নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ম আর

ম আর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাইয়্যেদুল ইস্তিগফার

১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৪২

সাইয়্যেদুল ইস্তিগফার

أللّٰهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوءُ لَكَ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ

উচ্চারণ: “আল্লাহুম্মা আনতা রব্বী লা-ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্কতানী ওয়া আনা আ’বদুকা ওয়া আনা আ’লা আহ্‌দিকা ওয়া ও’য়াদিকা মাসতাত’তু আ’উযুবিকা মিন শার্‌রি মা ছা’নাতু আবূউলাকা বিনি’মাতিকা আ’লাইয়্যা ওয়া আবূউলাকা বিযানবী ফাগ্‌ফির্‌লী ফাইন্নাহু লা-ইয়াগফিরুয্‌যুনূবা ইল্লা আনতা

হে আল্লাহ! তুমি আমার রব। তুমি ছাড়া আর কোনো সত্য মাবুদ নাই। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছ, আমি তোমার বান্দা। আমি তোমার ওয়াদা ও অঙ্গীকারের উপর সাধ্যানুযায়ী প্রতিষ্ঠিত। আমি অনিষ্টকর যা কিছু করেছি তা থেকে তোমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আমার উপর তোমার যে নিয়ামত আছে তার স্বীকৃতি দিচ্ছি। তোমার নিকট আমার গুনাহের স্বীকৃতি দিচ্ছি। সুতরাং তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও; কেননা তুমি ছাড়া আর কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারে না।

(সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৮৬৭)

(১) হযরত সাদ্দাদ ইবনে আওস (রাযিঃ) হইতে বর্নিত আছে যে, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, সাইয়্যেদুল এস্তেগফার (অর্থাৎ মাগফিরাত চাওয়ার সর্বোত্তম তরীকা) এই যে, এইভাবে বলিবে--

"اللهم أنت ربي لا إله إلا أنت خلقتني وأنا عبدك وأنا على عهدك ووعدك ما استطعت، أعوذ بكمن شر ما صنعت، أبوء لك بنعمتك عليَّ وأبوء لك بذنبي فاغفر لي فإنه لا يغفر الذنوب إلا أنت"

’অর্থঃ আয় আল্লাহ, আপনিই আমার রব, আপনি ব্যতীত কোন মা’বুদ নাই, আপনিই আমাকে সৃষ্টি করিয়াছেন। আমি আপনার বান্দা, আমি সামার্থ্যানুযায়ী আপনার সহিত কৃত অঙ্গীকার ও ওয়াদার উপর কায়েম আছি, আমি আমার কৃত খারাপ আমল হইতে আপনার আশ্রয় গ্রহন করিতেছি । আমার উপর আপনার যে সমস্ত নেয়ামত রহিয়াছে উহা স্বীকার করিতেছি এবং আপন গুনাহেরও স্বীকারোক্তি করিতেছে। অতএব আমাকে মাফ করিয়া দিন। কেননা আপনি ব্যাতীত কেহ গুনাহসমূহ মাফ করিতে পারে না।’

রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন যে, যে ব্যাক্তি দিলের একিনের সহিত দিনের যে কোন অংশে এই কালিমাগুলি পড়িয়াছে এবং সেইদিন সন্ধ্যার পূর্বে তাহার মৃত্যু হইয়া গিয়াছে সে জান্নাতীদের মধ্য হইতে হইবে। এমনিভাবে যদি কেহ দিলের একিনের সহিত রাত্রের কোন অংশে এই কালিমাগুলো পড়িয়াছে এবং সকাল হওয়ার পূর্বে তাহার মৃত্যু হইয়া গিয়াছে সে জান্নাতীদের মধ্য হইতে হইবে। (বোখারী)

(২) আবু মামার (র)......শাদ্দাদ ইবন উস (রাঃ) থেকে বর্ণিত । নবী (সা) বলেছেনঃ সাইয়্যেদুন ইস্তিগফার হলো বান্দার এ দু’আ পড়া--
اللهم أنت ربي لا إله إلا أنت خلقتني وأنا عبدك وأنا على عهدك ووعدك ما استطعت، أعوذ بكمن شر ما صنعت، أبوء لك بنعمتك عليَّ وأبوء لك بذنبي فاغفر لي فإنه لا يغفر الذنوب إلا أنت

অর্থঃ হে আল্লাহ তুমিই আমার প্রতিপালক । তুমি ছাড়া কোন ইলাহ নেই । তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছ । আমি তোমারই গোলাম । আমি যথাসাধ্য তোমার সঙ্গে প্রতিজ্ঞা ও অঙ্গীকারের উপর আছি । আমি আমার সব কৃতকর্মের কুফল থেকে তোমার কাছে পানাহ চাচ্ছি । তুমি আমার প্রতি তোমার যে নিয়াঁমত দিয়েছ তা স্বীকার করছি । আর আমার কৃত গুনাহের কথাও স্বীকার করছি । তুমি আমাকে মাফ করে দাও । কারন তুমি ছাড়া কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারবে না । যে ব্যক্তি দিনের (সকাল) বেলায় দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এ ইস্তিগফার পড়বে আর সন্ধা হওয়ার আগেই সে মারা যাবে, সে জান্নাতী হবে । আর যে ব্যাক্তি রাতের (প্রথম) বেলায় দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এ দু’আ পড়ে নেবে আর সে ভোর হওয়ার আগেই মারা যাবে সে জান্নাতী হবে । সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৮৬৭

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৫৭

শার্দূল ২২ বলেছেন: আপনার বেশ কয়টি পোষ্ট দেখলাম দোয়া নিয়ে আপনি অনেক আগ্রহী। ঘরে প্রবেশের দোয়া, বের হবার দোয়া, ওয়াশ রুমে যাওয়ার দোয়া, সহবাসের দোয়া, এই দোয়াটা আসলে কি ? এটা আরবী তেই হতে হবে কেন? নিজের ভাষায় হলে কি সমস্যা? আল্লাহ কি বাংলা বুঝেননা? আপনারা যখন শুধু আরবিতেই নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখেন তাতে আল্লাহর ক্ষমতা লোপ পায় । দোয়া মানে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া। এটা যত বেশি আপনার নিজের ভাষায় হবে ততই আপনি আপনার মনের কথা আবেগ দিয়ে বলতে পারবেন।

যেমন ধরেন, গুলাশানে আমাদের দেশের ভিক্ষুক গুলো বিদেশীদের কাছে ভিক্ষা চায় এইভাবে। স্যার গিভ মি ডলার। এই কথায় আবেগ তো নেই বরং উচ্চারণ এবং শব্দে কঠিনতায় বিদেশীরা ভয়ে দৌড় দেয়। বিদেশীরা অনেক ধনী, তবুও শব্দ বাক্য নিজের না হওয়াতে আবেগ দেখানো যায়না বলে বিদেশীদের মন গলেনা, তারা ভিক্ষা না দিয়ে উল্টো দৌড় দেয়।

এখন আসেন আমাদের গুলিস্তানের চিত্র। এখানে এত ধনী মানুষ নাই, তবুও ভিক্ষা পায়, কারণ ভিক্ষুক এখানে নিজের ভাষায় সাহায্য চায় এইভাবে, মাগো কিংবা বাবাগো, সকাল থেইক্কা কিচ্ছু খাইনাই, এই চোডো চোডো পোলামাইয়া নিয়ে না খেয়ে আছিগো, দিবেননি একটা টাহা, এই শিশুটার লাইগা এক পোয়া দুধ কিনমু। এইভাবে আবেগ এবং মনের মাধুরী মিশিয়ে নিজের ভাষায় সাহায্য চাইলে হতে পারে আরেকজন ভিক্ষুক এই ভিক্ষুককে টাকা দিয়ে ফেলবে।
আল্লাহর কাছে চাইবেন নরম হয়ে নত হয়ে আকুতি দিয়ে আঞ্চলিকতা দিয়ে ,সুদ্ধ অসুদ্ধ ভাষা দিয়ে, যত বেশি আবেগ ঢুকানো যাবে আল্লাহ তত বেশি নরম হয়ে খুশি হয়ে আপনাকে দান করবেন বা বিপদে সাহায্য করবেন।

কেন এসব আরবি দোয়ার পিছনে সময় নষ্ট করছে? কেন এসব দিয়ে জীবন ধর্ম আমল সবকিছুকে কম্পলিকেটেড করতেছে? কবে বুঝবে নিজেকে আর আল্লাহকে?

এমন দোয়া মুসলিম সারা জীবন করে সেই জানেনা এই ভাষায় কি আছে। আরবি দেখেই মুলিমসের লাফিয়ে পড়ার স্বভাব যতদিন যাবেনা আল্লাহ তাদের কথা শুনবেনা। আরবি শব্দ পেয়ে নিজের নাম রেখেছে তারেক মানে রাস্তা আর ছেলের নাম রেখেছে জামাল মানে উট। উট মানুষের নাম হতে পারে এটা কিছু গাধা মুসলিমদের পক্ষেই সম্ভব।এক মহিলার নাম তুকাজ্জিবুন নেসা। যার মানে অস্বীকার করা।

শুভ কামনা

২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: দোয়ায় কাজ হয় না।
দোয়ায় কাজ হলে সব ছেলেমেয়ে বাবা মায়ের দোয়ায় জজ ব্যারিস্টার হয়ে যেতো।

৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:২০

মিরোরডডল বলেছেন:




শার্দূল ২২ বলেছেন: এখন আসেন আমাদের গুলিস্তানের চিত্র। এখানে এত ধনী মানুষ নাই, তবুও ভিক্ষা পায়, কারণ ভিক্ষুক এখানে নিজের ভাষায় সাহায্য চায় এইভাবে, মাগো কিংবা বাবাগো, সকাল থেইক্কা কিচ্ছু খাইনাই, এই চোডো চোডো পোলামাইয়া নিয়ে না খেয়ে আছিগো, দিবেননি একটা টাহা, এই শিশুটার লাইগা এক পোয়া দুধ কিনমু।


হা হা হা ....... শার্দুলতো দারুণ কপি করতে পারে!!!!
আমারও প্রশ্ন, বাংলায় বা যার যার ভাষায় করলে সমস্যা কি?
আজকের কমেন্টেও লাইক।

৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



পবিত্র কোরান শরীফে রাব্বানা দিয়ে শুরু ৪০টির মত দোয়া আছে যা আল্লাহ স্বয়ং তাঁর
কালামে উল্লেখ করেছেন ।
এর মধ্যে খুবই ছোট্ট একটি দোয়া রয়েছে । যা পড়তেও সহজ এবং ছন্দময়। দুনিয়া ও
পরকালের কল্যাণ এবং জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির দোয়া এটি। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম এই দোয়াটিই বেশি বেশি পড়তেন। তিনি দুনিয়া ও পরকালের কল্যাণ কামনা করতেন।
আবার জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি চাইতেন। কোরআনের ছোট্ট দোয়াটি হলো-

رَبَّنَاۤ اٰتِنَا فِی الدُّنۡیَا حَسَنَۃً وَّ فِی الۡاٰخِرَۃِ حَسَنَۃً وَّ قِنَا عَذَابَ النَّارِ
রাব্বানা আতিনা ফিদ-দুনইয়া হাসানাতাও ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওয়া ক্বিনা আজাবান-নার।’

অর্থ = হে আমাদের প্রভু! আমাদেরকে দুনিয়াতে কল্যাণ দান করুন। আর পরকালেও কল্যাণ দান করুন।
আর আমাদেরকে (জাহান্নামের) আগুনের আজাব থেকে রক্ষা করুন।
’ (সুরা বাকারা : আয়াত ২০১)

দোয়াটি পড়া সম্পর্কে কী বলেছেন নবিজী?
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রায় সময়ই এ দোয়াটি পড়তেন। হাদিসে পাকে এসেছে-
হজরত আনাস ইবনে মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম প্রায়ই এ দোয়া করতেন। (বুখারি ও মুসলিম)
এখন দেখা যাক দোয়াটিতে কী আছে?

কোরআনুল কারিমের সুরা বাকারার ২০১ নং আয়াতে এ দোয়াটি নাজিল হয়েছে। এ দোয়ায় ভালো কাজ
করার তাওফিক দান করার আবেদন রয়েছে। অর্থাৎ ঈমানদাররা দুনিয়াতেও দুনিয়া চায় না, বরং নেকির
কাজের তাওফিক কামনা করেন।

এ কারণে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খুব বেশি বেশি এই দোয়াটি পড়তেন। এই দোয়াটি হজ
ওমরার সময় কিংবা যে কোনো তাওয়াফের সময় রোকনে ইয়ামানি এবং হাজরে আসওয়াদের মধ্যবর্তী
স্থানে পড়া সুন্নাত।

যারা আল্লাহ কাছে দুনিয়া ও পরকালের কল্যাণ পেয়ে ধন্য হবেন; তাদের জন্য পরকালের জীবন ও জাহান্নামের
আগুনের আজাব থেকে মুক্তিও হবে সহজ।
সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাতের অনুসরণে উল্লেখিত দোয়াটি
বেশি বেশি পড়ে দুনিয়া ও পরকালের কল্যাণ কামনা করা। জাহান্নামের আগুনের ভয়াবহ আজাব থেকে মুক্ত থাকতে
দোয়াটি বার বার পড়া। হাদিসের ওপর আমল করা।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সুন্নাত ও গুরুত্বপূর্ণ দোয়াটি বেশি বেশি পড়ে দুনিয়া ও পরকালের কল্যাণ
কামনার পাশাপাশি জাহান্নামের আগুনের ভয়াবহ শাস্তি থেকে রক্ষা পাওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
একজন মুমিস মুসলমানের জন্য ইহকাল ও পরকালের ,মঙ্গলের জন্য এর থেকে বেশী আর কি লাগে ।

এমতাবস্থায় পবিত্র কোরানে স্বয়ং আল্লাহ পাক প্রদর্শীত ও বর্ণিত যে অতি সহজ মর্তবান দোয়া দিবা রাত্রিতে
যে কোন সময় আরবী বা বাংলায় খুব সহজে পাঠ করা যায় তাকে গুরুত্ব না দিয়ে পবিত্র কোরান নাযিলের
প্রায় দুইশত বছর পরে বিভিন্ন হাদিস লেখক গনের সংকলিত বা সংগৃহীত হাদিস আনুযায়ী আমল করার
প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আপনার বিজ্ঞ মতামত পেলে বাধিত হব।

উল্লেখ্য আল্লাহ বলেছেন জগতের সকল সাগর সহাসাগরের পানিকে কালী বানিয়ে আর সকল বৃক্ষের
ডালা পালাগুলিকে কলম বানিয়ে লিখলেও তার প্রসংসা ও গুণগান করে শেষ করা যাবেনা । তাই
ছোট করে বললে যথা হে মহান যত গুণগান সকলি তোমারী লাগি এখন তাঁর যতগুণ আছে
সবই বলা হয়ে যাবে এ কটি কথাতেই ,সুমহান ও মহাবিজ্ঞ আল্লাহ নীজগুণে বুজে নিবেন তাঁর বান্দার
প্রসংসাগীতি ।

আল্লাহ নীজেই বলেছেন তিনি দ্বীন ও ধর্মকে সহজ করে দিয়েছেন , আমরা মনে মনে যা ভাবি আল্লাহ তার
সবই জানেন , তার কাছে প্রকাশ্য অপ্রকাশ্য কোন কিছুই গোপন নয় । মনের ভাবনা গুলি আমরা নীজের
মনে নীজের ভাষাতেই ভাবি । তাই আল্লার প্রতি আমরা সমর্পিত ও অনুগত কিনা তার সবই তিনি
অবহিত , তাইতো বলা হয় তিনি অন্তরযামী । তাই প্রকাশ্য ও আপ্রকাশ্য যে ভাবেই তার কাছে কিছু চাই
তাই তিনি শুনেন ও বুঝেন ,সে অনুযায়ী যত ছোট বড় বাংলায় বা আরবীতে যে দোয়াই করিনা কেন
আল্লাহ তাঁর মহানুভবতায় দোয়া কবুল করার মালিক তিনিই।

শুভেচ্ছা রইল


৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৬

বিজন রয় বলেছেন: পোস্ট নিয়ে ভালো আলোচনা চলছে।
কিছু দেখলাম।

৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাই আপনি যদি আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য এই ধরনের পোস্ট লিখেন তবে আমি আপনার বিশ্বাস ও ইমোশনকে আমি সম্মান করি। আমি নিজে প্রতিদিন ১৮০ বার ইস্তেগফার পড়ি। ইশতেগফার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ইস্তেগফার কিভাবে করতে হয় শার্দুল ভাই অলরেডি বুঝিয়েছেন। প্লিজ এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে গুরুত্বের সাথে পোস্ট দিন। অহেতুক্ গুগল থেকে নেয়া পোস্ট প্রকাশ করে ইসলাম ধর্মে ও ব্লগের ক্লাস ডাউন করবেন না।

৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:০০

শার্দূল ২২ বলেছেন: @মিরোর আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন আমার মন্তব্য গুলোর সাথে সহমত রাখার জন্য।

ধর্ম অনেক সহজ এবং সুন্দর একটা বিষয়,বিশেষ করে ইসলাম ধর্ম। আমরাই শুধু শুধু জটিল করি।
প্রায় প্রতিটা ধর্মের প্রধান ধর্ম গ্রন্থ্যে মানুষের জন্য ভালো উপদেশ থাকে, কিন্তু সমস্যা দাড়ায় মুল ধর্ম গ্রন্থ্যের বাইরে শাখা প্রশাখা কিছু গ্রন্থ্যে। যেমন ধরুন ভগবতগীতা এবং বেদ এসবে আপনি কোন খারাপ কিছু পাবেননা, যত পাগলামি ছাগলামি আছে রামায়ন, পুরাণ,স্মৃতি এসবে। অন্তত আমি যত গুলো প্রধান প্রধান ধর্ম গ্রন্থ্য পড়েছি তাতে তাই মনে হয়েছে। বিশেষ করে আমাদের কোরাণ এর মত এত ক্রিষ্টাল ক্লিয়ার নির্ভেজাল গ্রন্থ্য আর নেই। এত সুন্দর জীবন ব্যবস্থা আর কোন গ্রন্থ্যে তুলে ধরতে পারেনি। সমস্য হলো মানুষ কোরাণকে বুঝার সুযোগ পাচ্ছেনা যত মাসলা মাসালার ঝালের কারণে।

ধর্মের ঠিকাদার গুলা প্রধান ধর্ম গ্রন্থ্য পড়তে দেয়না, কারণ সেখানে কোন কেচাল নাই। কেচাল না থাকলে এদের কাছে কে আসবে? এরা বাঁচবে কিভাবে খাবে কি ? কিছুইতো শিখেনি।

শুভ কামনা সব সময়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.