নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বেদুঈন, আমি চেঙ্গিস, আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্নিশ। আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনা চিৎকার, বুকের ব্যাথা বুকে চাপিয়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার। এক মুঠো সুখের সন্ধানে ঘুরে বেড়াই অবিরত…

এম আর তালুকদার

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন প্রবন্ধ, কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

এম আর তালুকদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের ১০ (দশ) টাকার নোট ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০১

বাংলা ও উর্দু ভাষায় ১৯৭১ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত ১০ টাকার নোট




১৯৭২ সালের ৪ মার্চ প্রথম ১০ টাকার নোট বাজারে ছাড়া হয় ।




১৯৭২ সালের ২ জুন এবং ১৯৭৩ সালের ১৫ অক্টোবর নোটটি ইস্যু হয়।




১৯৭৩ সালের ১৫ অক্টোবর নোটটি ইস্যু হয়।




১৯৭৬ সালের ১১ অক্টোবর "তারা মসজিদ"-এর ছবি সম্বলিত নোট ইস্যু হয়




পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালের ৩ আগস্ট এবং ১৯৮২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর "আতিয়া জামে মসজিদ" -এর ছবি সম্বলিত নোট ইস্যু হয়।




১৯৭৮ সালের ৩ আগস্ট এবং ১৯৮২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর "আতিয়া জামে মসজিদ" -এর ছবি সম্বলিত নোট ইস্যু হয়।




১৯৯৭ সালের ১১ ডিসেম্বর "লালবাগ কেল্লা মসজিদ"-এর ছবি সম্বলিত নোট ইস্যু হয় ।




২০০০ সালের ১৪ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়া থেকে ১০ টাকার পলিমার নোট তৈরী করে আনা হয় যা বাংলাদেশের জন্য ব্যবহারের অনুপযোগী।




২০০২ সালের ৭ জানুয়ারী এই ১০ টাকার আরেকটি নোট ইস্যু হয়।




২০১২ সালের এই ১০ টাকার নোট ইস্যু হয়।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৫

শাহিন-৯৯ বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম।আমার জন্মের পূর্বের নোট দেখতে পেয়ে ভাল লাগছে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

এম আর তালুকদার বলেছেন: প্রিয়তে রেখেছেন জেনে ভাল লাগলো। নতুন প্রজন্মকে দেখাতে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪২

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ২০০০ এর নোট টাই ভালো লাগতো । ঠিক কেমন জানি ছিল ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮

এম আর তালুকদার বলেছেন: ২০০০ এর নোটটি পলিমার নোট ছিল। পানিতে না ভেজার কারনে ভালই লাগতো তবে ভাজে ভাজে নষ্ট হয়ে যেত যেটা কাগজের নোটে হয় না। ধন্যবাদ।

৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:২৫

জাহিদ অনিক বলেছেন:

দুই হাজার সালের নোট টা অনেক আমুদে ছিল

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯

এম আর তালুকদার বলেছেন: পানিতে না ভেজার কারনে ভালই লাগতো তবে ভাজে ভাজে নষ্ট হয়ে যেত যেটা কাগজের নোটে হয় না। ধন্যবাদ।

৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ১৯৭২ সালের ডিজাইনও তো খারাপ ছিল না...

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১

এম আর তালুকদার বলেছেন: ৭২-৭৩ এর নোটে গ্রাম বাংলা ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল, খুবই ভাল লাগতো। ধন্যবাদ।

৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২৮

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ২০০০ এর নোট টা তো পানিতে ভিজতো না তাই না ? দেখে তো ঐ টাই মনে হচ্ছে ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৩

এম আর তালুকদার বলেছেন: ২০০০ এর নোটটি পলিমার নোট ছিল। পানিতে না ভেজার কারনে ভালই লাগতো তবে ভাজে ভাজে নষ্ট হয়ে যেত যেটা কাগজের নোটে হয় না। ধন্যবাদ।

৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৩৩

বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: বাংলাদেশের টাকার কাগজ মানসম্মত নয়।

দেখুন, মালয়েশিয়ার রিঙ্গিত। কত সুন্দর।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫

এম আর তালুকদার বলেছেন:
স্বাধীনতার সুখ
_________ রজনীকান্ত সেন

বাবুই পাখিরে ডাকি, বলিছে চড়াই,
“কুঁড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই,
আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে
তুমি কত কষ্ট পাও রোধ, বৃষ্টির, ঝড়ে।”

বাবুই হাসিয়া কহে, “সন্দেহ কি তাই ?
কষ্ট পাই, তবু থাকি নিজের বাসায়।
পাকা হোক, তবু ভাই, পরের ও বাসা,
নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর, খাসা।”

৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এক সাথে নানা সময়ের ১০ টাকার মুদ্রাগুলো দেখিয়ে দেওয়ায় ধন্যবাদ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫০

এম আর তালুকদার বলেছেন: পোষ্টটি দেখে মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।

৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৫

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: সুন্দর সংগ্রহ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

এম আর তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৫

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ভালো লাগলো। সোজা প্রিয়তে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২

এম আর তালুকদার বলেছেন: প্রিয়তে রেখেছেন জেনে ভাল লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২

একটি বালুকণা বলেছেন: পলিমার নোটের কথা ভুলেই গিয়েছিলাম।আর নোটটি কেন বাতিল হল সেটাও জানলাম।
ধন্যবাদ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৯

এম আর তালুকদার বলেছেন: নোটটি বাতিল করা হয়নি তবে বর্তমানে খুব একটা পাওয়া যায় না।

১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দারুন সংগ্রহ। ইতিহাসকে জানার জন্য খুবই ভালো একটা মাধ্যম। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

স্ট্যাম্প সংগ্রহ করেন?

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৮

এম আর তালুকদার বলেছেন: এক সময় সংগ্রহের খুব সখ ছিল কিন্তু এখন ব্যস্ততার কারনে সম্ভব হয় না।ধন্যবাদ।

১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

শাহিন বিন রফিক বলেছেন: আপনার কাছে কি আছে এগুলো?
খুব ভাল হয়েছে।
নতুন এলাম কি মন্তব্য করব ভাল বুঝতেছি না।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

এম আর তালুকদার বলেছেন: এগুলো সংগ্রহীত। নতুন এসেছেন শুনে ভাল লাগলো, আপনার কাছ থেকে অনেক ভাল ভাল পোষ্টের অপেক্ষায় রইলাম। শুভ কামনা রইলো। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫০

সকাল রয় বলেছেন: ৯৭ আর ৭৮ সালের ১০টাকার নোট বেশ সুন্দর ছিলো।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৫

এম আর তালুকদার বলেছেন: নোট গুলো সুন্দর ছিলো। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট !!!
ভাললাগা ।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪২

এম আর তালুকদার বলেছেন: নতুন প্রজন্মকে দেখাতে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৩

মোহাম্মদ আছেম বলেছেন: আমি আজ প্রথম দেখলাম বাংলার সব ১০টাকা নোট।অনেক অনেক ধন্যবাদ

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৬

এম আর তালুকদার বলেছেন: নতুন প্রজন্মকে দেখাতে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০১

মাজিদুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে এতা সুন্দর একটা পোষ্ট দেয়ার জন্য।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৭

এম আর তালুকদার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪১

কালীদাস বলেছেন: ৭৬ এবং পরবর্তী সব কয়টা দেখেছি।

পলিমার নোট আরও অনেক দেশেই ইউজ করে। আমার যতদুর মনে পড়ে মালয়েশিয়ান রিঙিতও পলিমার নোট ছিল। আমরা বেশি নেগেটিভ কমেন্ট করায় এবং পরবর্তীতে পাওয়ার চেন্জ হবার পর পলিমার নোট আর কন্টিনিউ করেনি। পলিমার নোটও ভাজ করা যায়, করা বিরাট কোন পাপ না।

একটা মজার জিনিষ মনে পড়ে গেল রোমানিয়ার। রোমানিয়া ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের মেম্বার হয় ২০০৭এ। ২০১০এর দিকে ইইউএর কোন এক মন্ত্রী তৎকালীন রোমানিয়ার প্রাইম মিনিস্টারকে বলেছিলেন যে ইইউতে প্লাস্টিক কারেন্সির ইউজ বাড়ানোর দিকে সবার মনোযোগ বেশি, ক্যাশ টাকার চেয়ে। জিনিষটা ভুল ইন্টারপ্রেট করা হয় এবং এরপরই রোমানিয়ার সব কাগজের কারেন্সি চেন্জ করে পলিমার নোট করা হয় =p~ অথচ প্লাস্টিক কারেন্সি বলতে ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের কথা মুটামুটি সার্বজনীন।

ভাল হচ্ছে আপনার সব নোট দেখানোর সিরিজটা :)

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫০

এম আর তালুকদার বলেছেন: আপনার এই তথ্যবহুল মন্তব্যটি খুব ভাল লাগলো। নতুন প্রজন্মকে দেখাতে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
নস্টালজিক পোস্ট!!!! :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

এম আর তালুকদার বলেছেন: :) :) :)

১৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট !!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

এম আর তালুকদার বলেছেন: নতুন প্রজন্মকে দেখাতে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। ধন্যবাদ আপনাকে।

২০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: জন্মের পূর্বের বাংলা মুদ্রা দেখে খুশি হলাম।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪২

এম আর তালুকদার বলেছেন: নতুন প্রজন্মকে দেখাতে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।

২১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩

বৃষ্টি বিন্দু বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন, বাঙালি ১০ টাকার (মুদ্রার) ইতিহাস আলোচনা করায়

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

এম আর তালুকদার বলেছেন: নতুন প্রজন্মকে দেখাতে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। আপনাকেও ধন্যবাদ।

২২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

হাসান রাজু বলেছেন: আমার নানার কাছ থেকে যখন ১০ টাকার নোট ভাগিয়ে নিতে পারতাম তখন নিজেকে হিরো মনে হত । কিছুক্ষণ পর পর পকেটে হাত বুলিয়ে নিতাম, আর মাঝে মাঝে চোখ বুলিয়ে সুখ পেতাম । এইটা সেই সময়ের কথা যখন আমরা দুই ভাই পরীক্ষা দেয়ার সময় জনে আট আনা করে ১ টাকা পেতাম । চার আনায় নারিকেল ফ্লাবারের ২/৩ টা লজেন্স (সম্ভবত নাবিস্কো'র) পাওয়া যেত ।
এগুলো (পুরাতন গুলো) নোট না, শৈশব, আবেগ, ভালবাসা।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩

এম আর তালুকদার বলেছেন: সেই পুরনো দিনের কথা মনে করিয়ে দিলেন ! পাঁচ পয়সা দশ পয়সা পেলেও অনেক তুষ্ট হতাম আর বর্তমানে পাঁচশ টাকাকে পাঁচ পয়সা মনে হয় ! কেউ দাম দিতে চায় না !!!!

২৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

বাংলাদেশের ২ টাকার নোট বিশ্ব সেরা
বাংলাদেশের দুই টাকার নোট বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দরতম নোট হিসেবে স্বীকৃতি পায় ২০১২ সালে- বিশ্বব্যাপী অনলাইন পাঠকদের কাছে এই জরিপটি চালিয়েছিল রাশিয়ার একটি বিনোদনবিষয়ক জনপ্রিয় অনলাইন পত্রিকা। তারা তাদের সেই জরিপে বিশ্বের সব দেশের মুদ্রা নিয়ে

বিশ্বব্যাপী অনলাইন আউটলেট-এ ভোটাভোটির আয়োজন করে এবং পাঠকদের কাছ থেকে মতামতের ভিত্তিতে এ রিপোর্টটি তৈরি করেছিল। দ্বিতীয় স্থানে আছে সাও টোমের ৫০ হাজার মূল্যমানের ডোবরা নোট। তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাহামার এক ডলারের নোট। চতুর্থ স্থানে বাহরাইনের পাঁচ দিনারের নোট। তালিকায় পঞ্চম স্থানে আছে জর্জিয়ার ১০ লারি নোট, ষষ্ঠ স্থানে ১০ হংকং ডলার, সপ্তম স্থানে ১০ কুক আইল্যান্ড ডলার, অষ্টম স্থানে ৫০ ইসরায়েলি শেকেল, নবম স্থানে ২০ হাজারের আইসল্যান্ড ক্রোনা নোট এবং দশম স্থানে ৫০ ফেরো আইসল্যান্ড ক্রোনার্স নোট।
২০১৬ সালে নভেম্বরে আবার আলোচনায় চলে আসে বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দরতম দুই টাকার নোট- তবে এবার আলোচনায় আসে ভিন্নভাবে। বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দরতম নোট দুই টাকা বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। ১০ নভেম্বর ২০১৬ বৃহস্পতিবার বেনাপোল স্থলবন্দরের নো ম্যানস ল্যান্ড-এ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা পাচারকারী একজনকে আটক করেন- তার কাছ থেকে উদ্ধার হয় ৪১ হাজার ৬শ’ টাকা সমমূল্যের টাকা এবং সবগুলোই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দরতম নোট দুই টাকার নোট। এর আগে মাত্র এক সপ্তাহ আগে ৩ নভেম্বর বাংলাদেশি দুই টাকার ২৬ হাজার টাকার নোটসহ আরেক পাসপোর্টধারী ভারতীয় যাত্রী আটক হন বিজিবির হাতে- সেখানেও সব চকচকে আকর্ষণীয় চোখ ধাঁধানো মনোলোভা বর্ণিল সুগন্ধযুক্ত দুই টাকার নোট। অবাক হয়ে যান সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ বিশেষ করে গোয়েন্দারা। এতো নোট থাকতে দুই টাকার নোট কেন পাচার হচ্ছে? কী আছে দুই টাকার নোটের মধ্যে? এই পাচারের বিষয়টি সম্পর্কে ব্যাংক কতৃপক্ষ, কাস্টমস এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এমনকি গোয়েন্দাদেরও ভাবিয়ে তুলেছে- এর রহস্য বের করতে গিয়ে তারা হিমসিম খেয়ে যাচ্ছেন।

পৃথিবীর এতো নোট থাকতে বাংলাদেশের দুই টাকার নোট কেন সবচেয়ে সুন্দরতম নোট হিসেবে স্বীকৃতি পেলো? বাংলাদেশের এই চমৎকার দুই টাকার নোটের মধ্যে এমন কী আলাউদ্দিনের আশ্চর্যপ্রদীপ আছে? অবশ্যই আছে তা নাহলে এভাবে কেন শুধু দুই টাকার নোট পাচার হয়ে যাচ্ছে- আর বিদেশেইবা এই আকর্ষণীয় নোটের এতো চাহিদা কেনো? ২ টাকার নোটে এক পিঠে ভাষা আন্দোলনের শহীদ মিনার- যার পেছনে রয়েছে রক্তিমসূর্য। অন্য পিঠে গাছের ডালে বসে আছে বাংলাদেশের জাতীয় পাখি দোয়েল। নোটটির দুই পিঠেই দুটি শান্তির সাদা বৃত্ত। দোয়েল পাখি বসা গাছের ডালের নিচে তরঙ্গমাখা বয়ে যাওয়া রূপালি নদী এবং দোয়েল পাখির নিচে বাম দিকে ভাসমান শাপলা সম্বলিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মনোগ্রাম। ভাষা আন্দোলনের শহীদ মিনারের পাশেই ফুল ফোটা ছোট্ট গাছ। পেছনের পটভূমিতে রয়েছে আমাদের মায়ের প্রাণের বাংলা ভাষার দুঃখিনী বর্ণমালা- জমিনে রয়েছে হালকা গোলাপি ও আকাশি রং- যেগুলো বাংলাদেশের আবহমান প্রকৃতির একটি অনবদ্য প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই ২ টাকার নোটে। কাগজের এ নোটটি নির্বাচিত হয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ব্যাংক নোট হিসেবে। এই ব্যাংক নোটটিকে সেরা ব্যাংক নোট হিসেবে যাচাই করার পেছনে রয়েছে এটির নকশা ও নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য। এই মনোলোভা নোটটির ভেতরে বাঙালির আবহমান সংস্কৃতি ও বাংলাদেশের প্রকৃতির এতো সুন্দর উপস্থাপনা সত্যিই মনকে রোমাঞ্চিত করে তোলে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩

এম আর তালুকদার বলেছেন: আপনার এই তথ্যবহুল মন্তব্যটি খুব ভাল লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.