নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ভুবন ভরে থাকে আমারই গল্পে।

আমি আমার পৃথিবীর রাজা

ব্লগার কমল

মাঝে মাঝে তো নিজেরেই চিনি না!

ব্লগার কমল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিনেমাহলের ‘টেলিভিশন’

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

বাংলাদেশের ভিজ্যুয়াল মিডিয়ায় মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর একটা বেশ ভালো ভূমিকা আছে। এ কথা নিশ্চয়ই কেউ অস্বীকার করবে না। আমিও করি না। আমি বরং এক কাঠি সরেশ হয়ে তাকে একটা ‘বিপ্লবী’র স্থানে দেখতে চাই। আর সেই বিপ্লবটা সেই ক্ষেত্রে, যখন বাংলাদেশের দর্শকরা ইটিভি বাংলা ছাড়া আর হাতে গোনা কয়েকজন টিভি নাট্যনির্দেশকের নাটক ছাড়া আর কিছুই বুঝতো না, তখন তিনি নতুন জানালা খোলে দিয়েছিলেন। তার টিভি নাটক মানুষ এক সময়ের ‘অয়োময়’ ‘সংসপ্তক’ এর মতো নাটক যেভাবে দেখতো ঠিক সেভাবে হয়তো দেখতো না, কিন্তু তার নাটক মানুষ উৎসব সহকারে দেখতো। এখন তিনি আর নাটক বানান না, সিনেমা বানান। একজন নির্মাতার এইটাই চূড়ান্ত পরিচয় ও অবস্থানের স্থান। তার জন্যও তিনি সেলুট পাওয়ার দাবি রাখেন। সেইটুক আমি তাকে দিতে চাই এবং তা আমার মন থেকে তিনি অকুণ্ঠভাবেই পেয়ে থাকেন। তাঁর চতুর্থ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘টেলিভিশন’। এর আগে তিনি তিন তিনটি ছবি নির্মাণ করেছেন। দর্শক সমালোচকদের কাছে প্রশংসা ও সমালোচনা তিনি দুটোই পেয়েছেন। আমার ব্যক্তিগত অবজারভেশন বলে প্রশংসা পেলে তিনি আহ্লাদে গদগদ হয়ে যান না, খুশী হন (প্রশংসা কে না পছন্দ করে?)। আবার সমালোচনা পেলে তিনি সেটাও যে খুব বিরক্ত হন তা না, তার প্রতিবাদের ভাষা অন্য রকম হয়ে গিয়ে একটা সিনেমাও হয়ে যেতে পারে। যার প্রমাণ আমরা ‘থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার’ এর প্রকাশিত ডিভিডিতে দেখেছি।

সে যাই হোক, সমালোচনাকে গ্রহণযোগ্যভাবে দেখতে না পারলে তাকে আমি ততটা গুরুত্ব দিতে রাজি না। যে কাজ করতে তার সমালোচনা হবেই। যদি সমালোচনা গ্রহণ করতে পারেন, তবেই উন্নতি হবে। নইলে যা আছে তাই থাকবে, বরং অবনতিও হতে পারে। এই কথাগুলো বলা এ কারণে যে, সরয়ার ফারুকির তৃতীয় ছবি যখন মুক্তি পায়, তখন প্রয়াত নির্মাতা তারেক মাসুদ বলেছিলেন, দান দান তিন দানে যেমন আমরা সেরাটা প্রত্যাশা করি, সরয়ার এর কাছেও তাই প্রত্যাশা করি। তবে সেই ছবি দেখার পর তারেক মাসুদের প্রতিক্রিয়া কি হয়েছিলো তা আমার জানা নাই। তাই আমি ঠিক এটা বলতে পারছিনা তৃতীয় দানটা কি তিনি পুরনো দানগুলোর লাভ-ক্ষতি পুষিয়ে দিয়েছিলেন কিনা। এইখানে আমার সন্দেহ রয়েছে। কারণ সেই তৃতীয় দান অতিক্রম করে এখন চতুর্থ দান-এ গিয়ে পরেছেন তিনি। একজন চলচ্চিত্রকার যদি তার চতুর্থ ছবিতে এসেও আশ্চর্য রকম কিছু করতে না পারেন, তাহলে সাধারণত ধরে নিয়ে থাকি সেই চলচ্চিত্রকার আর আশ্চর্যরকম কিছু করতে পারবে না। এ কথা সব ক্ষেত্রেই কাজে দেয় বলে ধারণা করি। যদিও ব্যতিক্রম সব সময়ই হিসেবের বাইরে।

এবার আসি মূল প্রসঙ্গে। ‘টেলিভিশন’ ছবিটি প্রথম প্রিমিয়ার হয়েছে ‘পুসান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব-২০১২’ তে। তবুও যেনতেন প্রিমিয়ার নয়, ক্লোজিং ফিল্ম হিসেবে তা প্রিমিয়ার হয়েছে। এই ছবি দেখে আমারও (অন্য অনেকের মতো- সেই দলে এই ছবির নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকিও রয়েছেন) প্রিয় নির্মাতা কিম কি দুক বলেছেন, গুড ফিল্ম। পরবর্তিতে দুবাই আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফ্যাস্টিভ্যালে এ ছবি ‘বিশেষ পুরস্কার’ পেয়েছে। এসব কারণে ‘টেলিভিশন’ ছবি নিয়ে আগ্রহ ছিলো। সেই আগ্রহ মেটাতে শুক্রবার বিকেলেই ছবিটি দেখার মনস্থির করেছিলাম। নানান কারণে তা হলো না। শনিবার সন্ধ্যার টিকিট করে সারারাত সারাদিন এর অপেক্ষায় ছিলাম। সিনেমা শুরুর সময় সিনেমার টাইটেল প্রেজেন্টেশন ভালো লেগেছে। ছবির রিভিউ পড়ার সুবাদে গল্পটি জেনে গিয়েছিলাম আগেই। যা জেনেছি তাতে মনে হৈছে এই ছবির বাংলাদেশী কোনও প্রিমিয়ার হৈলে ছবিটা দর্শকদের কাছ থেকে গ্রহণযোগ্যতা এখন যতটুকু পাচ্ছে তার চেয়ে হয়তো একটু কম পেতো। ছবির গল্প মোটামোটি এই- একজন ধর্মান্ধ চেয়ারম্যান (ধর্মভিরু বলবো না এই কারণে যে, ধর্ম ভিরুরা কখনোই ধর্ম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে না, কেবল নিজে বাঁচার জন্য ধর্মের আশ্রয় নেয়। অপরদিকে ধর্মান্ধরা ধর্মকে ঢাল করে চারপাশে ধর্মের লৌকিক জগত তৈরি করতে চায়। এই ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্র আমার ধারণা তাই করেছে। এ কারণেই তিনি ধর্মান্ধ) নিজের গ্রামে টেলিভিশন নিষিদ্ধ করেছে। তার ধারণা টেলিভিশন দেখলেই মানুষ নষ্ট হয়ে যাবে। এই টেলিভিশনের কাছেই তাকে শেষ পর্যন্ত পরাজিত হইতে হয়। মাঝখানে আছে প্রেম, সংগ্রাম, আর কিছুটা ড্রামা। এইসব বিস্তারিত বলার তেমন ইচ্ছাই হইতেছে না। ছবিটা নিয়া যে লিখতে বসছি তার কারণ অন্য। তার কারণ হৈলো এই ছবিটার প্রত্যাশার পারদ এত বেশী উড়ছিলো যে, তেমনি কইরা পারদ গইল্যা কুয়াশা হৈয়া গেছে। ছবির গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র ঐ চেয়ারম্যান এতই ধর্মান্ধ যে পাসপোর্ট করতে ছবি তুলতে হবে বলে সে হজ্জ্ব করতে যেতে চায় না। কিন্তু এই ছবির দুই গল্পকার ভুলে যায় চেয়াম্যান নির্বাচন করতে হলে যে মনোনয়ন পত্র জমা দিতে হয় তাতে প্রার্থীর ছবি দিতেই হবে। না দিলে মনোনয়ন বাতিল। যে গ্রামে টেলিভিশন চলে না সেই গ্রামে ইন্টারনেট চলে। টেলিভিশনের চেয়ে যে ইন্টারনেট নষ্ট হয়ে যাওয়ার জন্য আরও ভয়ঙ্কর তা তো বলার অপেক্ষাই রাখে না। এমন কন্ট্রাডিকশন নিয়ে ছবির গল্প। ছবির প্রথমার্ধে প্রচুর হিউমার। আর এই হিউমারের কারণে প্রথমার্ধে গল্পের চেয়ে আনন্দই বেশী দেয়া বলে মনে হলো। মনে হলো এতই যদি হিউমার আনতে হয় তাহলে কেবল সংলাপ দিয়ে কেনো? নোয়াখালির একটা দ্বীপের মতো অঞ্চল বলেই কি ঐ দ্বীপের মানুষদের কথায় হিউমার বেশী থাকবে? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজবো না। কারণ খুঁজে লাভ নেই। এই উত্তর ছবিতে নেই। এই প্রথম অর্ধের ভেতর সিনেমা দেখতে বসছি এই কথা একবারও মনে হয় নাই, কেবল মনে হৈতেছিলো যে সিনেমা দেখতে আসছি কিন্তু সিনেমাটা কখন শুরু হবে? সেই সিনেমা আর শুরু হয় নাই। মাঝে মাঝে ট্রেলার দেখাইয়া আবার তার নিজের স্থানে ফেরত গেছে। অভিনেতা অভিনেত্রীদের অধিকাংশেরই মুখে নোয়াখালি অঞ্চলের ভাষাটা কেমন যেনো মানানসই লাগছিলো না। মনে হচ্ছিলো তারা নোয়াখালীর ভাষাই বলতেছে তবে মুখস্থ করে। চেয়ারম্যান চরিত্রে শাহির হুদা রুমিকে নির্বাচন আমার মোটেও মনপুত হয় নি। এই গল্প কেনো নোয়াখালির হবে তাও ঠিক ততটা স্পষ্ট না। একটা কারণ হিসেবে দাঁড় করানো যায়, তা হলো ঐ দ্বীপ সাম্রাজ্যের প্রসঙ্গ। কিন্তু সেই প্রসঙ্গ ধূপে টেকে না কারণ, যে এই ক্ষমতাটা দেখাতে পারে সে সবখানেই পারে। যেই গল্পটি এই ছবিতে বলা হয়েছে, সুদূর গ্রামের গল্প যেখানে টেলিভিশন ও মোবাইল ফোনই রীতিমত আন-এভিইলেবল, সেই গল্প বলার জন্য আধুনিক ব্যান্ড শিল্পীদের মিউজিকে করা একেরপর এক গান অন্যদের কেমন লেগেছে তা আমার জানা নাই। ছবিতে ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর খুঁজেই পাই নাই। ছবির সিনেমাটোগ্রাফি আরামদায়ক ছিলো। লাইট চমৎকার, কম্পোজিশনও বেশ ভালো। কিন্তু বারবার যে জিনিসটি মিস করতেছিলাম তা হৈলো ঐ সিনেমা সিনেমা ভাব। আজকে যখন অফিসে কথা হচ্ছিলো টেলিভিশন নিয়ে, তখন একজন বললো তার মেয়ে ‘থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার’ সিনেমা দেখার পর নাকি বলছিলো টেলিফিল্ম দেখতেছে। আমি একটা জায়গা ভেবে প্রতিবাদ করি নি। কারণ, টিভির নির্মাতারা সিনেমা বানাতে গেলে তারা টিভির যে চর্চা, ঐ চর্চার মতো করেই সিনেমা বানাতে চায়। আর এ কারণেই সিনেমা দেখার পরও তা টিভি প্রোডাকশন বলে মনে হয়। এই ছবি দেখার পরও আমার তাই মনে হচ্ছিলো। আমি সেই মোস্তফা সরয়ার ফারুকী কেই দেখছি যিনি ‘থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার’ ছবির পরিচালক। কিছুটা মুন্সিয়ানা এখানেও দেখিয়েছেন সেটা ঐ প্রত্যাশার পারদ যে উঁচুতে উঠছিলো তা মেটায় নাই। কিছু কিছু আশ্চর্য রকম চিত্রকল্প কিছু কিছু বিরক্তিকর দৃশ্যায়নের সাথে প্লাসে মাইনাসে ছবিটার অনেক ক্ষেত্রেই যোগফল রাখতে সাহস পায় না। তবে ছবির বেশ কিছু জায়গা চোখে লেগে থাকবে তার একটি হলো কুহিনূরের (তিশা) সাথে সোলাইমানের (চঞ্চল) ফোনে কথা বলার দৃশ্য। ফোনটি কোনও এক জায়গায় রেখে দাও, যেন আমি তোমার হাটা চলার শব্দ শুনতে পাই আর মনের ‘টেলিভিশন’ দিয়ে দেখতে পাই তোমারে। অসাধারণ সরয়ার ভাই। আপনি যে পারেন এই দৃশ্যে আপনি তা দেখিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু আপনি বলুনতো, এই দৃশ্যটা যে সিনেমায় থাকে সেই সিনেমাটার অন্যসবকিছু এর আশ-পাশের মানেরও হয়েছে? আমি জানি না। এছাড়া ছবির শেষে যখন আমিন চেয়ারম্যান প্রতারিত হয়ে হোটেলে মাস কাটিয়ে হজ্জ্বের কথা বলে বাড়ি আসবে বলে চিন্তা করে। বা অপেক্ষা করে হজ্জ্ব করে তবেই বাড়ি যাবে, তার যে পরাজয় এই পরাজয় কি কাম্য? এই পরাজয় কি তাকে মাটিতে মিশিয়ে দেয় না? সেই পরাজয়ের গল্প তো তার গ্রামেই সবচেয়ে বেশী অনুভূতিপ্রবণ হতে পারতো। অন্তত আমার তাই মনে হয়। অথবা আমিন চেয়ারম্যানের যে হজ্জ্বের জন্য হাহাকার, তা যত দীর্ঘ সময় দেখানো হয়েছে, এতে করে কি হাহাকার খুব তীব্র বোঝা যায়? আমি বুঝি নি। ছবির অনেক ক্ষেত্রেই মনে হয়েছে আপনি ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর ইচ্ছা করেই এড়িয়ে গেছেন। এই এড়িয়ে যাওয়াকে কি আপনার অন্য কোনও পরিকল্পনা কাজ করেছে? এই পরিকল্পনার কারণে কিন্তু অনেক ভালো ইমোশন ক্রিয়েট করার সুযোগ তৈরি হয়েও হয় নি। তা কি ভালো হলো? এত এত প্রশ্নের উত্তর আমি পাই নি। মনে হয় পাবোও না।

তারপরও ছবিটা হয়তো দেশের বাইরের আরও কিছু ফ্যাস্টিভ্যালে যাবে, কিছু পুরস্কারও পাবে। তবে এ প্রসঙ্গে কিছু না বললেই নয়। তা হলো আমাদের ছবি নিয়ে বড় বড় ফ্যাস্টিভ্যাল কমিটির যে দৃষ্টিভঙ্গিটা থাকে তা হলো, বাংলাদেশ একটা উন্নয়নশীল দেশ, এই দেশের উন্নয়নশীল ছবির জন্য আমরা না হয় একটু সহযোগীতা করলামই। এই দৃষ্টিভঙ্গির পাশাপাশি আমাদের গল্প ও নিজেদের বিক্রয় করবার যা থাকে তা হলো তাদের মনোযোগ আকর্ষণের ভাবনাগুলো। এই ছবিতে তা করা হয়েছে বলেই মনে হয়েছে আমার। যেই অভিযোগটা তারেক মাসুদকে নিয়েও কেউ কেউ করেছিলো। তার নামে অভিযোগ ছিলো, তারেক মাসুদ ইউরুপের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে ছবি বানায়, এ কারণে সেই ছবি সেইসব ফ্যাস্টিভ্যালে প্রশংসিত হয়। এই অভিযোগ পুরুপুরি সত্য না হলেও কিছুটা তার সাথে যায়। যদিও তিনি তা অতিক্রম করেও দেখিয়েছেন। কিন্তু এই ছবিতেও তো একই ভাবনার প্রমাণ পাই। নয়তো ‘টেলিভিশন’ এর গল্প বলতে গিয়ে ধর্মীয় একটি চরিত্রই কেনো শিকার হবে তার?

শিমুলপুররোড আমার পার্সোনাল ব্লগ। ওখানেও লেখাটা প্রকাশ করেছিলাম। মন চাইলে দেখে আসতে পারেন।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪

আরজু পনি বলেছেন:

প্রথমটার চেয়ে এই পোস্টকে অবশ্যই এগিয়ে রাখবো। কেন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন।




আমার লিঙ্কস এখানে আপনার ব্লগসাইটের লিঙকটা রাখতে পারেন। এতে সহব্লগাররা্ও লিঙক থেকে আপনার ব্লগসাইট দেখার সুযোগ পাবে। আপনারটা দেখলাম, শুভকামনা রইল।





আমার নিজের একটা পোস্টে সহব্লগারদের ব্লগসাইট রাখার চেষ্টা করছি নিজেরটা সহ। আপনার ব্লগসাইটটা্ও রেখে দিব আশা করছি।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৯

ব্লগার কমল বলেছেন: প্রথমটার চেয়ে এগিয়ে রাখার কারণটা আমি বুঝি। আমি স্রেফ আমার ব্লগটাতে একটু ঢু দেয়ার জন্যই ঐ ব্যবস্থা করেছিলাম। আমি সামুতে আসি খুবই কম। আর তাই এইখানের অনেক কিছু জানি না। এ কারণেই লিঙ্কসে এখনো কিছু দেয়া হয় নাই। আপনার কথা মনে থাকবে পরেরবার। :)

২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১

রীতিমত লিয়া বলেছেন: সিনেমাটা দেখের সৌভাগ্য আমারো হয়েছে। আপনার পোষ্ট ভাল লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২০

ব্লগার কমল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: কই গ্যালা ? ক্যান গ্যালা?- টাইপের আচুদা ভাষার প্রচলনকারী ফারুকী কি বানাবেন তা স্পষ্ট।
মাগার চতুষ্পদীয় লোকজন আজকাল ফারুকীকে সত্যজিৎ এর সঙ্গে তুলনা করে ফেলছেন। আফসোস!!

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৪

ব্লগার কমল বলেছেন: আপনি যে অভিযোগটা করেছেন তার কোনও মানে হয় না। কারণ, সমাজে ভাষা থাকতে পারবে, আর সেই ভাষায় আপনি কথা বলতে পারবেন, কিন্তু কোনও কিছু দেখতে পারবেন না তা হয় না। যদি হৈতো তাইলে আপনি এখন কথ্য ভাষায় মানে চলিত ভাষায় কোনও কিছু পড়তে পারতেন না। সব সাধু ভাষায় লিখতে ও পড়তে হৈতো। এই তর্কের স্থান এইটা না। এ বিষয় নিয়া অন্য সময় কথা হৈতে পারে। ভালো থাকবেন।

৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০০

কুল_কুয়াইট বলেছেন: ভালো পোস্ট। থার্ড পারসন দেখে যেরকম হতাশ হয়েছিলাম এর পর মোসা ফারুকী'র আর কোনো টেলিফিল্ম হলে গিয়ে দেখার আগে ১০০ বার চিন্তা করে যাব।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৭

ব্লগার কমল বলেছেন: ৩০০ বার চিন্তা করার অধিকার আপনার আছে। তবে থার্ড পারসন দেখে আমি আপনার মতো এতটা হতাশ হৈ নাই। এখানেও এতটা হতাশ হৈনাই। কারণ, এখানে প্রত্যাশা বেড়ে গেছিলো। তিনি তা স্বাভাবিকে নামাইয়া আনলেন।

৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

বইয়ের পোকা বলেছেন: টেলিভিশন নিয়া এখন পর্যন্ত যে কয়টা রিভিউ পড়লাম, আপনারটাই সবচেয়ে ভালো লাগলো।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৯

ব্লগার কমল বলেছেন: এতটা ভালো বোধহয় আমি লিখতে পারিনি। :) আপনাকে ধন্যবাদ তারপরো।

৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২১

ডাব্বা বলেছেন: আমার কেন যেন মনে হয় মি: ফারুকী এ্যাড বা ডকুমেন্টারী প্রডিউসার হিসেবে বাংলাদেশের জন্যে অনেক সম্মান এনে দিতে পারেন। টেলিফিল্ম টাইপ সিনেমার আড়াল থেকে উনি বের হতে পারছেন না। থার্ড পারসন ... ছিল একটা অসহ্য যন্ত্রনা।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩১

ব্লগার কমল বলেছেন: তিনি কিন্তু এই সিনেমায়ও দুর্দান্ত কিছু কাজ করেছেন। আসলে প্রত্যাশা ছিলো ঐ রকম দুর্দান্তই হবে পুরোটা ছবি। তাই তার সমালোচনা একটু বেশীই হয়েগেলো। ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ আপনাকে। :)

৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৩

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: রিভিউ অনেক ভালো লাগলো। কিন্তু "টেলিভিশন" দেখার আগ্রহ আরও কমে গেল।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৪

ব্লগার কমল বলেছেন: আগ্রহ হারাবেন না। ছবি কিন্তু আনন্দ দিবে। নি:সন্দেহে ছবি দেখতে পারেন। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

হাবিবউল্যাহ বলেছেন: ছবির গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র ঐ চেয়ারম্যান এতই ধর্মান্ধ যে পাসপোর্ট করতে ছবি তুলতে হবে বলে সে হজ্জ্ব করতে যেতে চায় না। কিন্তু এই ছবির দুই গল্পকার ভুলে যায় চেয়াম্যান নির্বাচন করতে হলে যে মনোনয়ন পত্র জমা দিতে হয় তাতে প্রার্থীর ছবি দিতেই হবে। না দিলে মনোনয়ন বাতিল


ভাল বলেছেন।সুজন ভাইয়ের বদৌলতে সকালেই আপনের পোস্ট পড়েছিলাম।

সে একটা সাক্ষাতকারে তারেকমাসুদরে দোষারোপ করল মনে হইছে কয়দিন আগে।

পুরস্কার পাওয়া নিয়াই।

কিন্তু সেও তো ধর্মরেই বেইচ্যা আসল!

যেটা আগেই ধারনা করেছিলাম।সেইটা ই সে কর্ছে।

তারে ধন্যবাদ!

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৭

ব্লগার কমল বলেছেন: ধর্মকে বিক্রি করছে এতে আমার আপত্তি নাই। এইটা সম্পূর্ণ স্বাধীন মত। আর একেকজন একেক রকম হৈতেই পারে। তবে তারেক মাসুদের সমালোচনার জায়গাটা আমি এখনো দেখতে পারিনি। দেখবো অবশ্যই। ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৮

htusar বলেছেন: ভাল বলেছেন

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫

ব্লগার কমল বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: অবান্তর একটা কথা বললেন। কথ্য ভাষা অবশ্যই থাকবে সেটা হবে বাস্তব সম্মত। খোয়াবনামা, পদ্মা নদীর মাঝিসহ অনেক অসাধারন সাহিত্যে কথ্য ভাষার ব্যবহার হয়েছে, যা বাস্তবকেই তুলে ধরেছে। মাগার ফারুকীর ‘ক্যান গ্যালা? টাইপের ভাষা মোটেই বাস্তবকে প্রতিফলিত করে না। ঢাকা শহরের বেশিরভাগ মানুষ এই ভাষা ব্যবহার করেন না। দুই একজন ব্যবহার করলেও দুই একটা শব্দ ব্যবহার করেন মাত্র। আর মি. ফারুকী এইগুলো নিয়ে একটা স্বতন্ত্র ভাষায় চালু করে ফেললেন। তার নাটকগুলোতে দেখা যায় সবাই এই বালের ভাষা সর্বদা ব্যবহার করছেন। বিষয়টি বোঝার চেষ্টা করুন। ফারুকীয় ভাষা বর্জন করুন। এই ভাষা বাংলার জন্য ক্ষতিকর। এইজন্য বান্দির পুতের সাজা হওয়া উচিত। তাহার নাটকগুলোর বেশিরভাগই স্থূল বিনোদন সম্পন্ন আচুদা নাটক। ধন্যবাদ।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭

ব্লগার কমল বলেছেন: আপনার বোধহয় অবজারভেশনে একটু ঘাটতি আছে। আমিতো এই ভাষা প্রচুর পাই। এমনকি আমাদের চারপাশের অধিকাংশের ভাষাইতো এমন। আর এটা সমগ্র কথ্য ভাষ‍ার একটা ছোট্ট অংশ মাত্র। এখন এর মাধ্যমে যদি অমেধাবী পরিচালকরা প্রভাবিত হয় তাহলে তার দোষ কি?

১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

অপরাজিতা নীল বলেছেন: থার্ড পারসন দেখে যেরকম হতাশ হয়েছিলাম...এই জন্য এইটা দেখার রিসক নেই নি।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

ব্লগার কমল বলেছেন: থার্ড পারসনের চেয়ে এইটা অনেক ক্ষেত্রে ভালো। :)

১২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: অবজারভেশনে বোঝার ঘাটতি আপনার রয়েছে।

ফারুকীর ‘ক্যান গ্যালা? টাইপের ভাষা মোটেই বাস্তবকে প্রতিফলিত করে না। ঢাকা শহরের বেশিরভাগ মানুষ এই ভাষা ব্যবহার করেন না। দুই একজন ব্যবহার করলেও দুই একটা শব্দ ব্যবহার করেন মাত্র।

আমি আবারও বলছি, দুই একজন ব্যবহার করলেও দুই একটা শব্দ ব্যবহার করেন মাত্র।

কিন্তু ফারুকির লাটক ফাটকে দেখা যায়, মধ্যবিত্ত শিক্ষিত তরুণ-তরুণীরা সব সময়ই তার আবিস্কার করা ভাষায় কথা বলছেন। এটা শুনতেও খুব বাজে লাগে।

আমি আবারও বলছি ঢাকা শহরের বাসিন্দারা বিভিন্ন স্থান থেকে আগত। তারা সবসময়ই ওই ভাষায় কথা বলেন না। দুই একটা শব্দ ব্যবহার করেন মাত্র। আপনি নিজেও কি সব সময় ওই ভাষায় কথা বলেন? নিশ্চয় বলেন না।

কিন্তু ফারুকী চুদির ভাই এই ভাষার সব শব্দগুলোকে নিয়ে সব সময় তা চরিত্রগুলোকে দিয়ে বলাচ্ছে। এটা অবান্তর, অবাস্তব, হাস্যকর এবং ফালতু। ধন্যবাদ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

ব্লগার কমল বলেছেন: আপনি যেমন গালি দিচ্ছেন তেমন ঐটা মান আপনার ভাষায় ‘ক্যান গ্যালা’ ভাষায় তার নাটক নির্মাণ করার অধিকার আছে। তাই প্রয়োজন গ্রহণ বর্জনের মানসিকতা আপনার আমার স্ট্যান্ডার্ড প্রকাশ করে। তাই তারে তার মতো চলতে দেয়া উচিত। বলতে পারি তার কাছে আমার আপনার প্রত্যাশা ভিন্ন। সে ক্ষেত্রে সে ব্যার্থ

১৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমাদের দেশে ‘ব্যাচেলর’ এর মতো অবাস্তব-ফালতু চলচ্চিত্র নিয়ে য়ে লাফালাফিটা হয়েছে-তা চিন্তা করলে এখনো লজ্জা করে। ব্যাচেলর এর প্রচারণাটা এমনভাবে হয়েছিল যেন আমাদের দেশে সত্যজিৎ রায়ের অর্বিভাব ঘটেছে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

ব্লগার কমল বলেছেন: ব্যাচেলর’ এখনো বাস্তব। আপনি নির্মোহ হয়ে ভাবতে পারছেন না বোধহয়।

১৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

বিপদেআছি বলেছেন: ফারুকী একজন extremely overrated পরিচালক।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

ব্লগার কমল বলেছেন: আমার তা মনে হয় না। :)

১৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৮

অচিন.... বলেছেন: + valo bolechen

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮

ব্লগার কমল বলেছেন: থ্যাংকস :)

১৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনি বলেছেন

‌ ‌''আপনি যেমন গালি দিচ্ছেন তেমন ঐটা মান আপনার ভাষায় ‘ক্যান গ্যালা’ ভাষায় তার নাটক নির্মাণ করার অধিকার আছে। ''

শুনুন দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেকেই কিছু স্ল্যাং ব্যবহার করি। সেটা শিল্পসাহিত্যে ব্যবহার করা মোটেই দোষের কিছু নয়। সেটাও বাস্তবকেই প্রতিফলিত করে। কিন্তু ‌‌''ক্যান গ্যালা '' টাইপের একটি স্বতন্ত্র ভাষা কখনোই বাস্তবকে প্রতিফলিত করে না।
এসব আচুদা পরিচালকের জনপ্রিয়তা ওঠে। কিন্তু যখন নামে তখন আর কেও মনেও রাখবে না। এই নাটকির পোলার দারা মানুষ প্রতারিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার শিক্ষক বলেছিলেন ব্যাচেলর যখন প্রকাশ পায় তখন তিনি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছিলেন। বিভিন্ন মিডিয়ার প্রচারের কারনে তিনি দেশ থেকে আত্মীয়ের মাধ্যমে সিডি নিয়ে ব্যাচেলর নামক আচুদা চলচ্চিত্রটি দেখেন।

ব্যাচেলরের মতো আচুদা ছবিটির প্রচারণা এমনভাবে হয়েছিল যেন বঙ্গে সত্যজিতের আবির্ভাব হয়েছে।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬

ব্লগার কমল বলেছেন: আপনি বারবার বাজে শব্দ ব্যবহার করে মূল্যায়ন করছেন। আর আপনার মতো এমন লাখ লাখ মানুষ আছে যারা কারণে অকারণে বাজে শব্দ (অনেক ক্ষেত্রে স্ল্যাং) ব্যবহার করে থাকে। আর আপনি যে 'ব্যাচেলর' ছবির জীবনটাকে মিথ্যা বলার কোনো কারণ নেই। হতে পারে ছবি হিসেবে তা কিছুই হয় নি। তবে তা নিয়ে মিডিয়ার একটা বেশ বড় ভূমিকা ছিলো, তা অস্বীকার করি না। তবে তার জন্য এভাবে বাজে শব্দ ব্যবহারের প্রয়োজন দেখছি না। "ক্যান গ্যলা" শব্দটা তো ভাই আমি ব্যবহার করতে দেখছি। প্রচুর দেখছি। ঐ জীবনকে প্রেসেন্ট করার জন্য ঐ ভাষাই তো জরুরী। আর আপনি শুধু ঐ এক শব্দের পেছনে ক্ষেপছেন কেন? তার কাজ ভালোনা যুক্তি দিয়া বলেন। তাহলে তো আমার মানতে দোষ নাই।

১৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমি কিন্তু ‌‌'' টাইপ'' শব্দটা ব্যবহার করেছি। বলেছি ক্যান গ্যালা টাইপ'র শব্দ। আমি এটাও বলেছি যে,
''ফারুকীর ‘ক্যান গ্যালা? টাইপের ভাষা মোটেই বাস্তবকে প্রতিফলিত করে না। ঢাকা শহরের বেশিরভাগ মানুষ এই ভাষা ব্যবহার করেন না। দুই একজন ব্যবহার করলেও দুই একটা শব্দ ব্যবহার করেন মাত্র। ''
ক্যান গ্যালা আমিও শুনতে পাই। এজন্যই বলেছি, ‌‌''দুই একজন ব্যবহার করলেও দুই একটা শব্দ ব্যবহার করেন মাত্র। ''
ক্যান গ্যালার মতো কিছু বেশ কিছু শব্দ নিয়ে ফারুকি একটা স্বতন্ত্র ভাষা বানিয়েছে, যেটা বাস্তবকে প্রতিফলিত করে না। ঢাকা শহরের মধ্যবিত্ত শ্রেণীর সবাই ওই ভাষা ব্যবহার করে না। দুই একটা শব্দ ব্যবহার করে মাত্র। তাই আমি অবাস্তব বলেছি। ফারুকির অনেক নাটকে দেখেছি, সব পাত্রপাত্রী ওই ভাষায় কথা বলছে। অদ্ভূত ব্যাপার।
আমি আবারও বলছি

''ফারুকীর ‘ক্যান গ্যালা? টাইপের ভাষা মোটেই বাস্তবকে প্রতিফলিত করে না। ঢাকা শহরের বেশিরভাগ মানুষ এই ভাষা ব্যবহার করেন না। দুই একজন ব্যবহার করলেও দুই একটা শব্দ ব্যবহার করেন মাত্র।''
এই কথাটা মনে হয় বুঝতে পারছেন না।

১৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: বিনি মাগনা টিকিট পেয়ে ফারুকীর টেলিভিশন খানা দেখিলাম। দুটা ঘণ্টা মাথাব্যাথ নিয়ে ফিরতে হলো। কিছু মনে করবেন না: আমি এখন কিঞ্ছিত কটু শব্দ ও বাক্য ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছি।

চুদানির পোলা ক্যামেরা ধরাই জানে না আবার চলচ্চিত্র বানাতে যায় কোন আক্কেলে? নাটকির পোলা আয়নায় ভেতরের ছবি নানান সময় ফ্রেম বানিয়ে ভাবছে বিরাট কাম করে ফেলেছে। নাটকির পোলা ক্যামেরা কাঁপিয়ে ধোন বানিয়ে ছেড়ে দিছে। আর মাথাব্যাথা নিয়ে মানুষ ফিরছে। কলকাতা ইদানিং তূলনামূলক ভালো ফিল্ম বানাচ্ছে। ফারুকির উচিত তাদের ধোনের বাল ধুয়ে দুই বেলা পানি খাওয়া।
আর আচুদা কাহিনীর কথা নাই বা বললাম। এই বালের চলচ্চিত্র নিয়ে রিভউ চুদানোর কিছু নাই। বাড়া, সময়টাই নষ্ট।


ডোন্ট মাইন্ড। দর্শক হিসেবে এটাই আমার প্রতিক্রিয়া।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.