নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধারাবাহিক চক্রান্ত

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১২

বাংলাদেশের ইতিহাসে ষড়যন্ত্রে মাখা দিনগুলোর সঙ্গে ২০০৯ সালে যুক্ত হয় ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি। এ দুই দিনে বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) জওয়ানদের দ্বারা ৩৬ ঘণ্টা বিদ্রোহের পরিণতিতে পিলখানা তৈরি হয় একটি ভয়ংকর মৃত্যুপুরীতে। শুধু রক্ত আর রক্ত। অফিস এবং কর্মকর্তাদের বাসাবাড়িতেও আগুন দেওয়া হয়। ৫৭ জন কর্মরত সেনা কর্মকর্তা, একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, একজন সৈনিক এবং দুজন সেনা কর্মকর্তার স্ত্রীসহ মোট ৬১ জন নিহত হয়। এ ছাড়া পিলখানায় সেনা কর্মকর্তাদের বাঁচাতে গিয়ে বিদ্রোহীদের বুলেটে প্রাণ হারান সাতজন বিডিআর জওয়ান। বিডিআর সদর দপ্তরের গেট থেকে বিদ্রোহী জওয়ানরা এলোপাতাড়ি গুলি করায় আরো ছয়জন পথচারী নিহত হয়। এমন ঘটনা বিশ্বে নজিরবিহীন, ভাবা যায় না! এই বিদ্রোহকে কেন্দ্র করে দায়ের করা মামলাটি হচ্ছে পৃথিবীর ইতিহাসে ফৌজদারি আদালতে সবচেয়ে বড় হত্যা মামলা। মোট আসামি ছিলেন ৮৫০ জন। মামলার রায়ে ফাঁসির হুকুম হয়েছে ১৫২ জনের। কোনো একটি মামলায় এত অধিকসংখ্যক ফাঁসির উদাহরণ আর নেই।
১৬১ জনের যাবজ্জীবন ও ২৬২ জনের বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি হয়েছে। হত্যা মামলার বাইরে বিডিআরের বিভাগীয় আইনে অভিযুক্ত হয়েছেন আরো কয়েক হাজার। বিভাগীয় আইন মোতাবেক তাঁদের অনেকেরই ছয় বছর বা তার নিচে বিভিন্ন মেয়াদে জেল হয়েছে, চাকরিচ্যুত হয়েছেন অনেকে। যে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে এবং যার জের ধরে এত ফাঁসি—সব কিছুই দুর্ভাগ্যজনক। কিন্তু আইনের শক্ত প্রয়োগ এবং বিচার সমাজ ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, শৃঙ্খলা রক্ষা, ন্যায়বিচারের স্বার্থে এবং ঘটনার পুনরাবৃত্তিরোধে অপরিহার্য। আশা করা যায়, উচ্চ আদালতের প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন হবে এবং রায় কার্যকর হবে। এই দুর্ভাগ্যজনক মর্মান্তিক ঘটনায় যারা প্রাণ হারিয়েছে, তাদের আমরা আর কোনো দিন ফিরে পাব না। এই বেদনার ভার আমাদের অন্ততকাল ধরে বহন করতে হবে। এই ভারী বোঝা মাথায় নিয়েই আমাদের পথ চলতে হবে। কারা জাতির ঘাড়ে এত বড় ভারী বোঝা চাপিয়ে দিল? এই বিভীষণদের চেনা দরকার। যে সন্তান বাবা হারিয়েছে, তাকে সারা জীবন চলার পথের ঘাত-প্রতিঘাতে বাবার অভাবের পীড়ন সইতে হবে। স্বজনহারাদের সান্ত্বনা দেওয়ার কোনো পন্থা মানুষের কাছে নেই। তবে প্রকৃতির অমোঘ নিয়মেই তারা সান্ত্বনা পাবে, আবার উঠে দাঁড়াবে, ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেই শোককে শক্তিতে পরিণত করবে। মানুষের পক্ষে যথটুকু করা সম্ভব তার সব কিছুই করেছেন রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি স্বজনহারানোর বেদনা বোঝেন। সব প্রতিকূল অবস্থা কাটিয়ে নতুন নাম, পতাকা ও নতুন বিন্যাসে সীমান্তরক্ষী বাহিনী আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আগের যেকোনো সময়ের থেকে আগের বিডিআর তথা আজকের বিজিবি এখন অনেক বেশি শক্তিশালী এবং সুসংগঠিত। কিন্তু যে প্রশ্নটি অমীমাংসিত রয়ে গেল তা হলো—এই মর্মান্তিক হত্যাযজ্ঞের ঘটনা কি শুধু সংক্ষুব্ধ বিডিআর জওয়ানদের কাজ, নাকি এর পেছনে আছে সুদূরপ্রসারী কোনো ষড়যন্ত্র; যার শিকড় অনেক গভীরে। কিছুসংখ্যক মানুষ বলার চেষ্টা করে, নেপথ্য নায়কদের উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের প্রতিরক্ষাব্যবস্থাকে দুর্বল করে দেওয়া। প্রত্যেককে বুঝতে হবে, যেকোনো কাজের একটা চূড়ান্ত লক্ষ্য থাকে। পথিমধ্যে যা কিছু করা হয়, তা ওই চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনের পন্থা মাত্র বা বলা যায় মধ্যবর্তী লক্ষ্য। সামরিক ইতিহাসে দেখা যায়, বিবদমান রাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধাবস্থা বিরাজমান থাকলে একে অপরের প্রতিরক্ষাব্যবস্থাকে দুর্বল করার স্বার্থে বিপরীতপক্ষের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে অথবা নিয়োজিত এজেন্টদের দ্বারা নাশকতামূলক আক্রমণ চালিয়ে শত্রুদেশের সেনাবাহিনীর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সাধন করে থাকে। এসব ক্ষেত্রে সেনা পরিবার ও তাদের বাসস্থানে আক্রমণের কোনো ঘটনা ইতিহাসে নেই। বিদেশি কোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের এমন গুরুতর কোনো অবনতি কখনো হয়নি, যার কারণে বিদেশি কোনো রাষ্ট্র তাদের সামরিক অভিযানের সুবিধার্থে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দুর্বল করার লক্ষ্যে এই আক্রমণ চালাতে পারে। এ রকম একটি ঘটনা যদি ভারত বা পাকিস্তানে ঘটত, তাহলে অভিযোগের আঙুল একে অপরের দিকে তোলার যথেষ্ট কারণ ছিল। প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণে জানা যায়, হত্যাকারীরা ২৫ ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহ শুরুর প্রথমার্ধে—অর্থাৎ দুপুরের আগেই মহাপরিচালকসহ বেশির ভাগ কর্মকর্তাকে হত্যা করে। এটি যদি শুধু জওয়ানদের দাবি আদায়ের বিদ্রোহ হতো, তাহলে ঘটনা শুরুর দু-তিন ঘণ্টার মধ্যে মহাপরিচালকসহ এতগুলো কর্মকর্তাকে তাঁরা হত্যা করতেন না। সবাইকে জিম্মি করে দাবি আদায়ের জন্য দেনদরবারের পথ খোলা রাখতেন। সুতরাং যৌক্তিক বিশ্লেষণেই বোঝা যায়, পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী শুরুতেই নেপথ্যের নায়করা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে নিয়ে নেয়। সংক্ষুব্ধ জওয়ানরা ষড়যন্ত্রকারীদের হাতের পুতুল হয়ে যান। ষড়যন্ত্রের লক্ষ্য অর্জনের জন্যই ঘটনার একেবারে শুরুতে তাঁরা এত বড় হত্যাযজ্ঞ চালান। ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য ছিল, সরকারকে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণে উত্তেজিত করা ও সেনাবাহিনীকে উত্তেজিত করা, যাতে সেনাবাহিনী বিচার-বিশ্লেষণ এবং পরিস্থিতির সঠিক মূল্যায়ন ব্যতিরেকে পিলখানায় দ্রুত আক্রমণ চালায়। এমন হলে কী ঘটতে পারত, তার পরিণতি কী হতো? সেনা অভিযান শুরু হলে ষড়যন্ত্রকারীদের হত্যাযজ্ঞের পরিধি ব্যাপকভাবে বাড়ানোর জন্য পিলখানার ভেতরে জীবিত বাকি কর্মকর্তা এবং তাঁদের পরিবারবর্গকে দ্রুত হত্যা করার সমূহ আশঙ্কা ছিল। পিলখানায় রক্ষিত হেভি মর্টার ও মেশিনগানের মাধ্যমে পিলখানার চারদিকে এলোপাতাড়ি ফায়ারিং করে বেসামরিক এলাকার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করতে পারত। দেশের অন্যান্য জায়গায় বিডিআরের ইউনিটগুলোয় বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়ত এবং দেশব্যাপী বিডিআর ও সেনাবাহিনীর মধ্যে একটি অনিয়ন্ত্রিত গৃহযুদ্ধ শুরু হয়ে যেত। সামরিক-বেসামরিক হতাহতের সংখ্যা হয়ে যেত কল্পনারও অতীত। তাহলে গণতন্ত্র বিপন্ন হতো। ৫০ দিনের নতুন সরকার অস্তিত্বের ভয়াবহ সংকটে পড়ত। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে দক্ষতা, রাজনৈতিক পরিপক্বতা, ধৈর্য, সাহস, বিচক্ষণতা এবং দূরদৃষ্টির পরিচয় দিয়েছেন, তা সে সময়ে বিশ্বব্যাপী দারুণভাবে প্রশংসিত হয়েছে। দেশ একটা ভয়ংকর বিপদ থেকে রক্ষা পেয়েছে। এই ষড়যন্ত্রকারীরা কারা এবং কেন তারা এমন নির্মম জঘন্য ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিল, তা বোঝার জন্য ওই সময়ের রাষ্ট্রীয় পরিস্থিতির একটু বর্ণনা দরকার। সাত বছর পর নতুন করে পঁচাত্তরের পর দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। ঘটনার সময় সরকারের বয়স ছিল মাত্র ৫০ দিন। ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে অনেক জাতীয় অমীমাংসিত ইস্যু দ্রুত নিষ্পত্তি করার ঘোষণা দেয় সরকার; যার মধ্যে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি, একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত সম্পন্ন করা, ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান মামলার নিষ্পত্তি এবং ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার নিষ্পত্তি করে দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান। বাহাত্তরের মূল সংবিধানে ফেরার ঘোষণাও দেয় সরকার। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর যেসব আস্তানা ও আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল, তা গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা দেয় নতুন ক্ষমতায় আসা আওয়ামী লীগ সরকার। ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত উল্লিখিত ইস্যুগুলোর নিষ্পত্তিকরণ যতটুকু এগিয়েছে, তাতে মোটামুটি বোঝা যায়, কারা নিজেদের জীবন ও অস্তিত্ব রক্ষার জন্য সেদিন সংক্ষুব্ধ বিডিআর জওয়ানদের কাঁধে বন্দুক রেখে এমন হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল। ষড়যন্ত্রের ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ষড়যন্ত্রকারীরা যখন কোনো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে তখন তারা সব সময় রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে যেসব ব্যক্তি ও গোষ্ঠী সরকার অথবা কর্তৃপক্ষের ওপর ক্ষুব্ধ থাকে, তাদের নরম টার্গেট হিসেবে বেছে নেয় এবং তাদের ট্র্যাপের মধ্যে ফেলে নিজেদের ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করে। এ ক্ষেত্রে তা-ই ঘটেছে। বিডিআরের জওয়ানরা তখন কর্তৃপক্ষের ওপর সংক্ষুব্ধ ছিলেন। ঘটনার সাত বছর পর এখন আমরা কী দেখছি। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি এত দিন ক্ষমতায় থাকার ফলে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী বাংলাদেশে স্থান না পাওয়ার কারণে তাদের অস্তিত্ব হারিয়েছে, পাকিস্তান ভারতের বিরুদ্ধে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য ২০০১-২০০৮ পর্যন্ত বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের যেভাবে সাহায্য-সহযোগিতা দিত, তা বন্ধ হয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা ২০০১-২০০৮ পর্যন্ত বিএনপি সরকারের কৃপায় বেঁচে ছিল; কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসায় ২০০৯ সালের শেষের দিকে দণ্ড কার্যকর হয়, ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান মামলায় কাদের ফাঁসি হয়েছে, চারজন মশহুর যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি কার্যকর হয়েছে, এরা কারা? এদের বাঁচানোর জন্য জামায়াত-বিএনপি সম্মিলিতভাবে কী না করেছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলা নিষ্পত্তি হলে কারা ফেঁসে যেতে পারে তা এখন আরো স্পষ্ট হয়েছে। বাহাত্তরের সংবিধান পরিপূর্ণভাবে ফিরে এলে কাদের রাজনৈতিক অস্তিত্ব বিলীন হতে পারে। সুতরাং নতুন সরকার সব কিছু গুছিয়ে শক্তভাবে বসার আগেই উল্লিখিত সব গোষ্ঠী ও রাজনৈতিক শক্তি নিজেদের অস্তিত্বের শঙ্কায় সম্মিলিতভাবে ৫০ দিনের নতুন সরকারকে উত্খাতের জন্য ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে এই জঘন্য হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল বলে মনে করা হলে সেটিকে অমূলক বলা যাবে না। অন্তত যৌক্তিক বিশ্লেষণ তা-ই বলে। সুতরাং ২০০৯ সালের ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারির হত্যাযজ্ঞ বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। ১৯৭৫ সাল থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দেশি-বিদেশি চক্রের যে ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে, তারই অংশ হিসেবে এবং ধারাবাহিকতায় সংঘটিত হয় পিলখানা হত্যাযজ্ঞ।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২১

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: লেখাটি যান্ত্রিক ! সরকারী প্রেসনোটের মতো লাগছে !

২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭

তাওহিদ হিমু বলেছেন: মনে হয়, লেখক আওয়ামিপন্থি। নিহত সেনা অফিসাররা আওয়ামিপন্থি ছিল নাকি বিএনপিপন্থী ছিল, তা হিসেব করলেই বুঝা যাবে এটা কাদের ষড়যন্ত্র। সরকার ক্ষমতায় আসামাত্রই ভিন্নমতাবলম্বী সেনা অফিসারদের নিশ্চিন্ন করে নিজেদের ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার প্রথম ধাপ সম্পন্ন করেছিল এই হত্যাযজ্ঞের মাধ্যমে, তা বলা অমূলক হবে না।

৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: বিডিআর বিদ্রোহের পিছনের রহস্য কি কখনো উন্মোচিত হবে?

৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: দুঃখ হচ্ছে আপনি এতো ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত দেখতে পেলেন কিন্তু গণতন্ত্র হত্যার মহা চক্রান্তটাই মিস করলেন! ক্ষমা করবেন, এভাবে সত্যকে দেখা যাবে বলে মনে হয় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.