নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দুর্গম গিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাবার.... হে ......

ঊষার দুয়ারে হানি আঘাত.. আমরা আনিব রাঙ্গা প্রভাত...

মরু বালক

ধু ধু বালুময় মরুভুমি ..আমার আকাশ

মরু বালক › বিস্তারিত পোস্টঃ

তার হাতে ২ জন মারা গেছে, তাকে যখন জিজ্ঞাসা করা হল - 'আপনাদের খারাপ লাগেনা ?' - তার নির্লিপ্ত উত্তর - 'এইডাই সিস্টেম হইয়া গ্যাছে

১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:১৭



একটু সময় লাগলে লাগুক , আওয়ামী লীগ বিদায় হবে।

কিন্তু তার আগে যে কি তীব্র একটা ক্ষতি তারা করে দিয়ে গেছে সেটা কিভাবে পরিশোধিত হবে সেটা ভাবতেসি।



জঙ্গলে দুই শ্রেণীর বাঘ আছে একটা নির্দিষ্ট দিক থেকে।

ম্যানইটার , নন-ম্যান ইটার।


কোন একটা বাঘের খাদ্যচক্র সাধারনত তার জঙ্গলের পেরিফেরিতেই থাকে। সেই পেরিফেরির ভেতরে হরিণ টরিন যা পায় তা শিকার করে খায়।

কিন্তু একবার যদি কোন একটা বাঘ মানুষ শিকার করে খেয়ে ফেলে তাহলে সেটা ম্যানইটার হয়ে যায়। হরিণের মাংসের স্বাদ আর তার ভালো লাগবেনা।

মানুষের মাংসের জন্য জঙ্গলের পেরিফেরি থেকে বেরিয়ে এসে লোকালয়ে হানা দেবে।

মানুষের মাংসের নেশা ছাড়তে পারবেনা।



কথাটা একারনে বলছি যে - পুলিশ বাহিনীকে তৈরি করা হয়েছে বিশৃঙ্খলা দমনের জন্য।

সেটা সর্বনিম্ন লাঠি চার্জ, সর্বনিম্ন টিয়ার গ্যাস, সর্বনিম্ন রাবার বুলেট এবং সর্বশেষ উপায় হিসাবে মেটাল বুলেট ব্যবহার করলেও সেটা পায়ের নীচে গুলি করা - এভাবেই পুলিশ অতীতের এতগুলো বছর কাজ করেছে।



কিন্তু এই আওয়ামী লীগ পুলিশের ভেতরে যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে মেটাল বুলেট দিয়ে গুলি করিয়ে মানুষ মারার যে খুনে অভ্যাস ঢুকিয়ে দিচ্ছে তার পরিনাম হল - পুলিশের কাছে রাবার বুলেট ছোড়াটা পানসে মনে হবে, খেলনা মনে হবে। মেটাল বুলেট না ছুড়তে পারলে শান্তি পাবেনা।

মেটাল বুলেটের নেশা ছাড়তে পারবেনা।



মনে করে দেখুন - বিডিয়ার বিদ্রোহের সময় রক্তপাত এড়ানোর জন্য আর্মি কোন গুলি করেনি।

অথচ আর্মি-ই হচ্ছে সেই বাহিনী যাদেরকে তৈরিই করা হয় সত্যিকার বুলেট ছুড়ে শত্রু দমনের জন্য।

সেই আর্মি চাইলে বিডিয়ারের বিদ্রোহীদেরকে রক্তাক্ত সংঘর্ষের মাধ্যমে দমন করে অনেক গুলো সেনা অফিসারকে বাচাতে পারতো। হয়তো ১০০ বিডিয়ার সিপাহি মারা যেত। বাকিরা সারেন্ডার করতো।

তাও আর্মি করেনি।



অথচ মতিঝিলে খালিহাতে রাস্তায় শুয়ে থাকা হুজুরদেরকে এভাবে নির্বিচার গুলি করে মারার লাইসেন্স দেয়া হয়েছে।



৫ ই মে রাতে অপারেশনে অংশ নেয়া একজন পুলিশ গোপনে রেকর্ড করা একটা ভিডিও ক্লিপসে বলেছে তার নিজের হাতেই কমপক্ষে ২ জন মারা গেছে, মোট মারা গেছে কমপক্ষে ৪০০-৫০০। তাকে যখন জিজ্ঞাসা করা হল - 'আপনাদের খারাপ লাগেনা ?' - তার নির্লিপ্ত উত্তর - 'এইডাই সিস্টেম হইয়া গ্যাছে'



একটা নিউক্লিয়ার বোম ফাটানোর পর অপরাধিকে ধরা যায়, কিন্তু তেজস্ক্রিয়তার যে প্রভাব সেটা অনেকদিন থেকে যায়।



আওয়ামী লীগ চলে যাবে , কিন্তু বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর ভেতরে মেটাল বুলেট দিয়ে যথেচ্ছা গুলি চালানোর যে খুনে নেশা তারা ঢুকিয়ে দিয়েছে , সেই নেশামুক্ত করা সহজ হবে কি ?





(কপি পেস্ট পোস্ট )আমরা যারা লিখতে পারিনা, তাদের একমাত্র সম্বল কপি পেস্ট !!!

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:৪০

ঢাকাবাসী বলেছেন: বাংলাদেশের বর্তমান পুলিশের মত এত নিকৃস্ট মানের অশিক্ষিত দুর্নীতিবাজ, ব্যাক্তিত্বহীন, প্রশিক্ষনহীন, লোভী, দায়িত্বজ্ঞানহীন পুলিশ পৃথিবীর কোথাও নেই।

২| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অশিক্ষিত দুর্নীতিবাজ, ব্যাক্তিত্বহীন,
টাকার কাছে বিক্রি হইছে।
Click This Link

৩| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:০৩

রেজাউল আশরাফ বলেছেন: পুলিশ কেন মার খাচ্ছে?

পুলিশ কেন মার খাচ্ছে? এ প্রসঙ্গে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এএসএম শাহজাহান প্রথম আলোকে বলেন, আইন প্রয়োগে পুলিশের দুর্বলতা প্রকাশ পেলে তারা কোনোভাবেই ভালো কাজ করতে পারবে না। পুলিশকে কঠোর হতেই হবে। না হলে প্রতিপক্ষ সুযোগ নেবে। পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, ৬ নভেম্বর থেকে এক সপ্তাহে দেশের ৪০টি স্থানে পুলিশের ওপর হামলা হয়েছে। এতে ২০০ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় ৬৯টি মামলা হয়েছে।

৪| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

মোমের মানুষ বলেছেন: আমার আব্বুর এক ব্যবসায়ীক পাটনার যিনি আর্মীতে আছেন। ৬ই মে আমাদের এখানে তার একটি কাজে আসার কথা ছিল। আব্বু ফোন দিলে জানালেন "সারারাত্র মতিঝিলে ফায়ার করতে করতে হাত ব্যথা হয়ে গেছে, তাই আজ আর আসবেন না"।
৫ই মে গনহত্যার অসংখ্য গোপন ভিডিও প্রকাশ পাচ্ছে, এটা ধামা চাপা দেওয়ার বিষয় নয়।

৫| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:২০

ইসপাত কঠিন বলেছেন: মোমের মানুষ @ আর্মী নামানো হয়েছিলো নাকি?

সারারাত ফায়ার করতে করতে হাত ব্যাথা হওয়ার ব্যাপার টা বেশ ইন্টারেস্টিং লাগছে। প্রথম শুনলাম কি না। হাত ব্যাথা হবার অভিজ্ঞতাটা কেবল হয়নি।

৬| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

সাধারণমানুষ বলেছেন: আপনার বাবার ঐ ব্যবসায়িক "পাটনার" ও সম্ভবত মোমেরই হবেন ..... কারন ট্রিগার চাপতে হইলে রক্ত মাংসের মানুষের হাত ব্যথা হবার কথা নাহ। আর তিনি কোন ডিভিশনে বা কোথায় আছে বলুন তো ... কারন আর্মির সাবধান থাকা উচিত তাকে নিয়ে ভুলে তাকে যাতে অর্টিলারি ডিভিশনে না দেয়া হয়। কারন অর্টিলারি ফায়ার এর গরমে মোমের তৈরি ঐ "পাটনার" মাষ্ট গলে যাবেন। দেশ & আর্মি তখন একটা বিরল মোমের "পাটনার হারাবে ।



উপলব্ধি : পেইড ছাগুগুলার মাঝে কিছু হইলেও কোয়ালিটি ছিলো মাগার হেফাজতিদের গুলার মাঝে কোন কিছুই নাই =p~

৭| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪২

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: বিজিবি এবং র‌্যাব কিন্তু আর্মি অফিসারদের দ্বারা পরিচালিত ।

৮| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

ইসপাত কঠিন বলেছেন: মাঝারুল হুসাইন ভাই @ উনি বলতে পারতেন উনার বাবার ব্যাবসায়িক পার্টনার বিজিবি অথবা র‌্যাব এ আছেন। আমরা বাংগালীরা কথায় কথায় অনেক কথা বানিয়ে ফেলি তো, তাই এ ধরনের ভুল (!) দেখলে ভয় লাগে আবার কোন ইস্যু হয়ে যায়। আর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো সব জায়গায় এসেছে ১০ মিনিটের অপারেশনে শাপলা চত্বর খালি হয়ে যায়। না হয় ১ ঘন্টাই লাগলো। মোমের মানুষ ভাইয়ের আব্বুর সেই ব্যাবসায়িক পার্টনার সারারাত কোথায় গুলি করলো? হ্যাঁ উনি সেটা করতে পারেন যদি ক্যান্টনমেন্টের ফায়ারিং রেন্জে নাইট ফায়ারিং এ থাকেন। তারপরও হাত ব্যাথা হওয়াটা একটা আজগুবি বিষয়। অনেক বছরের অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি।

৯| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৬

বিডি আমিনুর বলেছেন: আওয়ামী নেতা কর্মী এবং সমর্থদের শরীরে একবিন্দুও মানুষের রক্ত নাই সবটুকু শূয়রের রক্ত।
ওরা শুয়ার ওরা হায়েনা ।
ওরা বেজম্মা।

১০| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

ইকবাল পারভেজ বলেছেন: উপড়ে কিছু আওয়ামী ছাগলের বাচ্চারা বলতেছে মতিঝিল অপারেশনে আর্মি আসলে কেম্নে??

ছাগলের বাচ্চাদেরকে বলি, র‌্যাব ও বিজিবির নেতৃত্ব দিয়েছে, ১১ জন আর্মি অফিসার, কর্নেল, লে: কর্নেল, ও মেজর পদ মর্যাদা সম্পন্ন| আর র্যাবের বেশীর ভাগই হইলো সেনা সদস্য|

১১| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

ইসপাত কঠিন বলেছেন: ইকবাল পারভেজ @ আপনি যেভাবে বুঝবেন অন্য কেউ সেভাবে নাও বুঝতে পারে। আবার অনেক কথা আপনিও উল্টো বুঝতে পারেন। উনার কথায় কিছু মানুষ হৈ হৈ রৈ রৈ তুলতে পারে যে আর্মি নামানো হয়েছিলো। তার জন্য এই পোস্টের ৮ নং কমেন্ট টা ভালো করে দেখে নাবার জন্য কপি পেস্ট করে দিলাম নীচে। আর আমাকে যদি পার্টিবাজ মনে হয়ে থাকে তাহলে আমার ব্লগগুলো পড়ে আসতে পারেন।

উনি বলতে পারতেন উনার বাবার ব্যাবসায়িক পার্টনার বিজিবি অথবা র‌্যাব এ আছেন। আমরা বাংগালীরা কথায় কথায় অনেক কথা বানিয়ে ফেলি তো, তাই এ ধরনের ভুল (!) দেখলে ভয় লাগে আবার কোন ইস্যু হয়ে যায়। আর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো সব জায়গায় এসেছে ১০ মিনিটের অপারেশনে শাপলা চত্বর খালি হয়ে যায়। না হয় ১ ঘন্টাই লাগলো। মোমের মানুষ ভাইয়ের আব্বুর সেই ব্যাবসায়িক পার্টনার সারারাত কোথায় গুলি করলো? হ্যাঁ উনি সেটা করতে পারেন যদি ক্যান্টনমেন্টের ফায়ারিং রেন্জে নাইট ফায়ারিং এ থাকেন। তারপরও হাত ব্যাথা হওয়াটা একটা আজগুবি বিষয়। অনেক বছরের অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি।

১২| ১২ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:১৮

মোমের মানুষ বলেছেন: ভাই আমার কমেন্ট নিয়ে দেখি ভালই ক্যাচাল শুরু হয়ে গেছে। কথাটাকে একেকজন একেকভাবে ব্যাখ্যা দিচ্ছেন, অবশ্য এতে দু:খ পাওয়ার কিছু নেই। কারন আমাদের সবকিছুই দলবাজিতে নিয়ন্ত্রিত।
ভদ্রলোক সম্পর্কে এতুটুকুই জানি, তিনি আর্মীর পদস্থ অফিসার। আর বিজিবি বা র‌্যাব আর্মী থেকেও আসেন, সো সেই ভদ্রলোকের বিজিবি বা র‌্যাব সদস্য হয়ে আসা অস্বাভাবিক কিছু না। এটা বুঝতে খুব বেশি ঘিলুর প্রয়োজন নেই। আর হাত ব্যাথার ব্যাপারটা তার কথারই কপিপেস্ট করলাম। আসলেই হাত ব্যথা হয় কিনা জানি না, কারন আমি কখনও এগুলো চালাই নি

১৩| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:২৭

ইকবাল পারভেজ বলেছেন: -
@ইস্পাত কঠিন: ভা|ই সাব, "হাত ব্যাথা হওয়া" এইটা হইলো একটা কথার কথা, একে বারে আক্ষরিক অর্থে সেই কথাটা ধরতে হবে কেন??
ঘর থাইকা ধইরা নিয়া ক্রশ ফায়ার কইরা মাইরা, র‌্যাবের সেনা কর্ম কর্তারা গল্প বলেন, কিছু সন্ত্রাসী গোলাগোলি কইরা মইরা গেছে, লাশের পাশে ভাংগা পাইপ গান আর তিনটা কার্তুজ, গরু জবাইর ছুরি পাওয়া গেছে, এইটাও একটা কথার কথা, আমরা এই সব কথাকে "বাত কি বাত" হিসাবেই ধইরা নেই|


গুলি কইরা ১৬ কোটি মানুষ মারলেও হাত ব্যাথা না হইতেই পারে, আর সেইটা যদি আওয়ামী দালাল কোন বাহিনীর হাত হয় তাইলে কোন কথাই নাই, ট্রিগার টিপলে খালি মজাই মজা, টিপা-টিপিতে মজাই আলদা!!

হাসিনার প্রেস নোট বলছে সেই রাতে দেড় লক্ষাধিক গোলা ছোড়া হয়েছে, হাত ব্যাথা না হওয়ারই কথা!!

;):)

১৪| ১৩ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:১৮

ইসপাত কঠিন বলেছেন: ইকবাল পারভেজ ভাই @ দেড় লক্ষাধিক রাউন্ডের সব কি বল এ্যামোঃ? খুবই কম সংখ্যক বল এ্যামোঃ ফায়ার করা হয়েছে বলে আমার ধারনা। আর রাবার বুলেট বা টিয়ার শেল সরাসরি গায়ে লাগলেও তা অনেক সময় প্রানঘাতি হয়ে দাড়ায়। বিজিবির কাছে কিন্তু রাবার বুলেট বা টিয়ার শেল নেই। র‌্যাব এর কাছেও আছে কি না সন্দেহ। যাই হোক, কাছে না থেকে সবকিছু নিশ্চিত ভাবে বলা টা আমার সহ সবারই ভুল হবে।

১৫| ১৩ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:৩০

ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
@ইস্পাত কঠিন ভাই:


খুবই কম সংখ্যক বল এমো: ফায়ার করা হয়েছে, বলেন কী, স্বাধীনতা যুদ্বের পর এত বেশী ফায়ার আপনি কি আর কোন দিন শুনেছেন, শুনে থাকলে আমাকে একটু বলুন !!!!!


র‌্যাব আর বিজিবির হাতের লেটেস্ট কমব্যাট উইপন আর পুলিশের হাতে AK-47 দেখছেন সেই রাতে?? সোনালী ব্যাংকের সিঁড়িতে লাশের সাড়ি আর রক্তের স্রোত দেখেন নাই??

পয়েন্ট ব্লাংকে ফায়ারের স্টীল ফটো দেখেন নাই? প্লীজ একটু ইন্টার নেটে আর ফেস বুকে ঘুইরা আসেন, আপনার মনোভাব চেন্জ হবে আমি নিশ্চিত :):)

১৬| ১৩ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:১১

ইসপাত কঠিন বলেছেন: ইকবাল পারভেঝ ভাই @ লেথাল আর নন লেথাল গোলাবারুদের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। বল এ্যামো: হলো লেথাল মানে প্রানঘাতী। বিজিবির হাতে সবই লেথাল অস্ত্র। এটা আমি জানি। র‌্যাবের হাতে নন লেথাল অস্ত্র আছে কি না তা আমার জানা নেই।

আমি আপনাকে অনুরোধ করবো লেথাল আর নন লেথাল অস্ত্র -গোলাবারুদ গুলিয়ে না ফেলতে।

একে-৪৭ (প্রকৃতপক্ষে এসএমজি টাইপ-৫৬, র‌্যাব ও বিজিবি উভয়েই বহন করেছে), স্নাইপার রাইফেল টাইপ-৮৫ (র‌্যাববভন করেছে), পিকে-৫ (এমপি-৫ এর সংস্করন, র‌্যাব বহন করেছে) হাতে থাকা মানেই যে সেসব অস্ত্র থেকে ফায়ার করা হয়েছে তা নয়। সত্যি বলতে কি একেবারে উন্মত্ত জনস্রোতকে ঠেকাতে নারায়নগন্জ ছাড়া আর কোথাও এসব অস্ত্র ফায়ার করতে দেখি নাই। তবে শটগান, টিয়ারশেল, রাবার বুলেট প্রচুর ফায়ার করতে দেখেছি। আপনার যদি অস্ত্র সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকে তাহলে আপনিও আমার সাথে একমত হবেন।

আমিও মোটামুটি নিশ্চিত যে এত পরিমানে গোলাফায়ার আর কোথাও হয়নি। তবে এর মধ্যে কতগুলো এসএমজি, স্নাইপার রাইফেল, পিকে-৫ এর ছিলো তা যদি আপনার জানা থাকে তাহলে বলুন। আমি ১৯৭৫ এর টালমাটাল দিন গুলো দেখি নাই। পার্বত্য চট্টগ্রামের রক্তস্নাত দিনগুলিতে সেখানে ছিলাম না। তবে এতটুকু বলতে পারি যে বিডিয়ার বিদ্রোহে এরচেয়ে অনেক বেশী প্রানঘাতী অস্ত্রের ফায়ার হয়েছে। আমি বারবার প্রানঘাতী অস্ত্রের কথা এজন্য বলছি যে সেনাবাহিনীর সদস্যরা যেই বাহিনীতেই যাক না কেন, তার হাতে প্রানঘাতী অস্ত্রই থাকে। বল এ্যামুনিশন হলো প্রানঘাতী। অতএব ওখানে কি পরিমানে বল এ্যামুনিশন ফায়ার করা হলো যে হাত ব্যাথা হয়ে যাওয়ার মত প্রতীকী কথা বলতে হলো।

১৭| ১৩ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

ইসপাত কঠিন বলেছেন: ইকবাল পারভেজ @ আর হ্যাঁ, এ কথা স্বীকার করতেই হবে যে পুলিশের অহেতুক ফায়ার করে বা পয়েন্ট ব্লাংক রেন্জে ফায়ার করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের বদলে উল্টো ১২টা বাজানোর রেকর্ড ইদানিং ভালোই পরিলক্ষিত হচ্ছে।

১৮| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

মরু বালক বলেছেন:




পুলিশ বাহিনীকে তৈরি করা হয়েছে বিশৃঙ্খলা দমনের জন্য।
সেটা সর্বনিম্ন লাঠি চার্জ, সর্বনিম্ন টিয়ার গ্যাস, সর্বনিম্ন রাবার বুলেট এবং সর্বশেষ উপায় হিসাবে মেটাল বুলেট ব্যবহার করলেও সেটা পায়ের নীচে গুলি করা - এভাবেই পুলিশ অতীতের এতগুলো বছর কাজ করেছে


মনে করে দেখুন - বিডিয়ার বিদ্রোহের সময় রক্তপাত এড়ানোর জন্য আর্মি কোন গুলি করেনি।
অথচ আর্মি-ই হচ্ছে সেই বাহিনী যাদেরকে তৈরিই করা হয় সত্যিকার বুলেট ছুড়ে শত্রু দমনের জন্য।
................

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.