১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:১৮

অগ্নিবেশ বলেছেন: আলি ওলি মসজিদের দেশে কোনো হিন্দুয়ানি চলবে না। ২৬ লক্ষ ভারতীয়দের আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, তাদের গুম করে দেওয়া হয়েছে, দালালদের সাবধান করা হচ্ছে। গজওয়াতুল হিন্দের জন্য এখন উপযুক্ত সময়, পাকিস্তান আমাদের সাথে আছে। একদফা দাবি: আল্লাহর আইন, শরিয়াহ চাই।

২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৪৭

প্রহররাজা বলেছেন: পাকিস্তান ভিসা উন্মুক্ত করে দিয়েছে, মেধাবী দের উচিত অবিলম্বে পাকিস্তানী পাঠান পুরুষদের খেদমতে নিজেদের নিয়োজিত করা।

৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৫১

অগ্নিবেশ বলেছেন: স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত কি? জানতে চাইলাম, চ্যাট জিপিটি জানাল।

পাকিস্তান ভাগে আমি ব্যথিত,
অন্তর কাঁদে দিবানিশ।
ভারত আমার চিরশত্রু,
তাদের মুখে দিই বিষ।

বাংলাদেশে ইসলাম ছাড়া,
কিছুই চলবে না।
হিন্দু খেদাও, দেশ বাঁচাও,
এই নীতিতেই থাকব আমরা।

গজওয়াতুল হিন্দ করবই,
জিহাদীদের আহ্বান।
দলে দলে এসো ভাই,
মরলে জান্নাত, বাঁচলে পাবে মানসম্মান।

গণিমতের মাল হাতে,
বিধর্মীদের করব শেষ।
এই পথে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ,
আমার বাংলাদেশ।

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:২০

প্রহররাজা বলেছেন: সব পাথরের মুর্তি ভেংগে নরম প্লাষ্টিক দিয়ে মূর্তি বানালে হুজুররা হাতায়া আরাম পাইতো। পদ্মা সেতু ভেংগে এর মালামাল দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তান পর্যন্ত একটা ফ্লাইওভার বানানো হোক মেধাবীদের হিযরতের সুবিধার জন্য।

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৮

ধুলো মেঘ বলেছেন: ইদানিং সামুতে অনেক ছাগশিষ্যকে ল্যাঞ্জা বের করে ল্যাদাতে দেখা যাচ্ছে। এই হচ্ছে স্বাধীনতার সাইড ইফেক্ট।

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১২

ইলি বলেছেন: দোয়া আর ঢাবির কাওয়ালী তে স্মরণেরফরিয়াদ থাকলো। ধন্যবাদ।