![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুবই সাধারণ তবে বড় বেশি প্রত্যয়ীএর চেয়ে নিজের ব্যপারে বলার কিছু নেই।
কে এই কাশেম বিন আবু বকর ???
একজন বই বিক্রেতা থেকে বই লেখক। বিশ্ব মিডিয়া বলছে তিনি হচ্ছেন একজন ইসলামিক ভাবধারার লেখক। তিনি উনিশশত আটাত্তর সালে প্রথম “ফুটন্ত গোলাপ” লিখে আত্ম-প্রকাশ করেন। তিনি মূলত বয়ঃসন্ধির নতুন প্রেমের খোরাগ মেটাবার উৎস। ছোটবেলায় লাইব্রেরীতে বই চাইলে নিম্নের বইগুলোই পাওয়া যায়,যেত গ্রাম্য লাইব্রেরীতে। এই হলো লেখকের সংক্ষিপ্ত পরিচয়।
তার লেখা কিছু বই
> পাহাড়ি ললনা > কালো মেয়ে >আবাঞ্চিত উইল
>. ফুটন্ত গোলাপ >ধনীর দুলালী >বিল্মবিত বাসর
>মেঘের কোলে রোদ >আধুনিকা >তোমারই জন্যে
> সে কোন বনের হরিণ >রাগ-অনুরাগ ফুলের কাঁটা
এই বইগুলোতে আছে প্রেম, ভালোবাসা, কিছু উপদেশ, কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিছু ধর্মীয় আচার-আচরণ ফোটাবার চেষ্টা। সবগুলির মূল্যায়ন করলে একই রকম। আমার কিছু কাছের মানুষের জন্যে এটি লিখা। আমার কথা কাশেম সাহেবের উপর নয়। আশা করি হালকা কিছুতে ধারণা পেয়েছেন অনেকে। যারা পাননি তারা কাশেম বিন আবু বকরের ব্যাপারে কিছু জেনে পরে আমার লিখাটি পড়বেন। মোটামুটি ধারণা পাবেন। যারা এতক্ষণে পেয়েছেন তারা তো জানেনই। কিছু হালকা পরিচয় দিয়ে আলোচনায় যাই। মূল কথার দিকে। কাল খুব দ্রুত লেখায় অনেক কিছু বলতে পারিনি।
প্রশ্নঃ-কাসেম ইস্যুর বকরি জবেহ হবে কবে?
উত্তরঃ-আমরা হাপিয়ে উঠা জাতি। আপনি যেমন হাঁপিয়ে উঠেছেন আমরাও হাঁপিয়ে উঠবো ঠিকই। এর মধ্যদিয়ে সমস্যাগুলো রেখেই আমরা সমস্যার ভেতর ঢুবে সমস্যা হওয়া জাতি। মাথার উপর দিয়ে গেলেই বলি “ আমরা সাধারণ মানুষ এসব বুঝে কাজ কি? বলি ইংরেজীতে ,” আই হেইট পলিটিক্স” আমার কথা হলো হাঁপিয়ে উঠা ভাই, “আপনার এই হাঁপিয়ে উঠায় কি কোন সমাধান হয়েছে? আপনার আই হেইট পলিটিক্স বলায় কি হাওড়ে মাছ,পশু,হাঁস মরা ,ধান পচা বাদ আছে? ইউরেনিয়ামের কথা মুখে আনার সাহস করলাম না,পাছে আবার প্রগতিশীল এবং আওয়ামীলীগ ভাইরা আমাকে ভারত বিরোধী বলে দিবে।
আসুন সব পেঁচানো প্যাঁচাল ছেড়ে তথ্য-প্রমাণে যাই। সূত্র > এ,এফ,পি তথ্যদাতা , সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ , তাঁর তেমন পরিচয় আমি পাইনি, দেখলাম রকমারিতে তাঁর একটি বই মনে হয় আছে। নেটের আশ্রয় নিয়ে তাঁর কবিতা পড়লাম। প্রেম আছে,স্মৃতি আছে,গ্রামীণ উপাদান আছে, বাঙ্গালীর কিছু জীবন আছে। তিনি মুখপাত্র হিসেবে কাশেম বিন আবু বকর নিয়ে বিবৃতি দিলেন। নিচে তথ্যসূত্রসহঃ-
এএফপি বলছে, স্যেকুলার লেখকরা এমন এক দুনিয়ার গল্প বলেছে, যেখান থেকে বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের প্রধান অংশের গ্রামীণ ও ধর্মীয় জীবনের অস্তিত্ব মুছে ফেলা হয়েছে। কাশেম এই শূন্যতার বিষয়টি অনুধাবন করে তার উপন্যাসের বাজার গড়ে তুলেছেন।
এছাড়া কাশেমের এ প্রচেষ্টা থেকে নতুন প্রজন্মের অনেক বাংলাদেশী লেখক অনুপ্রাণিত হয়ে সমকালীন ‘ইসলামী উপন্যাস’ লিখে সাফল্যের পথ খুঁজে পেয়েছেন। এদের মধ্যে আবদুস সালাম মিতুল, কাউসার আহমেদ এবং আবদুল আলিমের মতো লেখক উল্লেখযোগ্য
এবার আসি কিছু নাম সেখানে সকল মিডিয়া প্রকাশ করেছে, সেই নামগুলো হচ্ছে আবদুস সালাম মিতুল, কাউসার আহমেদ এবং আবদুল আলিমের নাম। তাদের প্রেরণা হলো এই কাশেম বিন আবু বকর। আমি ব্যাক্তিগতভাবে ধরেই নেই একজন পুস্তক বিক্রেতা থেকে সাধারণ মানসে কাশেম সাহেব একজন লেখক। কিন্তু উনাকে সামনে দিয়ে পেছনে যে কারিগরগুলো বা মুখগুলোকে পরিচয় করিয়ে দিতে চাইছে এই ভুঁইফোঁড় বিশ্বমিডিয়া তা হলো ঐ জামাতী লেখকগুলোকে।
আমাদের দেশে নতুন কেউ নেতা হলে তাদের পরিচয় করিয়ে দেবার জন্যে সভা হয়, সেখানে প্রধান অতিথি থাকে বড় মাপের মানুষ বা পরিচিত মানুষ। আর এর মাধ্যমে যিনি ফসল ঘড়ে তুলেন তিনি হলেন উপলক্ষ আয়োজক। এখানে পরিচিত মানুষটি হলেন, কাশেম বিন আবু বকর আর যারা আয়োজক , বাঙ্গালী চেতনার ঘরে যাদের ঢুকানো দরকার তিনারা হলেন , মিতুল, কাউসার,আলিম সাহেব। এই সাহেবদের জন্যেই এই কাশেম সভার আয়োজন।
সূত্র নয়া দিগন্ত ঃ Click This Link
বিশ্ব মিডিয়ায় কাশেম বিন আবু বকর
মিসবাহ মুকুল
২৭ এপ্রিল ২০১৭,বৃহস্পতিবার, ১৬:২৮
এএফপির কাছে তুলে ধরেন সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ।
তিনি বলেন,” গ্রাম এলাকায় তরুণ প্রেমিকরা তাদের প্রেমিকাকে সেরা উপহার হিসেবে কাশেমের উপন্যাস দিয়ে থাকে। কাশেমের উপন্যাস মাদ্রাসা বা ধর্মীয় আবাসিক স্কুলের ছাত্রদের কাছে তুমুল জনপ্রিয়”
প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল, মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইয়াহু নিউজ, মধ্যপ্রাচ্যের আরব নিউজ, মালয়েশিয়ার দ্যা স্টার ও মালয়মেইল, এশিয়ান এইজ পাকিস্তানের দ্য ডন, ফ্রান্সের ফ্রান্স টুয়েন্টি ফোর ও রেডিও ফ্রান্স ইন্টারন্যাশনাল, হাঙ্গেরির হাঙ্গেরি টুডেসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ফলাও করে কাসেমকে নিয়ে ওই প্রতিবেদন ছেপেছে।
লিংকঃ- Click This Link
উপরের লিংক দেয়া পত্রিকাটি একটি লক্ষীপুরের জামাতী পত্রিকা। সেখানে কাশেম সাহেবকে নোবেল পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। পেয়ে গেলে কিন্তু ড. ইউনুস আত্মহত্যা করবেন। কেউ ফেরাতে পারবে না।
নোবেল পুরস্কার পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশী ঔপন্যাসিক কাশেম বিন আবু বকর !
নোবেল পেতে যাচ্ছে কাশেম সাহেব। এখানে তাকে নিয়ে যে পত্রিকাটি নিউজ করেছে সেটি একটি জামাতি পত্রিকা। তাদের এই কাম ব্যাক করার পদ্ধিতিটি খুবই দারুণ। সন্ত্রাসী থেকে এক লাফে সাহিত্যিক তকমা। এই তকমায় সরকারী আর হেফাজতী কোন মদদ আছে কি না সেটি সময়ের প্রশ্ন। তবে এই প্রচারের সাথে যেকয়জন জামাতী মুখ এসেছে মূল লক্ষ্য তারাই। কাশেম সাহেব এখানে কুলধরা। আর আমরা হলাম বলদের দল। কেউ বলবো ইসলামিক, কেউ বলবো লেখুক নাহ। আমাদের লেখা নিয়ে চল্লিশ বছর সমস্যা হয়নি, এখনো হবে না কিন্তু গল্পটা হলো ,
“ছেলের তো মা মারা গেছে, সবাই বলে কান্দিস না, এগুলো স্বাভাবিক। ছেলে বলে আরে আমি মায়ের জন্যে কাঁদি না, আজরাইল যে বাড়ি চিনে গেল। “
এই আজরাইল হলো জামাতী মিতুল, কাউসার, আলীম। কেউ আবার এদেরও পরিচয় চেয়ে আবার কমেন্ট করবেন না। নিজে জানুন। তাহলে ভেলুমে ভেলুমে লিখতে হবে।
এই হলো মাজাহার পারভেজের লিংক যিনি বিশেষজ্ঞ হিসেবে এ,এফ,পিকে তথ্য দিলেন।
https://www.facebook.com/syedmazharulparvezkabita/ ।
জানার জন্যে ঘুরে আসতে পারেন।
মূলকথা এটি একটি জামাতী প্রচেষ্ঠা যার মাধ্যমে তারা একটি সাধারণ প্রবেশ পথ চায় রাজনীতিতে। আর কিছু লেখককে এই সুযোগে পরিচয় করিয়েও রাখতে চায়। সেই নামগুলি আমি দিয়েছি। সাথে সাথে আমি তথ্যের প্রমাণ সাথে দিয়েছি। যেকেউ চাইলে লিংকগুলো পরে এদের সুত্রগুলো ধরতে পারবে। তারপরও যদি কেউ না পারেন তবে আমি লেখক অপরাগ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:৪৮
মহেড়া বলেছেন: দ্বিতীয় পর্বের কর্মে নেমেছে, দারুণ বলেছেন।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৫৭
আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: কাশেম বিন আবুবকরের মেবি দুইটা বই পড়া হয়েছিলো যা আমার কাছে নিতান্তই গার্বেজ মনে হয়েছিলো এবং আমাদের অনেকের কাছে তা মনে হবে কিন্তু কথা হল আমাদের মত পাঠকদের জন্য কি কাশেম বিন আবুবকর কি ঠেকে আছে? সাহিত্যে কোয়ালিটি ব্যাপারটা আপেক্ষিক কিন্তু বিজনেস ব্যাপারটা ফিক্সড আর এই বিজনেস এ কাশেম বিন আবুবকর এগিয়ে আছে। বাংলাদেশে ৬৮ হাজার গ্রামে তার সাহিত্যের এক বিশাল বাজার তার এই বাজারের কাস্টমাররা ঠিক যে জিনিসটা চায় অর্থাৎ রক্ষনশীলতা নৈতিকতা ও রোমান্স সংমিশ্রনে এক হচপচ ফ্যান্টাসি সেই ব্যাপারটা কাশেম বিন আবুবকর সাপ্লাই দিয়ে যাচ্ছে গ্রাম গঞ্জের বই পড়ুয়াদের চিন্তা ভাবনা যেই যায়গায় কাশেম বিন আবুবকর ঠিক সেই যায়গায় স্ট্রোক দিচ্ছে, তার বাজার তৈরির জন্য তাকে প্রথম আলুতে জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক ব্যানারে কলাম লিখা লাগে নাই স্টেডিয়ামে গিয়ে মাশরাফিদের সাথে সেলফি তোলারও প্রয়োজন হয় নাই।
দিন শেষে কথা হল যে কাশেম বিন আবুবকর তো তার গেঁয়ো পাঠকদের কে তার বই গিলিয়ে ভালো টাকা উপার্জন করে নিজের ভাত কাপড়ের ব্যাবস্থা করেছে কিন্তু যেই সব শহুরে বটলার সাহিত্যিকরা আজ কাশেম বিন আবুবকরের সমালোচনা করতেসে তারা নিজেদের লেখা গুলো তাদের শহুরে প্রগতিশীল পাঠকদের কতটুকু গেলাতে পারছে, তাদের বই গুলো যতটুকু বিজনেস করছে তাতে এটলিস্ট চারুকলা বা আজিজ মার্কেটের চিপায় দাড়িয়ে গাঁজা টানার পয়সা আসছে তো?
এরা কাশেম বিন আবুবকর কে তাচ্ছিল্য করে আবার নিজেদের আলোচনায় আনার জন্য এই কাশেম বিন আবুবকর টপিকটাই বেছে নেয়
শেইম_অন
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:১৩
মহেড়া বলেছেন: গোপন অভিসন্ধিটি বলুন, আপনি কি জামাতী নাকি? আপনার এমন মন্তব্য কি জামাতের জন্যে? এরা যে লুকায় লুকায় জাম খায় এটাই তো ভাবনার বিষয়।
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৬
মেটাফেজ বলেছেন: একটা বিশেষ শ্রেণীর "ফাটক" ছাড়া কেউই এই ভক্করবাঈরে দুই পয়সার দামও দেয় না। এই বিশেষ শ্রেণীর লোকজন দশবছর আগে বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক ইসলামি ব্যক্তিদের লিস্টে নিজামীর নাম দেইক্ষা সুভানাল্লাহ কৈরা জিকির করত। উপ্রে এমুন একজন হাজিরা দিয়া গেসে।
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:০৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অত্যন্ত সুন্দর বুঝিয়েছেন। অনেকাংশ বুঝেছি, যেটুকু বোঝতে পারিনি সেটুকু আমার ব্যর্থতা।
ভালো লাগলো আপনার পোষ্ট পড়ে। বুঝেছি মোটামুটি আসল কাহিনীটা। শুভকামনা আপনার জন্য।
আসলে এই ব্যাপারটা খুব বেশি প্রচার করছি আমরা। (আমি আপনাকে বলছি না) ব্লগে খেয়াল করবেন বকা্র সাব এখন টপে আছে। প্রায় পোষ্ট তাকে নিয়ে। সমালোচনা আর আলোচনায় শীর্ষ। আমি ওসব পোষ্টে যাই না।
৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:১০
টারজান০০০০৭ বলেছেন: দুত্তোরি ! এই বেডারে লইয়া এতো পোস্ট দেওনের কি আছে ? শুধু শুধু এমবি নষ্ট !
৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৫৪
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: সব কিছু নিয়ে পলিটিক্স!! এই দ্যাশটা শেষ!! কিছুই বলার নাই --- চলুক যেভাবে চলার । আমি কিন্তু লুকিয়ে লুকিয়ে জাম খাই না আবার জবরদস্তি করে আমও খাই না । শুধু এইসব আম-জাম খেলা দেখলে বিরক্ত লাগে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:১৯
মহেড়া বলেছেন: আমরা খরগোশের মতো মুখ লুকিয়ে ভাবি সব কিছু এড়িয়ে গেলাম, তাতে কেউ বাঁচে না,কেউ বাঁচেনি। আম-জাম খেলা এই দেশে চলতে দেয়া হয় না, চলেও না। যা হয় দুইদিন টানাটানি তারপর ক্ষেমা। আপনার ফেইজবুকটা দেখার সুযোগ নেই থাকলে দেখতাম কোথাও লিখা আছে , আই হেইট পলিটিক্স। সিরাজদৌলার সময়ে তাই-ই হয়েছিল। ফলাফল ২০০ বছর গোলামী। আশা করি কমেন্ট খানা ইতিবাচক ভাবে নিবেন।
৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৫৬
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: Tarzan00007 এর মন্তব্যটা বেস্ট। I like Tarzan।
৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:১১
সৌমিক আহমেদ খান বলেছেন: প্রশ্ন করসিলাম, সেটা থেকে পোস্টের নাম দিয়ে দিসেন?
বকরি জবেহ হবে কবে?
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:২৩
মহেড়া বলেছেন: হুম, কারণ এই কথাটি বিভিন্ন জনের কাছ থেকে বিভিন্ন রঙে এসেছে।
আমরা সব কিছু থেকে পালিয়ে বাঁচতে চাই, কিন্তু তাতে কি আমরা বাঁচতে পারি সত্যিই!!!
৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২১
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আমি তো বলিনি আমি পলিটিক্স হেইট করি । আমার পলিটিকাল ভিউ আছে , সেটা হলো গণতন্ত্র । আমি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী । তবে আমার পছন্দের কোন পলিটিকাল পার্টি নেই বাংলাদেশে । পছন্দের পলিটিকাল ব্যক্তিত্ব আছে । আমার ফেইসবুক আমাকে এখানে পাবেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:১৯
বিলুনী বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন , প্রকৃত স্বরূপটা তুলে ধরেছেন । দেখে আসলাম কাশেম নামক পোষ্টে জামাতিরা লাইন ধরে লাইক দিচ্ছে ।
সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্টের আদলে এতদিন কাসেমের নামে একটাকে সকলে মিলে দাঁড় করিয়েছে , এখন এটাকে ধরে দ্বিতীয় পর্বের কর্মে নেমেছে যা আপনার পোষ্টের লিখাটি হতে দেখা যাচ্ছে ।
ধন্যবাদ মুল্যবান পোষ্টটির জন্য ।