নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অগ্গমেধার উঠানে অন্ধরাতের গান...

মনোজ মুকুট

মনোজ মুকুট › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বতঃস্ফুর্ত আন্দালনের আওয়ামী লীগায়ন রুখে দাঁড়াও

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৭



শাহবাগ আন্দোলনের আওয়ামী লীগায়ন রুখে দাঁড়াও।

যুদ্ধাপরাধ বিরোধী আন্দোনের আওয়ামী লীগায়ন রুখে দাঁড়াও।

যুদ্ধাপরাদীদের সঙ্গে আঁতাতকারিদের ক্ষমা করবে না এ প্রজন্ম।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৯

এস্কিমো বলেছেন: আপনার আন্দোলন আসলে কার বিরুদ্ধে?

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৯

আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: এস্কিমো বলেছেন: আপনার আন্দোলন আসলে কার বিরুদ্ধে?

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৯

স্ট্রীটলাইট বলেছেন: আন্দোলন করে কি করবেন , এক দিকে বিচার করে রায় দিয়ে আসবেন, অন্য দিকে কর্মী পাঠিয়ে আন্দোলণ করাবেন, নাটক আর চলেবে না । পুলিশি পাহারায় হরতাল হয়েছে , এবার আন্দোলণও হবে । আর কত নাটক ????????????????

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫০

খুব সাধারন একজন বলেছেন: কে বিচারক, কে সরকার, কে খালা কে হাসি?
আমরা জানি কারা রাজাকার, দিবই ওদের ফাঁসি।

৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৩

আল মামুনুর রশিদ বলেছেন: j sajai hok ta awami ligoi dicche. r keo parar khomota rakhe na

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

মনোজ মুকুট বলেছেন: আমি স্বতঃস্ফুর্ত ‘শাহবাগ আন্দোলনের’ আওয়ামী লীগায়নের বিরোধীতা করেছি। তাই অনেকের অনেক জ্বালা, আবার অনেক প্রশ্নও। আমি একইসঙ্গে বামায়নেরও বিরোধীতা করবো। বিএনপিতো সেখানে নচ্ছার। উৎপাটিত। চিহ্নিত। এ আন্দোলন একেবারেই সাধারণ মানুষের হাতে থাক। বিশেষ করে এ প্রজন্মের ছাত্র-জনতার হাতে। ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়েছি, আওয়ামী লীগারদের হাতে ‘ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটি’র আন্দোলন হাইজ্যাক হয়েছিল। ফলে যুদ্ধাপরাধ বিচারের দাবি যেন তাদের নিজেদের ইস্যু, নিজেদের দাবি, নিজেদেরে কৃতিত্ব ভেবে নিচ্ছিল। এবং এ বিচারের আওয়ামী লীগায়নের চেষ্টাতো হয়েছে। তার ফলই-কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন। তার ফলই আমাদের মাঠে নামা। গত নির্বাচনের পর গণদাবি ও গণ আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে আওয়ামী লীগ যুদ্ধাপরাধের বিচার রায় কার্যকরের পদক্ষেপ নিয়েছে। সেজন্য তাদের ধন্যবাদ। কিন্তু শাহবাগ আন্দোলনে এসে আবারো সেই পুরনো কথার ফুলঝুরি ছাড়বে, এ আন্দোলনও আওয়ামী লীগ একেবারে তার ব্যানারে নিয়ে যেতে চাইবে - তা হতে দেয়া যায় না। ( অবশ্য গত কয়েকদিনে যা মনে হয়েছে-আওয়ামী লীগ বোধহয় এ আন্দোলন দখলে নিতে চাইবে না আর। সে সুযোগ আপাতত নেই মনে হচ্ছে। যদিও ছাত্রীগের কয়েকজন নেতা সেখানে বেশ দৃশ্যমান। ফলে একটা ধোঁয়াশ তৈরী হতে পারে। তবে তা শিগগিরিই কেটে যাবে বলে মনে করি।) অনেকেই প্রশ্ন করবেন এ আন্দোলনের ফসল তবে কার ঘরে যাবে? সে প্রশ্ন যদি কেউ করেন, তার উত্তর আছে- এ আন্দোলনের ফসল যাবে সারা বাংলার ঘরে ঘরে। যদি কোনো দল এর থেকে ‘ব্যানিফিশায়ারি’ হয় তাতে আমাদের করার কিছু নাই। কে ব্যানিফিশিয়ারি হলো বা হচ্ছে, সে ভয়ে আন্দোলন বসে থাকবে? জাগরণ বসে থাকে? না। আমাদের দাবি স্পষ্ট- সকল যুদ্ধাপরাদীর ফাঁসী চাই, ফাঁসি ছাড়া অন্য কোনো রায় নয়। জামায়াত শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ চাই। জামায়াত- শিবিরের সকল অর্থ যোগানদাতা প্রতিষ্ঠান ও সমর্থনকারি মিডিয়া বয়কট চাই। তবে এ দেশে মুক্তিযুদ্ধের ধারায় ফিরে যাবে। অক্কে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.