নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

সেলিম জাহাঙ্গীর

সেলিম জাহাঙ্গীর যে দ্যাশে নাই জীন মরণরে আমার মন ছুটেছে সেই দ্যাশে গুরু লওনা আমায় তোমার সে দ্যাশে

সেলিম জাহাঙ্গীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

পবিত্র কোরআন সম্বন্ধে যারা জ্ঞানী তারা কি একটু হেল্প করবেন

০১ লা জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১০

পবিত্র কোরআন সম্বন্ধে যারা জ্ঞানী তারা কি আমাই একটু দয়া করে জানাবেন আমি ঠেকে গেছি একজনের প্রশ্নের কাছে। "লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুল্লুল্লাহ্" এই কালেমাটি কোরআনের কোন সূরা বা আয়াতে আছে। প্লিজ

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৪

নীড় হারা পাখি বলেছেন: কোন আয়াতে নাই,তবে হাদীস আছে।
" মান ক্বালা লা ইলাহা ইল্লা আল্লাহ ফাদাখালুল জান্নাহ"
তবে বোখারীর এই হাদিস মনে নাই

০১ লা জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: ইসলাম ধর্মে পাঁচটি স্তম্বের একটি স্তম্ব হচ্ছে কালেমা আর সেটা কোরআনে নেই! তাহলে হাদীস ছাড়া কোরআন একটি পূর্নাঙ্গ কিতাব কিভাবে হলো?

২| ০১ লা জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২১

মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: কোন আয়াতে নেই কোরআনের এ ব্যাপারে সিওর

০১ লা জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৩

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ০১ লা জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৩

রিয়াজবি বলেছেন: আসলে ভুল হয়েছিল। বুঝতে পারি নাই।

০২ রা জুলাই, ২০১১ রাত ২:০৩

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আমিও বুঝতে পারি নাই

৪| ০১ লা জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৮

নোটার্হম বলেছেন: এ কলেমাটি কোরান শরীফে আছে কিনা এটা জানতে কি "কোরআন সম্বন্ধে জ্ঞানী" লোকের দরকার হয় ? আপনি মাত্র একবার সমগ্র কোরান শরীফ পড়ে নিলেইত জানতে পারবেন এ কলেমাটি কোরান শরীফে আছে কিনা। আর যার কখনো কোরান শরীফ পড়াই হয়না তার "এ কলেমা কোরান শরীফে আছে কি নাই "এ ধরণের গবেষনামূলক কর্মে নিয়োজিত হলে বিভ্রান্তি হবার সম্ভাবনা থাকে।
আর আপনি যদি "রেডিমেড" উত্তর চান সেজন্য বলছি:-"লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুল্লুল্লাহ্"" এ বাক্যটি( আসলে এর মধ্যে দুটি বাক্য ) এভাবে কোরান শরীফে কোথাও নেই। "লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু " বাক্যটি কোরান শরীফের অনেক স্থানে উল্লেখ আছে।"মুহাম্মাদুর রাসুল্লুল্লাহ্"" বাক্যটি উল্লেখিত আছে সূরা ফাতহ ( ৪৮ নং )এর শেষ আয়াতে ।

০১ লা জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০০

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর উত্তরের জন্য

৫| ০১ লা জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫১

কান্টি টুটুল বলেছেন: [25] আপনার পূর্বে আমি যে রাসূলই প্রেরণ করেছি, তাকে এ আদেশই প্রেরণ করেছি যে, আমি ব্যতীত অন্য কোন উপাস্য নেই। সুতরাং আমারই এবাদত কর....সুরা আম্বিয়া

"লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু".....মোহাম্মদ ( সঃ) এর পূর্বে সকল নবী রসুল গন এই কথাটিই প্রচার করতেন।
"লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুল্লুল্লাহ্" এটি মোহাম্মদ ( সঃ) বলতেন।

আর আমি কিন্তু পবিত্র কোরআন সম্বন্ধে জ্ঞানী না।

০১ লা জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০২

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: জ্ঞানী অর্থাত পন্ডিত হতে হবে এমনতো নয়। আপনাকে ধন্যবাদ

৬| ০১ লা জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৫

জহির উদদীন বলেছেন: প্রায় ব্লগে দেখি আপনি ইসলাম সম্পর্কে পোষ্টে দিয়ে উদ্ভট কিছু প্রশ্ন করে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করেন,তাতে আপনি কি মজা পান সেটা আপনি ভাল জানেন।
আবার এর আগে একটা পোষ্টে আপনি নিজেকে নিজেই জ্ঞানী বলেছেন তো এতোই যদি জ্ঞানী হয়ে থাকেন তা হলে উত্তর তো আপনার জানা থাকার কথা।
মহান আল্লাহ পাক আপনাকে হেদায়েত দান করুন।

০২ রা জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১২

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আমি ইসলাম সম্পর্কে প্রশ্ন করি ইসলামকে জানার জন্য। দীর্ঘ ১৫ শত বছর থেকে মানুষ মানুষের মুখে থেকে অনেক ভুল তর্থ্য শুনে আসেছ । অনেকেই মানুষের মূখে ভুল কথা শুনে লিপিবদ্ধ করে গেছে এবং তারাই ইসলামের ধারক বাহক হয়ে আছে ধর্মপ্রাণ মানুষের কাছে। এইসব ঘটনাগুলি জানার চেষ্ট করি আর আমার মাবুদকে প্রাণ ভরে নিঃশ্বাসে-বিশ্বাসে নিয়ে বেঁচে থাকতে চায় এটাকি আমার অপরাধ?

৭| ০১ লা জুলাই, ২০১১ রাত ৯:০২

শুভ জািহদ বলেছেন: "লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুল্লুল্লাহ্" এই কথা কোরআনেও নাই এবং কোন সহীহ হাদিসেও নাই।

সহিহ হাদিসে আছে

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ""ওয়া আন্না"" মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ।

হাদিসে এই শব্দদুটোর মাঝখানে "ওয়া আন্না" আছে। শব্দদুটো আলাদা।

প্রথম অংশ "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" কোরআনে অসংখ্য বার আছে। যেটার রেফারেন্সের দরকার নাই। আর বাকী "মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ" বাক্যটা আছে সূরা আল ফাতাহ-২৯ নং আয়াতে।

শব্দদুটো ভিন্ন। সব নবী-রাসুল এর কাজ ছিল একটাই লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ প্রচার করা এবং আপনার প্রিয় জেসাস অর্থ্যাত ঈসা আঃ এরও। তবে দুর্ভাগ্যের ব্যাপারে খ্রিষ্টানরা তাকে ঈশ্বর বানিয়ে দিয়েছে।

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মানেই হলো আমরা আল্লাহ ছাড়া কাউকে ইলাহ মানি না যেটা ঈসা আঃ নিজেও মানতেন না। আর ইলাহ মানে হলো সেই সত্তা যার একমাত্র উপাসনা করা হয়, তার আদেশ/বিধান মানা হয়, যাকে রক্ষাকারী সাহায্যকারীরূপে একমাত্র সৃস্টিকর্তারূপে মেনে নেওয়া হয়। তবে খ্রিষ্টানরা ঈসা আঃ কে রক্ষাকারী সাহায্যকারী রপে গ্রহণ করছে। যদিও এটা একটা চরম ভূল এবং শিরক।

-------------------------------------------------------------------------

আপনি কি আমাকে বাইবেল থেকে একটি আয়াতও প্রমাণ করতে পারবেন যেখানে ঈষা আঃ বলছেন "আমি ঈশ্বর আমার উপাসনা কর"। যদি প্রমাণ করতে পারেন তাহলে আমি খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করবো।
-------------------------------------------------------------------------

মহান আল্লাহ পাক আপনাকে হেদায়েত দান করুন।

০২ রা জুলাই, ২০১১ রাত ১:৩০

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আপনার জবাবটি খুব গঠনমূলক,ভালো লাগলো। তবে আপনি মনেহয় ভুল করে আমায় খ্রীষ্টান মনে করেছেন। তবে আপনি আমায় বলেছেঃ
সব নবী-রাসুল এর কাজ ছিল একটাই লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ প্রচার করা এবং আপনার প্রিয় জেসাস অর্থ্যাত ঈসা আঃ এরও। আপনিকি আমায় কটাখ্য করে এই কথা বলেছেন? আচ্ছা এখন আমি যদি বলি আমার নাম হযরত মুসায়ী মোঃ সেলিম জাহাঙ্গীর ঈসায়ী। তবে কি আমি মুসা,ঈসা কিংবা মুহাম্মাদ (সাঃ) এর হয়েগেলাম? যদি না আমার মাঝে মাবুদের সেই তাকুয়া না থাকে। আসলে পৃথিবীর সব নবী'ইতো আমার নবী।

ঈষা আঃ বলছেন "আমি ঈশ্বর আমার উপাসনা কর"। যদি প্রমাণ করতে পারেন তাহলে আমি খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করবো।

আমিকি আপনার সাথে খ্রীষ্টিয়ান ধর্ম নিয়ে কিছু বলেছি? আমার লিখাতে কি তায় মনে হয়। আমি জান্তে চেয়েছি কোরআনে কালেমাটি কোথায় আছে। যদিও এটা আমার দৃষ্টিতে পায় নাই সেই কারনে ব্লগে প্রশ্নটা ছুড়ে বিষয়টি ক্লিয়ার হলাম। আল্লাহ্ কিন্তু সকল নবীকেই অনুসরণ করতে বলেছেন যা সূরা বাকারার ১৩৬ আয়অতে বলেছেনঃ
قُولُواْ آمَنَّا بِاللّهِ وَمَآ أُنزِلَ إِلَيْنَا وَمَا أُنزِلَ إِلَى إِبْرَاهِيمَ وَإِسْمَاعِيلَ وَإِسْحَقَ وَيَعْقُوبَ وَالأسْبَاطِ وَمَا أُوتِيَ مُوسَى وَعِيسَى وَمَا أُوتِيَ النَّبِيُّونَ مِن رَّبِّهِمْ لاَ نُفَرِّقُ بَيْنَ أَحَدٍ مِّنْهُمْ وَنَحْنُ لَهُ مُسْلِمُونَ
অর্থঃ তোমরা বল, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের প্রতি এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে ইব্রাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব এবং তদীয় বংশধরের প্রতি এবং মূসা, ঈসা, অন্যান্য নবীকে পালনকর্তার পক্ষ থেকে যা দান করা হয়েছে, তৎসমুদয়ের উপর। আমরা তাদের মধ্যে পার্থক্য করি না। আমরা তাঁরই আনুগত্যকারী।

কিন্তু আমরায় পার্থক্য করেছি, করে যাচ্ছি আজ থেকে ১৫ শত বছর ধরে। যেমন সূরা আনআম এর ১৫৯ আয়াতে আল্লাহ্ বলছেনঃ إِنَّ الَّذِينَ فَرَّقُواْ دِينَهُمْ وَكَانُواْ شِيَعًا لَّسْتَ مِنْهُمْ فِي شَيْءٍ إِنَّمَا أَمْرُهُمْ إِلَى اللّهِ ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا كَانُواْ يَفْعَلُونَ
অর্থঃ নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপার আল্লাহ তা'আয়ালার নিকট সমর্পিত। অতঃপর তিনি বলে দেবেন যা কিছু তারা করে থাকে।

এই নানান দল আর উপদল হয়েছে আজ উপ কিতাব পড়ে যাকে আমরা হাদীস বলছি। অথচ আমাদের এক কিবলা, এক আল্লাহ্, এক রাসুল, এক কোরআন অথচ হাদীসের কারনে ধর্মে আজ নানান ফেকাহ্। জানামতে ২৩ ফেকাহ্ । আসলে আমাদের একটি দল থাকা উচিত ছিলো। আল্লাহ্ও তায় বলেছেন সূরা ইমরা এর ১০৪ আয়াতেঃ
وَلْتَكُن مِّنكُمْ أُمَّةٌ يَدْعُونَ إِلَى الْخَيْرِ وَيَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَيَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنكَرِ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
অর্থঃ আর তোমাদের মধ্যে এমন একটা দল থাকা উচিত যারা আহবান জানাবে সৎকর্মের প্রতি, নির্দেশ দেবে ভাল কাজের এবং বারণ করবে অন্যায় কাজ থেকে, আর তারাই হলো সফলকাম।
সূরা ইমরান ১১০ আয়াতঃ
كُنتُمْ خَيْرَ أُمَّةٍ أُخْرِجَتْ لِلنَّاسِ تَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَتَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنكَرِ وَتُؤْمِنُونَ بِاللّهِ وَلَوْ آمَنَ أَهْلُ الْكِتَابِ لَكَانَ خَيْرًا لَّهُم مِّنْهُمُ الْمُؤْمِنُونَ وَأَكْثَرُهُمُ الْفَاسِقُونَ
অর্থঃ তোমরাই হলে শ্রেষ্ঠ জাতী, মানবজাতির কল্যানের জন্যেই তোমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে। তোমরা সৎতকাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। আর আহলে-কিতাবরা যদি ঈমান আনতো, তাহলে তা তাদের জন্য মঙ্গলকর হতো। তাদের মধ্যে কিছু তো রয়েছে ঈমানদার আর অধিকাংশই হলো পাপাচারী।

এবার ঈসা (আঃ) সম্পর্কে কোরআন এর সূরা নিসায় ১৫৯ আয়াতে বলেছেঃ
وَإِن مِّنْ أَهْلِ الْكِتَابِ إِلاَّ لَيُؤْمِنَنَّ بِهِ قَبْلَ مَوْتِهِ وَيَوْمَ الْقِيَامَةِ يَكُونُ عَلَيْهِمْ شَهِيدًا
অর্থঃ আর আহলে-কিতাবদের মধ্যে যত শ্রেণী রয়েছে তারা সবাই ঈমান আনবে ঈসার উপর তাদের মৃত্যুর পূর্বে। আর কেয়ামতের দিন তাদের জন্য সাক্ষীর উপর সাক্ষী উপস্থিত হবে।
সূরা ইমরান ৫৯ আয়াতঃ
إِنَّ مَثَلَ عِيسَى عِندَ اللّهِ كَمَثَلِ آدَمَ خَلَقَهُ مِن تُرَابٍ ثِمَّ قَالَ لَهُ كُن فَيَكُونُ
অর্থঃ নিঃসন্দেহে আল্লাহর নিকট ঈসার দৃষ্টান্ত হচ্ছে আদমেরই মতো। তাকে মাটি দিয়ে তৈরী করেছিলেন এবং তারপর তাকে বলেছিলেন হয়ে যাও, সঙ্গে সঙ্গে হয়ে গেলেন।
নিসা ১৭২ আয়াতঃ
لَّن يَسْتَنكِفَ الْمَسِيحُ أَن يَكُونَ عَبْداً لِّلّهِ وَلاَ الْمَلآئِكَةُ الْمُقَرَّبُونَ وَمَن يَسْتَنكِفْ عَنْ عِبَادَتِهِ وَيَسْتَكْبِرْ فَسَيَحْشُرُهُمْ إِلَيهِ جَمِيعًا
অর্থঃ মসীহ আল্লাহর বান্দা হবেন, তাতে তার কোন লজ্জাবোধ নেই এবং ঘনিষ্ঠ ফেরেশতাদেরও না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহর দাসত্বে লজ্জাবোধ করবে এবং অহংকার করবে, তিনি তাদের সবাইকে নিজের কাছে সমবেত করবেন।

অনেক বলার আছে দ্বীন সম্পর্কে মানুষের কাছে। তবে আপনার কাছে নয়, কারন আপনি ধর্মের অনেক জানেন এটা আমার অনুমান। ভালো থাকবেন, প্লিজ আমায় ভুল বুঝবেন না।

৮| ০১ লা জুলাই, ২০১১ রাত ৯:১৭

শুভ জািহদ বলেছেন: জহির উদ্দিন ভাই @ নিচের আয়াতগুলোতে হয়ত আপনি সন্তুষ্ট হবেন।

সূরা হাজ্ব-৮> কতক মানুষ জ্ঞান; প্রমাণ ও উজ্জ্বল কিতাব ছাড়াই আল্লাহর সম্পর্কে বিতর্ক করে।

সূরা হাজ্ব-৯> সে পার্শ্ব পরিবর্তন করে বিতর্ক করে, যাতে আল্লাহর পথ থেকে বিভ্রান্ত করে দেয়। তার জন্যে দুনিয়াতে লাঞ্চনা আছে এবং কেয়ামতের দিন আমি তাকে দহন-যন্ত্রণা আচ্ছাদন করাব।

সূরা হাজ্ব-১০> এটা তোমার দুই হাতের কর্মের কারণে, আল্লাহ্ বান্দাদের প্রতি জুলুম করেন না।

সূরা বাকারা-১০৯> আহলে কিতাবদের অনেকেই প্রতিহিংসাবশত: চায় যে, মুসলমান হওয়ার পর তোমাদেরকে কোন রকমে কাফির বানিয়ে দেয়। তাদের কাছে সত্য প্রকাশিত হওয়ার পর (তারা এটা চায়)। যাক তোমরা আল্লাহ্র (আজাবের) নির্দেশ আসা পর্যন্ত তাদের ক্ষমা কর এবং উপেক্ষা কর। নিশ্চয় আল্লাহ্ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।

সূরা বাকারা-১৬১> নিশ্চয় যারা কুফরী করে এবং কাফের অবস্থায়ই মৃত্যুবরণ করে, সে সমস্ত লোকের প্রতি আল্লাহর, ফেরেশতাগনের এবং সমগ্র মানুষের অভিশাপ।



০২ রা জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫৯

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: জহির উদ্দিন ভাই আমাকে বলেছে
প্রায় ব্লগে দেখি আপনি ইসলাম সম্পর্কে পোষ্টে দিয়ে উদ্ভট কিছু প্রশ্ন করে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করেন,তাতে আপনি কি মজা পান সেটা আপনি ভাল জানেন।
আবার এর আগে একটা পোষ্টে আপনি নিজেকে নিজেই জ্ঞানী বলেছেন তো এতোই যদি জ্ঞানী হয়ে থাকেন তা হলে উত্তর তো আপনার জানা থাকার কথা।
মহান আল্লাহ পাক আপনাকে হেদায়েত দান করুন।


শুভ জাহিদ জহির উদ্দিন ভাই কে কোরআনের কিছু আয়াত দিয়ে যা বোঝাতে চাচ্ছেন তাতে মনে হয়েছে আপনাদের কাছে সেলিম জাহাঙ্গীর নাস্তিক, ধর্ম মানে না বা জানে না। হায়রে উল্টা বুজলি রাম।
এমন আয়াত কোরআন থেকে আমিও বলতে পারি যে, যারা নিজেকে মনে করছে সে সতপথে আছে আসলে সে কোন পথে চলুন একটু দেখি সূরা আ-রাফ ৩০ আয়াতঃ
فَرِيقًا هَدَى وَفَرِيقًا حَقَّ عَلَيْهِمُ الضَّلاَلَةُ إِنَّهُمُ اتَّخَذُوا الشَّيَاطِينَ أَوْلِيَاء مِن دُونِ اللّهِ وَيَحْسَبُونَ أَنَّهُم مُّهْتَدُونَ
অর্থঃ একদলকে পথ প্রদর্শন করেছেন এবং একদলের জন্যে পথভ্রষ্টতা অবধারিত হয়ে গেছে। তারা আল্লাহকে ছেড়ে শয়তানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করেছে এবং ধারণা করে যে, তারা সৎপথে রয়েছে।
সূরা বাকারা ১৪৬ আযাতঃ
الَّذِينَ آتَيْنَاهُمُ الْكِتَابَ يَعْرِفُونَهُ كَمَا يَعْرِفُونَ أَبْنَاءهُمْ وَإِنَّ فَرِيقاً مِّنْهُمْ لَيَكْتُمُونَ الْحَقَّ وَهُمْ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ আমি যাদেরকে কিতাব দান করেছি, তারা তাকে চেনে, যেমন করে চেনে নিজেদের পুত্রদেরকে। আর নিশ্চয়ই তাদের একটি সম্প্রদায় জেনে শুনে সত্যকে গোপন করে। সূরা হাজ্ব ৩ আয়াতঃ وَمِنَ النَّاسِ مَن يُجَادِلُ فِي اللَّهِ بِغَيْرِ عِلْمٍ وَيَتَّبِعُ كُلَّ شَيْطَانٍ مَّرِيدٍ
অর্থঃ কতক মানুষ অজ্ঞানতাবশতঃ আল্লাহ সম্পর্কে বিতর্ক করে এবং প্রত্যেক অবাধ্য শয়তানের অনুসরণ করে

৯| ০২ রা জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:০৮

জহির উদদীন বলেছেন: আপনি আমাকে ও মি:শুভ কে উল্টা বুজলি রাম বলে আখ্যায়িত করেছেন এবং কুনআনের কিছু আয়াত দিয়ে নিজেকে মনে করছে সে সৎপথে আছে আসলে সে কোন পথে সে সম্পর্কে ইংগিত করেছেন।
খুবই ভাল তাই আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।

কিন্তু আপনি যদি আরেকটু কষ্ট করে পুরো পবিত্র কুরআন শরীফ পড়তেন তা হলে আপনার প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেতেন কিংবা আপনাকে "লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুল্লুল্লাহ্" নিয়ে এমন বিভ্রান্ততে পরতে হতোনা।

পরিশেষে অনুরোধ করবো ইসলাম সম্পর্কে আপনার কোনো বিষয়ে জানার প্রয়োজন পড়লে কুরআন ও সহী হাদিসের মাধ্যমে বা আপনার চেয়ে জ্ঞানী কোনো ইসলামী চিন্তাবিদ কাছে যাবেন কিন্তু দয়া করে ব্লগের মাধ্যমে জানার অভিনয় করে সুকৌশলে ইসলাম নিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করবেন না।

০২ রা জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২১

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: জহির সাহেব ইসলাকে জানা আগ্রহ কি সুকৌশল হতে পারে? আপনার যুক্তি আপনি নিজেই খন্ডন করুন দেখবেন পবিত্র কোরআন কত সুন্দর সহজ সরল ও প্রাণউজ্জল।

কোরান: অর্থাৎ; ইন্নাল্লাজীনা ইয়াকফুরনা বি-ল্লাহী অ রুছুলীহী- হাক্বান। ৪: ১৫০, ১৫১অর্থ: যারা আল্লাহ ও রাছুলদের প্রত্যাখ্যান করে এবং তাঁদের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টি করে-প্রকৃত পক্ষে ইহারাই কাফির এবং ইহাদের জন্য কঠিন লাঞ্চনাদায়ক শান্তি রয়েছে।

আমার ধারনা আপনার কোরআন বুঝতে সমস্য হচ্ছে। কোরআন নিজেই স্ব-প্রামাণে অটুট। এর জন্য কোন রেওয়ায়েতকারী, রাবি, সনদ, মতন ও মোহাদ্দেস এর প্রয়োজন হয় না। কিন্তু যে কালেমা হাদীসে আছে যে হাদীস আপনিও আমায় পড়তে বলেছেন সেই হাদীস পড়তে কোরআন কতটা উতসাহ দিয়েছে সেই বিষয় আগে ভালো করে জান্তে হবে।


১. ঐ সমস্ত আল্লাহ্ র আয়াত, যা সঠিকভাবে তোমার প্রতি
আবৃত্তি করা হচ্ছে সুতরাং আল্লাহ্ ও তার আয়াতের পরিবর্তে
উহারা আর কার হাদীসে বিশ্বাস করতে চায়? [দ্র: ৪৫:
জাছিয়া-৬; ৭৭: মুরছালাত-৫০]
২. - আল্লাহ্ যা অবতীর্ণ করেছেন তদনুসারে যারা বিধান দেয়
না, বিচার-মীমাংসা করে না, তারাই কাফের, ফাসেক ও
জালেম। [ দ্র: ৫: মায়েদা- ৪৪, ৪৫, ৪৭ এর শেষ অংশ]
৩. তোমার প্রতি সঠিক-সনাতন কেতাব অবতীর্ণ করেছি যা
অতীত কেতাবের সমার্থক ও ইহারই সংরক্ষক; সুতরাং
তদনুসারেই তুমি বিচার নিষ্পত্তি করিও। ইহা ছাড়া অন্যের
খেয়াল খুশীর অনুসরণ করিও না-। [৫: মায়েদা- ৪৮]
৪. সে (রাসুল) যদি আমার নামে নিজে কিছু রচনা করতো তবে অবশ্যই তার ডান হাত পাকড়াও করে তার জীবন ধমনী কেটে ফেলতাম; অতঃপর তোমাদের কারো সাধ্য থাকতো না তাকে রক্ষা করার। [৬৯: হাক্বা-৪৪-৪৭]
৫. আল্লাহ্ র নিকট থেকে তোমাদের প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে
তোমরা শুধু ইহাই অনুসরণ কর এবং উহা ছাড়া অন্য
অভিভাবকের অনুসরণ করিও না। তোমরা খুব কম সংখ্যকই
উপদেশ গ্রহণ কর। [৭: আরাফ-৩]

এর পরেও আমরা কোরআন বাদে হাদীস নিয়ে নানান মতবিরোধ করতেছি। হাদীস লিপিবদ্ধ করা রাসুলের বারণ ছিলো

হযরত আবু ছাইদ খুদরী (রা) থেকে বর্ণিত: রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন যে, “কোরান ব্যতীত আমার কোন কথাই লিখিও না। আর কোরান ব্যতীত আমার নিকট থেকে অন্য কিছু লিখে থাকলে, তা যেন মুছে ফেলা হয়।” [ দ্র: সহিহ্ মুসলিম, আ. ফা. ভুইয়া, ১ম খ. ১ম সংস্করণ, পৃ: ৫১]

আমার কাছ থেকে তোমরা কোরান ছাড়া আর কিছুই লিখবেনা। যদি কেউ লিখে থাকে তবে অবশ্যই তা নষ্ট করে ফেল।'' -সহিহ মুসলিম, ভলিউম১, পৃষ্ঠা ২১১, হাদীস নং ৫৯৪, প্রিন্টার-মতকবে আদনান, বৈরুত,১৯৬৭।

হাদীসটি সম্বন্ধে বিশ্বের সকলেই একমত; আবার বিশ্বের সকলেই (শরিয়ত) হাজারো ফন্দি-ফিকির, কুট-কৌশলে হাদীসটি বাতিল বলে সাব্যস্ত করার আপ্রাণ চেষ্টা করে থাকেন। যার দু’টি নমুনা নিুে প্রদত্ত্ব হলো:
(ক). এই সকল হাদিছ দ্বারা যে নিষেধাজ্ঞা রহিয়াছে, উহা নুজুলে কোরআনের প্রাথমিক সময়ের সাথে নির্দিষ্ট। কারণ, কোরআন মজিদের সাথে সংমিশ্রণ করিয়া লিখার মাধ্যমে ভয়াবহ পরিস্থিতির উদ্ভব হইবার আশংকা ছিল। যেহেতু প্রথম নুজুলে কোরআনের সময় মুসলমানগণ সাধারণভাবে কোরআনের ভাষা ও ভাববাণী এবং উহার গাম্ভির্য্যপূর্ণ ভাবধারার সহিত পরিচিত হইতে পারে নাই। কোরআন মজিদ ও অকোরানের মধ্যে পার্থক্য করিবার মত তীক্ষè দৃষ্টি ও বিবেক বুদ্ধি তাদের মধ্যে সৃষ্টি হয় নাই। ফলে উভয়ের মধ্যে সংমিশ্রণ হইবার আশংকায় নিষেধ করিয়াছিলেন। হিযরতের পর যখন মুসলমানদের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয়ের জ্ঞান, বুদ্ধি ও বিবেক সৃষ্টি হয়েছিল তখন হাদিছ লেখার অনুমতি ও নির্দেশ দিয়াছিলেন। (খ). দ্বিতীয় কারণ হইতেছে যে, রাছুলের (সাঃ) নিষেধাজ্ঞা ছিল সেই সকল সাহাবাগণের প্রতি, যাদের স্মরণ শক্তি ছিল অত্যন্ত প্রখর। যাহারা শ্রবণ মাত্রই স্মৃতি পটে অংকন করিতে সক্ষম। কিছুমাত্র ভুলিয়া যাইবার সম্ভাবনা নাই। এই শ্রেণীর সাহাবাগণকে নিষেধ করিয়াছিলেন। কারণ, তাহারা যদি কেবলমাত্র লিখনীর উপর নির্ভরশীল হওয়ার অভ্যাস করিতে আরম্ভ করে, তাহা হইলে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়ার আশংকা থাকে। [দ্র: বোখারী, ১ম খন্ড, ১২ প্রকাশ,আ. হক; ‘মুখবন্ধ;’ পৃ: ৯-৩০]


হাদিস সংগ্রহের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
আমরা যদি সঠিক হাদিস বুঝতে এবং বিভিন্ন হাদীস ঠিকমত জান্তে বা বিশ্বস্ততা সমন্ধে যাচাই-বাছাই করতে চাই তাহলে আগে হাদীস এর ইতিহাস ভালো করে জান্তে হবে। হাদীসের প্রাথমিক যুগ সম্পর্কে অধ্যক্ষ আলী হায়দার চৌধুরী ঠিক এভাবে লিখেছেন।
যথাযথভাবে হাদিস লিখিয়া রাখার নিয়ম প্রাথমিক যুগে ছিলো না। সাহাবীগণের মধ্যে কেহ কেহ হাদীস লিখিয়া রাখিয়া ছিলেন, কিন্তু সেকালে সাধারণ ভাবে সকলে মূখে মূখে হাদীস বর্ণনা ও শিক্ষা করিতেন। পরে সাহাবীদের মৃত্যু, মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধি, বিভিন্ন দেশে সাহাবীদের অবস্থান, তাবেয়ীগণের সংখ্যা এবং তাহার মধ্যে সত্যবাদী ও মিথ্যাবাদী লোকের সমাবেশ এবং এইরূপ অন্যান্য কারণে হিজরী (হযরতের মক্কা হইতে মদিনায় প্রস্থানের সময় হইতে এই সন গনণা করা হয়) দ্বিতীয় শতাব্দির মধ্যভাগে হইতেই হাদীস লিখিয়া কিতাব আকারে হেফাজত করা ইসলামের একটা অতীব দরকারি কাজ বলিয়া নির্ধারিত হয়। মহাত্মা মালেক মোয়াত্তা, মহাত্মা আহম্মদ বিন হাম্বলের “মোসনাদ” মহাত্মা শাফেয়ীর “কিতাবুল উম” প্রভৃতি এই সময় রচিত (সংকলিত) হয়। এই সময় হইতে লিখিত ভাবে হাদীস বর্ণনা করার অবশ্যকতা দ্বীন ইসলামের দিক দিয়া স্বীকৃত হইতে শুরু হইল এবং তদনুসারে সমস্ত হাদীস লিখিতভাবে রেওয়ায়েত করার নিয়োম প্রচলিত হইল। “(হাদীসে রসুল” ২৩ পৃষ্ঠা)
তাহলে উপরের বর্ণনা পড়ে আমরা বলতে পারি যে, ইসলামের সংস্কার যুগ অর্থাত প্রাথমিক দিকে হাদীস লিখিত আকারে ছিলো না। বরং তা মানুষের মূখে মূখে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। হজরতের হিজরতের দেড়শত বছর পর মতান্তরে দু’শত কোন কোন জায়গায় তিন থেকে চার শত বছরের উল্লেখ পাওয়া যায়। দীর্ঘদিন পর অর্থাত কয়েক পুরুষ পাড়ি দিয়ে হাদীস সংগ্রহ করার কাজ শুরু হয়। এত সময় পর অনেক হাদীস বংশ পরম্পরায় ধরে রাখা খুব দুরহ ব্যাপার। তবে দীর্ঘদিন মানুষের মূখে মূখে হাদীস থাকার কারনে কিছু কিছু হাদীস রূপকথার গল্পে পরিনত হয়েছে। ও লিপিবদ্ধ করার কাজ শুরু হয়েছে। অবশ্য হযরত মির্যা গোলাম আহম্মদ ‘মলফুযাত’ গ্রন্থে লিখেছেন। স্বরণ রাখা কর্তব্য যে কোরআন শরীফের যে মর্যাদা আছে হাদীসের তাহা থাকিতে পারে না। হাদীসকে আমরা কালামের সমান মর্যাদা দিতে পারি না। হাদীস তৃতীয় স্তরের বিষয়। এই কথা সর্ববাদীসম্মত যে, কোন একটা আনুমানিক সিদ্ধান্ত করিবার পক্ষে হাদীস সহায়তা করে। কিন্তু সত্যের বিপক্ষে অনুমানের কোন মূল্য নাই। কোরআন অনুমান সম্পর্কে বলেছেন “ নিশ্চয় অনুমান সত্যের মোকাবেলায় কোন কাজে আসে না।” (১০:৩৭) বস্তুতঃ এই সম্বন্ধে তিনটি বিষয় আছে প্রথম কোরআন, দ্বিতীয় রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর অনুষ্ঠিত কাজ বা সুন্নত এবং তৃতীয় হাদীস। কোরআন খোদাতায়া’লার পবিত্র বাণী, রাসুলল্লাহ্ (সাঃ)-এর প্রতি ইহা নাযেল হইয়াছিল। কোরআনের আদেশ কার্যে পরিনত করিবার জন্য আঁ-হযরত (সাঃ) যাহা কিছু করিতেন তাহাই সুন্নত। কোরআন ও সুন্নত লোকদিগকে পৌঁছাইয়া দেওয়া আঁ-হযরত (সাঃ)-এর কাজ ছিলে। এই কারণেই হাদীস সমূহ পুস্তকাকারে সঙ্কলিত হওয়ার পূর্বেও ইসলামের যাবতীয় বিধান মানিয়া চলা সম্ভবপর ছিল। এখন একটা ধোকার বিষয় এই যে, তাহারা হাদীস ও সুন্নতকে মিলাইয়া ফেলে। বস্তুতঃ এই দুইটি এক বিষয় নহে। অতএব, কোরআন ও সুন্নত অনুযায়ী পরীক্ষা না করিয়া আমরা হাদীসকে কোন স্থান দিতে পারি না। পক্ষান্তরে আল্লাহ্র ব্যবস্থা এই যে, হাদীস পরীক্ষার নিয়ম অনুযায়ী কোন হাদীস যতই দূর্বল বা বিকৃত বলিয়া প্রমানিত হউক না কেন এবং ঐ হাদীসকে যতই নিম্ন শ্রেণীর বলা হউক না কেন কোরআন ও সুন্নতের বিপরীতে না হইলে, উহা ব্যবহার করা যাইতে পারে। আমরা বিরুদ্ধবাদীগণ এই ব্যবস্থার স্বীকার করে না। তাহাদের মতে কোনহাদীস যদি হাদীস পরীক্ষার নিয়মানুসারে সত্য বলিয়া প্রমানিত হয়,তাহা কোরআন শরীফের যতই বিরোধী হইক না কেন, তাহা মানিয়া লওয়া চাই। “(‘মলফুযাত’৪১ পৃষ্ঠা)

ছেহাসেত্তা অর্থাৎ ত ছয়খানি সত্য’ হাদীসের মধ্যে লেখক ইমাম বোখারী ও ইমাম মোসলেম প্রধান ও শ্রেষ্ঠ হিসাবে মুসলিম বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত বিধায় বিশেষ করে ঐ দুইজন সম্বন্ধে বিশদ আলোচনার মধ্যেই অন্যান্যদের পরিচয় পাওয়া যাবে। মহানবির মৃত্যুর প্রায় ৩ শত বৎসর পরে, অর্থাৎ ৫/৬ পুরুষ অতিবাহিত হওয়ার পরে, ২১০ হিজরী মাত্র ১৬ বৎসর বয়সে ইমাম বোখারী হাদীস শাস্র শিক্ষায় মনোযোগ দেন। পরবর্তী ১৬ বৎসর অর্থাৎ ২২৬ হিজরী থেকে সমগ্র এশিয়া আফ্রিকা ভ্রমণ করে দেশে দেশে পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে ঘুরে মোট ৬/৩০ লক্ষ হাদিছ সংগ্রহ করেন। প্রকাশ থাকে যে, তখন সাহাবা, তাবেইন এমন কি তাবে-তাবেইনও বেঁচে থাকার কথা নয়। হাদীস সংগ্রহ পদ্ধতির একটি উপমা লক্ষণীয়: ইমাম বোখারী যার কাছ থেকে হাদীস শুনেছেন, তিনি যার কাছে এবং তিনি যার কাছে এভাবে শোনার ছিল সুত্র পরম্পরার সকলকেই রাবী বা বর্ণনাকারী বলে। এরকম একটি হাদীসের রাবীর সংখ্যা ৭ থেকে ১০০ জন পর্যন্তও আছে, যেমন: ইমাম বোখারী তার পরিচিত ‘ঝ’ এর কাছে শুনেছেন যে, “রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) মহল্লার আবর্জনা ফেলবার স্থানের নিকট দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করেছেন।” ইমাম বোখারী ‘ঝ’কে প্রশ্ন করলেন, ‘তুমি কার কাছে শুনেছো?’-‘জ' এর কাছে।- কোথায় থাকেন ‘জ’?-বসরার অমুক গ্রামে। ইমাম বোখারী অতঃপর বাগদাদ থেকে বসরায় গমণ করলেন। অনেক খোঁজা খুঁজির পরে ‘জ’কে পেলেন। জিজ্ঞাসা করলেন, ‘আপনি নাকি
একটি হাদীস জানেন?’ - জ্বী!- বর্ণনা করুন; ‘রাসুল্লাহ্ মহল্লার আবর্জনা ফেলবার স্থানের নিকট দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করেছেন।’- কার কাছ থেকে শুনেছেন? ‘ছ’র কাছে। - কোথায় থাকেন ‘ছ’?- মদিনায়। ইমাম বোখারী বসরা থেকে মদিনায় গমন করলেন; ‘ছ’কে পেলেন এবং জিজ্ঞাসা করলেন, ‘আপনি নাকি মহানবির একটি হাদীস বয়ান করে থাকেন?- হ্যাঁ!- আমাকে শুনাবেন? ‘রাসুল্লাহ্ দাড়িঁয়ে প্রস্রাব করেছেন।’ কোত্থেকে শুনলেন?- সিরিয়ার ‘চ’এর কাছে। ইমাম বোখারী পায়ে হেঁটে সিরিয়া গমন করলেন! যথাযথ প্রশ্ন করলেন, শুনলেন। অতঃপর পরামর্শ মত ইরানের খুম শহরে ‘ঙ’র সাক্ষাত লাভ করলেন। তার উপদেশ মত রাজধানী তেহরানে গিয়ে ‘ঘ’র সঙ্গে মোলাকাত করলেন। সেখান থেকে ঘোড়ায় চড়ে মক্কায় ‘গ’র বাড়ীতে তসরীফ নিলেন। ‘গ’র উপদেশ মত ‘খ’র বাড়ী রিয়াদে উপস্থিত হলেন। সেখান থেকে পুনরায় এজিদের রাজধানী দামেস্কে গিয়ে ‘ক’ এর স্মরণাপন্ন হলেন। যথা বিহিত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক প্রশ্নের উত্তরে ‘ক’ বললেন, “আমি মরহুম ‘অ’কে বলতে শুনেছি যে, তিনি শুনেছেন তাবেইন অমুকের কাছে, অমুক শুনেছেন সাহাবা হোযায়ফার (রাঃ) কাছে। সাহাবা হোযায়ফা বলেছেন যে, “আমি একদা হযরতের সঙ্গে কোথাও যাচ্ছিলাম, পথিমধ্যে তিনি মহল্লার আবর্জনা ফেলবার স্থানের নিকট এসে একটি দেয়াল মুখী হয়ে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলেন। আমি দূরে সরে যাচ্ছিলাম, তিনি আমাকে ইশারা করে কাছে ডাকলেন। আমি নিকটে হাজির হয়ে তাঁহার (পিঠের প্রতি পিঠ দিয়ে বিপরীত মুখী) পায়ের নিকটবর্তী দাঁড়িয়ে থাকলাম; সম্মুখের দিকে পর্দা ছিল দেয়াল এবং পিছনের দিকে হোযায়ফাকে (রাঃ) দাঁড় করিয়ে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) পর্দার ব্যবস্থা করলেন; দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করার দরুন কাপড় একটু বেশি উঠিবে)। [দ্র: বোখারী, ১ম খন্ড, পৃ: ১৩৮,১২ সংস্করণ;হামিদিয়া লাইব্রেরী]
এই হাদীছ পড়ে আমরা তাহলে এখান থেকে কি শিক্ষা পাচ্ছি যে, দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে কাপড় একটু বেশী উঠাতে হেবে। (নাউজুবিল্লাহ্) এমন কথা রাসুলের হাদীস হতে পারে। আমার প্রশ্ন বোখারী সাহেব নিজে ছয়লক্ষ হাদীছ সংগ্রহ করলেন এবং যাচাই বাছাই বিচার বিশ্লেসন করে অনুমান ৫ লক্ষ ৯২ হাজার ২ শত ২৫টি হাদিছ মিথ্যা, ভুল, জাল ইত্যাদি সন্দেহ করে বর্জন করলেন। কিন্তু এই হাদীছটি তার কাছে কেনইবা সহি মনে হলো বা এই হাদীছ থেকে আমাদের কি শিক্ষা নেয়ার আছে আলেম ওলামারাই ভালো জানেন। হয়তো আলেমরা বলবেন যে রাসুলের পায়ে কিংবা কোমরে ব্যথা ছিলো তায় তিনি দাড়িয়ে প্রস্রাব করছিলেন। কিন্তু আমার এইটা থেকে কি শিক্ষা নিবো? পায়ে ব্যাথা কিংবা কোমরে ব্যাথা হলে দাড়ীয়ে প্রস্রাব করতে হবে! আল্লাহ্ মানুষের শরীর এমন ভাবে সৃষ্টি করেছে যে, কোন মানুষ যদি অসুস্থ হয়ে বিছানগত হয়েপড়ে থাকে তবে তার প্রস্রাব পায়খানার জন্য তার দেহ'ই বলেদিবে সে কিভাবে প্রস্রাব পায়খানা করবে। এর জন্য হাদীসের পাতা খুলে দেখতে হবে না। আসলে হাদীস নিয়ে বললে অনেক বলতে হবে। তবে একটি কথা না বললেই না। কোরআন মাবুদের কিতাব, এটার বিকল্প আর কিছু হতে পারে না।
আল্লার্হ কোরআনে কখনও কোন পরিবর্তন পাওয়া যাবেনা, বা দেখা যায় না। তিনি কোরআনে সূরা আহযাব ৩৩:৬৩ আয়াতে বলেছেন

سُنَّةَ اللَّهِ فِي الَّذِينَ خَلَوْا مِن قَبْلُ وَلَن تَجِدَ لِسُنَّةِ اللَّهِ تَبْدِيلًا
অর্থঃ “তুমি আল্লাহ্র বিধানে কখনও কোন পরিবর্তন পাইবা না”
আসলে আমরা আস্তিকরা মনে করি তথাকথিত আলেম ওলামাদের দেওয়া ব্যাখ্যা ঠিক,নির্ভুল। যেহেতু ধর্মকর্মের ধারক বাহক তারা এতএব তাদের কথা সরল ভাবে বিশ্বাস করা টাই সাভাবিক। ‘অনুমান’ সম্পূর্ণ নির্ভুল, নিশ্চিত সঠিক সত্য বলিয়া পরিগনিত হইতে পারে না। হাদীস কেবলী অনুমান; অনুমান গুনাহ্ র কাজ। এই অনুমান সম্বন্ধে সূরা ইউনুস ১০:৩৬ আয়াতে আল্লাহ্ বলে
وَمَا يَتَّبِعُ أَكْثَرُهُمْ إِلاَّ ظَنًّا إَنَّ الظَّنَّ لاَ يُغْنِي مِنَ الْحَقِّ شَيْئًا إِنَّ اللّهَ عَلَيمٌ بِمَا يَفْعَلُونَ
অর্থঃ বস্তুতঃ তাদের অধিকাংশই শুধু আন্দাজ-অনুমানের উপর চলে, অথচ আন্দাজ-অনুমান সত্যের বেলায় কোন কাজেই আসে না। আল্লাহ ভাল করেই জানেন, তারা যা কিছু করে।

আসলে হাদীস সংগ্রহে সময় অনুমান করা ছাড়া কিছু করার ছিলো না। প্রাথমিকি যুগে হাদিসের লিখিত আকারে তো দূরের কথা সেই সময় হাদীসের রেওয়ায়েত বা বর্ণনায় নিরুৎসাহিত করা হতো। যেমন “ হজরত আবু বকরের পর হজরত ওমর (রাঃ) সাত বছর খেলাফত পরিচালনা করেন। তাঁহার সময় সারা দেশে শান্তি ও শৃঙ্খলা বজায় ছিলো। কেহ যদি হাদীস প্রচার করিতে চাহিলে তাকে বাঁধা দিতেন। “আল্লামা যাহাবী তাবাকাতুল হুফ্ফায” গ্রন্থে উহার কারণ লিখিয়াছেন হজরত ওমরের ভয় ছিলো, না জানি হাদীস বর্ণনাকারী কোন সময় ভুল হাদীসকে রাসুরুল্লাহর বাণী বলিয়া চালাইয়া দেয়। সাহাবীদের তিনি বলিতেন যে, আপনারা হাদীস খুব কম বয়ান করিবেন। হযরত ওমর (রাঃ) একবার একদল আনসারকে কুফা প্রেরণ করিয়াছিলেন। যাত্রার সময় তিনি তাঁহাদের বলিলেন, আপনারা কুফা যাইতেছেন। সেখানে এমন একটি কওমের সাথে আপনাদের সাক্ষাৎ হইবে যাহারা খুব নরম দেলে কোরআন শরীফ তেলাওয়াত করে। আপনাদের আগমনি সংবাদ সুনিয়া তাঁহারা অত্যন্ত আগ্রহী হইবে ও নিকটে আসিয়া আপনাদের মুখে রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) এর হাদীস শুনিতে চাইবে। তখন যেন আপনারা খুব বেশী হাদীস না বলেন।
অনুরূপভাবে আরেকবার হযরত ওমর (রাঃ) একদল সাহাবীকে ইরাক পাঠাইয়াছিলেন। যাত্রার সময় তিনি নিজেও কিছু দূর তাহাতের পিছে পিছে চলিলেন। বলিলেন, আচ্ছা বলুন তো আমি কেন আপনাদের পিছনে পিছনে এত দূর আসিয়াছি! সাহাবায়ে কেরাম বলিলেন, হয়ত বা আমাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্য। হযরত ওমর বলিলেন, তা বটে! তবে আমার আরও একটি উদ্দেশ্য আছে। যেখানে আপনারা যাইতেছেন সেখানকার লোকগুলি খুবই সরল প্রাণ। তাহারা প্রায়ই কোরআন মজিদ তেলোওয়াত করিয়া থাকে। সেখানে যাওয়ার পর আপনারা তাহাদিগকে যেন হাদীসের ধান্ধায় না ফেলেন। রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর হাদীস খুব কম বয়ান করবেন।”
সাহাবায়ে কেরাম হযরত ওমরের এ উপদেশ পালন করিয়াছিলেন তাঁহারা যখন কারযাহ নামক স্থানে পৌঁছিলেন তখন লোকেরা চারিদিক হইতে ছুটিয়া আসিল। রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) এর সাহাবী বলিয়া তাহারা তাহাদের নিকট হাদীস শুনিবার জন্য আবেদন জানাইল। সাহাবায়ে কেরাম তখন তাহাদিগকে হাদীস বর্ণনা করিতে নিষেধ করিয়াছেন। হযরত আবু হোরায়রা খুব বেশী হাদিস বর্ণনা করিতেন। আবু সালমা তাঁহাকে জিজ্ঞেসা করিলেন হজরত ওমরের জামানায়ও কি আপনি এইরূপ হাদীস বর্ণনা করিতেন? হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) বলিলেন না! কারণ তাহা হইলে হযরত ওমর আমাকে দোররা মারিতেন।”
(আবু হানিফা, ২১৩-২১৪ পৃষ্ঠা)
তাহলে আমরা এক কথায় বলিতে পারি যে, হযরত ওমর (রাঃ) ও আবুবকরের (রাঃ) খেলাফতের সময় বেশি হাদীস বর্ণনা করতে নিরুৎসাহিত করা হত। তবে আবু বকর ও ওমরের পরে হাদীসের প্রচার খুব বেশী শুরু হয়েছিলো।
যেমনঃ “ হযরত আলী ও ওসমাস মোট একুশ বছর খেলাফত পরিচালনা করিয়াছেন। হাদীস প্রচার এই সময় খুব বেশী হইয়াছিল। সাহাবায়ে কেরাম দূর-দূরান্তে ছড়াইয়া পড়িয়াছিলেন। নিত্য নতুন সমস্যা দেখা দিতেছিল, কাজেই হাদীস রেওয়ায়েততের ধারাও খুব বেশী বাড়িয়া গিয়াছিল।” (আবু হানিফা, পৃষ্ঠা ২১৪)

জহির সাহেব,
বললে অনেক বলা হবে তবে আসুন আমরা কোরআনের আলোয় আলোকিত হই। আল্লাহ্ যেন আপনাকে আমাকে আমাদেরকে কোরআন বুঝে পড়ার তৌফিক দান করুন---আমেন

১০| ০৮ ই জুলাই, ২০১১ ভোর ৬:৩১

মেলবোর্ন বলেছেন: যদি একটু সময় করে দেখতেন লিংক: http://www.ourbeacon.com/?page_id=11605
পেইজ এর শেষের দিকে পাবেন। আরো কিছু আপনাদের সেবায়

ISLAM: THE TRUE HISTORY AND FALSE BELIEFS
THE CRIMINALS OF ISLAM
ISLAM AS I UNDERSTAND

QXPiv with ARABIC TEXT (THE QUR’AN AS IT EXPLAINS ITSELF (Fourth Edition)
THUS SPEAKS THE QURAN
WHO WROTE THE QURAN?

লিংক: http://www.ourbeacon.com/?page_id=11605

১১| ০৮ ই জুলাই, ২০১১ ভোর ৬:৩২

মেলবোর্ন বলেছেন: ISLAM: THE TRUE HISTORY AND FALSE BELIEFS

QXPiv with ARABIC TEXT (THE QUR’AN AS IT EXPLAINS ITSELF (Fourth Edition) আপনার জন্য স্পেসাল

১২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:১১

মোহাম্মদ আনোয়ার বলেছেন: কোরআনে মন পাগলার নাম নাই। কাজেই এটি পরিপূর্ণ গ্রন্থ নয় !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০২

জীবন্মৃত০১ বলেছেন: পড়লাম এবং জানলাম অনেক কিছু।

১৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৮

mrof বলেছেন: আমার মনে হয় আপনারা ব্লগে র্তক বির্তক মনোমালিন্য না করে কোন বিশুদ্ধ আলেমে দ্বীনের কাছে গিয়ে আলোচনা করুন। তারা ১২ বা ১৪ বছর পড়ে কুরান বুঝেছে। আপনারা যদি কওমি মাদ্রাসায় না পড়ে থাকেন তাহলে কুরআন বোঝাটা অনেকই সহজ হয়ে যাবে। আর কুরআন বোঝা নিজের বোঝার উপর র্নিভর নয়। রাসূল (সাঃ)এর বোঝা অনুযায়ি হতে হবে। কুরান যদি নিজে নিজে বুঝতে যান তাহলে মিঃ মওদুদীর ন্যায় নিজেকে ও সাথে সাথে বিরাট জনগষ্ঠিকেও ভ্রান্ত করবেন। তাই আবারো বলছি বড় কোন মুফতির সাথে কথা বলুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.