নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।
রান্না বিষয়ক ব্যাপারে একজন পেশাদার শেফের সাথে আলোচনা হচ্ছিলো। শেফের সাথে আলাপ হচ্ছিলো। সুনির্দিষ্ট করে বললে আলোচনার বিষয়বস্তু ছিলো কাবাব এবং এর আসল স্বাদের সাথে কিভাবে মানুষকে পরিচিত করানো যায়। বর্তমান সময়ে ভারতীয় খাবার সারা বিশ্বে একটি নিজস্ব সুপরিচিতি বা ব্যান্ডভ্যালু তৈরী করেছে। তাদের এই খাদ্য বিপননে কাবাব একটি বিশাল ভুমিকা পালন করে। মোঘলদের নাম ভাঙ্গিয়ে ভারতীয়রা কাবাবের উৎপত্তিস্থলকে প্রায় নিজেদেরই বানিয়ে ফেলেছে এবং অধিকাংশ মানুষ ও পেশাদার রান্না সংশ্লিষ্ট সকলেই কম বেশি এই তত্বে বিশ্বাস করে।
কিন্তু ইতিহাসবিদদের মতে বাস্তবতা ভিন্ন। কাবাবের উৎপত্তিস্থল কোনভাবেই ভারতীয় উপমহাদেশ নয়। আসল ব্যাপার হচ্ছে, আগুন আবিষ্কার হওয়ার পর থেকে মানুষ যখনই পুড়িয়ে মাংস খাওয়া শিখল, তখনই মুলত কাবাবের ধারনা জন্ম নেয়।
পরবর্তীতে দেখা যে, পৃথিবীর যে অঞ্চলগুলোতে নিজস্ব মশলা এবং তেল ছিলো, সেখানেই এই পোড়ানো মাংসের বিভিন্ন স্বাদ আবিষ্কৃত হয় যা ছিলো প্রকৃতপক্ষে কাবাবের আদিরূপ। তৎকালীন এশিয়া অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে প্রাকৃতিকভাবেই নানা রকম স্বাদবর্ধক উদ্ভিদের প্রাচুর্য্য ছিলো। এই সকল স্বাদবর্ধক উদ্ভিদ থেকে প্রাপ্ত ফল, ছাল এবং পাতাই পরবর্তীতে মশলা হিসেবে সুপরিচিত লাভ করে। একটা সময় পোড়ানো মাংসে এই সকল মশলার ব্যবহার শুরু হয়। এইভাবে সকলের অলক্ষ্যে শুরু হয় 'কাবাব' নামক পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয় খাবারের পথচলা।
আসুন এবার সুনির্দিষ্ট ইতিহাসে যাই। ইউরোপ যেখানে এশিয়ায় মিশেছে সেই অঞ্চলটির নাম তুরষ্ক। ভৌগলিকভাবে প্রাকৃতিক আর্শিবাদতুষ্ট এই অঞ্চলে নানা ধরনের মশলার গাছ এবং ব্যবহার ছিলো। এই অঞ্চলে খুঁজে পাওয়া 'কাইসা-ই-ইউসুফ' নামক একটি প্রাচীন লিপিতে ১৩৭৭ সালে প্রথম কাবাবের কথা শুনতে পাওয়া যায়। তার্কিশ সৈন্যরাই প্রথম সময় বাঁচাতে সদ্য শিকার করা পশুর বিভিন্ন মাংশল অংশ তরবারীর আগায় ঢুকিয়ে আগুনে পুড়িয়ে খেতো।
এটাই ছিলো আধুনিক কাবাবের আদিরূপ। তবে সম্প্রতি স্যান্তোরিনির গ্রিক আইল্যান্ডের আক্রোতিরিতে খননকাজ চালানোর সময় খৃষ্টপূর্ব সতেরো শতাব্দীর একধরনের সমান্তরাল দুই পায়া বিশিষ্ট একটি চুলা আবিষ্কার হয়েছে, যার সাথে বর্তমান কাবাব বানানোর কয়লার চুলার প্রায় শতভাগ মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
সেই হিসাবে কাবাবের জন্মস্থান নিয়ে দ্বিধায় পড়তে হয়। সন্দেহটা আরো বাড়িয়ে দিয়েছেন মহাকবি হোমার। তিনি তাঁর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ ইডিয়াডে কয়েক পিস ঝলসানো মাংস পিন্ডের কথা উল্লেখ্য করেছেন।
যেহেতু কাবাব খুবই প্রাচীন একটি খাবার, তাই পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে একে বিভিন নামে ডাকা হয়। কোথাও বলা হয় কেবাপ, কেবোব আবার কোথাও বা কিবোব। আবার কোথাও বলা হয় কেবাভ আর কিছু জায়গায় বলা হয় কেবাবী। কাবাব কথাটার আসলে আরামাইক ‘কারব্ববা’ থেকে এসেছে যার উৎস “আকাদিয়ান কাবাবু” মানে আগুনে পোড়ানো বা ঝলসানো। কাবাবের বর্তমানের রূপ কিন্তু একদিনে আসে নাই, কালের আবর্তনে মানুষের ইতিহাসের সঙ্গে সঙ্গে বিবর্তন ঘটেছে কাবাবেরও এবং বর্তমানে গোটা পৃথিবী জুড়ে কাবাবের বিভিন্ন রূপ ছড়িয়ে আছে |
ভারতীয় উপমহাদেশে সনাতন ধর্মাবলীদের জীবন আচার এখানে প্রচলিত বিভিন্ন খাবারের উপর প্রভাব বিস্তার করেছে। ফলে একটা সময় যখন ভারতে মুসলিম সাম্রাজ্যের যখন বিকাশ ঘটে - তা একদিকে যেমন সমাজ ব্যবস্থায় কিছুটা পরিবর্তন আনে, তেমনি প্রচলিত খাবার ব্যবস্থায়ও কিছুটা পরির্বতন আসে। ভারতীয় সমাজে প্রচলিত মাংস গেঁথে আগুনে পুড়িয়ে খাওয়ার এই রেওয়াজ পরবর্তীতে মোঘলদের হাতে পড়ে একটি শিল্পে পরিনত হয়।
এবার চলুন ১৮'শ থেকে ১৯'শ শতাব্দীর মাঝামাঝি কোন এক সময়ে তুরুষ্কের বুরসা শহরে যাওয়া যাক। এটা তুরষ্কের আনাতোলিয়ার অন্যতম বড় শহর। আনাতোলিয়াকে বলা হয় কাবাবের রাজ্য। তো এই আনাতোলিয়ার বুরসা শহরে ইস্কান্দার এফেন্দি নামক এক ভোজন রসিক ব্যক্তি ছিলেন যিনি পোড়ানো মাংসের একটি চমৎকার রেসিপি আবিষ্কার করেন।
(ইস্কান্দার এফেন্দি)
এই পদ্ধতিতে কচির ভেড়া অথবা গরুর অথবা মুরগীর মাংসকে সামান্য কিছু উপাদান দিয়ে মেরিনেশন করে লম্বা একটি কাঠির ভেতর প্রবেশ করিয়ে উলম্ব বা খাড়াভাবে স্থাপিত একটি কয়লার চুলায় ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে পোড়ানো হতো। পোড়া মাংসগুলো সাইড থেকে কেটে ফেলার পর পাওয়া যেত ভেতরের নরম ও সুস্বাদু অংশ। এই নরম মাংসের কিছু টুকরোকে বেকড রুটির ভেতরে দিয়ে সালাদ, লেটুস, পার্সলে টমেটো, পেঁয়াজ ইত্যাদি ও সস দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করা হয়। এইভাবে শুরু হয় দুর্দান্ত স্বাদের এক কাবাবের যা পরবর্তীতে তুরুষ্কের অন্যতম আইকনিক খাবারে পরিনত হয়। একদম শুরুর দিকে এই কাবাবকে ইস্কান্দার কাবাব হিসেবেই লোকে জানত। পরবর্তীতে এর নাম হয় ডোনার কাবাব যা চাহিদার দিক থেকে বর্তমান বিশ্বে শীর্ষে। উল্লেখ্য, তার্কিশ ভাষার ডোনার মানে ঘুর্ণয়মান। ডোনার কাবাব মানে ঘুর্ণয়মান কাবাব।
কাদির ন্যুম্যান নামে জনৈক ব্যক্তির হাত ধরে ১৯'শ সালের শেষের দিকে ডোনার কাবাব ইউরোপে বিশেষ করে জার্মানী এবং ইংল্যান্ডে দারুন জনপ্রিয় হয়ে উঠে।
যাইহোক, কাবাব নিয়ে এত কথা যখন ভাবছিলাম তখন সেই পরিচিত শেফ আমার রসনা বিলাসে এগিয়ে এলেন। কিমা করা মাংসে কুচি করা ধনে পাতা, লেবুর রস, অলিভ ওয়েল আর সামান্য কিছু গুপ্ত মশলা ব্যবহার করে ভালো করে মাখিয়ে ছোট ছোট বল আকৃতিতে শিকে পুড়ে যখন গনগনে কয়লার আগুনে পুড়তে দিলেন, তখন নিজের অজান্তেই আমার নিচের ঠোঁট নিজের জিভের ভেতর চলে গেল। কিছুক্ষন পর যখন কাবাবের গন্ধ বের হলো, তখন মিথ্যে ভদ্রতার মুখোশ খুলে করুন দৃষ্টিপাত করতেই, শেফ একটি মিষ্টি হাসি দিয়ে বললেন, আপনার জন্যই বানাচ্ছি।
পরিবেশিত কাবাবের উপর সামান্য লেবু চিপে, পেঁয়াজ, শসা আর টমেটো সহ পুদিনার চাটনিতে ডুবিয়ে মুখে ঢুকাতেই, আমি হারিয়ে গেলাম, অদ্ভুত আবেশে আমার চোখ বন্ধ হয়ে এলো। চারিদিকে শুধু আহ! আহ! ধ্বনি। কি চমৎকার নরম কোমল স্বাদ। উপযুক্ত অভিজ্ঞতা আর হাত ছাড়া এই জিনিস বানানো সম্ভব নয়। আরেক প্লেট চাইবো, তার আগেই শেফ মুচকি হেসে বললেন, বস! আজকে আর হবে না, এই গুলো তো বিজ্ঞাপনের জন্য বানিয়েছি। আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলে, আঙ্গুল চাটতে চাটতে অতৃপ্ত মনে বাড়ির পথ ধরলাম।
তথ্য কৃতজ্ঞতাঃ
কুয়ারা ডট কম, উইকিপিডিয়া
দ্য টেলিগ্রাফ, দ্য ইন্ডিয়া ইন।
ইউটিউব,
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আগে শিক কাবাব আমার ভালো লাগত। এখন অন্য ধরনের কাবাব বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: বিশাল তথ্য জানালেন অনেক ধন্যবাদ। বিশাল তথ্য জানালেন অনেক ধন্যবাদ। আরেক প্লেট চাইবো, তার আগেই শেফ মুচকি হেসে বললেন, বস! আজকে আর হবে না, এই গুলো তো বিজ্ঞাপনের জন্য বানিয়েছি। আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলে, আঙ্গুল চাটতে চাটতে অতৃপ্ত মনে বাড়ির পথ ধরলাম।
এই লেখাটুকো পড়ে মন খারাপ হয়ে আর কি করার নেন এই ছবি থেকে দুই এক পিছ খেয়ে তৃপ্তির ঢেকর তুলেন।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকায় তুর্কি, গ্রীক, লেবানীজ, উজবেক, ইরানী, আফগানী কাবাব জনপ্রিয়; বাকীরা এদের পরে।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: স্বাভাবিক। তুর্কি কাবাবের পর শুনেছি গ্রীক কাবাব নাকি বেশ ভালো। তবে আমার ইরানী আর আফজ্ঞানী কাবাব খাবার সৌভাগ্য হয়েছে। উজবেকদের ব্যাপারে শুনেছি। আমার এক কলিগের শশুরবাড়ি উজবেকিস্তানে। সামনে ঈদে দাওয়াত দিলো। দেখা যাক, কেমন সে টার স্বাদ!
৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: কাবাব সম্পর্কে অনেক তথ্য জানলাম। কোথাও পড়েছিলাম মোঘলাই খাবারের ঐতিহ্য আসলে কাবুলের ঐতিহ্য। এখন কাবাবের বিষয়টা জানলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া।
আর আপনার কাবাব মুখে দিয়ে চোখ বন্ধ করে হারিয়ে যাওয়া যেন আমি নিজে এইমাত্র দেখলাম।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মোঘলদের খাবারের ঐতিহ্য আসলে কাবুল নয়, ইরানিয়ান। পরে কাবুলের কিছু মিশ্রন হয়েছে।
আসলে ভোজনরসিক সকল মানুষ আমার মতই খাবে।
৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
কাবাব বিষয়ক চমৎকার একটি পোস্ট। লন্ডনে যাওয়ার পরই মূলত কাবাবের সাথে আমার পরিচয়; কিছুদিন রেস্টুরেন্টের কিচেনে কাজ করার ফলে অনেক প্রকার কাবাব চিনতে পারি, পাশাপাশি কাবারের মৌ মৌ গন্ধ আর স্বাদ আমাকে মুগ্ধ করে। তবে কাবাবের ইতিহাস জানা ছিল না।
তবে তুর্কি ডোনার কাবাব আমার সবচেয়ে প্রিয়। তুরস্ক, সিরিয়ার পাশাপাশি আরব দেশের রেস্টুরেন্টে হরেক রকম কাবাবের বেশ কদর আছে। হোয়াইট ব্রিটিশরা কাবাবের জন্য বলতে গেলে পাগল; এ ক্ষেত্রে তাদের প্রথম পছন্দ ভারতীয় (বাংলাদেশী) ও তুর্কি কুজিন গুলো।
আপনার দেওয়া কাবাবের ছবিগুলো চমৎকার লাগছে; অনেক ডেলিসিয়াস। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য। বাংলাদেশী খাবারের নিজস্ব কোন ব্যান্ডভ্যালু আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা তৈরী করতে পারে নাই। ফলে, বাংলাদেশী রেস্টুরেন্টকে ইন্ডিয়ান নাম দিয়ে চলতে হয়। তার্কিস কাবাব খুবই চমৎকার। ঢাকায় মাঝে মাঝে মেলা হয়। সেখানে গেলে পাওয়া যায়। তবে সত্যি বলতে তা আম জনতার নাগালের বাইরে।
৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪
জুন বলেছেন: কাল্পনিক কাবাব নিয়ে এতো দেখি এক বিশাল গবেষনা । তবে একটা সত্যি কথা বললে মাইন্ড কৈরো না কিন্ত সেটা হইলো, সেটা হইলো ডোনার কাবাব আমি কিছুতেই ভালোলাগাতে পারি নি
বিশেষ করে ভেড়ার মাংসের গন্ধটা
কত দেশে বিশেষ মিশরে কত রকম কাবাব খেলাম শেষতক ঘুরে ফিরে এসে আমাদের দেশি শিক কাবাবই ভালোলাগে
জালি কাবাব খেতে খেতে কাবাবের ইতিহাস পড়লাম আর তাতে অনেক ভালোলাগা রইলো
+
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় জুনাপা, আপনাকে আন্তরিক স্বাগতম। আমার মাইন্ড করার কিছু নাই আপা, ভেড়ার মাংসের একটা গন্ধ আছে, সেটা আমাদের দেশের অধিকাংশ লোকেরই পছন্দ হবার কথা না। তবে মেরিনেশন উপযুক্ত হলে এবং ঠিক ভাবে পোড়ানো হলে, সেটা সত্যি মুখরোচক। শিক কাবাব তো শিক কাবাবই। আপনার কি করিম'স এর শিক কাবাব ভালো লাগছে আপু?
৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪
সনেট কবি বলেছেন: কাবাবের প্রতি আমার আগ্রহ ছিলনা। আপনার পোষ্ট পড়ে আগ্রহ তৈরী হলো। এখন মনে হচ্ছে না খেলে আর চলবেনা। দেখি কোথায় পাওয়া যায়।
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। খেয়ে দেখুন। ভালো লাগবে।
৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দেখো দেখি কি কান্ড!!!
এমন রসালো বর্ণনা আর এমন সরেস ছবি দেখে তো জিভ ভিজে একাকার!
পোষ্টে +
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা। আহা!! এমন ভোজন রসিকই তো চাই!!
৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার এক নাম্বার পছন্দ গার্লিক নানের সাথে চিকেন শীষ কাবাব!
আমাদের এখানে একটা টার্কিশ রেস্টুরেন্টে দারুন বানায়, মুখে দিলেই একেবারে গলে যায়। সাথে গ্রীলড টমেটু আর স্মোকড পেপার। ইয়াম্মী!!!
আমি প্রায় সময়ই খাই। কাবাবের বর্ণনা দিয়ে তো ক্ষুধা লাগিয়ে দিলেন। আজ মনে হচ্ছে কাবাব না খেলে ঘুম আসবে না।
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আহা!! গার্লিক নান!! আর চিকেন শিশ কাবাব!!! একদম সালমান শাহ আর শাবনূরের জুটি!!
আপনি তো কিছুদিন আগে এই অঞ্চল থেকে ঘুরে এসেছেন। সম্ভব হলে কাবাব নিয়ে একটা পোস্ট দিবেন।
১০| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২১
সিগন্যাস বলেছেন: আহা একসময় এই কাবাবের জন্য যে কত ইউটিউব ঘেটেছি
তবে এখন আর কাবাব ভালো লাগে না । বড় হয়ে গেছি
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কাবাব খাওয়ার যে বয়স আছে, সেটা জানা ছিলো না।
১১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কাবাবের ইতিহাস পড়ে ভালোই লাগল। তবে এখানে একটা কথা বলা যায়, তা হলো ইস্কান্দারের রেসিপি অনুযায়ী কাবাব যখন খবুজ বা রুটির ভেতরে দেয়া হয় অন্যান্য উপকরণ সহ তখন সেটা হয়ে যায় সওরমা, যা আমার খুবই প্রিয় একটা খাবার
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: শর্মা আর ডোনার কাবাবের মুল পার্থক্য হচ্ছে স্থান। অর্থাৎ ডোনার কাবাব আরবে গিয়ে কিছুটা পরিবর্তিত হয়ে শর্মা নাম হয়েছে। আর রান্নার দিক থেকে বলতে গেলে সস আর সালাদের কাটিংটাই ভিন্ন। শর্মাতে সব কিছু কুচিয়ে বিশেষ শশ সহকারে পরিবেশন করা হয় আর ডোনারে সালাদের সব উপাদান আর মাংস প্রায় আস্তই থাকে।
১২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উৎপত্তি যেখানেই হোক, উপমহাদেশের মানুষ অনেক মজাদার খাবারের সাথে পরিচিত হয়েছে ভোজনরসিক মোঘলদের মাধ্যমে।
এজন্য প্রায় মুখরোচক খানার সাথে 'মোঘলাই' জুড়ে দেয়া হয়।
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যা, তা কিঞ্চিত সত্য বটে।
১৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৭
অচেনা হৃদি বলেছেন: কি আশ্চর্য! এই পোস্টে এতো সুন্দর সুন্দর কাবাবের ছবি দেখলাম, ভালো আধুনিক কাবাবগুলো খেতে ইচ্ছে করছে না, উপরে আদিম যুগের মানুষ যেগুলো খাচ্ছে ঐগুলা খেতে মন চাইছে।
দিনে দিনে আমার রুচি একদম আদিম হয়ে যাচ্ছে!
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাহ!! দারুন তো!! খুবই ব্যতিক্রমী এবং মৌলিক চিন্তা । হা হা হা। মাঝে মাঝে আমারও এমন ইচ্ছা করে।
১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আমার কাছে খানাপিনা খুবই সেনসেটিভ জিনিস কাভা ভাই! তাই সবসময় চেষ্টা করি জতনে রাখতে! প্রিয়তে নিয়ে গেলাম এই সুন্দর খাবার ও তার ইতিহাস! লেখাটি পড়ে আবার আসব!
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খাওয়া দাওয়া অবশ্যই খুবই সেন্সিটিভ বিষয়। যত্নের সাথেই খাওয়া উচিত।
১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: ইউরোপে প্রচুর তার্কিশ রেষ্টুরেন্ট আছে, তার্কিশ খাবার সারা পৃথিবিতেই জনপ্রিয় বিশেষ করে তাদের কাবাব!
আমার তাদের কাবাব দারুন লাগে, আমার বাসায় কাবার করার কয়লা থেকে শুরু করে সব সরঞ্জামই থাকে সবসময়।
তার্কিশ কাবাবের ভক্ত আমি, মাসে মিনিয়াম দু বার যাই পরিবারসহ তার্কিশ রেষ্টুরেন্টে কাবাব খেতে। রাইস, রুটি এবং বুরগুর নামের খিচুরির মত দেখতে এক প্রকার খাবারের সাথে কাবাব সার্ভ করে ওরা! তার্কিশ কাবাব পিজাগুলোও দারুন।
আমাদের খাবারো ইন্ডিয়ান খাবার নামে পৃথিবীতে একটি ব্যান্ড তৈরি করেছে। আমাদের অনেক খাবারই মোগলদের কাছ থেকে এসেছে। আগে আমি যেই দেশে থাকতাম সেখানে খাবারের শো হত, প্রতি বছর আমরা বাঙ্গালিরা স্টুডেন্টরা অংশ গ্রহন করতাম, দর্শক ভোট দিত খাবার খেয়ে, ইউনিভার্সিটি থেকে আয়জন করা হত এই অনুষ্টানের। ৩০/৩৫ দেশের মানুষ অংশগ্রহন করত, আগের দিন রাতে সবাই দেশী সমুচা, মুরগী, পুরি, মাংস রান্না করে নিয়ে নিয়ে যেতাম, পোর্টেবল চুলায় স্টলের ভিতরই পরোটা বানাতাম গরম গরম। এক দিনেই অনেক টাকা ইনকাম করতাম, সবাই পছন্দ করত আমাদের খাবার।
আমার কাছে তার্কিশ, কোরিয়ান, থাই এবং অবশ্যই আমাদের খাবার ভাল লাগে। কাবাবের বেলায় অবশ্যই আমার কাছে মনে হয় তুর্কি বেষ্ট, বাকিরা পড়ে আসবে!
কাবাবের ইতিহাস জেনে ভাল লাগল। ছবিগুলো লোভনীয় ।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমাদের খাবার ইন্ডিয়ান খাবার হিসেবে যদি নাম করে, তাহলে সেটা তো আসলে আর বাংলাদেশী ব্র্যান্ড হলো না। অথচ আমাদের দেশীয় কিছু খাবার আমাদের নিজস্ব ব্যান্ড হিসেবে বিবেচিত হতে পারত। স্পেশালি - বিরিয়ানি। আমার ব্যক্তিগত মনে, বাংলাদেশী বিরিয়ানী ইজ বেস্ট দ্যান ইন্ডিয়ান বিরিয়ানী। দুই একটা স্টেটে হয়ত ব্যতিক্রম পাওয়া যায়, তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমরা এগিয়ে আছি।
তার্কিস কাবাব নিয়ে সম্ভব হলে একটা পোস্ট দিবেন। শুভেচ্ছা রইল।
১৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১৫
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানুষ ঘুরেফিরে আদিমতায় ফিরে যায়। মাংস পুড়িয়ে খাওয়া আদিমতার প্রকৃত রুপ। কাবাব বা যে নামেই ডাকিনা কেন তাহলো আদিমতমার আধুনিক সংস্করণ । কাবাবে মাংস পুড়েনা পুড়ে সদ্য হত্যা হওয়া অন্য কোন প্রাণীর দেহ।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১৬
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বাপরে বাপ! এক কাবাবের পেছনে এতো গল্প! অনেক ধন্যবাদ জানানোর জন্যে।
আমি ব্যক্তিগতভাবে শিক কাবাব, নান রুটি এবং স্যালাদ খুব খুব খুব পছন্দ করি। দেশে থাকতে একবার সবাই রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছি, দেখা গেছে সবার শুরু করতে করতে আমার প্লেট শেষ! হাহা। আই এম ক্রেজি এবাউট শিক কাবাব। দেশের কিছু রেস্টুর্যান্টের কাবাব এখনো মিস করি।
অনেক ধন্যবাদ তথ্যবহুল এবং জিভে জল এনে দেওয়া পোস্টটির জন্যে।
হাসতে থাকুন সবসময়।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য রইল তার্কিশ শিক কাবাবের শুভেচ্ছা।
১৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আজকে ভালো লাগলো আপ্নার পোষ্টে এখন পর্রযন্ত কেউ সেফ হওয়ার রিকুয়েস্ট করেনি। তবে না করাই উত্তম এতে আপনার ব্লগিং এর মধ্যে ব্যাঘাত ঘটে।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: না করেছিলো, আমি মুছে দিয়েছি।
১৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৫
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: দারুন পরিশ্রমী পোস্ট ।ইচ্ছ কতদিন থেকে খাওয়া হয়না কাবাব।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
২০| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা ,
ডিলিসাস একটি পোস্ট , লেখার ধরনে আর ছবিতে পেশ করা কাবাবের রসে রসে !
"কাবাব মে হাড্ডি"র কথা শুনেছি, আপনার বদৌলতে এবার "কাবাব কি কান্ডি" ( কাবাবের যতো কান্ড ) শুনলুম ............
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা। প্রিয় আহমেদ জী এস ভাই। আপনাকে কাবাবের দাওয়াত রইল।
২১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩৫
ইমরান আশফাক বলেছেন: আমাদের দেশে শিক কাবাবে মসলার পরিমান অনেক বেশী দেয়, একদম কাঁদার মত থকথক করে। মাংসের চেয়ে মসলা বেশী মনে হয়। শর্মাও আমাদের দেশে খুব পার্ফেক্টলি তৈরী করতে পারে না।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সহমত। খুবই সহমত। অথচ এইভাবে জিনিসটা তৈরী করে না।
২২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অনেকদিন পর মনেহয় আপনাকে দেখলাম।
আমেরিকায় তুর্কি রেষ্টুরেন্টে ভাজাপোড়া মজাদার খাবার খেতে অনেক ভিড়।
তবে কাবাব বা গ্রীলকরা মাংশ প্লাস সালাদ মাঝে মাঝে মজাদার হলেও কাবাব ও মাংশ জিনিষটা আমাকে খুব একটা টানে না।
বাংলাদেশেও বিভিন্ন দাওয়াতে বিরানিতে কাবাবটা ফিরিয়ে দিতাম।
আমার পছন্দ মাছ। সবচেয়ে পছন্দ ইলিশ মাছ ভাজা। আমাকে মেছো বাংগালী বলতে পারেন।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি কাবাবের ফ্যান। তবে ইলিশ মাছের সামনে পড়লে ঝামেলা হয়ে যাবে। গরম ভাত আর ইলিশ মাছ ভাজার কোন তুলনা হয় না।
২৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৩৪
নতুন বলেছেন: কয়েকদিন আগে নিজে বাসায় কাবাব বানালাম।
রান্নার পরে দেখি পেয়াজের কুচি কচকচ করছে... লবন আর ঝাল একটু কম হয়েছে...
বউ একপিস খাইয়া আর খাইলো না... আমি বাকি গুলি শেষ করলাম...
কিন্তু বুঝতে পারলাম না... মাংস সেদ্ধ হইলো কিন্তু পেয়াজ কচকচ করলো কেন?
২৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মুরগীর মাংসের কাবাব করেছি কদিন আগে।
এক প্রকার ভালই লেগেছে।
সুন্দর ছবিময় পোস্ট। +++++
২৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কাবাব আমারও খুবই প্রিয়।নিজে নিজে কাবাব বানিয়ে খাওয়ার খুব শখ।
ভাল কাবাব বানানো শিখলে আপনাকে একদিন দাওয়াত দিব
২৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ছবিগুলো দিয়ে কাবাবের ওপর লোভ বাড়িয়ে দিলেন। আগে তো প্রায় প্রতিদিনই কাবাব খাওয়া হতো। বিশেষ করে শিক কাবাব আর সামি কাবাব। কিন্তু হার্ট এ্যাটাকের পর থেকে ডাক্তারের নিষেধ, বউয়ের নিষেধ, ছেলেদের নিষেধ, আত্মীয়স্বজনের নিষেধ, এমনকি বন্ধু ও পাড়া প্রতিবেশীদেরও নিষেধ। ব্লা ব্লা ব্লা।
একদিন খেলে বোধহয় কিছু হবে না, তাই না? ধন্যবাদ ভাই কাল্পনিক ভালোবাসা।
২৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: এক কথায় অনবদ্য।
২৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১৯
নতুন নকিব বলেছেন:
কাবাব নিয়ে তো রীতিমত উইকি বানিয়ে ফেলেছেন। কৃতজ্ঞতাসহ অভিনন্দন জানবেন, অনেক অনেক।
২৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮
তারেক ফাহিম বলেছেন: আমার কাছে শ্রাবনে কাবাব খেকে ভালো লাগে।
বিশেষ করে শিক
কাবাবের উৎপত্তির ইতিহাস জেনে ভালোলাগলো।
৩০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭
ধ্রুবক আলো বলেছেন: সুন্দর তথ্যবহুল পোষ্ট। মনে পড়ে গেলো, অনেক দিন কাবাব খাই না।
৩১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬
রাকু হাসান বলেছেন: ভারত তো আমাদের ইলিশ ও নিয়ে যেত চাইছিলো ,কাবাব ও নিজের করে নিল ! খুবই তথ্যবহুল একটি লেখা । +++ ,ইতিহাস টা জানলাম ,ব্যক্তিভাবে চাইবো আপনি লিখুন আরও ,নানান বিষয়ে ,পড়তে চাই । আমি সম্প্রতি সেফ হলাম ,সেটার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ,আপনাদের কাছে । আপনি বা অন্য মডুরা আমাকে এই সুযোগ করে দিয়েছে । শুভকামনা থাকলো ও দোয়া প্রার্থী
৩২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২
কাইকর বলেছেন: হাইরে কাবাব ।এই কাবাব খেতে নিয়ে ঝগড়া পাকিয়েছিলাম মায়ের সাথে।
৩৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৫
কল্পদ্রুম বলেছেন: ভুল সময়ে পোস্টটা পড়লাম।খিদে পেয়ে গেছে।
৩৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই পারলে মোগলাই পরাটার একটা জবরদস্ত রেসিপি দেন। মেলা দিন স্বপ্নে দেখতাছি কিন্তু কেমনে বানামু সেটা জানি না
৩৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৩১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ফিনিশিংটা মজার ছিল কাভা ভাই! শুরু থেকে শেষ কাবাবের যা বর্ণনা পেলাম তাতে আমি নিশ্চিত ভেজিটেরিয়ান রা এটা পড়লে বিশাল কিছু একটা মিস করবে। আসলে কাবাবের সামনে সবই ফিকে! পুরান ঢাকার সুতিকাবাবের কথা মনে পড়ে গেল। আহা! কি স্বাদের যে ছিল না!!!
৩৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪৩
সূচরিতা সেন বলেছেন: মূল লেখা এবং মন্তব্য সব মিলে সুন্দর কাবাবী আয়োজন ।
৩৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
তারেক সিফাত বলেছেন: কাবাব আর সাথে রুটি/পরোটা/না্ন আমার খুব প্রিয় খাবার। এই লেখা পড়ে এখনই খেতে ইচ্ছে করতেসে।
অনেককিছু জানলাম যা ছিল অজানা।
৩৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২৮
ইনাম আহমদ বলেছেন: খাবারের ছবি দেখলে খিদা লাগে
৩৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:০৮
মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: উৎপত্তি যেখানেই হোক কাবাব কিন্তু অনেক জনপ্রিয় খাবার। এবং আমার অনেক প্রিয়। তবে সঠিক উৎপত্তিস্থল আবিষ্কারকের স্বীকৃতি দেওয়া অবশ্যই প্রয়োজন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯
অন্তরন্তর বলেছেন: সব রকমের কাবাবই আমার পছন্দের। তারপরও শিক কাবাব আমার সবচেয়ে বেশি পছন্দের। এখন কাবাবের ইতিহাস জেনে আমার দরকার নেই কারন কাবাব খেতে হবে এই পোস্টের কারনে। খুব সুন্দর করে কাবাব বিষয়ক কথামালা লিখেছেন। অনেক ধন্যবাদ।