নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

রিজার্ভ ও ব্যাংক

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫

বিষয়টি যে খুব ছোট নয়, তা ইতিমধ্যেই বিস্তর বলেছেন দেশের অর্থনীতির বিশেষজ্ঞগণ। যদিও কেউবা প্রথমে তা উড়িয়ে দেওয়ার মতো ভাব করছিলেন। বিষয়, বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের টাকা নিউইয়র্কের রিজার্ভ ব্যাংক থেকে লাপাত্তা। হয়তো বিষয়টি কেউ ধাপ্পাবাজি ভেবেছিলেন, কেউবা গোপনে গোপনে সারতে চেয়েছিলেন, কেউবা তুচ্ছ বলে চাপা রাখতে কসুর করেননি, আরও কেউবা তাচ্ছিল্যভরে বাতিল করে দিয়েছিলেন।
কিন্তু বাধ সাধলো ফিলিপিন্সের পত্রিকা। সে রীতিমতো হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিল। তারপর তুলকালাম। সরে যেতে হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে। অতঃপর মাননীয় অর্থমন্ত্রী একটি দৈনিকে এ বিষয়ক সাক্ষাৎকার দিলেন, পরেরদিন যথারীতি তার নিজের বক্তব্য তিনি করলেন প্রত্যাখ্যান। এসব তুঘলকির ভেতর আবার দুই মন্ত্রী (মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের) আদালত অবমাননা করে ফেলেছেন, তারা দুজনেই প্রধান বিচারপতির প্রশ্নের মুখে পড়েছেন। এ নিয়েও আদালতপাড়ায় চলছে তর্ক-বিতর্ক। কথাগুলো বলছি প্রতিবেদকের মতো। কিন্তু আমি তো প্রতিবেদক নই। কিছু বিবেচনার শিকার হয়ে উপর্যুক্ত বিষয়ক কিছু আত্মসমালোচনা করতে চেষ্টা করছি মাত্র। এখন প্রশ্ন, এসব বিষয় কেন ঘটলো? সবকিছুরই তো নেপথ্য কারণ থাকে, বিশেষ করে সরকারের পদস্থ ব্যক্তিরা যখন কিছু একটা করেন তখন এখানেও কী তেমন কিছু? না নেহাতই এসব ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ কিংবা অপ্রসঙ্গ?
২.
অনেকগুলো টাকা লোপাটের বিষয়ে এদেশের অনেকেই খুব কষ্ট পেয়েছেন। কেন? কেউ ধরে নিয়েছেন, ক্ষমাতাসীনদের কারসাজি আছে এর মধ্যে। কেউবা বলেছেন, সরকারের অদক্ষতা; কেউবা প্রশ্ন তুলছেন, গভর্নর দোষী, কেউ বলছেন অর্থমন্ত্রী তো দায় এড়াতে পারেন না ইত্যাদি। আবার এমন প্রশ্নও উঠেছে, কই কেউ তো এ নিয়ে তেমন কিছু বলছে না কারণ কী? মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের প্রতি এ দেশ নিয়ে অনেক শুদ্ধ প্রত্যাশা ও স্বপ্ন আছে। হয়তো প্রত্যক্ষ দল করেন না কিন্তু সমর্থন আছে।যুক্তি ও সত্য ইতিহাস খুঁজলে বাংলাদেশ রাষ্ট্রটির জন্ম থেকে আজকের এ পর্যায় পর্যন্ত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা, ন্যায়ের সত্য প্রতিষ্ঠা, গণতন্ত্রের চর্চার ভেতর দিয়ে জননিমিত্ত রাষ্ট্রকাঠামো নির্ণয় ও নির্মাণের জন্য দলটির আজন্ম ভূমিকা নিরপেক্ষ চোখে কেউ অস্বীকার করবে না।
এসব যখন কোনো সজাগ ও সচেতন ব্যক্তির ভেতর নির্মীয়মান থাকে তখন এই যে অদক্ষতার কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের টাকা উধাও ব্যাপার ওঠে, কিংবা তার দায়িত্বশীল কোনো সদুত্তর মেলে না, পেছনে পেছনে চলে প্রশ্নবোধক বিবিধ কালোছায়া তখন সবকিছু কেন যেন বেসুরো মনে হয়। খুব তুচ্ছতায় বা অনেক ঘটনার মধ্যে ‘দুর্ঘটনা’মানতেও মন সায় দেয় না। কারণ কী? কেন গভর্নর এমন একটি ঘটনা প্রায় চল্লিশ দিন চেপে রেখেছিলেন, বললেন না কেন? সংবাদ সম্মেলনে তার সে উত্তরটা ঠিকঠাক সন্তুষ্ট ঠেকে না, অনেকের কাছে বোধ করি টেকেও না। খুব হাল্কা, খোলামকুচির মতো উড়ে যায় সবকিছু। অর্থমন্ত্রী যা বলেন তাও ঠিক গ্রহণযোগ্যতার পর্যায় পড়ে না। যাক, এসব অর্থনীতির হিসাব-কেতাব; সবার মগজে সবকিছু ধরার কথাও নয়। কিন্তু আদতে কী হলো! উন্নয়নশীল দেশের ভাবমূর্তি, অর্থনীতি বিষয়ক অদক্ষতা যা অন্য দেশকেও এমন কাজ না ঘটার ব্যাপারে সতর্ক করে তুলল। একটা নেগেটিভ উদাহরণ তৈরি করলো।
তলিয়ে দেখা হচ্ছে আইটি সেক্টরের অব্যবস্থাপনা। সেটা কারা কীভাবে করবে, জানা যায় না। হ্যাকারদের কী পাওয়া যাবে? এতো বড় একটা কাজে আইটি নিরাপত্তা কীভাবে ঠুনকো হয়, তার মনিটরিংইবা কোথায় ছিল, আর যতোই ছুটির দিন হোক এসব টেকনিক্যাল ও জনগুরুত্বসম্পন্ন বিষয় তদারকিতে নিয়োগ ব্যবস্থাপনার মানুষজন কোথায় ছিল? পাসওয়ার্ড হ্যাক হলো, সংবাদও এলো কিন্তু কেউ তা আঁচ করতে পারলো না। এদিকে টাকা কয়েকজনের হাত ঘুরে ক্যাসিনোতে ঢুকে গেছে, দেশ বদলও করে ফেলেছে অথচ কিছুই হলো না! এমন ব্যাংক ব্যবস্থাপনার কোনোটাই কী মেনে নেওয়ার মতো? অর্থমন্ত্রী এরকম বলেছেন, জনসংযোগ ছাড়া আতিউর অন্যদিকে মনোযোগী নন। এটা কবে থেকে তিনি আঁচ করেছেন, তবে তার মন্ত্রণালয় তাকে এভাবে পুষলো কেন? এনবিআরকেইবা পুষছে কেন? এগুলোর সদুত্তর কোথায়?
টাকা লোপাটে দেশের নানা স্তরের মানুষের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে, দ্রবীভূত হচ্ছে পারস্পরিক দ্বেষ ও হিংসা। আমরা আর যাই করি, দেশটাকে নিয়ে যেন ছিনিমিনি না করি। এর আগে হলমার্ক কেলেঙ্কারীর কথা মনে আছে। ডেসটিনির কথাও ভুলে নাই কেউ। এগুলোর কূলকিনারা সম্পর্কে দেশের মানুষ তো এখনও অন্ধকারেই আছে।অনেককিছুই হয়তো মানুষ ভুলে যায়। এই ভোলাটা কী পুঁজি করার মতো কিছু? ভুলের ভেতরেই কী ক্রমশ সবকিছু সহনশীল হয়ে উঠবে? নাকি সত্যিকারের সুরাহার পথ তৈরি হবে।যদি না হয়, তবে সন্দেহ তো অমূলক নয়। বিশেষ করে যে দল এখন ক্ষমতাসীন তাদের হাতে এমন ঘটনাগুলো ক্রমশ একটার পর একটা পেরিয়ে যাক আর বোঝা ভারি হোক সেটা অনেকেই কিন্তু চায় না। ট্র্যান্সপারেন্সী কী অধরা হয়েই রইলো নাকি? নাকি এটিই এখন ধারাবাহিক চলমান সংস্কৃতির অংশ। বিষয়টি প্রশ্নবোধক নয় কী?
৩.
গ্রীক দার্শনিক প্লেটো তার নগররাষ্ট্রে একজন দার্শনিক খুঁজছিলেন। তিনি ঠিক করেছিলেন দার্শনিকই হবেন রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। আমাদের রাষ্ট্রে প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই ভিশনারী, সোজা কথায় বললে ক্ষমতার বিষয়টিও তাকে ঘিরে আবর্তিত, সিদ্ধান্ত গ্রহণও প্রায় ক্ষেত্রেই তার শরণাপন্ন হন হয়তো অনেকেই। তবে তিনি প্লেটোকথিত দার্শনিক কী! আমরা এ সময়ের আধুনিক মানুষ, কর্পোরেট পুঁজির দাস হিসেবে নিরত কর্মরত, তাই বলে দার্শনিক প্রজ্ঞাটুকু রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে বিসর্জন পাক কেউই তা চাইবে না। কারণ, কে কাকে বাজাবে, বিন্দু বৃত্তকে না বৃত্ত বিন্দুকে সেটি কিন্তু বড় প্রশ্ন। নীতির প্রশ্নে, সততার প্রশ্নে, দায়বোধের প্রশ্নে বর্তমান সরকারপ্রধান তর্কাতীত (যদিও এ প্রশ্ন তোলা সঙ্গ কি-না!) কিন্তু কেন যেন রাষ্ট্রের তিনটি স্তম্ভ ঠিকমতো সহজপথে চলে না। আইন-শাসন ও বিচার বিভাগে, পরিশুদ্ধ বিবেচনার ঊর্ধ্বে তো কেউ থাকতে পারছেন না। কারণ কী? কালো টাকা, অর্থপাচার, অরাজনৈতিক শক্তির উত্থান ও অদক্ষ নতুন প্রবণতা সৃষ্টি কোনোটাই কী এক্ষণে সঠিক পথ?
সমালোচনা নয়, গুণগত উৎকর্ষই চলতি রাষ্ট্রদর্শনের প্রধান হওয়া উচিত। একটি সত্য কথা মনে পড়ছে, যখন আওয়ামীলীগ বা শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকেন তখন সব থাকে কিন্তু তিনি ক্ষমতায় না থাকলে আমরা সব হারিয়ে ফেলি। কথাটা একজন সংস্কৃতি কর্মীর। শিল্প বলি, সাহিত্য-সংষ্কৃতি, নাটক করা, গান করা, সাম্যবাদের অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা করা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ গড়ার স্বপ্ন দেখা, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়া কোনটা নয় সবই আমরা ভাবতে পারি কারণ, দেশজন্মের-জাতিজন্মের যে অধ্যায় তার সাথে আওয়ামীলীগেরই পরিপূর্ণ সম্পর্ক। তাই স্বপ্নও দেখতে হয় এই দলকে নিয়ে। কিংবা কেউ যদি বলে এ দল না করে প্রগতিশীল চিন্তাই শুধু লালন করবো তখনও এই দলকে ক্ষমতায় রেখেই করা সম্ভব হয়। কিন্তু বিপরীতপন্থী কেউ ক্ষমতায় থাকলে তখন অনেককিছুই অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। সুতরাং ওই সংস্কৃতিকর্মীর কথাটা সত্য বলেই মনে হয়।
৪.
২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে উন্নয়নের কাজ করেছে অনেক। এই উন্নয়নের সঙ্গে ‘ভালো থাকা’কে যদি যুক্ত করি তাতে সংকট বাড়ে বৈকি। প্রযুক্তি এখন মানুষের হাতে হাতে; শিক্ষা নিচ্ছে অনেক মানুষ, সরকারি-স্বায়ত্তশাসিত-বেসরকারিভাবে। বাংলা-ইংরেজি-আরবি মাধ্যমে পড়ালেখা চলছে। পড়ালেখার জন্য এখন অনেক প্রতিষ্ঠান গজিয়েছে। কর্ম নিয়ে মানুষ দেশে-বিদেশে যাচ্ছে। যোগাযোগে বেশ কাজ হয়েছে। যাওয়া আসায় সহজতর এখন অনেককিছু, সময় অনেক কমেছে। হু-হু করে মানুষও বাড়ছে। কিন্তু সব মিলে আমাদের পারিবারিক-সামাজিক-রাজনৈতিক বন্ধন ও কৃষ্টি কী এগিয়েছে? মানুষের মানবিক অনুভূতিগুলো কতোটা অকৃত্রিম কিংবা এই সমাজ কী দুর্গম নয়, রাজনীতির সংস্কৃতি তৈরি হওয়া বা সম্মুখপানে এগিয়ে নেওয়া কী সম্ভবপর হয়েছে! এই প্রশ্নের উত্তরটা এখন খুব জরুরি। দেশে আমলাতন্ত্র তো বৃটিশ আমলেরই কাঠামোতে রয়ে গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিভাগ খুলছে, অবকাঠামো বিনির্মাণে কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে কিন্তু বুদ্ধিমনস্ক মানুষ কোথায়? যদি সরদার ফজলুল করিম খুঁজি তবে কী খুঁজে পাওয়া যাবে? মুহম্মদ হাবিবুর রহমান খুঁজলে পাওয়া যাবে? হয়তো কেউ কারো মতো নয় কিন্তু নিজের মতো করে মানুষ দীক্ষিত হতে পারে চলতি সমাজে কী তা হচ্ছে? প্রশ্নটি রিজার্ভ ব্যাংকে থেকে টাকা চুরির ব্যর্থতা থেকে করছি না। এটি কিন্তু সম্পূরক বিষয় বলেই মনে হয়। কারণ, দক্ষতা চুরি করে তৈরি হয় না বা আলাদা কোনো পরিমণ্ডল থেকে তা গড়েও ওঠে না। এটি একটি সামষ্টিক পরিমণ্ডলের ব্যাপার। এই বিপর্যয়গুলো আমরা বিচ্ছিন্ন করে দেখে কিন্তু সমাধান পাবো না। একে মৌলিক চিন্তাশীলতার অগ্রগতি হিসেবেই দেখতে হবে। দায়িত্ব বলি, সৃষ্টিশীলতা বলি, ভাবমূর্তি বলি সবই চর্চার বিষয়। মানবিক মূল্যবোধ থেকেই তা তৈরি। আইনস্টাইন অংক জানতেন, অন্য বিষয়ের পরীক্ষায় ভালো করেননি; কিন্তু বড় বিজ্ঞানী হয়েছিলেন। সব বিষয়ে পড়ে ভালো ছাত্র হওয়ার চেয়ে স্বাধীন মন নিয়ে আবিষ্কারে উন্মত্ত হলে সে কী পিছিয়ে পড়ে?
স্কুল পালিয়ে রবীন্দ্রনাথ হয়তো সবাই হতে পারে না কিন্তু গ্রন্থগত বিদ্যা আহরণের জন্য যে আনন্দ তা তো শিক্ষার্থীর থাকতে হবে। তাই আমাদের শিক্ষা বাড়ছে কিন্তু দক্ষতা বা বোধবুদ্ধিসম্পন্ন শূন্য মানুষ অনেকাংশে বাড়ছে না! দায়িত্ব ও কর্তব্যের উদাসীনতা কী কমছে না? যে কোন প্রতিষ্ঠানের চাকরি কিন্তু শুধু চাকরি নয়, প্রতিষ্ঠানের সাথে দেশ-জাতির উন্নতিও জড়িত। সেটা কী আমাদের সব প্রতিষ্ঠানের নিয়ম-নীতি ও ভাবনায় কাজ করে? কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো যখন মেধা ও দায়িত্ব অর্থ দিয়ে কিনে নিচ্ছে, পণ্য করছে তখন সরকারি প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতি অপচয় কর্মহীনতা দলাদলি কমছে না। ফলে খাল শুকানোর মতো অফিস-প্রশাসনও শুকিয়ে যাচ্ছে মাথাভারি হচ্ছে, হয়রানি চলছে, জনস্বস্তি বাড়ছে না। আধুনিকায়ন শূন্যতার রশিতে ঝুলছে। বড় বড় আভিজাত্যমার্কা নেমপ্লেট ঝুলছে কিন্তু সেবা নেই।
লালফিতার অহঙ্কারে চতুর্দিকে অপচয় আর অস্বস্তি। কথাগুলো একদম সরল ও একমুখো হয়ে যাচ্ছে কিন্তু অনেকটাই তো সত্য! তবে উন্নতি কাকে বলব? কীভাবে উন্নয়ন হয়, কার উন্নতি দেশের উন্নতি তা বোঝার জন্য এক্ষুণি মূলে হাত দিতে হবে। পরিবর্তনটা মৌলিক, যুগোপযোগি ও ভেতর থেকে হওয়া দরকার। মন্ত্রীরা সাংসদরা আইন প্রণয়ন করেন কিন্তু ক্ষমতার মৌরসীপাট্টা বা জীবনবিলাস কার উদ্দেশে, কেনই বা বেফাঁস ও দায়িত্বহীন কথাবার্তা!
আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শক্তিকে পরিবর্তিত প্রায়োগিক ও আধুনিক মূল্যবোধের ভেতর দিয়ে প্রতিষ্ঠিত দেখতে চাই। বিদেশীদের কাছে আর যেন লজ্জায় পড়তে না হয়, অন্তত আমাদের কষ্টার্জিত অর্থটা আমাদের থাক কিংবা এ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে কানকথা না চলুক, কেউ পুঁজি না করুক দেশটাকে আমরা তো অনেকদূর এগিয়ে নিতে পারি, কর্মনিষ্ঠ তরুণ প্রজন্ম আর ওই দার্শনিক সৎ দেশপ্রেমিক জননেত্রীকে নিয়ে কিন্তু গ্রহণযোগ্য সৎ ও কার্যকর পরামর্শটি তো তিনি বা তারা বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে পেতেই পারেন নইলে কীসের এতো উপদেষ্টা আর পার্ষদ নিয়োগ!
শহীদ ইকবাল : অধ্যাপক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
[email protected]

মন্তব্য ২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

বিজন রয় বলেছেন: হুম।

২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

বিজন রয় বলেছেন: হুম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.