নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমৃদ্ধির পথে অবিরাম অগ্রযাত্রা

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৪

২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫। বিশ্ববাসী চমকিত হওয়ার আরেকটা দিন। এদিন জাতিসংঘের ৭০তম সাধারণ অধিবেশনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ভাষণ দিয়েছেন। তাঁর বক্তৃতায় সমসাময়িক বিশ্ব প্রেক্ষাপটে নানা ইস্যু সম্পর্কযুক্ত। সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ এ ভাষণটিতে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট বিশ্বপরিস্থিতি নিয়ে বিশ্বমোড়লদের দ্বিমুখী আচরণ ও রাজনৈতিক কূটচাল, তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর সীমাহীন দুর্ভোগ প্রভৃতি বহুল আলোচিত বিষয়াবলী স্থান পায়। প্রধানমন্ত্রী তাঁর প্রদত্ত ভাষণে বাংলাদেশ সরকারের সাফল্য, পূর্বের গৃহীত পদক্ষেপের ধারাবাহিতকায় সাফল্যের পথ বেয়ে নতুন পরিকল্পনা, পরিবর্তিত বিশ্বের চ্যালেঞ্জসমূহ এবং করণীয় এসবের কিছুই বাদ পড়েনি। অর্থাত্ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানান গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গ অত্যন্ত তাত্পর্যে উপস্থাপিত হয়েছে। সাহস ও দৃঢ়তার সঙ্গে তিনি উচ্চারণ করেন পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোর কপটতার কথা— তাঁরা মুখে যা বলেন তার সাথে তাঁদের কাজের বড় অমিল অনুন্নত রাষ্ট্রসমূহের নিকট ধরা পড়ে কিন্তু ধনী দেশগুলো বেমালুম ভুলে যায় তাদের অঙ্গীকার। ধনী রাষ্ট্র দরিদ্র রাষ্ট্রের প্রভু হয়ে আধিপত্য প্রতিষ্ঠার বিচিত্র কৌশল আঁঁটতে থাকে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট উচ্চারণে সেই নির্মম বাস্তবতা বিশ্ববিবেকের কাছে তুলে ধরেছেন। সাহসী উচ্চারণে প্রদত্ত পুরো ভাষণটি ছিল বাংলা ভাষাতেই। ‘এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়, জ্বলে পুড়ে মরবার, তবু মাথা নোয়াবার নয়’—কবি সুকান্তের স্বতঃস্ফূর্ত উচ্চারণের আরো একটি প্রতিবিম্ব দেশরত্ম শেখ হাসিনার এ ভাষণ।
বাঙালি জাতির দুঃসাহসিক এ উচ্চারণ প্রথম ধ্বনিত হয়েছিল জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর কণ্ঠে। ১৯৭৪-এর ২৫ সেপ্টেম্বরে এ দিন বাঙালির পক্ষ থেকে, বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে প্রথমবারের মত বিশ্ব মোড়লদের দরবারে বক্তৃতা করেছিলেন আমাদের স্বাপ্নিক স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু। বাংলা ভাষায় প্রদত্ত জাতির জনকের সে ভাষণে চমকিত হয়েছিল বিশ্ব, গর্বে স্ফীত হয়ে উঠেছিল বাঙালির বুক। বিশ্ব শ্রবণ করেছিল বাংলা ভাষার মধুময় শব্দমালার তরঙ্গদোলা। তার মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এক অনন্য ও মহত্ দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়েছিল। জাতির জনকের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে মাতৃভাষা বাংলায় বক্তৃতা করেন। বিশ্ব সম্প্রদায় এর মাধ্যমে আরো একবার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে বাংলার কথা স্মরণ করলেন। ভাষার প্রতি একটি জাতির আন্তরিক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার অনন্য প্রকাশ ঘটল আরও একবার।
১৯৭৪ সালের সে সফরেই জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের পর ২৯ সেপ্টেম্বর বাঙালি জাতির স্বপ্ন পুরুষ বঙ্গবন্ধুর সম্মানে নিউইয়র্ক সিটি হলে সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। এ সংবর্ধনা সভায় নিউইয়র্কের মেয়র বঙ্গবন্ধুকে নগরীর চাবি উপহার দেন। তিনি বলেন, এই উপহার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও জনগণের প্রতি আমেরিকার জনগণের শ্রদ্ধা ও বন্ধুত্বের নিদর্শন। প্রত্যুত্তরে বঙ্গবন্ধু বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে যারা আত্মদান করেছেন, সেসব শহীদ আর সাড়ে সাত কোটি বাঙালির পক্ষ থেকে এই চাবি গ্রহণ করে তিনি সম্মানিত বোধ করছেন। বঙ্গবন্ধুর সে উচ্চারণে দেশ ও জাতির প্রতি তাঁর অকৃত্রিম ভালোবাসার প্রকাশ ঘটেছিল বিশ্ব দরবারে।
একই ভাবে ৪১ বছর পর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনাও ভিন্নধর্মী সম্মননায় ভূষিত হলেন। জলবায়ু পরিবর্তনে সময়োপযোগী পদক্ষেপের কারণে প্রধানমন্ত্রীকে জাতিসংঘের সর্বোচ্চ পরিবেশ পদক ‘চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ’ প্রদান করা হয়। এ সম্মাননা তাঁর দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নেতৃত্বের ফসল। এ সম্মাননা পুরো বাঙালি জাতির, সমগ্র বাংলাদেশের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পিতার মতোই সাফল্যের সবটুকু কৃতিত্বের অধিকারী করলেন বাঙালি জাতিকে, তাঁর সরকারের সকল সাফল্যকে বাঙালি জাতির সাফল্য বলে অভিহিত করলেন।
নেতৃত্ব দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালিকে সহস্র বছরের পরাধীনতার শৃঙ্খল মুক্ত করেছিলেন। স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনে দিয়েছেন বাংলাদেশকে। বিশ্ব দরবারে আপন স্বকীয়তার নতুন পরিচয়ে আত্মপ্রকাশ করেছিল একটি জাতি। জাতি হিসেবে বাঙালিকে করেছিলেন স্বাধীন। বঙ্গবন্ধু তনয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই বাংলাদেশকেই উন্নয়নের শীর্ষে উন্নীত করতে নিয়েছেন নানা পদক্ষেপ। সহস্র প্রতিকূলতা ও প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও নিরলস নিশঙ্কচিত্তে কাজ করে যাচ্ছেন দেশের সমৃদ্ধির লক্ষ্যে। নিচ্ছেন উন্নয়নমুখী নানা কর্মসূচি। বিশ্ব মন্দা সত্ত্বেও দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে বিশ্ব সভায় এক নতুন মর্যাদায় অভিষিক্ত করেছে। জাতি হিসেবে মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে আপামর বাঙালির। তাঁর আদর্শ, পরিকল্পনা ও জীবনবোধের আলোকে বহুক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সংস্কার সাধক এবং প্রয়োজনীয় উন্নয়ন সাধন করে বাংলাদেশকে বিশ্ব মাঝে নতুন ভাবমূর্তি এবং গৌরবোজ্জ্বল পরিচিতি এনে দিয়েছেন জনগণের নেত্রী শেখ হাসিনা। গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে শেখ হাসিনার নিরলস পরিশ্রম অব্যাহত আছে।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী অস্থির এক প্রতিযোগিতা চলছে। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বহু দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করে তুলেছে। অশান্ত করে তুলেছে মানুষের শান্তিময় জীবনধারা। পরস্পরকে দমিয়ে রাখার অশুভ দৌরাত্ম্যে বাস্তুহারা, দিশেহারা সাধারণ মানুষ। স্বস্তিদায়ক অস্তিত্বের লক্ষ্যে সাগর পাড়ি দেয়ার মত ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রাও স্বাভাবিকতায় পরিগণিত হচ্ছে মানুষের কাছে। তিনবেলা পেটপুরে খাওয়ার পর নিশ্চিন্ত ঘুম এখন বহু দেশ ও জাতির কাছে আকাঙ্ক্ষার বস্তু, কিন্তু অভাবনীয়, স্বপ্ন-কল্পনার নামান্তর। এমন অবস্থার পূর্বাভাস বেশ আগেই বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠে উচ্চারিত হয়েছিল।
স্বাধীনতার অব্যবহিত পরেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলোর উদ্দেশে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ছিল শান্তির পথে আসার আহ্বান, মানবতার উন্নয়নে সম্মিলিতভাবে কাজ করবার আহ্বান। স্বাধীনতা পরবর্তী ভঙ্গুর অর্থনীতি ও দারিদ্র্যপীড়িত একটি দেশের প্রধান হিসাবে বঙ্গবন্ধু বেশ স্পষ্ট করেই বলেছিলেন, বিশ্ব প্রেক্ষাপটে বিশ্ব মোড়লদের উচিত অস্ত্রের ভয়ঙ্কর ও সর্বনাশা প্রতিযোগিতা বাদ দিয়ে মানুষের কল্যাণে কাজ করা। দরিদ্র দেশের সহযোগিতায় এগিয়ে এলে বিশ্ব থেকে অশান্তি দূর হয়ে যাবে, মানবতার মুক্তি হবে ত্বরান্বিত। বর্তমানে অস্ত্র প্রতিযোগিতায় ব্যয় করা বিপুল অর্থের এক-দশমাংশও জনগণের জন্য যদি খরচ করা হয়, তবে পৃথিবী থেকে দারিদ্র্য মুছে যাবে। এতে বিশ্ব পরাশক্তিসমূহের মর্যাদাই বৃদ্ধি পাবে। মানুষ হয়ে মানুষ হত্যার এতো বিপুল আয়োজন বিকৃত মানসিকতারই পরিচায়ক।
স্বাধীনতার পর দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা স্বভাবতই শোচনীয় ছিল। বঙ্গবন্ধু অসীম সাহসিকতা আর আত্মপ্রত্যয় নিয়ে এ শোচনীয় অবস্থার পরিবর্তনে পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। দেশের মানবসম্পদ কাজে লাগিয়ে তিনি দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা সূচিত করেন। তাঁর নির্ভীক উচ্চারণ দেশের মানুষের উত্সাহ বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, দেশ গড়ার কাজে কেউ সাহায্য করতে চাইলে তা আমরা গ্রহণ করব। কিন্তু সে সাহায্য অবশ্যই হতে হবে নিষ্কণ্টক ও শর্তহীন। আমরা জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও সব জাতির সমমর্যাদার নীতিতে আস্থাশীল। আমাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে কেউ হস্তক্ষেপ করবেন না, এটাই আমাদের কামনা।
বঙ্গবন্ধু দেশের জলবায়ু রক্ষায় সুষম পানি বণ্টনে ভারতের সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ নেন। সে সময় শুষ্ক মৌসুমে ৪৪ হাজার কিউসিক পানি পাওয়া গিয়েছিল। এরপর ক্রমান্বয়ে কমতে থাকে পানির প্রবাহ। সর্বশেষ তা এসে ঠেকে ৯ হাজার কিউসিকে। ঐতিহাসিক গঙ্গা চুক্তির মাধ্যমে শুষ্ক মৌসুমে ৬৪ হাজার কিউসিক পর্যন্ত পানির ব্যবস্থা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই করেছিলেন।
স্বাধীনতার অব্যাহতি পরেই ‘ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী চুক্তি’ ছিল পারস্পারিক আস্থাপূর্ণ সম্পর্কের ক্ষেত্রে অনন্য এক সংযোজন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সে সময়ের ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ১৯৭২ সালের ১৯ মার্চ চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন। উভয় দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান, উন্নয়নে সহযোগিতা, আঞ্চলিক অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনই ছিল সে চুক্তির মুখ্য বিষয়। ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর ৩০ বছর মেয়াদি ‘গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি’স্বাক্ষর করেন বঙ্গবন্ধু তনয়া দেশরত্ম শেখ হাসিনা। পরের বছর ১ জানুয়ারি থেকে চুক্তিটি কার্যকর হয়। চলতি বছরেই বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে দীর্ঘ ৪১ বছরের স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নে সংবিধান সংশোধনী বিল ভারতের পার্লামেন্টে সর্বসম্মতিতে পাস হয়। স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধে সহায়তাকারী অকৃত্রিম বন্ধু তত্কালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী প্রথম বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন সে সময় বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্ত বিরোধ নিষ্পত্তিতে ভারতের সঙ্গে স্থল সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইন্দিরা-মুজিব চুক্তি খ্যাত চুক্তি ৪১ বছর পর বাস্তবায়ন করলেন নরেন্দ্র মোদী। আর এসময়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের মানস কন্যা শেখ হাসিনা।
দেশের মানুষের কল্যাণ ও উন্নয়নে নির্ভয়, সাহসী ও দৃঢ়চেতার হিমোগ্লোবিন সম্পন্ন রক্তধারা পৈতৃক সূত্রেই পেয়েছিলেন গরীব-দুঃখী মানুষের নেত্রী শেখ হাসিনা। দেশের বৃহত্তর স্বার্থে তাইতো বিশ্বের অন্যতম শক্তিধর পরাশক্তি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সামনেও সংকোচহীন শেখ হাসিনা। তেল-গ্যাস ইস্যুতে প্রাসঙ্গিকতার সূত্র ধরে সহজ-সরল অভিব্যক্তি তাঁর, দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা বিরতিহীন রাখতে ৫০ বছরের গ্যাস মজুদ না রেখে গ্যাস রফতানির বিষয়টি ভাবনায় নেই। আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি ও জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের টেলিফোনও যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি কার্যকরে প্রতিবন্ধক হতে পারেনি।
স্বাধীন দেশে সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের অগ্রযাত্রা সূচিত হয়েছিল জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে। বঙ্গবন্ধু তনয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা অব্যাহত রয়েছে। তাঁর দূরদর্শী ও প্রজ্ঞাময় নেতৃত্বে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের গৌরব বৃদ্ধি পাচ্ছে। সাহসী পথচলায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ নিকটবর্তী সময়ের ব্যবধানেই উন্নত দেশের তালিকায় নিজের স্থানটি পাকাপোক্ত করে নিবে সে সম্ভাবনা ক্রমান্বয়ে উজ্জ্বল হয়ে উঠছে। অধ্যাপক ড. শরীফ এনামুল কবির
লেখক: সদস্য, বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.