নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাদা_চোখ

মোস্তাক_আহম্মদ

আমি মোস্তাক, সাদা চোখেই সব দেখতে পছন্দ করি।

মোস্তাক_আহম্মদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা কি মগের মুল্লুকে বসবাস করছি!!

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

"তল্লাশি চৌকিতে অন্তত একটি অস্ত্র গুলিভর্তি থাকতে হবে এবং আক্রান্ত হলে অনুমতির অপেক্ষা না করেই গুলি চালাতে হবে।"

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/675109

প্রথম আলোর এই নিউজে দেখা যাচ্ছে পুলিশ আক্রান্ত হলে অনুমতির অপেক্ষা না করেই গুলি চালাতে পারবে!

এটা কিভাবে প্রমানিত হবে যে পুলিশ আক্রান্ত ছাড়াই যদি গুলি করে?

মগের মুল্লুকের শাষন আমলের কথা শুনেছি, কিন্তু দেখি নাই। এখনতো তাই দেখা লাগছে।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯

খোলা মনের কথা বলেছেন: সামনে ভাল কিছু দেখার সৌভাগ্য আপনার জুটে গেল আরকি

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩

মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন: ভাল কিছু?

২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৩

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: তাহলে কি করবে? সন্ত্রাসীরা এসে আগে বলবে ভাই এ্যাটাক করবো, পিস্তলে গুলি ভরেন?

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন: এটা কিভাবে প্রমানিত হবে যে পুলিশ আক্রান্ত ছাড়াই যদি গুলি করে?

৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: কেউ সধারন মানুষের কি হবে তা নিয়ে আর ভাবে না

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪১

মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন: দুঃখজনক হলেও সত্য

৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০২

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: লেখক বলেছেন: এটা কিভাবে প্রমানিত হবে যে পুলিশ আক্রান্ত ছাড়াই যদি গুলি করে?

কি জন্য আপনাকে এমনি এমনি গুলি করবে? আর গুলি করার ইচ্ছা থাকলে পুলিশ আপনাকে আগেও গুলি করতে পারতো, যার প্রমান হলো ক্রসফায়ার। এ্যাটাকড্‌ হলে পুলিশ গুলি করার পারমিশন নিয়ে আসবে, তারপর অস্ত্রে গুলি ভরবে এরকম সিস্টেমতো বাস্তবসম্মত না। জঙ্গীরা ততক্ষন অপেক্ষা করে থাকবে এটাতো আশা করা যায়না। আবার জঙ্গীরা পুলিশকে আর এ্যাটাক করবেনা, সেটাওতো সাম্প্রতিক ঘটনাবলী দেখে আশা করা যাচ্ছেনা।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন: - টাঙ্গাইলের কালিহাতিতে পুলিশের গুলিতে ৪ জন নিরাপরাধ মানুষ খুনের কথা এম্নেতেই ভুলে গেলেন ভায়া।

৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: পুলিশ তো আত্মরক্ষার জন্য গুলি চালাতেই পারে। এরজন্য আলাদা কোন হুকুমের কি প্রয়োজন ছিল? আশ্চর্যের কথা হল, আশুলিয়ার সেই চেক পোস্টে থাকা অন্য তিন পুলিশ সদস্য কিছুই করে নাই, উল্টো তারা পালিয়েছে! নিজেদের আক্রান্ত সঙ্গীদের বাঁচানোর কোন চেষ্টাই করে নাই।

আমাদের ধারণা মোতাবেক আমরা ধরে নিতে পারি যে এই সব পুলিশ সদস্য ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে এসেছে, তাই তারা কিছুই করবে না। প্রতিটি নিয়োগের পেছনে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ থাকে বলেই কোন পুলিশ সদস্য আগ বাড়িয়ে কিছুই করতে চায় না। এম্পি বা মিনিস্টারের লোক হয়ে থাকে এই সব পুলিশগুলা।

ফলে প্রশ্ন আসে, যারা নিজেরা নিজেদের রক্ষা করতে পারে না, কি ভাবে আশা করি যে তারা সাধারণ জনগণকে রক্ষা করবে?

৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬

মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন: বনানী-ব্রাক সেন্টারের পুলিশগুলি মটর-সাইকেল/সিএনজির ব্যাগ হাতানো ও কাগজ চেকিংয়ে ব্যস্ত থাকে, সিকিউরিটি চেকিং করবে কখন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.