নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০২৩ সাল নাকি বাংলাদেশিদের জন্য খুব খারাপ যাবে। পকেটে ডলারই নেই।
শিল্প কারখানার কাঁচামাল যেমন ওষুধ কোম্পানির এ পি আই যদি আমরা কিনতে না পারি তাহলে ওষুধ উৎপাদন বন্ধ এবং প্রয়োজনের সময় আমরা আমাদের জীবন রক্ষাকারী ওষুধ পাব না। কি ভয়াবহ অবস্থা?
ওষুধ তো পরের কথা, জনসাধারণ খাবে কি? মানে ডলার না থাকলে সার কীটনাশক কিনতে পারবো না। ওদিকে বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালানোর জন্য যে তেল লাগে তাও কিনতে পারবো না। সুতরাং বিদ্যুতের উৎপাদন বন্ধ। তাই বিদ্যুৎ নির্ভর ডিপ টিউবওয়েলের মাধ্যমে সেচের পানির জোগানও বন্ধ। সুতরাং ফসলের উৎপাদন কি আগেকার নিয়মিত সময়ের মতো ধরে রাখা যাবে? সুতরাং বেঁচে থাকার জন্য যে খাদ্যশস্য না হলেই নয়, তার দাম মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাবে, সুনিশ্চিত ভাবেই।
সামনে রমজান মাস আসছে। স্বভাবতই চিনির ব্যবহার বাড়ার কথা। বাইরে থেকে চিনির কাঁচামাল আমদানি করে বাংলাদেশে চিনি পরিশুদ্ধ করে যে সব বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ চিনি বাজারজাত করছেন তারাই ডলার পাবেন কোত্থেকে? আখ থেকে চিনি উৎপাদনে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ ছিলাম। এখন শতভাগ বেসরকারি খাত নির্ভর এবং আমদানি নির্ভর। ইচ্ছাকৃতভাবেই সরকারি চিনির কল গুলোকে অলাভজনক বানিয়ে রাখা হয়েছে। ওদিকে সরকারি মালিকানাধীন ডিসটিলারি কোম্পানি কেরুর মদ তৈরিতে কোন সমস্যা নেই। কাঁচামাল কিন্তু সেই আখ। কিন্তু পৃষ্ঠপোষকতার কোন কমতি নেই। তবে কি এই রমজানে আমরা মদের শরবত খাব?
ফরেন রিজার্ভের ডলার নিয়ে যারা ছিনিমিনি খেলেছেন আর যারা খেলতে দিয়েছেন তারা মনে হয় এখন সেকেন্ড, থার্ড, ফোর্থ, n/xতম হোমের বেগমপাড়ায় আয়েশী জীবন কাটাচ্ছেন অথবা সেখানে একের পর এক প্রপার্টি কেনায় এতই ব্যস্ত কে রাখে বাংলাদেশের খবর।
"বাংলাদেশের মানুষ মরে গেল সাহেব, মোসাহেব আর বেগমদের তাতে বয়েই গেল....."
২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ রাত ১:৪২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দুই বছর জাবত একদল দেশ বিরোধী মানবতা বিরোধী নিজের দেশ বাংলাদেশের ধ্বংশ চেয়ে অর্থ খরচ করে বিদেশীদের দিয়ে দেশের ক্ষতি করার চেষ্টা করে গেছে, মোনাজাতে বসেও দেশের ধ্বংশ কামনা করেছে কুলাংগারগুলো। দিনের পর দিন মিডিয়াকে টাকা খাইয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে গেছে। দেশ বিরোধী অবস্যই। যারা নিজের দেশের ধ্বংশ চায় তারা অবস্যই দেশ বিরোধী, স্বাধিনিতা বিরোধী।
কিন্তু মিথ্যা প্রচারের উলটা ফল হয়েছে।
প্রথমেই ছাগুদের নবী ইমরানখান চাকরি হারিয়েছে, এরপর ছাগুদের আব্বার দেশ পাকিস্তানের রিজার্ভই শুন্য হয়ে দেউলিয়া হয়ে গেছে।
উচিৎ শিক্ষা। বাংলাদেশের রিজার্ভ এখনো ৩৪ বিলিয়ন। ডলার সংকটও গুজব, কারন ২০২২এ ইমপোর্ট বেশী হয়েছে ২০২১ এর চেয়ে।
৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:২৯
বিটপি বলেছেন: হাকা'দা ক্ষেপে গেলেন কেন কত্তা? হ্যাঁ, এদেশে ডলারের কোন ঘাটতি নেই - সে আমি মেনে নিলুম, কিন্তু ব্যাঙ্কে এলসি খুলতে দিচ্চে না কেন কইতে পারেন? কোন কিচু আমদানি করা যাচ্চেনা এলসি খোলার অভাবে। তালে আমরা খাব কি? পরবো কি? চলবো ক্যাম্নে?
মিডিয়া মিথ্যা খবর দিচ্ছে, মেনে নিলুম। তা আপনারা সত্যিটা বলুন না! আমি টাকা দিচ্চি, আপনি দেখিয়ে দিন ডলারের গুদাম কোতায় রাকা আচে! ইমপোর্ট করতে না পেরে তো ব্যবসা হচ্চেনা দাদা। আমার কর্মচারিদের দু'মাসের বেতন বাকি পড়ে আচে। তারা খাবে কি?
৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: ২০২৩ সালে কিছুই হবে না।
আসলে বাংলাদেশ ভালোই চলছে। শুধু নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে।
৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিটপি ভাই।
ডলারের গুদাম নিয়ে লুকোচুরির কিছু নেই, ডলার হাসিনার ড্রয়ারে থাকে না।
বাংলাদেশের সকল বৈদেশিক মুদ্রা জমা থাকে আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কে, এই মুহুর্তে আছে কত আছে আইএমএফ ডাব্লউবি দেখতে পায়। সবই জানে। কিন্তু ছাগল হাংবাদিকরা প্যাচায়।
আমদানি করা যাচ্চেনা এলসি খোলার অভাবে।, সম্পুর্ন ভুয়া কথা বার্তা। বাজারে ভরপুর জিনিষ, কোন জিনিষটা নেই শুনি?
সরকার ব্যাঙ্কগুলোকে বলেছে বিলাশদ্রব্য আমদানী না করতে ডলার না দিতে। আর সে্টাও মানা হয় নি।
ইমপোর্ট করতে না পেরে তো ব্যবসা হচ্চেনা? রেকর্ডে বলছে ২০২২এ ইমপোর্ট বেশী হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫০
বিষাদ সময় বলেছেন: অনেক ifs and buts এর পর আপনার রমজাানে গুড়ের শরবত না খেয়ে মদের শরবৎ খেতে ইচ্ছা হল। পারেনও......
অনেক ধন্যবাদ।