নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এটা নিমচাঁদের ব্লগ

পুড়ছিল ওই শ্মশান ভরে কাঠের রাশি, পুড়তে আমি ভালোবাসি, ভালোইবাসি।

নিমচাঁদ

ঝিনুক নীরবে সহো,ঝিনুক নীরবে সহো ঝিনুক নীরবে সহে যাও, ভিতরে বিষের বালি, মুখ বুঁজে মুক্তো ফলাও।

নিমচাঁদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি টীকার আত্মকাহিনী : ধর্ম সংশ্লিষ্ট আছে

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১০

হিটলারের পরিকল্পনা ছিলো, শুধু
একটি শংকর মুক্ত জাতি প্রনয়ন করা।
যে জাতির সবাই হবে খাটি আর্য এবং জার্মান নীল রক্তের বাহক।
আর ইহুদীদের করা হবে সমূলে নিশ্চিহ্ন।
সামান্য কয়েকজন ইহুদীকে বাচিয়ে রাখা হবে জাদুঘরে
প্রদর্শনের জন্য।
কিন্ত সেই বেচে থাকা ইহুদীরাই মুসলমানদের মাঝখানে, মুসলমান দের বিতাড়িত করে, তৈরী করল ইসরাইল রাষ্ট্র।
মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানদের প্রকৃতি অবশ্য বঞ্চিত করেনি।
তাদের দিলো তেলের খনি।
কিন্ত এই তেল বিজ্ঞানের কাজে, উন্নয়নের কাজে
ব্যবহৃত হলোনা।
এই তেল দিয়ে তারা করলো ভোগ বিলাস আর নারী সংগ, আর বেশীর ভাগ টাকা খরচ করলো সামরিক খাতে।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্ত্রের ঝনঝনানির উতস, বিশ্বের তামাম ইহুদীদের বানানো অস্ত্র কারখানা থেকেই।
মুসলমানদের ঐতিহ্যের ধারক, বাহক সৌদি আরবের অস্ত্র আজকে নিরীহ ইয়ামেনীদের বুকে।
যারা দূর্ভাগ্যজনক ভাবে মুসলমান।

পরের কাহিনী করোনা৷
সারা বিশ্ব যখন করোনায় ধুকছে,
তুরুষ্কের শাহীনের ( আরেক মুসলমান) নেতৃত্বে
তৈরী হলো ফাইজারের ভ্যাক্সিন
সেই ভ্যাক্সিন পৃথিবীর ৯৮% মুসলিম দেশ এখোনো চোখে দেখেনি কিন্ত ইসরাইলের ৩০% ইহুদী জনতার
হাতে ঢুকে গেছে এবং বয়ষ্কদের বাচানোর ক্ষেত্রে
৬০% কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে।

মোরাল অফ দ্যা ষ্টোরী :

পৃথিবীর ভেরি ভেরি গ্রোয়িং জাতি হচ্ছে
ভেরি ভেরি বলদা একটা জাতি।
-------------------------------

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৫

শাহ আজিজ বলেছেন: ইহুদি নিধনের আগে জেরুজালেমের মুসলিম ইমাম হিটলারএর সাথে দেখা করে অনেকের আলাপের মধ্যে ইহুদি শেষ করার বুদ্ধি দিয়েছিল । সেই মিটিংএর ছবিও ছাপা হয়েছিল পত্রিকায় । ব্যাপারটা রহস্যজনক । আপনার জানা আছে ব্যাপারটি ?
আমার সবসময় একটি প্রশ্ন তাড়িয়ে ফিরত কি অপরাধে ইহুদিদের হলোকাস্ট হল , কি অপরাধে ? হিস্টোরি রিপিট ইট সেলফ হতে যাচ্ছে ।

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার ধারণায় সমস্যা আছে।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৯

নিমচাঁদ বলেছেন: ০১) জ্বি, অই মিটিং আমার জানা আছে বৈকি। জেরুজালেমের গ্রান্ড মুফতী আমিন আল হোসাইনির সাথে সেই মিটিং হয়েছিলো একটি কমন সূত্রের ওপরে।
সেটি হলো "বন্ধুর শত্রু হয় আমার শত্রু "
মুসলমান এবং নাজীদের কমন শত্রু ছিলো ইহুদীরা।
সেজন্য খেয়াল করবেন,হিটলার কিন্ত কোন আরব ভূমি দখল করেনি।
০২) হলোকাষ্ট হয়েছে ইহুদী স্বত্ত্বা নির্মূলের জন্য।
জাতিগত ভাবে জার্মান রা আর্য। কিন্ত প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের পরাজয়ের পর থেকে ইহুদীরা ক্রমেই ইউরোপের ব্যবসা বাণিজ্য দখল করে ফেলছিলো এবং আধুনিক জার্মানীতে তাদের প্রচার এবং প্রসার ছিলো দেখার মতোন।
জার্মানীর কালচারে মুসলিম প্রভাব সব সময়েই বেশী।
মরক্কো,তুরষ্ক, জর্ডান প্রভৃতি আরব দেশের লোকেরা অনেক আগ থেকেই জার্মানীতে মিশে আছে।
হিটলার অত্যন্ত ফিউচারিষ্টিক লীডার ছিলেন। তার চিন্তাই ছিলো আর্য জার্মানীকে নিয়ে।
দেখেন দুই দুইটা বিশ্ব যুদ্ধ সামলে নিয়ে জার্মানী এখনো ইউরোপের সর্ব শ্রেষ্ঠ আধুনিক দেশ এবং ফাইজারের করোনা
ভ্যাক্সিন তার দেশের মুসলিম ইমিগ্র‍্যান্টের হাত দিয়েই আসলো

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মুসলমানদের হাতে নিহত হওয়াতে তারা কি শহীদ হিসাবে বিবেচিত হবেনা।

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৩

নিমচাঁদ বলেছেন: হ্যা, আমি জানি। আমি সমস্যা শংকুল সাধারণ একজন মানুষ। সমস্যা থাকতেই পারে,একমাত্র বুদ্ধিজীবিদের সমস্যা থাকেনা। আপনি কি বুদ্ধিজীবি গোত্রের যাদের মূল সমস্যা হলো "আদার্স সমস্যা "

৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সাথে আমি একমত না।

৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:০৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ডক্টর শাহীন দম্পতি অবশ্যই এই বিশাল অবদানের জন্য সারা বিশ্বের প্রশংসার দাবিদার। কিছুটা বিস্ময়ের ব্যাপার হলো তার পিতামাতা যে দেশ থেকে জার্মানিতে আসেন সেই তুরস্ক কিন্তু চীনের ভেকসিন জনগণকে দিচ্ছে। কি বিচিত্র এই বিশ্বের রাজনীতি।

গবেষণার সুযোগ যে সকল দেশে আছে তার মধ্য থেকেই করোনার টিকা ও চিকিৎসার আবিষ্কার হয়েছে - ভোগবিলাসে মত্ত কোন দেশ থেকে নয়। আর চীনের হুবেই থেকে এর সূত্রপাত হলেও, চীন কিভাবে করোনা সংক্রমণের বিস্তার নিয়ন্ত্রণ করা যায় তা বের করে ফেলেছে যা অনুসরণ করছে গোটা বিশ্ব। এমনকি করোনা ভাইরাসের ডিএনএ বিশ্লেষণ করে এর তথ্য সারা বিশ্বের সাথে শেয়ার করেছে যা এর ভেকসিন আবিষ্কারে সহায়তা করেছে।

হিটলার ইহুদি ও জিপসিদের গণহত্যার যে কাজটি করেছে তা চেঙ্গিস খান হালাকু খানের নিষ্ঠুরতাকেও হার মানায়। তার মিত্র যারাই ছিল তাদের সবারই করুন পরিণতি হয়েছে। মুসোলিনিকে ইতালির জনগণ পা উল্টো দিকে ঝুলিয়ে জনসমক্ষে ফাঁসি প্রদান করে। অন্য মিত্রদের পরিণতিও ভালো হয় নি। কোনো গণহত্যাই সমর্থনযোগ্য নয় এবং এর পরিণতি কখনোই ভালো হয় না - পাকিস্তানের বর্তমান অবস্থা অবশ্যি একাত্তরে তাদের নিষ্ঠুর কর্মকান্ডের অভিশাপ বলতে পারেন।

শাহ আজিজ ভাইয়ের সাথে একমত - হিস্টোরি রিপিট ইটসেলফ।

৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:২৩

নিমচাঁদ বলেছেন: বেশ অনেক বছর ইসরাইলীরা আর নাসা - এন্টিবায়োটিকের বিকল্প নিয়ে গবেষণা করে আসছে।এই কথাটা এই কারণে বললাম আর ৩০/৪০ বছর সকল ভাইরাস ব্যাক্টেরিয়া এন্টিবায়োটিক রেজিসষ্ট্যান্ট হয়ে যাচ্ছে।
এটা পৃথিবীর একটা সাইড। আর একটা সাইড হচ্ছে বাকী পৃথিবী ভোগ বিলাসে মত্ত।
হিষ্টোরী রিপিট হবে, অন্যভাবে।
যে জন গোষ্ঠীকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া হচ্ছিলো, তারাই একটা গ্রহ চালাবে।
সামনের পৃথিবীর যুদ্ধ হবে পরিষ্কার পানির কর্তৃত্ত্ব নিয়ে।
যাই হোক প্রসংগের বাইরে আর যাচ্ছিনা

৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:২৫

নিমচাঁদ বলেছেন: আমি আশাও করিনা সবাই একমত হবে।
পৃথিবীর কোন কিছুই ধ্রুবক না।
কোন থিওরী কিংবা মতবাদ।

১০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫২

এমেরিকা বলেছেন: হিটলার আরব ভূমি দখল করেনি কারণ তারা এশিয়া পর্যন্ত যেতেই পারেনি। প্রথম ধাক্কায় ফ্রান্স ধুলিস্মাৎ করার পর অস্ট্রিয়া হাঙ্গেরী পোল্যান্ড ধ্বংস করে তারপর রাশিয়ায় আক্রমণ করেই তাদের খেল খতম হয়ে যায়। বিশ্ব জয়ের স্বপ্ন তাদের ইউরোপেই শেষ হয়ে যায়। এতে কোন মুসলিম দেশ বা তাদের ভাবাবেগকে জড়িত করা একেবারেই অন্যায়।

মুসলিমরা কখনোই ইহুদীদের প্রতি খড়গহস্ত ছিলনা। প্রথমবার ইহুদীদের সমূলে উৎখাত করেন সম্রাট জুলিয়াস সীজার যার কারণে ইহুদীরা সারা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে ইহুদীদের সাথে প্রটেস্ট্যান্ট খ্রিস্টানদের লাগালাগি চলতে থাকে প্রায় হাজার বছর ধরে। ইউরোপে ইহুদীদেরকে যে কি পরিমাণ ঘৃণার চোখে দেখা হত, তা জানতে পারা যাবে শেক্সপিয়ারের মার্চেন্ট অব ভেনিস এবং ওয়াল্টার স্কটের আইভানহো পড়লে।

এই ইহুদীদেরকে মধ্যপ্রাচ্যে বিষফোঁড়ার মত চাপিয়ে দেবার সমস্ত কার্যকলাপের দায় ব্রিটেনের একার। ইসরাইল রাষ্ট্রের জন্মের আগে ইহুদীদের সাথে মুসলিমদের প্রকাশ্য কোন শত্রুতাই ছিলনা। কাজেই নাৎসি হলোকাস্টে উদ্দেশ্যমূলকভাবে মুসলিমদের জড়িত করার অশুভ প্রচেষ্টা কোনভাবেই হালে পানি পাবেনা।

১১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

টাকা যার টিকা তার। ধনীদেশ এবং গরীব দেশের ধনী মানুষদের টিকাদান শেষ হবে আমরা পাবার আশা রাখি।
সেটিও আসল না নকল অথবা কতটুকু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত নিশ্চিত হবার জো নেই।

১২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: জাতি হিসেবে মুসলিমদের অনগ্রসরতার পেছনে তাদের শিক্ষা ও গবেষণায় পিছিয়ে পড়ার বিষয়ে আপনার বক্তব্য ঠিকাছে কিন্তু হিটলারের ইহুদি হলোকাস্টের সাথে যেভাবে মুসলিমদেরকে যুক্ত করেছেন সেটা মনে হয় সঠিক নয়।

উপরে ব্লগার এমেরিকা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বলেছেন। আমি একটু যোগ করি, ইতিহাস বলে, স্পেনের মুসলিম শাসনের অধীনেই ইহুদিরা সবচেয়ে নিরাপদ সময় পার করেছে। এ কারণেই স্পেনে মুসলিমদের পরাজয়ের পর সেখানে থাকা ইহুদি সম্প্রদায়কে হয় 'খ্রীষ্টান স্পেনে থাকো অথবা অন্যকোথাও চলে যাও' অপশনে বেশিরভাগ ই্হুদি মুসলিম মধ্যপ্রাচ্যে চলে যেতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেছে।

১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৬

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনার মোরাল অফ দ্যা স্টোরী-র সাথে দ্বিমত করলাম আমি । অর্ধেক পৃথিবীর বেশি হিটলারের বিরুদ্ধে ছিল কিন্তু মুসলিমদের ব্যাপারে এখন কিন্তু ব্যাপারটা সে'রকম না । মুসলিমদের সাথে একটা কালচারাল থিয়োলোজিকাল পার্থক্য আছে ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ডের । সেই পাথক্যটা ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ডের খুব ফান্ডামেন্টাল কিছু বিষয়ে যেমন গণতন্ত্রের কাঠামো, ওপেন মার্কেট ইকোনমিক সিস্টেম, ওপেন মার্কেট ইকোনমির নৈতিকতা, ব্যাংকিং সিস্টেম ইত্যাদি নিয়ে । এই ফান্ডামেন্টাল পার্থক্যগুলো রেখে মুসলিমদের সম্পূর্ণ সমর্থন দেওয়াতেই ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ড পুরো বিভক্ত ।আপনি নিশ্চই খেয়াল করেছেন ২০১৬ সালে ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট ইলেকশনে জয়ের সময় থেকে এইতো কিছু দিন আগে পর্যন্তও এতো ঝামেলার মধ্যেও তার মুসলিম বিরোধিতা অব্যাহতই ছিল আর সেটা দিয়েই সে তার কোর গ্ৰুপটাকে মূলত এক করে রেখেছিলো । এইতো বাইডেনের সেক্রেটারি স্টেট্ও জেরুজালেম থেকে আমেরিকান এম্বাসি সরানো হবে না বলে মনে হয় সেদিন তার প্রথম টিভি ইন্টারভিউয়ে বলেছে অথচ এটা আমেরিকান বৈদেশিক নীতির বিরোধী একটা সিদ্ধান্ত ছিল ট্রাম্প প্রশাসনের । শুধুমাত্র মুসলিমদের সাথে সাংঘর্ষিক থিওলজিকাল পার্থক্যের কারণেই বাইডেন প্রশাসন উদার হতে পারছে না। ওবামা প্রশাসনও পারে নি । মুরসির মতো করাপ্সনহীন ক্লিন ডেমোক্রেটিক প্রেসিডেন্টকে সরিয়ে সিসির মতো স্বৈরাচারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল শান্তির জন্য নোবেল পাওয়া প্রেসিডেন্টের প্রশাসন। কেউ তার নোবেল কেড়ে নেবার কথা বলেনি একবারও ! মুসলিমদের দুর্গতির একটা কাৰণ হলো প্রবল প্রতিপক্ষের সাথে আন্তর্জাটিক রাজনীতিতে হেরে যাওয়া । এই জায়গায় আরো একটু সুবিধাজনক জায়গাতে থাকতে পারলে মুসলিমরা আরো অনেক ভালো থাকতেই পারতো । সেটা আপাতত হবে না বলেই মনে হচ্ছে । ভ্যাকসিন কূটনীতিতেও এই কারণেই মার্ খেয়ে গেছে মুসলিম বিশ্ব । আমাদের উদাহরণই দেখুন জায়গা জমি গৌরবা অহংকার সব জলাঞ্জলি দিয়েও ভারতের মতো একটা দেশের কাছে কি হেনস্থা হতে হচ্ছে রোহিঙ্গা ইস্যুতে ? শুধু তারা মুসলিম বলে কোনো জোরালো সমর্থন পাওয়া যাচ্ছে না উদার গণতন্ত্রের ধারক বাহকও কোনো দেশ থেকে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.