নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এটা নিমচাঁদের ব্লগ

পুড়ছিল ওই শ্মশান ভরে কাঠের রাশি, পুড়তে আমি ভালোবাসি, ভালোইবাসি।

নিমচাঁদ

ঝিনুক নীরবে সহো,ঝিনুক নীরবে সহো ঝিনুক নীরবে সহে যাও, ভিতরে বিষের বালি, মুখ বুঁজে মুক্তো ফলাও।

নিমচাঁদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস : একজন অভিভাবক বলছি

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:২৩



আজ, ২ এপ্রিল, অষ্টম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস।

শিশুদের যে সমস্যাগুলোর ব্যাপারে মানুষ কম জানেন, তার মধ্যে অটিজম অন্যতম। শব্দটি নিয়ে মানুষের একধরনের ভুল ধারনা প্রচলিত আছে। দুঃখজনক হলেও সত্য, এই বিষয়ে অধিকাংশ মানুষেরই সঠিক ধারণা প্রায় নেই। অথচ শিশুদের কল্যানের জন্য আমাদের এই বিষয়ে সঠিক ধারনা থাকা দরকার। আর তাই এই লক্ষ্যে অটিজম বিষয়ে সাধারণ মানুষকে সচেতনতার জন্য ২০০৮ সাল থেকে ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ পালিত হয়ে আসছে। এবার দিবসটি তার অষ্টম বছরে পা রাখল। এবারের দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে, ‘অটিজম সচেতনতা থেকে সক্রিয়তা, একীভূত সমাজ গঠনে বারতা।’





একজন অটিজম আক্রান্ত সন্তানের পিতা হিসাবে , নিজের অভিজ্ঞতা থেকে আমি বলার চেষ্টা করবো এই শব্দটির অর্থ এবং আমাদের সমাজে অটিজম আক্রান্তদের পক্ষ থেকে কিছু কথা । আজকের দিবসের মূল প্রতিপাদ্যের সাথে মিলিয়ে যদি খুব সহজ ভাবে বলি, তাহলে বলা যায়, অটিজম আক্রান্ত শিশু/ব্যক্তিবর্গকে সমাজের মূল স্রোতে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে সমাজ গঠনের আহ্ববান করা হয়েছে ।



আমাদের সমাজে এমন কিছু মানুষ পাওয়া যাবে , যারা আট দশ মানুষ থেকে কিছুটা আলাদা মনে হয় ।তারা নিঃসংগ মানুষ , তাদের চারপাশের জগত এবং মানুষ সম্পর্কে উদাসীন এবং অন্যের সাথে কোন সামাজিক বা আবেগিক সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে তারা বেশ খানিকটা অপারগ থাকে । এমনকি তারা পরিবারের সদস্যদের সাথেও দু একটি বিষয় ছাড়া কোন আন্তঃযোগাযোগ বা মনোভাবের আদান প্রদানে ব্যর্থ থাকে , কখনো কখনো পুনরাবৃত্তিক আচরণ করে, যা সবার দৃষ্টিতে শোভনীয় নয় ।এরা অন্য মানুষের চাহিদা , চিন্তা এবং অনুভূতি বুঝতে সক্ষম নয় এবং অনেক ক্ষেত্রে নিজেকেও বুঝাতে পারে না ।সর্বপ্রথম পল ইউজেন ব্লু নামের একজন চিকিতসক ১৯১২ সালে এই সমস্যার নামকরণ করেন অটিজম , যার বাংলা করলে দাঁড়ায় 'আত্ম-মগ্ন ব্যক্তি' ।



অটিজম আক্রান্ত ব্যক্তির বিকাশ প্রকৃতির স্বাভাবিক ধারা অনুযায়ী হয় না , অনেকের ভাষা এবং বৃদ্ধিবৃত্তির অপরিপুর্ণতা থেকে যায় ফলে তাদের পক্ষে অন্য মানুষের সাথে যোগাযোগ এবং সামাজিক সম্পর্ক রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়ে । অনেক অটিজম আক্রান্ত ব্যক্তি কোনো না ভাবে পুনরাবৃত্তিক আচরণ করে থাকে এবং তাদের বুদ্ধি বৃত্তি এক কেন্দ্রিক থাকার ফলে তাদের আচরণে কিছুটা অস্বাভাবিকতা দেখা দেয় ,যেমন অটিজম আক্রান্ত ব্যক্তি খুব সহজেই রেগে যায় এবং তাদের আচরিত প্রাত্যহিক কাজগুলা একই ধরনের হয়ে থাকে এবং তাতে কোন ব্যতয় ঘটলে এরা হাইপার এক্টিভ হয়ে উঠে । আবার কিছু অটিজম আক্রান্ত ব্যাক্তি বা শিশু কোন বিশেষ শব্দ , গন্ধ , স্পর্শ , দৃশ্য বা নিজের যে কোন জেদের প্রতি তীব্র সংবেদনশীল হয়, যার ফলে তাদের কাছেই তাদের জীবন এবং আশে পাশের মানুষের মানুষের কাছে তাদের জীবন দূর্বিষহ হয়ে উঠে । এই অস্বাভাবিক আচরণ হঠাত করেই দেখা দেয় না বরং এট অতি শৈশব কাল থেকেই বিশেষ করে দুই তিন বছরের মধ্যেই দেখা দেয় এবং এটা আজীবন কাল চলতে থাকে ।







তবে আশার কথা হলো ব্যক্তি/শিশুর এই আচরণ নিয়মিত প্রশিক্ষণ , শিক্ষা , খাদ্যাভাসে নিয়ন্ত্রণ, বিভিন্ন ধরনের থেরাপী এবং শারিরিক ব্যায়ামের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করে, তাদের সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে নেওয়া যায় ।

তবে এর জন্য চাই প্রথমত পরিবারের থেকে সাহায্য এবং সহযোগিতা , তারপর সমাজের অন্যান্য মানুষের বাড়িয়ে দেওয়া হাত ।অনেক পিতা মাতাই আছেন , তারা জানেন তাদের সন্তানটি অটিষ্টিক কিন্ত তারা শিশুটিকে সমাজ থেকে দূরে সরিয়ে রাখেন , কোন সামাজিক অনুষ্ঠানে সন্তানটিকে নিয়ে যান না , সন্তানটিকে লোক চক্ষুর আড়ালে রেখে দেন অথবা অকারনে মারধর করেন । বাবা মাদের খেয়ালে রাখতে হবে তাদের সাজান বাগানে , ঈশর হয়তো একটি স্নায়ুবিক রোগাক্রান্ত সন্তান দিয়েছেন কিন্ত এই সন্তানটি বাগানের সেই দুস্থ গোলাপ , যার ও গন্ধ আছে , সৌন্দর্য্য আছে কিন্ত দরকার শুধু সামান্য পরিচর্য্যা । খেয়ালে রাখতে হবে , এই নশ্বর পৃথিবীতে আমরা কেউ ই সারা জীবন বেঁচে থাকব না , কিন্ত জীবনের পূণ্য অর্জনের অনেক কাজের মতোন এই শিশুদের সুন্দরভাবে ভাবে লালন পালন ও ঈশ্বরের দেয় একটি কাজ। মহান আল্লাহ পাক কোনভাবেই আপনাকে বঞ্চিত করবেন না কোন সোয়াব অর্জন থেকে, যদি আমরা বাবা মা'রা নিজেদের অটিষ্টিক বেবীদের সবচেয়ে বেশী সহযোগিতা প্রদান করি।

আর , আমরা যারা নিজেদের সমাজের বুদ্ধিমান এবং বিবেকবান মানুষ যারা আছি , তাদের সামান্য সহানুভুতিতে এই শিশুদের সমাজে পুনর্বাসন সম্ভব । জেনেটিক্যালি অটিষ্টিক শিশু/ব্যক্তি বর্গ অনেক মেধাবী । এরা কেউ ভালো ছবি আঁকে, কেউ ভালো গান গায় , কেউ ভাল বেকারীর কাজ জানে , অনেকের হাতের কাজ খুব ভালো , অনেকেই ভালো ক্রিয়েটিভ । শুধু এদের দরকার যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং সহযোগিতা ।

অনেক আগ থেকেই আইন এদের স্বপক্ষে ছিলোনা , এদের অধিকার সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত ছিলো না , কিন্ত বাংলাদেশে বর্ত্মানে এই সরকারের আমলে ট্রাষ্ট এক্ট হয়েছে , যাতে বাবা মায়ের সম্পত্তির উপরে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী /অটিষ্টিক ব্যক্তি/ শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়েছে ।শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে অটিজম একাডেমী হচ্ছে , যেখানে অটিষ্টিক বাচ্চাদের বিভিন্ন দৈনন্দিন কার্যাবলী শেখানোর পাশাপাশি তাদের পুনর্বাসনের জন্য অনেক ভোকেশনাল কাজে শেখানর ব্যবস্থা রয়েছে । বাংলাদেশের প্রার সব জেলায় সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে , যেখানে একটি অটিষ্টিক বাচ্চাদের সকল সেবা পাওয়া যাবে । এছাড়া দেশের বিভিন্ন জেলা শহরে বেসরকারী পর্যায়ে অনেক স্কুল এবং ইনষ্টিটিউট রয়েছে যেখানে অটিষ্টিক দের সব সময়ে সেবা প্রদান করা হচ্ছে ।



যারা নিজেরা এই ধরনের একটা সন্তানের পিতা/মা , আপনারা অনুগ্রহ করে নিজেদেরকে অসহায় ভাববেন না , আল্লাহ পাক সবাইকে পরীক্ষা করেন না , তিনি শুধুমাত্র তাদের প্রিয় বান্দাদের ই পরীক্ষা করেন এবং এই সন্তান আপনাদের কাছে তার একটি বিশেষ নিয়ামত , অটিষ্টিক দের নিজের অন্য সুস্থ বাচ্চার চেয়ে বরং বেশী সুবিধা প্রদান করুন, Because they are gift of the God.

সমাজের সচেতন নাগরিকরা সবাই অটিষ্টিক দের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলে , এরা এক সময় সমাজের অংশ হয়ে উঠবে এবং মূল ধারায় সমাজের সবার সাথে অংশীদার হতে পারবে । আসুন আজকের বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবসে আমাদের এই কামনা হোক, আমরা অটিষ্টিক দের সমাজে পুনর্বাসনে সহযোগিতা করে ,একটা সাম্যের সমাজ গড়ে তুলি ।





পোষ্ট উৎসর্গ : মাহিন সাবা হোসেন ,যাকে ভালোবেসে এই পৃথিবীকে ভালোবাসতে শিখেছি ।



মন্তব্য ৯৫ টি রেটিং +২৬/-০

মন্তব্য (৯৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ এটা সত্যি দুর্ভাগ্যজনক যে বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের দেশের সাধারন মানুষের তেমন কোন ধারনা নেই বরং প্রত্যন্ত অঞ্চলে যারা এই অটিজমে আক্রান্ত তাদের অবস্থা আরো বেশি নিগৃহীত। এর সাথে জড়িয়ে পড়েছে, সামাজিক অবহেলা, কুসংস্কার এবং ক্ষেত্র বিশেষে ভয় ও লজ্জা।

অথচ আপনার পোস্টে খুব চমৎকার ভাবে উল্লেখ্য করা হয়েছে এই বিষয়টি যে আসলে কোন রোগ নয় বরং এটা জন্মগত ভাবে মানষিক ও শারিরীক সুপ্ত অক্ষমতা। ভালোবাসা আর পরিচর্যাই তাদের জীবন-যাপন সহজ করে তোলে।


বিষয়টি নিয়ে লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭

নিমচাঁদ বলেছেন: এই অক্ষমতা আমরা সামাজিক ভাবেই পার হয়ে আসতে পারি , তার জন্য দরকার সামাজিক সচেতনতা এবং সহযোগিতার হাত । আশা করি সমাজের সকল স্তরের মানুষ এই হাত বাড়িয়ে দিতে দ্বিধা করবে না

২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে ৷

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

নিমচাঁদ বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকে ও ধন্যবাদ ভাই ।
আমাদের পাশে থাকুন

৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
Touching!

//পোষ্ট উৎসর্গ : মাহিন সাবা হোসেন ,যাকে ভালোবেসে এই পৃথিবীকে ভালোবাসতে শিখেছি।//

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

নিমচাঁদ বলেছেন: ধন্যবাদ মাইনুল ভাই । যেহেতু নিয়মিত লিখিনা , এটা প্রাণের টানে লিখতেই হলো , জানি না কেমন হয়েছে ।
আমাদের পাশে থাকার অনুরোধ রইল

৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
============================
বিশেষ দিবসে বিশেষ লেখাটি দৃষ্টি আকর্ষণে
আনা এবং বিশেষ ব্যানারের জন্য
সামুকে ধন্যবাদ।
============================

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

নিমচাঁদ বলেছেন: ব্যাপারটা স্বীকার করতেই হয় , আমরা যারা বাবা মা, আমাদের চেয়ে সামু অনেক এগিয়ে দিনটিকে নিয়ে ভেবেছে ।
তাদের ধন্যবাদ দিলে খাটো করা হবে , তাদের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা

৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯

মামুন ইসলাম বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে++++

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

নিমচাঁদ বলেছেন: আশা করি অটিষ্টিক শিশুদের পাশে সব সময়ে থাকবেন ,
পোষ্ট পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আশার কথা বাংলাদেশ সরকার গুরুত্ব সহকারে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করছে; প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকুক। “আমরা অটিষ্টিক দের সমাজে পুনর্বাসনে সহযোগিতা করে ,একটা সাম্যের সমাজ গড়ে তুলি” পাশে আছি, নিমচাঁদ।

শুভ কামনা।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

নিমচাঁদ বলেছেন: আমাদের যার যার রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গীকে সন্মান করে বলছি , অটিষ্টিক শিশুদের অধিকারের ক্ষেত্রে আমরা যে কোন প্রকার শর্ত বিহীন সহযোগিতা পেয়েছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখা হাসিনার কন্যা পুতুল আপার কাছ থেকে ।এই জন্য আমরা উনার নিকট কৃতজ্ঞ। বিশেষ করে ট্রাষ্ট এক্ট এবং প্রস্তাবিত অটিজম একাডেমী ( মহাখালি তে ) গঠনের ক্ষেত্রে উনি সরকার কে রাজী করানোর ক্ষেত্রে যে এফোর্ট দিয়েছেন , তার জন্য আমরা অভিভাবকেরা তার নিকট আজীবন কৃতজ্ঞ থাকবো ।

৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: পোস্টে দেয়া আকা ছবিগুলো কি আপনার সন্তানের ? যদি তা-ই হয় তবে সাত্যিকার অর্থে অটিজমরা কি আমাদের সমাজের জন্য অন্তরায়।



আমাদের প্রয়োজন সঠিক ধারণা।



সুস্থ এবং ভাল থাকুক বিশ্বের সকল অটিজম রা .....

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

নিমচাঁদ বলেছেন: না , অটিষ্টিক শিশুরা সমাজের অন্তরায় নয় ।
আমার ছেলের আকা ছবি কাতারের রাজপ্রাসাদে সংরক্ষিত রয়েছে । শুধু আমার ছেলে না , অনেকের ই ছবি , তৈরী জিনিশ বিশ্বের অনেক দেশেই রয়েছে । আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন বিদেশে যান, এই সব বাচ্চাদের আকা ছবি ,তৈরী জিনিশ সে সব দেশের সরকার কে উপহার প্রদান করেন ।
চ্যারিটি ঘর থেকেই শুরু হয়েছে , আর তাই আমরা আশাবাদী ।

৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২১

আমিনুর রহমান বলেছেন:




ছুয়ে গেলো শেষ পারাটা।
আর আমাদের মাহিনকে উৎসর্গ দেখে ভালো লাগলো।
এদের সুযোগ দিলে এরা অনেক কিছু করে দেখা পারবে।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

নিমচাঁদ বলেছেন: আমিনুর ভাই অনেক , অনেক ধন্যবাদ ।
মাহিনের জন্য দোয়া করবেন ।

৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: Because they are gift of the God.

অসম্ভব ভাল লাগলো আপনার লেখাটি।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১৭

নিমচাঁদ বলেছেন: স্বর্গের ফুল সব বাগানে ফুটে না , সেই জন্য অটিষ্টিক বাচ্চারা সব সময়ে বিশেষ মনোযোগের দাবী রাখে।
ভালো লাগার জন্য কৃতজ্ঞতা ভাই।

১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার সবলিল ভাষায় গুরুত্বপূর্ন বিষয় কে তুলে এনেছেন লেখায়। অনেক সুবিধার ব্যাপারে জানা ছিল না, আমি যখন মা ও শুশুদের নিয়ে কাজ করতাম অনেক গ্রামে দেখেছি এই বিশেষ শিশুদের ব্যাপারে অবহেলা চোখে পরার মত।

আমি যে দেশে থাকি, এখানে আমার বাচ্চাদের ক্লাসে এমন বিশেষ বাচ্চাদের ও এদের সাথে রান করায়, আর নরমাল বাচ্চারা যদি এদের টিম মেট হয় তাদের কে পুরুস্কৃত করা হয়।

খুব ভালো লাগলো লেখা।
মাহিনের জন্য শুভ কামনা :)

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২১

নিমচাঁদ বলেছেন: মেইনষ্ট্রীমের বাচ্চাদের সাথে একটি অটিষ্টিক বাচ্চার লেখাপড়ার বিষয়টি উন্নত বিশ্বে স্বীকৃত কিন্ত দূর্ভাগ্য জনক ভাবে শুধুউ সচেতনার অভাবে আমাদের দেশের অনেক মূল ধারার স্কুলই অটিষ্টিক বাচ্চাদের নিতে অনাগ্রহী থাকে । এ ব্যাপারে একটু সুনির্দিষ্ট আইন প্রণয়ণের জন্য আমরা অনেক আগ থেকেই সরকারের কাছে দাবী জানিয়ে আসছি , হয়তো অচিরেই এ ব্যবস্থাটি দেখা যাবে ।
শুভ কামনার জন্য কৃতজ্ঞতা আপা।

১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮

কাজী রায়হান বলেছেন: খুবই গুরুত্তপুর্ন বিষয় । ++

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২২

নিমচাঁদ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই ।
আশা করি আমাদের পাশে থাকবেন

১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪

শব্দঋষির বর্ণমালা বলেছেন: অনেক ভাল লিখেছেন :)

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৩

নিমচাঁদ বলেছেন: ভাই আমি কোনোভাবেই ভালো লিখি না । অনেক বানানে ভুল আছে , তা থাকুক
মূল সুরটি যেনো আপনাদের কাছে পৌছে , সে কামনাই করছি

১৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৭

নিমচাঁদ বলেছেন: দাদা আমার বলার কথাটি বলতে পেরেছি কিনা জানি না , পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা

১৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬

কাবিল বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদসামাজিক সচেতনতা মূলক গুরুত্ব পূর্ণ পোস্ট।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৯

নিমচাঁদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

১৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩

উল্টা দূরবীন বলেছেন: সচেতনতা মূলক। ধন্যবাদ লেখক।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৯

নিমচাঁদ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ

১৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:১৫

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
I am wearing blue.

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩১

নিমচাঁদ বলেছেন: হ্যা , আজকে আমরাও অনেক নীল আলো জ্বেলেছি, তবে তাদের জীবনটা নীলে নীলময় হোক এই কামনাই করছি ।

অটিষ্টিক বাচ্চাদের জন্য নীল হলো সহায়ক প্রতীক, সারা পৃথিবীতে আজকে নীল কে অনেক মর্যাদা দেওয়া হয়েছে

১৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৫

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: অনেক সচেতনতা দরকার । আমাদের পরিকল্পনাও অনেক পরিবর্তন আনতে পারে ।

প্রতিটি মানুষের মাঝেই প্রতিভা আছে আমি বিশ্বাস করি । সেই প্রতিভা একেক ধরণের । সেটাই আমাদের জানা উচিত । সেভাবে প্রস্তুত হোক

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩৫

নিমচাঁদ বলেছেন: অটিষ্টিক বাচ্চাদের প্রতিভা অতুলনীয় ।
আইনেস্টাইন অটিষ্টিক ছিলেন , জগতের অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি অটিষ্টিক ছিলেন , বিল গেটস ও অটিষ্টিক ছিলেন ।অবাক হয়ে যাবেন নীচের উইকির লিষ্ট দেখে

http://en.wikipedia.org/wiki/List_of_people_with_autism_spectrum_disorders

১৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪১

ভারসাম্য বলেছেন: অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লেখা খুবই সুন্দর করে লিখেছেন। কিছু কিছু টাইপো থাকলেও, লেখাটির সাথে আপনার নিজস্ব মমত্বের সংশ্লিষ্টতা থাকায় সেসব গায়ে লাগে নি মোটেও। একই সাথে সামু কর্তৃপক্ষকেও ধন্যবাদ এই পোস্টটি স্টিকি করা ও এই দিবস উপলক্ষ্যে আলাদা একটি ব্যানার দেয়ার জন্য। তবে সেই ব্যানারেও কিছু টাইপো ( মানষিক, পরিচয়র্া .. ) চোখে পড়ল, যা কিছুটা গায়ে লাগছে। আপনার পোস্টের মাধ্যমে সেটা জানানোর প্রয়াস পেলাম। আশা করছি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকৃষ্ট হবে।

পোস্টে +++ ।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৬

নিমচাঁদ বলেছেন: ভাই , ১৭ বছরের ব্যাথা বেদনা এবং সংগ্রামের ইতিহাস ৪৫ মিনিটে লিখতে হয়েছে এবং আজকের অতিব্যস্ততায় লেখাটি রিভিউ পর্যন্ত করতে পারিনি ।
ভুলের দায় আমার থাকুক কিন্ত বিষয় টি যেনো আপনাদের হৃদয়ে স্থান পায়, আমার সে কামনাই সর্বোচ্চ ছিলো ।

১৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৯

সৃজন আহমদ বলেছেন: গুরত্বপূর্ন একটা লেখা লিখেছেন । সবার সম্মিলত প্রয়াসে সুন্দর পৃথিবী হতে বাধ্য ।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩৬

নিমচাঁদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

২০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫২

জুন বলেছেন: লেখাটি মন ছুয়ে গেল নিমচাঁদ। মাহিনের জন্য রইলো অনেক শুভকামনা। খুব সুন্দর করে লিখেছেন অটিজিম নিয়ে। এ ব্যাপারে আমাদের অনেকেরই অজানা । অটিজিম আক্রান্ত সন্তান আর তার বাবা মা এর মনের কথাগুলো সাবলীল ভাবে তুলে ধরেছেন ।
এ প্রসংগে একটু বলি।
আমার এক আত্মীয়ার প্রথম কন্যা সন্তানটি হাটা চলা কথা বলা কিছুই করতে পারতো না । জন্মের আগে অক্সিজেন ঘাটতির জন্য নাকি তার ব্রেনের কিছু সেল নষ্ট হয়ে গিয়েছিল বলে লন্ডনের ডাক্তার জানিয়েছিল । সেই মেয়েটিকে তারা বাকি তিন সন্তানের চেয়ে বেশি ভালোবাসতো । প্রায়ই নতুন নতুন জামা কাপড় বানিয়ে পড়াতো । কেউ জানতে চাইলে আত্মীয়ার উত্তর ছিল " ওতো আর অন্যদের মত চাইতে পারে না"। তারা মনে প্রানে বিশ্বাস করতো ঐ সন্তানটি তাদের জন্য ভাগ্যবান।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪২

নিমচাঁদ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপা।
চেষ্টা করেছি , কিন্ত জানি ভালো লেখকের গুণ না থাকার জন্য অনেক ভুল ভ্রান্তি হয়েছে ।
আপনার আত্মীয়ার সন্তানটি সম্ভবত সেরিব্রাল পলসি রোগে আক্রান্ত , এটাও এক ধরনের নিউরো ডিস এবিলিটি ।
আল্লাহ সবার মঙ্গল করুক , আমিন

২১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩৩

মাহাবুব১৯৭৪ বলেছেন: খুব সুন্দর করে লিখেছেন। পড়ে মনে হলো এগুলা আমারই কথা। সব অটিস্টিক সন্তান এর বাবা-মায়ের প্রতি আমার সালাম। আপনার সন্তানের সার্বিক মঙল কামনা করছি। একজন অটিস্টিক শিশুর পিতা হিসাবে সব সময় ধৈর্য ধরতে পারেন কিনা জানিনা। শুভকামনা।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

নিমচাঁদ বলেছেন: আমি তো আর মহামানব নই ভাই , তবে চেষ্টা করি ।সব প্যারেন্টস কেই এই চেষ্টাটা করতে হয়, বাবা মা রা ধৈর্যহারা হলে সন্তান কোথায় যাবে ?
আপনার জন্যও শুভকামনা থাকলো

২২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: পোষ্ট উৎসর্গ : মাহিন সাবা হোসেন ,যাকে ভালোবেসে এই পৃথিবীকে ভালোবাসতে শিখেছি ।


গুরুত্বপূর্ণ লেখা। প্রতিটি শিশুই সুস্থ স্বাভাবিক পরিবেশে বেড়ে ওঠার অধিকার রাখে। আর তার দায়িত্ব আমাদের।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১০

নিমচাঁদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

২৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:০১

আরজু পনি বলেছেন:

একজন অভিভাবকের পক্ষ থেকে অসাধারণ লেখা ।
অনেকদিনপর আপনার ব্লগ পোস্ট পড়ছি।

এটা সত্যি যে অনেক বাবা-মাই অটিস্টিক বাচ্চাদের নিয়ে হীনমন্যতায় ভোগে। আপনার লেখাটি স্টিকি হওয়ায় অনেকের চোখেই পড়বে যা তাদেরকে ভাবনার উন্নতিতে অনেক সাহায্য করবে বলে আশা রাখি।

মাহিন বাবার জন্যে অনেক দোয়া আর শুভকামনা রইল।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫৮

নিমচাঁদ বলেছেন: ধন্যবাদ আরজুপনি ।
হ্যা অনেকদিন পরই লিখছি , ব্যস্ততা আমাকে দেয় না অবসর ।
পড়ার জন্য এবং সহমর্মিতা বোধ করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ

২৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: তথ্য সন্নিবেশিত সুন্দর পোষ্ট , অবশ্যই অটিজম শিশুদের জন্য শুভকামনা ।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০০

নিমচাঁদ বলেছেন: ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু ।

২৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫০

মামুন রশিদ বলেছেন: যত্নে থাকুক প্রতিটি ফুল।

মাহিন বাবার ছবি দেখে ব্লগে আসতেই হলো!

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

নিমচাঁদ বলেছেন: যিনি পরম যত্মে আমার ছেলেটিকে শাহবাগের রাস্তা পার হয়ে যান, তিনি মামুন রশীদ ভাই ।
কৃতজ্ঞতা মামুন ভাই

২৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৩

নিয়েল হিমু বলেছেন: অনেক্ষণ ধরে ভাবলাম কি বলব ? মাহিন খুশি হবে এমন কিছু জানি না আমি জানার কথাও না শুধু হৃদয় ভরা ভালবাসাটা প্রকাশ করতে পারলাম না এই আক্ষেপটা থাকল । শুভকামনা সব সময় ।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩২

নিমচাঁদ বলেছেন: শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ নিয়েল হিমু

২৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৫২

ধ্রুবনীল হায়দার বলেছেন: মাহিন হয়তো তার বাবার এই কথাগুলোর কোন মানে খুজে পাবে না, কিন্তু আমার কাছে এটাই অটিজম দিবসের বার্তা। ভালো থাকুক মাহিন।
আমি এও জানি মাহিন ভালো থাকবে কারণ লেখকের মত একজন মানুষকে তার বাবা হিসেবে সে পেয়েছে

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

নিমচাঁদ বলেছেন: আমরা মনে করি আমাদের আলোকিত জীবনের অনেক অধ্যায় অটিষ্টিক বাচ্চাদের কাছে অন্ধকারময় তবে অটিষ্টিক বাচ্চাদের কাছে আমাদের জীবনটা কেমন লাগে এটা মাঝে মাঝে ভাবি ।তাদের এককেন্দ্রিক জীবনে হয়তো আমাদের সো কলড সুস্থ জীবনের অনেক জিনিস ই অনুপস্থিত , তবে তাদের মধ্যে আমাদের চিরায়ত পালন করা খারাপ করা জিনিশ গুলো নেই । একটা অটিষ্টিক বাচ্চা জানে না মিথ্যা কি জিনিশ , শঠতে কি অথবা প্রতারনা কি জিনিশ ।
আমি বিশ্বাস করি প্রতিটা অটিষ্টিক বাচ্চা সঠিক ভাবে গরে উঠতে পারলে , সমাজের এসেট হবে , লায়াবিলিটি হবে না ।
অনেক ক্ষেত্রে দেখেছি মাইল্ড অটিজম , শুধুমাত্র পরিবারের অবহেলার জন্য সিভিয়ার অটিজমে পরিণত হয়ে যায় ।
সচেতনতা ব্যাপারটা এই জন্যই এতো গুরুত্ত্বপূর্ণ তাদের ক্ষেত্রে ।
মাহিন তার বাবার হয়তো অনেক কথাই বুঝে না , কিন্ত তাই বলে আমরা চেষ্টা ছেড়ে দেই নাই , প্রতিটা অটিষ্টিক প্যারেন্টস যেনো এই চেষ্টা টা অব্যাহত রাখে , সব সময়

২৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:১৫

পার্থ তালুকদার বলেছেন: সচেতনমূলক পোস্ট। হৃদয় ছুঁয়ে গেল।
আমাদের মাহিনরা ভাল থাকুক।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

নিমচাঁদ বলেছেন: শুভ কামনার জন্য ধন্যবাদ দাদা

২৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮

নাইট রিডার বলেছেন: পোস্টের ব্যাপারে কিছু বলব না, সবাই আগেই বলে দিয়েছেন।

শুধু বলব যেই ২৮ জন উপরে কমেন্ট করেছেন তারা অটিজম থেকে শুরু করে যে কোন মানসিক রোগাক্রান্ত কাউকে অবহেলা ভরে পাগল বলবেন না, আমার অবস্থান টা এমন এই ধরনের অবহেলার সম্মুখীন প্রতিদিন হই।

আপনারা এই ২৮ জন শুরু করুন, আস্তে আস্তে সবাই করবে

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

নিমচাঁদ বলেছেন: নাইট রিডার ভাইয়ের একটা পোষ্ট আছে অটিজম নিয়ে , সেটা নীচের লিঙ্কে পাওয়া যাবে

http://www.somewhereinblog.net/blog/beautifulmind007/29871911

৩০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
খুবই গুরুত্তপুর্ন বিষয়ে লিখেছেন।

ধন্যবাদ কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি স্টিকি করে নজরে আনার জন্য।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪

নিমচাঁদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপ্নাকেও

৩১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:১০

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: আমরা অটিজম আর বিকালঙ্গ বা প্রতিবন্ধি ব্যাপারটা গুলিয়ে ফেলি..........আর
এখন বাবা হয়ে নিজেই যখন বাচ্চার অটিজম নিয়ে সন্দিহান হয়ে দৌড় ঝাপ শুরু করলাম........এখন বাধ্য হয়েই পার্থক্যগুলো বুঝতে পারছি।
অনেকাংশেই আমরা বাবা-মাই এই সন্তানের অটিজমের জন্য দায়ী.........
বিশেষ করে প্রবাসী পরিবারগুলো.......যাদের বাচ্চারা জন্মেই নিজেকে বন্দি খাচাঁয় আবিষ্কার করে........কোন খেলার সাথী পায়না........তারাই ধীরে ধীরে এই অটিজমের দিকে চলে যায়.........। নিউইয়র্কে আমার চারপাশে শত শত বাঙ্গালী পরিবারে অটিজম আক্রান্ত শিশু আমার নিজের চোখেই দেখা.......আমিও ব্যাতিক্রম নই.........।
আমাদের দায়ই সবচেয়ে বেশি.......নিজেদের প্রচন্ড ব্যাস্ততায় বাচ্চাদের সময়দেয়াটা অসম্ভব ব্যাপার হয়ে ওঠে......তাই তাদের বিকল্প হিসেবে ধরিয়ে দেয়া হয় টিভি,মোবাইল বা আইপ‌্যাড.......।
এছাড়াও ভাষার পার্থক্যও ওদের অটিজমের আরেকটি বড় কারন.......টিভি-মোবাইল,আইপ‌্যাড কথা বলে এক ভাষায়.....আর বাবা-মাকে বাংলায় কথা বলতে দেখে বাংলায়.........স্বাভাবিক ভাবেই শেখার শুরুতেই এমন গোলমেলে ডাবল ভাষা শুনে ওরাও তালগোল পেচিয়ে ফেলে.........।
এখন নিজের কথা বলি, হয়তো কারো কাজে লাগবে.........জীবনের তাগিদে আমরা দুজনেই বাচ্চার জন্মের পর থেকে কাজ আর পড়াশুনায় ব্যাস্ত.......সারাদিন শেষে হয়তো বাচ্চার সাথে দেখা হতো রাতের বেলায়......। আর সারাদিন তার কাটতো একা একা হয় টিভি বা আইপ‌্যাড নিয়ে........। এখন তিন বছর বয়সে এসে দেখি বাচ্চার অংকে,স্পেলিংএ বা রাইম মুখস্তে দারুন দক্ষতা.........তার মতো করে সাবওয়ে সার্ফার বা অন্য গেম আমিও খেলতে পারিনা.......তার জানা অনেক গুলো স্পেলিং আমিও জানিনা.......যতোই পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখি.....একবার দেখেই সে ভিন্ন ভিন্ন ডিভাইসের পাসওয়ার্ড মনে রেখে দেয়..........কিন্তু কমিউনিকেশন স্কিলে তার দক্ষতা প্রায় শুন্যের কোঠায়...........কারো দিকে তাকিয়ে কথা বলা বা কারো দিকে তাকিয়ে তার কথা শোনায় সে প্রচন্ড অনাগ্রহী।
এখন আশায় আছি স্কুলে দিলে হয়তো অন্য বাচ্চাদের সাথে মিশে যদি সে রিকভার করতে পারে....... :(

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

নিমচাঁদ বলেছেন: বিদেশের বাঙ্গালী অনেক বাচ্চা এখন দেখতেছি অটিজমে আক্রান্ত হচ্ছে । আমেরিকার ক্ষেত্রে সংখ্যাটি বাড়াবাড়ি রকমের বেশী । এখন অনেক গবেষণা বলছে আমেরিকার টীকার সাথে অটিজমের অনেক যোগসূত্র রয়েছে ।
আপনার বাচ্চার ক্ষেত্রে এখন থেকেই আপনাদের অনেক কিছু করার আছে । তাকে যথেষ্ট সময় দিতে হবে , তার সাথে অনেক অনেক কথা বলতে হবে ।সম্ভব হলে তাকে একা রাখা যাবে না এবং ডিসিশন নিতে তার সাথে আপ্নারা মূলত কি ভাষায় কথা বলবেন । টিভি টা দেখেন অফ করা যায় কিনা । তার জন্য এখন আপনাদের বেশ কিছু ইম্পোর্টেন্ট ডিসিশন নিতে হবে ।আমার কাছে বাংলায় লেখা বেশ কিছু বই পত্র আছে , যদি আপনি আগ্রহী হোন আমি স্ক্যান করে পাঠিয়ে দিতে পারি ।
আমাকে ফেসবুকে পাবেন https://www.facebook.com/nim.chad.9 এই ঠিকানায়

৩২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: নিম দা, আমার বিশ্বাস অটিজম রোগে আক্রান্ত সন্তান দের সুস্হ্য ভাবে বেড়ে ওঠা ও তাদের বাবা-মাদের মনোবল যোগানোর জন্য আপনার প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটি একদিন বটগাছে মতো লতায়-পাতায় শুশোভিত হয়ে মানুষের ভরসার প্রতিক হয়ে উঠবে। সেই সাথে প্রার্থনা করি আপনি হয়ে উঠুন অটিজম রোগে আক্রান্ত সন্তানদের মনোবল হারানো বাবা-মা দের আইডল।

মাহিনের জন্য ভালবাসা রইলো।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭

নিমচাঁদ বলেছেন: মাইলস টু গো বিফোর উই স্লিপ
ধন্যবাদ পলাশ , ধন্যবাদ শুভকামনার জন্য ।

৩৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

দুঃখের ব্যাপার হচ্ছে এই বাচ্চা গুলোকে দেখলে, সবাই এ্যাডাল্ট ভাবা শুরু করে, সবাই ভাবে অন্য পূর্ণ স্বাভাবিক বাচ্চা গুলো যে কোন দুষ্টামি বা অপুর্ণতা দেখাবে কিন্তু এদের কাছ থেকে সবাই প্রোপার সব কিছু আশা করবে। এখান থেকেই শুরু হয় যত ডিসক্রিমিনেশন যত গুতা গুতি!!! অনেকে এদের বাঘ ভাল্লুকও ভাবে!! আমাদের দেশে এই গুলো হচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষায় ডারুইনবাদ না পড়ানোর কুফল। মানুষের জানা উচিৎ মানুষ এক কোষী ভ্রুন থেকে ২বছর বয়স পর্যন্ত প্রকৃত পক্ষে কয়েক মিলিন বছর সময় কালকে অতিক্রম করে। এই জার্নিটা এত সোজা না। করো কারো ১০,১৫,২০......বছর দেরী হয়েই যেতে পারে। ভুললে চলবে না এরা অনেকেই অনেক সাকসেস ফুল ভাবে জীবন শেষ করেন। সবই আল্লাহের ইচ্ছা। তিনি বিভিন্ন ভাবেই মানুষকে তাঁর নিদর্শন দেখান।

তবে সবচেয়ে জরুরী হচ্ছে মা-বাবার ভালোবাসা, সাথে পরিবারের কাছের অন্য সকলের।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০১

নিমচাঁদ বলেছেন: আমার নিজের কিছু ষ্টাডি আছে , কিন্ত এটা নিয়ে বাহাসে যাবো না । আমার ধারণা জেনেটিক্স গবেষণায় সামনে হয়তো আরো উন্নতি আসবে , এবং সেই ক্ষেত্রে অনেক সমস্যার সমাধান ও হয়তো হবে । সেই ধারায় অটিজম ও এর সুফল পাবে ।

আর বাকী কথাতো বলেই দিয়েছেন ।
এখন দরকার সচেতনতা , সেটা শুরু হতে হবে পরিবার থেকে , পাশাপাশি সমাজের হাত বাড়িয়ে দিতে হবে

৩৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অটিস্টিক শিশুরা অনেক সুপ্ত গুনাবলি নিয়ে জন্মায়। শুধু পরিচর্যা পেলেই এটা স্টেফেন হকিংসের মত হতে পারে। আপনার কর্মে দেশ ও দশের উন্নতি ত্বরান্বিত হবে। অটিজমের শিকার প্রতিটি পরিবারের প্রতি ভালবাসা রইল।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০৪

নিমচাঁদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৩৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

বুলু অাকন বলেছেন: খুব সুন্দর একটি লেখা। অটিজম শিশুদের জন্য শুভ কামনা রইলো।।।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

নিমচাঁদ বলেছেন: শুভ কামনা এবং পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই

৩৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫

নস্টালজিক বলেছেন: গুরুত্বপূর্ন একটা লেখা।

অটিস্টিক সকল শিশুদের জন্য শুভকামনা থাকলো। নিমচাদ ভাইকে ধন্যবাদ, এই লেখাটার জন্য।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৯

নিমচাঁদ বলেছেন: হেই নস্টালজিক ,পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভ্রাতা।অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম ।

৩৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: যারা নিজেরা এই ধরনের একটা সন্তানের পিতা/মা , আপনারা অনুগ্রহ করে নিজেদেরকে অসহায় ভাববেন না , আল্লাহ পাক সবাইকে পরীক্ষা করেন না , তিনি শুধুমাত্র তাদের প্রিয় বান্দাদের ই পরীক্ষা করেন এবং এই সন্তান আপনাদের কাছে তার একটি বিশেষ নিয়ামত , অটিষ্টিক দের নিজের অন্য সুস্থ বাচ্চার চেয়ে বরং বেশী সুবিধা প্রদান করুন,

অনিঃশেষ শুভকামনা ভাই।

ভিজে উঠছে চোখ!

অনেক অনেক ভালো থাকুক প্রতিটি দেবশিশু।

আমরা অবশ্যই আছি দেবশিশু এবং তাদের অভিভাবকদের পাশে।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:০১

নিমচাঁদ বলেছেন: পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ ভাই ।ভালো থাকবেন ।

৩৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৯

কলমের কালি শেষ বলেছেন: পোস্টে খুব ভাল লাগলো ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

নিমচাঁদ বলেছেন: আপ্নাকে ও অসংখ্য ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়ার জন্য

৩৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: আমি একটা কথা শুধু জানতে চাইঃ মিজ সায়মা অটিজম নিয়ে এতো কাজ করছেন, অথচ উনার বাল বাচ্চাদের দেখি না কেন মিডিয়ায়? মিজ সায়মার ভাইয়ের বাচ্চাদেরও তেমন একটা দেখা যায় না কেন? উনাদের বাচ্চারা কি অটিজমের শিকার?

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯

নিমচাঁদ বলেছেন: আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ ।
মিসেস সায়মার অটিজম নিয়ে কাজ করার এবং তার কাজের প্রগ্রেস নিয়েই আমি জানি এবং অতটুকুই জানা আমার এখতিয়ার এবং সেটাই ভদ্রসম্মত ।উনার বা উনার পরিবারের কারো সম্পর্কে আপনার আগ্রহ থাকলে আপনি এ ব্যাপারে বিভিন্ন মিডিয়া বা উনাদের সাথে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করতে পারেন ।

৪০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:১৬

মোহামমদ ইকবাল হোসেন বলেছেন: আপনার পোষ্টটি দারুণ লাগলো। উৎসাহ পেলাম আরো। আমি একটা লিন্ক দিচ্ছি সময় পেলে লিন্কটিতে যাবেন।

https://www.youtube.com/watch?v=-bspkJtg5LI

অথবা ইউটিউবে mou er shopno লিখে খোঁজ দিলে পাবেন। ধন্যবাদ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

নিমচাঁদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।
আপনার লিঙ্কে এখুনি যাচ্ছি ।

৪১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:১৬

সরদার হারুন বলেছেন: একটি ভাল লেখা দেয়ার জন্যে লেখককে ধন্যবাদ ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

নিমচাঁদ বলেছেন: আপনার মূল্যবান সময়টুকু থেকে কিছু সময় ব্যয় করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই

৪২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন:
অনেক পিতা মাতাই আছেন , তারা জানেন তাদের সন্তানটি অটিষ্টিক কিন্ত তারা শিশুটিকে সমাজ থেকে দূরে সরিয়ে রাখেন , কোন সামাজিক অনুষ্ঠানে সন্তানটিকে নিয়ে যান না , সন্তানটিকে লোক চক্ষুর আড়ালে রেখে দেন অথবা অকারনে মারধর করেন ।

পরিবারই একটি শিশুর সুস্থ বিকাশের চাবিকাটি। অসুস্থ পরিবেশে একটি সুস্থ শিশুও ধীরে ধীরে মানসিক রোগে আক্রান্ত হতে পারে। বাবা মায়ের মধ্যের অসামঞ্জস্যপূর্ন সম্পর্ক একটি শিশুকে সুস্থ ভাবে বেড়ে উঠতে বাঁধাগ্রস্থ করে। তাই প্রত্যেক বাবামায়েরই উচিত শিশুর মানাসিক বিকাশের জন্য একটা পরিপূর্ণ প্লান করা, যেমন দৈহিক বিকাশের জন্য করে থাকে। আর এই স্পেশাল শিশুদের জন্য তো অবশ্যই।

এ বিষয়ে আপনার দক্ষতার কথা আগেই জানতাম। কি যে পরম মমতায় আপনি তাদেরকে কাউন্সিলিং করান! আপনার কাছ থেকে শুধু এই একটা আর্টিকেলই না, জাতি আরো অনেক ডিটেইল কিছু আশা করে। আশা করি লিখবেন।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯

নিমচাঁদ বলেছেন: মৃদুল দুঃখজনক হলেও সত্যি যে , শুধু মাত্র অজ্ঞানতার কারণে সংসারে একটি অটিষ্টিক শিশু থাকার কারণে অনেক সংসার ভেঙ্গে গেছে এবং যাচ্ছে । অটিষ্টিক শিশুদের কাউন্সিলিং এর পাশাপাশি এর সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ,এই রকম অনেক পরিবারের সাথে দিনের দিনের পর দিন সময় দিতে হয়েছে ।বিষয়টি খুবই দুঃখজনক ।
একজন মা কে শেষ পর্যন্ত তার এই অবোধ শিশুটির দায় নিতে হয় ।উন্নত বিশ্ব রাষ্ট্র এর দায় নেয় কিন্ত যে দেশে এখন ও দারিদ্র সীমার নীচে অজস্র মানুষ , সে দেশে এর স্বপন দেখাই এখন অবান্তর। তবে বিভিন্ন সময়ে আমরা বিভিন্ন ধরনের ওয়ার্কিং গ্রুপ সরকারের কাছে দফায় দফায় বিভিন্ন দাবী দাওয়া পেশ করেছি ।
মূল বিষয় অইটাই , পরিবার থেকে সবচেয়ে বেশী সাহায্য টা আসতে হবে ।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

৪৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫

শামছুল ইসলাম বলেছেন: মাহিন সাবা হোসেন ,যাকে ভালোবেসে এই পৃথিবীকে ভালোবাসতে শিখেছি ।
---- সব অটিষ্টিকদের পিতা-মাতা পরম সহিষ্ণুতায় আপনার মত ভালবাসতে শিখুক, এই কামনা করি ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫১

নিমচাঁদ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই

৪৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩

উমেশ বলেছেন: নস্টালজিক বলেছেন: গুরুত্বপূর্ন একটা লেখা।

অটিস্টিক সকল শিশুদের জন্য শুভকামনা থাকলো। নিমচাদ ভাইকে ধন্যবাদ, এই লেখাটার জন্য।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

নিমচাঁদ বলেছেন: পোষ্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই

৪৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১৪

তুষার কাব্য বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়ের উপর লিখেছেন।সকল অটিস্টিক শিশুদের জন্য শুভকামনা।

মাহিনের জন্য ভালবাসা ও দোয়া।

৪৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:১৮

খন্দকার আলমগীর হোসেন বলেছেন: হৃদয় ছুঁয়ে গেল আপনার লেখা। মাহিনের জন্য অনেক দোয়া ও শুভেচ্ছা।

৪৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:২৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম।আরও লিখবেন এই বিষয়ে।আপনার ও আপনার গোটা পরিবারের জন্য অশেষ শুভকামনা রইলো।

৪৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অটিজম সম্পর্কে মানুষের সঠিক ধারনা বৃদ্ধি পাক ও এই সব শিশুরাও সমাজে তাদের নিজ যোগ্যতার সাক্ষর রাখুক এই আমাদের চাওয়া।

শুভকামনা আপনার ও আপনার সন্তানের জন্য।

৪৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

বাগসবানি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে এমন সচেতনতা মুলক পোস্ট দেওয়ার জন্য। এখনকার পরিবারগুলো আগের তুলনায় অনেক ছোট। এখনকার বাবা-মা দুই থেকে তিনটির বেশি সন্তান নেন না। ফলে সন্তানদের প্রতি সময় এবং যন্তশীল হওয়া বেশি সম্ভব। এবং এই সুযোগটাকেই কাজে লাগানো উচিত। সন্তান জন্মের আগে বাবা-মাকে বিভিন্ন টেকনিক্যাল এডভাইস দেয়ার দরকার আছে। এই বিষয়গুলো আমাদের পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত বলে আমি মনে করি। মানুষের পরবর্তী জীবনের জন্যে কাজে লাগে এমন জিনিস সম্পর্কে যদি ধারণা দেয়া যায়, তাহলে যে ভুলত্রুটির কারণে এই সমস্যাগুলোর উদ্ভব ঘটে, তা অনেকটাই নিরাময় করা সম্ভব।
আর বাচ্চাদেরকে বিশেষ করে ১-৩ বছর বয়সীদের দুইতিনটা ভাষার ব্যবহার না শিখিয়ে যেকোনো একটি শিখানো উচিত। আমি মাতৃভাষার উপরই বেশি জোর দিতে চাই।

৫০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮

নষ্ট অতীত বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ লেখাটি, তাদের জন্য ভালোবাসাটাই অনেক প্রয়োজন। খুব নিপুণ ভাবে লেখাটি সাজিয়েছেন। আশা করবো এই লেখাটি পড়ে আমাদের সবার কিছু টা হলে ও পরিবর্তন আসবে! অনেক ধন্যবাদ

৫১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৩

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: অভিভাবকরা শিশুদের পিঠে যে বইএর ব্যাগ তুলে দিয়েছে, সচেতন আর কবে হব্

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.