![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জুলাই মাস। টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, রংপুর। এখানে আমাদের বি.এড. ট্রেনিং। ট্রেনিং শিক্ষাবর্ষের গোড়ার দিককার কথা। অত্যন্ত দৃঢ়চেতা, আত্মপ্রত্যয়ী ম্যাডাম জনাব কানিজ মোর্শেদ। সহ পাঠ্যক্রমিকের অংশ হিসেবে ঘোষনা দিয়ে দিলেন- আমরা বিজ্ঞান বিভাগের প্রশিক্ষণার্থীরা শিক্ষা সফরে যাব। সে মোতাবেক সেশনের শুরু থেকেই তিনি জোর তাগিদও দিয়ে আসছিলেন।
নানা জল্পনা-কল্পনা পেরিয়ে অবশেষে আমাদের সামনে উপস্থিত হলো সেই মহেন্দ্রক্ষণ। ৩ জন স্যার-ম্যাডাম। আমরা ১৭ জন প্রশিক্ষণার্থী। মোট ২০ জনের একটি দল রংপুর থেকে সোজা রওনা হলাম কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে।
দক্ষিণাঞ্চলের দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটা আর কক্সবাজার কাউকে টানেনা এমন লোক পাওয়া ভার। আমিও তাদের মধ্যে ব্যতিক্রম নই। তবে বরাবরের মতো বিচ্ছিন্ন দ্বীপ সেন্টমার্টিনের প্রতি আমার আগ্রহটা একটু অন্যরকম। এখানকার জনবসতি, মানুষের পেশা, জীবনাচরণ আমাদের মতো অতটা সহজ নয়-খুবই কঠিন। কিন্তু আমরা যারা দু’এক দিনের জন্য এখানে বেড়াতে যাই তারা এসব দেখে পুলকিত হই, আনন্দিত হই।
বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিনে অবস্থিত এই সেন্টমার্টিন দ্বীপ এর অদূরেই রয়েছে আরোও কয়েকটি দ্বীপ। সেন্টমার্টিনের আয়তন প্রায় ৫৯০ হেক্টর। দ্বীপটি উত্তর-দক্ষিনে প্রায় ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ। টেকনাফ উপজেলার বদর মোকাম হতে ১০ কিঃ মিঃ দক্ষিন-পশ্চিমে অবস্থিত অপরূপ এই সৌন্দর্য্যমন্ডিত দ্বীপটি। দ্বীপটি উত্তর দক্ষিণে লম্বা এবং অনেকটা ডাম্বেল আকৃতির। এর প্রধান দুটি অংশ হলো উত্তর পাড়া ও দক্ষিন পাড়া। মাঝখানে সংকীর্ণ অংশটির নাম হলো গলাচিপা। ভূ-তাত্ত্বিক বিবেচনায় সেন্টমার্টিন দ্বীপটি পলল গঠিত মহাদেশীয় একটি দ্বীপ। মূলতঃ এই দ্বীপটি বিভিন্ন ধরনের শিলার উপর বহুদিন ধরে বালি, সমুদ্রিক শামুক, ঝিনুকের চূর্ণ জমা হয়ে গঠিত হয়েছে। এরও সর্ব দক্ষিণে রয়েছে ছেঁড়াদিয়া দ্বীপ, যা জোয়ারের সময় বিচ্ছিন্ন হয়ে তিনটি ছোট দ্বীপের রূপ ধারণ করে। দ্বীপের উত্তর পূর্বাংশ ব্যতীত প্রায় সম্পূর্ণ তীরবর্তী অঞ্চলই পাথরময়। স্থানীয়ভাবে সেন্টমার্টিন দ্বীপ “নারিকেল জিনজিরা” নামে পরিচিত।
ঊনিশ শতকের প্রথম দিকে এই দ্বীপে বসতি স্থাপিত হয়। বর্তমানে এই দ্বীপের স্থায়ী জনবসতি প্রায় ছয় হাজার। দ্বীপের বেশির ভাগ মানুষের পেশা মাছ ধরা ও মাছ শুকানো, কিছু মানুষ কৃষিকাজ ও ক্ষুদ্র ব্যবসার সাথেও জড়িত। অনুকূল প্রাকৃতিক পরিবেশের জন্য বিচিত্র ধরণের প্রবাল সহ নানা প্রজাতির জীবজন্তু দ্বীপটিকে নিরাপদ আবাসস্থল হিসেবে বেছে নিয়েছে।
এই দ্বীপে ১৫৩ প্রজাতির সামুদ্রিক শৈবাল ও ১৫৭ প্রজাতির স্থলজ গুপ্তজীবি উদ্ভিদ রয়েছে। এখানে ৬৬ প্রজাতির প্রবাল, ১৮৭ প্রজাতির শামুক-ঝিনুক ও ২৪০ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ রয়েছে। ৪ প্রজাতির উভয়চর ও ২৯ প্রজাতির যাযাবর পাখি সহ মোট ১২০ প্রজাতির পাখি এবং ৪ প্রজাতির সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী প্রাণীসহ মোট ১৯ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণীর উপস্থিতি চোখে পড়ে। সেন্টমার্টিন দ্বীপ বাংলাদেশের একমাত্র স্থান যেখানে পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ সামুদ্রিক প্রবাল জন্মে। দ্বীপের জোয়ার ভাটা অঞ্চলে নিম্নবর্তী পাথরময় অঞ্চল হতে সাগরের তলদেশের বেশ কিছুদূর পর্যন্ত বিভিন্ন প্রজাতির প্রবাল জন্মে। সমুদ্রে বসবাসকারী এক ধরণের অতি ক্ষুদ্র প্রাণীর দেহের দেহাবশেষই হচ্ছে এই প্রবাল। এগুলো জমাট বাঁধার পর পাথরে রূপ নেয়। প্রবাল নানা ধরনের নানা রঙের হয়ে থাকে।
অমেরুদণ্ডী প্রাণীর মধ্যে স্পঞ্জ, পাথুরে কাঁকড়া, সন্যাসী কাঁকড়া, লবস্টার, ঝিনুক, সমুদ্র শশা, শড়খ শামুক ইত্যাদি সেন্টমার্টিন দ্বীপে পাওয়া যায়। এছাড়া দ্বীপ সংলগ্ন সাগরে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের মধ্যে প্রজাপতি মাছ, বোল মাছ, রাঙ্গা কৈ, ত সুঁই মাছ, লাল মাছ, নাক-কোরাল, উডুক্কু মাছ, সজারু মাছ, এ্যন্জেল ফিস, প্যারোট ফিস, সারজন ফিস, রাস মাছ, বিশেষ ধরনের বাইম মাছ ইত্যাদির উপস্থিতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এক একটা বাইম মাছের দৈর্ঘ্য দেড় থেকে তিন মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
সেন্টমার্টিনের পার্শ্ববর্তী সমুদ্র এলাকায় বিচরণ করে ২ প্রজাতির সামুদ্রিক প্রাণী- পরপইস ও হ্যাম্পব্যাক ডলফিন। আপনার যাতায়াতের সময় ডলফিনগুলো আপনার চোখে পড়েও যেতে পারে। দ্বীপের বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত উদ্ভিদের মধ্যে রয়েছে- কেয়া, শেওড়া, ছাগল লতা, ক্ষুদ্রাকৃতির বিরল প্রজাতির পেঁয়াজ। দ্বীপের দক্ষিণ দিকে উচ্চমাত্রার লবণাক্ততা সহনশীল প্যারাবনের কিছু অংশ এখনোও অবশিষ্ট রয়েছে। এখানে আমরা ঘুরতে ঘুরতেই দেখা পেয়ে গেলাম স্টার ফিস আর জেলী ফিস এর।
উদ্ভিদ, প্রাণী এবং পরিবেশের অন্যান্য উপাদান সমূহের মধ্যেকার ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক নিয়েই গঠিত হয় কোন স্থানের প্ররিবেশ ব্যবস্থা। কিন্তু মানুষের অপরিকল্পিত কার্যকলাপের কারণে দেশজুড়ে পরিবেশ ব্যবস্থা দিন দিন ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ছে। সেন্টমার্টিন দ্বীপ আমাদের দেশের পর্যটন কেন্দ্রের মধ্যে অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। এই পর্যটন কেন্দ্রটিকে রক্ষা করতে ও আন্তর্জাতিকভাবে তুলে ধরতে হলে সরকারী ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি আমাদের নিজেদেরও কিছু করনীয় রয়েছে, যা আমাদের দেশীয় রেমিটেন্স বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে সেই সাথে ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে আমাদের দেশের।
আমাদের এই পর্যটন কেন্দ্রটিতে থাকা উচিত পরিকল্পিত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা। যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা না ফেলে পরিকল্পিতভাবে ময়লা ফেলার ব্যবস্থা করা উচিত। স্থানীয় জনগণের কাছে জানা যায় রাতের বেলা সৈকতে সংশ্লিষ্ট হোটেল-মোটেল ও দোকানের অতিরিক্ত আলো এবং পর্যটকদের জ্বালানো আগুনের জন্য সামুদ্রিক কাছিমের আগমন দিন দিন কমে যাচ্ছে। যা সামুদ্রিক কাছিমের বংশ বৃদ্ধিতে বাধার সৃষ্টি করছে। সামুদ্রিক কাছিম ও পরিয়ারী পাখিদের আবাসস্থলে পর্যটকদের অনিয়ন্ত্রিত চলাচল, দ্বীপটির আশেপাশের কেয়াবন ধ্বংশ করে অবৈধ হোটেল-মোটেল, তৈরী করা, প্রশাসনের চোখে ধূলি দিয়ে সামুদ্রিক প্রবাল, শামুক, ঝিনুক, কেয়াফুল, ইত্যাদি ক্রয়-বিক্রয়, দ্বীপে মৎস আহরণের জন্য অবৈধ জাল ব্যবহার করা, নৌকা ও জাহাজের তেল ফেলে সমুদ্রের পানি দূষণ করা, নৌকার নোঙর ফেলে প্রবাল ধ্বংশ করা, প্রবাল ও শৈবালযুক্ত পাথরের উপর হাঁটাচলা করা, যেখানে সেখানে কাঁটা তারের বেড়ার উপস্থিতিতে জীবজন্তুর গমনাগমনে প্রতিন্ধকতা সৃষ্টি করা দ্বীপটির সৌন্দর্য্যকে ম্লান করে দেয় এবং জীব-বৈচিত্র ধ্বংশ করে দেয়। এই বিষয়ে সচেতন থেকে দেশের সরকার ও আমাদের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
প্রাকৃতিক বন, প্রবাল-শামুক-ঝিনুক আহরণ, ক্রয়-বিক্রয়, বণ্যপ্রাণী শিকার বা হত্যা করা, উদ্ভিদ ও প্রাণীর আবাসস্থল নষ্ট করা এবং মাটি ও পানির গুণাগুণ নষ্ট করতে পারে এমন যে কোন কাজ সরকারীভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এসকল বিধিনিষেধ ও বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ক্রমাগতভাবে উক্ত দ্বীপসহ দেশের অন্যান্য জীব-বৈচিত্রময় এলাকায় প্রতিনিয়ত প্রাকৃতিক লীলা ভূমি ও পরিবেশ ধ্বংস করছে একশ্রেণীর স্বার্থান্বেষী লোক যা বা যারা আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মারাত্মক হুমকি স্বরূপ। উল্লেখিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য ও জীব বৈচিত্র রক্ষায় আইনটি যথাযথ বাস্তবায়ন করতে পারলে রক্ষা পাবে আমাদের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ সহ অন্যান্য পরিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা ও আমাদের দেশ-বাংলাদেশ।
Click This Link
১৭ ই মে, ২০১১ দুপুর ১:৫৬
এম এস জুলহাস বলেছেন:
আমার সবচে' বড় প্রতিভা- "আমার কোন প্রতিভা নাই, আমার কোন গুণ নাই"।
অবশ্যই দেখাবো আমার সাম্প্রতিক পেইন্টিসগুলো। ওগুলো আপনাদেরকে দেখানোর জন্যই করা। কিন্তু আপাততঃ পেশাগত কারণে কিছুটা ঝামেলায় আছি। ঝামেলাটা ফুরোলেই আপনাদের সামনে হাজির হবো আমার অপকর্মগুলো নিয়ে।
সে নাগাদ ভালো থাকুন।
ধন্যবাদ আমার লেখা পড়ার জন্য।
২| ১৭ ই মে, ২০১১ দুপুর ১:২০
শায়মা বলেছেন: আমার দেশের মতন এমন দেশটি কোথায় আছে!
খুব সুন্দর লেখা আর ছবিগুলিও ভাইয়া।
১৭ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:১১
এম এস জুলহাস বলেছেন:
লেখাটা যতটা শ্রীহীন ছিলো ঠিক ততটাই সুশ্রী- শ্রীযুক্ত হলো আপনার আগমণে। আপনার মন্তব্যে।
আমি আপনার মতো লিখতে পারলে- বলতে পারলে সারাদিন শুধু লিখতাম আর লিখতাম। পড়তাম না কোন কালেই।
আমার দেশটির মতো ভালো দেশ, আবার আমার দেশটির মতো খারাপ দেশও কোথাও নেই আপি।
তবে দেশের খারাপ অংশটা কিন্তু দেখি আমাদের নিজেদেরই কারণে। এ থেকে বেরিয়ে আসারও আপাততঃ কোন পথ চোখে পড়ছেনা।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ১৭ ই মে, ২০১১ দুপুর ১:২৩
নীরব 009 বলেছেন:
প্রথম ভাল লাগা।প্রচুর তথ্যবহুল পোস্ট।খুব ভাল লাগল।ধন্যবাদ লেখককে।
১৭ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:২৫
এম এস জুলহাস বলেছেন:
ধন্যবাদ আঁকিয়ে ভাই।
আপনার আঁকা আমার মনে ধরেছে। ভালো লেগেছে।
ভালো থাকবেন।
৪| ১৭ ই মে, ২০১১ দুপুর ১:৪১
ছাসা ডোনার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান!
খুব ভাল লেগেছে আপনার লেখা ও মনোভাব এটা আসলেই আপনার প্রতিভা।আসলে এই রকম দ্বীপ বাংলাদেশে না হয়ে যদি অন্য কোন দেশে থাকতো তাহলে সেটা হতো টুরিস্টদের জন্য স্বর্গ্য।আমরা প্রাকৃক্তিক সৌন্দর্য্যকে ভালবাসতে শিখিনাই এটাই আমাদের দুর্ভাগ্য। ভাই আপনে থামবেন না হয়তোবা কোনো একদিন আমরা বুজতে পারবো নিজেদের ভুল!!!!!!!!
১৭ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:৩৮
এম এস জুলহাস বলেছেন:
ভাইজান, আমার চলাটাই বন্ধ হয়ে গেছে। সো থামার কোন প্রশ্নই আসেনা ! ! !
আমরা যেদিন ভুল বুঝতে পারবো সেদিন হয়তো সংশোধন করার আর সময় পাবোনা।
ভালো থাকবেন।
ধন্যবাদ।
৫| ২২ শে মে, ২০১১ সকাল ৯:২১
রাতুলবিডি বলেছেন: সেন্ট মার্টিনের বিষয়ে একটি অসাধারণ পোষট। দরকারি তথ্য আর সুন্ডর সব ছবি।
২৪ শে মে, ২০১১ রাত ১২:৩১
এম এস জুলহাস বলেছেন:
ধন্যবাদ জানবেন রাতুল ভাই।
৬| ০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার লেখার হাত খুব সুন্দর। আরো সুন্দর ছবি তোলার হাত। আশা করি এমন আরো আরো তথ্যময় লেখা পড়তে পারবো।
শুভ কামনা।
০১ লা জুন, ২০১১ দুপুর ১:০৬
এম এস জুলহাস বলেছেন:
আমি কিন্তু লেখক নই ! পাঠক।
সারাদিন শুধু পড়ি আর পড়ি। রাজ্যের যত আলসেমী তা আমার ঐ লেখার উপরই। হোক সে কলমে কিংবা কীবোর্ডে। তবে লেখতে ইচ্ছা জাগে সবসময়ই। কিন্তু লিখতে বসে গুছাতে পারিনা। তাই আর লেখা হয়না। চেষ্টাও করি না।
ভালো থাকবেন।
৭| ০১ লা জুন, ২০১১ দুপুর ১:২৮
অনিক বলেছেন: ভাল লাগলো আপনার বর্ণনা। ছবিগুলোও সুন্দর।
০১ লা জুন, ২০১১ দুপুর ২:০৪
এম এস জুলহাস বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে।
সাথে আমার আঁকা এই ছবিগুলোও দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি-
Click This Link
Click This Link
৮| ১৪ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:৪৯
হাম্বা বলেছেন: জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার লেখার হাত খুব সুন্দর। আরো সুন্দর ছবি তোলার হাত। আশা করি এমন আরো আরো তথ্যময় লেখা পড়তে পারবো।
শুভ কামনা।
১৪ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:২৭
এম এস জুলহাস বলেছেন:
আমার লেখতে আর আঁকতে খুউব্ব ইচ্ছে করে। কিন্তু গুছিয়ে কিছু লেখতে পারিনা তা আগেই বলেছি।
আর না লেখা-আঁকার অনেকগুলো কারণের মধ্যে আলসেমীটাই প্রধান। তাছাড়া আমি মূলত পাঠক- শুধু পড়ি, পড়ি, আর সারাক্ষণ শুধু পড়িই। হাতের অবস্থাটাও বেশী একটা ভালো না। স্পন্ডিলাইসিসটা ইদানিং খুব জ্বালাতন করছে।
ভালো থাকবেন।
৯| ২৬ শে জুন, ২০১১ রাত ১১:৫৮
নিল ১৭০০ বলেছেন: Click This Link
২৭ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৫:০৭
এম এস জুলহাস বলেছেন:
ঘুরে এলাম।
১০| ২৬ শে জুন, ২০১১ রাত ১১:৫৯
নিল ১৭০০ বলেছেন: Click This Link
২৭ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৫:১৪
এম এস জুলহাস বলেছেন:
যেমন চমৎকার আপনার বর্ণনা-লেখা, তেমনই অসাধারণ আপনার দে'য়া ছবিগুলোও।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৮
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: নতুন অনেক কিছু জানলাম যা আগে জানা ছিলনা!
ওখানে যাবার আগে এইটা পড়ার সুযোগ হলে পন্ডিতি ফলাতে পারতাম!
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ!
ভাল থাকুন...
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৯
এম এস জুলহাস বলেছেন:
হি হি হি হি হি . . .।
. . . পন্ডিতি ফলাতে পারতাম!
বসেন, আগে হাইস্যা লই।
১২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩০
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: ওহ! বলতে ভুলে গিয়েছিলাম! সানসেটের ছবিটা দারুন আসছে!
এইটা শীতকালে গেলে মিস করবেন!
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫২
এম এস জুলহাস বলেছেন:
হুম ! এছাড়া এপ্রিলের আগে আর টাইম নাই। কিন্তু ঐ সময় পর্যন্ত যদি না বাঁচি ? সুযোগ হাতছাড়া করা ঠিক না।
অনেক্ক, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪৫
শামীম আরা সনি বলেছেন: আমি সেইন্টমার্টন ইসকারসান এ গিয়েছিলাম।
আপানর পোস্ট ভালো লাগলো।
শুধু শুধু ড্রাফট এ রেখেছেন কেনো?
২৩ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:২৭
এম এস জুলহাস বলেছেন:
প্রতি বছরই দু'একবার বেড়াতে যাই ওদিকে। এমনি এমনিই।
আমিতো লেখক নই। মূলতঃ পাঠক। অন্যের লেখা পড়তেই বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। তাই নিজের লেখাগুলো ঢেকে রাখি, এতে সময়ও পাওয়া যায় ঢের।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: Super info,
super post
২৩ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩৮
এম এস জুলহাস বলেছেন:
Thanks A Lot . . .
১৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪৬
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: ছবি দেখে আর লোভ সামলাইতে পারছি না
২৪ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০০
এম এস জুলহাস বলেছেন:
আজই চলে যান।
ভালো থাকবেন সব সময়, সবখানে, সব অবস্থায় . . .।
১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এবার প্লাস সহ প্রিয়তে নিয়ে গেলাম।
২৫ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২১
এম এস জুলহাস বলেছেন:
ধন্যবাদ।
১৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২৫
পথিক মানিক বলেছেন: চমৎকার উপস্হাপনা। ভাল লাগা রেখে গেলাম.....
২৫ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫১
এম এস জুলহাস বলেছেন:
আপনার দে'য়া ভালোলাগা সযতনে রেখে দিলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১১
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: অনেক তথ্য জানলাম , , পোষ্টে +++++++
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৮
এম এস জুলহাস বলেছেন:
অনে-ক অনেক্ক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার ভ্রমণ হউক সীমাহীন সুখ আর অনাবিল আনন্দের।
ভালো থাকেন সবসময়, সবখানে, সবঅবস্থায় . . .
১৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৪
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
তথ্যবহুল পোস্ট। তবে সেন্টমার্টিন যাওয়া আসা, আর ওখানে খাবার-দাবারের ব্যাপারে আরও তথ্য থাকলে ভালো হতো। সেরকম একটি পোস্ট আসা করছি।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৭
এম এস জুলহাস বলেছেন:
পেশাগত কাজে ব্যস্ত থাকার কারণে কবে নাগাদ লেখা দিতে পারবো তা নিশ্চিত করে বলতে পারছিনা বলে দুঃখিত।
ধন্যবাদ সালাহউদ্দীন আহমদ ভাই আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মে, ২০১১ দুপুর ১:০৬
ফেরারী... বলেছেন: আপনি ছবি আঁকা, লেখা ও ছবি তুলা - সব কিছুতেই দেখি প্রতিভা
আপনার পেইন্টিং দেখতে মুঞ্চায়