের উপর। মজার ব্যাপার হোলো এই বৈঠকের শেষে আলাদা ভাবে মাওলানা রুহী হুম্মামের কাছে আর্জেন্ট ভিত্তিতে ৭ লাখ টাকা ধার চায়। হুম্মাম পরের দিন মাওলানা রুহীকে সাত লাখ টাকা দেয় এবং এই টাকা দিতে যায় নুরুল আমীন নামে হুম্মামের এক কাছের লোক।



কি করতে চায় সাকা এবং আল্লামা শফি?



এই লং মার্চের একটা বড় প্ল্যান ছিলো যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত বি এন পি’র সাবেক এম্পি আব্দুল আলীমকে খুন করা। এতে করে দেশে একটা ভয়াবহ বিশৃংখলা তৈরী হবে। নাজিমুদ্দিন রোডের জেলখানায় পাগলা ঘন্টি বাজানোর পরিকল্পনাও আছে সেখানকার দুইজন কয়েদীকে খুন করে। এখানে পরিকল্পনা করা হয় কওমী মাদ্রাসার প্রায় ৫০ জনকে ফেলে দেয়া হবে আওয়ামীলীগ আর বাম দলের নাম করে। ঢাকাতে তারা অতর্কিতে হামলা করবে গণ জাগরণ মঞ্চে এবং সেইখানেও তারা হামলা করে কমের পক্ষে ৫ জনকে ফেলে দিবে। এই দায়িত্ব টা নেয় জামাতের শিবিরের দেলোয়ার। এই একই সাথে হিজবুত তাহরীর একটা বড় অংশকেও সাকার পক্ষ থেকে প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকা দেয়া হয়েছে তাদের কার্যক্রম চালাবার জন্য। এই টাকার লেনদেন হয়েছে ঢাকার মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোডের এক বাড়িতে। হিজবুত তাহরীর প্রধানমন্ত্রীকে সরাসরি আত্নঘাতী বোমা হামলায় খুন করবার জন্য এক পায়ে দাঁড়ানো। এই লং মার্চেও এরকম প্রস্তাব আসলেও সাকার পরিবার এবং বি এন পি’র থিঙ্ক ট্যাঙ্ক এখনো সময় হয়নি বলে এই প্রস্তাবে সায় দেয়নি। উলটা তারা ভয় পেয়েছে যে হিজবুত তাহরীর এই লং মার্চে বড় ধরনের নাশকতা করতে পারে আর পুরো লং মার্চের বারোটা বাজিয়ে দিতে পারে। হিজবুতীরা যাতে এই ধরনের সহিংস কিছু না করে এই জন্য দফায় দফায় বৈঠক হয় তাজমহল রোডের ওই বাড়িতে। এদের একটা বৈঠক হয় সাকার মেয়ে ফারজিনের গুলশানের ক্যাফে বিটার সুইটে।







[সাকার মেয়ে ফারজিনকে তার ক্যাফে বিটার সুইটের দেখা যাচ্ছে]





[মাওলানা রুহী]





আমার দেশ কার্যালয়ে বৈঠকঃ









আমার দেশ কার্যালয় সব সময় পুলিশের নজরদারী থাকলেও সেখানে গোপনে একটি বৈঠক হয় গত ১১ মার্চ সন্ধ্যা ৭ টায়। এই বৈঠকটাতেই মূলত হেফাজতের অন্যতম নীতি নির্ধারক বৈঠক। এই মিটিঙ্গে ফরহাদ মজাহার, শওকত মাহমুদ, শিবিরের দেলোয়ার, সাকার ছেলে হুম্মাম, মাওলানা রুহী,আল্লামা সুলতান যওক নদভী,ইনামুল হক কাসেমী, মুফতি হারুন ইজহার চৌধুরী, মীর কাশেমের ছেলে আরমান এবং আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। এই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয় অনেক কিছুর। এখানে টাকা পয়সা থেকে শুরু করে কিভাবে কিভাবে লং মার্চ হবে, কিভাবে নৈরাজ্য চালানো হবে সব ধরনের সিদ্ধান্ত হয়। মীর কাশেম, জামাত এবং সাকার পরিবার মিলে মোট ৮০ থেকে ৯০ কোটি তাকার একটা রাফ বাজেট ব্যাবস্থা করবে বলে বলা হয় এবং টাকাটা মাহমুদুর রহমানের মাধ্যমে ডিস্ট্রিবিউট করা হবে বলে ঘোষনা দিলে বৈঠকে মাওলানা রুহী এবং হারুন ইজহার বলে এই টাকা সরাসরি যারা যারা আন্দোলন করবে সেইসব দলের নেতাদের আলাদা আলাদা দিতে হবে। মাওলানা রুহী হেফাজতী ইসলামের জন্য একাই ৪৫ কোটি টাকা দাবী করে বসে। এই সময় শওকত মাহমুদ মাওলানা রুহীর উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলে মাওলানা রুহীও পালটা পালটি তর্ক করতে থাকে। এক সময় শওকত মাহমুদ ওই মিটিং ছেড়ে সব হুজুরদের চলে যেতে বললে একটা ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়। তখন ফরহাদ মজাহার, আল্লামা নদভী এবং হুম্মাম মিলে পরিস্থিতি ঠান্ডা করেন। মাহমুদুর রহমান এ সময় চুপচাপ ছিলেন। মাহমুদুর রহমান মাওলানা রুহীকে বলেন যে আমরা দুইবার আপনাদের বিজ্ঞাপন প্রথম পাতায় দিয়েছি সম্পূর্ন ফ্রি, প্রতিদিন আপনাদের খবর ছাপাচ্ছি প্রথম পেইজে এইটা ভুলে যাবেন না। মিটিং শেষ হয় ওইদিন রাত ২ টায়। পরে চাইনিজ খাবার আনা হয় রেস্টুরেন্ট থেকে। হুম্মাম এবং আরমান না খেয়ে চলে যান তাড়া আছে বলে।





[হেফাজতীদের সাথে মাহমুদূর রহমান]











১৫ ই মার্চঃ











সাকার পরিবার থেকে একটা সিদ্ধান্ত হয় যে যারা যারা আন্দোলন করবে তাদেরকে আলাদা ভাবে দল ভিত্তিক টাকা দেয়া হবে। কারন মাহমুদুর রহমানের অফিসে মিটিং থেকেই তারা বুজতে পেরেছে যে হুজুরেরা টাকা না দিলে লড়বে না। এর মধ্যে তার থেকে মাওলানা রুহী ধারের কথা বলে ৭ লাখ টাকাও নিয়েছে হুম্মামের কাছ থেকে। এই একই সিদ্ধান্ত নেয়া হয় মীর কাশেমের পক্ষ থেকেও। এইসময় মীর নাছিরের ছেলে মীর হেলাল বার বার বলে আমার দেশের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করে যাতে কিছু করা না হয়। এই নতুন ঝামেলা নিয়ে আবারো সাকার মেয়ে ফারজিনের ক্যাফেতে বৈঠক হয় হুম্মাম, আরমান, মীর হেলাল এবং হেলালের সাথে আসা এক বন্ধু লিটনের। এই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় মাহমুদুর রহমানকে ৩ কোটি, দারুল মাআরিফ চট্রগ্রামের মহাপরিচালক মাওলানা নদভীকে ২ কোটি, কওমী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমানকে ১ কোটি, পটিয়া মাদ্রাসার মহা পরিচালক আব্দুল হালিম বোখারীকে ৫০ লক্ষ এবং হেফাজতী ইসলামকে দেয়া হবে ৪৫ কোটি টাকা এবং জামাত নিজে খরচ করবে বাকী টাকার অংশ তাদের নিজেদের ফান্ড থেকে। সিদ্ধান্ত হয় যে এই পুরা লং মার্চের সব দায় দায়িত্ব থাকবে হেফাজতী ইসলামের কাছে এবং চট্রগ্রাম থেকে পুরো ব্যাক আপ দিবে জামাত-শিবির আর বি এন পি’র সাকা গ্রুপ।



টাকা নিয়ে গ্যাঞ্জাম এবং আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ানোঃ



কওমী শিক্ষা বোর্ডের ফুফতি কাশেমী এই অর্থ নিতে রাজী হয় কিন্তু ওইদিকে বেঁকে বসেন বর্ষীয়ান মুফতি আব্দুর রহমান। তিনি বুঝতে পারেন এখানে হেফাজতীদের অনেক টাকা দেয়া হচ্ছে সেই তুলনায় তাদেরকে অনেকটা ভিক্ষার মত দেয়া হচ্ছে। একই ব্যাপার বাকীদের সাথেও হয় এবং এদের সবার সাথে একটা বৈঠক হয় মার্চের ২০ তারিখে সাকার ধানমন্ডির বাসায়। এখানে কোনোভাবেই এদের কাউকে বুঝানো যায় না। পরে বৈঠক শেষ হলে হুম্মাম, ফাইয়াজ, মীর হেলাল বুঝতে পারে যে যেখানে এই হুজুরেরা টাকার কাঙ্গাল এবং এত টাকা যারা জীবনে চোখেও দেখে নাই তারা সরকারী ভয়েই সরে যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত এই পুরো অংশটাই এই লং মার্চ থেকে সরে দাঁড়াবার অবস্থা হলে জামাত এই পুরো সিন্ডিকেট কে প্রায় ২৫ কোটি টাকায় রাজি করায়। মাহমুদুর রহমানের সাথে শেষ পর্যন্ত ৪ কোটি টাকায় রফা হয় পুরো ব্যাপারটাতেই আর হেফাজতীদের মোট দেয়া হয় ৪৫ কোটি টাকা।













[sb] নিজেদের ভেতর অন্তর্দন্দ্ব ও চরম অবিশ্বাস-কলহঃ



এই পুরো ব্যাপারটা যেহেতু কোনো আদর্শিক আন্দোলন নয় এবং এর সাথে সম্পূর্ণ ভাবেই টাকা পয়সা আর নিজের লাভ জনিত কারনে সেহেতু খুব স্বাভাবিক ভাবেই এই পুরো গোষ্ঠীর বিভিন্ন মতাদর্শের দলের ভেতর শুরু হয় কোন্দল। সেটাও টাকা নিয়ে। হেফাজতী ইসলাম একসাথে এত টাকা পাবে এইটা কোনোভাবে মানতে পারছে না অন্যান্য দলে গুলো। এবং সে কারনেই আস্তে আস্তে কয়েকটা দল আস্তে আস্তে বিভক্ত হয়ে পড়লো। হেফাজতের কর্মসূচিতে যুদ্ধাপরাধী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মুক্তি দাবিসহ কয়েকটি বিষয়ে আপত্তি তুলে শেষ মুহূর্তে লংমার্চ থেকে দূরে সরে গেছেন বলে খবর আসে বিভিন্ন স্থান থেকে। পরে জামাতী ইসলামের মধ্যস্থতায় সম্মিলিত কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, চট্টগ্রামের বর্ষীয়ান আলেম ফকিহুল মিল্লাত আল্লামা মুফতি আবদুর রহমান, ঐতিহ্যবাহী পটিয়া মাদ্রাসার মহাপরিচালক আল্লামা আবদুল হালিম বোখারী, দারুল মাআরিফ চট্টগ্রামের মহাপরিচালক আল্লামা সুলতান যওক নদভী মোট ২৫ কোটি টাকায় একটা রফা করে। যার মধ্যে ১০ কোটি টাকাই পাচ্ছে মুফতি আব্দুর রহমান।













এই ঘটনাতে মুফতী কাশেমী অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হন। কারন এই ডিল করার সময় তাকে জানানো হয়নাই এবং টাকার ব্যাপারেও তাকে কিছু বলা হয়নি। সম্মিলিত কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের কেন্দ্রীয় নেতা ও মুফতি আবদুর রহমানের ঘনিষ্ঠভাজন মুফতি ইনামুল হক কাসেমী এই ঘটনার প্রেক্ষিতে আলাদা দল নিয়ে লং মার্চের ঘোষনা দিলে পরে এইবার হুম্মাম, জামাতের রফিকের মাধ্যমে আবার একটা সুরাহা হয়। কাশেমীকে দেয়া হয় ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। কাশেমি প্রথমে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী পটিয়া মাদ্রাসায় কঠোর নির্দেশ জারি করেছিলো কেউ যাতে লং মার্চে না যায়, কোনো ছাত্র-শিক্ষক হেফাজতের কর্মসূচিতে অংশ নেবেন না। এমনকি বিশেষ পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছে, কেউ যাতে মাদ্রাসা ক্যাম্পাসের বাইরে বেরোতে না পারেন। পরে কাশেমী ও আব্দুর রহমানের ভেতর একটা দফা হয় যে তারা এক সাথে মিলে মিশে কাজ করবে।



এদিকে গত ২৯ মার্চ শুক্রবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জাতীয় মহাসমাবেশে চরমোনাইয়ের পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম হেফাজতের লংমার্চ কর্মসূচিতে সমর্থন ঘোষণা করলেও তাতে তাঁর দল ও মুরিদরা অংশ নেবেন না বলে জানা গেছে। সম্প্রতি হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগর কমিটির আহ্বায়ক বারিধারা মাদানিয়া মাদ্রাসার মহাপরিচালক মাওলানা নুর হোসাইন কাসেমীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গুলশানের কার্যালয়ে গিয়ে সাক্ষাৎ করে। বিরোধীদলীয় নেতার সঙ্গে কাসেমী সাহেবের সাক্ষাৎ-রহস্য এবং বিভিন্ন সময়ে উত্থাপিত হেফাজতের নেপথ্যে জামায়াত-শিবিরের প্রভাব ও ষড়যন্ত্র বিষয়ে হিসাব-নিকাশ শেষে চরমোনাইয়ের পীরের অনুসারীরা শেষ পর্যন্ত লংমার্চে অংশ নেবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, তারা এই লংমার্চে দেওয়া সমর্থন বহাল রাখলেও লংমার্চ কর্মসূচিতে অংশ নেবে না। দলটির কেন্দ্রীয় সহকারী মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমানো তার সিদ্ধান্তের কথা জানান যে তারা আর এই আন্দোলনে নেই।













কিভাবে অর্থ দেয়া হোলোঃ



এখানে উল্লেখ্য যে মোট ৮০ থেকে ৯০ কোটি টাকার একটা মোটামুটি রাফ বাজেট করা হয়েছিলো শুরুতেই। এত টাকার বাজেটের মধ্যে যে টাকা জামাত নিজে খরচ করবে তার পরিমান প্রায় ৩৫ কোটি টাকা। জামাত অবশ্য তাদের এই টাকা শুধু নিজেদের দলের জন্য নয় বরং মুফতি আব্দুরু রহমান, কাশেমী ইত্যাদি খাতে ব্যয় করবে বলে ঠিক হয়। এর মধ্যে ৪৫ কোটি পাচ্ছে হেফাজতী ইসলামী এবং ৪ কোটি পাচ্ছে মাহমুদুর রহমান। বাকী বাজেটের মধ্যে মধ্যে ১০ কোটি পায় মুফতি আব্দুর রহমান, ১ কোটি ৭০ পায় মুফতী কাশেমী, কিছু টাকা টাকা হুম্মাম ডিস্ট্রিবিউট করে বাবু নগর, হাটজাহাজারি সহ আরো কিছু মাদ্রাসায় ও এতিম খানায় এবং সেখানে কওমী মাদ্রাসার মহাপরিচালকের নিষেধ মেনেও যাতে তারা লং মার্চে শরিক হয় এই চেষ্টা চলতে থাকে। মজার ব্যাপার হলো মহাপরিচালক আব্দুর রহমানের অগোচরে আরো কিছু টাকা দেয়া হয় ইনামুল হক কাশেমিকে তাদের দফার বাইরে । যাতে করে সে গহিরা, হাটহাজারি, রাঙ্গুনিয়া, রাউজান সহ অনান্যা এলাকায় মাদ্রাসার ছাত্রদের দিয়ে ব্যাপক নৈরাজ্য তৈরী করতে পারে শনিবার। এই টাকার পরিমান নিয়ে দুই রকমের বক্তব্য পাওয়া গেছে। একটা সূত্র থেকে বলছে ৮০ লক্ষ, আরেকটা সূত্র থেকে বলছে ১ কোটি। এই টাকা দেয়া হয় বাবুল চৌধুরী নামে এক ব্যাক্তাধ্যমে চিটাগাং নিউমার্কেটের পাশের এক রেস্তোরায়।



হেফাজতী ইসলাম সহ সকল শরীকরা কিভাবে লং মার্চ আগাবেঃ











এইখানে লং মার্চের দুইটা প্ল্যান আছে। প্ল্যান ১ আর ২, এই দুইটা প্ল্যান পুরো সাজিয়েছে জামাত নেতা রফিক ও সেলিম। ষড়যন্ত্রকারীরা জানে যে সরকার এই মার্চে বাঁধা দিতে পারে সে কারনে শুরু থেকেই তারা চেয়েছে মূল ব্যাক্তি আল্লামা শফিকে তারা ঢাকায় নিয়ে আসবে এবং এইখানে একটা জমায়েত তারা বৃহস্পতিবার [মার্চ-৪] থেকেই করবে। যদি কোন কারনে আল্লামা শফিকে চট্রগ্রাম থেকে না আসতে দেয় তাহলে তারা ঢাকার মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে শুরু করে সেন্ট্রাল ঢাকার একটা অংশে তান্ডব চালাবে। জামাতের লোকেরাই জামাতের কিছু তরুন নেতাদের খুন করবে, কিছু মাদ্রাসা পুড়িয়ে দিবে। যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত আবদুল আলীম কে হিট করবার জন্য তারা এরই মধ্যে পাকিস্তান থেকে স্নাইপার এনেছে। এই ঘটনাটা ঘটিয়ে দিতে পারলেই জামাত দেখাতে পারবে যে এই ট্রাইবুনালে আটক যারা তারা নিরাপদ নয় এবং এই বিচার পুরাই প্রহসন। চট্রগ্রামে ইনিশিয়ালী সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবে আব্দুর রহমান চৌধুরী এবং এম এ হাসেম খান। এরা দুইজনই সাকার অত্যন্ত কাছের লোক এবং পুরা ব্যাপারটাই এরা শুরু থেকেই তদারকি করছে নিভৃতে। হেফাজতী ইসলাম সহ সব দল বিভিন্ন এলায় মোট ১৫৬ টা টিম বানিয়েছে। এরা বিভিন্ন জেলা, উপজেলা ও থানা থেকে লং মার্চের সাথে যোগ দিবে। মূলত এই দলটি ঢাকাতে ঢুকার সাথে সাথেই এদের মধ্যে ১৫ টি ইউনিট শুরু করবে তান্ডব। খুলনাতে একটা গ্রুপ নাস্তিক সেজে কোরান শরীফ পুড়িয়ে দিবে এবং এই ঘটনার জের ধরে হিন্দুদের মন্দির ভাঙচুর হবে। এসবের জের ধরে ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডে একদল হানা দিয়ে পুরো কারাগারে পাগলা ঘন্টী বাজিয়ে দিবে। একাত্তর টিভি, প্রথম আলো কার্যালয় সহ অন্যান্য ভবনে এদের একটা ইউনিট এটাক করবে বলে খবর আছে।



মূলত কি উদ্দেশ্যে এই লং মার্চ?



আসলে প্রাথমিক ভাবে এক নূরে আলম হামিদীর অনৈতিক কার্যকলাপের জের ধরে যদিও হেফাজতী ইসলাম এই ব্যাপারটিকে তাদের উপর আক্রমণ হিসেবে নিয়েছে পরবর্তীতে এই তথাকথিত ইসলামী দলটি টাকার কাছে বিক্রি হয়ে যায় এবং জামাত ও সাকার পরিবার পুরো ব্যাপারটিকে একেবারেই যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাবার কৌশল হিসেবেই শুধুমাত্র টাকার জোরে সব কিছু কিনে নেয়। অতি সংক্ষেপে এই আন্দোলনকে শুধুমাত্র যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাবার আন্দোলনই বলা যেতে পারে, অন্য কিছু নয়।







(সংগৃহীত)











ভূমিকাঃ



আপনারা সকলেই অবগত আছেন যে কথিত আল্লামা শফি’র নেতৃত্বে একটি লং মার্চ ঢাকা অভিমুখে আসছে এই শনিবার ৬-ই এপ্রিল ২০১৩, প্রিয় পাঠকেরা আজকে আপনাদের বলব এক ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের কাহিনী। যা শুনলে আপনারা শিউরে উঠবেন। আপনারা বিষ্ময়ে হতবাক হয়ে যাবেন।





[লন্ডন শাখার হেজাফিত ইসলামী কর্মী হামিদীকে পুলিশ অনৈতিক কাজের জন্য গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছে (২২ শে ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ) ]

বিডি নিউজ২৪ এর লিঙ্ক









এই আন্দোলন আসলে হেফাজতী ইসলাম যে করবে তার কথা ছিলো না শুরুতে। জামাতের ইমেজ সারা বাংলাদেশে খারাপ থাকায় জামাত হন্য হয়ে একটা চ্যানেল খুজঁছিলো যে অন্য কোনোভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানো যায় কিনা দেশের পরিস্থিতিকে ঘোলাটে করে। এইসময় জামাতের ভাগ্য ভালোই বলতে হয়। কেননা শাহবাগ আন্দলোনের সময়। শাহবাগে ২২ শে ফেব্রুয়ারী শেখ নূরে আলম হামিদী নামক একজন যিনি বৃটিশ নাগরিক তিনি শাহবাগে এসেছিলেন তার হ্যান্ডি ক্যামেরা নিয়ে শাহবাগের আন্দোলন ভিডিও করতে। সে সময় হামিদী খুঁযে খুঁজে সেখানকার তরুনদের সিগেরেট খাওয়া, পথে বসে জাগ্রত নারীদের গান গাওয়া ইত্যাদি রেকর্ড করছিলেন। ঠিক সে সময় সেখানে অবস্থানরত তরুনদের সন্দেহ হয় এবং তাকে যখন জিজ্ঞেস করা হয় সে এখানে কি করছে তখন হামিদী ঠিক ঠাক কিছু বলতে পারেনি। পরে তার সাথে থাকা ক্যামেরা, ভিডিও ডিভাইস ইত্যাদি ঘেটে দেখা যায় যে হামিদী সেখানে মেয়েদের শরীরের নানা স্থান দূর থেকে ভিডিও করেছেন এবং ক্যামেরাতেও নানান ছবি তুলেছেন যেমন একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে একটি ছেলে সিগেরেট খাচ্ছে, একটি মেয়ে স্লোগান দিতে গিয়ে তার ওড়না পড়ে গেছে কিংবা একটি মেয়ে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে তার বান্ধবীর কাঁধে। ঠিক সে সময়ে ক্লান্ত ঐ বোনের অসতর্ক মুহুর্তের নানান স্থানের ছবি তুলে হামিদী এগুলো দিয়ে প্রচার চালাতে চেয়েছিলো।



কে এই শেখ নূরে আলম হামিদীঃ



এই হামিদী একজন ব্রিটিশ নাগরিক। ১৯৯৮ সালের দিকে আওয়ামীলীগ আমলে এই হামিদীর নামে জঙ্গি তৎপরতা বিষয়ে এলার্ট জারি হয় এবং পুলিশ হন্য হয়ে তাকে খুঁজতে থাকে। ১৯৯৯ সালে এই ব্যাক্তি পালিয়ে প্রথমে ভারত তারপর সেখান থেকে তার আরেক ভাইয়ের সাহায্যে যুক্তরাজ্যে যায়। হামদীর গ্রামের বাড়ি মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল। তার বাবা শেখ খলিলুর রহমান হামিদী বরুনার পীর। হামিদী বরুনা মাদ্রাসায় একসময় শিক্ষকতা করত। হামিদী লন্ডনে মূলত হেফাজতে ইসলামের প্রতিনিধি হিসেবেই কাজ করে যাচ্ছিলো। তাদের এই মাদ্রাসা পূর্ব লন্ডনের প্লাস্টোতে অবস্থিত। লন্ডনে এই হেফাজতী ইসলাম তাদের নাম ধারন করে আঞ্জুমানে হেফাজতী ইসলাম। প্রতি বছর লন্ডনে পহেলা এপ্রিলের মেলাতে এই হেফাজতী ইস্লামের কর্মীরা লন্ডনের বিভিন্ন রাস্তায় দাঁড়িয়ে লিফ্লেট দিত যাতে মানুষ মেলায় না যায়। এটা নাকি ইসলাম বিরোধী কাজ। হেফাজতে ইসলামের অধীনে যত মাদ্রাসা আছে সেগুলোর জন্য এই হামিদী প্রতি বছর রমজানে এবং বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের বা উৎসবের আগে টিভিতে, রেডিওতে এবং লন্ডনের বিভিন্ন সোর্স থেকে পাউন্ড সংগ্রহ করত।



শাহবাগের তরুনেরা হামিদীকে তার এইসব ঘৃণ্য কর্মকান্ড সহ হাতে নাতে ধরে গণপিটুনী দেবার চেষ্টা করলে সেখানকার কিছু তরুন তাকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে এবং হামিদীর কাছ থেকে উদ্ধার করে মহামূল্যবান কিছু ডকুমেন্টস। এইদিকে হামিদীও স্বীকার করে অনেক কিছু। আর এইসব কারনেই হেফাজতী ইসলাম নামে জঙ্গী দলটি ধীরে ধীরে মাথা চাড়া দিয়ে উঠে প্রতি





[উপরের ছবিতে জঙ্গী নূরে আলম হামিদীকে দেখা যাচ্ছে]







ডেটলাইন ২৮ শে ফেব্রুয়ারীঃ





সাঈদীর রায় শুনবার পর থেকেই সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পরিবার বার বার চেষ্টা চালাতে থাকে বি এন পি’র হাই কমান্ডের এম এক আনোয়ার, আলতাফ হোসেন চৌধুরীর সাথে। বি এন পি’র হাই কমান্ড অনেক আগের থেকেই সাকার উপর নাখোশ, এইদিকে সাদেক হোসেন খোকার একটা গ্রুপ সাকার ব্যাপার বি এন পি’তে পুরোপুরি অফ করে দিতে সক্ষম হয়েছে। তারেক রহমান সাফ জানিয়ে দিয়েছে সাকার ব্যাপারে কোনো কথা না বলতে। সব কিছু মিলিয়ে সাকার ছেলে ফাইয়াজ এবং হুম্মাম প্রাণপণে বি এন পি’র হাই কমান্ডে চেষ্টা করে যাচ্ছিলো খালেদা যাদে একটাবারের জন্য হলেও সাকার নাম উল্লেখ করে স্টেটমেন্ট দেয়। হুম্মাম শুধু তদবির করার জন্য এম কে আনোয়ারকে ৪৫ লাখ টাকা দেয় তবে আলতাফ হোসেন এইজন্য কোনো টাকা নেয় নি। এরা দুইজন মিলে যখন খালেদার সাথে দেখা করতে যান তখন এই বিষয়ে খালেদা শুধু শুনে গিয়েছিলেন, নেতা দুইজন উঠে আসবার সময় খালেদা আলতাফের দিকে তাকিয়ে বলেছিলো, সালাউদ্দিনকে একটু ঠাট কমাতে বলেন। এইভাবে বি এন পিতে তার জায়গা হবে না। সাকার পরিবার এই খবর শুনে বুঝতে পারে যে বিপদের সময় বি এন পি মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছে। হাসিনার সাথে সাকার স্ত্রী ফারহাত কাদের দেখা করতে চাইলেও হাসিনা সরাসরি বলে দেন সাকার পরিবারের কেউ যেন তার আশে পাশে না আসে কোনোভাবেই।







মার্চের প্রথম সপ্তাহঃ



এমন একটা অবস্থায় সাকার অত্যন্ত কাছের লোক মাওলানা আবদুর রহমান চৌধুরী সাকার বড় ছেলে ফাইয়াজ কাদেরের কাছে একটা প্রস্তাব আনে যে হেফাজতী ইসলামের এক নেতাকে সরকার আর শাহবাগের জনতারা খুব অপদস্থ করেছে, এখন সে জেলে এই ব্যাপারে সাকা যদি হেল্প করতে পারে তাহলে তারা বসতে পারে। সেই সাথে আব্দুর রহমান আরো জানায় যে হেফাজতী ইসলামী একটা বড় সড় আন্দোলনে যেতে চায়। এই পুরা আন্দোলোনের জন্য অনেক টাকার দরকার। সাকার ছেলে ফাইয়াজ আবদুর রহমান চৌধুরীকে সরাসরি কথা দেয় না। সে বলে তারা বাবার সাথে কথা বলে তাকে জানাবে। হেফাজতী ইসলামের প্রধান আল্লামা শফি অনেক আগের থেকেই সাকার কৃপায় চট্রগ্রামে টিকে থাকা লোক। এখন সাকাকে এইভাবে প্রস্তাব করায় তেলে বেগুনে তেঁতে উঠে সাকার স্ত্রী ফারহাত। তারপরেও পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রনে নেই দেখে পিপড়াও লাথি দেয়, এই হিসেব কষে চুপ থাকেন তিনি। সাকাকে এই প্রস্তাব দিলে সাকা তার ছোট ছেলে হুম্মামকে এই ব্যাপারে ইনভলভড হতে বলে এবং জামায়াতে ইসলামীর একটা স্ট্রং লিঙ্ক এখানে কাযে লাগাতে বলে। কারাগারে এই প্রস্তাব শুনে সাকার প্রথম কথা ছিলো “সোদানির পুতেরা তাইলে এখন প্রস্তাব নিয়া আসছে?”











ফাইয়াজ আর হুম্মাম জামাতের সেলিম, রফিকুল,শিবিরের নেতা দেলোয়ার, হেফাজতের মাওলানা রুহী, জুনায়েদ আল হাবিবি এবং আব্দুর রহমান চৌধুরীর সাথে একটা গোপন বৈঠকে বসে রাঙ্গুনিয়ার পেনিনসুলা হোটেলে। এই সময় হুম্মাম জামাত শিবিরের তিন নেতা এবং হেফাজতের মাওলানা রুহীকে ও জুনায়েদকে আই ফোন ৫ গিফট করে। এই বৈঠকে আসার আগে ফাইয়াজ তারা চাচা গিয়াসুদ্দিন কাদের চৌধুরী, মীর নাছির ও তার ছেলে শেখ হেলালের সাথে বৈঠক করে নেয়। যদিও গিকার সাথে সাকার পরিবারের অত্যন্ত খারাপ সম্পর্ক, তথাপিও গিকা এই ব্যাপারে আগের সব কথা ভুলে থাকে। কেননা গিকার নামেও এখন তদন্ত চলছে। এইদিকে মীর কাশিমের ছেলে আরমানের সাথেও হুম্মামের একটা ফোন কনফারেন্স হয় এবং আরমান পুরো নিশ্চিত করে যে, সে সাকার পরিবারের যে কোনো সিদ্ধান্তের সাথে আছে। সাকার স্ত্রী যোগাযোগ করে চট্রগ্রামের মেয়র মহিউদ্দিনের সাথে এবং মহিউদ্দিন সরাসরি কিছু না বল্লেও তাদের পুরা পরিবারের সাথে আছে বলে জানায় এবং চিন্তা করতে মানা করে। সব কিছু নিশ্চিত করার পর হুম্মাম এবং ফাইয়াজের সাথে জামাত-শিবিরের ওই তিন নেতা, হেফাজত ইসলামীর মাওলানা রুহী এবং সাকার নিকট আত্নীয় মাওলানা আব্দুর রহমান চৌধুরীর সাথে মিটং হয়। মিটিং চলে প্রায় সাড়ে ৫ ঘন্টার মত এবং সেখানেই মূলত প্ল্যান করা হয় যে এখন সামনে সবকিছু করবে হেফাজতী ইসলামী। পেছনে সাপোর্ট দিবে সাকা-গিকার পরিবার, মীর কাশিমের পরিবার এবং জামাত। বি এন পি’কে বুঝানোর দায়িত্ব থাকে আলতাফ হোসেন চৌধুরী আর মীর নাছিরের উপর। মজার ব্যাপার হোলো এই বৈঠকের শেষে আলাদা ভাবে মাওলানা রুহী হুম্মামের কাছে আর্জেন্ট ভিত্তিতে ৭ লাখ টাকা ধার চায়। হুম্মাম পরের দিন মাওলানা রুহীকে সাত লাখ টাকা দেয় এবং এই টাকা দিতে যায় নুরুল আমীন নামে হুম্মামের এক কাছের লোক।



কি করতে চায় সাকা এবং আল্লামা শফি?



‘আল্লামা শফী ছিলেন ’৭১ মুজাহিদ বাহিনীতে’



এই লং মার্চের একটা বড় প্ল্যান ছিলো যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত বি এন পি’র সাবেক এম্পি আব্দুল আলীমকে খুন করা। এতে করে দেশে একটা ভয়াবহ বিশৃংখলা তৈরী হবে। নাজিমুদ্দিন রোডের জেলখানায় পাগলা ঘন্টি বাজানোর পরিকল্পনাও আছে সেখানকার দুইজন কয়েদীকে খুন করে। এখানে পরিকল্পনা করা হয় কওমী মাদ্রাসার প্রায় ৫০ জনকে ফেলে দেয়া হবে আওয়ামীলীগ আর বাম দলের নাম করে। ঢাকাতে তারা অতর্কিতে হামলা করবে গণ জাগরণ মঞ্চে এবং সেইখানেও তারা হামলা করে কমের পক্ষে ৫ জনকে ফেলে দিবে। এই দায়িত্ব টা নেয় জামাতের শিবিরের দেলোয়ার। এই একই সাথে হিজবুত তাহরীর একটা বড় অংশকেও সাকার পক্ষ থেকে প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকা দেয়া হয়েছে তাদের কার্যক্রম চালাবার জন্য। এই টাকার লেনদেন হয়েছে ঢাকার মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোডের এক বাড়িতে। হিজবুত তাহরীর প্রধানমন্ত্রীকে সরাসরি আত্নঘাতী বোমা হামলায় খুন করবার জন্য এক পায়ে দাঁড়ানো। এই লং মার্চেও এরকম প্রস্তাব আসলেও সাকার পরিবার এবং বি এন পি’র থিঙ্ক ট্যাঙ্ক এখনো সময় হয়নি বলে এই প্রস্তাবে সায় দেয়নি। উলটা তারা ভয় পেয়েছে যে হিজবুত তাহরীর এই লং মার্চে বড় ধরনের নাশকতা করতে পারে আর পুরো লং মার্চের বারোটা বাজিয়ে দিতে পারে। হিজবুতীরা যাতে এই ধরনের সহিংস কিছু না করে এই জন্য দফায় দফায় বৈঠক হয় তাজমহল রোডের ওই বাড়িতে। এদের একটা বৈঠক হয় সাকার মেয়ে ফারজিনের গুলশানের ক্যাফে বিটার সুইটে।







[সাকার মেয়ে ফারজিনকে তার ক্যাফে বিটার সুইটের দেখা যাচ্ছে]





[মাওলানা রুহী]





আমার দেশ কার্যালয়ে বৈঠকঃ









আমার দেশ কার্যালয় সব সময় পুলিশের নজরদারী থাকলেও সেখানে গোপনে একটি বৈঠক হয় গত ১১ মার্চ সন্ধ্যা ৭ টায়। এই বৈঠকটাতেই মূলত হেফাজতের অন্যতম নীতি নির্ধারক বৈঠক। এই মিটিঙ্গে ফরহাদ মজাহার, শওকত মাহমুদ, শিবিরের দেলোয়ার, সাকার ছেলে হুম্মাম, মাওলানা রুহী,আল্লামা সুলতান যওক নদভী,ইনামুল হক কাসেমী, মুফতি হারুন ইজহার চৌধুরী, মীর কাশেমের ছেলে আরমান এবং আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। এই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয় অনেক কিছুর। এখানে টাকা পয়সা থেকে শুরু করে কিভাবে কিভাবে লং মার্চ হবে, কিভাবে নৈরাজ্য চালানো হবে সব ধরনের সিদ্ধান্ত হয়। মীর কাশেম, জামাত এবং সাকার পরিবার মিলে মোট ৮০ থেকে ৯০ কোটি তাকার একটা রাফ বাজেট ব্যাবস্থা করবে বলে বলা হয় এবং টাকাটা মাহমুদুর রহমানের মাধ্যমে ডিস্ট্রিবিউট করা হবে বলে ঘোষনা দিলে বৈঠকে মাওলানা রুহী এবং হারুন ইজহার বলে এই টাকা সরাসরি যারা যারা আন্দোলন করবে সেইসব দলের নেতাদের আলাদা আলাদা দিতে হবে। মাওলানা রুহী হেফাজতী ইসলামের জন্য একাই ৪৫ কোটি টাকা দাবী করে বসে। এই সময় শওকত মাহমুদ মাওলানা রুহীর উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলে মাওলানা রুহীও পালটা পালটি তর্ক করতে থাকে। এক সময় শওকত মাহমুদ ওই মিটিং ছেড়ে সব হুজুরদের চলে যেতে বললে একটা ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়। তখন ফরহাদ মজাহার, আল্লামা নদভী এবং হুম্মাম মিলে পরিস্থিতি ঠান্ডা করেন। মাহমুদুর রহমান এ সময় চুপচাপ ছিলেন। মাহমুদুর রহমান মাওলানা রুহীকে বলেন যে আমরা দুইবার আপনাদের বিজ্ঞাপন প্রথম পাতায় দিয়েছি সম্পূর্ন ফ্রি, প্রতিদিন আপনাদের খবর ছাপাচ্ছি প্রথম পেইজে এইটা ভুলে যাবেন না। মিটিং শেষ হয় ওইদিন রাত ২ টায়। পরে চাইনিজ খাবার আনা হয় রেস্টুরেন্ট থেকে। হুম্মাম এবং আরমান না খেয়ে চলে যান তাড়া আছে বলে।





[হেফাজতীদের সাথে মাহমুদূর রহমান]











১৫ ই মার্চঃ











সাকার পরিবার থেকে একটা সিদ্ধান্ত হয় যে যারা যারা আন্দোলন করবে তাদেরকে আলাদা ভাবে দল ভিত্তিক টাকা দেয়া হবে। কারন মাহমুদুর রহমানের অফিসে মিটিং থেকেই তারা বুজতে পেরেছে যে হুজুরেরা টাকা না দিলে লড়বে না। এর মধ্যে তার থেকে মাওলানা রুহী ধারের কথা বলে ৭ লাখ টাকাও নিয়েছে হুম্মামের কাছ থেকে। এই একই সিদ্ধান্ত নেয়া হয় মীর কাশেমের পক্ষ থেকেও। এইসময় মীর নাছিরের ছেলে মীর হেলাল বার বার বলে আমার দেশের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করে যাতে কিছু করা না হয়। এই নতুন ঝামেলা নিয়ে আবারো সাকার মেয়ে ফারজিনের ক্যাফেতে বৈঠক হয় হুম্মাম, আরমান, মীর হেলাল এবং হেলালের সাথে আসা এক বন্ধু লিটনের। এই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় মাহমুদুর রহমানকে ৩ কোটি, দারুল মাআরিফ চট্রগ্রামের মহাপরিচালক মাওলানা নদভীকে ২ কোটি, কওমী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমানকে ১ কোটি, পটিয়া মাদ্রাসার মহা পরিচালক আব্দুল হালিম বোখারীকে ৫০ লক্ষ এবং হেফাজতী ইসলামকে দেয়া হবে ৪৫ কোটি টাকা এবং জামাত নিজে খরচ করবে বাকী টাকার অংশ তাদের নিজেদের ফান্ড থেকে। সিদ্ধান্ত হয় যে এই পুরা লং মার্চের সব দায় দায়িত্ব থাকবে হেফাজতী ইসলামের কাছে এবং চট্রগ্রাম থেকে পুরো ব্যাক আপ দিবে জামাত-শিবির আর বি এন পি’র সাকা গ্রুপ।



টাকা নিয়ে গ্যাঞ্জাম এবং আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ানোঃ



কওমী শিক্ষা বোর্ডের ফুফতি কাশেমী এই অর্থ নিতে রাজী হয় কিন্তু ওইদিকে বেঁকে বসেন বর্ষীয়ান মুফতি আব্দুর রহমান। তিনি বুঝতে পারেন এখানে হেফাজতীদের অনেক টাকা দেয়া হচ্ছে সেই তুলনায় তাদেরকে অনেকটা ভিক্ষার মত দেয়া হচ্ছে। একই ব্যাপার বাকীদের সাথেও হয় এবং এদের সবার সাথে একটা বৈঠক হয় মার্চের ২০ তারিখে সাকার ধানমন্ডির বাসায়। এখানে কোনোভাবেই এদের কাউকে বুঝানো যায় না। পরে বৈঠক শেষ হলে হুম্মাম, ফাইয়াজ, মীর হেলাল বুঝতে পারে যে যেখানে এই হুজুরেরা টাকার কাঙ্গাল এবং এত টাকা যারা জীবনে চোখেও দেখে নাই তারা সরকারী ভয়েই সরে যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত এই পুরো অংশটাই এই লং মার্চ থেকে সরে দাঁড়াবার অবস্থা হলে জামাত এই পুরো সিন্ডিকেট কে প্রায় ২৫ কোটি টাকায় রাজি করায়। মাহমুদুর রহমানের সাথে শেষ পর্যন্ত ৪ কোটি টাকায় রফা হয় পুরো ব্যাপারটাতেই আর হেফাজতীদের মোট দেয়া হয় ৪৫ কোটি টাকা।













[sb] নিজেদের ভেতর অন্তর্দন্দ্ব ও চরম অবিশ্বাস-কলহঃ



এই পুরো ব্যাপারটা যেহেতু কোনো আদর্শিক আন্দোলন নয় এবং এর সাথে সম্পূর্ণ ভাবেই টাকা পয়সা আর নিজের লাভ জনিত কারনে সেহেতু খুব স্বাভাবিক ভাবেই এই পুরো গোষ্ঠীর বিভিন্ন মতাদর্শের দলের ভেতর শুরু হয় কোন্দল। সেটাও টাকা নিয়ে। হেফাজতী ইসলাম একসাথে এত টাকা পাবে এইটা কোনোভাবে মানতে পারছে না অন্যান্য দলে গুলো। এবং সে কারনেই আস্তে আস্তে কয়েকটা দল আস্তে আস্তে বিভক্ত হয়ে পড়লো। হেফাজতের কর্মসূচিতে যুদ্ধাপরাধী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মুক্তি দাবিসহ কয়েকটি বিষয়ে আপত্তি তুলে শেষ মুহূর্তে লংমার্চ থেকে দূরে সরে গেছেন বলে খবর আসে বিভিন্ন স্থান থেকে। পরে জামাতী ইসলামের মধ্যস্থতায় সম্মিলিত কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, চট্টগ্রামের বর্ষীয়ান আলেম ফকিহুল মিল্লাত আল্লামা মুফতি আবদুর রহমান, ঐতিহ্যবাহী পটিয়া মাদ্রাসার মহাপরিচালক আল্লামা আবদুল হালিম বোখারী, দারুল মাআরিফ চট্টগ্রামের মহাপরিচালক আল্লামা সুলতান যওক নদভী মোট ২৫ কোটি টাকায় একটা রফা করে। যার মধ্যে ১০ কোটি টাকাই পাচ্ছে মুফতি আব্দুর রহমান।













এই ঘটনাতে মুফতী কাশেমী অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হন। কারন এই ডিল করার সময় তাকে জানানো হয়নাই এবং টাকার ব্যাপারেও তাকে কিছু বলা হয়নি। সম্মিলিত কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের কেন্দ্রীয় নেতা ও মুফতি আবদুর রহমানের ঘনিষ্ঠভাজন মুফতি ইনামুল হক কাসেমী এই ঘটনার প্রেক্ষিতে আলাদা দল নিয়ে লং মার্চের ঘোষনা দিলে পরে এইবার হুম্মাম, জামাতের রফিকের মাধ্যমে আবার একটা সুরাহা হয়। কাশেমীকে দেয়া হয় ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। কাশেমি প্রথমে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী পটিয়া মাদ্রাসায় কঠোর নির্দেশ জারি করেছিলো কেউ যাতে লং মার্চে না যায়, কোনো ছাত্র-শিক্ষক হেফাজতের কর্মসূচিতে অংশ নেবেন না। এমনকি বিশেষ পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছে, কেউ যাতে মাদ্রাসা ক্যাম্পাসের বাইরে বেরোতে না পারেন। পরে কাশেমী ও আব্দুর রহমানের ভেতর একটা দফা হয় যে তারা এক সাথে মিলে মিশে কাজ করবে।



এদিকে গত ২৯ মার্চ শুক্রবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জাতীয় মহাসমাবেশে চরমোনাইয়ের পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম হেফাজতের লংমার্চ কর্মসূচিতে সমর্থন ঘোষণা করলেও তাতে তাঁর দল ও মুরিদরা অংশ নেবেন না বলে জানা গেছে। সম্প্রতি হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগর কমিটির আহ্বায়ক বারিধারা মাদানিয়া মাদ্রাসার মহাপরিচালক মাওলানা নুর হোসাইন কাসেমীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গুলশানের কার্যালয়ে গিয়ে সাক্ষাৎ করে। বিরোধীদলীয় নেতার সঙ্গে কাসেমী সাহেবের সাক্ষাৎ-রহস্য এবং বিভিন্ন সময়ে উত্থাপিত হেফাজতের নেপথ্যে জামায়াত-শিবিরের প্রভাব ও ষড়যন্ত্র বিষয়ে হিসাব-নিকাশ শেষে চরমোনাইয়ের পীরের অনুসারীরা শেষ পর্যন্ত লংমার্চে অংশ নেবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, তারা এই লংমার্চে দেওয়া সমর্থন বহাল রাখলেও লংমার্চ কর্মসূচিতে অংশ নেবে না। দলটির কেন্দ্রীয় সহকারী মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমানো তার সিদ্ধান্তের কথা জানান যে তারা আর এই আন্দোলনে নেই।













কিভাবে অর্থ দেয়া হোলোঃ



এখানে উল্লেখ্য যে মোট ৮০ থেকে ৯০ কোটি টাকার একটা মোটামুটি রাফ বাজেট করা হয়েছিলো শুরুতেই। এত টাকার বাজেটের মধ্যে যে টাকা জামাত নিজে খরচ করবে তার পরিমান প্রায় ৩৫ কোটি টাকা। জামাত অবশ্য তাদের এই টাকা শুধু নিজেদের দলের জন্য নয় বরং মুফতি আব্দুরু রহমান, কাশেমী ইত্যাদি খাতে ব্যয় করবে বলে ঠিক হয়। এর মধ্যে ৪৫ কোটি পাচ্ছে হেফাজতী ইসলামী এবং ৪ কোটি পাচ্ছে মাহমুদুর রহমান। বাকী বাজেটের মধ্যে মধ্যে ১০ কোটি পায় মুফতি আব্দুর রহমান, ১ কোটি ৭০ পায় মুফতী কাশেমী, কিছু টাকা টাকা হুম্মাম ডিস্ট্রিবিউট করে বাবু নগর, হাটজাহাজারি সহ আরো কিছু মাদ্রাসায় ও এতিম খানায় এবং সেখানে কওমী মাদ্রাসার মহাপরিচালকের নিষেধ মেনেও যাতে তারা লং মার্চে শরিক হয় এই চেষ্টা চলতে থাকে। মজার ব্যাপার হলো মহাপরিচালক আব্দুর রহমানের অগোচরে আরো কিছু টাকা দেয়া হয় ইনামুল হক কাশেমিকে তাদের দফার বাইরে । যাতে করে সে গহিরা, হাটহাজারি, রাঙ্গুনিয়া, রাউজান সহ অনান্যা এলাকায় মাদ্রাসার ছাত্রদের দিয়ে ব্যাপক নৈরাজ্য তৈরী করতে পারে শনিবার। এই টাকার পরিমান নিয়ে দুই রকমের বক্তব্য পাওয়া গেছে। একটা সূত্র থেকে বলছে ৮০ লক্ষ, আরেকটা সূত্র থেকে বলছে ১ কোটি। এই টাকা দেয়া হয় বাবুল চৌধুরী নামে এক ব্যাক্তাধ্যমে চিটাগাং নিউমার্কেটের পাশের এক রেস্তোরায়।



হেফাজতী ইসলাম সহ সকল শরীকরা কিভাবে লং মার্চ আগাবেঃ











এইখানে লং মার্চের দুইটা প্ল্যান আছে। প্ল্যান ১ আর ২, এই দুইটা প্ল্যান পুরো সাজিয়েছে জামাত নেতা রফিক ও সেলিম। ষড়যন্ত্রকারীরা জানে যে সরকার এই মার্চে বাঁধা দিতে পারে সে কারনে শুরু থেকেই তারা চেয়েছে মূল ব্যাক্তি আল্লামা শফিকে তারা ঢাকায় নিয়ে আসবে এবং এইখানে একটা জমায়েত তারা বৃহস্পতিবার [মার্চ-৪] থেকেই করবে। যদি কোন কারনে আল্লামা শফিকে চট্রগ্রাম থেকে না আসতে দেয় তাহলে তারা ঢাকার মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে শুরু করে সেন্ট্রাল ঢাকার একটা অংশে তান্ডব চালাবে। জামাতের লোকেরাই জামাতের কিছু তরুন নেতাদের খুন করবে, কিছু মাদ্রাসা পুড়িয়ে দিবে। যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত আবদুল আলীম কে হিট করবার জন্য তারা এরই মধ্যে পাকিস্তান থেকে স্নাইপার এনেছে। এই ঘটনাটা ঘটিয়ে দিতে পারলেই জামাত দেখাতে পারবে যে এই ট্রাইবুনালে আটক যারা তারা নিরাপদ নয় এবং এই বিচার পুরাই প্রহসন। চট্রগ্রামে ইনিশিয়ালী সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবে আব্দুর রহমান চৌধুরী এবং এম এ হাসেম খান। এরা দুইজনই সাকার অত্যন্ত কাছের লোক এবং পুরা ব্যাপারটাই এরা শুরু থেকেই তদারকি করছে নিভৃতে। হেফাজতী ইসলাম সহ সব দল বিভিন্ন এলায় মোট ১৫৬ টা টিম বানিয়েছে। এরা বিভিন্ন জেলা, উপজেলা ও থানা থেকে লং মার্চের সাথে যোগ দিবে। মূলত এই দলটি ঢাকাতে ঢুকার সাথে সাথেই এদের মধ্যে ১৫ টি ইউনিট শুরু করবে তান্ডব। খুলনাতে একটা গ্রুপ নাস্তিক সেজে কোরান শরীফ পুড়িয়ে দিবে এবং এই ঘটনার জের ধরে হিন্দুদের মন্দির ভাঙচুর হবে। এসবের জের ধরে ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডে একদল হানা দিয়ে পুরো কারাগারে পাগলা ঘন্টী বাজিয়ে দিবে। একাত্তর টিভি, প্রথম আলো কার্যালয় সহ অন্যান্য ভবনে এদের একটা ইউনিট এটাক করবে বলে খবর আছে।



মূলত কি উদ্দেশ্যে এই লং মার্চ?



আসলে প্রাথমিক ভাবে এক নূরে আলম হামিদীর অনৈতিক কার্যকলাপের জের ধরে যদিও হেফাজতী ইসলাম এই ব্যাপারটিকে তাদের উপর আক্রমণ হিসেবে নিয়েছে পরবর্তীতে এই তথাকথিত ইসলামী দলটি টাকার কাছে বিক্রি হয়ে যায় এবং জামাত ও সাকার পরিবার পুরো ব্যাপারটিকে একেবারেই যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাবার কৌশল হিসেবেই শুধুমাত্র টাকার জোরে সব কিছু কিনে নেয়। অতি সংক্ষেপে এই আন্দোলনকে শুধুমাত্র যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাবার আন্দোলনই বলা যেতে পারে, অন্য কিছু নয়।







(সংগৃহীত)



হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশঃ মুখোঁশ উন্মোচন এ পর্যন্ত সবগুলো পাবলিকেশন একসাথে পাবেন-



হেফাজতে ইসলামীর সাথে জামায়াতের সম্পর্ক-০১





হেফাজতে ইসলামীর সাথে জামায়াতের সম্পর্ক-০২

মন্তব্য ৮৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৮৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৮

শিরোনাম বলেছেন: মাহমুদুর রহমানের ছবিটা কয় বছর আগের?

২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩০

শিরোনাম বলেছেন: জেএমবির শায়খ আব্দুর রহমান নাকি আওয়ামীলীগ নেতা মির্জা আযমের বোন জামাই ছিলো।

৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩২

বোকা ভাইরাস বলেছেন: ভাই আষাঢ় মাস আসতে অনেক বাকি। B:-)

৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৩

আমি মোঃ চয়ন বলেছেন: এই আন্দোলন আসলে হেফাজতী ইসলাম যে করবে তার কথা ছিলো না শুরুতে। জামাতের ইমেজ সারা বাংলাদেশে খারাপ থাকায় জামাত হন্য হয়ে একটা চ্যানেল খুজঁছিলো যে অন্য কোনোভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানো যায় কিনা দেশের পরিস্থিতিকে ঘোলাটে করে। এইসময় জামাতের ভাগ্য ভালোই বলতে হয়। কেননা শাহবাগ আন্দলোনের সময়। শাহবাগে ২২ শে ফেব্রুয়ারী শেখ নূরে আলম হামিদী নামক একজন যিনি বৃটিশ নাগরিক তিনি শাহবাগে এসেছিলেন তার হ্যান্ডি ক্যামেরা নিয়ে শাহবাগের আন্দোলন ভিডিও করতে। সে সময় হামিদী খুঁযে খুঁজে সেখানকার তরুনদের সিগেরেট খাওয়া, পথে বসে জাগ্রত নারীদের গান গাওয়া ইত্যাদি রেকর্ড করছিলেন। ঠিক সে সময় সেখানে অবস্থানরত তরুনদের সন্দেহ হয় এবং তাকে যখন জিজ্ঞেস করা হয় সে এখানে কি করছে তখন হামিদী ঠিক ঠাক কিছু বলতে পারেনি। পরে তার সাথে থাকা ক্যামেরা, ভিডিও ডিভাইস ইত্যাদি ঘেটে দেখা যায় যে হামিদী সেখানে মেয়েদের শরীরের নানা স্থান দূর থেকে ভিডিও করেছেন এবং ক্যামেরাতেও নানান ছবি তুলেছেন যেমন একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে একটি ছেলে সিগেরেট খাচ্ছে, একটি মেয়ে স্লোগান দিতে গিয়ে তার ওড়না পড়ে গেছে কিংবা একটি মেয়ে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে তার বান্ধবীর কাঁধে। ঠিক সে সময়ে ক্লান্ত ঐ বোনের অসতর্ক মুহুর্তের নানান স্থানের ছবি তুলে হামিদী এগুলো দিয়ে প্রচার চালাতে চেয়েছিলো।

গাঁজা কি বেশি টানছেন ?? উল্টাপাল্টা কি লেখছেন ? X(X(

শেখ নূরে আলম হামিদী গ্রেফতার হন কাটাবন মসজিদের সামনে থেকে। এই দৃশ্য ২২ তারিখ প্রায সবগুলো টিভি চ্যানেল দেখাইছিল।

অপনি কি ঐদিন কৈ ছিলেন ? টিভি দেখেন নাই ??

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৭

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: " গাঁজা কি বেশি টানছেন ?? উল্টাপাল্টা কি লেখছেন ? "

মানে কি এ কথার ????????? শেখ নূরে আলম হামিদী , এই হারামজাদাটাকে ঐ দিন সব ভিডিও ডিলিট করে ছেড়ে দেয়া হয়েছিলো শাহাবাগ থেকে ।

তার পরে সে ২২ তরিখে গ্রেপ্তার হয় ।

নসা জেনে ুল্টাপাল্টা কথা বলবেন না । আমার মনে হচ্ছে গাঁজা আপনি বেশী করে খআন । তাই যেসব বিষয় জানেন না তাই ঘাঁাজা খাও্যার কারণে লেখা হয়েছে বলে চালাতে চান ।

এই পোস্টের কোথাও বলা হয়নি যে হারামজাদাটাকে শাহাবাগ থেকে গ্রেপতার করা হয়েছে । অযথা মিথ্যা অভিযোগ তুলবেন না।

৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৬

নিঃসঙ্গ পথিক.. বলেছেন: শেখ নূরে আলম হামিদী গ্রেফতার হন কাটাবন মসজিদের সামনে থেকে। এই দৃশ্য ২২ তারিখ প্রায সবগুলো টিভি চ্যানেল দেখাইছিল।

অপনি কি ঐদিন কৈ ছিলেন ? টিভি দেখেন নাই ??


=p~ =p~ =p~

এই কথাটা লিখতেই লগইন করলাম, আগেই করা হয়ে গেছে দেখে আর কিছু বললাম না। নাস্তিকরা পুরাই পাগলা কুত্তার মত হয়ে গেছে, তাই কি করছে, কি বলছে কোনো হুঁশ নাই।

আরে গর্দভ, যদি সত্যি এতদিন ধরে এত আয়োজন হয়ে থাকে আর তোমরা তা জেনে থাক তাহলে এতদিন কোন াল ছিড়ছ? তখন ধরতে পারো নাই এদের?

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৩

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: এই পোস্টের কোথাও বলা হয়নি যে হারামজাদাটাকে শাহাবাগ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে । অযথা মিথ্যা অভিযোগ তুলবি না ছাগুর বাচ্চারা ।

" এই কথাটা লিখতেই লগইন করলাম, আগেই করা হয়ে গেছে দেখে আর কিছু বললাম না। নাস্তিকরা পুরাই পাগলা কুত্তার মত হয়ে গেছে, তাই কি করছে, কি বলছে কোনো হুঁশ নাই। "


আর আমাকে নাস্টক বলার কারণে হারামজাদআ তু ই কাফের হয়ে গেছিস । কারণ আমি নাস্তক না , মহান আল্লাহ তাআলার উপরে আমার পরিপূর্ণ বিশ্বাস ও আস্থা আছে ।

৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৮

বলশেভিক বলেছেন: তা দাদা নরেন্দ্রদা কতো দিল আপনাকে।৫ বছর ফিরি গান্জা দিবনি?

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৯

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: গাঁজা খাইলে বুঝি রাজাকার তথা জামায়াত শিবির সমর্থন করা যায় শুধু ?????????


ল্যাঞ্জা ইজ ভেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড ছাগু ।

৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৫

ত্রাহী বলেছেন:
মুছলা কেন আমার কমেন্ট ? এরকম করলে তো কাজি আনোয়ার হোসেন হতে পারবা না বাছা।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০২

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: উল্টা পাল্টা কমেন্ট করে বিভ্রান্তি ছড়আনোর চেষ্টা করলে কমেন্ট মোছা হবে এটই স্বাভাবিক ।

৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৫

অলস ছেলে বলেছেন: প্রভাষদা যাই বলুন না কেন আপনি ওয়ার্ল্ড ক্লাশ জিনিস টেনেসেন মাইরি

৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৬

নিকষ বলেছেন: চিটাগাঙ্গের মেয়র মহিউদ্দিন?

কত সালে বসবাস করেন?

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৩

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: সাবেক মেয়র ।

১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৭

অলস ছেলে বলেছেন: ষ্টিকি করা হোক। এইটা সামুর যোগ্য ষ্টিকি পোষ্ট। আগামী একবছর পোষ্টটাকে স্টিকি করে রাখা হোক। এই পোষ্টের কারণে সামুকে পুলিতজার পুরস্কার দেয়া হবে।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৬

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: এটা সংগৃহীত পোস্ট । তবে নির্ভরযোগ্য সুত্র থেকে পাওয়া । সত্য কি মিথ্যা তা সময় ই বলে দিবে ।

১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০২

কালো স্বপ্ন বলেছেন: চালায়া যান..এমনে লেখলে আপনার নোবেল নিশ্চিত(কোন ক্যাটাগরিতে সেটা নাহয় নাই উল্লেখ করলাম)

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৫

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: এটা সংগৃহীত পোস্ট । তবে নির্ভরযোগ্য সুত্র থেকে পাওয়া । সত্য কি মিথ্যা তা সময় ই বলে দিবে ।

১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৪

নিঃসঙ্গ পথিক.. বলেছেন: বাছাধন মিথ্যা ধরা খাওয়ায় এত ক্ষেপছ কেন? তুমিই তো হামিদীর গ্রেফতারের ছবির নিচে ক্যাপশন লাগিয়েছ:

[লন্ডন শাখার হেজাফিত ইসলামী কর্মী হামিদীকে পুলিশ অনৈতিক কাজের জন্য গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছে]

ঐ লোক তো গ্রেফতার হয়েছিল কাঁটাবন মসজিদের সামনে মিছিল থেকে, সেদিন প্রায় সব টিভি চ্যানেলেই সে দৃশ্য দেখিয়ে ছিল। মিছিল থেকে গ্রেফতার করাকে অনৈতিক কাজের জন্য গ্রেফতার বলে? B:-)

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৯

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: " ঐ লোক তো গ্রেফতার হয়েছিল কাঁটাবন মসজিদের সামনে মিছিল থেকে, সেদিন প্রায় সব টিভি চ্যানেলেই সে দৃশ্য দেখিয়ে ছিল। মিছিল থেকে গ্রেফতার করাকে অনৈতিক কাজের জন্য গ্রেফতার বলে? "

রাজাকারদেরদের বাচাঁতে হরতাল , মিছিল, গাড়ি ভাঙচুর , মসজিদের ভেতরে আগুন লাগানো এগুলো কি কোনো নৈতিক কাজ ?????????

নৈতিক অনৈতিক শিখে তারপর কতাহ বলতে আসো ছাগু ।

১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৫

সানজানা আহমেদ সানা বলেছেন: :p

১৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১০

বাংলার হাসান বলেছেন: শালার আবাল জনগন এইডাও বুঝেনা, শামীম উসমানের মত আওয়ামী নেতা দলীয় হাই কমান্ডরে ইশারা ছাড়া হেফাজতের পক্ষ নেয় নাই।

১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১২

পথিক আমি বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই পোস্টের কোথাও বলা হয়নি যে হারামজাদাটাকে শাহাবাগ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে । অযথা মিথ্যা অভিযোগ তুলবি না ছাগুর বাচ্চারা ।

অথচ পোস্টে আছে: শাহবাগের তরুনেরা হামিদীকে তার এইসব ঘৃণ্য কর্মকান্ড সহ হাতে নাতে ধরে গণপিটুনী দেবার চেষ্টা করলে সেখানকার কিছু তরুন তাকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে এবং হামিদীর কাছ থেকে উদ্ধার করে মহামূল্যবান কিছু ডকুমেন্টস।

=p~ =p~ =p~ =p~ সামুর বিনোদন মোহাম্মদ হারুন ওরফে শহীদুল ইসলাম কিরণ ওরফে প্রভাস প্রদৌত এভাবে মিথ্যা প্রচার করে না বাছা, পোস্টের ভিতরে কি লেখা আছে কপি-পেস্ট করার আগে অন্তত একবার পড়ে দেখো।

১৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৭

৭ ১ নিশান বলেছেন: আরে ভাই তুমি তো দেখছি গোয়েন্দা বাহিনীর সিআইএ কে ফেল মেরে দিলে । এখন এক কাজ কর পেন্টাগনে গিয়ে সিআইএ এর প্রধান হয়ে যাও ভাল করতে পারবে।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৯

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: এটা সংগৃহীত পোস্ট । তবে নির্ভরযোগ্য সুত্র থেকে পাওয়া । সত্য কি মিথ্যা তা সময় ই বলে দিবে

১৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৭

অবাক তুহিন বলেছেন: গ্রেপ্তার কইত্তে হইছে সেই স্থান ভুল প্রমানিত হইলেই পোস্ট টা ভুয়া প্রমানিত করা যায় ? এই হালার গাধা নিয়া সমস্যা প্রচুর। পারলে অন্য কোন প্রমান বের করেন মিথ্যা কিংবা বানোয়াট পোস্ট প্রমানিত করতে হলে।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৮

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: এই কথা যদি ওরা বুঝত তাহলে আর রাজাকারদের সমর্থন করতে পারত না ।


আমিও তো বলছি " এটা সংগৃহীত পোস্ট । তবে নির্ভরযোগ্য সুত্র থেকে পাওয়া । সত্য কি মিথ্যা তা সময় ই বলে দিবে । "

১৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২১

তথই বলেছেন: আষাঢ় মাস আসতে অনেক বাকি

১৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২১

আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: হনু পোস্ট। X(( X((

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৮

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: গাঁজা খাইলে বুঝি রাজাকার তথা জামায়াত শিবির সমর্থন করা যায় শুধু ?????????

তোর লেজে কি আগুন লাগছে রে ছাগু ????????????


ল্যাঞ্জা ইজ ভেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড ছাগু ।

২০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৩

কমোরেড বলেছেন: আষাড় মাসের আগেই ব্যাঙের ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ শুরু হয়ে গেছে।

পৃথিবীর সবচাইতে নোংরা রাজনীতিতে জড়িয়েছে আওয়ামী লীগ। আর এদের সহায়তা করার জন্য কিছু আবালকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে ইন্টারনেটে।

যে কোন অবুঝ পোলাপানও এখন বুঝে হেফাজত, গণমঞ্চ, শাহরিয়ার কবির কেঠা, ঘাদানিক কি, জামাত-বিএনপি কি....

চালাও যতো পারো মিথ্যাচার। সত্যের প্রকাশ একদিন হবেই।

ইমরানের জনপ্রিয়তা এখন শুণ্যের কোঠায়। ছাত্রলীগ, পুলিশ আর বামদের জোশ ছাড়া ইমরান কোনভাবেই হেফাজতকে ঠেকাতে পারবে না।

সেটা হাসিনা জানে। তাইতো এই নীল নক্সা।

করো যা ইচ্ছা। উপরে একজন রব রয়েছেন। মনে রাইখো তোমরা তিনি সব দেখছেন। তুমি আজ যে মিথ্যাচার ব্লগের মাধ্যমে প্রকাশ করলা এইটার জবাব তোমাকে আখেরাতে দিতে হবে।

অবশ্য তুমি যদি আখিরাত বা পরকাল বিশ্বাস না করো সেটা ভিন্ন কথা।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৪

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: চাঁদে মেশিনম্যান সাইদীর ছবি দেখা গিয়েছে , তারপর রাজাকারদের বাঁচানোর জন্য ইসলাম ব্যবহার করে নিরীহ ধর্মপ্রাণ মানুষের সথে প্রতারণাও কিন্তু আল্লাহ তাআলা দেখছেন , এটাও কিন্তু মনে রেখ ।

" পৃথিবীর সবচাইতে নোংরা রাজনীতিতে জড়িয়েছে আওয়ামী লীগ। আর এদের সহায়তা করার জন্য কিছু আবালকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে ইন্টারনেটে। " জামাত শিবির ইসলাম ব্যবহার করে নিজেদের অপকর্ম ঢাকার চেষ্টা করছে এটা কি তোর চোখে পড়ে না রে ছাগু ??????

ইসলাম যারা ব্যবহার করছে নিজেদের রাজনীতির স্বার্থে তাদের বিরুদ্ধে কথা বললেই কি আওয়ামীলীগ হয়ে গেলাম??????????

আর ছাগুর বাচ্চা ছাগু আবাল বলার আগে নিজের বিবেককে জিজ্ঞেস কর যে যারা বাংলাদেশের বিরোধীতা করেছিলো , বিরোধীতা করছে তুই তাদের সমর্থন করিস কিভাবে???????????

পাকিস্তান চলে যা , বাংলাদেশের ক্ষতি করিস না ।

২১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৪

কমোরেড বলেছেন: পথিক আমিরে ঝাঝা।

২২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৬

আহমেদ রিজভী বলেছেন: উইমা ! উ ই ই ই ! বিনোদোনরে বিনোদোন এক্কান সেইরম পোষ্ট ! ত ভাইসাব কল্কিতে টান কি একটু বেশী দিছেন ?

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২১

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: গাঁজা খাইলে বুঝি রাজাকার তথা জামায়াত শিবির সমর্থন করা যায় শুধু ?????????


ল্যাঞ্জা ইজ ভেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড ছাগু ।

২৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩৩

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: অতি সংক্ষেপে এই আন্দোলনকে শুধুমাত্র যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাবার আন্দোলনই বলা যেতে পারে, অন্য কিছু নয়

লেখকের সাথে প্রবলভাবে সহমত।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২২

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: এটা ছাগুরা কখনোইবুঝবে না । ধন্যবাদ ।

২৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩৫

আলতামাশ বলেছেন: গাঁজা খাইলে বুঝি এই রকম সব আজগুবি জিনিস মাথার তন বাইর অয় B:-)

২৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩৮

পথিক আমি বলেছেন: সামুর বিনোদন ভাই, আমি কি বলেছি তুমি মিথ্যা বলছ? আমাদের কিরণ ওরফে হারুন ওরফে প্রভাস ভাই কি মিথ্যা বলতে পারে,কখনই না! আমি বলেছি আমাদের বিনোদন ভাই নিজে না পড়েই একটা মিথ্যা লেখা কপি-পেস্টের মাধ্যমে প্রচার করছে! [উপরের ছবিতে জঙ্গী নূরে আলম হামিদীকে দেখা যাচ্ছে] এর ঠিক উপরের প্যারা পড়ে দেখো, তারপর পোস্টের একটা প্রিন্টআউট নিয়ে ওটাকে পানিতে গুলিয়ে খাও।
আর হ্যা, গল্পটা অনেক ভালো হয়েছে বিনোদন ভাইয়া

২৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৩

পথিক আমি বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই পোস্টে কোথায় এটা বলা আছে ?????????? তোমার চোখও কি অন্ধ হয়ে গেছে ????????
মিথ্যা তুমি বললে না আমি বললাম??????????????

সামুর বিনোদন ভাই, আমি কি বলেছি তুমি মিথ্যা বলছ? আমাদের কিরণ ওরফে হারুন ওরফে প্রভাস ভাই কি মিথ্যা বলতে পারে,কখনই না! আমি বলেছি আমাদের বিনোদন ভাই নিজে না পড়েই একটা মিথ্যা লেখা কপি-পেস্টের মাধ্যমে প্রচার করছে! "উপরের ছবিতে জঙ্গী নূরে আলম হামিদীকে দেখা যাচ্ছে" এর ঠিক উপরের প্যারা একবার অন্তত পড়ে দেখো, তারপর পোস্টের একটা প্রিন্টআউট নিয়ে ওটাকে পানিতে গুলিয়ে খাও।
আর হ্যা, গল্পটা অনেক ভালো হয়েছে বিনোদন ভাইয়া
২৫ নাম্বার কমেন্টটাও মুছে দিতে পারো বিনোদন ভাইয়া

২৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৪

বাংলার হাসান বলেছেন: শালার আবাল জনগন এইডাও বুঝেনা, শামীম উসমানের মত আওয়ামী নেতা দলীয় হাই কমান্ডরে ইশারা ছাড়া হেফাজতের পক্ষ নেয় নাই।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১২

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: তোরে কি শুধু ভাড়া করা হয়েছে শুধু হেফাজতে ইসলাম বিরোধী পোস্টে গিয়ে এই বালের কথা লেখার জন্য ?????????


শামীম উসমান , এই হারামজাদা কি করল না করল তার সাথে এই পোস্টের সম্পর্ক কি রে ছাগু ?????????????

২৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০২

হিমচরি বলেছেন: প্রভাস দার মাথা তো সাংঘাতিক পরিস্কার!! এই জিনিস পাইলেন কই? সুখ টানটা দিয়ে ফেললেন নাকি?

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৮

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: গাঁজা খাইলে বুঝি রাজাকার তথা জামায়াত শিবির সমর্থন করা যায় শুধু ?????????


ল্যাঞ্জা ইজ ভেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড ছাগু ।

২৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১০

মেঘ বলেছে যাব যাব বলেছেন: অলস ছেলে বলেছেন: প্রভাষদা যাই বলুন না কেন আপনি ওয়ার্ল্ড ক্লাশ জিনিস টেনেসেন মাইরি

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২০

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: এটা সংগৃহীত পোস্ট । তবে নির্ভরযোগ্য সুত্র থেকে পাওয়া । সত্য কি মিথ্যা তা সময় ই বলে দিবে।

৩০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩২

রামন বলেছেন:
হুমম, আসলে হেফাজতিদের উদ্দেশ্য কি সেটা এখন স্বচ্ছ পানির মতই পরিস্কার।

৩১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫৯

প্রতিবাদী বলেছেন: এই লিঙ্ক দিয়া নামাইয়া তারপর কপি পেস্ট করলি একবার তো লিঙ্কটা দেয়া উচিত ছিলো, খালি সংগৃহীত বইলাই কাজ সারছে না? বেয়াদ্দপের বাচ্চা এই সব পেইড ব্লগারের পোস্ট শেয়ার করিস আর যারে তারে ছাগু ট্যাগ দিতে তরে না একদিন মানা করেছি? এর পর কিন্তু এমন গদাম দিমু বাপ নিজামির নাম শুদ্ধা ভুইলা যাবি। আলতামাশ কি তোর পারে ভরাই দিছিলো যে ওরে তুই ছাগু ট্যাগ দিছোস? ৬ তারিখ যদি এইগুলা প্রমান হয় তাইলে তরে দিমু কানের নিচে। সামুতে আইছোস কি ট্যাগিং _দাইতে? এক্কেরে পিছন দিয়া দিমু। ডিম্ব চিনোস? ছাগুর বাচ্চা।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৫

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: বারবার বলা হচ্ছে " এটা সংগৃহীত পোস্ট । তবে নির্ভরযোগ্য সুত্র থেকে পাওয়া । সত্য কি মিথ্যা তা সময় ই বলে দিবে। " তারপরও তোর যদি লিঙ্ক এর প্রয়োজন হত তাহলে তুই লিঙ্ক চাই তে পারতি , ছাগু বলছিস কেন রে ???????????

অবশ্য আমি এখানে রাজাকারদের বিরদ্ধে কাজ করছি , আর তুই আমাকে ছাগুর বাচ্চা বলে বুঝিয়ে দিলি যে তুই সত্যিকারের ছাগুর বাচ্চা ছাগু । আর ডিম্ব তোর বাবা নিজামীদের দেয়া হচ্ছে । ওখানে যা ।

৩২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০৬

বাংলার হাসান বলেছেন: যেই বলদগুলারে শাহবাগের আশে পাশেও দেখলামনা তারা ছাগু ট্যাগিং দেয়। হাসমু না কাদমু?

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৪

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: আমি পরীক্ষার আগে দুই সপ্তাহ নিয়মিত শাহবাগে ছিলাম । বারবার বলা হচ্ছে যে " এটা সংগৃহীত পোস্ট । তবে নির্ভরযোগ্য সুত্র থেকে পাওয়া । সত্য কি মিথ্যা তা সময় ই বলে দিবে । "

তার পরও শামীম ওসমান কে টানার দরকার কি??

ঐ হারামজাদা রাজনীতি করে , ওর সাথে এই পোস্টের সম্পর্ক কি রে ভাই ??

৩৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১২

আলতামাশ বলেছেন: কিরে কমেন্ট মুছলি কেন? আমার ছাগুগিরির প্রমাণ দেখাইতে তো পারলি না আমার ব্লগে ঘুইরা। সহজ উপায় হিসাবে দিছস কমেন্ট ডিলেট কইরা
তুই নিজামির জারজ সন্তান

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৯

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: তোর চ্যালেঞ্জ আমি নিলে তো । তুই যদি সত্যিকারের ছাগু না হইতি তআহলে ছাগু বলার কারণে বলতে পারতি যে ভাই আমি ছাগু না ,আমি রাজাকারদের বিপক্ষে , এখানে ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে । তোর তো ছাগু বললে গায়ে লাগার কথা না , তোর তো কথা ভুল ধরিয়ে দেয়ার । তুই সেটা না করে আমাকে গালাগলি করছিস কেন রে????

আমি কি এখানে জামায়াতের পক্ষে কঠা বলছি যে তুই আমাকে " নিজামির জারজ সন্তান " বলছিস ?????

অবশ্য তুই যা খুশি বল তোর মত মানুষে কাথায় আমর পরিচয় এর পরিবর্তন হবে না ।

কারণ ভুল বোঝাবুঝি হতেই পারে । তার মানে এই না যে গালাগালি করতে হবে ।

তোর ব্লগে আগে যাইনি । দাড়া সকালে ঢুকে তারপর এ ব্যাপারে কথা বলব ।

৩৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২২

সাঈদ কারিম বলেছেন: আমি নিশ্চিত , লেখক ভদ্রলোক আগে তরমুজ থেরাপী নিয়েছেন,
তাই এত গদামের পরও পাছা তাক কইরা বসে আছেন আর নেওয়ার জন্য।

৩৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৮

আলতামাশ বলেছেন: সাঈদ কারিম বলেছেন: আমি নিশ্চিত , লেখক ভদ্রলোক আগে তরমুজ থেরাপী নিয়েছেন,
তাই এত গদামের পরও পাছা তাক কইরা বসে আছেন আর নেওয়ার জন্য। :> :> =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ :(( :(( ;)

৩৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩০

আস্তবাবা বলেছেন: হাহাপগে .... নাস্তিকেরা গেছে কুত্তাপাগল হইয়া ... ;)

৩৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:১৬

ভবঘুরের ঠিকানা বলেছেন: গাঁজা কি বেশি টানছেন দাদা ? আরও লিখতে যদি আপনার আরও গাঞ্জা লাগে তো বলবেন, প্রয়োজনে আমি নেপাল থেকে আপনাকে গাঞ্জা এনে দিব, তবে লেখা থামাবেন না কিন্তু । সারাদিন প্রবাসে কামলা খেটে যে বিনোদন টুকু অবসরে আপনাদের কাছে পাই, তা বন্ধ হওয়া মোটেই কাম্য নয় ।

৩৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৭

নয়ামুখ বলেছেন: বাংলাদেশে কি এখন গাজা ফ্রি পাওয়া যায় ?
দাদা বোধহয় আজ একটু বেশিই টেনে ফেলেছেন . এখন একটু জিরিয়ে নেন. নেশা কাটার আগে আরো লিখতে হবেনা .

৩৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১৮

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভাল করেছেন প্রভাত ভাই এটা এখানে দিয়ে। যে ছাগলরা ল্যাদিয়ে গেলো, গালি দিয়েন না, শুধু নাম লিস্ট করে রাখেন, এক এক করে এমন রাম পুন্দান দেওয়া হবে যে এদিকে সেদিক খুঁজেও কোন দিশা খুইজা পাইত না।

২৫ কোটি ট্যাহা!! ইস্রে আম্রে দিলে আমিও তো লংমার্চ করতে যাইতাম!!

আলতামাশ, আপনি যে ধরনের ব্লগার, অযথা ক্যচালে জড়াচ্ছেন তাও আবার ছাগুফাইটারদের সাথে, কষ্টই হল। আর প্রভাত ভাইকে অনুরধ থাকবে, অযথা ট্যাগ দিবেন না। আলতামাশ ভাইয়ের রেগে যাওয়ার বিষয়টি ভাবালো, দুই দিন আগে দায়িত্ববান এর পিছে লাগাটাও ভাল কোন ফিল দেয় নাই।

৪০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২২

ফরটি ইজ দা নিউ থারটি বলেছেন: ভাইয়েরা

চলেন আমরা আমাদের সময়টা ব্লগ বা ফেসবুকে অন্যের গীবত না করে সুষ্ঠুভাবে আল্লাহর ইবাদতে ব্যয় করি। জীবন দুই দিনের, ইহজগতের এসব সিলসিলায় না জড়িয়ে নামাজ, জিকির, রোজা রেখে সিরাতুল মুস্তাকিম এর দিকে চলতে শুরু করি। আল্লাহ আমাদের সুবুদ্ধি দিন, আমিন

৪১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৩২

বড় ভাই বলেছেন: যুদ্ধাপরাধী মরলে কি জিনিস পত্রের দাম কমবে?

৪২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: বাঁচলে তোমার কি লাভ হবে সেটা তো অন্তত বোঝা যায় @বড়

৪৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০০

অচিন.... বলেছেন: সুন্দর গল্প, তবে হালকা ফাক ফোকর আছে। আস্তে আস্তে সব ঠিক হয়ে যাবে। চালিয়ে যান। গল্পে + দিলাম।

৪৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৭

কয়েস সামী বলেছেন: ছবিগুলা কখন কোথা থেকে তোলা? তারিখগুলা থাকলে অারো গ্রহণযোগ্য হত। চমৎকার লেখার জন্য ধন্যবাদ।

৪৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৫

পথহারা সৈকত বলেছেন: দারুন লিখেছেন দাদা....... খুব মজা পেলুম.........সত্যিই মজার মজার গল্প আপনি লিখতে পারেন। আপনার পেমেন্ট কই থেকে আসে ? ডাইরেক্ট কলকাতা থেকে না কি?

৪৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৭

কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: আজ মুনাফেকের দল আর মুমিনেরা সব পরিস্কার ভাবে আলাদা হয়ে গেলো।

৪৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪০

স্বাধীন জামিল বলেছেন: রস আলোতে দেয়া হোক এই পোস্ট।

৪৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫১

আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: ওরে হনু গাঞ্জিকা আমি খাইছি কিনা তুই খাইছস তা পাবলিকের কমেন্ট দেইখাও বুঝতাছিস না?? আর শুন ছাগু আমি না ছাগু হইলো তোর মতো হনুরে যে জন্ম দিছে সে X( X( X(( X((

৪৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৫

চলতি নিয়ম বলেছেন: পোরজোবেকখোনে নিলাম।

৫০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: গল্পটা অনেকে যত্ন নিয়ে বানানো হইছে সন্দেহ নাই । তবে বেশী ফিকশন্ধর্মী হয়ে গেছে এই যা 8-| 8-| 8-|

৫১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০০

কায়সার আহমেদ কায়েস বলেছেন: অবিলম্বে লেখক কে নোবেল নয় অস্কার দেওয়া হোক এত সুন্দর কাহিনী রচনার জন্য।

৫২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

প্লবঙ্গ বলেছেন: ভাই আপনে এত কিছু জানেন আর আমাদের গো্য়েন্দা সংস্থা গুলি বইসা বইসা কার *** ফালায়।আপনাদের মত লোক কেন যে গো্য়েন্দা সংস্থা্য় জয়েন করে না...........আসফুস

৫৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

আলতামাশ বলেছেন: দিকভ্রান্ত*পথিক @ কে কার পিছে লাগছে?
উল্টাপাল্টা ট্যাগ দিতে পারলেই ফাইটার!
আমি যা করছি, প্রত্যেকটি বিষয়কে সঠিক মনে করেই করছি।
ঐসব সিন্ডিকেটের কাছে গিয়া আমি আমার ইমান বেচতে পারব না।
আমার সেই পোস্ট পড়লেই যে কেউ বুঝবে, কে ক্যাচাল লাগাইছে? আমি না দানা?
পারলে আমার কোন ভুল ভ্রান্তি ধইরেন?

৫৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

তানজিদ_রূপক বলেছেন: এতো বড় ষড়যন্ত্রের কথা ব্লগে লেখে গুটি কয়েক মানুষ কে জানালে কি দেশ রক্ষা করা যাবে?? এই লেখাটা হ্যান্ড বিল আকারে মানুষের হাতে হাতে পৌঁছে দিয়ে মানুষ কে সচেয়াতন করুন।গোয়েন্দা সংস্থান কে জানান।তবে আপনার এই লেখাটা সবার আগে ছাগু পাদা জামাত শিবির পড়েছে তাই এরা মনে হয় এখন এই রকম কিছু করবে না।

৫৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: না, অযথা ট্যাগিং সমর্থন করি না। প্রভাষ প্রদ্যুত ভাইকে বলছি, এই বিষয়ে একটু দায়িত্ববান হবেন প্লীজ, অনেকে আপনার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করছেন, আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবেই বলেছি।

@আলতামাশ ভাই, আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী বৈ কিছু নই বিধায় আপনার পরিচ্ছন্ন ইমেজের কথা বলেছি। দানা ভাই যেটি বলতে চেয়েছিলেন, আপনি একজনকে অযথা ট্যাগ দিয়েছেন, হতেও পারে সেই ব্যাক্তি তার পরিচিত!! সে কারনেই সে হয়ত রেগে গিয়েছিল। ট্যাগিং এর বিষয়ে সবারই সচেতন হতে হবে, আমি নিজেও চেষ্টা করছি এ বিষয়ে সতর্ক হবার, আপনারা সিনিয়র বলে একটু তো বেটার আশা করতেই পারি, তাই না? আপনাকে যেমন ব্লগ চেনে তেমনি দানা ভাইকেও চেনে, তাই তার দিকে আঙ্গুল তোলাটা একটু যেন দৃষ্টিকটু লেগেছে, সে কিন্তু আপনাকে ট্যাগিং করেনি যতটা দেখেছি। :)

ভাল থাকুন সবাই।

৫৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

সাইলেন্সার ৭১ বলেছেন: তো জনাব,
হামীদি এমন কি ভিডিও করল যা আপনারা ডিলেট করতে বাধ্য হলেন? এমন কি করছিলেন গনজাগরন মঞ্চে? আপনারা যদি ফেয়ার থাকেন তাহলে তো হামিদি'র ভিডিওতে কোন সমস্যা হওয়ার কথা না। বিড়ি খাওয়ার ছবি আর ওড়না পরে যাওয়ার ছবি হামিদি ব্রিটিশদের দেখিয়ে কি বলত? বিড়ি খাওয়া আর ওড়না ছাড়া ব্রিটিশরা মাথায় ই আনতো না। অসতর্ক অবস্থায় থাকা মেয়েতের শরীরের অংশ ভিডিও করেছে হামিদি আপনার ভাষায়। যেহেতু সেখানে ওপেন মঞ্চ ছিল। মেয়েরা মন অসর্তক অবস্থায় থাকবে ক্যান?

আপনারা জামা কাপড় খুইলা বসে থাকবেন। কয়েকজন দেখবেন আর হামিদি ভিডিও করলে দোষ !!!! কি সেলুকাস...কি বিচিত্র....

৫৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০০

আসফি আজাদ বলেছেন: আমার দেশ কার্যালয় সব সময় পুলিশের নজরদারী থাকলেও সেখানে গোপনে একটি বৈঠক হয় গত ১১ মার্চ সন্ধ্যা ৭ টায়।

এই বৈঠকটাতেই মূলত হেফাজতের অন্যতম নীতি নির্ধারক বৈঠক। এই মিটিঙ্গে ফরহাদ মজাহার, শওকত মাহমুদ, শিবিরের দেলোয়ার, সাকার ছেলে হুম্মাম, মাওলানা রুহী,আল্লামা সুলতান যওক নদভী,ইনামুল হক কাসেমী, মুফতি হারুন ইজহার চৌধুরী, মীর কাশেমের ছেলে আরমান এবং আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান।

কড়া পুলিশি পাহারার মধ্যেও এতগুলা লোক এইখানে এমন একটা মিটিং করল! তাজ্জব!! আমার মনে হয় মিটিং প্লেসটা চেঞ্জ করে অন্য কোথাও দেখানো দরকার...ভিত্তি মজবুত হইত।

৫৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

নয়ামুখ বলেছেন: দাদা এখনো সেকেন্ড ভার্সন এলো না যে ? অপেক্ষায় আছি .
নাকি মোল্লাদের ভয়ে গাজা সাপ্লায়াররা পালিয়ে গেছে.

৫৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

আমরা বাংলাদেশি বলেছেন: bal post X((

৬০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

নয়ামুখ বলেছেন: @অসফি আজাদ- দাদা মাত্র 'রাজনৈতিক থ্রিলার' লেখা শুরু করেছেন. কিছুটা সময় দেন, ফাক ফোকর দাদা বন্ধ করে দিবেন.
আর ভুলবেননা মোল্লাদের ভয়ে গাজা ওয়ালারা পালিয়ে যাওয়ায় দাদা একটু বিপাকে আছেন বৈকি

৬১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭

চলতি নিয়ম বলেছেন: তর্কে তর্কে অনেক বেলা গেলো =p~ =p~

এইখানে হেফাজতের কিছু ক্লু আছে। এইটাও হয়তো সাইদীর ফুন সেক্সের মত ফেইক =p~ =p~

৬২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

এনোমালী বলেছেন: একটা পুরনো প্রবাদ আছে - "গাজার নৌকা পাহার ডিঙায়"

ভাই আপনার মচৎকার বিশ্লেষণধর্মী আবালীয় লেখা আজকে জাতির ঘোওওওর দুর্দিনে লেসার গান এর তীক্ষ্ণ বুলেট এর মত সকল হতাশা - আশা - ভরসা দূর করে একমুঠো শান্তির বাতাসা বয়ে নিয়ে আসবে।

যুগে যুগে অনেক অনেক মহামানব আসেন যারা কিনা তাদের অষ্টম চক্ষুর দিব্য দৃষ্টিতে এমন অনেক কিছু দেখেন যা আমাদের কাছে কিছু মনে হলেও তারা তার মধ্যে থেকে আম- কাঁঠাল আর লিচু খুজে বের করে ফেলেন।

ভাই ... ভ্য পাবেন না ... আপনার দুর্দিনে আপনার জন্য নিম্নোক্ত shelter রেডি থাকবে

৬৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

আমি ভূমিপুত্র বলেছেন: লন্ডন শাখার হেজাফিত ইসলামী কর্মী হামিদীকে পুলিশ অনৈতিক কাজের জন্য গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছে (২২ শে ফেব্রুয়ারি ২০১৩ )

এখানে অনৈতিক কাজা কি? মিছিল করা অনৈতিক?

বাল পোস্ট

৬৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১২

নষ্ট শয়তান বলেছেন: শোনা যায় তুমি একজনের মাল্টি।

তুমি কি



শালা শুয়ার ধর্মবিদদের নিয়া কোন বাজে কতা নাই

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৮

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: তোর মা কি তোরে শেখায় নাই যে মুসলমান হয়ে আরেক মুসলমান কে শু** বলে গালি দিতে নাই????????????
তোর বাবা কি তোরে ধর্মকর্ম কিছু শেখায় নাই ???????? ও থুককু তোর বাবা তো আর একটা না যে তোর প্রতি খেয়াল রাখবো। তোর পাকিস্তানি বাবাদের খুঁজ বের কর তারপর ব্লগে ল্যাদইতে আয় , হারামজাদা ছাগুর বাচ্চা ছাগু ।

জামায়াত এর বিরুদ্ধে লিখলেই কি মানুষ আওয়ামীলীগ এর সমর্থক হয়ে যায় হারামজাদা ????????

৬৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫৭

আস্তবাবা বলেছেন: এটা একটি সংগৃহীত পোস্ট । তবে নির্ভরযোগ্য সূত্রে ( টাকা ভাগাভাগিতে অসন্তুষ্ট এক পক্ষের নেতার কাছ থেকে , ছোট্ট একটা ঘটনা : সুনামগঞ্জ হেফাজতে ইসলামী নেতাকর্মীরা তাদের লংমার্চ কর্মসূচী বাতিল করেছে বাকীটুকু প্রগতিশীল ব্লগাররা বুঝে নিন ।

এটা পুরো মিথ্যা। সরকার তাদের গাড়ী বন্ধ করে দিয়েছে। তারা ৪৩ টির মত গারী ভাড়া করেছিল। গতকাল রাতে তা বাস-মালিক রা ফিরিয়ে দিয়েছে।
খামকা অপপ্রচার কেন করেন??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.