নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মোমিন মেহেদী রাজনীতিক-কলামিস্ট-ব্লগার ও শিল্প উদ্যোক্তা হিসেবে বাংলাদেশের তরুণ সমাজের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছেন ক্রমশ সত্যকে সত্য আর মিথ্যেকে মিথ্যে বলার বলিষ্ঠতা আছে তার। আর একারনেই পদে পদে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করে কেউ কেউ। দেশের প্রধান কবি শামসুর রাহমানের স্নেহধন্য মোমিন মেহেদী বঙ্গবন্ধু লেখক পরিষদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র অধিকার আন্দোলন জোটের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন ২০০৪ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত। পাশাপাশি একটি বৃহৎ ছাত্র সংগঠনের শীর্ষস্থানিয় নেতা হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি নতুনধারা বাংলাদেশ-এনডিবি’র চেয়ারম্যান-এর দায়িত্ব পালন করার সাথেসাথে প্রচারিতব্য একটি বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেলের নির্বাহী পরিচালক হিসেবেও কাজ করছেন। তিনি দৈনিক যুগান্তর, সমাচার, খবরপত্রসহ বিভিন্ন কাগজে কাজ করে অভিজ্ঞতার ভান্ডারকে সমৃদ্ধ করার চেষ্টা করেছেন। ১৯৮৫ সালের ২৮ আগস্ট ময়মনসিংহে জন্মগ্রহনকারি মোমিন মেহেদীর পৈত্রিকনিবাস বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জে। তার প্রথম লেখা প্রকাশিত হয় ১৯৯৫ সালে দৈনিক ইত্তেফাকে। বর্তমানে তার প্রকাশিত গ্রন্থ সংখ্যা ৪৪। এরমধ্যে ডিভোর্স (২০০৫), শকুনেরা উড়ছে (২০০৬), জীবনজুড়ে যুদ্ধ (২০০৭), কাকতাড়–য়ার দেশে (২০০৭), ভুল করেছি ভালোর আশায় (২০০৯), এই চাকাটা ভালোবাসার (২০০৯), ছন্দ ছড়ায় বঙ্গবন্ধু (২০০৯), সাহসের জোস্নায় শান্তজ সুখ (২০১০), যে শহরে তুমি নেই (২০১০), আমাদের পিতা তিনি আমাদের মিতাও, দেয়ালে টাঙানো রোদ(২০১১), +ভূত –ভয়, সময়কথন, বৃত্ত ত্রিভুজ এবং ভালোবাসা, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশে নারী, কাগজের ভূত(২০১২) উলে¬খযোগ্য। তিনি ভালোবাসেন তার জীবনসাথী শান্তা ফারজানাকে আর শান্তজ গল্পকে। অনন্ত সাহসের পথে নির্ভিক পথিক মোমিন মেহেদীর মূল লক্ষ্য সাংবাদিকতা, লেখালেখি, গান, গল্প, নাটকের সাথেসাথে রাজনৈতিক কর্মকান্ড চালিয়ে স্বাধীনতার সুখকে প্রতিষ্ঠিত করা। তিনি সাহিত্য সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বিশেষ অবদানের জন্য জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সম্মাননা (২০০১), মেহেন্দীগঞ্জ ফাউন্ডেশন স্বর্ণপদক (২০০২), অর্নিবান সম্মাননা (২০০৩), বাংলাভাষা সাহিত্য সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র সম্মাননা পুরস্কার (২০০৪), বাঁধনহারা সম্মাননা (২০০৬), কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত সম্মাননা (২০০৭), বঙ্গবন্ধু সম্মাননা (২০০৮), চন্দ্রিমা সাহিত্য সম্মাননা (২০০৯), আনন্দ আড্ডা সাহিত্য পুরস্কার, ভারত (২০০৯), কবি গুরু সম্মাননা (২০১০), নক্ষত্র সাহিত্য পদক (২০১০) পুন্ড্রবর্ধন সম্মাননা ও কবি আলাওল সম্মাননা(২০১১), শেরে বাংলা সম্মাননা এবং বঙ্গবীর ওসমানী স্বর্ণ পুরস্কার পেয়েছেন। দেশের প্রথম সাহিত্য-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অনলাইন পত্রিকা banglareport24.com- এর প্রধান সম্পাদক মোমিন মেহেদী’র আশার আলোর বাস্তবায়ন নিয়ে আমাদের প্রত্যয়দীপ্ত পথ এগিয়ে যাবে আগামীর দিকে... নানাদিকের নানাকথা আর কাজের কথা ভেবে মহান বিজয়ের মাস ডিসেম্বর ২০১২ সালের ৩০ তারিখে মোমিন মেহেদীর নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করেছে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী সাহসী জনতার রাজনৈতিক দল নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি) আত্ম প্রকাশের পর এযাবৎ বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা কমিটি গঠন নিয়ে ব্যাপক ব্যস্ততার পরও লিখে চলেছেন অবিরাম-করছেন নিরন্তর সংগ্রাম... আহমেদ কায়সার
মোমিন মেহেদী
একসময় আমার রাতদিন কেটেছে পত্রিকার অফিসে। রিপোর্ট লিখে, প্রুফ দেখে পার করতে হয়েছে দীর্ঘ সময়। এখন অবশ্য আর সেই সময়টা নেই। এখন সময় রাতদিন শ্লোগানে শ্লোগানে-মিছিলে আন্দোলনে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে হয়। নতুন প্রজন্মের রাজনীতিক হিসেবে বাংলাদেশের ২৩ জেলা, ১৬ উপজেলা এবং ৩ টি মহানগরে রাজনৈতিক সফর করেছি। পাশাপাশি সহিংসতার রাজনীতি বন্ধের দাবীতে তরুণ প্রজন্মের রাজনৈতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে সত্যিকারের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য নিজেকে, দলকে এবং দলের নেতাকর্মীদেরকে নিবেদিত রাখার সাথে সাথে তৈরি হচ্ছি আওয়ামী লীগ-বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির নামে অপরাজনীতি বন্ধ করার জন্য। জানি না কতটুকু সফল হবো, আর কতটুকু ব্যার্থ। তবুও বাংলাদেশের জন্য নিবেদিত থাকবো বলে শপথ করেছি। এগিয়ে চলেছি নিরন্তর রাজনৈতিক পরিবর্তনের জন্য।
নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি) আত্মপ্রকাশ করেছিলো ২০১২ সালের ৩০ ডিসেম্বর। বিজয়ের মাসে শুরু করেছিলাম আমাদের রাজনৈতিক যাত্রা। সেই যাত্রা অব্যহত থেকেছে ছাত্র-যুবকদের রাজনৈতিক আন্তরিকতার কারনে। আগামীতেও আমরা রাজনৈতিক পরিবর্তন, দেশের উন্নয়ন এবং মানুষের কল্যাণের জন্য নিবেদিত থাকবো। কেননা, নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক চেতনা নতুন করে দেশকে গড়ার জন্য। আর তাই আহামরি কোন লোভ- মোহ নেই। যা আছে তা কেবল খেয়ে পড়ে নিজেদেরকে যতটুকু ভালো রাখবো, ততটুকু যেন দেশের মানুষকে ভালো রাখতে পারি, এই হলো লক্ষ্য। যদি লক্ষ্য থাকে অুঁট/ বিশ্বাস হৃদয়ে/ দেখা হবেই হবে বিজয়ে...
আমাদের এগিয়ে চলা যখন নিরন্তর। তখন ১৮ দলীয় জোট, ১৪ দলীয় মহাজোটসহ বিভিন্ন নতুন জোটের পক্ষ থেকে প্রস্তাব আসতে থাকে জোটভূক্ত হওয়ার জন্য। ‘আমরা আমাদের রাজনৈতিক কর্মকান্ডকে আরো গতিশীল করার পর ভাববো বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমরা কতটুকু গস্খহণযোগ্য; তারপর জোটে যাওয়ার কথা ভাববো’ বলে জানিয়ে দিয়েছি প্রায় সবাইকেই। তবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে স্বচ্ছতা-দক্ষতা এবং সততার রাজনীতিক সাবেক প্রেসিডেন্ট এরশাদের জন্য খুলে রেখেছি নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক দরজা। তিনি চাইলেই নির্বিঘেœ নিবেদিত হবো বাংলাদেশের সাবেক এই প্রেসিডেন্টের সাথে। এমন চেতনা থেকে যখন এগিয়ে চলা, ঠিক তখন হঠাৎ করেই এক ইফতারের আয়োজনে নিমন্ত্রণ পেলাম। অনেক অনুরোধের কারনে নতুনধারা বাংলাদেশ(এননডিবি)র যুগ্ম আহবায়ক সাবেক ছাত্রনেতা চন্দন চন্দ্র দাসকে সাথে নিয়ে গিয়েছিলাম সেই ইফতারের আয়োজনে। সেখানে গিয়ে অনেকের সাথেই কুশল বিনিময় হয়। তারপর বক্তব্যর পালা। আমাকে অনুরোধ করা হলেও আমি যেহেতু স্বাধীনতার পক্ষের রাজনীতিতে বিশ্বাসী, সেই সূত্র ধরে যে আয়োজনে জামায়াত-শিবির আছে সেখানে বক্তব্য দেয়া সমীচিন মনে না করায়; না করে দেই। অনেকের কথাই শুনলাম। শুনলাম আলতু-ফালতু-টালতুদের বক্তব্যও। এক পর্যায়ে আমাদের রাজনীতিতে এখন বিরোধী দল হিসেবে ব্যাপক দাপটের রাজনীতি করা বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া আসলেন এবং বক্তব্য দিলেন। তিনি একপর্যায়ে বললেন, ‘নতুনধারার সরকার গঠন করবে বিএনপি।’ ক্ষমতায় আসার জন্য বিএনপি অনেক কথাই বলতে পারে জানতাম, কিন্তু এক্কেবারে নতুনধারার সরকার করবে, এই কথা বলবে বিশ্বাসতো দূরের কথা স্বপ্নেও ভাবিনি। যারা রাজনীতিকে নিজেদের সম্পদ মনে করে রাজনীতি করে, তারা কিভাবে বাংলাদেশকে নতুনধারা’র সরকার উপহার দেবে বিষয়টি আমার বুঝে আসে না। সে যাইহোক কখনো কখনো নতুন প্রজন্মের বিরোধীতা করলেও, নষ্ট-ফষ্ট বললেও অবশেষে সেই নতুন প্রজন্মের রাজনীতিতে তিনি নিজেকে বিলিন করে দেয়ার ঘোষণা দেয়ায় অন্তত ভালোটুকু ঠিকই লেগেছে।
এই ভালোর স্বাদ মনে রেখে বাসায় ফিরে আসি। বাসায় ফিরে রাজনীতির মাঠে থাকতে থাকতে ক্লান্ত চোখ দু’টি ফেসবুকের হোম-এ রাখতেই ভেসে ওঠে মাহামুদুর রহমান মান্না’র গঠিত সংগঠন নাগরিক ঐক্যের ছাত্র সংগঠন নাগরিক ছাত্র ঐক্যের এক কর্মীও স্ট্যাটাস। সেখানে লেখা- ‘নৌকাতে ফুটা হয়েছে,ধানের শীষে পোকা,লাঙলেতে জং ধরেছে,পাল্লা যে দেয় ধোঁকা। কোন পথে আছি আমরা? যেটার জন্যে যুদ্ধ করলাম ৭১ এ সেই স্বাধীনতা কি পেয়েছি আমরা? যেই স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করলাম গনতন্ত্রের জন্যে সেই গনতন্ত্র কি আদৌ পেয়েছি আমরা? একজন আসেন,৫ বছর দূর্নীতি,লুটপাট,সন্ত্রাস,খুন,ধর্ষন,শেয়ার কেলেন্কারী,গুম ইত্যাদি করে বিদায় নেন। আরেকজন আসেন, জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, দূর্নীতি, সন্ত্রাস, দখল, চাঁদাবাজী, টেন্ডারবাজী ইত্যাদি করে চলে যায়। স্বৈরাচার আর জামাতের কথা কি বলব? স্বৈরাচার তো এখন "আবুক্কা ডিলা মগা" আর জামাতের আমিরগো যতদিন কুমিরে না খাইবো ততদিন শান্তি নাই।
আসুন দেশের এই দুর্যোগময় মূহুর্তে সকলে মিলে এই অপশক্তির বিরুদ্ধে গনতান্ত্রিক প্রগতিশীল ঐক্য গড়ে তুলি।’ যারা রাজনীতির নাম দল বদলের খেলায় আজীবন নিবেদিত ছিলো, তাদের-ই অন্যতম প্রধান হলেন মাহামুদুর রহমান মান্না। সেই মান্নার গঠিত ছাত্র সংগঠনের একজন কর্মীর স্ট্যাটাস, না কি ডাকসুর সাবেক ভিপি মাহামুদুর রহমান মান্নার স্ট্যাটাস? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতে ক্লান্ত হওয়া ছাড়া আর কোন গতি পাইনি আমি। কেননা, এর নাম রাজনীতি নয় গীবতনীতি। অতএব, বাংলাদেশের রাজনীতিতে গীবত বা পরচর্চা নয়; কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করতে কে কতটা যোগ্য।
অন্যদিকে খুবই শুভাকাঙ্খি। খুবই আন্তরিক একজন সাংবাদিক বন্ধু খালেদ সাইফুল্লাহ স্ট্যাটাস দিলেন ‘নতুনধারার সরকার গঠন করবো’ বলে দেয়া বেগম খালেদা জিয়ার বক্তব্য প্রসঙ্গে। সেখানে তিনি লিখলেন, ‘আমাদের দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি চরম একটা খারাপ পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। প্রধানমন্ত্রী একটা কথা বললে সেটা বিরোধীদলীয় নেত্রীর সহ্য হয় না। ঠিক একই ভাবে বিরোধীদলীয় নেত্রী একটি কথা বললে সেটা প্রধানমন্ত্রীর সহ্য হয় না। সম্প্রতি বিরোধীদলীয় নেত্রী ক্ষমতায় আসলে নতুন ধারার সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। এটা এমন কি অপরাধ হয়েছে যে ঠিক একদিন পরে প্রধানমন্ত্রী কড়া ভাষায় এর সমালোচনা করলেন। কিন্তু কেন? আমরা একে অপরের চিন্তাভাবনাকে ইতিবাচকভাবে না দেখে সবসময় নেতিবাচকভাবে দেখি কেন? আমরা কি রাজনীতির খারাপ সংস্কৃতি থেকে কখনো বের হতে পারবো না? আমাদের নেতৃদ্বয়ের একে অপরের সমালোচনা করা ছাড়া আর কি কোন কথা নেই?’ এই বন্ধুটিই আমাকে প্রশ্ন করেছিলেন ‘নতুনধারার সরকার গঠন করবো’ বলে দেয়া বেগম খালেদা জিয়ার বক্তব্য প্রসঙ্গে’। আমি বলেছিলাম, তিনি নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি) কে তাঁর জোটে ভেড়াতে চাইছেন বলে এমন কথা বলেছেন। কথাটি শুনে সাংবাদিক সাইফুল্লাহর উত্তর ছিলো,‘ভালো তো’। হ্যাঁ, আমিও বলছি ভালোতো। তবে বিএনপিকে এর আগে যা করতে হবে তা হলো, জামায়াতকে ঝেটিয়ে জোট থেকে বিদায় করতে হবে। তা না হলে নতুনধারা’র সরকার গঠনের এই স্বপ্ন, স্বপ্নই থেকে যাবে; বাস্তবতার আলো আর দেখবে না। যেমন বাস্তবতার আলো দেখেনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক কন্যা শেখ হাসিনার ‘মদীনা সনদ অনুযায়ী দেশ চালাবো’র অঙ্গীকার। আর সেই অঙ্গীকার আলোর মুখ দেখেনি বলেই কিন্তু তৈরি হচ্ছে একের পর এক শাপলা চত্বর, মতিঝিল ট্রাজেডি, তেঁতুল থিউরি, শফী মেথডসহ বিভিন্ন সমস্যা। এই সমস্যা সমাধানের জন্য নিবেদিত থাকলেই কেবল আসতে পারে প্রকৃত মুক্তি। যেই মুক্তির লক্ষ্যে একাত্তর থেকে আজো জীবনের সাথে লড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয়-স্বাধীনতাকামী মানুষেরা। এর সাথে নতুন করে যোগ হয়েছে ছাত্র-যুবদের রাজনৈতিক চেতনা। যেখানে নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)ও রয়েছে যথাযথ প্রতিনিধিত্ব করার জন্য।
শেখ হাসিনা; সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা আর খালেদা জিয়া; শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্ত্রী। তাদের দুজনের মধ্যে বাংলাদেশকে কে কতটা ভালোবাসে-বাংলাদেশের ষোল কোটি মানুষকে ভালোবাসে যদি কেউ জানতে চায়, তাহলে হয়তো উত্তর খোঁজার পর সঠিক উত্তর হবে ‘জিরো পার্সেন্ট’। যদি তাই না হবে, তাহলে কেন একজন ক্ষমতায় আসার জন্য করছে অরাজকতা-খুন-হামলা; আরেকজন ক্ষমতায় থাকার জন্য করতে দিচ্ছে খুন-হামলা-অরাজকতা? এই প্রশ্নই থাকলো আজ নতুন প্রজন্মের পক্ষ থেকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পথ ধরে রাজনীতিতে আগুয়ান শেখ হাসিনা ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পথ ধরে রাজনীতিতে তৈরি বেগম জিয়ার কোটি কোটি ভোটার-ভক্ত আর সমর্থকদের কাছে...
মোমিন মেহেদী : কলামিস্ট ও আহবায়ক, নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)
২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৭
তোমোদাচি বলেছেন:
৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১২
মোমিন মেহেদী বলেছেন:
Click This Link
৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৩
এন ইউ এমিল বলেছেন: নতুন কেউ মেরুদন্ড সোজা করে দাড়াতে চাইলেও আলীগ-বিএনপি সেটা হতে দেবে বলে আমার মনে হয় না
৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৪
মোমিন মেহেদী বলেছেন: তবু ভয় পেয়ে বসে না থেকে চেষ্টা করাই ভালো নয় কি?
Click This Link
৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:২৯
বাঙ্গালীর কুঠার বলেছেন: লায়ন মোমিন ভাই, আপনার উদৌগ সত্যিই প্রসংশার দাবী রাখে। ছয়ফুর রহমানের ডাব ও ছাদেকের মুরগী মার্কার এক্সফিরিয়ান্স কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যান, আমি অন্তত আপনার সাথে থাকবো।
৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭
মোমিন মেহেদী বলেছেন: Click This Link দেশ ও মানুষ ভালোবাসে, তাদের জন্য নিবেদিত তরুণ যারা/শেরেবাংলা-সোহরাওয়াদী-বঙ্গবন্ধু-শহীদ জিয়ার রাস্তা ধরে নতুনধারা/ডা্ক দিয়েছে বন্ধু শোন নতুন দিনের বাঁকে/এই এখানে নতুন মেধা, নতুন সাহস বুক ফুলিয়ে থাকে/থাকলে সাহস তোমার বুকে দেশকে ভালোবাসার/আসতে পারো নতুনধারায় স্বপ্ন আলো আশার/বীজ বুনে সেই একাত্তরের মত/ গড়বো এদেশ কথা দিলাম স্বার্থ ভুলে যত/ দেশের কথা, মানুষ কথা বলবো কথা হেসে/ সবার পাশে দাঁড়িয়ে যাবো দেশকে ভালোবেসে..../
৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
মোমিন মেহেদী বলেছেন: পরিবারতন্ত্র ও স্বাধীনতা বিরোধীদের রুখতে তরুণদের বিকল্প নেই : মোমিন মেহেদী
August 3, 2013 - Uncategorized - no comments
Fb-Button
ফারহানা সাথী, স্টাফ রিপোটার, বাংলারিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকম
এনডিবি প্রধান মোমিন মেহেদী বলেছেন, পরিবারতন্ত্র ও স্বাধীনতা বিরোধীদের রুখে দিতে তরুণদের বিকল্প নেই। আমাদেরকে কাজের মাধ্যমেই প্রমাণ করতে হবে বাংলাদেশকে কখনোই কোন পরিবারের হাতে ছেড়ে দেয়ার পক্ষে জনগ ছিলো না, এখনো নেই, আগামীতেও থাকবে না।EID FB copy
নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি) জকিগঞ্জ শাখার আয়োজনে অনুষ্ঠিত এক কর্মী সভায় তিনি উপরোক্ত কথা বলেন। জকিগঞ্জ শাখার আহবায়ক কাইয়ূম চৌধুরী স্বপনের সভাপতিত্বে এই সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)’র আহবায়ক কলামিস্ট মোমিন মেহেদী আরো বলেন, নতুনধারা বাংলাদেশ কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী। আর তাই আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে এগিয়ে চলেছে কাজের গতিতে। আমরা টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া, রুপসা থেকে পাথুরিয়া আর বিএনপি বা আওয়ামী লীগের রাজনীতি নয়; নতুনধারার রাজনীতি তৈরি করতে চাই। যে কারনে সারাদেশে সফর করে নতুনধারার সংবাদ পৌছে দিচ্ছি।
৩ আগস্ট অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)’র কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহবায়ক হাবিবুর রহমান খোকন, সদস্য সামিনা ইয়াসমিন, জকিগঞ্জ শাখা এনডিবির নেতা আহসান হাবিব খান, নিপুন আহমেদ, সালমা হায়দার প্রমুখ।
Click This Link
৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
মোমিন মেহেদী বলেছেন: Click This Link
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৫
বাঙ্গালীর কুঠার বলেছেন: ভাই সাহেব আপনার ইকোনোমিক্যাল ব্যাকগ্রাউন্ড কেমন?