নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।
একুশে পদক - বাংলাদেশের একটি জাতীয় এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার। ভাষা আন্দোলন এর শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সালে এই পদকের প্রচলন করা হয়। সাবেক রাষ্ট্রপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান এই পুরুষ্কার চালু করেন।
ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, শিক্ষা, গবেষণা, ভাষা ও সাহিত্য, শিল্পকলা, সাংবাদিকতা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, সমাজসেবা এবং অর্থনীতি ইত্যাদি ক্ষেত্রে জাতীয় পর্যায়ে অবদান রাখার জন্য এই পুরুষ্কার দেয়া হয়। প্রতি বছর অনেক ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান এই পদকে ভুষিত হচ্ছেন।
এবার চলুন একটু ভিন্ন দিকে দৃষ্টিপাত করি।
ময়মনসিংহ মেডিকেলের মেহেদী হাসান খান নামের জনৈক ছাত্র ২০০৩ সালের ২৬শে মার্চ উইন্ডোজে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা লেখার জন্য একটি কীবোর্ড সফটওয়্যার আবিষ্কার করেন। বাংলা চর্চার সুবিধার্থে তিনি এই সফটওয়্যারটি বিনামুল্যে ব্যবহারের জন্যে প্রকাশ করেন। বিজয় দিয়ে বাংলা লেখা একটি সময় বেশ কষ্টসাধ্য ছিলো। কিন্তু উচ্চারণভিত্তিক (ফোনেটিক) বাংলা টাইপিং ব্যবস্থা থাকার কারনে অভ্র খুব দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে পড়ে। এমনকি নির্বাচন কমিশন জাতীয় পরিচয় পত্র প্রকল্পে বাণিজ্যিক বিজয় - এর পরিবর্তে বিনামুল্যের অভ্র ব্যবহার করেন।
এতে কম্পিউটারে বাংলা লেখার বাণিজ্যিক ক্লোজ সোর্স সফটওয়্যার ‘বিজয়’ এর স্বত্বাধিকারী এবং ‘আনন্দ কম্পিউটার্স' এর প্রধান নির্বাহী মোস্তাফা জব্বার প্রচন্ড ক্ষুব্ধ হন। কারন এতে তাঁর পাঁচ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়। তাছাড়া তৎকালীন সময়ে বিজয় কী বোর্ড নামে আলাদা কী বোর্ড ছিলো যার ব্যবসায়িক চাহিদাও ছিলো প্রচুর। কিন্তু অভ্র সফটওয়্যার প্রকাশিত হবার পর সামগ্রিক এই ব্যবসায় ধ্বস নামে। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবেই বিজয়ের মালিকপক্ষ ক্ষুদ্ধ হয়ে উঠে এবং অভ্র এর বিরুদ্ধে হ্যাকিং সহ কোড চুরি ইত্যাদির অভিযোগ আনে।
পরবর্তীতে ২০১০ সালের ১৬ই জুন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল অফিসে অনেক তথ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে অভ্র নির্দোষ প্রমানিত হয় এবং ব্যবসায়িক প্রেক্ষাপট থেকে মেহদী হাসান খান ও মোস্তাফা জব্বারের মধ্যে একটি সমঝোতা হয়। অভ্র ইউনিবিজয় লে আউট তাদের কী বোর্ড থেকে সরিয়ে নেয়।
বলা হয়ে থাকে বাংলা ভাষাকে ইন্টারনেটে সহজলভ্য করে তোলার জন্য, মানুষকে বাংলায় লেখার জন্য আগ্রহী করে তোলার জন্য অভ্র একটি যুগান্তকারী ইতিহাস সৃষ্টি করে। ফোনেটিক বাংলা টাইপিং এর কারনে অভ্র প্রবাদ সমতুল্য জনপ্রিয়তা অর্জন করে। মেহেদী হাসানের বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কারনে এমন চমৎকার একটি সফটওয়্যার সম্পুর্ন বিনামুল্যে ব্যবহারের জন্য তিনি প্রকাশ করেন। চাইলেই তিনি এর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা অর্জন করতে পারতেন। কিন্তু শুধুমাত্র বাংলাকে ভালোবেসে তিনি যে কাজ করেছেন তা জাতীয় পর্যায়ে স্বীকৃতি প্রয়োজন। ভুলে গেলে চলবে না - আজকে অভ্র না থাকলে আমরা এত সহজে বাংলায় লিখতে পারতাম না।
তাই একুশে পদক যেহেতু ভাষা শহীদের স্মরনে দেয়ার রীতি, সেহেতু অভ্র বা মেহেদী হাসান অবশ্যই একুশে পদক পাওয়ার শ্রেষ্ঠতম দাবিদার। তার চেয়ে আরো অনেক কম গুরুত্বপূর্ন কাজ করে এমন কি বিতর্কিত ব্যক্তিগণ একুশে পদকে মনোনিত হয়েছেন। কিন্তু অদ্ভুত কোন এক কারনে তিনি এখন পর্যন্ত একুশে পদকের জন্য মনোনয়ন পান নি। একজন সাধারন নাগরিক হিসেবে এই প্রশ্নটি আমার মনে এসেছে, এর কারন জানতে চাই। কোন মহলের চাপে অভ্রকে জাতীয়ভাবে মুল্যায়ন করা হচ্ছে না তা ভেবে দেখার সময় এসেছে।
সবশেষে, আমি দাবি জানাই - অভ্র এর প্রতিষ্ঠাতা মেহেদী হাসান খানকে একুশে পদকে ভুষিত করে প্রকৃত মেধাবী এবং দেশপ্রেমিক ব্যক্তিদের মুল্যায়ন করা হোক।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ব্লগারদের আরো মননশীল হতে হবে, চিন্তা ভাবনায় আধুনিক হতে হবে। তারপরই আপনার দাবি যথার্থতা প্রকাশ পাবে। প্রত্যাশা রইল আগামী বছর যেন তিনি পদক পান। অবশ্য সত্যিকার গুনীদের এই সব পুরুষ্কারে কিছুই আসে যায় না।
২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: অভ্র বাংলা ভাষা সহজে লেখার ক্ষেত্রে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করছে......
বাংলার প্রতি ভালোবাসার কারনেই মেহেদী হাসান খান এটাকে ওপেন সোর্স করেছেন......
আপনার সাথে একমত কাভা ভাই.......
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনি আমার চেয়ে এই সব বিষয়ে আরো ভালো জানেন বলেই বিশ্বাস!
৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৫
গরল বলেছেন: এই দাবির পক্ষে আমি আমার সম্পূর্ণ সমর্থন ব্যাক্ত করছি তবে এটা ততদিন হবে না যতদিন মোস্তফা যব্বার মণ্ত্রি থাকবে। কারণ মোস্তফা যব্বার নিজেই অভ্রর বিরুদ্ধে কেস করেছিলেন কারণ অভ্র তার বিজয়ের বিক্রি কমিয়ে দিচ্ছিল। আর আমরা ইউএনডিপিতে থাকা কালিন অভ্রকে সরকারি বাংলা সফটওয়ার হিসাবে প্রস্তাব করেছিলাম A2I এর মাধ্যমে। সেটা প্রধানমণ্ত্রির দপ্তর গ্রহণও করেছিল তবে এখন আর সেটা হবার কোন সম্ভবনা নাই।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: শুধু দুঃখ এবং আফসোস প্রকাশ করা ছাড়া আর কিছু বলতে পারছি না।
৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এতোদিনে যখন পাননি, এখন আর কোন চান্স নাই। মোস্তফা জব্বার তো এখন মন্ত্রী।
ঘটনা কিছুটা জানতাম, আপনার লেখায় বিস্তারিত জানলাম। খুব একটা আশ্চর্য হচ্ছি না, কারন গুনীর মর্যাদা না দেয়ার ঘটনা এর আগেও বহু ঘটেছে। আমরা জাতী হিসাবে আসলেই হতভাগা।
উনি একুশে পদক না পেলে আর কে পাবে......রাম-শ্যাম-যদু-মধুরা?
সামুর / ব্লগারদের তরফ থেকে এটা নিয়ে নিয়মিত লেখা প্রকাশ করা দরকার, যতোদিন না উনি এই পদক পান, ততোদিন পর্যন্ত।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এতোদিনে যখন পাননি, এখন আর কোন চান্স নাই। মোস্তফা জব্বার তো এখন মন্ত্রী। - একলাইনেই হয়ত সব কিছু বলে দিয়েছেন!!
৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩২
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
যদি সত্যিকার অর্থেই ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, শিক্ষা, গবেষণা, ভাষা ও সাহিত্য, শিল্পকলা, সাংবাদিকতা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, সমাজসেবা এবং অর্থনীতি ইত্যাদি ক্ষেত্রে জাতীয় পর্যায়ে অবদান রাখার জন্য এই পুরুষ্কার দেয়া হয়ে থাকে। তবে অভ্র এর
প্রতিষ্ঠাতা মেহেদী হাসান খানকে একুশে পদকে ভুষিত করে প্রকৃত মেধাবী এবং দেশপ্রেমিক ব্যক্তিদের মুল্যায়ন করা হোক। মেহেদী হাসান খান এর জন্য সঠিক ও যোগ্যতম ব্যক্তি। এতে কোন সন্দেহ নেই।
হ্যা, উনি ভাষার জন্য নতুন এক যুদ্ধ করেছেন। উনার শিক্ষা, গবেষণা, সকল প্রকার যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে বর্তমান সময়ের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। মানুষের হাতে এমন সহজভাবে বিনামূল্যে লেখার এক বিরাট মাধ্যমকে এনে দিয়েছেন। এমন মানুষই একুশে পদক পাওয়ার যোগ্য।
আপনার সাথে পূর্ণ সহমত জানিয়ে একই সুরে দাবী জানাই,
অভ্র এর প্রতিষ্ঠাতা মেহেদী হাসান খানকে একুশে পদকে ভুষিত করে প্রকৃত মেধাবী এবং দেশপ্রেমিক ব্যক্তিদের মুল্যায়ন করা হোক। .
৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৪
নাহিদ০৯ বলেছেন: মেহেদী হাসান এ অভ্র শুধু আমাদের জীবনকেই সহজ করেনি। সাথে সাথে মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় কে জাতী'র কাছে ভিলেইন বানিয়ে ছেড়েছেন।
একুশে পদক উনাকে দেওয়া হলে উনার সম্মান কতটুকু বাড়বে জানিনা, কিন্তু একুশে পদক নিয়ে মানুষের মনে একটা পজিটিভ ধারনা তৈরি হবে।
৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমিও একবার ভেবেছিলাম উনাকে নিয়ে লিখবো, আসলে একটা একুশে পদক মেহেদী সাহেবের প্রাপ্য।
৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪০
কিরমানী লিটন বলেছেন: সহমত আপনার সাথে। অবশ্যই তিনি পদকের যোগ্য। মেহেদী হাসান খানের একুশে পদক দেওয়া হোক। এটা উনার প্রাপ্য।
৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ব্লগারদের আরো মননশীল হতে হবে, চিন্তা ভাবনায় আধুনিক হতে হবে। তারপরই আপনার দাবি যথার্থতা প্রকাশ পাবে। প্রত্যাশা রইল আগামী বছর যেন তিনি পদক পান। অবশ্য সত্যিকার গুনীদের এই সব পুরুষ্কারে কিছুই আসে যায় না।
ব্লগার কারা?
যারা ভালো মানুষ। যারা দেশকে ভালোবাসে। যারা ধর্মের চেয়ে মানবতাটাকে বড় করে দেখে। আমি বাংলা একাডেমিতে চিঠি দিব। অবশ্যই চিঠি দিব।
গুনীজন বলেই তাদের পুরস্কারের দরকার আছে। যোগ্যলোকদের যোগ্য সম্মান দিতে হয়।
১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার পোষ্টের মাধ্যমে এরকম একটি বিষয়কে সামনে আনার জন্য নিঃসন্দেহে সাধুবাদযোগ্য । পাশাপাশি বিরল প্রতিভার অধিকারী মিস্টার খানকে এরকম পুরস্কার দিয়ে সম্মানিত করা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় । যদিও প্রতিভা কখনো পুরস্কারের পেছনে ছোটে না ; উনি চলবেন নিজস্ব ছন্দে । একটি বিষয় লক্ষণীয় যে পুরস্কার দাতা ও গ্রহীতার মেধা-মনন সব সময় এক হয় না । অমর্ত্য সেনকে মোদীর ভারত বুঝতে পারছে না । মিস্টার সেনের নামে মোদি এন্ড কোম্পানি বিভিন্ন কুৎসা রটাচ্ছে ; সেই ব্যর্থতার দায় নিশ্চয়ই অমর্ত্য সেনের নয় । কাজেই প্রতিভা নিশ্চয়ই বিকশিত হবে । পুরস্কার বা কোন উদ্দীপক কোন ভাবেই তাকে আটকে রাখতে পারে না।
শুভকামনা জানবেন ।
১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮
শেখ মফিজ বলেছেন: প্রচলিত কথা
যে দেশে গুণির কদর নেই
সে দেশে গুনি জন জন্মে না ।
১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৯
শেখ মফিজ বলেছেন: প্রচলিত কথা
যে দেশে গুণির কদর নেই
সে দেশে গুনি জন জন্মে না ।
১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ অপরাহ্ন কা ভা ভাই,
অভ্র একটা দুর্দান্ত আবিষ্কার। এটা নিয়ে কোন দ্বিমত থাকতে পারে না।
এই দাবির পক্ষে আমি আমার সম্পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করছি, যদিও এটা কখনই হবে না যতদিন মোস্তফা জব্বার সাহেব মন্ত্রী থাকবেন।
কোন রাজনৈতিক চিন্তা থেকে এটা আমি বলিনি। এটা চরম বাস্তবতা।
এই দেশে গুনী ব্যক্তিদের সম্মান হয় না। আপনার এই পোস্ট আবার এটাই ব্যক্ত করল।
ধন্যবাদ এত দারুন একটা বিষয় আমাদের সামনে নিয়ে আসার জন্য।
শুভ কামনা রইল!
১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৬
আমি মুক্তা বলেছেন: বাংলাদেশে এ আর এমন কি নতুন বিষয়। তবে ভেবেছিলাম হয়ত সত্যিই আমরা কিছুটা হলেও পরিবর্তিত হতে পেরেছি। কিন্তু এখন ভেবে পাচ্ছি না সত্যিই কতটুকু পরিবর্তন এসেছে আমাদের চিন্তা চেতনা ও তা প্রয়োগে। আপনার সঙ্গে সম্পূর্ণ সহমত। যদিও মেহেদী হাসান ভাই এ পদকের আশা করেন না কিন্তু তবুও তিনি আমাদের যা দিয়েছেন তার বিনিময়ে আমাদেরও উচিত তাকে এই পদকটি দিয়ে সম্মান জানানো।
১৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: অভ্র ব্যপকভাবে স্কুল , কলেজে, অফিস আদালতেও ব্যবহ্রত হচ্ছে। অভ্র ইউজ করছে না এমন কোন বাংলাদেশী কম্পিউটার ইউজার মনে হয় নাই। এদেশের বিতর্কিত একুশে পদক পাওয়ায় আসলে কোন প্রাপ্তি নাই। দিন শেষে মানুষ তাকেই শ্রদ্ধাভরে স্মরন করে এবং করবে, যিনি মানুষের কল্যানে অবদান রেখেছেন।
১৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মেহেদী হাসানকে জাতি পুরস্কৃত করবেন, যারা উনাকে সন্মান দিতে চাননি, তারা সন্মান পাবার যোগ্য নন।
১৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সহমত, আমিও দাবি জানাই - অভ্র এর প্রতিষ্ঠাতা মেহেদী হাসান খানকে একুশে পদকে ভুষিত করে প্রকৃত মেধাবী এবং দেশপ্রেমিক ব্যক্তিদের মুল্যায়ন করা হোক।
তবে আমি ভয়ে আছে এই ভেবে যে, বিজয় মন্ত্রীর রোষানলে পড়ে অভ্র মিয়া না আবার জেলের ঘানি টানে!!
১৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১
আরোগ্য বলেছেন: বাংলাদেশে জহরীর অভাব যে কিনা হিরক চিহ্নিত করে।
১৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭
প্রিন্স হ্যামলেট বলেছেন: মেহেদী হাসান এখনো তরুণ , তিনি হয়ত ভবিষ্যতে পাবেন। না পেলেও উনার আফসোস নাই।
২০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৭
হিংস্র ঈগল বলেছেন: যতদিন মোস্তফা জব্বার সাহেব মন্ত্রী থাকবন তত দিন উনার একুশে পদক পাওয়া হবে না। বরং কপাল খারাপ হলে দু-চারটা মামলাও খেয়ে যেতে পারেন। কারন এটাই আমাদের বাংলাদেশ। গুণীর কদর কখনোই করা হয় না এখানে।
২১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৫
করুণাধারা বলেছেন: একজন মানুষের সেবামূলক কাজের দ্বারা উপকৃত হচ্ছে লক্ষ লক্ষ মানুষ, অথচ তার অবদানের কোন স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি! এই অবদানের কথা জানিয়ে, তাকে একুশে পদক দেয়ার মাধ্যমে তার কাজের স্বীকৃতি দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আপনি এই পোস্টে।আপনার এই প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই; তবে দুঃখিত হচ্ছি এটা ভেবে, আসলে উনাকে কোন স্বীকৃতি দেয়া দূরে থাক বরং কিভাবে নাকাল করা যায় সেই চেষ্টাই করা হবে, যতদিন জনাব মোস্তাফা জব্বার ক্ষমতাসীন থাকবেন।
২২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা,
মেহেদী হাসান খানকে তার যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দেয়া নিয়ে আপনার এই প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাতেই হয়।
কোটি বাঙলা ভাষাবাসীদের, যারা এই "অভ্র" দিয়েই সোস্যাল মিডিয়াতে তাদের মনের ভাবটি প্রকাশ করে আসছেন, প্রকাশ করছেন, সামনেও প্রকাশ করবেন (অন্যদের ব্যবহার বাদই দিলুম) তাদের উচিৎ এখানে এই মিডিয়াতেই বাঁধ ভাঙা আওয়াজ তোলা----
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
২৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সহমত।
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
মেহেদী হাসান খানকে তাঁর যোগ্য ও প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে ....
২৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১২
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
জানি না কেন তাকে দেয়া হচ্ছে না
তবে আশা রাখি আগামী বার তাকে দেয়া হবে বলে আশা রাখি ।
২৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১২
সোহানী বলেছেন: ২০০৪/৫ এর দিকের কথা। তখন ইউএন এর আইসিটি প্রজেক্টে কাজ করতাম। জাব্বার সাহেবের সে জটিল সময়ে আমরা ক'জন বিডিওএসএন এর সাথে যুক্ত হই। এবং বিজয় ছেড়ে অভ্র এবং মাইক্রোসফ্ট এর অফিস ছেড়ে ওপেন সোর্স্এ কাজ শুরু করি। কতটা ভালোবাসা এবং নি:স্বার্থতা থেকে তিনি কাজ শুরু করেছিলেন তা আমি দেখেছি। চাইলেই তিনি জাব্বার সাহেবের মতো নিজের ছবি টাঙ্গিয়ে দিতে পারতেন অভ্রতে আর পকেটে পুরতে পারতেন বান্ডিল কিন্তু তা তিনি করেননি। জাব্বার সাহেবের কুটকৈাশলী চালকে তিনি রুখে দিয়েছিলেন শুধুমাত্র দেশের প্রতি ভালোবাসা থেকে। আর আমরা!!!!!!! সামান্যতম সন্মানও তাঁকে দিতে কত টালবাহানা করছি। এদেশ আসলে জাব্বার সাহেবদের জন্য জনাব মেহেদির জন্য নয়। তাই জাব্বার সাহেব মন্ত্রী হোন আর মেহেদি !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ধন্যবাদ কাভা ভাই বিষয়টি নিয়ে লিখার জন্য্ ক'দিন থেকেই ভাবছিলাম লিখবো বলে। কিন্তু সবার সাথে যোগাযোগ করে রেফারেন্স সহ এতো বছর পর লিখা একটু সময় সাপেক্ষ বটে।
২৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৫০
ল বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ভাই এত তথ্য বহুল একটা লিখা দেওয়ার জন্যে তাতে বুঝা যায় আপনার বিবেকের দায় অনেক বড়।
একসময় আমি নিজেও বাংলা লিখতে অনেক কষ্ট হতো এবং বাংলা টা প্রায় ভুলতে বসেছিলাম এই মেহেদী হাসান আমাকে আবারো বাংলা শিখাতে ও লিখতে সাহায্য করেছেন তাও ফ্রী তাই আমার শিক্ষক মেহিদ হাসানের একুশে পদক পাওয়া হোক সকলের চাওয়া।
ধন্যবাদ নিরন্তর প্রিয় ভাই।
২৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৫২
রাফা বলেছেন: আমি ব্যাক্তিগতভাবে বিজয় ব্যাবহারে স্বাচ্ছন্দ বোধ করিনা।বরং অভ্রই বেশি অবদান রেখেছে ।সবাই দেখি জব্বার মিয়াকে অন্তরায় মনে করছেন তার ২১শে পদক না পাওয়ার জন্য।
আপনার সাথে একমত হয়ে বলছি ২১শে পদকের যোগ্যতম দাবিদার তিনি।তাকে না দেওয়াটা পদকেরই অমর্যাদা ।মেহেদি হাসান খানকে পদক দিয়ে বরং এই পদকের মহিমাকে গৌরাবান্নিত করা সময়ের দাবি।
ধন্যবাদ,কা.ভালোবাসা -ব্লগে সোচ্চার হওয়ার জন্য।
২৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মেহেদী হাসান খান অভ্র আবিস্কার করে বাংলা ভাষার জন্য তুলনাহীন অবদান রেখেছেন। তাঁকে একুশে পদক না দেওয়াটা চরম হীনমন্যতার পরিচয়। আমরা যারা তাঁর আবিস্কারের সুফল ভোগ করছি, তাদের উচিৎ তাঁকে একুশে পদক দেওয়ার জন্য যে যেখানে লেখালেখি করছি সেখানে এ ব্যাপারে জোর দাবী তোলা। আশা করি, মেহেদী হাসান খান আগামী বছর একুশে পদক পাবেন।
২৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:২১
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সহমত।
৩০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯
ঋতো আহমেদ বলেছেন: সম্পূর্ণ একমত, আমিও দাবি জানাচ্ছি অভ্র এর প্রতিষ্ঠাতা মেহেদী হাসান খানকে একুশে পদকে ভুষিত করা হোক। প্রকৃত মেধাবী এবং দেশপ্রেমিক ব্যক্তিদের মুল্যায়ন করা হোক।
৩১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৮
টারজান০০০০৭ বলেছেন: সহমত !
৩২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জনাব মেহেদী হাসান খানকে একুশে পদক প্রদানের দাবী জানিয়ে ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছি। আশা করি, সকলেই এভাবে স্ট্যাটাস দিবেন। সবাই চেষ্টা করলে আগামী বছর খান সাহেবের প্রাপ্য সম্মান আদায় করা সম্ভব হতে পারে। এ ব্যাপারে এক বাক্যের একটি দাবীনামা সামুর উপরের দিকে স্টিকি করা যায় না?
৩৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পুরোপুরি ভাবেই সহমত ; প্রতিবার ই এমন প্রত্যাশা নিয়ে লেখালিখি হয়। দেখা যাক ভবিষ্যৎ।
৩৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: একুশে পদক তার স্ব মহিমায় উজ্জ্বল হোক যোগ্যদের তা প্রদানের মাধ্যমে।
চাটুকারিতা আর লবিংয়ের সিলসিলা বন্ধ হোক।
যোগ্যদের সন্ধানে প্রয়োজনে এক বছর আগে থেকে অনলাইনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম আহবান করা হোক। প্রাথমিক নির্বাচিতদের কর্ম, যোগ্যতা এবং বিস্তারিত তথ্য দিয়ে জনগণের মতামতের একটা পর্ব যুক্ত করা হোক।
তথ্য প্রযুক্তির এই উন্মুক্ত সময়ে বাংলা একাডেমী কেন বদ্ধ ঘরে বসে একুশে পদকের মতো সম্মানজনক পুরষ্কারের সিদ্ধান্ত নেবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে বাংলা একাডেমিতে্ও প্রযুক্তির ছোঁয়া লাগুক।
কা_ভা ভাইয়ের প্রতি টুপিখোলা অভিবাদন ইষ্যুটিকে তুলে ধরায়।
৩৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মেহেদী হাসান খান'কে কখনোই রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মানিতে বা কাজের যথাযথ মূল্য দেয়া হয় নাই। আমাদের দেশে আসলে শোঅফ না করলে, লবিং না করলে, চাটুকারিতা না করলে কিছুই মেলে না। তবে মেহেদী হাসান কিন্তু আপামর সাধারণ বাংলা ভাষাভাষী মানুষের হৃদয়ের মণিকোঠায় রাজত্ব করবেন। এক সময় তার এই যুগান্তকারী কাজের স্বীকৃতি মিলবেই।
ধন্যবাদ আপনাকে যৌক্তিক দাবী সম্বলিত চমৎকার এই লেখাটি সামনে আনার জন্য। ভাল থাকুন প্রিয় মডু, অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
৩৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: প্রতিবারই আশায় থাকি, এবারও নিরাশ হলাম। আগামীবারের আশায় থাকলাম।
৩৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১০
আখেনাটেন বলেছেন: ছাত্রজীবনে মোস্তফা জব্বার সাহেবের প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে সেমিনারে অংশগ্রহন করে উনার বাগাড়ম্বর শুনে বিরক্তই হয়েছিলাম। উনি নিজেকে দেশী বিল গেইটস ঘোষণা করে বসেছিলেন। এমএস অফিস বিক্রি করে গেইটস সাহেব যেমন কাড়ি কাড়ি টাকা উপার্জন করেছেন, উনিও বিজয়ের মাধ্যমে এরকমই কিছু চিন্তা করেছিলেন দেশীয় পরিমণ্ডলে।
কিন্তু উনার এই বাড়া ভাতে ছাই ঢেলে দিয়েছেন মেহেদী ভাই। এ নিয়ে তো কম জল ঘোলা হল না। তবে একুশে পদকের আশা এখন না করাই ভালো যতদিন দেশী বিল গেইটস.......।
৩৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সম্ভবতঃ ২০১০ সালে এই দাবি নিয়ে আমি এই ব্লগে একটি পোস্ট দিয়েছিলাম। ফেসবুকে খুলেছিলাম একটি পেজ।
আমার পোস্টে অনেকেই সহমত জানিয়েছিলেন । পোস্টটি এখানে দেয়া হলো।
Please read
৩৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৫
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: আখেনাটেন বলেছেন: ছাত্রজীবনে মোস্তফা জব্বার সাহেবের প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে সেমিনারে অংশগ্রহন করে উনার বাগাড়ম্বর শুনে বিরক্তই হয়েছিলাম। উনি নিজেকে দেশী বিল গেইটস ঘোষণা করে বসেছিলেন। এমএস অফিস বিক্রি করে গেইটস সাহেব যেমন কাড়ি কাড়ি টাকা উপার্জন করেছেন, উনিও বিজয়ের মাধ্যমে এরকমই কিছু চিন্তা করেছিলেন দেশীয় পরিমণ্ডলে।
কিন্তু উনার এই বাড়া ভাতে ছাই ঢেলে দিয়েছেন মেহেদী ভাই। এ নিয়ে তো কম জল ঘোলা হল না। তবে একুশে পদকের আশা এখন না করাই ভালো যতদিন দেশী বিল গেইটস.......।
আমার বক্তব্যও এরকমই। মোস্তফা জব্বার সাহেবকে নিয়ে আমার অভিজ্ঞতাও অনেকটা এরকমই।
৪০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৫৪
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: মেহেদী হাসান অবশ্যই একুশে পদক পাওয়ার শ্রেষ্ঠতম দাবিদার।
...............................................................................................
আমি ও সহমত জানাচ্ছি,
তবে অন্য আরও প্রতিষ্ঠান থেকে তাকে সর্ম্বধনা দেয়া যতেে পারে ।
৪১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৫৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
বাংলার মসনদে যতদিন স্টিভ গেটস মন্ত্রী হিসাবে থাকিবে কিংবা তার পেট্রনাইজার দলটি; ততদিন কোন আশা দেখিনা একুশে পদক পাওয়ার। তবে অভ্রের জনক যদি গুগলের প্রাথম চিন্তাকরকের সানিধ্য অর্জন করিতে পারেন তবে দুই একটা পদক পাইলেও পাইতে পারেন যেমন করিয়া জনৈক কবি ফেসবুকে স্টাটাস দিয়া স্বাধীনতা পুরষ্কার বাগাইয়া নিয়েছন গতবছর।
৪২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি অনলাইন লেখক হতে পেরেছি কেবলই "অভ্র" এর জন্য। "বিজয় বাহান্ন" তে কখনোই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি নাই। অনলাইন লেখক থেকে একজন পাবলিশড অথর হতে পেরেছি, সেও তো অভ্রর জন্যই।
এই পোস্টের অন্যান্য আরো অনেক পাঠকের মত আমারও অভিমতঃ মেহেদী হাসান অবশ্যই একুশে পদক পাওয়ার শ্রেষ্ঠতম দাবিদার।
ধন্যবাদ, এমন একটি তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট যথাসময়ে এখানে প্রকাশ করার জন্য।
আপনার মা এখন কেমন আছেন??
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমি মনে মনে ভেবে রেখেছিলাম- এ বছর মেহেদি হাসান ভাই পাবেন।
কিন্তু না। সম্ভবত আগামী বছর তাকে দেওয়া হবে।
আমি গত দুই বছর ধরে জোর দাবী জানাচ্ছি- প্রতি বছর একজন ব্লগারকে একুশে পদক দেওয়া হোক। ব্লগাররা সমাজের আয়না। তারা সমাজের নানান ভালো মন্দ দিক প্রতিনিয়ত তুলে ধরছে তাদের লেখায়। অসংখ্য মিডিয়া ব্লগ থেকে লেখা নেয়।