![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ম্লেচ্ছ, সন্ন্যাসী, যাযাবর।
ঈশ্বরের অস্তিত্বকে অস্বীকার করাকে নাস্তিক্যবাদ বলে। ঈশ্বর কী বা কে? ঈশ্বরের অস্তিত্বকে কেন অস্বীকার করা হয়? ঈশ্বরের ধারণা শুধুমাত্র বিশ্বাসের জোরেই টিকে আছে। যেই বিশ্বাস একটি অন্ধ বিশ্বাস। তাহলে বলা যেতে পারে ঈশ্বর একটি অন্ধ বিশ্বাসের নাম। এই অন্ধ বিশ্বাসকে বিভিন্ন দর্শন বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে। তবে সকল দর্শনের সংজ্ঞা একই কথা বলে। ঈশ্বর এমনই এক কাল্পনিক মাধ্যম যার মাধ্যমে মানুষ নিজেকে পাপ থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করে। অর্থাৎ মানুষ এমনই এক কাল্পনিক সত্বাকে বিশ্বাস করে যার মাধ্যমে মানুষ নিজেকে আদর্শ করে তুলতে পারে।
তাহলে বলবেন নাস্তিকদের কী আদর্শ মানুষ হওয়ার সংকল্প নেই? অবশ্যই আছে তবে সেটা একটি কাল্পনিক সত্বাকে বিশ্বাস করে নয়। মানুষ যেহেতু শ্রেষ্ঠ জীব সেহেতু সে নিজেকে আদর্শ করার জন্য একটি অন্ধ বিশ্বাসে কেন যাবে? তার বিবেক আছে, বুদ্ধি আছে, সে ভাল-মন্দ বিচার করতে পারে এবং অবশ্যই সে সনাক্ত করতে পারে কোনটি পাপ আর কোনটি পূণ্য।
© মোবায়দুল সাগর
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৩
মোবায়দুল সাগর বলেছেন: সেটা আপনার মানসিকতার কাছে প্রশ্ন করুন ।
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: নাস্তিক হতে গেলে প্রথমেই দরকার মনের জোর। আমার পরিচিত কলকাতার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক বলতেন,
- একজন নাস্তিকের প্রথম অন্ধত্বের লড়াই তার বাড়ি থেকেই শুরু করতে হয়।তিনি নিজের বাবা মায়ের বিবাহকে প্রাতিষ্ঠানিক বিবাহ হিসেবে মানতেন না।নিজে লিভ ইন করতেন।একটি মেয়েও আছে। ওনার মতে সম্পর্ক নির্ভর করে ভালোবাসার উপর।কোনো বিশেষ ধর্মের বিবাহ, মন্ত্র উচ্চারণ মানেই অন্ধত্ব।
কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় অনেকেই এমন যুক্তিবাদী হয়। কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে আবার ঢুকে পড়ে বাবা মায়ের আশ্রয়ে।
যাইহোক আপনার চিন্তা আপনার মতো।যাহা হচ্ছে ভালোর জন্য।যাহা হবে সেটাও ভালোর জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০০
জ্যাকেল বলেছেন: এ মানুষ শ্রেষ্ট জীব কি করে হয়?