![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পেশাদার ও নেশাদার লেখক, মাঝে মাঝে কবি
জেনারেল, মানুষ জীবটি বেশ কাজের
সে উড়তে ওস্তাদ, সে মারতে ওস্তাদ।
কিন্তু তার একটি গলদ :
সে ভাবতেও পারে।[/si
জেনারেল, ব্রেটল্ট ব্রেখট [অনুবাদ : বিষ্ণু দে]
যে জার্মানি থেকে একদা নির্বাসিত হয়েছিলেন ইউজিন ব্রেটল্ট ব্রেখট সেই জার্মানি আজ তাকে নিয়ে মাতামাতি করে। শুধু জার্মানিতেই নয় ১৯৯৮ সালে সারাবিশ্বই ব্রেখটের জš§শতবর্ষ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে ওঠে। তার হাওয়া বাংলাদেশেও এসে লাগে। বাংলাদেশে ব্রেখটই একমাত্র বিদেশি নাট্যকার যার নাটক সবচেয়ে বেশি মঞ্চস্থ হয়েছে।
ইউজিন ব্রেটল্ট ফ্রেডরিক ব্রেখট (১৮৯৮-১৯৫৬) একাধারে কবি, গল্পকার, নাট্যকার, নির্দেশক, অভিনেতা। তবে সব পরিচয় ছাড়িয়ে তার নাট্যকার পরিচিতিই আজ সারা বিশ্বে স্বমহিমায় ভাস্বর। বিশ্বের প্রচলচিত নাট্য ধারার বিরুদ্ধে একাই একটি তীব্র প্রতিবাদের নাম ব্রেটল্ট ব্রেখট। খ্রীস্টপূর্ব এ্যারিস্টটলীয় নাট্যভাবনার বিপরীতে নতুন নাট্যরীতির জনক হিসাবেই শুধু নয়, সারা বিশ্বের শ্রেণী শোষণের বিরুদ্ধে ব্রেখট এক বিপ্লবী নাট্যতাত্ত্বিক। তার প্রণীত ফেরফ্রেমডেন, গ্যাসটুস এবং সর্বোপির এপিক থিয়েটার তত্ত্ব এখন পর্যন্ত নাট্যতত্ত্বে সর্বাধিক আলোচিত মতবাদ। তবে ব্রেখটকে শুধুমাত্র নাট্যকার বা তাত্ত্বিক বললে অন্যায় হবে, কেননা তিনি একজন রাজনীতি সচেতন সমাজকর্মী। তার নাট্যচিন্তা ছিলো তৎকালীন রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট থেকে উৎসারিত। ভাল-মন্দ, ন্যায়-অন্যায়, শাসক-শোষিতের দ্বন্দ তার নাটকে সুস্পষ্ট। কখনোবা তিনি মন্দের কাছে ভালোর পরাজয়ও দেখান। কেননা, রোমান্টিক বিপ্লবের চেয়ে তার কাছে বিদ্যমান সত্য শ্রেয়। আর কে না জানে, আজকের সমাজেও প্রায়শই কিংবা বলা যায় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মন্দের কাছে ভাল নিষ্পেশিত, পরাজিত।
বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ এই নাট্যকার জšে§ছেন ১৯৯৮ সালের ১৫ ফেব্র“য়ারি দক্ষিণ জার্মানির আগুস্তবার্গ-এ। বাবা ছিলেন সামান্য ক্যাথলিক দোকানদার। মা ছিলেন গোড়া প্রটেস্টট্যান্ট। তিনি নিজেও দীক্ষিত হয়েছে প্রটেস্টট্যান্ট মতে, মায়ের আদর্শে তিনি ব্যাপটিস্ট হয়েছেন। প্রচলিত বুর্জোয়া শিক্ষা ব্যবস্থাতেই তার বেড়ে ওঠা। চার বছরের প্রাথমিক শিক্ষা জীবন শেষ করে পদার্পন করেন কনিগলিচেস রিয়েলজিমনেসিয়ামে। এই প্রতিষ্ঠান থেকেই তার পরবর্তী জীবনের পথটা তৈরি হয়েছিলো। ১৬ বছর বয়সে (১৯১৪) তার প্রথম কবিতার বই প্রকাশিত হয়। কবিতা আর নাটক নিয়ে অনুরক্ত হওয়ার আগেই তিনি মেডিকেল সায়েন্সে অধ্যয়নের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। মিউনিখের লুডভিগ ম্যাক্সমিলিয়ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েট হওয়ার পর ১৯১৮ সালে তিনি যোগ দেন আগুস্তবার্গ মিলিটারি হাসপাতালে। সেখানেই তিনি সরাসরি মুখোমুখি হন মানব যন্ত্রণার।
বেভারিয়ান বিপ্লব চলাকালে তিনি তার প্রথম নাটক বাল লেখেন। এটি হান্স জেস্ট-এর দ্য লোনলি ওয়ান এর ছায়া অবলম্বনে লেখা। ১৯১৯ সাল থেকে তার যাত্রা শুরু হয় কম্যুনিজমের সাথে। বিভিন্ন কারণে এই সময় থেকেই তিনি ক্রমশ পড়ালেখা থেকে ক্রমশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। ১৯২১ সালে একদিকে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে পড়ালেখাকে বিদায় জানান, অন্যদিকে শুরু করেন নাট্য সমালোচনা। এ সময় তিনি বেভারিয়ান লোকজ ধারার সাথে পরিচিত হন এবং নিজের প্রিয় ব্যাঞ্জোটি নিয়ে শুরু করেন বেশ ক’টি ব্যালেড (গীতিনাট্য) রচনা। এ বছরই তার প্রথম ছোট গল্পটি প্রকাশিত হয় এবং মুহূর্তে বার্লিনে তার নাম ছড়িয়ে পরে। পরের বছর ব্রেখট বিয়ে করেন অভিনেত্রী মেরিয়ান জোফকে। সে বছরই তিনি ড্রামস ইন নাইট নাটকের জন্যে ক্লেইস্ট পুরস্কার লাভ করেন। ১৯২৪ সালের বসন্তে ব্রেখট মঞ্চায়ন করেন এডওয়ার্ড দ্য সেকেন্ড। সে বছরের শরতেই চলে আসেন বার্লিনে। বার্লিনে বসবাসের পর থেইে তার নাট্যজীবনের বিকাশ ঘটে প্রবলভাবে। তখনকার বিখ্যাত নাট্য পরিচালক আরউন পিসকাটর তাকে উদ্বুব্ধ করেন এপিক থিয়েটারের কনসেপ্ট নির্মাণে। তাদের দুজনের মেল বন্ধনে থিয়েটার খুঁজে পায় নতুন ভাষা। একই সঙ্গে ব্রেখট বেশ কটি মিউজিকাল প্লে সৃষ্টি করেন। ব্রেখটের শিল্প চেতনার পাশাপাশি আর্থনৈতিক সাফল্যও আসতে থাকে। ১৯২৮ সালে এসে তিনি রচনা করেন তার বিশ্ববিখ্যাত নাটক দ্য থ্রি পেনি অপেরা। জন গে’র বেগার্স অপেরা অবলম্বনে এ নাটকটি রচিত।
১৯৩০ সালে ব্রেখট মঞ্চস্থ করেন তার প্রথম কম্যুনিস্ট নাটক দ্য মেজার্স টেকেন। ১৯৩২ সালে তিনি হান্স ইসরাইলের সাথে নির্মাণ করেন প্রথম চলচ্চিত্র স্কুলে ওয়াম্পে। মুক্তির সাথে সাথেই বিতর্কিত এই চলচ্চিত্রকে জার্মানিতে নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়। হিটলারের নাৎসীবাহিনীর উত্থানের সাথে সাথে ব্রেখট আর সব শিল্পী-সাহিত্যিকের মতোই জার্মানি ছাড়তে বাধ্য হন। তিনি প্যারিসে এসে ঠাঁই নেন। এখানে তার একাধিক নাটক মঞ্চস্থ হয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়। ১৯৩৫ সালের ৮ জুন হিটলার সরকার তার জার্মান নাগরিকত্ব বাতিল করে। এ বছরই নিউইয়র্কে তার আরেক বিখ্যাত নাটক দ্য মাদার মঞ্চস্থ হয়। ইউরোপের বেশ কটি দেশ ঘুরে তিনি এবার পাড়ি জমান আমেরিকাতে। আমেরিকার নানা শহরে তার একাধিক নাটক পেশাদারীভাবে মঞ্চস্থ হয়। নাট্যকার ও পরিচালক হিসাবে তার সাফল্য বাড়তে থাকে।
এদিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হয়। তিনি জার্মানি ফিরে যান। সেখানে আবার নিজের দল করেন। যুদ্ধত্তোর জার্মানীতে ব্রেখটের নাটক সাফল্যের সাথে মঞ্চস্থ হতে থাকে। ১৯৫১ সালে জার্মানীদের জাতীয় পুরস্কার লাভ করেন তিনি। ক্রমশ সারা ইউরোপে তার জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। একাধিক দেশে তার নাটকগুলো মঞ্চস্থ হতে থাকে। সারা বিশ্ব যখন ব্রেখটকে শ্রদ্ধার সাথে বরণ করতে প্রস্তুত তখন ১৯৫৬ সালের ১৪ আগস্ট তিনি পৃথিবী ছেড়ে চলে যান। কিন্তু তার মৃত্যুর পর তার নাটক যেন আরো বেশি করে ছড়িয়ে পড়ে। সে সময় থেকে আজ পর্যন্ত বিশ্বের অগ্রসর প্রায় প্রতিটি দেশ ও ভাষাতেই ব্রেখটের নাটক মঞ্চস্থ হতে থাকে। আজও পৃথিবীতে তার অনুসারীর কোন অভাব নেই।
জার্মান নাট্যকার হলেও ব্রেখট নাটক লিখেছেন সারা বিশ্বের মানুষের জন্যে। তার নাটকে মানবতা আর বিশ্বভাতৃত্ব’র পাশাপাশি যুদ্ধ আর শোষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ ফুটে উঠেছে। স্বাধীন বাংলাদেশে তাই ব্রেখটের জনপ্রিয়তা ও আদর অন্য যে কোন ভিনদেশি নাট্যকারের চেয়ে বেশি। বাংলাদেশের মঞ্চে ব্রেখট চর্চায় পথিকৃত বলা যায় নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়কে। আসাদুজ্জামান নূরের অনুবাদ এবং পরিচালনায় ব্রেখটের দেওয়ান গাজীর কিস্সা বাংলাদেশের মঞ্চের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সর্বাধিক মঞ্চায়িত নাটক। এই দল থেকেই আবদুস সেলিমের অনুবাদে এবং আতাউর রহমানের নির্দেশনায় মঞ্চস্থ হয় গ্যালিলিও। এই দুটি নাটকেই নাম চরিত্রে আলী যাকেরের অভিনয় দর্শক মহলে রীতিমতো আলোড়ন সৃষ্টি করেছিলো। ১৯৯১ সালে ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইন্সটিট্যুট (আইটিআই) ঢাকায় নাট্য উৎসবের আয়োজন করে। সেখানে এপিক থিয়েটারের অন্যতম চর্চাকারী বিশ্বখ্যাত জার্মান পরিচালক ফ্রিৎজ বেনেভিৎস ব্রেখটের লোক সমান লোক নাটকটি পরিচালনা করেন। শম্ভু মিত্র প্রতিষ্ঠিত নাট্যদল বহুরূপী দ্য থ্রি পেনি অপেরার অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায় কৃত বাংলা নাট্যরূপ তিন পয়সার পালা মঞ্চায়ন করে। অজিতেশের নান্দীকারও এ নাটকটি মঞ্চে সফলভাবে উপস্থাপন করেছিলো। বাংলাদেশের নাগরিক নাট্যাঙ্গনও একই নাটক জনতার রঙ্গশালা নামে মঞ্চস্থ করে। ব্যতিক্রম নাট্য সম্প্রদায় উপস্থাপন করে বিধি ও ব্যতিক্রম। ঢাকা থিয়েটার চিরকাল স্বদেশিয় নাট্য চর্চা করে গেলেও হুমায়ূন ফরিদীর পরিচালনায় মঞ্চস্থ করে ব্রেখটের আর্তুই উই অবলম্বনে ধূর্ত উই। নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়ের আরেকটি ব্রেখট প্রযোজনা সৎ মানুষের খোঁজে। নাট্যচক্র মঞ্চস্থ করে ককেশিয়ান চক সার্কেল।
ব্রেখটের সব নাটক
১. বাল (১৯১৮)
২. দ্য ওয়েডিং (১৯১৯, দ্য পেটি বুর্জোয়া ওয়েডিং নামে প্রকাশিত হয়েছিলো)
৩. দ্য বেগার অব দ্য ডেড ডগ (১৯১৯)
৪. হি এক্সরসিস আ ডেভিল (১৯১৯)
৫. লাইট ইন ডার্কনেস (১৯১৯)
৬. ড্রামস ইন দ্য নাইট (১৯১৮-২০)
৭. ইন দ্য জাঙ্গল অব দ্য সিটিজ, ইন দ্য সোয়াম্প (১৯২১-২৩)
৮. এওয়ার্ড দ্য সেকেন্ড (১৯২৩-২৪, ক্রিস্টোফার মার্লোর একই শিরোনামের নাটক অবলম্বনে)
৯. আ ম্যান’স আ ম্যান (১৯২৪-২৫)
১০. দ্য এলিফ্যান্ট কাফ (১৯২৪-২৫)
১১. ওয়ারেন হেস্টিংস (১৯২৫, ফুক্ট ভাগনারের সাথে যৌথভাবে লেখা)
১২. দ্য থ্রি পেনি অপেরা (১৯২৮, জন গে’র লেখা ব্যালাড বেগার্স অপেরা অনুসরণে লেখা)
১৩. হ্যাপি এ্যাণ্ড (১৯২৮, মিউজিকাল প্লে)
১৪. লিন্ডবার্গস ফ্লাইট (১৯২৮-২৯, ছোটদের জন্যে)
১৫. রাইজ এণ্ড ফল অব দ্য সিটি অব মেহেগনি (১৯২৮-২৯)
১৬. দ্য ডেডাকটেড প্লে অব বাডেন অন কনসেন্ট (১৯২৮-২৯)
১৭. হি হু সেজ ইয়েস স্কুল অপেরা (১৯২৯-৩০, জাপানি নো নাটক দ্বারা প্রভাবিত)
১৮. সেন্ট জোয়ান অব দ্য স্টকইয়ার্ড (১৯২৯-৩০, জোয়ান অব আর্কের জীবন অবলম্বনে)
১৯. হি হু সে নো (১৯৩০, হি হু সেজ ইয়েসের পূনর্লিখন)
২০. দ্য মেজার্স টেকেন (১৯৩০)
২১. দ্য একসেপশন এণ্ড দ্য রুল (১৯৩০)
২২. দ্য মাদার : দ্য লাইফ অব রেভুলেশনারি প্যালাজিয়া ভ্রাসোভা ফ্রম জার (১৯৩০-৩২, ম্যা´িম গোর্কির মাদার অবলম্বনে)
২৩. দ্য সেভেন ডেডলি সিন (১৯৩৩, ব্যালাড, আনা আনা নামেও পরিচিত)
২৪. দ্য রাউন্ড হেডস এণ্ড পিকহেডস (১৯৩২-৩৪, শেকসপিয়রের মেজার ফর মেজার দ্বারা অনুপ্রাণিত)
২৫. দ্য হোরেসিয়ান এণ্ড দ্য কিউবেসিয়ান (১৯৩৪)
২৬. সেনোরা কারারা’স রাইফেল (১৯৩৭)
২৭. দ্য প্রাইভেট লাইফ অব দ্য থার্ড রাইখ (১৯৩৫-৩৮, হিটলারকে নিয়ে রচিত)
২৮. গ্যালিলিও (১৯৩৮-৩৯, বিখ্যাত বিজ্ঞানী গ্যালিলিও-এর জীবন অবলম্বনে রচিত)
২৯. মাদের কারেজ এণ্ড হার চিলড্রেন (১৯৩৯)
৩০. দ্য ট্রায়াল অব লুকুলাস (১৯৩৯, রেডিও নাটক)
৩১. দ্য গুড উইম্যান অব সেৎজুয়ান (১৯৩৮-৪০)
৩২. মি. পুনটিলা এণ্ড হিজ হায়ার্ড ম্যান মাট্টি (১৯৪০-৪১)
৩৩. দ্য রেসিসটিবেল রাইজ অব আরতুর উই (১৯৪১)
৩৪. দ্য ভিশন অব সিমন ম্যাকার (১৯৪১-৪৩)
৩৫. দ্য জিঞ্জার জার (১৯৪৪)
৩৬. দ্য ককেশিয়ান চক সার্কেল (১৯৪৪-৪৫, চীনা নাটক দ্য সার্কেল অব চক অবলম্বনে)
৩৭. দ্য এন্তিগোনে (১৯৪৭, সফোক্লিসের ক্লাসিক নাটক অবলম্বনে)
৩৮. দ্য ডেইজ অব কমিনিউন (১৯৫৭)
৩৯. দ্য প্রাইভেট টিউটর (১৯৫০)
৪০. রিপোর্ট ফর হার্বাস (১৯৫১)
৪১. দ্য ট্রায়াল অব জোয়ান অব আর্ক (১৯৫৬)
৪২. ডন জন (১৯৫২, মলিয়েরের ডন জুয়ান অবলম্বনে)
৪৩. করিওলোনাস (১৯৫২, শেকসপিয়রের ঐতিহাসিক নাটক অবলম্বনে)
৪৪. দ্য কংগ্রেস অব ভিটওয়াসার (১৯৫০-৫৪)
৪৫. ট্রাম্পেট এণ্ড ড্রামস (১৯৫৫)
৪৬. সোয়াইক ইন সেকেন্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ার (১৯৪১-৪৩)
২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:৪৪
ক্রন্দসী বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট আমি এতদিন জানতাম মলিয়ের সবচাইতে মন্চ্ঞস্হ হতো,আজকে জানলাম ব্রেখট।ধন্যবাদআপনি খুবই সাবলীল লেখক।চালিয়ে যান,পরবর্তী লেখার অপেক্ষায় আছি
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:২২
জামিল আহমেদ জামি বলেছেন: পড়ে ভাল লাগল। এক নিশ্বাসে পড়লাম সবটুকু, বেশ সাবলীল লেখা।