নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের বিপরীতে একজন........।\n\nকাছে যতই যান, দূরত্ব রাখুন।\nদূরত্ব কমতে কমতে শূন্য হওয়ার অপর নামই সংঘর্ষ

মিঃ অলিম্পিক

অকৃতী অধম জেনেও তো তুমি কম করে কিছু দাওনি....

মিঃ অলিম্পিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

এক খৃষ্টান বাদশাহ চারটি প্রশ্ন এবং ওমর (রাঃ) এঁর উত্তর__

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৫৪

এক খৃষ্টান বাদশাহ চারটি প্রশ্ন লিখে ওমর (রাঃ) এঁর কাছে পাঠালেন এবং আসমানী কিতাবের আলোকে উত্তর চাইলেন।
.
১ম প্রশ্নঃ একই মায়ের পেট হতে দু'টি বাচ্চা একই দিনে একই সময় জন্ম গ্রহন করেছে এবং একই দিনে ইন্তেকাল করেছে তবে তাদের একজন অপরজন থেকে ১০০ বছরের বড় ছিলো। তারা দুইজন কে? কিভাবে তা হয়েছে?
.
উত্তরঃ দুই ভাই ছিলেন হযরত ওযায়ের (আঃ) এবং ওযায়েয (আঃ). তারা একই দিনে জন্ম এবং একই দিনেইন্তেকাল করা সত্বেও ওযায়েয (আঃ) ওযায়ের (আঃ) থেকে ১০০ বছরের বড় হওয়ার কারন হল, মানুষকে আল্লাহ তায়ালা মৃত্যুর পর আবার কিভাবে জীবিত করবেন? হযরত ওযায়ের (আঃ) তা দেখতে চেয়েছিলেন। ফলে আল্লাহ
তাকে ১০০ বছর যাবত মৃত্যু অবস্থায় রাখেন এরপর তাঁকে জীবিত করেন। যার কারনে দুই ভাইয়ের বয়সের মাঝে ১০০ বছর ব্যবধান হয়ে যায়।
.
২য় প্রশ্নঃ পৃথিবীর কোন্ স্থানে সূর্যের আলো শুধুমাত্র একবার পড়েছে। কেয়ামত পর্যন্ত আর কখনো সূর্যের আলো সেখানে পড়বে না?.
উত্তরঃ হযরত মুসা (আঃ) এর মু'জিযার কারনে বাহরে কুলযুম তথা লোহিত সাগরের উপর রাস্তা হয়ে যায় আর সেখানে সূর্যের আলো পৃথিবীর ইতিহাসে একবার পড়েছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত আর পড়বে না।.
.
৩য় প্রশ্নঃ সে কয়েদী কে, যার কয়েদ খানায় শ্বাস নেওয়ার অনুমতি নেই আর সে শ্বাস নেওয়া ছাড়াই জীবিত থাকে?
উত্তরঃ যে কয়েদী শ্বাস নেওয়া ছাড়া জীবিত থাকে, সে কয়েদী হল মায়ের পেটের বাচ্চা, যে নিজ মায়ের পেটে কয়েদ (বন্দী) থাকে।
.
৪র্থ প্রশ্নঃ সেটি কোন কবর, যার বাসিন্দা জীবিত ছিল এবং কবর ও জীবিত ছিল আর সে কবর তার বাসিন্দাকে নিয়ে ঘোরাফেরা করেছে এবং কবর থেকেতার বাসিন্দা জীবিত বের হয়ে দীর্ঘকাল পৃথিবীতে জীবিত ছিল?
উত্তরঃ যে কবরের বাসিন্দা জীবিত এবংকবর ও জীবিত ছিলো, সে কবরের বাসিন্দা হল হযরত ইউনুস (আঃ) আর কবর হল ইউনুস (আঃ) যে মাছের পেটেছিলেন সে মাছ। আর মাছটি ইউনুস (আঃ) কে নিয়ে ঘোরাফেরাকরেছে। মাছের পেট থেকে বের হয়ে আসার পর ইউনুস (আঃ) অনেক দিন জীবিত ছিলেন। এরপর ইন্তেকাল
করেন.
.
হযরত ওমর (রাঃ) হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) কে ডাকলেন এবংউত্তর গুলো লিখে দিতে বললেন। ইবনে আব্বাস (রাঃ) উত্তরগুলো লেখেন ।।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:০৩

কানিজ রিনা বলেছেন: অনেক অনেক জ্ঞানের কথা খুব ভাল লাগল
ধন্যবাদ।

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:০৭

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা জানিবেন.....

২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:০৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: রেফারেন্স দেওয়ার দরকার ছিলো।

সুন্দর হয়োছে

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১৫

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: ধন্যবাদ সামিউল ইসলাম ভাই, মন্তব্যর জন্য....

৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:




এসব রূপকথার দিন কি আজো আছে?

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৩৫

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহু দূর....
মন্তব্যর জন্য ১kg শুভেচ্ছা....

৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: গাঁজাখুরি কথাবার্তা।

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ, মাহবুব ভাই।।।

৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

মাদিহা মৌ বলেছেন: রেফারেন্স দিলেন না যে?

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: "এক খৃষ্টান বাদশাহ চারটি প্রশ্ন লিখে ওমর (রাঃ) এঁর কাছে পাঠালেন এবং আসমানী কিতাবের আলোকে উত্তর চাইলেন"
লিখে গোগুলে চার্চ দিলেই পাবেন।। মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।

৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১৬

পবন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ

১২ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:১৩

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক ধইন্যাবাদ।।।।

৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

রমিত বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট দিয়েছেন ভাই। আপনাকে ধন্যবাদ।

উপরে দেখলাম বেশ কয়েকজন বিরূপ মন্তব্য করেছেন। উনাদের জন্য কয়েকটি পয়েন্ট উল্লেখ করছি।

১। বিজ্ঞানমনষ্কতাই সব নয়, পাশাপাশি দর্শনমনষ্কতাও রয়েছে।
২। পদার্থের ক্ষুদ্রতম গঠন একক এ্যাটম সম্পর্কে প্রথম বলেছিলেন দার্শনিক কণাদ আজ থেকে দুই হাজার ছয়শত বছর আগে, তিনি এর নাম দিয়েছিলেন অণু। তার শ'দুয়েক বছর পরে গ্রীসে এই ধারনাটি প্রচার করেন ডেমোক্রিটাস, তিনি তার নাম দেন এ্যাটম (অবিভাজ্য), তিনি তার কিছু বৈশিষ্টের কথাও বলেছিলেন। পরবর্তি আড়াই হাজার বছর এ্যাটমিজম ছিলো অবৈজ্ঞানিক কথা/ধারনা (হয়তো সে সময় অনেকে তাকে রূপকথাও বলতো)। কিন্তু অবশেষে সেই এ্যাটম আবিষ্কৃত হলো ডালটন কর্তৃক ও তার স্ট্রাকচার নির্ণিত হলো রাদারফোর্ড কর্তৃক। যা কণাদ-ডেমোক্রিটাসের বর্নণার সাথে বেশীরভাগই মিলে যায়।
৩। গণিতের প্যারালাল পসটুলেট-কে আড়াই হাজার সত্য বলে ধরে নেয়া হয়েছিলো। অথচ আড়াই হাজার বছর পর প্রামাণিত হলো যে তা ভুল (গণিত-ও ভুল করে)।
৪। তাপের কারন হিসাবে বিজ্ঞান বলতো 'ক্যালোরিক'-এর কথা, অথচ পরবর্তিতে প্রমাণিত হলো 'ক্যালোরিক' বলে কিছু নেই। (বিজ্ঞানও ভুল বলে)
৫। স্যার আইজাক নিউটন সৃষ্ট ক্লাসিকাল মেকানিক্স চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছিলো যে 'ফিলোসফি অব ডিটারমিনিজম' সঠিক। অথচ তিনশত বছর পর কোয়ান্টাম মেকানিক্স দেখালো 'অনিশ্চয়তা তত্ত্ব'।
৬। পবিত্র শবে মেরাজের ঘটনা 'সময়ের আপেক্ষিকতা'-র কথাই বলেছিলো (যা বহুকাল অনেকেই বিশ্বাস করতে চায়নি), অথচ শ'খানেক বছর আগে (মানে মিরাজ-এর তেরশত বছর পর) আইনস্টাইন গাণিতিকভাবে তা প্রমাণ করলেন, কিছুকাল পরে তা ব্যবহারিকভাবেও প্রমাণিত হলো।

১২ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:২০

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: সুন্দর একটি মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক সাধুবাদ জানিবেন।।
অনেক অনেক শুভিচ্ছা রইলো।।।।

৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪

সেলিম৮৩ বলেছেন: যিনি রুপকথার গল্প বলেছেন তিনি নিজেকে খুব অাধুনিক এবং বর্তমান যুগের একজন চক্ষুমান, সচেতন এবং যুগোপযোগী মানুষ হিসাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেন।
অামি দেখতে পাচ্ছি, উনি একজন অন্ধ এবং অকৃতজ্ঞ মানুষ।
উনার সবচেয়ে বড় অজ্ঞতা, উনি মানুষ হিসাবে নিজের অস্তিস্ব এবং পরিণতি সম্পর্কে একেবারেই বে-খবর।
একজন চক্ষুমান মানুষ যদি তার নিজের শরীর নিয়ে কয়েক মিনিট চিন্তা করে তবে সে কোন বৈজ্ঞানিক যুক্তি ছাড়াই অাল্লাহর কাছে মাথা নোয়াতে বাধ্য হবে।
কেউ যদি মনে করে দুনিয়ায় এসেছি এমনি এমনি, মরে যাবো এবং মাটির সাথে মিশে যাবো-অার কিছু নেই।
সত্যিই বলতে কি, এরা অত্যান্ত নির্বোধ এবং হতভাগ্য।
এদের সামনে যেদিন সত্য প্রকাশিত হবে -তখন এরা হতবিহব্বল হয়ে পড়বে। চোখ বিস্ফারিত হয়ে যাবে। কিন্তু শুধু অাফসোস করা ছাড়া কিছুই করার থাকবেনা।
হে, অাল্লাহ এদের হেদায়েত দান করুন।

৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:০৮

মহা সমন্বয় বলেছেন: অনেক বিজ্ঞান সম্মত পোস্ট, ভাল লাগিল। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.