![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই দেশে ১৬ কোটি জনগণ।সবাই এই দেশের নাগরিক।যে গরীব সেও রাষ্টকে টাকা দেয়,যে মধ্যবিত্ত সেও টাকা দেয় আর যে ধনী সেও দেয়।আর রাষ্ট জনগণের টাকা নিয়ে চলে।সবাই এক সময় বুড়ো হয়।অক্ষম হয়।সে স্ময় সবাই পরনির্ভরশীল হয়ে পড়ে।রাষ্ট এক সময় যাদের কাছ থেকে টাকা নিলো বুড়ো কালে রাষ্ট তাদের কে কি দিচ্ছে?যারা সরকারী কর্মচারী তাদেরকে রাষ্ট পেনশন দেয় কিন্তু যারা সরকারের কর্মচারী নন তাদের কেন রাষ্ট পেনশন দেয় না?তারা তো পেনশন পাবার আরো বেশী হকদার কারণ তারা সারা জীবন রাষ্ট কে শুধু টাকা দিয়েই গেছে।তাদের টাকা দিয়েই তো রাষ্ট কর্মচারীদের বেতন দিচ্ছে,পেনশন দিচ্ছে।এখন যাদের টাকায় সরকারী কর্মচারীদের বেতন পেনশন হয় তাদের কেন রাষ্ট পেনশন দিবে না?হয় রাষ্ট সব নাগরিককে বুড়ো কালে পেনশন দিবে আর না হয় কাউকেই দিবে না।সরকারী কর্মচারীদের কাছ থেকে তাদের আয় অনুসারে রাষ্ট যদি কেটে রাখতে পারে অন্য জনগণের ক্ষেত্রেও রাষ্ট একই ব্যাবস্থা রাখবে।যৌবন কালে রাষ্ট কে যে যত বেশী পরিমান ট্যাক্স দিবে বুড়ো কালে সে তত বেশী পরিমানে পেনশন পাবে।আর যে কম দিবে সে কম পাবে।যার যার আয় অনুসারে প্রতি মাসে মাসে তার কাছ থেকে রাষ্ট তা কেটে রাখবে।একইভাবে বুড়োকালে স্বাস্থ্য সুবিধাও সব নাগরিকের সমান হওয়া উচিত।সব নাগরিকের জন্য রেশন সুবিধা থাকা উচিত।প্রতিটি সুবিধা পাবার জন্য রাষ্ট নাগরিকের কাছ থেকে টাকা কেটে নেয়ার ব্যাবস্থা করবে।সব সুবিধা ভোগ করবে সরকারী কর্মচারী তাহলে বাকিদের প্রতি কি রাষ্টের কোন দায় নেই?রাষ্টীয় সুবিধার ক্ষেত্রে বৈষম্য হবে কেন?
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯
রবিউল ৮১ বলেছেন: এই দেশের জনগণও কোন দিন এই সব দাবী তুলে না।সবার ভিতরে ভাবটা এমন যে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করে দি্য়েছি।এখন আপনারা লুটে পুটে খান।আমাদেরও খাবার সুযোগ দেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ এখনো জমিদারী, দেশ নয়