নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তিন দশক যাবত মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবে প্রবাসী। \nতবুও আমি বাংলায় গান গাই

মোঃমোজাম হক

ভাল লাগে জোছনা রাতে মেঘ হয়ে আকাশে ভাসতে।

মোঃমোজাম হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেমন আছি সৌদি আরবে - অষ্টম পর্ব

২৮ শে জুন, ২০০৯ রাত ৩:৪২





তাবুক শহরে আমি



মোঃজারহীর সঙ্গে আমি



তিনমাস পেরিয়ে গেল খুব দ্রুতই।ছুটি শেষে আবারো সৌদি আরব চলে এলাম।এবার সব কিছুতেই একটু নুতন নুতন লাগছে।সারা শহর ভর্তি আমেরিকান সৈন্যতে সায়লাব হয়ে গিয়েছে।তারা নানা বাহারির আরবীয় দ্রব্য সামগ্রী কেনা কাটা করতে সমস্ত সপিংমল গুলোতে ঘুরে বেরাচ্ছিল। তাদেরকে লক্ষ্য রেখে দোকানীরা ডেসার্ট শিল্ড নামে উটের ছবির টি-সার্ট, কাচের গ্লাস,কাপ,লোগো, বিভিন্ন রকমের শো পিছ এমনকি ছোট ছোট শিশিতে বালু ভরে ডেসার্ট সেন্ড লিখে দেদারচে বিক্রি শুরু করলো।ওদিকে যে কোন দেশের কয়েনও(পয়সা)তারা এক ডলারে কিনে নিচ্ছিল।তখন মানি এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থা এতটা ব্যপক ছিলনা বলে ডলারে কেনা বেচা শুরু হয়ে গেল।তাতে রাতারাতি অনেক দোকানি আংগুল ফুলে কলা গাছও হয়ে গেল।



আমার বসও তার ব্যবসায়িক চিন্তাধারার উন্নতি ঘটানোর জন্য মিশর থেকে ছয় সাতজন নুতন ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে এলো।তাদেরকে আমার সঙ্গে পরিচয় করানোর সময় আমাকে বসের ডানহাত দেখিয়ে বলে দিল আমি তার কতোটা নিকটজন!যুদ্ধের সময় আমি কিভাবে তার সাথ দিয়েছিলাম সবই তাদেরকে আরবী ভাষায় বুজালো।তবে তারা এরপর থেকে আমাকে সমীহ করে চললেও সুনজরে যে দেখছেনা তা আমি টের পেলাম।এদিকে আগের ইন্ডিয়ান ইঞ্জিনিয়ার নাফিজ ও ফোরম্যান নুর আর ফিরে আসেননি।যুদ্ধের পর সমস্ত সৌদিরাই আমাদের বাংলাদেশীদের উপড় নেক নজর দিল,মানে আমাদের দেশের প্রচুর ভিসা বের হওয়া শুরু হলো,পক্ষান্তরে ইন্ডিয়ান ভিসা কমতে শুরু করলো। ইয়ামেন সরকার যুদ্ধে ইরাককে সমর্থন দিয়েছিল বলে তাদেরকেও নানা রকম শর্ত দিয়ে এদেশ থকে বিতারিত করা শুরু করলো।আর তাদের সেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গুলো কেনা শুরু করলো আমাদের বাংলাদেশী ভাইয়েরা।এদিকে বিভিন্ন ক্লিনিং প্রতিষ্ঠানে আগে কাজ করতো হাজার হাজার ভারতীয়, শ্রীলংকান ও মিশরীরা, সেখানেও আমাদের দেশী ভাইয়েরা হানা দিল(অবশ্য খুবই কম বেতনে)। ধীরে ধীরে এখানকার শ্রম বাজার বাংলাদেশীদের দখলে আসতে লাগলো।



মিশরীদের পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকেও ইঞ্জিনীয়ার ও বেশ কিছু টেকনিশিয়ান আমাদের এখানে নিয়ে আসা হলো।আমাদের চলতি প্রজেক্টগুলো নুতনদের বুজিয়ে দিয়ে আমি মিশরী ইঞ্জিনীয়ার মোঃজারহীকে নিয়ে সরকারী কাজ নেয়ার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়লাম।এ জন্য আমাদের সৌদি আরবের সব বর্ডার এলাকাতে ঘুড়তে হতো। কারন যুদ্ধের পর সৌদি সরকার সিদ্ধান্ত নিল তাদের সীমানা সুসংহত করতে হবে অর্থাত কাটাতারের বেড়ায় ঘিড়ে দেবে।জারহীকে নিয়ে আমি এইসব এলাকা সরজমিনে দেখে এসে তবেই টেন্ডারপত্র জমা দিতাম।সর্বপ্রথম আমাদের গন্তব্যস্থল ছিল তাবুক শহরের নিকট হালাত আল-আমার।জর্দান সীমান্ত এলাকা আমাদের আল-খুবার থেকে প্রায় ১৬০০কিঃমিঃ দুর।এটাই ছিল আমার প্রথম লং জার্নি (নিজে ড্রাইব করে),তাই এই ঘটনার কথা কিছুটা শেয়ার করি।আমার গাড়ীর ফুয়েল ট্যাঙ্ক ফুল করে বিকেল বেলা আমরা রিয়াদ হাইওয়ে দিয়ে রওয়ানা দিলাম,চার লেনের যাওয়া এবং চার লেনের আসা মিলিয়ে মোট আট লেনের বিশাল চওড়া লেনের হাইওয়ে।আপ ডাওন রোডের মাঝে কাটাতার দিয়ে ঘেড়া যাতে কোন গাড়ী ইচ্ছে মত দিক পরিবর্তন করতে না পারে। কেউ রিটার্ন করতে চাইলে নির্দিস্ট রাস্তা অতিক্রম করে ফ্লাইওভার দিয়ে ঘুড়ে আসতে হবে।এছারা উট বা ছাগল যাতে রাস্তার মধ্যে না এসে যায় তার জন্যও ক্যাটল ফেন্স বা কাটাতারের বেড়া রয়েছে। এছারা ইংরেজি ও আরবীতে বিভিন্ন সতর্কবানীর বোর্ড টানিয়ে রেখছে।তারমধ্যে স্পীড লিমিট ও রাডার দ্বারা ওভার স্পীড ড্রাইব সনাক্ত করা হয় হয় ইত্যাদি।আমরা গাড়ীতে উঠে গল্প শুরু করলাম, জারহী তার নিজের দেশের কথা বলে আর আমি আমার দেশের কথা। ক্যাসেটে নিচু ভলিয়্যুমে আরবী গান চলছে,গাড়ীতে ফ্লাস্কে চা ভরে নিয়েছিলাম যদিও কিছুক্ষন পরপরই পেট্রোল পাম্প ছিল,সেখানে চা সহ সবই আছে।রাত প্রায় আটটার দিকে আমরা সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের বাইপাস রোড অতিক্রম করে গেলাম।এরপরই আমার গাড়ী আস্তে আস্তে ঝাকুনি দিয়ে থেমে গেল।ব্যপার কি?চেক করে দেখি বেঞ্জিন(পেট্রোল) শেষ!আমরা অভিজ্ঞতা বিনিময়ে এতোটাই মশগুল ছিলাম যে সময় কিভাবে পার হয়ে গেছে টেরই পাইনি,তাছারা সাধারনত ২/৩দিন পর পর আমি ফুয়েল ভরি এভাবে তিন-সারে তিন ঘন্টায় শেষ হয়ে যাবে ভাবিনি,তাই ফুয়েল মিটারের দিকে তাকিয়েও দেখিনি।যাক রাস্তার পাশে হেজার্ড বাতি জ্বালিয়ে দাড়ানো মাত্রই এক সৌদি তার গাড়ী থামিয়ে কি হয়েছে জিজ্ঞেস করে একটু হাসলো,তারপর জারহীকে তার গাড়ীতে তুলে নিয়ে গেল।কিছুক্ষন পর একক্যান পেট্রোল সহ নামিয়ে দিয়ে চলে গেল।আজতক আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি সৌদি এবং পাকিস্তানীরা বিপদগ্রস্থদের এভাবেই সাহায্য করে।



মোটা লাইন দিয়ে আমাদের রাস্তাটা দেখানো হলো

আমরা সামনের পেট্রোল পাম্পে গিয়ে গাড়ী থামিয়ে একটি তুর্কি রেস্টুরেন্টে গিয়ে আমি কাফসা(মুরগীর রোস্টের সঙ্গে লাল ভাত)খেয়ে নিলাম।তারপর আবারো যাত্রা রাতের অন্ধকারে শুধু অন্যান্য চলন্ত গাড়ী আর কিছুক্ষন পরপর পেট্রোল পাম্প ছারা কিছুই দেখা যায়না।এভাবে গল্প সল্প করে শেষ রাতের দিকে ক্লান্ত হয়ে গেলাম। তাকিয়ে দেখি আমরা বুরাইদা বা আল-কাশিম নামক একটি শহরে এসে পৌচেছি।সেখানেই খুজে একটি থাকার হোটেল বের করলাম।মাত্র তিন ঘন্টা রেস্ট নিয়ে সকালের নাস্তা একটি মিশরী হোটেলে ফুল(শিমের বিচির ঘূটনী)খেয়ে আবারো চললাম।শহরের কথা একটু বলতেই হয়।দেখতে আমাদের দেশের সাভারের মতো লাল মাটির দেশ।প্রচুর ক্ষেত খামার আধুনিক কায়দায় চাষাবাদ হচ্ছে,নিজের চোখে না দেখলে ভাবা যাবেনা মরু দেশে এমন সবুজ ক্ষেতও আছে!তবে রাস্তাঘাট তখন এতোটা ভাল ছিলনা।আর হাইওয়ে ছেরে আমরা তখন লোকাল রোডে চলতে শুরু করেছি।তাই রাস্তা একদম সরু মাত্র দুইলেনের,বলতে গেলে আমাদের দেশের মতোই।



চলতে চলতে আমরা ঐতিহাসিক স্থান বদরের প্রান্তরে এসে গেলাম।ছোট বেলায় বদরের যুদ্ধের কথা বইতে পরেছি আর এখন নিজের চোখে দেখছি, আবেগ ধরে রাখা যায়না।আমার মতো জারহীরও একই অবস্থা।আমরা জিয়ারত শেষে আবারো রওয়ানা দিলাম,একটু পরই আমরা আরব সাগরের পাড়ে ইয়ানবু শহরে এসে গেলাম।সাগরের পার ঘেষে রাস্তা,সে এক সিনারি বটে,তখন এইসব ছবি উঠালেও ডিজিটাল ছিলনা তাই আমার কম্পিউটার পেজের সংগ্রহে সবগুলো ছবি নেই।ওদিকে জারহী চিৎকার করে বলছে একটু দুরেই সাগরের ওধারে আমার দেশ,সে রেডিও স্টেশন সার্চ করা শুরু করলো তার দেশের স্টেশন ধরার জন্য!এদিকে রাস্তায় রাস্তায় ছোট ছোট বাজার দেখে আমি গাড়ী থামালাম।সেখানে বিভিন্ন জাতীয় রংবেরঙ্গের মাছ বিক্রি হচ্ছে।এমনকি তাজা মাছ ভেজেও বিক্রি হচ্ছে।আমরাও ছিলাম খুব ক্ষুধার্ত তাই তিন কিলো(পিছ হিসেবে বিক্রি হয়না)মাছের অর্ডার দিয়ে বসে গেলাম। রুটি(খবুজ)দিয়ে সেদিনের সেই ভাজা মাছ(সমাক) খাওয়ার স্বাধ এখনো ভুলতে পারিনা।



খেয়ে দেয়ে আবারো পথ চলা,যদিও জারহী আমাকে হেল্প করার জন্য বেশ কয়েকবার গাড়ী চালানোর কথা বলেছে কিন্তু তার সৌদি ড্রাইভিং লাইসেন্স ছিলনা বলে এই দীর্ঘ রাস্তা আমি একাই চালিয়ে গেলাম।আমরা দুবা সমুদ্র বন্দর অতিক্রম করে বিকেল বেলায় তাবুক শহরে পৌছলাম। সেখান থেকে মাত্র ৯০কিঃমিঃ দুর হালাত আল-আমার বর্ডার।তাই আমরা এই বড় শহরেই হোটেলে রাত যাপনের সিদ্ধান্ত নিলাম।



হালাত আল-আমারের রাস্তায় আমি

পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আমরা হালাত আল-আমারের দিকে রওয়ানা দিলাম।এবার কিন্তু আবারো অবাক হওয়ার পালা।কারন এই দুদিন মরুভুমির ধু ধু বালু ,সবুজ ক্ষেত ও সাগড়ের পর এবার আমরা দেখতে পেলাম পাথুরে পাহাড়!!রাস্তার দুধারে শুধু পাহাড় আর পাহাড়!কোথাও কোথয়াও পাহাড়ের পাথর কেটে রাস্তা তৈরী করেছে সে এক আজব অবস্থা!এসব দেখতে দেখতে আমরা হালাত আল-আমার পৌছে গেলাম।(চলবে)

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +১৮/-১

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুন, ২০০৯ রাত ৩:৪৭

প্রজন্ম বলেছেন: প্যারা করে লিখলে ভাল করতেন।

২| ২৮ শে জুন, ২০০৯ রাত ৩:৫৯

মোঃমোজাম হক বলেছেন: মনে রাখবো ভাই

৩| ২৮ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৪:১৭

আহছানউল্লাহ বলেছেন: ভালো লাগল।লিখে যান...........

২৮ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৪:২৫

মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ২৮ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৪:৫৫

নাজিম উদদীন বলেছেন: পড়তেছি, বরাবরে মত ভাল লাগল।

২৮ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৫:২১

মোঃমোজাম হক বলেছেন: শুনে ভাল লাগলো

৫| ২৮ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৫:৫৯

ফেরারী পাখি বলেছেন: আপনার আগের পর্ব গুলোও মোটামুটি পড়েছি। অনেক অভিজ্ঞতা আপনার।

জানতে ভালোই লাগছে।

২৮ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৫:২২

মোঃমোজাম হক বলেছেন: মোটামুটি?

৬| ২৮ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৬:৩৪

শফিউল আলম ইমন বলেছেন: বেশ তো! লিখে যান, আমরা পড়ি।

৭| ২৮ শে জুন, ২০০৯ সকাল ১০:০০

অন্যরকম বলেছেন: +দিয়ে নিলাম প্রথমেই!

আপনি তাবুক গিয়েছিলেন? খুবই স্মৃতিময় শহর। আমার জীবনের প্রায় ১৪টি বছর কেটেছে এখানে। নস্টালজিক হয়ে পড়লাম! বাবার চাকরীর সুবাদেই গিয়েছিলাম সেখানে। কিছু বর্ণনা আমার এই ব্লগে পাবেন! Click This Link

লংড্রাইভের বর্ণনা ভাল লেগেছে। আমরা তাবুক থেকে মদীনা-জেদ্দা হয়ে মক্কা পর্যন্ত অনেকবার যাওয়া আসা করেছিলাম। ডুবাও গিয়েছি, সেই সাথে হেকেল এ জর্ডান বর্ডার, আল বেডা, মাকনা, তাইমা, হালাত আমার, ইয়ানবু, আলওয়াজ, ওমলেজ ও যাওয়া হয়েছে!

২৮ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৫:২৭

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমি কেবলই তাবুক গিয়েছি লেখাতে এতোটা আবেগ ,যদি বর্ননা দিতাম তাহলে কি হতো? অনেক শুভেচ্ছা রইওলো।

৮| ২৮ শে জুন, ২০০৯ সকাল ১০:০৮

ফিরোজ-২ বলেছেন: ভালো লাগল।লিখে যান...........

৯| ২৮ শে জুন, ২০০৯ সকাল ১০:১৬

অমাবশ্যার চাঁদ বলেছেন: ভাল লাগল। চলুক। +

১০| ২৮ শে জুন, ২০০৯ সকাল ১০:২৫

মাহবুব সুমন বলেছেন: দারুন লাগছে

১১| ২৮ শে জুন, ২০০৯ সকাল ১০:৩৯

মো: আজিজুল হক বলেছেন: ++ চলুক.............

২৮ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৫:৩০

মোঃমোজাম হক বলেছেন: একটূ ধাক্কা লাগবে! ধন্যবাদ।

১২| ২৮ শে জুন, ২০০৯ সকাল ১১:৫১

সাগর চক্রবতী বলেছেন: সাভারের কোথায় বাড়ি আপনার?

২৮ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৫:২৯

মোঃমোজাম হক বলেছেন: কেন,আমি কি ভুল লিখেছি?

১৩| ২৮ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: ভাল লাগছে বেশ-লিখতে থাকুন

১৪| ২৮ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৪১

নাজমুল আহমেদ বলেছেন: আপনার বর্ননা ভালো লাগছে

++++++++++++++

১৫| ২৮ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৫:৪০

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমার লেখা দেখছি অনেকেরই ভাল লাগছে! আমি ভাই শুধু আরব দেশের অভিজ্ঞতা আপনাদের শোনাতে চাই।আপনারা পড়লে আমি আরো লিখে যাবো।আপনাদের সহযোগিতাই আমার প্রেরনা।ধন্যবাদ আপনাদের সহ আরো যারা পড়েছেন
১।নাজমুল আহমেদ
২।শেরপা তপন
৩।মাহমুদ সুমন
৪।অমাবস্যার চাদ
৫।ফিরোজ-২
৬।সফিউল আলম ইমন

১৬| ২৯ শে জুন, ২০০৯ রাত ১২:৩৬

সাগর চক্রবতী বলেছেন: আমি কি বলেছি আপনি ভুল লিখেছেন?
আমার বাড়িও সাভার তাই জানতে চাইলাম।

১৭| ২৯ শে জুন, ২০০৯ রাত ১২:৩৭

সাগর চক্রবতী বলেছেন: আমি কি বলেছি আপনি ভুল লিখেছেন?
আমার বাড়িও সাভার তাই জানতে চাইলাম।

২৯ শে জুন, ২০০৯ রাত ১:৪১

মোঃমোজাম হক বলেছেন: সাভারের মাটি লাল লিখেছিলাম কিনা,তাই ! না ভাই আমি সাভারের নই,তবে গিয়েছি বেশ ক"বার।

১৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৮

ম্যাকানিক বলেছেন: ভাই আপনার এই লেখাটা পড়ে মন্তব্য না করে পারছি না।
বিশেষত ম্যাপ টা দেখে।
আরবদের অধিকাংশের ব্যাবহারের কথা মনে হলে আজ আট বছর পরেও মন খারাপ লাগে কিন্তু দেশটার কথা ো সামান্য কিছু মানুষের কথা মনে হলে নস্টালজিক হয়ে যাই।
আমি হাফর আল বাতিন থেকে বুরাইদা আল কাসিম হয়ে মদিনা মক্কা যেতাম প্রায় সপ্তাহেই।
আসার পথে রিয়াদ যুলফি হয়ে হাফর আল বাতিন।
আল কাসিম এর রিয়াদ রোডের পাশে ঠিক বাইরের অংশের মরুভূমির বালু অদ্ভুত বিভিন্ন রঙ এ সাজানো।
খুবই ঝর ঝরে বর্ননা
আরো লিখবেন আশা রাখি।

০৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৩৪

মোঃমোজাম হক বলেছেন: এতোদিন পরে!যাক আমারও আপনার মতো মনে হয়। সব গুলো লেখা পড়ুন এরই মাঝে লিখে ফেলবো।হাফর আল বাতেনে এখন আমার একটা প্রজেক্ট চলছে।

১৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:২৮

ওমর হািবব বলেছেন: ভাই! আপনি তাবুকের যেখানে দাড়িয়ে ছবিটি তুলেছেন তার থেকে কিছু দূড়েই আমার জন্ম... আপনার বদর এর বর্ণনা অনেক ভাল লাগল...
হালাত আল আমারাকে আমরা বলতাম হালাত আম্মার..
হয়ত আপনার আকাবা বর্ডার এও যাওয়া হয়ে থাকতে পারে.. ওখানে হাকেল সিটি এর কথা হয়ত মনে আছে...
দুবা - তাবুক রোড এর আকা বাকা রাস্তাও হয়ত ভাল লেগেছে..।
জীবনের প্রথম ১৮টি বছর এই জায়গায় কাটিয়েছি... এখনো মন পরে থাকে ঐ দেশের জন্য..
কেপসা অনেক মিস করি... :'(

০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:০৫

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমারও একটি ছেলে জন্ম নিয়েছে এদেশে।হয়তো সেও আপনার মতো একদিন অনুভব করবে।
আপনাকে ধন্যবাদ

২০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৩৯

ওমর হািবব বলেছেন: অবশ্যয় করবে... যদিও না করাই উত্তম..... @ লেখক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.