নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাঞ্জেরী মনির

মনিরপাঞ্জেরী

প্রতিনিয়ত সংগ্রামে আমি ক্লান্ত।

মনিরপাঞ্জেরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

টাঙ্গাইল জেলার কিছু আঞ্চলিক শব্দ

২৬ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১



অক্ত < রক্ত

অগ < রগ

অগদমা < বোকা

অগা < মূর্খ

অগো < ওদের

অচ্পয়লা < সর্বপ্রথম

অটাই < ওখানে

অজগবি < অবিশ্বাস্য

অনে < ওখানে

অপুচ্ছা < মূল্যহীন

অফ্ফুলান < মুখ ভার করা

অবাই < অমনি

অব্বর < বোকা

অবাগাবা < আহাম্মক

অবাট < রাবার

অবাতুরা < অসমর্থ

অম্মুরা < অন্য পাশে

অরঅর < দ্রুত

অরা < ওরা

অলিপোক < জন্ডিস

অলোংগা < বাঁশের সুড়কি





আইলা < আগুন রাখার পাত্র

আইলা < হালুয়া

আইলা-জাইলা < এলোমেলো

আউল-জাউল < নাড়াচাড়া

আও < শব্দ

আওটা < দুধ গরম করার পাতিল

আওয়া < আসা

আওরা-কাওরা < উল্টাপাল্টা

আগাছান < প্রতিবন্ধকতা



ওক < রোখ

ওক্কা < হুককা

ওক্তো < নামাজের সময়

ওগ < রোগ

অগ্রান < বমি করা

ওচা < গবর ফেলার জাখা

ওচ্লান < বাছা

ওট < ঠোঁট

ওট < এক ধরনের পিঠা

ওদা < নরম

ওব্লা < বড় লোকমা

ওশ < শিশির

ওজি পরথম < সর্বপ্রথম

ওশোরা < বারান্দা

ওলান < গাভী, ছাগীর বাট

ওলানো < বেড়ে ওঠা, বড় হওয়া

ওসার < প্রশস্ত

ওয়াপ < বনবিড়াল

ওয়ার < কভার

ওয়্যাগয়্যা < বিচ্ছিরি



কইতোর < কবুতর

কচ্মা < কচি

কচা < কব্জি

কচি < ছিপি

কচি < কম বয়স

কটর কটর < বেশি কথা বলা

কটকটাইনা < বাচাল

কট্টাইশা < শুকনো

কইজ্জা < কলিজা

কল্লা < ঝগড়াটে

কষ < আঠা

কয়চান < বিবাদ

গরমা < অসার

গয়নার নাও < খেয়া নৌকা

গলগলা < ঢিলা

গড়াস < গলদকরণ

গাইরা < একঘেঁয়েমি

গ্যাচরা < একগুঁয়ে

গাছা < পিলসুজ

গাতা < গর্ত

গ্যাদর ম্যাদর < গড়িমসি

গ্যাদা < ছেলে, পুত্র

গাব্বুইরা < মোটা

গাভার < কিনার

গাবিন < গর্ভবর্তী

গাবানো < বেশি হওয়া

গারাগারি < সন্নিকটে

গাহান < গান

গায়েক < গ্রাহক

গাটের দিক < পায়খানার উদ্দেশ্যে

গুতা < ধাক্কা

গুদা < ছোট

গুদারা < খেয়া নৌকা

গুডুগুডু < হাডুডু

গুষ্টি < বংশ

গুংগুর < ঘোমটা

গিন্জি < ঘন

গোছর < পশু বেঁধে রাখা

গোয়াইল < গো-শালা





ঘ্যাগ < গলগ-

ঘ্যাচরা < বেহায়া





চন্চনা < প্রবল, খর¯্রােত

চলা < লাকড়ি

ড্যাড্ড্যারা < ঢিলা

ড্যাবরা < বা হাতি

ড্যালা < চোখ

ড্যালা < বড় উকুন

ডাংগর < বড়

ড্যাহর < গালি বিশেষ

ডাটো < শক্ত

ডিপাডিপি < টক্কর

ডুগডুগা < লাল বর্ণ

ডেহি < কম বয়সী মুরগী

ডেহি < ঢেঁকি

ডোপা < মোটা অকর্মা

ডোবলা < মোটা

ডোইট্টা < দ্রুত



ঢগরডগর < নড়চড়ে

ঢেইক < ঢেকুর





তফন < লুঙ্গি

ততা < গরম

তরাইশা < ভয়

তহিত < খোঁজখবর

তাইশ্কা < অমুক

তাইশ < মার দেওয়া

তাইতা < চিকন দড়ি

ত্যাকত্যাকা < নরম

ত্যাক্ত < বিরক্ত

ত্যারা < বাঁকা

ত্যাড়ত্যাড়া < ঢিলা, নরম

ত্যালংত্যালং < আহল্লাদ

তাবাদে < তারপরে

ত্যানা < পুরনো কাপড়

তামদারী < মৃত্যুর পরে ভোজ অনুষ্ঠান



পাইরুবি < সেবা

পাইল্যা < পাতিল

পাকনা < শেয়ানা

প্যাক্ < কাদা মাটি

পাগার < ডোবা

প্যাগাম < পেখম

প্যাগাম < রাগ

পাগাল < ধার

প্যালা < ঠিকা

পাতুরি < সিম

পাতুরি < পাত্রি

পাতাইলা < কোণাকুণি

পালান < বাড়ি সংলগ্ন জমি

পাংখা < পাখা

পিচকি < পিক

পিছিলা < পিচ্ছিল

পিন্ডা < শরীর

পিনছিল < পেনশন

পিসিনা < কৃপণ

পৈঠা < মাটির সিঁড়ি

পৈল্তা < সলিতা

পোক্ত < শক্ত, মজবুত

পোচ্চল্লিশ < পঁয়তাল্লিশ

পোতা < অ-ু কোষ

পোংগা < জারজ

পোংগা < নষ্ট





ফউতি < অনাহত লোক

ফক্কর < রসিক

ফটকইরা < দ্রুত, তাড়াতাড়ি

ফটফটা < ফুটফুটে, পরিষ্কার

ফসফসি < দ্রুত

ফরমাইছ < আদেশ, নির্দেশ



মইতা < লাশ, মৃত ব্যক্তি

মক্কর < গোস্বা

মতল < নিচু জলাভূমি

মলন < ধান ইত্যাদি মাড়ানো

মটকি < মাটির জালা

মস্কুর < মাগুর

মর্দা < পুরুষ

মরজিদ < মসজিদ

ময়াল < অঞ্চল

মাইগ্গা < স্ত্রী লোক

মাইজাল < মেঝে

মাগনা < বিনামূল্যে

মাছট্যাংরা < মাছরাঙা

মান্জা < মাজা, কোমর

মালত < সমাজ

ম্যাজবান < মেহমান

ম্যাজবানি < ভোজ উৎসব

মুতুল্লা < মোতা, গোড়া

মোক্তা < মোটের উপর

মোচ < গোঁফ

মোতা < মূল

মোড়গলা < ফঁসকে যাওয়া

মৈষ < মহিষ



রলা < ছোট কাঠখ-

রান্দা < রান্না



শরতা < জাতি, সুপারি কাটার যন্ত্র

শান্কি < মাটির তৈরি থালা

শান্নিক < অতিরিক্ত ঠা-া

শাপোট < ঝড়ো হাওয়া

শিমটাল < স্বার্থপর

শিন্নি < ঈদ

শিথান < শিয়র আগার-নিগার < আদ্যপান্ত

আগিলা < আগের, পূর্বের

আগিলা < বাঁশের অগ্রভাগ

আগুন < অগ্রহায়ণ

আগুর < অগ্রিম

আছাড়ি < বাঁট, ঐধহফষব

আজাইর < অবসর

আজাইরা < অনাহুত

আজার < হাজার

আজুরা < মজুরী

আন্দাইর < অন্ধকার

আন্দাজি < অনুমান

আনাজি কলা < আনাজকলা

আতাবুতা < আকস্মিক

আথাক্কা < হঠাৎ

আদত < আসল

আদান < অর্ধেক

আ-া < ডিম

আফর < চওড়া, প্রশস্ত

আবডাল < আঁড়াল

আমগোর < আমাদের

আমাগারা < গভীরতা

আমান < পুরোটা

আরকালা < বধির

আড়াবাইতা < হাড় হাভাতে

আরজিম < হারজিত

আড়িল < ষাঁড়

আলাইবালাই < দাঁতের পোকা

আলুজা < জ্বালাতন

আহুট < বায়না

আহো < এসো

আংটা < হুক

আংগোর < আমাদের

কাইকাই < হাউকাউ

কাইক < পদক্ষেপ

কাইত < কাত

কাইজা < ঝগড়া

কাইয়্যা < কাক

কাইয়্যাল < গ-গোল

কাইলা < কালো

ক্যাচাল < ঝগড়া

ক্যাচরা < ছোট

ক্যাতর < চোখের মল

ক্যাতকুত < কাতুকুতু

ক্যাতুরকুতুর < পাছা দুলিয়ে

ক্যাদা < কাঁদা

কাদারি < মাটির গামলা

কাবাজাবা < তাড়াতাড়ি, দ্রুত

কাবেল < যোগ্য

কামলা < দিনমজুর

কানা < অন্ধ

ক্যারাই < মশকরা

কারুবারু < অনুনয়-বিনয়

কাল্লা < মাথা

ক্যাল্লান < মরা

কারিগিদ্দি < কেরামতি, জাদু

কাহই < চিরণী

কাহিল < দুর্বল, ক্ষীণ

কিপটা < কৃপণ

কিরা < অভিশাপ

কিরিন্তি < খুব অল্প

কুইশাল < আখ

কুইরা < অলস

কুনু < কোথায়

কুরকা < মোরগ-মুরগী

কুটকুটা < কালো

কুটাকুটা < টুকরাটুকরা

চ্যাংগা < ছুঁড়ে মারা

চাং < সিলিং

চ্যাংরা < অল্পবয়সী ছেলে

চ্যালা < শিষ্য

চিক্না < চিকন

চিক্কির < চিৎকার করে কান্না

চিত্তর < চিৎ হয়ে পড়া

চুক্কা < টক

চুদুরবুদুর < বাড়াবাড়ি

চেংগি < চাপ

চোটাইয়্যা < তাড়াতাড়ি

চোতা < চিরকুট

চোন্দাবোন্দা < হতভম্ব

চোনা < প্র¯্রাব

চোকি < চৌকি

চৈকা < চুলো





ছক্কল < দোষ

ছাইতান মাছ < টাকি মাছ

ছ্যাও < ভাঙ্গা ডাল

ছাপড়া < টিনের একচালা ঘর

ছ্যাদর < ছোঁচা

ছ্যাপ < থুথু

ছ্যাবলা < অতি লোভী

ছ্যান্দা < ফুটো

ছ্যামা < ছায়া

ছবুর < ধৈর্য

ছেন্দি < ছিদ্র





জন্জাল < অস্বস্থি

জব < উত্তর

জাইরামি < দুষ্টামি

জাইল < বড় ছালা

ত্যাপিছিলা < বেয়ারা

তুক্কি < পর্যন্ত

তেইশ < সর্বনাশ

তেমবালা < তবুও

তেড়িবেড়ি < বাড়াবাড়ি

তোনোবোনো < এদিক-ওদিক তাকানো





থক্থকা < ঘন

থাও < নাগাল

থ্যাক্কান < হোঁচট

থাবুর < থাপ্পর

থুতনি < চিবুক

থুরথুরা < অতি বৃদ্ধ, বৃদ্ধা

থিকা < থেকে

থোয়া < রাখা





দও < দহ, বিল

দগলফসল < উল্টাপাল্টা

দশি < সীমানা

দাবাড় < দৌঁড়

দার < ¯্রােত

দারাদিশা < পথ নির্দেশ

দাহা < ধাক্কা

দিগলা < লম্বা

দেওয়া < বৃষ্টি

দেমাগ < গর্ব

দুবলা < দুর্বা

দুরমুশা < সর্বনাশ

দুরা < কচ্ছপ

দুল্লা < ছোট

দোপা < নিচু

দোনা < গাভি দহনের পাত্র

দোয়াতা < মোটা দড়ি

ফাইট < ফাঁক

ফাটক < ফাঁদ

ফটকা < পটকা

ফাত্রা < ফালতু

ফ্যাকরা < ফুসফুস

ফ্যারাক < ফাঁক

ফাল < লম্ফ

ফিরা < পিঁড়ি

ফুক্কা < অলিক, কিছুই না

ফুচ্কি < উঁকি দেওয়া

ফুসকি < উঁকি দেওয়া

ফুচ্চুত < হঠাৎ করে

ফোঁট < ফোরা





বইল < মুকুল

বইল < স্তনের বোটা

বগ < বক

বলক < বুদ্বুদ্

বাইট্টা < খাটো, বেটে

বাইরাম < সাহস, স্পর্ধা

বাইলা আঁস < বেলে হাঁস

বাও < বাম

বাও < বাজারদর

বাগর < বায়না

বাতর < আল

বান < বর্ষা

বান্কোশ < কম-বেশি

বাশ্শা < বাদশা

ব্যাকর < বিপদ, বেকায়দা

ব্যাক্টি < সবগুলো

ব্যাগোর < অভাব

ব্যাভার < উপহার

ব্যাম্যালা < অনেক



সপ্পন ধরা < রাগান্বিতভাবে তাকানো

সাইট < শুরু

সামকে < সামনে

স্যাদর < লোভী

স্যারাব্যারা < বিশৃঙ্খল

সুইন্জা < সন্তর্পণে

সেই < সেমাই

সোলম < খোলস





হলক < বাতি, আলো

হটা < চঞ্চল

হলা < ঝাড়–

হলদি < হলুদ

হবায় < কেবলমাত্র

হন্দা < সন্ধ্যা

হল্পা < বাঁশ বা কাঠের আঁশ

হয়রা < কুঁড়ে, আলসে

হাছা < সত্য

হান্দা < ঢুকা

হাস্তর < গল্প

হ্যারা < তারা

হ্যাঁকো < সাঁকো

হ্যালাইন্চা < ঢালু

হ্যাকমত < কৌশল

হ্যামত < সেওতি

হান্জাল < তুষ, ঘাষি ইত্যাদি দিয়ে ধোয়া জ্বালানো

হ্যাবোতুরি < ততক্ষণে

হরি < শাশুড়ি

হিথান < মাথার পাশে

হিয়াছি < খুব বড়

হুদাই < মিছামিছি

হোলা < ষোলা উ

উইশটা < হোঁচট

উক্তা < উল্টা, উল্টো

উচ্পিস < অস্থিরভাব

উচ্তা < করলা

উচুঙ্গা < ঘাসফড়িং

উটকান < খোঁজাখুজি করা

উটুক্কা < হঠাৎ, সহসা

উজানি < একঘেঁয়েমি

উজুড়ি < ভূড়ি

উদ্রান < জিজ্ঞেস করা

উদ্লা < খোলা

উদ্দিশ < তালাশ

উদিনকা < গতপরশু

উব্বুত < উপর হয়ে পড়া

উনু < ওখানে

উরাতাড়া < তাড়াতাড়ি

উল < কাঠপেন্সিল





এইগ্না < এগুলো

এ্যাটাই < এখানে

এ্যাটের উপুর < উপর্যপুরি

এচুইলা < তাড়াতাড়ি

এ্যাচাগ্যাচা < ঘনঘন

এ্যাবা < এরূপ

এবি < এমনি

এ্যালকা < একেলা

এ্যাহাবারে < একেবারে





ঐইলদা < হলুদ

ঐইগ্না < ওগুলো

ঐডা < ওটা

কয়াল < দাঁড়িপাল্লা

কুচিমুচি < কোকড়ানো

কুমুর < লাউ-কুমড়া

কুরকুরি < জৈবিক তাড়না

কুতাহানি < কতখানি

কেচি < কাঁচি

কেনাল < ক্রেতা

কেলসু < টিটকারী, তামাশা

কোদা < হুমকি-ধামকি

কোরল < কচি বাঁশ

কোরল < অ-কোষের রোগ





খলিফা < দর্জি

খাইছত < অভ্যাস

খাছত্যাল < সরিষার তেল

খ্যাজালত < বিরক্ত

খাপ < পুস্তকের মলাট, ঢাকনা

খ্যাত < জমি

খ্যাতা < কাঁথা

খ্যাদান < তাড়িয়ে দেয়া

খাবাডাবা < অসমতল

খ্যাড় < খড়

খ্যানখ্যান < বায়না ধরা

খিট্কাল < খারাপ গালি

খিতখিতা < অপরিষ্কৃত

খুট্টি < দৃঢ়ভাবে দাড়ানো

খুষ্টা < খারাপ

খেউরি < চুলছাঁটা

খেওড়ি < খেলোয়াড়

খেশি < আত্মীয়



গপ্পত < হঠাৎ

গতর < শরীর

জাগল < বড়

জালি < কচি

জ্যান্দর < নোংরা

জিট্কা < শক্ত

জিরান < বিশ্রাম

জিয়াফত < নিমন্ত্রণ

জুত < সুবিধা

জোংলা < শূকর





ঝাহা < ঝাকা

ঝাহি < ঝাঁকি





টাস্কেম < বিরতি, স্থগিত

ট্যাটন < সেয়ানা, চালাক

টাস্কি < আশ্বার্য, বিস্মৃত

টুরি < ছোট ডালা

টু-া < বিকলাঙ্গ

টেংরি < পা

টোপলা < পোটলা

টৈ টৈ < ভবঘুরের মতো





ঠাইরকান < মূর্তি, প্রতিমা

ঠান্ঠাগরে < ধীরস্থিরভাবে

ঠ্যালা < কষ্ট

ঠিলা < কলসি

ঠোনা < ঠুলি





ডব্রা < ভেতর

ডংশ < ধ্বংস

ডাইক < ডাহুক

ডাইলা < ন্যাড়া

ড্যাংগা < লম্বা

দুনা < দ্বিতীয়বার

দুমচা < ধনিচা





ধাপা < উত্তপ্ত, গরম





নগি < লগি

নরি < লাঠি

নগুন < পৈতা

নাই < লাউ

নাইড়া < নেড়ে

নাগালা < একইরকম

ন্যাটা < মাটিতে বসা

নাজাই < কম পড়া

নাদা < গোবর

ন্যাবরা < নালা

নামিলা < পরে

ন্যাড় < মেয়েদের গালি বিশেষ

নারাই < ঝগড়া

নাং < অবৈধ পুরুষ

নিগা < জন্য

নিটকান < ভাষা

নুন্দি < ভূড়ি

নুয়া < লোহা

নুরমা < অকর্মা

নোড় < দৌঁড়





পক্কি < পাখি

পক্কি < পুং লিঙ্গ

পরথম < প্রথম

পরতাল < মিল

পত্তিদিন < প্রতিদিন

পাইরাম < ফুটানি

ব্যাচাল < বিক্রেতা

ব্যাফাস < খারাপ

বাদাল < জঞ্জাল

বিগার < রাগ

বিচা < বয়স্ক, পরিপক্ক

বিচন < পাখা

বিছন < বীজ

বিটকাল < কুৎসিত, বিশ্রি

বির < উঁচু জায়গা

বিরবাট < করুণ

বিয়ান < সকাল

বিয়ান < প্রসব

বিহান < সকাল

বুজুরি < ছোট ছোট টুকরা

বুনজান < বন্ধ করা, ভরে দেয়া

বুড়ানি < বৃদ্ধা

বুনি < স্তন

বেইল < বেলা

বেইন্না < নিচু মনা

বেবাক < সব

বোগলে < কাছে, নিকটে

বোদা < স্ত্রীযোনি

বোরাক < বৃষ্টি





ভজগট < বিশৃঙ্খলা

ভাও < দর

ভাতার < স্বামী

ভ্যাদর < কাদা

ভ্যাবোল < নির্বোধ

ভুইট্টা < বড়

ভেছকি < ধমক

মইচ < মরিচ

হোজু < ঠিকঠাক



ক্ষ

ক্ষ্যাম < ক্ষমতা।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২

মমবাতি বলেছেন: ভূঞাপুর

২| ২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:১৪

নির্বাকের মিছিল বলেছেন: মজা পাইলাম। অনেকদিন পর শব্দ গুলা শুনলাম।

৩| ২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: মুড়ি - উরুম/সুরুম

ইন্টারেস্টিং পোস্ট

৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

শিকদার ০০৮ বলেছেন: ইন্টারেস্টিং পোস্ট

৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

খাটাস বলেছেন: ইন্টারেস্টিং পোস্ট

৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

আদম_ বলেছেন: মজা পাইলাম। অনেকদিন পর শব্দ গুলা শুনলাম।

৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২৮

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: ভাই আন্নে এই জিনিম কুনু পাইলান!!! মেলা দিন পরে হুনলাম..!! মেলা কতা মনে পরলো!!! বুইলাই গেছিলাম....!!!বোর সক্কালে আন্নের লেকা পরে বালা নাগলো!!! আন্নের বাড়ি কুনু!!!!!কুনু থাকুন!!!

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

মনিরপাঞ্জেরী বলেছেন: টাঙ্গাইেলর ভূঞাপুরের গোবিন্দাসী গ্রামে।

৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: ভাই অসাধারন কিছু শব্দ লিখছেন!! কিছু শব্দ পড়ার পর কত কথা মনে হলো!!!! এই ঢাকা শহরে অনেক শব্দ এখন আর বলা হয় না। ভুলেই গেছি বলা চলে।।। বাড়িতে গেলে কিছুটা বলা হলেও আগের মত আর হয় না!!!!! অনেক ধন্যবাদ!!

৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কুরকা < মুরগী :D


পোষ্ট শোকেসে নিয়ে রাখলাম

১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

ইমানুয়েল নিমো বলেছেন: আহা, কতদিন ধরে আপন আঞ্চলিক ভাষায় মন খুলে কথা বলতে পারি না। আমি টাঙ্গাইলা পোলা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.