নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শেষ পর্যন্ত লেখাটাই থাকে। টিভি, রেডিও, ওয়েবসাইট, চলচ্চিত্র, মঞ্চ, বিজ্ঞাপণ, ব্লগ - লেখার যতো মাধ্যম সবখানেই লিখতে হবে। পৃথিবী পাল্টে গেছে - এখন আমরা দুহাতের দশ আঙুলেই লিখি।

মুম রহমান

পেশাদার ও নেশাদার লেখক, মাঝে মাঝে কবি

মুম রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

১২ টি প্রিয় প্রেমের কবিতা সংকলন

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৮



এক গাঁয়ে



রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর



আমরা দুজন একটি গাঁয়ে থাকি,

সেই আমাদের একটিমাত্র সুখ।

তাদের গাছে গায় যে দোয়েল পাখি

তাহার গানে আমার নাচে বুক।

তাহার দুটি পালন-করা ভেড়া

চরে বেড়ায় মোদের বটমূলে,

যদি ভাঙে আমার ক্ষেতের বেড়া

কোলের 'পরে নিই তাহারে তুলে।



আমাদের এই গ্রামের নামটি খঞ্জনা,

আমাদের এই নদীর নামটি অঞ্জনা,

আমার নাম তো জানে গাঁয়ের পাঁচজনে,

আমাদের সেই তাহার নামটি রঞ্জনা ॥



দুইটি পাড়ায় বড়োই কাছাকাছি,

মাঝে শুধু একটি মাঠের ফাঁক।

তাদের বনের অনেক মধুমাছি

মোদের বনে বাঁধে মধুর চাক।

তাদের ঘাটে পূজার জবামালা

ভেসে আসে মোদের বাঁধা ঘাটে,

তাদের পাড়ার কুসুম-ফুলের ডালা

বেচতে আসে মোদের পাড়ার হাটে।



আমাদের এই গ্রামের নামটি খঞ্জনা,

আমাদের এই নদীর নামটি অঞ্জনা,

আমার নাম তো জানে গাঁয়ের পাঁচজনে,

আমাদের সেই তাহার নামটি রঞ্জনা ॥



আমাদের এই গ্রামের গলি-'পরে

আমের বোলে ভরে আমের বন।

তাদের ক্ষেতে যখন তিসি ধরে

মোদের ক্ষেতে তখন ফোটে শণ।

তাদের ছাদে যখন ওঠে তারা

আমার ছাদে দখিন হাওয়া ছোটে।

তাদের বনে ঝরে শ্রাবণ-ধারা,

আমার বনে কদম ফুটে ওঠে।



আমাদের এই গ্রামের নামটি খঞ্জনা,

আমাদের এই নদীর নামটি অঞ্জনা,

আমার নাম তো জানে গাঁয়ের পাঁচজনে,

আমাদের সেই তাহার নামটি রঞ্জনা ॥



কবি-রাণী



কাজী নজরুল ইসলাম



তুমি আমায় ভালোবাসো তাই তো আমি কবি।

আমার এ রূপ-সে যে তোমায় ভালোবাসার ছবি।।

আপন জেনে হাত বাড়ালো-

আকাশ বাতাস প্রভাত-আলো,

বিদায়-বেলার সন্ধ্যা-তারা

পুবের অরুণ রবি,-

তুমি ভালোবাস ব’লে ভালোবাসে সবি?



আমার আমি লুকিয়েছিল তোমার ভালোবাসায়,

তুমিই আমার মাঝে আসি’

অসিতে মোর বাজাও বাঁশি,

আমার পূজার যা আয়োজন

তোমার প্রাণের হবি।

আমার বাণী জয়মাল্য, রাণি! তোমার সবি।।



তুমি আমায় ভালোবাস তাই তো আমি কবি।

আমার এ রূপ-সে যে তোমার ভালোবাসার ছবি।।





আকাশলীনা



জীবনানন্দ দাশ



সুরঞ্জনা ,অইখানে যেয়োনাকো তুমি,

বোলোনাকো কথা অই যুবকের সাথে;

ফিরে এসো সুরঞ্জনাঃ

নক্ষত্রের রূপালি আগুন ভরা রাতে;

ফিরে এসো এই মাঠে , ঢেউয়ে;

ফিরে এসো হৃদয়ে আমার;

দূর থেকে দূর - আরো দূরে

যুবকের সাথে তুমি যেয়োনাকো আর।

কী কথা তাহার সাথে? -তার সাথে!

আকাশের আড়ালে আকাশে

মৃত্তিকার মত তুমি আজ:

তার প্রেম ঘাস হয়ে আসে।

সুরঞ্জনা,

তোমার হৃদয় আজ ঘাস:

বাতাসের ওপারে বাতাস-

আকাশের ওপারে আকাশ।







চিঠি দিও



মহাদেব সাহা



করুণা করে হলেও চিঠি দিও, খামে ভরে তুলে দিও

আঙ্গুলের মিহিন সেলাই

ভুল বানানেও লিখো প্রিয়, বেশি হলে কেটে ফেলো তাও,

এটুকু সামান্য দাবি, চিঠি দিও, তোমার শাড়ির মতো

অক্ষরের পাড়-বোনা একখানি চিঠি।

চুলের মতন কোনো চিহ্ন দিও বিস্ময় বোঝাতে যদি চাও …

বর্ণণা আলস্য লাগে তোমার চোখের মতো চিহ্ন কিছু দিও!

আজো তো অমল আমি চিঠি চাই, পথ চেয়ে আছি,

আসবেন অচেনা রাজার লোক

তার হাতে চিঠি দিও, বাড়ি পৌঁছে দেবে ….

এমন ব্যস্ততা যদি শুদ্ধ করে একটি শব্দই শুধু লিখো, তোমার কুশল! …

করুণা করে হলেও চিঠি দিও, ভুলে গিয়ে ভুল করে একখানি চিঠি

দিও খামে

কিছুই লেখার নেই তবু লিখো একটি পাখির শিস

একটি ফুলের ছোট নাম,

টুকিটাকি হয়তো হারিয়ে গেছে কিছু, হয়তো পাওনি খুঁজে

সেইসব চুপচাপ কোন দুপুরবেলার গল্প

খুব মেঘ করে এলে কখনো কখনো বড় একা লাগে, তাই লিখো

করুণা করে হলেও চিঠি দিও, মিথ্যা করে হলেও বোলো, ভালবাসি !





নিঃসঙ্গতা



আবুল হাসান



অতটুকু চায়নি বালিকা!

অত শোভা, অত স্বাধীনতা!

চেয়েছিল আরো কিছু কম,

আয়নার দাঁড়ে দেহ মেলে দিয়ে

বসে থাকা সবটা দুপুর, চেয়েছিল

মা বকুক, বাবা তার বেদনা দেখুক!

অতটুকু চায়নি বালিকা!

অত হৈরৈ লোক, অত ভীড়, অত সমাগম!

চেয়েছিল আরো কিছু কম!

একটি জলের খনি

তাকে দিক তৃষ্ণা এখনি, চেয়েছিল

একটি পুরুষ তাকে বলুক রমণী!





ভালোবাসার সংজ্ঞা



রফিক আজাদ



ভালোবাসা মানে দুজনের পাগলামি,

পরস্পরকে হৃদয়ের কাছে টানা;

ভালোবাসা মানে জীবনের ঝুঁকি নেয়া,

বিরহ-বালুতে খালিপায়ে হাঁটাহাঁটি;



ভালোবাসা মানে একে অপরের প্রতি

খুব করে ঝুঁকে থাকা;

ভালোবাসা মানে ব্যাপক বৃষ্টি, বৃষ্টির একটানা

ভিতরে-বাহিরে দুজনের হেঁটে যাওয়া;

ভালোবাসা মানে ঠাণ্ডা কফির পেয়ালা সামনে

অবিরল কথা বলা;

ভালোবাসা মানে শেষ হয়ে-যাওয়া কথার পরেও

মুখোমুখি বসে থাকা।





উত্তর



শামসুর রাহমান



তুমি হে সুন্দরীতমা নীলিমার দিকে তাকিয়ে বলতেই পারো

‘এই আকাশ আমার’

কিন্তু নীল আকাশ কোনো উত্তর দেবেনা।

সন্ধ্যেবেলা ক্যামেলিয়া হাতে নিয়ে বলতেই পারো,

‘ফুল তুই আমার’

তবু ফুল থাকবে নীরব নিজের সৌরভে আচ্ছন্ন হয়ে।

জ্যোত্স্না লুটিয়ে পড়লে তোমার ঘরে,

তোমার বলার অধিকার আছে, ‘এ জ্যোত্স্না আমার’

কিন্তু চাঁদিনী থাকবে নিরুত্তর।

মানুষ আমি, আমার চোখে চোখ রেখে

যদি বলো, ‘তুমি একান্ত আমার’, কী করে থাকবো নির্বাক ?

তারায় তারায় রটিয়ে দেবো, ‘আমি তোমার, তুমি আমার’।





পরানের গহীন ভিতর (৪)



সৈয়দ শামসুল হক



আমি কার কাছে গিয়া জিগামু সে দুঃখ দ্যায় ক্যান,

ক্যান এত তপ্ত কথা কয়, ক্যান পাশ ফিরা শোয়,

ঘরের বিছন নিয়া ক্যান অন্য ধান খ্যাত রোয়?-

অথচ বিয়ার আগে আমি তার আছিলাম ধ্যান ।

আছিলাম ঘুমের ভিতরে তার য্যান জলপিপি,

বাশীঁর লহরে ডোবা পরানের ঘাসের ভিতরে,

এখন শুকনা পাতা উঠানের পরে খেলা করে,

এখন সংসার ভরা ইন্দুরের বড় বড় ঢিপি।

মানুষ এমন ভাবে বদলায়া যায়, ক্যান যায়?

পুন্নিমার চান হয় অমাবস্যা কিভাবে আবার?

সাধের পিনিস ক্যান রঙচটা রদ্দুরে শুকায়?

সিন্দুরমতির মেলা হয় ক্যান বিরান পাথার?

মানুষ এমন তয়,একবার পাইবার পর

নিতান্ত মাটির মনে হয় তার সোনার মোহর।





যাত্রাভঙ্গ



নির্মলেন্দু গুন



হাত বাড়িয়ে ছুঁই না তোকে

মন বাড়িয়ে ছুঁই,

দুইকে আমি এক করি না

এক কে করি দুই।



হেমের মাঝে শুই না যবে,

প্রেমের মাঝে শুই

তুই কেমন কর যাবি?

পা বাড়ালেই পায়ের ছায়া

আমাকেই তুই পাবি।



তবুও তুই বলিস যদি যাই,

দেখবি তোর সমুখে পথ নাই।



তখন আমি একটু ছোঁব

হাত বাড়িয়ে জড়াব তোর

বিদায় দুটি পায়ে,

তুই উঠবি আমার নায়ে,

আমার বৈতরণী নায়ে।



নায়ের মাঝে বসবো বটে,

না-এর মাঝে শোবো,

হাত দিয়েতো ছোঁব না মুখ

দুঃখ দিয়ে ছোঁব।





যাতায়াত



হেলাল হাফিজ



কেউ জানে না আমার কেন এমন হলো।

কেন আমার দিন কাটে না রাত কাটে না

রাত কাটে তো ভোর দেখি না

কেন আমার হাতের মাঝে হাত থাকে না কেউ জানেনা।

নষ্ট রাখীর কষ্ট নিয়ে অতোটা পথ একলা এলাম

পেছন থেকে কেউ বলেনি করুণ পথিক

দুপুর রোদে গাছের নিচে একটু বসে জিরিয়ে নিও,

কেই বলেনি ভালো থেকো সুখেই থেকো

যুগল চোখে জলের ভাষায় আসার সময় কেউ বলেনি

মাথার কসম আবার এসো

জন্মাবধি ভেতরে এক রঙিন পাখি কেঁদেই গেলো

শুনলো না কেউ ধ্রুপদী ডাক,

চৈত্রাগুনে জ্বলে গেলো আমার বুকের গেরস্থালি

বললো না কেউ তরুন তাপস এই নে চারু শীতল কলস।

লন্ডভন্ড হয়ে গেলাম তবু এলাম।

ক্যাঙ্গারু তার শাবক নিয়ে যেমন করে বিপদ পেরোয়

আমিও ঠিক তেমনি করে সভ্যতা আর শুভ্রতাকে বুকে নিয়েই দুঃসময়ে এতোটা পথ একলা এলাম শুশ্রূষাহীন।

কেউ ডাকেনি তবু এলাম, বলতে এলাম ভালোবাসি।



ব্যথা দাও, বুকে রাখবো



রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ



ব্যথা দাও, বুকে রাখবো

ব্যথার জন্যই তো হৃদয়

আঘাতে বুক ভাঙবে না

বুকে ব্যথা আছে।



গলিত লাভাগুলো বেদনার

যেন ঘনীভূত পাথরের দেহ

আঘাতে পাথর কখনো গলে না

গলে না হৃদয়।



পাহাড়ে ধস নামলে কখনো

মাটি অনায়াসে পেতে দেয় বুক।

তুমি যাবতীয় দুঃখকে ছুঁড়ে দাও

আমি বুক পেতে নেবো

বুক ভাঙবে না।



দুয়ার বন্ধ করলেই

আমি ফিরে যাবো নির্বিকার,

অস্বীকার করো মেনে নেবো।



এ্যালবামে স্মৃতি নেই বলে

আদৌ দুঃখ করি না,

সোনালি নিঃসঙ্গতায় আমার

বিচিত্র দুঃখের সমাবেশ সঞ্চয় ।



ব্যথা দাও, বুকে রাখবো

ব্যথায় ভাঙবে না বুক

বুকে ব্যথা আছে ।



আত্মহত্যার অস্ত্রাবলি



হুমায়ুন আজাদ



স্লিপিং টেবলেট খেয়ে অনায়াসে ম’রে যেতে পারি

বক্ষে ঢোকানো যায় ঝকঝকে উজ্জ্বল তরবারি

কপাল লক্ষ্য ক’রে টানা যায় অব্যর্থ ট্রিগার

ছুঁয়ে ফেলা যায় প্রাণবাণ বৈদ্যুতিক তার

ছাদ থেকে লাফ দেয়া যায়

ধরা যায় ভোরবেলাকার রেলগাড়ি

অজস্র অস্ত্র আছে

যে-কোনো একটি দিয়ে আত্মহত্যা ক’রে যেতে পারি



এবং রয়েছো তুমি

সবচেয়ে বিষাক্ত অস্ত্র প্রিয়তমা মৃত্যুর ভগিনী

তোমাকে ছুঁলে

দেখলে এমনকি তোমার নাম শুনলে

আমার ভেতরে লক্ষ লক্ষ আমি আত্মহত্যা করি।



মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৭

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আমাদের এই গ্রামের নামটি খঞ্জনা,
আমাদের এই নদীর নামটি অঞ্জনা,
আমার নাম তো জানে গাঁয়ের পাঁচজনে,
আমাদের সেই তাহার নামটি রঞ্জনা॥

২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৫

শায়মা বলেছেন: অনেক সুন্দর!

৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৩

মামুন রশিদ বলেছেন: যাওনি কোথা বলছ বটে, কিন্তু তা কি সত্যি!
শাড়ি তোমার ঐ যে দেখ চোরকাঁটায় ভত্তি..

দোস্ত, মনে আছে?? ;) ৯২ তে কত ঢং করে তুই এই কবিতাটা আবৃতি করতি!! তোর মজা করে এই আবৃতির স্মৃতিটা চোখের সামনে ভাসছেরে..

৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৮

কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: প্রিয় তে নিলাম পরে পড়ব
তারপর কমেন্ট

৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৪

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: চমৎকার ! কালেকশনে রাখার মতো পোস্ট !

ধন্যবাদ ।

৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর।

৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫২

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: কেউ জানেনা বুকের ভেতর
শূন্যতারই বসত বাসর
কেউ জানেনা মাথার ভেতর
হাহাকারের চরম আসর

তুমি তো হায় জানতে সবই
মানতেনা হায় এইটুকুনি
দায় কি তোমার বিশ্বভাবার
ধ্বংস হলেও সম্ভাবনার

এগুলো আমারো প্রিয়ো কবিতা।

৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:১৮

শোয়াইব আহামাদ বলেছেন: চমৎকার

৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:২০

নষ্ট কাক বলেছেন: কালেকশনে রেখে দিলাম। মাঝে মাঝে বের করে পড়ে নেওয়া যাবে।

পোস্টে +++++++

১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২০

সায়েম মুন বলেছেন: সুন্দর ভালরাগা কবিতা সমাহার। পোস্টটা প্রিয়তে রাখলাম।

১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯

সকাল রয় বলেছেন:
এমন লিখতে পারলে বেশ হতো

১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:০৯

উদাস কিশোর বলেছেন: দারুন

১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:১৮

ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: //কেউ ডাকেনি তবু এলাম, বলতে এলাম ভালোবাসি।//

প্রত্যেকটি কবিতাই অনেক-অনেক প্রিয় !!

১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

আদ্রিজা বলেছেন: ভালোবাসা মানে শেষ হয়ে-যাওয়া কথার পরেও
মুখোমুখি বসে থাকা

চমৎকার !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.