নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জগ

জগ

জগ

ঢাকা থেকে জগ বলছি

জগ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নেকাব পড়া নিয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলকালাম।

১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২

নেকাব পড়লে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া যাবে না, এমন কোন নির্দেশনা না থাকলেও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে পোহাতে হয়েছে চরম ভোগান্তি। জানা গিয়েছে যে, গত মঙ্গলবার নেকাব পড়ার কারণে এক ছাত্রীকে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশে বাঁধা দেয়া হয়। এর ফলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে বিরাজ করছে চরম অসন্তোষ।



বিগত কয়েকদিন ধরেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে নেকাব পরিধান করার কারণে নানানভাবে অসহযোগিতা করা হচ্ছে। উক্ত বিভাগের প্রধান ফেরদৌস আজম নিজেও কিছুদিন ধরে ঐ শিক্ষার্থীকে নেকাব পরিধান করার জন্য বিশেষভাবে নিরুৎসাহিত করেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার ইশফাক ইলাহী চৌধুরীর কাছে এ ব্যাপারে অভিযোগ করতে গেলে ঐ শিক্ষার্থী উল্টো বিড়ম্বনার শিকার হন। রেজিস্টার তাঁকে সাফ জানিয়ে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ে নেকাব পরিধান করে প্রবেশের সুযোগ নেই। কয়েকমাস পূর্বে প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি পোশাক নীতিমালা প্রণয়ন করে যেখানে নেকাবের ব্যাপারে কোনপ্রকার নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি।



এ ব্যাপারে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা বলেন- “নেকাব পরিধানের কারণে কোন শিক্ষার্থীর চেহারা দেখা না যাওয়ার ফলে বহিরাগত যে কেউ প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করতে পারে, এই শঙ্কা থেকেই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে”।



এই ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অসন্তোষ প্রকাশ করে ক্ষোভে ফেটে পড়েন এবং এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জনমত গঠনের জন্য কাজ শুরু হয়েছে বলে একাধিক সূত্র আমাদের নিশ্চিত করেছে।



আমরা সেখানে যাই আলোকিত মানুষ হতে। আর তারা প্রতিনিয়ত আমাদের আলোকিত মানুষ বানাচ্ছেন এভাবেই। তীব্র নিন্দা এবং ধিক্কার জানাই মানুষরুপী এসব পশুদের। :@



নেকাব পড়লে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া যাবে না, এমন কোন নির্দেশনা না থাকলেও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে পোহাতে হয়েছে চরম ভোগান্তি। জানা গিয়েছে যে, গত মঙ্গলবার নেকাব পড়ার কারণে এক ছাত্রীকে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশে বাঁধা দেয়া হয়। এর ফলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে বিরাজ করছে চরম অসন্তোষ।



বিগত কয়েকদিন ধরেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে নেকাব পরিধান করার কারণে নানানভাবে অসহযোগিতা করা হচ্ছে। উক্ত বিভাগের প্রধান ফেরদৌস আজম নিজেও কিছুদিন ধরে ঐ শিক্ষার্থীকে নেকাব পরিধান করার জন্য বিশেষভাবে নিরুৎসাহিত করেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার ইশফাক ইলাহী চৌধুরীর কাছে এ ব্যাপারে অভিযোগ করতে গেলে ঐ শিক্ষার্থী উল্টো বিড়ম্বনার শিকার হন। রেজিস্টার তাঁকে সাফ জানিয়ে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ে নেকাব পরিধান করে প্রবেশের সুযোগ নেই। কয়েকমাস পূর্বে প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি পোশাক নীতিমালা প্রণয়ন করে যেখানে নেকাবের ব্যাপারে কোনপ্রকার নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি।



এ ব্যাপারে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা বলেন- “নেকাব পরিধানের কারণে কোন শিক্ষার্থীর চেহারা দেখা না যাওয়ার ফলে বহিরাগত যে কেউ প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করতে পারে, এই শঙ্কা থেকেই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে”।



এই ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অসন্তোষ প্রকাশ করে ক্ষোভে ফেটে পড়েন এবং এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জনমত গঠনের জন্য কাজ শুরু হয়েছে বলে একাধিক সূত্র আমাদের নিশ্চিত করেছে।



আমরা সেখানে যাই আলোকিত মানুষ হতে। আর তারা প্রতিনিয়ত আমাদের আলোকিত মানুষ বানাচ্ছেন এভাবেই। তীব্র নিন্দা এবং ধিক্কার জানাই মানুষরুপী এসব পশুদের।



সোর্স: ফেসবুক

https://www.facebook.com/Basherkellausa?fref=ts

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

নীলতিমি বলেছেন: আজিব বাত ! আবাল একটা দেশে বাস করি!

পিউর ইসলামীও না আবার পিওউ ভন্ডও না ! X( X(

২| ১০ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

আমিতপু বলেছেন: Basherkella!!!!!!!!!



মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন

৩| ১০ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: নেকাব টা বেশী বাড়াবাড়ি লাগছে । রাস্তা ঘাটে চলা ফেরায় ঠিকাছে কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রয়োজনীয় পর্দা করে গেলে সমস্যা দেখছি না ।

চেহারা না দেখে কাউকে সনাক্ত কিভাবে করা যাবে ? ! লোল

৪| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

ভুত. বলেছেন: ভাই আপনি কোন বিশ্বস্ত সূত্রে খবর পেয়েছেন ভাই আমি জানি না, কিন্তু ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্ট হওয়া স্বত্তেও নেকাব নিয়ে আমি তো কোন তুলকালাম কান্ড দেখলাম না। আর ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির রুলস অনুসারে কারো আইডেন্টিটি হিডেন থাকে এরকম কিছু পরে ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে ঢোকা যাবে না। নেকাব পরা যাবে না তাতো বলে নি। কেউ যদি নেকাব পরতেই চায় শুধু ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে ঢোকার সব মুখের আবরনটা একটু সরিয়ে ঢুকলেই হয়। এটা নিয়ে এত মাতামাতির তো কিছু নাই। এটা নিয়ে তো ইউনিভার্সিটিতেও কোন সমস্যা হচ্ছে না। আমি তো আজকেও স্বচক্ষে দেখলাম নেকাব পরা অবস্থায় অনেকেই শান্তিতেই ক্যাম্পাসে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তাই শোনা কথায় কান দিয়ে একটা ইউনিভার্সিটির বদনাম না রটানো টাই ভাল। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.