নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ভুবন ভরে থাকে আমারই গল্পে।

আমি আমার পৃথিবীর রাজা

ব্লগার কমল

মাঝে মাঝে তো নিজেরেই চিনি না!

ব্লগার কমল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের সিনেমাহলে ভারতের চলচ্চিত্র : কেবল বাজার দখলেই লক্ষ্য

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২১

সম্প্রতি আমার দেখা ছবিগুলোর মাঝে একটি ছবির নাম ‘ইংলিশ ভিংলিশ’। ভারতীয় এই ছবিটি নানা কারণে আলোচনায় এসেছিলো। ছবির গল্প ভারতীয় গতানুগতিক ছবির গল্পের বাইরে, চমৎকার সঙ্গীত ইত্যাদিকে ছাড়িয়ে শ্রীদেবির দীর্ঘদিন পর চলচ্চিত্রে প্রত্যাবর্তন আলোচনার একটা বড় বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছিলো। আমিও সেই আগ্রহ থেকেই ছবিটি দেখেছিলাম।



ছবিটায় একটা অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেছেন অমিতাভ বচ্চন। এবং সর্বোপরি একটি ব্যতিক্রম ধর্মী ছবিই এটি। এই ছবি দেখে নিজের ভেতর নানান দিকে সাহস অর্জন করা যায়। কিন্তু সেসব মুখ্য বিষয় নয়। মুখ্য বিষয় হলো, ছবির শুরুতে অমিতাভ বচ্চনকে উৎসর্গ করতে গিয়ে যে বাক্যটি বলেছে তা হলো মুখ্য। সেখানে লিখা ছিলো, ‘ভারতীয় চলচ্চিত্রের ১০০ বছর, অমিতাভ বচ্চনের ৭০ বছর।’ ঘটনা হৈলো অমিতাভ বচ্চনের বয়স ২০১২ সালে ৭০ হৈছে। তাদের চলচ্চিত্রের বয়স একশ’ বছর হৈছে। এই একশ বছরে তাদের (ভারতের) চলচ্চিত্র নিজের পায়ে তো নিজে দাঁড়াইছেই, দাঁড় করাইছে পুরা ভারতবাসীকে। পৃথিবীর অনেক দেশে শুধুমাত্র সিনেমার কারণেই ভারতকে চেনে। কিছুদিন আগে ঢাকায় শর্ট ফিল্ম ফ্যাস্টিভ্যালে ২০০৭ এর রাশিয়ান একটা মুভি দেখলাম, যদিও প্রেক্ষাপটটা আরও বছর ৩০ আগের। ছবিটায় একটা শিশু একটা ডিমের বিনিময়ে একটা সিনেমা দেখতে চায়। কিন্তু গ্রামের কিছু দুষ্টু ছেলে তাকে ডিম থাকতেও ছবি দেখতে দেয় না। এই ছবির গল্প সেই সুদূর রাশিয়ার কোনও এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে। আর এই সিনেমায় সিনেমাহলে যে ছবিটা চলে তাও অমিতাভ বচ্চনের। তাহলে বোঝাই যায়, ভারতীয় সিনেমার দৌর কোন পর্যন্ত। আর সম্প্রতি এই সিনেমার দৌড়াত্ব ঢাকায়ও এসে পড়তে চাইতেছে। চাইতেছে বললে একটু ভুলই হবে। বলতে হবে এসে পড়েছে। কিছুদিন আগে এমনই এক লক্ষ্য নিয়ে ঢাকা ঘুরে গেলেন পশ্চিমবঙ্গের তিন বিশিষ্ট চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব। আর তারা হলেন- গৌতম ঘোষ, প্রসেঞ্জিৎ চট্টোপাধ্যায় ও জিৎ। এরা একেক জন একেক ধরণের ছবির সাথে সম্পৃক্ত থাকলেও ছবির মূল বিষয় যে বাণিজ্য তারা মূলত বাংলাদেশে এসেছিলো ঐ বাণিজ্যের টানেই। তারা চায় তাদের ছবি আমাদের সিনেমাহলগুলোতে চলুক। এতে আমাদের সাথে তাদের সংস্কৃতির লেনদেন হবে। তবে আদতে এই সংস্কৃতির লেনদেনের চাইতেও বড় বিষয় এখানে বাণিজ্য। কারণ, আমাদের বাংলাদেশ তাদের একটা বড় বাজার বলেই আমরা দেখতে পাচ্ছি। আমাদের মা-খালা, বোন, বোনের বান্ধবি, নিজেদের বান্ধবীরা তাদের সব কিছুরই ভক্ত। আমরা ছেলেরাও তাদের দেশের নায়িকা প্রিয়াঙ্কা, দিপীকা, আনুশকাসহ কমবেশী সবার ভক্ত। আমাদের কাছে তারা আবার আইকনও। এই অবস্থায় আমাদের দেশে ভারতের ছবি তো আসতেই পারে। আসলেই বাণিজ্য। আর এই বাণিজ্য তাদের করতে দিতে যে আমরা চার পায়ে (গরু/গাধার মতো) খাড়া। তাদের এই ‘সাংস্কৃতিক লেনদেন’ এর সাথে যদি বাণিজ্যের সম্পর্ক না থাকতো তবে আমি একপায়ে রাজি হয়ে যেতাম। কিন্তু এখন এই ‘সাংস্কৃতিক লেনদেন’ এর নামে এই বাণিজ্যের আমি পক্ষে না। কারণ, আমাদের চলচ্চিত্রে বয়স অমিতাভের সিনেমাযাত্রার বয়সেরও সমান না। আমাদের ছবি এখনো নিজের পায়েই দাঁড়াতে পারে নি। আমাদের কাছে আমাদের নায়কেরা এখনো আইকন হতে পারে নি। আমাদের চলচ্চিত্রকারেরা এখনো বিকল্প পেশার কথা চিন্তা করে। আমাদের সিনেমাহলগুলোর পরিবেশ জঘণ্য। আমাদের সিনেমা নির্মাণের পদ্ধতি মান্ধাতা আমলের। এতসব প্রতিবন্ধকতার পরও আমাদের দেশে ছবি হচ্ছে। মাঝে মাঝে ভুইফোর হিসেবে কিছু ছবি সিনেমাহলে দর্শকও টানছে। এ আশার কথা সত্যি, কিন্তু এই অবস্থায় সরকার কি করে এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে নিতে পারে? যেখানে এত চেষ্টার পরও বাংলাদেশী চ্যানেলগুলো পর্যন্ত ভারতে চালানোর ব্যবস্থা করা গেলো না। তাই যদি তাদের সিনেমা আমাদের দেশের সিনেমাহলগুলোতে চালাতেই হয়, আমি যে দাবিগুলো করবো, তা পুরণ হলেই কেবল আমি সেই সিনেমা আমাদের সিনেমাহলগুলোতে চালাতে দিতে পারি। সেখানে প্রথম দাবি, আমাদের দেশের সবগুলো টিভি চ্যানল ভারতে দেখার ব্যবস্থা করা। ভারতীয় প্রযোজকেরা যেসব ছবি বাংলাদেশে এনে দেখাতে চান, একই গল্পের একই প্রতিষ্ঠানের ছবি বাংলাদেশী নির্মাতা ও শিল্পীদের দিয়ে নির্মাণ করিয়ে আগে বাংলাদেশে মুক্তি দেয়া। যে পরিমাণ ছবি ভারত থেকে (পশ্চিমবঙ্গ থেকে) বাংলাদেশে বছরে আসবে, ঠিক সে পরিমান বাংলাদেশী ছবি ভারতে মুক্তি দেয়ার ব্যবস্থা করলেই আমি এতে রাজি হবো। কিন্তু তা হবার নয় বলেই মনে হচ্ছে। কারণ ঐসব তারকাদের পক্ষেই কথা বলতে দেখেছি স্বয়ং তথ্যমন্ত্রীকে। বেশ কয়েকজনকে তো উনার নামে তাঁদের কাছ থেকে সুবিধা আদায়ের অভিযোগও করতে শুনলাম। আমিও সন্দেহে সেইসব কথা শুনি। তাদের বলতে শুনি যেই মন্ত্রী চলচ্চিত্রকে একটা শিল্প হিসেবে ঘোষণা করালেন। যিনি সেন্সর প্রথা বিলুপ্তের ঘোষণা দিয়ে সার্টিফিকেশন ব্যবস্থা জারির কথা জানালেন। তিনি কিনা চলচ্চিত্রশিল্পের এই সম্ভাবনার সময়ে এসে আত্মঘাতি একটি সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন? তাই প্রশ্নগুলোর উত্তর জরুরী। আর সেদিন কোনও চুক্তি হয়েছে কিনা কোনও স্পষ্ট ধারণাও পাওয়া যাচ্ছে না। চুক্তি হয়ে থাকলে সেই চুক্তিতে কি আছে? তা জন সমক্ষে প্রকাশ হচ্ছে না কেনো? এসবও ভাবনার বিষয়। এসব প্রশ্নের উত্তর মিললেই অনেক কিছু স্পষ্ট হয়ে যেতো। তাই প্রশ্নগুলোর উত্তর জরুরী।



বাংলাদেশ চলচ্চিত্র দীর্ঘ দিন পর এখন একটা সম্ভাবনা নিয়ে হাজির হচ্ছে। তরুণ, উদ্দমী ও মেধাবী চলচ্চিত্রকারেরা চলচ্চিত্রের দিকে ঝুঁকছেন। এই সম্ভাবনাটাকে এখন কাজে লাগানো উচিত। আর তা কাজে লাগলে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের চেহারা বদলাতে আর খুব বেশী সময় লাগবে না। এই সময়ে সরকারের এমন আত্মঘাতী সিদ্ধান্তের কোনও যৌক্তিকতাই নেই। তাই আপাতত বাংলাদেশে ভারতের সিনেমা আসুক তা প্রত্যাশা করি না। প্রত্যাশা করি আমাদের তথ্যমন্ত্রী এসব বিতর্কের ঊর্ধ্বে ওঠে চলচ্চিত্রের জন্য কিছু একটা করবেন। চলচ্চিত্রের সুদিন যে সামনেই।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫

েমাঃ রফিকুল ইসলাম বলেছেন: আমি আপনার সাথে একমত। আমি মনে করি কোনভাবেই ওদের এই বাণিজ্য মেনে নেয়া যায় না। কিন্তু বর্তমানে আমাদের দেশের চলচ্চিত্রে দুর্বলতা অনেক। যদিও কিছু তরুণ পরিচালক মানসম্মত সিনেমা ( সম্প্রতি চোরাবালি) তৈরি করছে। কিন্তু মূল বিষয় হচ্ছে সকল পরিচালককে একটি বিষয়ে নিশ্চিত করতে হবে তারা মানসম্মত সিনেমা তৈরি করবে। তাছারা আমার মনে এই বাণিজ্য ঠেকাতে ভালো কাহিনী প্রেক্ষাপটে সিনেমা (বাংলাদেশে সকল সিনেমার কাহিনী এক) , প্রশিক্ষিত অভিনেতা-অভিনেত্রি যাদের অভিনয়ে বৈচিত্র্য থাকবে, অপরাজনিতির প্রভাব মুক্ত, সিনেমা হলগুলোতে সুস্থ পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলে ভারতীয় চলচিত্রের প্রভাব মুক্ত করা সম্ভব।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

ব্লগার কমল বলেছেন: নিজেদের সিনেমার উন্নতি ছাড়া এর প্রতিরোধ কোনওভাবেই সম্ভব নয়। তাদের ছবিও কিন্তু আমাদের দেশে আসতে পারে। তবে তার জন্য সুষ্ঠু নীতিমালাও প্রয়োজন। সরকার সব সময় যা করে, তা হলো কোনও রকমে একটা চুক্তি করে যার অধিকাংশই থাকে অস্পষ্ট। এমন কোনও কিছুই কাম্য নয়।

২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: আসলে এইসব সাংস্কৃতিক আদান প্রদান, বাল ছাল দেখলে মুততে ইচ্ছা করে। কিসের বালের সাংস্কৃতিক আদান প্রদান? আরেক দল চুতমারানী আছে যারা মুক্ত সাংস্কৃতিক পরিবেশের চেট মার্কা তত্ত্ব দেয়।


চলচ্চিত্র যদি আনতে হয়, সারা দুনিয়ার চলচ্চিত্র আনুক। সেখানে ভারতীয় হিন্দি, তামিল সব চলচ্চিত্র আসবে। সেখানে কোরিয়ান চলচ্চিত্র আসবে। সেখানে রাশান চলচ্চিত্র আসবে। সেখানে ইরানি চলচ্চিত্র আসবে। বাজার যদি দিতে হয়, সবাইকে দিব। পুরোও বিশ্বের সবার চলচ্চিত্র আসুক। মানুষ সারা পৃথিবী সম্পর্কে জানুক। এতে আমাদের ক্ষতি নয়, বরং লাভই হবে।

তথাকথিত হিন্দি ছবি চালানি খানকির পুলাদের আরেকটা কথা বলা দরকার। সেটা হল, রাশিয়াতেও হিন্দি ছবি চলে। তবে একটা কিন্তু আছে। সেখানে কেউ হিন্দি ভাষায় ছবিখানা দেখে না। ডাবিং করা থাকে রুশ ভাষায়।

আমাদের দেশেও সরাসরি হিন্দি ভাষার কোন চ্যানেল বা চলচ্চিত্র থাকা উচিত না। আমি নিজেই হিন্দি জানি না। হলে যাইয়া ভারতের হিন্দি ছবি দেইখা কি আমি বাল ফালামু?

সব দেশের সব চলচ্চিত্র আসুক। তবে বাংলা ভাষায় ডাবিং করা থাকতে হবে। সবাইকে আমন্ত্রণ করে নিয়ে আসা হোক। এতে আমাদের দর্শকরা শিল্পের সমাঝদার হবে। জাতির শিল্পমনষ্কতাও উচুতে নেওয়া দরকার। কলকাতার ছবিতে কি বাল বানায় দেখছি। আমাদের বাংলা ছবির কাহিনীও তার থেকে ভাল। শুধু নায়িকাগুলা উরু দেখায় আর ক্যামেরাখানা ভাল। এইসব বালমার্কা জিনিস বাদ দেয়া দরকার।

অনেকে বলবে পাবলিক এইসব বালই খায় বেশী। কথা সত্য। আমিও এককালে এইসব বালই খাইতাম। ধীরে ধীরে আমার উন্নতি হইছে। ভাল জিনিস দেখছি, ভাল জিনিসের কদর বুঝছি। পাবলিকরে খালি বাল দেখাইলেই চলব না, ভাল জিনিসও দেখাইতে হবে।

হিন্দি সিনেমায় আছে টা কী? পেট, নাভি বাইর কইরা নাচা গানা। আর কী আছে এতে? এইসব তো আমাগোর মহান সেন্সর বোর্ড তাগোর চুদনামি বন্ধ করলে আমরাই পেট নাভি বাইর কইরা নাচা গানা ওয়ালা ছবি বানাইতে পারি।

শালা চুতিয়ার দেশে বাস করি। নিজেরা উরু দেখাইবো না, আবার অন্যের উরু ভাড়া কইরা আইনা পয়সা গচ্ছা দিব।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭

ব্লগার কমল বলেছেন: আপনার বাংলা ভাষার ডাবিং ও আন্তর্জাতিক অন্য ভাষার ছবি আনার প্রস্তাব পছন্দ হৈছে।

৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

টাইটান ১ বলেছেন: আমিও একমত আপনার সাথে। আমাদের যখন ভালো কিছু করার সম্ভাবনা আসছে তখন তারা এসেছে দেশে। এটা আমাদের চলচ্চিত্রকে শিল্পকে অবহেলা করার কৌশল। কলকাতার লোকজন আমাদের সভ্য বলে মানতে চায় না। সো বন্ধুত্ব সম্ভব নয়।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

ব্লগার কমল বলেছেন: আমরা আর একটু ভালো অবস্থানে যাওয়ার পর যদি তারা আসতে চাইতো তাহলে লেনদেনটা করার পক্ষপাতি আমি।

৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০১

ধীবর বলেছেন: অত্যন্ত সুলিখিত পোস্ট। কিছু প্রস্তাবের সাথে পুর্ণ সহমত। কিন্তু আমাদের নিজেদের দাসত্বমুলক মানসিকতার বদল না হলে সাংস্কৃকিত আগ্রাসন চলবেই।। একারণী ব্যাপক প্রচার জরুরি। অথচ এইই চার যাদের অগ্রগামি থাকার কথা তারি তো আগেই ভারতের মত স্বাধীন ব্বাংলাদেশের প্রত্যক্ষ শত্রুর কাছে দাসখত লিখে দিয়েছে।

আমাদের মিডিয়া, সাংস্কৃতিক জগত আর বুদ্ধিজীবি মহলে ব্যাপক শুদ্ধি অভিযান চালানো জরুরি হয়ে পড়েছে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

ব্লগার কমল বলেছেন: রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকদের মাথায় কখনোই কি ঘিলু হৈবো না? একটি ভালো সিদ্ধা শিল্পটাকে এগিয়ে দিতে পারে যেমন, তেমন একটি ভুল সিদ্ধান্ত শিল্পটাকে পিছিয়েও দিতে পারে।

৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

শামিল কায়সার বলেছেন: কি আর করা!
পিতার স্বপ্নের বাস্তবায়ন বা পিতার জেনেটিক্যাল প্রভাব বলে কথা। :D
তাইনে দাদাগো হাগু খাইতে ভালা পায়। চ্যালা চামুন্ডারাও পায়। এখন হেগো লগে আমাগোও খাওয়াইতে চায় আরকি।
প্রশ্ন হইলো, পূর্ব বাংলা একীভূত হবার স্বপ্ন ধুলিস্যাৎ হবার পর ইন্ডিয়ানদের ত্রিশ দশক ব্যাপী বাস্তবায়িত পরিকল্পনার ১ম চালান, অর্থাৎ ১ম জেনারেশন আইতেছে, যারা মানসিকতায় ইন্ডিয়ান হবে। তাদের জ্বালানী যোগান দেবার জন্য এটা বর্ধিত স্টেপ এই মুভি আমদানী। এতে টাসকা খাবার কি আছে?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

ব্লগার কমল বলেছেন: সব তাদের দোষ? আমার আপনার কি কোনও দোষ নাই? আমরা এইসব করতে দেই বলেই তো তারা এইসব করতে সাহস পায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.