নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিং টাইগার

When i was five years old my mother always told me that happiness was the key to life. When I went to school, they asked me what I wanted to be when i grew up. I wrote down happy. They told me I didn't understand the assignment, I told them they didn't u

উৎকৃষ্টতম বন্ধু

নামের সার্থকতা রক্ষার চেষ্টায় আছি।

উৎকৃষ্টতম বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসঃ নাৎসিদের উত্থান(৫ম পর্ব) নাৎসি পার্টি, রাষ্ট্রের অন্তঃপুরে অপর রাষ্ট্র

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩০

১৯২৪ সাল।



ল্যান্ডস্‌বার্গ কারাগার।



রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে অ্যাডলফ হিটলার আট মাসের কারাদণ্ড ভোগ করছেন। কারাগারে তিনি বিশেষ বন্দীর মর্যাদা পেয়েছেন। একটি বড় আরামদায়ক কক্ষে তাকে রাখা হয়েছে এবং “বিশেষ বন্দীর” যাবতীয় সুযোগ সবিধা তাকে প্রদান করা হয়েছে। বন্দীকক্ষের জানালা দিয়ে, হিটলার দূরের নয়নাভিরাম পাহাড়গুলো স্পস্ট দেখতে পেতেন।







এরকম মনোরম পরিবেশে বসে, হিটলার ক্রমাগত একটি বইয়ের ডিকটেশন দিয়ে যাচ্ছিলেন। তার ছায়াসঙ্গি রুডলফ হেস(Rudolf hess), প্রিয় নেতার বইয়ের ডিকটেশন নিতেন।



বইটি হিটলারের রাজনৈতিক ভাবাদর্শের নিদর্শন। এর মাধ্যমে, মানবজাতি জানতে পারবে, নাৎসিবাদ তথা ন্যাশনাল সোশিয়ালিজম কি জিনিস। জানতে পারবে তার স্বপ্নের কথা, তার আদর্শের কথা। জানতে পারবে তার সংগ্রামের যৌক্তিকতার কথা। বইটির কাজ দ্রুত শেষ করা অত্যন্ত জরুরি।



পাণ্ডুলিপি তৈরি হওয়ার পর, হিটলার বইটির নাম দেন “Viereinhalb Jahre (des Kampfes) gegen Lüge, Dummheit und Feigheit” বাংলায় যার অর্থ, “মিথ্যাচার, নিমকহারামি এবং কাপুরুষতার বিরুদ্ধে আমার সাড়ে চার বছরের সংগ্রাম।“



ফলে যা হওয়ার তাই হল। বইটির প্রকাশক ম্যাক্স আমান(Max amann), কোনরূপেই এই বিদঘুটে নাম মেনে নিতে চাইলেন না। ম্যাক্স আমান ছিলেন নাৎসিদের পাবলিশিং সংস্থার প্রধান। তিনি হিটলারকে বললেন যে, এরকম বিদঘুটে নাম দেখলে, লোকজন লাথি দিয়ে বইটি ফেলে দিবে। তার জোরাজুরিতে বইটির নাম রাখা হয় Mein Kamph বা “আমার সংগ্রাম”।







বইটি নিয়ে আমানের এত বেশী উচ্চাশা ছিল না। তিনি আশা করেছিলেন হিটলার বিয়ার হল বিদ্রোহ নিয়ে মেলা কিছু লিখবেন। সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া এই ঘটনাটি পাঠকদের আগ্রহকে ধরে রাখতে সাহায্য করবে, আমান এমনটাই বিশ্বাস করতেন। বইটিকে আত্মজীবনী বলার চেয়ে রাজনৈতিক ভাবাদর্শ প্রচারের একটি মাধ্যম বলা যেতে পারে। নাৎসিবাদ যদি হয় একটি ধর্ম, তাহলে Mein Kamph হবে নাৎসিদের বাইবেল।



বইটির দ্বিতীয় অংশে, জার্মান জাতির শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করতে গিয়ে হিটলার পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা খরচ করেছেন। নিজস্ব যুক্তির মাধ্যমে প্রমাণ করতে চেয়েছেন যে, অন্য সব জাতি নিকৃষ্ট। জার্মান জাতি, হিটলারের মতে যারা আর্যদের প্রতিনিধিত্ব করে, তারাই হবে পৃথিবীর রাজা।



বইয়ের প্রথম সংকরণ ১৯২৫ সালে প্রকাশিত হয়। প্রথম বছর বিক্রি হয় ৯,০০০ কপি। কিন্তু পরবর্তী তিন বছরে এ সংখ্যা কমতে থাকে। ১৯৩০ সালে, নির্বাচনে নাৎসি পার্টির দ্বিতীয় স্থান লাভ করার সুবাদে বইয়ের বিক্রি বেড়ে ৫৪,০০০ কপিতে গিয়ে দাড়ায়। আর ১৯৩৩ সালে, হিটলারের চ্যান্সেলর হওয়ার বছরে, বইয়ের বিক্রি অকল্পনীয় ১০ লাখ কপিতে গিয়ে ঠেকে। এর পড়ে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয় নি। পড়ুক বা না পড়ুক, মানুষ এই নাৎসি বাইবেলটিকে নিজেদের ঘরে রেখে কিছুটা নিরাপদবোধ করতেন।



****



১৯২৫ সালে হিটলার কারগার থেকে মুক্তি লাভ করেন। তিনি বুঝতে পারলেন, সংগ্রামের পথ এখন আরো বন্ধুর। নাৎসি পার্টিকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। তার বক্তৃতা দেওয়ার স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হয়েছে। তিনি ১৯২৭ সাল পর্যন্ত বক্তৃতা দিতে পারবেন না।



এমতাবস্থায়, অনেকেই হিটলারের শেষ দেখে ফেলেছিলেন। কারণ, মানুষ জানতেন, সবাক হিটলার যা করতে পারবে, নির্বাক হিটলার তার কিছুই করতে পারবে না।



চারদিকে এমনিতেই করুন অবস্থা ছিল, তার উপর মরার উপর খাড়ার ঘা হিসেবে আরেকটা সমস্যার সৃষ্টি হয়। ১৯২৫ সালে, জার্মানি তার অর্থনৈতিক দুরাবস্থা কাটিয়ে উঠবার জন্যে মরিয়া হয়ে উঠে। ডক্টর জালমার হোরেস গ্রেইলি শাখটের নেতৃত্বে, জার্মানি তার অর্থনৈতিক মন্দাভাব কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করছিল। যেখানেই গনতন্ত্রের অস্তিত্ব রয়েছে, সেখানেই আমেরিকা তার হাত প্রসারিত করেছে। আমেরিকা জার্মানিকে প্রত্যক্ষভাবে আর্থিক সাহায্য দান করতে থাকে। জার্মানিকে সেই সময়ে প্রদান করা অনেক ঋণ, আমেরিকা কোনদিন ফেরতও চায়নি।



ডক্টর জালমার হোরেস গ্রেইলি শাখট



আর তাছাড়া “ডস প্ল্যান”(the dawes plan) নামক একটি বিশেষ প্ল্যানের কল্যাণে, জার্মানিকে ১ম বিশ্বযুদ্ধের যে অকল্পনীয় বাৎসরিক ক্ষতিপূরণ দিতে হত, তাও মোটামুটি প্রদানযোগ্য পরিমাণে নেমে আসে।



এছাড়া আমেরিকার প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ফ্রান্স, জার্মানির বানিজ্যিক অঞ্চল, তথা রুড়(ruhr)অঞ্চল থেকে নিজেদের অনেকাংশে গুটিয়ে নেয়। ফ্রান্সের কাছ থেকে নিজেদের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যিক অঞ্চল তথা “রুড় অঞ্চল” ফিরে পেয়ে জার্মানি যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচে।



ধীরে ধীরে জার্মানরা তাদের স্বাভাবিক স্বচ্ছন্দ জীবন ফিরে পেতে শুরু করে। মানুষ ভুলে যেতে শুরু করে ভারসাই চুক্তির কথা। আর এটাই ছিল হিটলারের দুশ্চিন্তার বড় কারণ।



যে সরকার ব্যবস্থায় মানুষ সুখী স্বচ্ছন্দ জীবনের নিশ্চয়তা পাচ্ছে, তাকে মানুষ সহজে ত্যাগ করবে না। সুখী মানুষ সহজে পরিবর্তন চায় না। হিটলার বলেন, “একজন ত্রাণকর্তার আবির্ভাব ঘটবে ঘোড় বিপদের সময়ে। আমাদের এখন অপেক্ষা করতে হবে মোক্ষম সময় ও সুযোগের জন্যে। আমরা এখন কেবল আশা করতে পারি যে, এই সুসময় বেশীদিন থাকবে না।”



হিটলারের কথা বাস্তবে পরিণত হবে চারটি বছর পর।



****



অবশ্য, এই দীর্ঘ অপেক্ষার সময়গুলো হিটলার বসে বসে কাটিয়ে দেননি। অনেকে তার শেষ দেখে ফেলেছিলেন। কিন্তু তারা জানতেন না যে, হিটলার ছিলেন একজন চমৎকার সংগঠক। উপরের মহলে লাগাতার তদবির করবার মাধ্যমে, নাৎসি পার্টি পুনরায় তাদের বৈধতা ফিরে পায়। অবশ্য, হিটলারের বক্তৃতার উপর নিষেধাজ্ঞা তখনো বহাল ছিল।



হিটলার এবার নাৎসি বাহিনীকে ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা করেন। রাষ্ট্রের আদলে, নাৎসি পার্টিকে গড়ে তুলবার যুগান্তকারী পরিকল্পনা করা হয়।



হিটলার বলেন, “যেহেতু বর্তমান রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার স্থলাভিষিক্ত হব, সেহেতু পার্টির সকলেরই রাষ্ট্র পরিচালনার নিয়ম নীতি এবং রাষ্ট্র পরিচালনার পদ্ধতি সম্পর্কে বাস্তব ধারনা থাকা উচিত। মানুষ এখনও বুঝতে পারছেনা, তাদের এই সুখ সাময়িক। আমরা এখনও শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করতে পারিনি। আমরা ক্ষমতায় এলে, বর্তমান পরিকল্পনাটি, আমাদেরকে উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছুতে সহায়তা করবে।"



হিটলারের এই মাস্টার প্ল্যান অনুসারে, নাৎসি বাহিনী হবে- A State Within a State. "রাষ্ট্রের অন্তঃপুরে আরেক রাষ্ট্র"



***



A State Within a State, এই মূলমন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে, নাৎসি পার্টিকে ঢালাও করে সাজানো হয়। রাষ্ট্র ব্যবস্থার আদলে সৃষ্টি করা হয়, কৃষি বিভাগ, বিচার বিভাগ, স্বরাষ্ট্র বিভাগ, অর্থনৈতিক বিভাগ, শ্রম বিভাগ, প্রকৌশল বিভাগ, সেই সাথে জাতি ও সংস্কৃতি বিভাগ। এছাড়া খোলা হয় আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ এবং সবশেষে, নাৎসিদের বিখ্যাত প্রোপ্যাগান্ডা বিভাগ।



দলে দলে যেন মানুষ নাৎসি পার্টিতে যোগদান করে, সেই লক্ষ্যে খোলা হয় কিছু বিশেষ বিভাগ। যেমন, Hitler Youth, এটি ছিল ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের জন্যে। ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সীদের জন্যে আলাদা সংঘঠন ছিল।



কিশোরদের পরিপূর্ন বিকাশ সাধনা এবং তাদের নাৎসি মূলমন্ত্রে দীক্ষিত করাই ছিল Hitler Youthএর কাজ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে, সিংহভাগ Hitler Youth গ্র্যাজুয়েটদের নিয়ে গঠন করা হয়, দুধর্ষ প্যাঞ্জার ডিভিশন "The Hitler Jugend." মিত্রবাহিনী স্বীকার করেছিল যে, Hitler Jugendএর সদস্যরা ছিল মারাত্মক বেপরোয়া। সহজে তারা আত্মসমর্পন করত না।



Hitler Youth এর পোস্টার।



লোগোঃHitlerJugend



HitlerJugend Panzer Division



এছাড়া নারী সদস্যের জন্যে নাৎসি পার্টিতে ছিল আলাদা অঙ্গসংগঠন। সংগঠন ছিল ডাক্তারদের জন্যে, উকিলদের জন্যে, বিচারকদের জন্যে। এমনকি সিনেমা নির্মাতা, চিত্রশিল্পী, কবি সাহিত্যিকদের জন্যেও সংগঠন ছিল।



****



হিটলারের এই সিউডো-রাষ্ট্রে, আইন শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব দেওয়া হয়, S.A(Storm abteilung) কে। আর রাজনৈতিক কর্মকর্তাদের নিরাপত্তার জন্যে খোলা হয় নতুন শাখা The S.S(Schutz-staffel, বাংলায় যার অর্থ "নিরাপত্তা বাহিনী"। S.S এর নেতা ছিলেন একজন কৃষিবিদ্যায় ডিগ্রীধারী কৃষক-কাম-রাজনীতিবিদ। নাম হেইনরিচ হিমলার( Heinreich Himmler).



হেইনরিচ হিমলার



S.S এর লোগো



শুরুতে S.S এর সদস্য সংখ্যা ছিল মাত্র ২০০। কিন্তু ১৯৪৫ সালের মধ্যে তা ১০ লাখ ছাড়িয়ে যায়। ততদিনে কসাই হিমলারের নেতৃত্বে, এই সংগঠনটি পৃথিবীর ইতিহাসে কিছু জঘন্যতম অপরাধ সংঘটিত করে ফেলেছিল।



(যুদ্ধের শেষের দিকে, S.S রা জানত যে, ধরা খেলে তাদের মৃত্যু নিশ্চিত। এই কারণে, S.S রা বার্লিনের যুদ্ধে, বার্লিনের প্রতিটি বিল্ডিঙের প্রতিটা রুমের জন্যে লড়াই করে। এমনকি বেশ কিছু ক্ষেত্রে, গোলাবারুদ শেষ হয়ে গেলে, তারা হাতাহাতি লড়াই করে।)



(চলবে)



দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে আমার লেখার লিঙ্কস

মন্তব্য ৬৩ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৬৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৬

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: খুব ভালো একটা ধারাবাহিক। সামুর ইতিহাসে অনন্য এবং পরিশ্রমী। ভালো লেখা জারি থাকুক।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার মন্তব্য আমাকে যথেষ্টই অনুপ্রানিত করে। ভাল থাকবেন।

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫২

রেজোওয়ানা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!

চলুক....

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৫

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। সাথে থাকবেন, তবেই না চলবে।

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এডলফ হিটলার এর ইহুদী নিধন একটি সময়োপযোগী সীদ্ধান্ত এবং কিছু কথা।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৬

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: দেখছি।

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৮

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: এই পর্বটা অন্যান্য পর্বগুলোর চেয়ে ভালো হয়েছে। পরের পর্বেই কি হিটলারের ক্ষমতাগ্রহণ আসছে?

আমি নিয়মিত চোখ রাখতেছি আপনার প্রতি। তাড়াতাড়ি কইরেননা সময় নিয়ে মান ধরে রেখে পর্বগুলো শেষ করেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৯

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আপনার গঠনমূলক মন্তব্য সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ী। আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকি জনাব।

আরো অনেক কিছু লিখার আছে। ক্ষমতা গ্রহণের আগে, হিটলারের ঈগলস্‌ নেস্ট বাড়ি নিয়ে লিখার ইচ্ছা আছে।

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩০

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: :)

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১২

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: কিরে কেমন আছেন?

আপনার ইমোর অর্থ বুঝতে পারলাম না জনাব।

৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮

গেস্টাপো বলেছেন: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং হিটলার আমার পছন্দের একটি সাবজেক্ট।আপনার লেখায় +++++++

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১১

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: জেনে ভাল লাগল। ভাল থাকবেন। সাথে থাকবেন।

৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৬

জ্ঞানী বালক বলেছেন: ইহুদিদের সম্পর্কে কুরআনে বলেছে -

৫) যাদেরকে তাওরাতের বাহক বানানো হয়েছিল, কিন্তু তারা তা বহন করেনি তাদের উপমা সেই সব গাধা যা বই-পুস্তক বহন করে৷ এর চেয়েও নিকৃষ্ট উপমা সেই সব লোকের যারা আল্লাহর আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলেছে৷ আল্লাহ এ রকম জালেমদের হিদায়াত দান করেন না৷

৬) তুমি বল, হে ইহুদী হয়ে যাওয়া লোকগণ! তোমরা যদি ভেবে থাকো যে, অন্য সব মানুষ বাদ দিয়ে কেবল তোমরাই আল্লাহর প্রিয়পাত্র, আর তোমাদের এ ধারণার ক্ষেত্রে তোমরা যদি সত্যবাদী হয়ে থাকো।

৭) তাহলে মৃত্যু চেয়ে নাও৷ কিন্তু যেসব অপকর্ম তারা করেছে তার কারণে তারা কখনো মৃত্যু কামনা করবে না৷ আল্লাহ এসব জালেমকে খুব ভালভাবেই জানেন৷ [সুরাহ জুমুয়াহ]

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১১

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: জেনে ভাল লাগল, জ্ঞানী বালক।

৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৭

বাক স্বাধীনতা বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর একটা লেখা। অনেক আগ্রহ নিয়ে প্রতিটা পর্ব পড়ছি।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৩

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অনেক সুন্দর+++++
প্রিয়তে......

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৩

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ

১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৯

বাঁধ ভেঙে যাই....... বলেছেন: khub valo laglo

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৬

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৪

দুঃখ বিলাসি বলেছেন: অনেক ভাল লাগল। :)

আপনি কি জার্মান ভাষার বই পড়ে লিখছেন না অনুবাদ?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: না আমি ইংলিশ ভাষায় লেখা বইয়ের উপর ভিত্তি করে লিখছি। বানীগুলো বাদে সরাসরি অনুবাদ করছি না।

১২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৬

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই পোস্টের অপেক্ষায় ছিলাম , সামনের পর্ব আরু দ্রুত দেয়ার অনুরোধ থাকলো।
৫ম +

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, জনাব। ভাল থাকবেন।

১৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৬

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: হ্যাঁ ভাই আমি ভাল আছি আপনি কেমন আছেন?ইমোর অর্থ আমি খুশী হইছি আপনার পোস্ট এ :D
আমিও চাইছিলাম দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং হিটলারকে নিয়ে পোস্ট দেবার।হিটলারের জীবনের সবচাইতে বড় :(ভুল মানে অপারেশন বারবোসা নিয়া প্রথমে লেখার ইচ্ছা ছিলো।যেই ভুলের ক্ষতিপূরণ হিটলারের নিজের :( জীবন দিয়া এবং পুরা জার্মানি ১৯৯০ সাল পর্যন্ত শাস্তি ভোগ করে।কিন্তু ভাবলাম সেটা আপনার হাতে ছেড়ে দেই।লেখা চালায়া যান :)

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৬

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: কি যে বলেন ভাই। আমি চাই আপনি পোস্ট দেন। তাইলে আমাদের সকলেরই জন্যে তা ভাল হবে। হয়তবা আমি এমন কিছু জানি না যা আপনি জানেন। এমন কইরেন না। ব্লগটা সমৃদ্ধ করাটাই আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত। ভাল থাইকেন। আমি আছি আর কি ভাল।

১৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৫

এম এম ইসলাম বলেছেন: বরাবরের মতো অসাধারন।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২২

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: জনাব, আপনাকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৯

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: যুদ্ধ বিষয়ক ঘটনা সমূহ নিয়া আমার আগ্রহ আছে।হিটলার,রোমেল,নেপলিয়ান এদের মত বিশ্ব নেতাদের নিয়াও আগ্রহ আছে।তবে যেহেতু আপনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়া হাত দিয়েছেন সেহেতু এখানে হাত দিব না।অন্য যুদ্ধ বিষয়ক পোস্ট এবং বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে আশাকরি পোস্ট দিব ইনশাল্লাহ।আপনি আপনার লেখা চালায়া যান

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২২

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ইনশাআল্লাহ দিবেন। আমি অন্তত আছি এইসব যুদ্ধবিষয়ক পোস্টের সাথে।

১৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৬

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: বরাবরের মতই চমৎকার লেখা। পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩০

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: শীঘ্রই আসিতেছে।

১৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: সাথে আছি কিন্তু...

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

১৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:২৬

নীলপথিক বলেছেন: আরে, পঞ্চম পর্ব এসে গেছে দেখছি। দুর্দান্ত লাগলো। আপনি খুব সাবলিল ভাষায় বর্ণনা করেন। ভালো লাগলো। দয়া করে লিখে যান। সাথেই আছি সবসময়।

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:২৯

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভাষাগত ভুল ত্রুটি থাকলে অবশ্যই অবশ্যই দেখিয়ে দিবেন। ভাল থাকবেন।

১৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৫২

নীলপথিক বলেছেন: আপনার ভাষাগত ত্রুটি খুবই কম। লেখার মানও উন্নত। তবুও যেহেতু গঠনমূলক সমালোচনা চাচ্ছেন খুঁজে-পেতে বানানের ত্রুটিগুলো বের করলাম।

জিনিশ, নিমখারামী, জোড়াজুড়ি, কেঁড়ে, মড়িয়া, চাইনি (বানান ভুল নয়, শব্দটা সম্ভবত হবে "চায়নি"), হাফ, সচ্ছন্দ, সঙ্ঘঠন।

সঠিক বানান হবে: জিনিস, নিমকহারামী, জোরাজুরি, কেড়ে, মরিয়া, হাঁফ, স্বচ্ছন্দ, সংগঠন।

অ:ট: আপনার পাঠকেরা যেন আমার ওপর চড়াও না হয়, একটু সজাগ দৃষ্টি রাখবেন।

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৫

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই অভ্র দিয়ে লিখি। মাঝে মাঝে খেয়াল থাকে না। আগামী পোস্টটা আপনাকে উৎসর্গ করে দিতে হবে এমন উপকারের জন্যে।

২০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:২২

আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
খুব ভালো লাগল।চালিয়ে যান।পাশে আছি।

আপনি তো খুব বড় ইতিহাসবেত্তা
আমি নীরবে পড়লাম আপনার লেখা।
খুব সুন্দর করে বলেছেন সব কথা
সেজন্য দিচ্ছি প্লাস;আবার হবে দেখা।

উনার খবর কি??উনি কেমন আছেন??

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৫৫

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আপনার অনুপ্রেরণামূলক কবিতার জিন্যে আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনারে পাশে থাকলেই তবে এই মেগা সিরিজ চালাতে পারবো।

উনি ভাল আছেন কিনা জানি না। পুরো পরিবার এখন ঢাকায় থাকে। আমি পড়ে আছি চিটাগংয়ে। অপেক্ষা করতে বলেছে, এই কারণে অপেক্ষা করেই যাচ্ছি। ভাল থাকবেন।

২১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:১২

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো । চলুক ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:০৭

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনারা পাশে থাকবেন।

২২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:১৪

শিপন মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই তারাতারি পর্ব ৬ দিন। পোস্টে
+++++++

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:০৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: শীঘ্রই আসিতেছে।

২৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৪০

চিরতার রস বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায়। :)

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৬

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: শীঘ্রই আসিতেছে

২৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৫

রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার লেখাটা অফলাইনে অনেক আগেই পড়েছিলাম।

রেটিং ও দিয়ে গিয়েছিলাম।

কিন্তু বলার জন্য - লিখতে পারি নাই।

আপনার সিরিজটা দারুণ ভাল লাগছে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৭

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ। জেনারেল হওয়ার অনেক আগে থেকেই আপনি আছেন বলে আপনার প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকবেন।

২৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৪৫

অঞ্জলি বলেছেন:
হ্যলো ইতিহাসবিদ ভাই!! চিনতে পারছেন? কেমন চলছে ইতিহাস নিয়ে গবেষণা? আপনার কাছে থেকে অনেক কিছু জানলাম।১১০টা প্লাস দিয়ে গেলাম।১০টা প্লাস ফ্রি দিলাম।


আর্শীবাদ করি আমি অঞ্জলি রায়
আপনি ভালো থাকুন সবসময়!!! .


শুভ রজনী!!!

০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৫০

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আরে আপনি মুক্ত হলেন দেখে খুশি হলাম। আজ সকালেই দেখেছিলাম। হুম গবেষণা চলছে, তবে গতি অতি মন্থর। কাজের চাপ বেশী।

ভাল থাকবেন। কবিতা পড়তে ভাল লাগে, কারণ কবিতা পড়লে মন ভাল হয়ে যায়। আশা করি আপনি কবিতা লিখে যাবেন।

আপনাকেও শুভ রজনী

২৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৪১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: যুদ্ধের শেষের দিকে, S.S রা জানত যে, ধরা খেলে তাদের মৃত্যু নিশ্চিত। এই কারণে, S.S রা বার্লিনের যুদ্ধে, বার্লিনের প্রতিটি বিল্ডিঙের প্রতিটা রুমের জন্যে লড়াই করে। এমনকি বেশ কিছু ক্ষেত্রে, গোলাবারুদ শেষ হয়ে গেলে, তারা হাতাহাতি লড়াই করে।

এইডা কি শুনাইলেন???

০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৪০

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: হুম সত্যি কথা। হিটলার আত্মহত্যা করার পরও, অনেক জায়গায় যুদ্ধ চালিয়ে যায় তারা। যেমন পার্লামেন্ট বিল্ডিং এ তো ভয়াবহ যুদ্ধ হয়। যুদ্ধ শুরু হয় বিল্ডিংএর বাহিরে থেকে, কিন্তু তারা পিছু হটতে হটতে একেবারে ছাদ পর্যন্ত পালিয়ে উঠে যায়।

২৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:০৪

জ্ঞানী বালক বলেছেন: আপনাকে একটা সাজেশন দেই। Hitler-The rise of the evil (Part 1, Part2) এই মুভিটা দেখবেন। যদিও তাকে এভিল বলা হয়েছে তারপরও ওখানে দেখবেন হিটলারের স্পীচ কেমন? পুরো motivate হয়ে যাবেন।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৪৩

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: এই সিরিজটা ২০০৭ এ বাংলাদেশে হিস্টরী চ্যানেলে দেখায়তো। হিস্টরী চ্যানেলটা এখন আর নাই মনে হয়। আমি একটা পর্বও মিস করি নাই। আসলেই মারাত্মক ছিল। হিটলারের চরিত্রে যে অভিনয় করেছে সে একটু বেশী চিকন ছিল আমার এখনো মনে আছে।

ভাই আপনি কি আমাকে এটার একটা ভাল ডাউনলোড লিংক দিতে পারবেন? নামায় রাখা ভাল।

২৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:১১

ভিয়েনাস বলেছেন: হিটলারের আত্মজীবনীমূলক মুভিটা দেখেছি বলেই আপনার সিরিজটা পড়তে ভালো লাগে। খুব স হজে বোঝা যায় :)

ভালো একটা কাজে হাত দিয়েছেন। চালিয়ে যান....

০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৯

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: জানতে পেরে খুশি হলাম। আশা করি এভাবে সব সময় পাশে থাকবেন।

২৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৫০

কাউসার রুশো বলেছেন: এ পর্ব এত ছোট কেন?
এ সিরিজটা পড়তে গেলে বরাবরের মতই চ্রম উত্তেজনা অনুভব করি

০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:১০

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

ভাই একটু তাড়ার মধ্যে ছিলাম তো।

৩০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

একাকী বালক বলেছেন: চলুক।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:১৯

সক্রিয় বলেছেন: পড়ুক
বা না পড়ুক, মানুষ এই
নাৎসি বাইবেলটিকে নিজেদের
ঘরে রেখে কিছুটা নিরাপদবোধ করতেন।........

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৪

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: হুম

৩২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩২

রাশেদুজ্জামান তুষারর বলেছেন: ++++++++++্

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.