![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চোখ যখন শূন্যগর্ভ, হৃদপিণ্ড যেদিন অচল। সেদিন গলির মোড়ের কুকুরটা অন্তত কাঁদুক। এটাও জন্মের স্বার্থকতা।
সত্য ও তিক্ত বাস্তবতা হলো মায়ানমারের সামরিক শক্তি থেকে বাংলাদেশের সামরিক শক্তি বহুলাংশ দূর্বল। যারা মায়ানমারের সাথে যুদ্ধ লাগাতে ব্যাকুল হয়ে আছেন। ভাবছেন বাংলাদেশ মায়ানমারের সাথে যুদ্ধ শুরু করে দিচ্ছেনা কেনো? ওদের সোজা করে দিচ্ছেনা কেনো? তাদের বলছি, মায়ানমারের সাথে বাংলাদেশ যুদ্ধ বাধালে উল্টো মায়ানমার বাংলাদেশকে সোজা করে ছেড়ে দিবে। নিচে মায়ানমার ও বাংলাদেশের সামরিক শক্তির দুইটা তালিকা করেছি। আপনারাই দেখতে পারবেন কার শক্তি বেশী।
#Bangladesh_Military_Strength [Rank - 57]
মোট ১৩৩ টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের র্যাংকিং ৫৭ তম। বাংলাদেশের অর্থনীতি, সামরিক, সামাজ, জনসংখ্যা, অবস্থান, আয়তন ইত্যাদি দিক বিবেচনা করে এটা করা হয়েছে।
#Force, #Area, #Budget, #GDP
Total military - 268496
Total area - 157361K.M.
War Budget - $ 3.6 Billion.
GDP - 1.46%
#Bangladesh_Army_Force_Assets
Combat Tank - 534
Armored Fighting vehicles - 942
Self Propelled Artillery - 18
Towed Artillery - 00
Rocket Project - 32
#Bangladesh_Air_Force_Assets
Total aircraft - 166
Fighter Aircraft - 45
Attack Aircraft - 45
Transport Aircraft - 65
Trainer Aircraft - 53
Total Helicopter Strength - 61
Attack Helicopter - 02
#Banladesh_Nevy_Force_Assets
Total Neval Assets - 89
Aircraft Carries - 00
Frigates - 07
Destroyer - 00
Corvettes - 04
Submarine - 02
Patroll Craft - 28
Mine Warfare Vessels - 05
উল্লেখ্যঃ বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৫৬১৮৬৮৮২ জন, মানবশক্তি ৩৭০০০০০০জন, যেকোনো সময় বিভিন্ন বাহিনীর হয়ে কাজ করার সক্ষমতাসম্পন্ন ৬৬১১০০০০ জন, সেনা হিসেবে যোগদানের বয়সে আছে ৩৩০০০০০ জন।
---------------------------------------------------
#Mayanmar_Military_Strength [Rank - 37]
মোট ১৩৩ টি দেশের মধ্যে মায়ানমারের র্যাংকিং ৩৭ তম।মায়ানমারের অর্থনীতি, সামরিক, সামাজ, জনসংখ্যা, অবস্থান,আয়তন ইত্যাদি দিক বিবেচনা করে এটা করা হয়েছে।
#Force, #Area, #Budget, #GDP
Total military - 516000
Total area - 697830 K.M.
War Budget - $ 2.4 Billion.
GDP - 4.00%
#Mayanmar_Army_Force_Assets
Combat Tank - 592
Armored Fighting vehicles - 1358
Self Propelled Artillery - 108
Towed Artillery - 884
Rocket Project - 108
#Mayanmar_Air_Force_Assets
Total aircraft - 249
Fighter Aircraft - 56
Attack Aircraft - 77
Transport Aircraft - 97
Trainer Aircraft - 58
Total Helicopter Strength - 86
Attack Helicopter - 09
#Mayanmar_Nevy_Force_Assets
Total Neval Assets - 155
Aircraft Carries - 00
Frigates - 05
Destroyer - 00
Corvettes - 03
Submarine - 00
Patroll Craft - 40
Mine Warfare Vessels - 1
উল্লেখ্যঃ মায়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫৬৮৯০৪১৮ জন, মানবশক্তি ৩০০০০০০০ জন, যেকোনো সময় বিভিন্ন বাহিনীর হয়ে কাজ করার সক্ষমতাসম্পন্ন ২১৬৩৫০০০ জন, সেনা হিসেবে যোগদানের বয়সে আছে ১০৩০০০০ জন।
উপরিউক্ত তালিকা থেকে স্পষ্ট যে সমরিক দিক দিয়ে মায়ানমারের কাছে বাংলাদেশ বহুত দূর্বল। তাদের আয়তন বড়, মিলিটারি বেশী, অস্ত্র বেশী, গ্রোথ ডেবথ বেশী। সবদিক দিয়েই তারা এগিয়ে। তবে কোন জাদুর বলে আমরা তাদের সাথে পেরে উঠতে পারি? আবেগ দিয়ে কিচ্ছু হয়না, বোকামি ছাড়া।
এবার একটু বন্ধু শত্রু খেলা দেখা যাক। বন্ধু দেশের সাহায্যে যুদ্ধে জিতেছে এমন উদাহরণ আছে পৃথিবীতে। কিন্তু আমাদের বন্ধু দেশ কারা? যদি একটি অঞ্চলে সংঘর্ষ বাধে তবে পক্ষে বিপক্ষে প্রথমে প্রতিবেশীরাই আসে। মায়ানমারের আর আমাদের প্রতিবেশী বলতে বুঝি ভারত, চিন, মায়ানমার, ভুটান, নেপাল, পাকিস্তান। এদের মধ্যে ভুটান আর নেপাল খুব বেশী মাথা ঘামাবে বা এদের খুব কাজে লাগবেনা বলে মনেহয়না। এদের মধ্যে কারা আমাদের সমর্থন দিবে? এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ চিন। চিনকি আমাদের সমর্থন দিবে? সত্যি বলতে চিন কারোই সমর্থন দিবেনা যতক্ষণনা অন্য কোনো দেশ এখানে নাক গলাতে আসে। আর এর চেয়ে বড় কথা চিন হলো মায়ানমারের আপন খালাতো বড় ভাই। সেখানে এই যুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষ হয়ে আসা চিন্তা করাও ভুল। পাকিস্তানের কথা বলতে গেলে পাকিস্তান আর চিন এখন একই নীতিতে বিশ্বাসী। চিন যা করবে পাকিস্তানও তাই করবে। মানে তারা চিনের সাথে আছে। এরপর থাকে ভারত। ভারত কাদের পক্ষ নিবে? কি ভাবছেন, আমাদের পক্ষ নিবে? তবে আপনি বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন? ভারত এই মূহুর্তে কোনো যুদ্ধের সাথে নিজেদের জড়াতে চায়না। তারা সবসময় স্বার্থের নৌকাতেই চড়ে।
সহজ সমিকরন হলো "দেয়ার আর নো ট্রু ফ্রেন্ড অফ বাংলাদেশ"। সত্যি আমাদের কোনো সত্যিকার বন্ধু নেই। আমরা বন্ধু বানাতে ভুল করেছি। আর এই রহিঙ্গা ইস্যু হলো সে ভুল বুঝতে পারার সমচেয়ে বড় সময়।
এখন কথা হচ্ছে যদি নিজেদের সামরিক শক্তিতে আমরা না পারি, যদি কোনো দেশও আমাদের সমর্থন না দেয় তবে আমরা কিসের জোড়ে তাদের সাথে যুদ্ধ বাধাবো? আবেগের জোড়ে? আবেগে অনেক কিছুই বলা যায়, কিন্তু কিছুই করা যায়না। আবেগে কোনো কিছু করার ফলই ভাল হয়না। চড়া খেসারত দিতে হয় এর জন্য। তাই আপাতত আমাদের যুদ্ধের পথ থেকে সরে আসতে হবে। অন্য পথে এগুতে হবে আস্তে আস্তে। যাতে করে ভবিষ্যতে মায়ানয়ামার যুদ্ধ বাধানোর কথা মনে আনতেও সাহস না পায়।
তো কি করা যেতে পারে। কিভাবে মায়ানমার এর উপরে অবস্থা নেওয়া যায়? এর জন্য প্রথমেই আমাদের সামরিক শক্তি বাড়াতে হবে। ঢেকে সাজাতে হবে। প্রয়োজনে গোপনে পারমানবিক অস্ত্রের দিকে আগাতে হবে। কেনোনা মায়ানমার ইতিমধ্যে এ ব্যাপারে কাজ করে চলেছে। তাই আমাদের এছাড়া আর বিকল্প নেই।
দ্বিতীয়ত, আমাদের কূটনৈতিক সম্পর্ক বাড়াতে হবে। আমাদের বন্ধু বাড়াতে হবে। আমাদের বুঝে নিতে হবে কে বন্ধু হয়ে স্বার্থের প্রয়োজনে সময় মত হারিয়ে যাবেনা। কাকে বিপদের ও ভাল সময়ে সমসময় পাশে পাওয়া যাবে। একটি দেশের স্বার্বভৌমত্ত্ব ঠিক রাখতে বন্ধুদেশ থাকা অতি জরুরী। আমাদেরও বন্ধু প্রয়োজন। তবে সে বন্ধু এবার হিসেব করে বানাতে হবে। আমাদের এমন কোনো দেশকেই বন্ধু বানাতে হবে যারা স্বার্থের প্রয়োজনে পাল্টি নিবেনা।
তৃতীয়ত, আমাদের সীমান্তগুলো যতদ্রুত সম্ভব অভেদ্য করে তুলতে হবে। পুরো সীমান্ত তারকাটার শক্তিশালী করতে হবে। নদী ও পাহাড় পথে বিজিবি বাড়াতে হবে। যেনো বাইরের একটি পাখিও আমাদের এখানে আসতে না পারে।
চতুর্থত, আমাদের মস্তিষ্কর খেল দেখাতে হবে। আমাদের গোয়েন্দাদের আরও চৌকশ করে গড়ে তুলতে হবে। যে ঝামেলায় মায়ানমার আমাদের ফেলছে, তারা যেভাবে আমাদের প্যারা দিচ্ছে তার চেয়ে দ্বিগুণ প্যারা দেওয়া যাবে তাদের বিদ্রোহীদের দিয়ে। তবে বিষয় হচ্ছে আমাদের দেশের হাই কমান্ডরা এই পথে এগুতে পারবে কিনা। কারন এই পথটা অত্যন্ত বিপদজনক।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩১
এম আর এফ সোহান বলেছেন: চাদগাজি ভাই, যুদ্ধের কথা আসছে কারন মায়ানমার আসলে যুদ্ধ চেয়েছিলো। তারা অন্তত পাচঁবার আমাদের সীমানায় হেইকপ্টর নিয়ে ঢুকেছে। এ দেখে সাধারন জনগন বলছে যে যুদ্ধ বাধিয়ে দিতে। এটা আসলে তাদের উদ্দেশ করে বলা। তারা আসলে জানেনা এই যুদ্ধের পরিনাম কি। আপনাকে ধন্যবাদ যে আপনিও যুদ্ধের বিপক্ষে আছেন। কিন্তু ঘটনা হলো আজ না হোক কাল মায়ানমার আবার ঝামেলা করতে পারে। সে কারনে আমাদের সামরিক শক্তি বাড়াতে হবে। যাতে ওরা সাহস না পায়।
ধন্যবাদ।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৫
কূকরা বলেছেন: সবার আগে পাঁদগাজিদের দেশ থেকে তাড়াতে হবে, এই মীরজাফররা থাকলে যুদ্ধ ছাড়াই শত্রুরা দেশ দখল করে নিবে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৪
এম আর এফ সোহান বলেছেন: ব্যাপারটাতে একমত হতে পাড়লাম না। একটি জনগন দেশের মালিকদের মধ্যে একজন। অকারনেই তাকে কেউ তাড়ানোর অধিকার রাখেনা। সে আসলে যুদ্ধের বীরধিতা করছে। এই মূহুর্তে আসলেই আমাদের যুদ্ধ বাধানো বোকামি।
ধন্যবাদ ভাই।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৬
কূকরা বলেছেন: শত্রুর সাহায্য করার জন্য পাঁদগাজীর মত মীরজাফর হওয়ার দরকার নাই, বেকুব হওয়াই যথেষ্ট।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২০
এম আর এফ সোহান বলেছেন: উনি হয়তো ব্যাপারটা বুঝেনি।
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৯
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অনেক অস্ত্র শস্ত্র থাকলেই যুদ্ধে জেতা যায় না। তাহলে আমেরিকা ভিয়েতনাম যুদ্ধে জিততে পারতো। পাকিস্তানও আমাদেরকে গুঁড়িয়ে দিতে পারতো। নিজেরা ৯৩ হাজার সৈন্যসহ আত্মসমর্পণ করতো না। ৭১-এর যুদ্ধে চীন ও আমেরিকা পাকিস্তানের পক্ষেই ছিল। যুদ্ধে জেতার সবচেয়ে বড় অস্ত্র হলো নৈতিকতা, সাহস ও দেশপ্রেম। সামান্য উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করতে আমেরিকা ভয় পাচ্ছে, এটা মনে রাখবেন।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১১
এম আর এফ সোহান বলেছেন: যদি সত্য বলার এবং মেনে নেওয়ার সাহস থাকে তবে এটাও মানতে হবে যে, যদি তখন ইন্ডিয়া আমাদের হয়ে যুদ্ধ করর না দিতো তবে সাহস আর নৈতিকতা কোথায় হারিয়ে যেতো খুজেও পেতেননা। ইন্ডিয়া তাদের স্বার্থে আমাদের সাহায্য করেছিলো বলেই আজ এই কথা বলছেন। অস্ত্র, অর্থ, ক্ষমতা এগুলা থাকলে সাহস নৈতিকতা সবই চলে আসে।
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫১
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আজকে শুনলাম যে মিয়ানমার হিন্দু রোহিঙ্গাদের দেশে ফিরে যেতে বলছে। কেন?
অনেকে বলেন এটা মুসলিম সমস্যা না। এখন কি উত্তর দিবেন?
সহজ কথা হলো আমরা সত্য থেকে বিচ্যুত এক জাতি । একারণেই সবাই দাদাগিরী করছে। আমরা নিজেরাই জানিনা আমরা কে, আমাদের কিভাবে চলা উচিত।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৩
এম আর এফ সোহান বলেছেন: The world is regulating by religion from the first of earth. Everyone know that. Its a open secret. But its don't should to tell.
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫২
থান্ডারবোল্ট বলেছেন: প্রথম কথা : এই র্যাংকিং অথবা সামরিক শক্তি অতিমূল্যায়িত এবং একই সাথে অবমূল্যায়িত। আমরা তো টৌড আর্টিলারীর উপর নির্ভর করছি ১৯৭২ সাল থেকেই। সেল্ফ প্রপেল্ড এলো মাত্র সেইদিন।
যুদ্ধ পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা মনে রাখবেন। আপনার কোন জিনিস কতটি আছে তার চেয়ে অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ হলো সেই জিনিসের খোরাক আপনি কতদিন টেনে নিয়ে যেতে পারবেন। টাকা ভাই টাকা। আরো স্পেসিফিক করে বললে আপনার বৈদেশিক মূদ্রার রিজার্ভ এবং আপনার দেশীয় উৎপাদন।
দাদারা তো একদিক থেকে ভালোই করেছে। ওরা তো আরো খারাপ সময়ে স্বমহিমায় অবতীর্ণ হতে পারত। বরং আমরা ভয়াবহ বিপদের আগেই দাদাদের আসল চেহারা চিনে ফেলেছি।
দাদারা যথেষ্ট স্মার্ট। ওদের ভয়াবহ রকমের জঘন্য মানের সামরিক সরন্জ্ঞাম আমরা তো কিনলাম না। ঐসব জাংক তো কোনো বাজারে বেচতে হবে। বেকুব মায়ানমারের হাতেই গছায় দিতে পারছে। দাদাদের নিজ আর্মিই দাদাদের তৈরী জিনিস নিতে চায় না সহজে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২০
এম আর এফ সোহান বলেছেন: ভাই ওদের জিডিপি আমাদের থেকে অনেক বেশী। শুধু রিজার্ভটাই কম। এই দিক দিয়ে ওরা এগিয়ে আছে অবশ্যই। আর সামরিক দিয়েতো এগিয়ে আছেই।
আর হ্যা এটা ঠিক বলেছেন। এটা দেশের জনগন অনেক আগে থেকেই জানে। কিন্তু সরকার বুঝে কিনা সেটাই বিষয়। অনেক মন্ত্রি বুঝে কিন্তু কথা বলার সাহসও নাই এই ব্যাপারে।
৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: যুদ্ধ শুধু শরনার্থীদের নিয়ে হয় না।। প্রশ্নই উঠে না।।
দ্বিতীয় পয়েন্টাই মূল।।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫
এম আর এফ সোহান বলেছেন: জ্বি, ধন্যবাদ।
৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:০৩
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাংলাদেশ আরেক দিক থেকে মিয়ানমার থেকে এগিয়ে - দুর্নীতির সূচকে | তাই তো দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশের চেয়ে সামরিক খাতে অনেক কম খরচ করেও মিয়ানমার সামরিক শক্তিতে অনেক এগিয়ে | বাঙলাদেশের সামরিক খাতে এতো খরচ সঠিকভাবে হচ্ছে না এবং সিস্টেম লস মিয়ানমারের চেয়ে অনেক বেশি | সুতরাং বার্মার সাথে যুদ্ধ করার আগে নিজেরে দেশের দুর্নীতির রাশ টেনে ধরে দেশপ্রেমের পরিচয় দেয়া অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ |
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭
এম আর এফ সোহান বলেছেন: এটা ইম্পর্টেন্ট। টাকার সঠিক ব্যাবহার হচ্ছেনা। শুওরের পেটে যাচ্ছে বেশী।
৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪২
থান্ডারবোল্ট বলেছেন: স্বামী বিশুদ্ধানন্দ@
উইকিপিডিয়া অনুযায়ী ২০১৪ সালে মায়ানমারের প্রতিরক্ষা বাজেট ২.৪ বিলিয়ন ডলার এবং বাংলাদেশের ২০১৭-১৮ সালের প্রতিরক্ষা বাজেট ৩.৬ বিলিয়ন ডলার। সিপিডির তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের ২০১৭-১৮ সালের প্রতিরক্ষা বাজেট ৩.২২ বিলিয়ন ডলার। এখানে মায়ানমারের ২০১৭-১৮ সালের বাজেট পাওয়া যায়নি।
ন্যাশন মাস্টার অনুযায়ী মায়েনমারের ২০০৬ সালের প্রতিরক্ষা বাজেট ৭.০৭ বিলিয়ন ডলার যেখানে ২০১৩ সালের বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাজেট ছিলো ০.৮৩ বিলিয়ন ডলার। ২০০৬ সালের বাজেট দিয়ে মায়ানমার কি কি কিনেছে তা বুঝতেই পারছেন। প্রতিরক্ষা সামগ্রী কোন সুপারমলে পাওয়া যায় না যে আমি আপনি কার্ট নিয়ে ঘুরবো আর একটা একটা তুলে কার্ট বোঝাই করবো। আপনি অর্ডার দিবেন, তখন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান তা তৈরী করা শুরু করবে। এই তৈরী করা এবং আপনার কাছে ডেলিভারী দেওয়া উক্ত প্রতিষ্ঠানের বাৎসরিক উৎপাদন সক্ষমতা, অন্যান্য দেশের পেন্ডিং অর্ডার ইত্যাদির উপর ডিপেন্ড করে। প্রায়ই দেখবেন যে কোন একটি যুদ্ধ বিমান একেক দেশের কাছে একেক দামে বিক্রয় হচ্ছে। এটি ডিপেন্ড করে আপনি কোন ধরনের এভিয়নিকস, কোন ধরনের রাডার, কোন ধরনের মিসাইল ঐ বিমানের সাথে ক্রয় করছেন। আর যদি ঐ বিমান আপনার দেশে প্রথমবারের মত কেনা হয়, তাহলে কয়েকজন পাইলটের ঐ দেশে থাকা, খাওয়া, প্রশিক্ষন এবং কয়েকজন মেইনটেন্যান্স ব্যাক্তিবর্গের থাকা, খাওয়া, প্রশিক্ষন ব্যায় জোগ করতে হবে। যে কোন সমরাস্ত্রের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য। আপনি যদি মিগ-২৯ এর বাংলাদেশের বর্তমান ভার্সনের মত সেইম ভার্সন আবার কেনেন, তাহলে পাইলট এবং মেইনটেন্যান্স ব্যাক্তিবর্গের খরচ টা বাদ পড়বে কেননা গত ১৮ বছরে আমরা এ বিষয়ে সু্প্রশিক্ষিত।
মায়ানমারের সেনাসদস্যদের বেতন-ভাতা অপ্রতুল যা তারা মাদক ব্যাবসা দিয়ে পুষিয়ে নেয়। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে মাদকের সাথে কোন টাচ থাকলেই সোজা বাড়ী যেখানে অধিকাংশ ক্ষেত্রে মাঝপথে হালকা জেলের ভাত খেয়ে যেতে হয়।
আমাদের প্রতিরক্ষা বাজেটের সিংহভাগ বেতন ভাতায় খরচ হয় যেখানে অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র কেনার বাজেট কম। এ কারনে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী ৫ থেকে ১৫ বছর মেয়াদী পরিকল্পনা করে সমরাস্ত্র কেনে এবং তার মূল্য কিস্তিতে শোধ করে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৯
এম আর এফ সোহান বলেছেন: আমার এলাকার এক বড় ভাই বলে কি, দুর্নীতির যুগে দুর্নীতি না করাটাও দুর্নীতি। এ অনুসারে দেশে দুর্নীতি কম।
১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১২
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: থান্ডারবোল্ট@
আপনি প্রতিরক্ষা সামগ্রী ক্রয়ের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন খরচের কথা বললেন, যা হচ্ছে সাধারণ কাগুজে নির্দেশাবলী | এর বাইরে কি তাহলে কোনো বাঁকা পথ অনুসরণ করা হয় না?
আপনার কোথায় মনে হচ্ছে বাংলাদেশের সামরিক খাতে কোনো দুর্নীতি বা সিস্টেম লস নেই ! বাংলাদেশের সকল সরকারি অফিস গুলো দুর্নীতি নিমজ্জিত, একমাত্র প্রতিরক্ষা বিভাগই কোনো সিস্টেম লস এবং দুর্নীতি বিভাগ ছাড়া লেনদেন করে থাকে !
'ডিজি ডিপি' বা সামরিক বাহিনীর 'পূর্ত' বিভাগে সকল লেনদেন ফেরেস্তাদের মতো করা হয় ! যুদ্ধ বিমান, রাডার, সমরাস্ত্র কেনায় কোনো কমিশন লেনদেন হয় না !
ভাইরে, আপনি কোন স্বর্গে বাস করছেন তা নিজেকেই প্রশ্ন করুন |
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২১
এম আর এফ সোহান বলেছেন: অভাব না যাওয়া পর্যন্ত দুর্নীতি যাবেনা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
যুদ্ধের কথা আসছে কেন?
বার্মা রোহিংগা হত্যা করেছে, রোহিংগারা প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে এসেছে; বাংলাদেশ ওদেরকে সাহায্য করছে; যুদ্ধ কেন হবে?