নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিজানুর রহমান জুয়েল

মানুষ হিসেবে মাথা উচুঁ করে থাকতে চাই।

মিজানুর রহমান জুয়েল

বিপথগামী ছাত্রদের সঠিক পথে আনতে আসুন সবাই একাত্ব হই।

মিজানুর রহমান জুয়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

শহীদ মিনার ও হাইকোর্টের রায়

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

পৃথিবীতে একমাত্র বাঙ্গালীর ই আছে নিজের মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার আদায়ের আন্দোলন ও জীবন আত্মদানের ইতিহাস। সে হিসেবে ২১ ফেব্রুয়ারী বাঙ্গালীর এক দিকে যেমন শোকের, তেমনি আবার বিশাল কিছু পাবার সুখের। শহীদ দিবস এখন জাতিসংঘের স্বীকৃত আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হয় সারা বিশ্বে। পৃথিবীর বহু স্থানে ভাষা শহীদদের সম্মান জানানোর জন্যে শহীদ মিনার তৈরী হয়েছে এবং হচ্ছে। সেসব স্থানে শহীদ মিনার তৈরী হচ্ছে স্বত:স্ফুর্তভাবে। সে হিসেবে বাংলাদেশে যেন অনেক অলসতা ও অনিচ্ছা পরিলক্ষিত হচ্ছে। বাংলাদেশের নতুন প্রজম্মের প্রতিটি শিক্ষার্থীর মাঝে ভাষা আন্দোলন ও শহীদদের প্রতি সম্মান দেখানোর শিক্ষাটা রপ্ত করার শিক্ষা দেয়া আমাদের একান্ত দায়িত্ব। আর সে জন্য প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মান সরকার, প্রতিষ্ঠান প্রধান ও পরিচালনা কমিটির সদস্যদের একান্ত ইচ্ছাই যথেষ্ঠ। এক একটি শহীদ মিনার নির্মানে আর কত টাকাই বা করচ হয় ? তবে খরচের হিসাবের আগে হিসেব করা উচিত সংশ্লিষ্টদের সদিচ্ছা কতটুকু আছে।



বি:দ্র: ২০১০ সালে আইনজীবী মনজিল মোরসেদ এর ” আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজম্মের মাঝে ২১-এর চেতনা ধরে রাখতে স্কুল জীবন থেকে এর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পরিচয় ঘটানোর লক্ষ্যে দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কেন একটি করে শহীদ মিনার নির্মান করা হবেনা” - রিটের উপর মাহামান্য হাইকোর্ট রায় দিয়েছিলেন - ”বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণ করতে হবে”।



কিন্তু সে রায় আজও উপেক্ষিত। দেশের অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এখনও কলাগাছ আর ইট সাজিয়ে শহীদ মিনার তৈরী করে ২১ ফেব্রুয়ারী পালন করতে দেখা যায়।



এক দফা এক দাবী : দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগামী ২১ ফেব্রুয়ারী আসার পূর্বেই শহীদ মিনার নির্মাণ করা হোক।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.