![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা সাইকেল কিনবো টুকটাক এদিক সেদিকে যাওয়ার রিক্সা খরচ বাচাঁবার উদ্দেশ্যে। তবে বাজেট একেবারেই কম। ভাবছি CellBazar.Com অথবা Bikroy.com থেকে সেকেন্ড হ্যান্ড কিনবো।
তবে কনফিউজড গিয়ার ওয়ালা সাইকেল নাকি নন-গিয়ার সাইকেল সেটা নিয়ে। অনেকেই বলে কম বাজেটের গিয়ারওয়ালা সাইকেলে কদিন পরেই গিয়ারে সমস্যা করে । আর মাসে মাসে মেলা খরচ আর নন-গিয়ারে খরচ নেই বললেই চলে।
মূলত: , গিয়ার ওয়ালা সাইকেলের গিয়ার আমার অতটা দরকার পড়বে না, আমি এক গিয়ারেই চালাবো। তবে সাসপেন্সনটার প্রতি আমার আকর্ষনটা একটু বেশী। কারন চালিয়ে আরাম পাওয়া যায়।
তবে কেউ যদি মনে করে থাকেন ( যেহেতু আমি সেকেন্ড হ্যান্ড কিনবো ) আমার গিয়ার ওয়ালা সাইকেল না কিনে নন গিয়ারটাই কেন ভালো হবে তাহলে সাজেষ্ট করতে পারেন।
Hero Ranger Max Bicycle
Product Description
Frame Size: 18"
Rim Size: 26"
Steel Frame
Steel Rim
Brake: V Brake
Steel Mudguard
Rod Carrier
Round Chain Cover
Weight: 18 Kg
Color: RedBlue and Green
Model:Orginal Hero Ranger Max Model
Price Tk 6750.00
Prince Toronto Bicycle
Product Description
Weight: Total weight 19KG
Model name: Prince Toronto
Country of origin: Bangladesh
Accessories included: Front(white) and rear reflector (red), 2x wheel reflector (white), bell
Age group: Young adult plus
Brake lever details: SunRun Alloy levers
Brake type: ALHONGA Alloy V-Brakes
Crankset details: AMAR 48T steel cranks
Frame tubing material: Steel
Front brake details: Alloy V-brake
Handle bar details: Steel low rise
stand: JINHENGTONG Center alloy Stand
Number of gears: 18 speed (6×3)
Rear brake details: Alloy V-brake
Rear derailleur details: FIS MR-22(Falcon Index System), TAIWAN
Rear suspension: YH-400D 750lbs/in
Rim details: AERO V Double wall Rim
Wheel size: 26 wheel
Tire: Meghna 26×1.95 (54-559)
Price Tk 8000.00
আপনারা যারা এই সাইকেল দুটি সম্পর্কে জানেন তারা প্লিজ কমেন্ট করুন আর যদি সেম বাজেটের মধ্যে এর থেকে ভলো সাইকেল মর্কেটে থাকে তাহলে সেটাও সাজেষ্ট করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন আমি কিন্তু সেকেন্ড হ্যান্ড কিনবো।
আরো দুটি প্রশ্ন.......
১** সেকেন্ড হ্যান্ড সাইকেল কেনার সময় সাইকেলের কি কি দেখে কিনতে হবে ?
২** সাসপেন্সন কি কিছু দিন পর জ্যাম হয়ে নস্ট হয়ে যায়।
আপনাদের কমেন্টের দ্বারা আমার পাশাপাশি আরও অনেকে ব্যাপারটা সম্পর্কে জানতে পারবে তাই দয়া করে কমেন্টে কোনো কৃপণতা করবেন না।
ধন্যবাদ সবাইকে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬
মি.সিম্পলম্যান বলেছেন: দারুন পরামর্শের জন্য থ্যাংকস..........
সত্যিকার অর্থে বাজেট কোন ফ্যাক্ট ছিলো না।
মূল ব্যাপার হচ্ছে খুব বেশী চালানো হবে না এবং চুরির ভয়ে বেশী দাম দিয়ে কিনতে মন চায় না।
সাইকেল চুরি হলো কমোন ব্যাপার । তাই পুরান-ই কিনবো। হোক সেটা গিয়ার বা নন-গিয়ার।
২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২২
পাহাড়ী নদী বলেছেন: apni 2nd hand na kine prince rock cycle ti new kine felon 8500 diye. Pc theke dtls janabo.
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮
মি.সিম্পলম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ, ওয়েটিং ফর ইওর ডিটেইলস কমেন্ট..
সেকেন্ড হ্যান্ড কেনাটা কি খুব বেশী বোকামির মধ্যে পড়ে ?
৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩
অরণ্যতা বলেছেন: পুরাতন গিয়ার সাইকেল নিলে সাইকেলের নাম ভুলে যাবেন।
সাইকের দুই চাকার রিং, প্যাডেল+চাকা গজে কিনা দেখে নিবেন। সাইকেলের হ্যান্ডেল ও সামনের তিনটা রড খেয়াল ঠিক আছে কিনা দেখবেন।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩
মি.সিম্পলম্যান বলেছেন: ভাই একটু ডিটেইলস কমেন্ট করে জানান না।
৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:২২
পাহাড়ী নদী বলেছেন: ওকে ! আপনি যেমনটি চাচ্ছেন মোটামুটি সাইকেল চালাবেন, বাজেট কম থাকবে, সাস্পেনসন লাগবে, এইতো?
তাহলে মেঘনা কোম্পানির প্রিন্স টরেন্টো সাইকেলটি নতুন নিতে পারেন, সাইকেল আপনার বাজেটের মধ্যে সবচেয়ে ভাল হবে, নতুন ৮০০০ টাকা। এই সাইকেলে আপনি ডাবল সাসপেনসন পাবেন, উচু নিচু পথে বেশ আরাম দেবে, কিন্তু ডাবল সাসপেন্সন (সামনের চাকা, এবং পেছনের চাকায়) এর কারণে গতি কিছুটা কমে যাবে। তবে আমি এই সাইকেল চালিয়ে পাহাড়ি পথ মিলিয়ে টানা ৬৭ কিমি চালিয়েছিলাম, এবং ঘন্টায় গড়ে ২০ কিমি বেগে। এবং রেগুলার এই সাইকেল দিয়ে কমিউট করতাম।
এবার আসি আমার নিজের সাজেসনে। আপনাকে ৮৫০০ টাকায় কেন প্রিন্স রক নিতে বললাম? এই সাইকেল ওজনে হালকা, মাত্র সাড়ে ১৪ কেজি। রেগুলার সাইকেল চালাতে গেলে সাইকেলের ওজন একটা ব্যাপার। তারপর আসে গতি, এই সাইকেলে সামনের চাকায় সাসপেনশন আছে। কিন্তু পেছনে সাসপেনশন নেই।
এই সাইকেল চালিয়ে আমি বেশ আরামে ছিলাম।
পরে আপগ্রেড করে দামি সাইকেলে চলে যাই।
এবার আসি কেন সেকেন্ড হ্যান্ড সাইকেল না নেয়ার কথা বললাম। আপনি যে সাইকেলটি নিতে চাইছেন সেটি দেখতে 'সেইরকম' মনে হলেও চালাতে কিন্তু 'খবর' হয়ে যাবে! কারণ সাইকেলটি অনেক ভারী। আর এই দামে যেহেতু আপনি ভাল মানের নতুন সাইকেল ই পাচ্ছেন তাহলে সেকেন্ড হ্যান্ড কেন কিনবেন?
আপনার করা প্রশ্ন দুটীর একটির জবাব আশা করি উপরে পেয়ে গেছেন, আর গিয়ারের ব্যাপারে যেই প্রশ্নটি করেছেন সেটির উত্তর হচ্ছে , না সাইকেলের গিয়ার কিছুদিন পর নষ্ট বা জ্যাম হয়ে যায় ধারনাটি ভুল।
সাইকেলের গিয়ার যদি ঠিকমতো টিউনিং করা না থাকে তবেই কেবল সমস্যা হতে পারে, কিন্তু নতুন সাইকেল কেনার সময় ই সাইকেলের গিয়ার টিউনিং করে দেয়া হয়। সাধারন বাম হাতের গিয়ারে ৩ স্পিড এবং ডান হাতের গিয়ারে ৬ কিংবা ৭ স্পিড গিয়ার থাকে। সাধারন গতিতে আরামদায়ক ভাবে চালাতে বাম হাতের গিয়ার ২ এ রেখে ডান হাতের গিয়ার ৩ অথবা ৪ এ রেখে চালাবেন। উচু পথ বেয়ে উঠার সময় বাম হাতের গিয়ার ১ এ নিয়ে যাবেন, এবং উচু পথ বেয়ে উঠতে গেলে কিছুদূর আগে থেকে গিয়ার সিফট করে আসবেন। সমতলে বাম হাতের গিয়ার ২ এ রাখায় ভাল তবে আপনি গতি বেশী চাইলে বাম হাতে ৩ এ রাখতে পারেন। আরো কিছু জানতে চাইলে আমার ফেসবুক আইডিতে যোগাযোগ করতে পারেন, যতটুকু পারি হেল্প করার চেষ্টা করব।
ধন্যবাদ!
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৫
মি.সিম্পলম্যান বলেছেন: ধন্যবাদদদদদদদদদদদদদদদদদদদদদদদদদদদদ .....
আচ্ছা একটা ছোট কিন্তু কঠিন প্রশন করি।
ঢাকার অলি গলিতে এবং প্রয়োজনে মেইন রোডে চালানোই আমার লক্ষ্য। কোন রেসিং এর ইচ্ছাও নেই।
সেই ক্ষেত্রে নন-গিয়ার আর গিয়ার এর মধ্যে খুব বেশী কি কোন বেশ-কম লক্ষ করতে পারবো অর্থাৎ আমি যদি আপনার কাছে জানতে্ চাই যে এই কাজের জন্য আমি কোনটা কিনবো। গিয়ার অর নন গিয়ার। যদি গিয়ার আপনার উত্তর হয় তবে কেন নন গিয়ার নয় ? আর যদি নন গিয়ার আপনার উত্তর হয় তবে কেন গিয়ার নয়। মোদ্দা কথা হলো আমি ফোনিক্স এর ব্রিটিশ আমলের হ্যান্ডেল বাকানো সাইকেল চালিয়েছি.. ভালোই চলে আর স্পিডও ভালো তাই সেই দিক থেকে নন গিয়ার ভালো ঢাকার রাস্তার জন্য (কারন গিয়ার সিফ্টিং এর প্রয়োজনই তো দেখিনা , কারন আপনি উপরে বলেছেন " সাধারন বাম হাতের গিয়ারে ৩ স্পিড এবং ডান হাতের গিয়ারে ৬ কিংবা ৭ স্পিড গিয়ার থাকে। সাধারন গতিতে আরামদায়ক ভাবে চালাতে বাম হাতের গিয়ার ২ এ রেখে ডান হাতের গিয়ার ৩ অথবা ৪ এ রেখে চালাবেন। " ) নরমাল সাইকেল ও কি ঐ আপনার হিসাবের মত স্পিড দেয় না !! যেমন Hero Ranger Max সাইকেলটি।
http://www.bicyclebd.com/bike/hero-ranger-max/
ভাই অনেক কথা বলে ফেল্লাম।
এবার আপনার কমেন্টের উপর ভিত্তি করে সাইকেল কেনার ডিসিশন নিবো। সো প্লিজ কমেন্ট.. এন্ড নিড ইওর ফেসবুক আইডি. থ্যংকস।
৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২২
দি সুফি বলেছেন: অনেকেই বলে কম বাজেটের গিয়ারওয়ালা সাইকেলে কদিন পরেই গিয়ারে সমস্যা করে
কথা খুবই সত্য।
বাজেট বললে সাজেষ্ট করতে পারতাম। কম দামের ভিতর নিলে হিরো র্যাঞ্জার ম্যাক্সটাই নেন। ৮-১০ হাজার টাকায় যেসকল ডুয়াল সাসপেনশন বাইক বা ডিস্ক ব্রেকওয়ালা বাইক পাওয়া যায়, ভুলেও ওগুলো কিনতে যাবেন না। অল্পদিনেই পস্তাবেন।
মোটামুটি ভালো মানের ডুয়াল সাসপেনশন বাইকের দাম ৩৫-৪০ হাজারের উপরে!
আর পুরোনো সাইকেল কিনতে গেলে অবশ্য অবশ্যই দেখবেন বিক্রেতার কাছে সাইকেল কেনার ক্যাশমেমো আছে কিনা।
৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৩৯
পাহাড়ী নদী বলেছেন: "ঢাকার অলি গলিতে এবং প্রয়োজনে মেইন রোডে চালানোই আমার লক্ষ্য। কোন রেসিং এর ইচ্ছাও নেই।
সেই ক্ষেত্রে নন-গিয়ার আর গিয়ার এর মধ্যে খুব বেশী কি কোন বেশ-কম লক্ষ করতে পারবো অর্থাৎ আমি যদি আপনার কাছে জানতে্ চাই যে এই কাজের জন্য আমি কোনটা কিনবো। গিয়ার অর নন গিয়ার। যদি গিয়ার আপনার উত্তর হয় তবে কেন নন গিয়ার নয় ? আর যদি নন গিয়ার আপনার উত্তর হয় তবে কেন গিয়ার নয়। "
চট্টগ্রামের অলিতে গলিতে, মেইনরোডে, পাহাড়ি পথে, সাগর পাড়ে, এবড়ো খেবড়ো রোডে সবখানেই সাইকেল চালাই আমি। এবং আমি নিজেও রেসিং করিনা।
গিয়ার এবং নন গিয়ার সাইকেলে পার্থক্য টা আকাশ পাতাল। গিয়ার সাইকেল আপনার শারীরিক পরিশ্রম কমিয়ে দেবে, যেখানে নন গিয়ারে আপনার শারীরিক সক্ষমতায় পুরোপুরি নির্ভর করতে হয়।
কেন নন গিয়ার নয়?
[১] আপনি যেহেতু গিয়ার সাইকেলে আপনি নন গিয়ারের সব সুবিধা পাচ্ছেন, এবং চাইলেও গিয়ার সাইকেলে গিয়ার ব্যবহার না করলেও পারছেন (তবে একবার গিয়ারের মজা পেয়ে গেলে আপনি কখনো আর নন গিয়ার সাইকেল চালাতে চাইবেন না!) তাহলে কেন নন গিয়ার কিনবেন?
[২] রেঞ্জার ম্যাক্স সাইকেলটির যা দাম তা দিয়ে কিন্তু আপনি টরেন্টো কিনে নিতে পারছেন। যেখানে আপনি কম দামে নকিয়া অরজিন্যাল মোবাইল সেট পাচ্ছেন সেখানে কেন একই দাম দিয়ে চায়না সেট কিনবেন?
আমার প্রথম সাইকেল ছিল নন গিয়ার। ১ মাসের মাথায় আমি সেটি বিক্রি করে টরেন্টো সাইকেলটি কিনি। তারপর পর্যায়ক্রমে আপগ্রেড করে এখন ডায়মন্ড ব্যাক সাইকেল চালাই!
আপনি যেনে খুশী হবেন বাংলাদেশের সাইকেল বিদেশে রপ্তানি হয় এবং তা বিশ্বমানের!
আমার ফেসবুক আইডি https://www.facebook.com/LINCON04/
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
মি.সিম্পলম্যান বলেছেন: আপনার যুক্তিগুলো আমার মনে ধরেছে। খুবই যুক্তিসংগত।
৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৫৯
পাহাড়ী নদী বলেছেন: দি সুফি বলেছেন: অনেকেই বলে কম বাজেটের গিয়ারওয়ালা সাইকেলে কদিন পরেই গিয়ারে সমস্যা করে
কথা খুবই সত্য।
বাজেট বললে সাজেষ্ট করতে পারতাম। কম দামের ভিতর নিলে হিরো র্যাঞ্জার ম্যাক্সটাই নেন। ৮-১০ হাজার টাকায় যেসকল ডুয়াল সাসপেনশন বাইক বা ডিস্ক ব্রেকওয়ালা বাইক পাওয়া যায়, ভুলেও ওগুলো কিনতে যাবেন না। অল্পদিনেই পস্তাবেন।
মোটামুটি ভালো মানের ডুয়াল সাসপেনশন বাইকের দাম ৩৫-৪০ হাজারের উপরে
==আপনি কম দামি বলতে নিশ্চয় চাইনীজ সাইকেল গুলোর কথা বুঝাচ্ছেন। তা যদি হয় তাহলে ঠিক বলেছেন। আমি চাইনিজ সাইকেল কিনতে বলার পক্ষে নয়। কারণ এসব সাইকেল ভারী, রং চঙ্গা, কিন্তু অল্প দিনেই নষ্ট হয়ে যায়।
এজন্য উনাকে বাংলাদেশের মেঘনার সাইকেল নিতে বলছি।
যেগুলো তৈরি ই হয় লং লাস্টিং হিসেবে।
তবে আপনি ৩৫/৪০ হাজার টাকা দামে যেসব সাইকেলের কথা বলেছেন সেটি যেমন সত্যি তেমনি এদেশে ২ লাখ টাকায় সাইকেল পাওয়া যায় সেটিও সত্যি।
৮/৯ থেকে শুরু করে সবগুলো সাইকেল ই ভাল, কিন্তু যতবেশি উপরে যাবেন তত কম্পোনেন্ট গুলো ভাল হতে থাকবে।
যেমন টরেন্টোর গিয়ারে যে সিফটার ব্যবহার হয়েছে তারচেয়ে উপরে রকে ব্যবহার করা হয়েছে ক্লিক সিফটার, যা সিফটিং কে করেছে আরো স্মুথ।
তারপর ডায়মন্ড ব্যাকে যে সিফটার আছে তা আবার রকের চেয়ে স্মুথ সিফটিং এ সাহায্য করে।
একই ভাবে ভি ব্র্যাকের চেয়ে ডিস্ক ব্র্যাক আরো ভাল, তারচেয়ে হাইড্রোলিক ব্রেক আরো ভাল।
এবার আসি সাসপেনশনের কথায় যেটিকে ফর্ক বলা হয়, টরেন্টোতে যে ফর্ক ব্যবহার করা হয়েছে দামি সাইকেল গুলোতে আরো উন্নতমানের ফর্ক ব্যবহার করা হয়।
তবে উনি যে রেঞ্জের সাইকেল নিতে চান, সবদিক বিবেচনা করে টরেন্টো ই উনার জন্য বেস্ট।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৭
মি.সিম্পলম্যান বলেছেন: তাহলে টরেন্টো নাকি প্রিন্স রক ? যেহেতু দুটোই একই দামের।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১১
মি.সিম্পলম্যান বলেছেন: কোথা থেকে কিনলে অরিজিনালটা পাবো , এবং দাম বেশী চাইবে না। আমি মিরপুর থাকি।
৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১৪
পাহাড়ী নদী বলেছেন: চোরের হাত থেকে সাইকেল বাঁচাতে সাইকেলে স্টিলের চেইন ব্যবহার করুন। প্রতি ফিট ২৮০ করে ৩ ফিট চেইন কিনে নিলে একেবারে নিশ্চিন্ত! আর ভাল একটি মোবাজ তালা কিনে নেবেন।
তালা লাগাবেন সবসময় সাইকেলের ফ্রেমের সাথে কোন শক্ত অবলম্বনে।
৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৪
পাহাড়ী নদী বলেছেন: বিডিসাইক্লিস্টের ওয়েব সাইটে আপনি সবধরনের সাইকেল সম্পর্কে তথ্য পাবেন
কি সাইকেল ঃ Click This Link
সাইকেল সম্পর্কে প্রশ্ন ও তার উত্তরঃ http://www.bdcyclists.com/qa/
১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২৭
দি সুফি বলেছেন: মেঘনা অবশ্যই ভালোমানের সাইকেল বানায়। তার প্রমাণ ডায়মন্ড ব্যাক, র্যালে। কিন্তু প্রিন্সের কম্পোনেন্টগুলো মূলত সস্তা চাইনিজ কম্পোনেন্ট। শিফ্টার, ডিরেইলারগুলো একটু ভালো দেখেই কেনা উচিত।
যদি গিয়ারযুক্ত সাইকেলই নিতে চান তাহলে ভেলোস লিজিয়ন-১০ কিনুন। কম দামের ভিতর বেশ ভালো সাইকেল। এটাও মেঘনার তৈরি, এবং বিশ্বমানের!
১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৫
পাহাড়ী নদী বলেছেন: তাহলে টরেন্টো নাকি প্রিন্স রক ? যেহেতু দুটোই একই দামের
== সেটা আপনার চাহিদার উপর নির্ভর করে।
যেমন আপনি যদি এবড়ো খেবড়ো পথে বেশী সাইকেল চালাবেন বলে মনে হয়, গতি আপনার কাছে ফ্যাক্টর না, তাহলে টরেন্টো।
আবার, রক হচ্ছে আপনার বাজেটের মধ্যে গতির জন্য সেরা সাইকেল, তাছাড়া এর সিফটার ও টরেন্টোর চেয়ে উন্নতমানের, ওজন টরেন্টোর চেয়ে অনেক হালকা!
টরেন্টোর মার্কেট প্রাইস ৭৫০০, রক ৮৫০০
মোটামুটি ২০০/৩০০ এদিক ওদিক হতে পারে,
তবে কিছু কম্পোনেন্ট চেঞ্জ হতে পারে চালানের উপর নির্ভর করে, যেমন একচালানে দেখা গেল রকে কুইক রিলিজ দিলো আরেক চালানে কুইক রিলিজ দিলোনা, এই আরকি!
আমি যেহেতু চট্টগ্রামে থাকি, ঢাকার মার্কেট সম্পর্কে তেমন বলতে পারবো না! সবচেয়ে ভাল হয় বিডিসাইক্লিস্ট এ একটা পোস্ট দিলে!
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬
গরল বলেছেন: সাসপেন্সন আসলে উচু নিচু রাস্তায় বা মাউন্টেইন রাইডিং এ ভাল কাজ করে, রোড রাইডিং এ তেমন কাজে লাগে না তবে গিয়ার দরকার পড়বে। ঢাল বেয়ে উঠা, স্থীর অবস্থা থেকে চলা শুরু করা বা ওজন বেশী হলে কম গিয়ারে চালাতে হয় এবং চলা শুরু করার পর প্রয়োজন বা সুবিধা অনুযায়ী গিয়ার বাড়ান বা কমান দরকার হয় এনার্জী বাচাতে বা শক্তি কম খরচ করতে, সোজা কথা আরামের জন্য। আর সাসপেনসন সাইকেলের ওজন বাড়িয়ে দেয়, বিশেষত আপনি যেটা পছন্দ করেছেন ওটার ওজন অনেক বেশী। তাছাড়া আপনি ১৪,০০০ টাকার মধ্যে Veloce Legion 20 পাবেন যেটা বেশী ভাল হবে আপনার জন্য। তাছাড়া সেকেন্ড হ্যান্ড সাইকেলের গিয়ার শিফটার, ডিস্ক ব্রেক, ফর্ক লক ঝামেলা করবে এবং সেগুলো পাল্টাতে যেয়ে নতুন এর চেয়ে বেশী খরচ হয়ে যাবে