![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময় যেমন কারো জন্য ওয়েইট করেনা তেমনি
ইতিহাস ও কারো জন্য ওয়েইট করেনা।আজকের দিন ই আগামীকালের মানুষের কাছে অতীত,ইতিহাস। সময় যেমন পরিবর্তন শীল, ইতিহাস ও পরিবর্তন শীল। আমরা গত শত বছরের কম ইতিহাসের উপর বসবাস করছি ভাসমান হয়ে, তাই বলে কি পৃথিবীর বয়স শত বছরের কম? লাখ লাখ বছরের এই পৃথিবী আমাদের। ২শত বছর আগের ইতিহাস না জানা মানেই ইতিহাস যে পরিবর্তনশীল এটার প্রমান।
আগাছা ও ভেজিটেবল চারা দুইটা একনা, আগাছা এমনিই হয়, আর ভেজিটেবল চারা চাষ করতে হয়। যারা মানুষের নেতা ছিলো তারা একদিনেই আমাদের কাছে গ্রহণ যোগ্যতা পায়নি, বহু বছর লেগেছে তাদের, সমাজের সেবা করতে করতে তাদের নাম হয়েছে, আমাদের রিদয়ে নাম গেথে আছে তাদের, এই ওলড ইস গোলড গেথে যাওয়া নামের সমাজ সেবকরা আমাদের কাছে ভেজিটেবল চারার মতো, আর রাস্তাঘাটে আমাদের কারেন্টের খামবায় যাদের পলিথিন মার্কা ব্যানার দেখেন, তারা আর কারা হতে পারে আগাছা ছারা।।। ভেজিটেবল গাছের ফুল ও দেখতে ভালো লাগে আমাদের কাছে, আর আগাছার মাঝে সাপ,বেং ও মশার কামর ছারা আর কিিবা পাওয়ার আছে আমাদের??????
প্রতি যুগের খমতা যদি গত ৫০/১০০ বছরের উপর ডিপেনড করে টিকে থাকে প্রজাদের ভ্যাটের টাকার উপর তাহলে পরবর্তী ৫০/১০০ বছর পরে তো বর্তমান গঠনাবলী কে ইতিহাস করে তখনকার রাজারা ভোগ করবে প্রজাদের রক্ত।
এবার আসাজাক মূল বিষয়ে। যেভাবে খমতা হারাবে বর্তমান বাংলাদেশের আওয়ামীলীগ দল।
ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায়, সকল পরাজিতদেরই খমতার লোভে পেয়ে বসেছিলো, যারাই জয় করেছে আবার তারাই কারো না কারো কাছে পরাজিত হয়েছে, খমতার মিল রয়েছে, সূর্য, চাদ, ও সাগরের সাথে-- সূর্য উদয় হয় চাদের আশাশ, আর চাদ ঘূমিয়ে পড়ে সূর্যের আশায় + যারা সাগর মদেখেছে তারা বুজবে, জোয়ার এলেই পরে ভাটা হয়, ভাটাই আবার জোয়ার হয়ে আসে, একটা দেশের জনগন হলো জোয়ার আর ভাটা যার দারা হয়, ঐ পানি সরুপ।
নির্বাচনী আইন সংশোধন করা ঠিক হয়নি আওয়ামীলীগ এর, "না" ভোট বাতিল করা ভূল হয়েছে আওয়ামীলীগ এর।
৯০ থেকে ৯৫% ভোট যেই ইলেকশনে পড়ে ঐ টা নিয়ে বাংলাদেশীদের কোন কথা নাই, আপনারা কি করলেন যে, নির্বাচন হবে, ৫০% ভোটার ভোট না দিলেও আপনারা নতুন লুঙ্গি পরে ফেলেন। এই নিয়মটা কেন করা হয়েছে জানেন!! কারন বাংলাদেশীরা সিধা সাধা, সরল সহজ তাই, এইটা কোন ধরনের নিয়ম ভাই? (( একজনের মা মারা গেলে তার ছেলে মেয়ে আসার আগেই তারে কবর দিয়ে দেওয়া মার্কা নিয়ম))। আপনারা নিজেদের যা ভাবতেছেন আসলে আপনাদের তলায় কিছু নাই। আপনারা মাএা ছারিয়ে গেছেন। এই দেশে যারা রাজনীতি করে, তাদের সংখা সব দল মিলিয়ে ৫কোটি। আরে আমি ১২ কোটির পক্ষে কথা বলছি। এই আইন বদলাতে হবে, তানাহলে আপনারা যেই হারে নতুন নতুন নামের শেষে লীগ লাগাইতেছেন, আপনাদের কর্মীরা কয়দিন পর গরীবের ভীটা দখল করে বলবে, "" ১থেকে ১০ পজন্ত গুনমু কেও না আসলে এই ভিটা আমার""" এইরকম নিয়মেতো একটা ইলেকশন হয়েযেতে পারেনা। আজকেই দেখলাম, আপনারা নাকি স্কুলে ও ছাএলীগ চালু করতেছেন,। এটা করলে কি আওয়ামীলীগ পৃথিবীর ২৩৩টা দেশের পথ প্রদর্শক হয়ে যাবে নাকি? আপনাগো কামকাজ দেখলে মনে হয়, আপনারাই শাসক, আর কোন দেশে মনে হয় সেবক নাই এমন ভাব,, এতো পারেন তো জিডিপিতে ১নং দেশ হতে পারলেননা কেন? ১৫৬ নং এ কেনো? " না" ভোট বিষয়ে বলি---- Arrange marriage তো বুঝেন সবাই, আপনার বাপ মা আপনারে ২টা মেয়ে দেখাইলো বিয়ের জন্য, পছন্দ না হইলেও না করতে পারবেননা যতই চরিএ খারাপ হোক ২টার, করতেই হবে বিয়ে ২টা থেকে একটারে। কয় তরুন এই নিয়মে বিয়ে করবে শুনি? না ভোট অধিকার দিতে হবে বাংলাদেশীদের। বাংলাদেশীরা কিছু বলেনা বলে ভেবেননা তারা কাপুরুষ, এটা তাদের সৌজন্যবোধ, ৫২ এর পর থেকে বহুত মার্শাল ল জারি করে টিকতে চেয়েছিলো, বাংলাদেশীদেরকে ১৮ বছর ধমকানোর ফল পেয়েছে ৭১ এ, ঐটা ভুললে তো চলবেনা। পাকিস্তানি বাহিনীরা যাদের কে ধমকিয়ে ছিলো,ববর্তমানে জনগনরা তো আমরা ধমক খাওয়া বাংলাদেশীদের ই বংশধর।ঐ টাইমে ধমকাতো পাকিস্তানিরা আমগো পূর্বপুরুষ গো, তাদের বংশধরদের ধমকানো মানে তাদেরকেই ধমকানো।
পৃথিবীর সকল দেশের present সরকারের বাহিরের দলগুলা খুব ই মজবুত আমাদের গুলা ছারা, মজবুত না থাকলে দেশের আনাচে কানাচে মানুষের অধিকার হরন করে বিভিন্ন নামে চালিয়ে দেওয়া হয় সংবাদে। সকল দেশের জনগনের কল্যাণে উভয় দলকেই কাজ করতে হয়, যেই দল যখন বিরোধী দলে থাকবে তারাই নির্যাতীতদের দল হবে,এটাই সাভাবিক, হোক লীগ বা দল। বর্তমানের বাংলাদেশের সরকারি দলকে দেখলে হাসমু না কানমু বুঝতে পারতেছিনা। আওয়ামীলীগ এর জন্য আগে বিএনপির মাঠে ময়দানের রাজনীতিই ভালো ছিলো, তাদেরকে রোডে না দারাতে দেওয়াই আওয়ামীলীগের বিশাল ভুল হয়েছে, বিএনপি অভিমানে ঘুমের ওশুধ খাওয়ায় ঘুমে। কয়দিন আগে আওয়ামীলীগের কাজ ছিলো বিএনপিকে না দারাতে দেওয়া, আর এখন নিজেরাই নিজেদের কে দারাতে দিতেছেনা, বিএনপি আমলে লীগ নেতার নামে মামলা হলে লীগ নেতারা মানতে পারতেন, আর এখন, লীগ আমলে লীগ নেতাগো নামে লীগ নেতারাই মামলা করে। অতীতে যতো আসনে আওয়ামীলীগ ফেল করেছিলো নিজেদের ভিতরে ২দল ছিলো তাই, আর এখন সব আসনে ১০/১৫ ভাগে ভাগ হইয়া আছে সরকারি দল। হিংসা অনেক। নৌকা নমিনেশন পাবে একজন, বাকী ১৪ জন মিলে নৌকা ডুবিয়ে দিবে, সবাই বলবে, আমাকে নমিনেশন দিলোনা, দেখি কেমনে পাশ করে? নমিনেশন না পাওয়ারা তলতলে সতন্র ও অপর মার্কার হয়ে কাজ করবে,ফলে সরকারি দলের ভোট ভাগ হয়েযাবে ১০/১৫ ভাগে, এর ফাকে বিএনপি ঘূমিয়েই পাশ করে ফেলবে। বিএনপি যদি মাঠে গরম থাকতো তাহলে সরকারি দলে এতো ভাগ হইতোনা। আমরা ১২ কোটি খালি এই ছবিই দেখতেছি বুনিয়াদি বিষয়ের মতো। আর এর জন্য দায়ী থাকবে তারাই যারা নব্য আওয়ামীলীগের তালিতে নিজেরে বিরাট বড় নেতা ভাবে, আর দুর্দিনের আওয়ামীলীগদের নামে হয়রানি মামলা দিয়ে তাদের দৌরের উপর রেখেছে। এর ফল বিরাট আকার ধারন করবে এই দেশে। বিএনপি এলে নব্যরা নব্য বিএনপির নেতারে তালি দিবে, আর দুর্দিনের নৌকার নেতারা হয়রানির অভিমানে আর নৌকার দুর্দিনে কখনোই যাবেনা। বিএনপিও যদি নব্যদের তালিতে আসল নেতাদের সম্মান না দেয়,তাহলে পরবর্তী টার্মে তাদের ও একি ফল হবে। তখন দুই দলের আসল নেতাদের বলতে হবে, আম ও গেছে, ছালা ও গেছে, গাছ থেকে নামার সময় লুঙ্গী ও ছিরছে। আর নব্যরা দুই আমলেই নতুন লুঙ্গী পরে ঘূরবে। আর আমরা হলাম জনগন, আমগো আর কাজ কি, খেলা দেইখা সুধু বলা, জাতীয় একি দলের রুবেল ভালো বল করছে নাকি মাশরাফি? কিন্তু আরো ৯ জন যে জনগন হয়ে আছে এটা দেখিনা আমরা। (( কোন ভূল হলে খমা করবেন আমায়, আমি ছোট,। রাজনীতি দেখে যতটুকু বুঝেছি আমার মতো করে, ততোটুকু লিখেছে)))
©somewhere in net ltd.