![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষ হয়ে থাকতে চাই, এপৃথিবীকে ভবিষ্যতের মানুষের জন্য আরো উপযুক্ত করে রেখে যেতে চাই, যেখানে মানুষ মানুষের জন্য হবে। এবং তার স্রষ্টাকে ভালোবাসবে।
সরকার ও জনগণ মিলে এখন গুরুত্ব দেওয়া উচিৎ এখন থেকে আর কোন গার্মেন্টস-এ যাতে আগুন না ধরে, ভবন ধ্বসে না পড়ে, গার্মেন্টস শ্রমিকরা পদদলিত না হয়, অত্যাচারিত না হয়, বেতন বোনাস দেরীতে না পায়।
সেজন্য এ পদক্ষেপগুলো নেয়া যেতে পারেঃ
১। ভবনগুলো রিখটারস্কেল ৭.৫-৮.০ সহ্যক্ষমতাসম্পন্ন কিনা সরকারী/ বুয়েট টিম পরিদর্শন ও টেস্ট করতে পারে।
২। ভবনগুলো কাজের সময় তালাবদ্ধ থাকে কিনা এবং প্রশস্ত বিকল্প সিঁড়ি আছে কিনা, থাকলে দাহ্য বস্তুসমূহ কিভাবে আছে পরীক্ষা ও আকস্মিক পরিদর্শন-এর ব্যবস্থা করা।
৩। গোডাউন, ক্যান্টিন ও বৈদ্যুতিক তারগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ।
৪। প্রতিটি কারখানার পরিচালনা বোর্ডে একজন নির্বাচিত শ্রমিক প্রতিনিধি রাখতে হবে।
৫। শ্রমিকদের রক্ত ও অশ্রুভেজা গার্মেন্টস শিল্পে প্রতিটি কারখানার ২৫% শেয়ার শ্রমিকদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে, যার লভ্যাংশ কেবল শ্রমিকদের কল্যাণে ব্যয় হবে।
৬। প্রতি মাসের ৭ তারিখের মধ্যে পূর্ববর্তী মাসের মজুরী নিশ্চিত করতে হবে। নতুবা, প্রতি দিন দেরীর জন্য নির্ধারিত হারে জরিমানা যোগ হবে। তারপরও কোনভাবেই তা ১৫ দিনের বেশী হবেনা।
৭। নিয়মিত ফায়ারড্রিল ও উদ্ধার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
৮। পারিবারিক সমস্যা ও দুর্ঘটনাজনিত ক্ষতির জন্য প্রয়োজনীয় বীমার ব্যবস্থা করা, যেমন চিকিৎসা বীমা, দুর্ঘটনা বীমা ইত্যাদি, যার পরিমাণ জনপ্রতি ৫-২০ লক্ষ টাকা বা কাছাকাছি হবে।
ইত্যাদি ইত্যাদি...
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
শফিক১৯৪৮ বলেছেন: ভবন মালিককে অবশ্যই আম্লীগের হতে হবে।