|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী
	সাধারণত গল্প লেখি, কবিতা আর তেমন মনে আসে না। এক কথায় গল্প নিয়ে আমার বসবাস। নিজের মত জোরালোভাবে প্রকাশের চেষ্টা করি। দেশকে ভালোবাসি, প্রেমকে শ্রদ্ধা করি।
যতক্ষণ পর্যন্ত না পর্যাপ্ত প্রমাণ বা তথ্যাদি আমাদের কাছে না আসছে ততদিন পর্যন্ত আমাদের নির্ভর করতে হবে জেনেটিক্সের উপর। এখন পর্যন্ত প্রমাণিত বাংলায় প্রথম মানুষের বিচরণ ছিল ২০,০০০ বছর আগে (সূত্র- দ্য টেলিগ্রাফ)। তবে ‘আউট অব আফ্রিকা’ মডেল থেকে ধারণা করা হয় ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম মানুষ এসেছিল ৭০,০০০ থেকে ৫০,০০০ বছর পূর্বে। যদিও প্রত্মতাত্বিক প্রমাণে তা ৩০,০০০ বছরে এখনো আবদ্ধ।
আদিম মানুষ কত বছর আগে একটা ভূখন্ডে বিচরণ করেছিল এ ধারণা পাল্টে দিতে পারে একটি পাথর খন্ড অথবা একটি কঙ্কাল এমনকি কয়েকটি দাঁত। সম্প্রতি চীনে কয়েকটি দাঁত পাওয়া গেছে, যার বয়স প্রায় ৮০,০০০-১,২০,০০০ বছর। এই দাঁতগুলোই এখন আউট অব আফ্রিকা মডেলকে পাল্টে দিচ্ছে। আগে ধারণা করা হত আফ্রিকা থেকে আদিম মানুষেরা বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়া শুরু করে ৭০,০০০ থেকে ৫০,০০০ বছর পূর্বে। এখন এ ধারণা পাল্টে বলা হচ্ছে হয়তো আফ্রিকা থেকে আদিম মানুষেরা বের হয়েছিল ১,০০,০০০ বছর আগে।
এখানে একটি ম্যাপ সংযোজন করেছি যেটি আদিম পৃথিবীর মানুষের ছড়িয়ে পড়ার গতিবিধি দেওয়া আছে ডিএনএ টেস্টের উপর ভিত্তি করে। এটা মুটামুটি নিশ্চিত ধারণা করা যায় যে পৃথিবীতে প্রথম মানুষেরা বসবাস করত আফ্রিকায়। সেখানে Homo sapiens বা আধুনিক মানুষেরা বসবাস করত ২,০০,০০০ বছর আগে। Homo sapiens-দের পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ার আগে পৃথিবীতে Homo erectus বা শিম্পাঞ্জীর মত দেখতে মানুষেরা বসবাস করত। এরা ৭০,০০০ বছর আগেও পৃথিবীতে ছিল বলে ধারণা করা হয়। জাভা মানব সবচেয়ে প্রাচীন Homo erectus। এরা বিচার বুদ্ধিতে কখনোই আধুনিক মানুষদের মত ছিল না। 
 
যাই হোক ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে আদি মানুষেরা কত বছর আগে কোথাও বিচরণ করেছে তা নির্ধারণে হ্যাপলোগ্রুপ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই হ্যাপলোগ্রুপের আবার নানান ভাগ আছে। মূলত এই হ্যাপলোগ্রুপ দিয়েই ধারণা করা হয় ভারতে ৭০,০০০-৫০,০০০ বছর আগে মানুষের বিচরণ ছিল। বাংলায় মানুষ এসেছিল তারও পরে। এসব হ্যাপলোগ্রুপের ভিতর বাংলাদেশের মানুষের ভিতর খুঁজে পাওয়া যায় ওয়াই হ্যাপ টি (Y hap T) এবং এম টু এ (M2a)। ডিএনএ টেস্টে সবসময় Y ক্রমোজোমের এবং মাইট্রোকন্ড্রিয়ার ডিএনএ নেওয়া হয়ে থাকে। অনেকে মনে করতে পারেন X ক্রমোজোম কেনো নেওয়া হয় না। এর পিছনে বিস্তর যুক্তি বিদ্যমান। মাইট্রোকন্ড্রিয়ার ডিএনএ সাধারণত পরিবর্তিত হয় না। আর Y ক্রমোজোম শুধু পুরুষদের থাকে যার ভিতর মাত্র ৫ ভাগ পরিবর্তিত হয় বাকী ৯৫ ভাগ অপরিবর্তিত থাকে।
    এখন আমাদের জানতে হবে এই M2a-ধারী মানুষেরা কত বছর আগে পৃথিবীতে বিচরণ করেছে। বাংলার প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে জানতে গেলে সবচেয়ে বড় সমস্যাটা হল বেশিরভাগ সময় তা ভারতের সাথে মিশে গেছে ভূতের মত। এ কারণে বাংলার শেকড় অন্বেষণ করা কঠিন কাজ। তবে M2a-এর ক্ষেত্রে এমনটি হয় নি। স্পষ্টরূপে তথ্য পেলাম যে M2a এর প্রভাব বাংলাদেশে বিদ্যমান (M2a – most common in Bangladesh-Wikipedia-Article-Haplo Group M)। এই M2a-রা পৃথিবীতে বিচরণ করেছে ৪০,০০০-৫০,০০০ বছর আগে।
  
 
এবার আসা যাক Y hap T –তে। আসলে Y hap T পৃথিবীতে এখনো প্রকট প্রভাব বজায় রেখে চলেছে। এরা আছে ইথিওপিয়াতে যেখানে পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন মানুষের হাড়গোড় পাওয়া গেছে যা ১,৬৫,০০০ বছর আগের। এরা আছে ওমানে, এরা আছে ইউরোপের উপকূলীয় বিভিন্ন দেশে। আর ভাগ্য ভাল এই Y hap T-এর কিছু ডিএনএ নমুনার তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়, যা থেকে স্পষ্ট হওয়া যায় Y hap T বাংলায় একসময় প্রভাব বিস্তার করে রেখেছিল। পশ্চিমবঙ্গের বাউরি উপজাতিতে Y hap T-এর প্রভাব প্রকটরূপে দেখা যায় এবং এদের ভাষাও বাংলা। এছাড়া পশ্চিমবঙ্গের মাহেলি উপজাতি যাদের ডিএনএ-তেও Y hap T পাওয়া গেছে। আর এই Y hap T-এর বয়স ৩৯,৩০০-৪৫,১০০ বছর (সূত্র-Wikipedia- Haplo group T-M184)।
এই গেল ডিএনএ বিশ্লেষণ। এবার আসা যাক অন্য বিষয়ে। বাংলার আদি অধিবাসী হিসেবে একরকম নিশ্চিতভাবে ধরা হয় আদি-অস্ট্রেলীয়দেরকে (আদিঅস্ত্রাল)। এর অর্থ বাংলায় প্রথম যারা এসেছিল তারা ছিল অস্ট্রিকভাষী। অষ্ট্রিকভাষী ওই মানুষগুলো দেখতে ছিল কালো, বেঁটে, চুল কোঁকড়া। 
 
তাহলে কী আফ্রিকার বাইরে অস্ট্রেলিয়ায় আদি মানব ছিল? তা না হলে বাংলায় আদি মানব অস্ট্রেলিয়া থেকে আসল কীভাবে? না, তা একদম নয়। ধারণা করা হয় ৪৬,০০০ বছর আগে আফ্রিকার মানুষেরা পায়ে হেঁটে অস্ট্রেলিয়া গিয়েছিল এবং সেই আদি অস্ট্রেলিয়ার মানুষেরা পরবর্তীতে বাংলায় আসে। বাংলায় আসে এটা নিয়ে কোন সমস্যা নেই, তবে তারা কীভাবে এসেছিল? পায়ে হেঁটে নাকি কোন জলযানে? এটা নিয়ে বিতর্ক আছে। কারো কারো মতে সে সময় অতি সাধারণ জলযান তৈরির মত জ্ঞানও মানুষের ছিল না। তবে অনেকে মনে করেন সেসময় অতি সাধারণ জলযান তৈরির ক্ষমতা হয়তো সবার ছিল না তবে Y hap T ডিএনএ-ধারীদের ছিল। এর পিছনে উপযুক্ত যুক্তিও বিদ্যমান। কেননা Y hap T গ্রুপের বিস্তৃতি লক্ষ করলে দেখা যায় এদের বিস্তার ঘটেছে উপকূলবর্তী দেশসমূহে। ধারণা করা হয় সে সময় সমুদ্রের উচ্চতা অনেক কম ছিল এবং সমুদ্র এতটা উত্তাল ছিল না। সুতরাং অতি সাধারণ জলযান দিয়েও তখন সাগর পাড়ি দেওয়া সম্ভব ছিল। আর Y hap T যে বঙ্গোপসাগরের উপকূল ধরে পরবর্তীতে ভারতে ছড়িয়ে পড়ে এটা অনেক যুক্তিযুক্ত।(সূত্র-https://anthropology.net/2010/01/29/the-great-southern-migration-theory-some-thoughts-on-y-hap-t-and-boating-technology-by-terry-toohill/)
সুতরাং ডিএনএ নমুনা এবং আউট অব আফ্রিকা মডেল অনুযায়ী এটা অনুমান করে নেওয়া যায় প্রাচীন বাংলায় বা বাংলাদেশে প্রথম Homo sapiens বা মানুষের পদচিহ্ন পড়েছিল প্রায় ৪০,০০০ বছর পূর্বে।
 ২৯ টি
    	২৯ টি    	 +৫/-০
    	+৫/-০  ৩১ শে মে, ২০১৬  দুপুর ১:০৬
৩১ শে মে, ২০১৬  দুপুর ১:০৬
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: আরো ভালো পোস্ট দেবার চেষ্টা করব।
২|  ৩১ শে মে, ২০১৬  সকাল ১০:২৩
৩১ শে মে, ২০১৬  সকাল ১০:২৩
কাবিল বলেছেন: অনেক কিছু জানা হল। 
পোস্টে +++++++ 
  ৩১ শে মে, ২০১৬  দুপুর ১:০৬
৩১ শে মে, ২০১৬  দুপুর ১:০৬
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৩|  ৩১ শে মে, ২০১৬  সকাল ১০:২৭
৩১ শে মে, ২০১৬  সকাল ১০:২৭
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো তথ্য সমৃদ্ধ লেখা।  অস্ট্রেলিয়ার আদিম অধিবাসীদের সাথে আফ্রিকার অধিবাসীদের চেহারায় অনেক মিল রয়েছে।  ভারতের দক্ষিনে দ্রাবিড়ীয় জাতির মাঝেও তা লক্ষ্য করা যায়। 
,+
  ৩১ শে মে, ২০১৬  দুপুর ১:০৯
৩১ শে মে, ২০১৬  দুপুর ১:০৯
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: জী জনাব ঠিক বলেছেন
৪|  ৩১ শে মে, ২০১৬  সকাল ১০:৫২
৩১ শে মে, ২০১৬  সকাল ১০:৫২
ইমরান আশফাক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, তথ্যবহুল।
  ৩১ শে মে, ২০১৬  দুপুর ১:০৯
৩১ শে মে, ২০১৬  দুপুর ১:০৯
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: ধন্যবাদ ঢুঁ দেবার জন্য।
৫|  ৩১ শে মে, ২০১৬  সকাল ১০:৫৫
৩১ শে মে, ২০১৬  সকাল ১০:৫৫
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোষ্ট ।
  ৩১ শে মে, ২০১৬  বিকাল ৫:১৪
৩১ শে মে, ২০১৬  বিকাল ৫:১৪
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৬|  ৩১ শে মে, ২০১৬  সকাল ১১:১৬
৩১ শে মে, ২০১৬  সকাল ১১:১৬
নতুন বলেছেন: আমার কেন জানি মনে হয় পৃথিবিতে মানুষ এসেছে ভীনগ্রহ থেকে এবং কয়েক রকমের মানুষ... 
যেমন.. চাইনিজ টাইপ, আফ্রীকান টাইপ এবং ইউরোপিয়ান টাইপ... 
আর আমরা ভারতীয় উপমাহাদেশের সবাই এই টাইপের মিশ্রন..
  ৩১ শে মে, ২০১৬  বিকাল ৫:১১
৩১ শে মে, ২০১৬  বিকাল ৫:১১
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: ভীনগ্রহে যেতে হবে দেখছি। মানুষই যদি এলিয়েন হয় এলিয়েন তাহলে কী!
৭|  ৩১ শে মে, ২০১৬  দুপুর ১:৫১
৩১ শে মে, ২০১৬  দুপুর ১:৫১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোষ্ট ।
৮|  ৩১ শে মে, ২০১৬  দুপুর ২:১৮
৩১ শে মে, ২০১৬  দুপুর ২:১৮
রমিত বলেছেন: খুব সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট ভাই। বাংলাদেশের ও পৃথিবীর প্রাচীন ইতিহাস নিয়ে আমিও কিছু কিছু লেখাপড়া করি, তাই প্রবন্ধটি আমার জন্য বেশ কৌতুহলদ্দীপক। 
রেইস অনুযায়ী আমরা অস্ট্রেলয়িড, সেই হিসাবে অস্ট্রেলিয়া থেকেই আমাদের পূর্বপুরুষদের আসার কথা। প্রশ্ন হলো অত দূর থেকে সেই অপ্রযুক্তির যুগে মানুষ এলো কি করে? আপনি এ বিষয়ে কিছু তথ্য দিয়েছেন। আবার ধারনা করা হয় যে, একসময়  অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশ (তথা ভারত উপমহাদেশ) একসাথে লাগানো ছিলো, পরে তা ধীরে ধীরে সরে যায়, তাই একই ভুখন্ডে বিচরন করা মানুষগুলো দুই ভুখন্ডে ভাগ হয়ে যায়।
আবার আরেকটি বিশ্লেষণ মতে, আমাদের দেশের মানুষদের একটি দল এসেছে ব্যবিলন থেকে, আরেকটি দল এসেছে চীনের পিত নদীর তীর থেকে। 
তবে ২০০০০ বছর আগেই যে আমাদের দেশে মানুষের বিচরণ ছিলো তা এখন মোটামুটি ক্লিয়ার। 
সুন্দর লেখা ডেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
  ৩১ শে মে, ২০১৬  বিকাল ৫:১৪
৩১ শে মে, ২০১৬  বিকাল ৫:১৪
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা। আপনার ফেসবুক আইডিটা দিয়েন। অনেক বিষয় নিয়ে আলাপ করা যাবে।
৯|  ৩১ শে মে, ২০১৬  বিকাল ৪:০৭
৩১ শে মে, ২০১৬  বিকাল ৪:০৭
বিজন রয় বলেছেন: ভাল পোস্ট।
++++
১০|  ৩১ শে মে, ২০১৬  বিকাল ৫:৩৯
৩১ শে মে, ২০১৬  বিকাল ৫:৩৯
মোঃ সাকিব বলেছেন: যারা এসেছেন তারা এখন আর নাই তার অর্থ হইল, এক সময় আমরাও থাকবনা। কখন এসেছে কতদিন ছিল আপাতত সেই গবেষণায় না গিয়ে কোত্থেকে এসেছেন, যারা ইতিমধ্যে চলে গেছেন (মারা গেছেন) তারা কোথায় গেলেন এবং আসলেনও বা কেন এই বিষয়টি গবেষণা করে দেখা দরকার। কারণ যখন বলা হয় পৃথিবীতে মানুষ এসেছে তখন স্পষ্ট হয় যে, কোনো না কোনো জায়গা থেকে একটি মাধ্যম হয়েই এসেছেন। আবার বলা হয় চলে গেছেন তখনও স্পষ্ট হয় যে, আসার আগে পৃথিবীতে ছিলেন না এবং যাওয়ার পরেও পৃথিবীতে থাকছেন না তাহালে যাচ্ছেন কোথায়???? আসার ক্ষেত্রে পৃথিবীটা নির্ধারিত হইলে পৃথিবী ত্যাগের ক্ষেত্রে কোথায় যাচ্ছেন সেই জায়গাটি নির্ধারিত নয় কি? বিষয়টি গবেষণা যোগ্য নয় কি?? এই গবেষণাটি করলে মানুষ তার আসল ঠিকানা কোথায় যাচ্ছেন সেটি পৃথিবীতে বসেই ঠিক করতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ
  ৩১ শে মে, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:৪৭
৩১ শে মে, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:৪৭
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: ধর্ম অনেক বড় জিনিস। ওটার বিশ্বাস নিয়ে পরে কথা হবে একদিন।
১১|  ৩১ শে মে, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:২২
৩১ শে মে, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:২২
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: প্রচুর তথ্যবহুল আর খুবই কৌতুহলউদ্রীপক লেখা ।মনে হচ্ছে ,অনেক কিছু জানা হল!!!
ভাল থাকবেন । @রমিত ভাইয়ের প্রতিউত্তরে তার ফেসবুক লিংক চেয়ে বললেন সেখানে বিস্তারিত আলোচনা করা যাবে!! কিন্তু তাতে যে আমরা বঞ্চিত হবো ভাই...... আলোচনা ,গবেষণা যা করার সামুতে করেন ।আমরাও কিছু অমৃত পান করি 
  ৩১ শে মে, ২০১৬  রাত ৮:১৯
৩১ শে মে, ২০১৬  রাত ৮:১৯
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: জী, আজ্ঞে!
  ৩১ শে মে, ২০১৬  রাত ৮:২০
৩১ শে মে, ২০১৬  রাত ৮:২০
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: তাই হোক।
১২|  ৩১ শে মে, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:২৩
৩১ শে মে, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:২৩
আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: How come the africans crossed this long long distance, all the way from african continent to australia? Did they take advantage of the Ice Age when the oceans were frozen? 
Nice post brother. A good topic to read for days...
  ৩১ শে মে, ২০১৬  রাত ৮:১৭
৩১ শে মে, ২০১৬  রাত ৮:১৭
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: কোন প্রকার আইস এজের সুবিধা সে সময় পায় নি। বরং এখন ধারণা করা হয় আইস এজের হিট ওয়েভ-এর ফলেই আফ্রিকানরা আফ্রিকা ছাড়তে একরকম বাধ্য হয়। ১,০০,০০০ বছর বা তারও আগে আইস এজের হিট ওয়েভের ফলেই মানুষেরা আফ্রিকা ছাড়তে শুরু করে। সে সময় আফ্রিকার তাপমাত্রা বেড়ে যায় অনেক। বোটিং টেকনোলজি হয়তো সেসময় ছিল। ধারণা করা হয় অতি সরল জলযান দিয়ে হয়তো তারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছিল।
সূত্র (১) Click This Link 
সূত্র (২) Click This Link
১৩|  ৩১ শে মে, ২০১৬  রাত ১১:৪২
৩১ শে মে, ২০১৬  রাত ১১:৪২
ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো।ইন্টারেস্টিং টপিক। আশা করি এরকম পোস্ট আরো দিবেন! 
  ০১ লা জুন, ২০১৬  বিকাল ৫:৩৬
০১ লা জুন, ২০১৬  বিকাল ৫:৩৬
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: দেখা যাক, ইচ্ছে আছে।
১৪|  ৩১ শে মে, ২০১৬  রাত ১১:৫৩
৩১ শে মে, ২০১৬  রাত ১১:৫৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম। গুছিয়ে লেখা পোস্টটা চমৎকার ছিল।
  ০১ লা জুন, ২০১৬  বিকাল ৫:৩৮
০১ লা জুন, ২০১৬  বিকাল ৫:৩৮
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১৫|  ৩১ শে মে, ২০১৬  রাত ১১:৫৭
৩১ শে মে, ২০১৬  রাত ১১:৫৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমার মনে হয়না প্রাকৃতিক বাস্তুসংস্থানের কোনও অংশ হতে পারে হিউম্যানওয়েড!! এর মূল কারণ কাছাকাছি প্রজাতির বুদ্ধিমত্তার সাথে এর আকাশ পাতাল তফাৎ!!
তবে অন্যান্য পশুর মধ্যে এমন মানবিক গুণাবলী বিদ্যমান যা মানুষকেও ছাড়িয়ে যায়। হ্যারি এন্ড দ্য হেন্ডারসনস মুভির কথা মনে পড়ছে এখন।
যাইহোক, খোদ বাংলাদেশে প্রাচিন মানুষের পদচারণা ছিল জেনে ভাল লাগল। কিন্তু আমরা কি তাদেরই বংশধর? নাকি অন্য কোনও জাতিসত্তা যারা এদেরকেই হত্যা করেছিল এবং পরে দখল করেছে???
আমি বলছি ১০০০ সালেরও আগের কথা!!
১৬|  ০১ লা জুন, ২০১৬  রাত ২:৫২
০১ লা জুন, ২০১৬  রাত ২:৫২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট। জানলাম অনেক কিছু।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে মে, ২০১৬  সকাল ১০:১৬
৩১ শে মে, ২০১৬  সকাল ১০:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই ইন্টারেস্টিং ব্যাপার। আপনার পোস্ট ভালো লাগল। এই ধরনের আরো পোস্ট চাই।